তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৩৯৫
আগামী দিনে মেধার ওপর বিনিয়োগ হবে সবচেয়ে লাভজনক
-- মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ইতিমধ্যে পৃথিবী ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করায় প্রচলিত ধারার ব্যবসার বিদ্যমান ব্যবস্থাটি আর প্রচলিত ধারায় চলবে না। আগামী দিনের জন্য মেধার ওপর এবং স্বপ্নের ওপর বিনিয়োগ হবে সবচেয়ে লাভজনক বিনিয়োগ।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় ফেনক্স ভেঞ্চার ক্যাপিটাল আয়োজিত ই-জেনারেশন প্রেজেন্টস স্টার্টআপ ওয়াল্ডকাপ ২০১৯ প্রতিযোগিতার গ্রান্ড ফাইনাল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মোস্তাফা জব্বার স্টার্টআপ প্রযুক্তি উদ্ভাবকদের জন্য সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের আগামী ৫ বছর হবে খুবই উজ্জ্বল। সামনের দিনের পথচলার নির্দেশনা থেকে এটা স্পষ্ট প্রতীয়মান।
১৯৯৭ সাল থেকে বাংলাদেশ থেকে কম্পিউটার সফটওয়্যার রপ্তানির জন্য গৃহীত কর্মপরিকল্পনার বিস্তারিত তুলে ধরে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, সরকার কম্পিউটারের ওপর থেকে কর প্রত্যাহার করায় কম্পিউটার সাধারণের নাগালে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন কর্মসূচির ফলে বাংলাদেশ প্রযুক্তি বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছে। হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ি খ্যাত বাংলাদেশ গত দশ বছরে অগ্রগতিতে বিশ^ মানচিত্রে স্থান করে নেওয়ার জায়গায় পৌঁছেছে।
অনুষ্ঠানে ই-জেনারেশনের চেয়ারপার্সন শামীম আহসান বক্তৃতা করেন।
আগামী ১৭ মে সিলিকন ভ্যালিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্টার্টআপ ওয়ার্ল্ডকাপ ২০১৯ এর গ্রান্ড ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিনিধির হাতে মন্ত্রী ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরিতে অবদানের জন্য স্টার্টআপ ঢাকা, গ্রামীণফোন এবং বেসিসকে ই-জেনারেশন স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধির হাতে পুরস্কার হস্তান্তর করেন।
#
শেফায়েত/নাইচ/এনায়েত/রাহাত/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২২৪৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৩৯৪
সংবাদ মাধ্যমগুলোকে সত্য এড়ানোর প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে
-- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ফেইক নিউজের প্রচার ও প্রকাশ বন্ধে সরকারের পাশাপাশি মূলধারার সংবাদ মাধ্যমগুলোর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সংবাদ মাধ্যমগুলোকে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ তৈরি করে তা দ্রুততম সময়ে পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে হবে যাতে তারা সংবাদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার দারস্থ না হয়। সংবাদ মাধ্যমগুলোকে সত্য এড়ানোর প্রবণতা, নীরবতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে মানুষের সত্য জানার পথ যেখানে বন্ধ হয়ে যায়, ফেইক নিউজের পথ চলা সেখান থেকেই শুরু হয়।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর মালিবাগে বেসরকারি বার্তা সংস্থা ইউএনবি আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ফেইক নিউজ চিহ্নিতকরণের জন্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা উচিত। কারণ প্রযুক্তিকে প্রযুক্তি দিয়েই মোকাবিলা করা সমীচীন। তাছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে এবং যারা উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে ফেইক নিউজ তৈরি করে প্রচার করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে শাস্তি দিতে হবে এবং তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করতে হবে।
তিনি বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী হিসেবে আমাদের সচেতনতা বাড়াতে হবে। এছাড়া কোনটা নিউজ, আর কোনটা ফেইক নিউজ এ সম্পর্কেও প্রাথমিক ধারণা রাখতে হবে। আমরা আসলে কী ধরনের লিংক বা সংবাদ ফেসবুকসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছি তা শেয়ারের আগে অন্তত কয়েকবার চিন্তা করে দেখতে হবে। কারণ, অসচেতনভাবে হলেও আমাদের শেয়ার করা একটি ফেইক নিউজের কারণে যে কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারে, যার দায় আমরা এড়াতে পারবো না। আর আজ আমরা সজ্ঞানে ফেক নিউজ শেয়ার করলে আগামীকাল যে নিজেরাই এর শিকার হবো না, তা বলা যায় না। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু দেখেই গুজব ছড়ানো যাবে না। বরং ধৈর্য ধরে তথ্যটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আর কেউ যদি মনে করেন তিনি 'ফেইক নিউজ' যাচাই বাছাইয়ের জন্য নিজেকে যোগ্য করে তুলতে পারেননি, তাহলে তার গ্রহণযোগ্য গণমাধ্যমের ওপর নির্ভর করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
সিঙ্গাপুরে অবস্থিত ইনস্টিটিউিট অভ্ সাউথ এশিয়ান স্টাডিসের প্রিন্সিপাল রিসার্চ ফেলো ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে একাউন্টিবিলিটি এন্ড ইন্টারনেট ডেমোক্রেসি বিষয়ক এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ড্যান শিফেট এবং ইউএনবি’র প্রধান সম্পাদক এনায়েতুল্লাহ খান বক্তৃতা করেন।
#
রেজাউল করিম/নাইচ/এনায়েত/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/২২৪৫ ঘণ্টা
.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৩৯৩
ঢাকা শহরকে বাস উপযোগী ও আধুনিক করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করছি
---গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী জনাব শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘নাগরিকের মৌলিক অধিকার কেউ কোনভাবে খর্ব করুক এটা শেখ হসিনা সরকার কোনভাবেই চায় না। ঢাকা শহরকে বাস উপযোগী, ঝুঁকিমুক্ত আধুনিক একটি নগরীতে পরিণত করার জন্য যেখানে যা যা করা দরকার আমরা সে পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। আমরা ঢাকা মহানগরীকে একটা মৃত্যুকূপে পরিণত হতে দিতে পারি না। কিছু অর্থলিপ্সু মানুষের লোভের কারণে মানুষের জীবন চলে যাবে, তাদের পরিবার অসহায় হয়ে পড়বে, এতো বড় ক্ষতি আমরা হতে দিতে পারি না।
মন্ত্রী আজ ঢাকার সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ঢাকা ইউটিলিটি রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ডুরা) আয়োজিত ‘ইমারত নির্মাণে সরকারের দায়িত্ব ও নাগরিকদের করণীয়’ বিষয়ে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
ডুরার সভাপতি মশিউর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ডুরার সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন রুবেল।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে অনেক অনাকাঙ্ক্তি ঘটনা প্রবাহ বাংলাদেশের উন্নয়নকে স্তিমিত করে দিয়েছিলো। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ২১ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশের জায়গায় ফিরিয়ে এনেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা, বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যাসহ অন্যান্য অপরাধের বিচার করার ব্যবস্থা করেছেন। শেখ হাসিনা বিচার করে দেখিয়েছেন কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। তিনি বলেন, আমাদের নতুন শহর ঝিলমিল, পূর্বাচল, উত্তরা ৩য় ফেজ-সেখানে আমরা ৪৫ শতাংশ জায়গা ফাঁকা রেখেছি, যেনো দুটি বাড়ির মাঝে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা থাকে, সেখানে যেনো পরিবেশ দূষণ না হয়, খেলার মাঠ রেখেছি, পার্ক রেখেছি, লেক খনন করছি, বাজার, বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থা এবং চিত্ত-বিনোদনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পুরনো ঢাকার অপরিকল্পিত ভবন রাতারাতি ভেঙ্গে নতুন কিছু করা সম্ভব হয়নি। আমরা সেখানে রি-ডেভেলপমেন্টের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আমরা পুরনো বিল্ডিং ভেঙ্গে মানসম্মত, পরিবেশসম্মত, বিল্ডিং কোড মেনে নতুন বিল্ডিং করে দেবো। যাতে পুরনো ঢাকায় জীবন ঝুঁকিপূর্ণ না থাকে। এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীরও নিন্দেশনা রয়েছে’।
মন্ত্রী ‘বনানীর এফ আর টাওয়ার সম্পর্কে বলেন, ২০০৭ সালে এফ এর টাওয়ারের অবৈধ অংশের রিপোর্ট আসার পরও রাজউকের চেয়ারম্যানসহ অন্যরা ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। কেনো সেটা তারা করেননি অথবা পরবর্তী সময়ে কেনো এ বিষয়টি কারো দৃষ্টিগোচরে আসলো না, সেটা খতিয়ে দেখার জন্য আমরা উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছি’। ইমারত নির্মাণের সঙ্গে যারা জড়িত শুধু তাঁরা নয়, এ নির্মাণ পরিদর্শন করার দায়িত্ব রাজউকের যাদের ছিলো তাদেরকেও সমান দায় নিতে হবে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘যে ভবনে শুধু অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা নেই, তাদেরকে নির্ধারিত সময় দিয়ে বিল্ডিং কোড অনুযায়ী অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা সম্পৃক্ত করতে বলা হবে। যে বিল্ডিংয়ে জরুরি বহির্গমন পথ নাই তাদেরকে নির্ধারিত সময়ে তা করতে হবে। যে ভবনে গ্যারেজের জায়গায় স্থাপনা করা হয়েছে তাদেরকে সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলতে হবে, যদি না করেন আমরা ব্যবস্থা নেবো। যারা অনুমোদন ছাড়া ঊর্ধ্বমুখী ইমারত নির্মাণ করেছেন, তাদেরকে তা সরিয়ে নিতে হবে’।
পরিদর্শন ও তদন্ত রিপোর্ট এবং সকল অনিয়ম জাতীয় পত্রিকায় ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশ করবো উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘অভিযুক্ত অপরাধীদের স্বরূপ আমরা মানুষের সামনে তুলে ধরতে চাই’।
রাজউক বড় কর্মসূচি নিতে পারবে কিনা এ প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘র্যাংগস্ ভবনসহ প্রভাবশালীদের অনেক স্থাপনা ভাঙ্গা হয়েছে, সমস্যা হয়নি। শেখ হাসিনা সরকারের সিদ্ধান্ত, অপরাধ কে করেছেন সেটা দেখে বিচার হবে না, যেমনভাবে অনেক দুর্নীতিবাজের বিচার হয়েছে’।
মন্ত্রী আরো বলেন, ‘মানসম্মত ইমারত নির্মাণের ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশনসহ সকলের অংশগ্রহণ করা দরকার। রাজউককে দেখতে হবে অনুমোদিত নকশার বাইরে কোনো বিল্ডিং নির্মিত হয়েছে কি না, তার কোনো ব্যত্যয় ঘটলো কিনা’। দীর্ঘদিনের জঞ্জাল দূর করতে ব্যবহারকারীদেরও সচেতন হতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন,‘ব্যবহারকারীদের দেখতে হবে ভবনে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা আছে কিনা, বিল্ডিং থেকে দ্রুত গতিতে নেমে যাবার সিঁড়ি আছে কিনা, বিল্ডিং এ পরিকল্পনার বাইরে কোনো অংশ আছে কিনা, নিচে গাড়ির গ্যারেজ আছে কিনা। সরকারের দায়িত্ব আছে নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত করা, নাগরিকেরও কর্তব্য রয়েছে রাষ্ট্রের আইন যাতে প্রতিপালিত হয়, সেটিতে সহায়তা করা’।
অনেক হুমকি, অনেক প্রলোভন কর্মকা-ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় উল্লেখ করে মন্ত্রী যোগ করেন, ‘শেখ হাসিনার সরকারে আমি একজন অংশীদার। শেখ হাসিনা চান কোনো অপরাধী যেনো নিস্তার না পায়। বিল্ডিংয়ের মালিক যেই হোন কেনো সেটা আমাদের কাছে মুখ্য নয়। আইনসঙ্গতভাবে হয়েছে কি-হয়নি সেটা আমরা দেখতে চাই।
রাজউকের আমূল পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যার এলাকায় অবৈধ ইমারত নির্মাণ হচ্ছে তিনিই দায়ী হবেন। বিল্ডিং এর নম্বর দিয়ে পরিদর্শককে সাপ্তাহিক রিপোর্ট দিতে হবে। বেআইনি ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে আমরা অঙ্কুরেই আঘাত হানতে চাই’। কোনো চাপ আমাকে লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। টানা অগ্নিকা-ের ঘটনায় নাশকতা দেখছেন কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এখন এ বিষয়টিও খতিয়ে দেখতে হবে, শুধুমাত্র শর্ট সার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে নাকি এর পেছনে অন্য কারণও আছে।
নতুন বিল্ডিং কোড আইন আগামী ২-১ সপ্তাহের মধ্যেই গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘২০১৭ সালের শেষদিকে আইনটি ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের আপত্তি ও আন্দোলনের মুখে একটা সমস্যা তৈরি হয়’।
#
ইফতেখার/নাইচ/রাহাত/এনায়েত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২২১৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৩৯২
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, প্রতিটি স্কুল-কলেজে শরীর চর্চার শিক্ষক রয়েছে, তাদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে, শিক্ষার্থীদের খেলাধুলায় উৎসাহিত করতে হবে। ভবিষ্যৎ মেধাবী, কর্মচঞ্চল প্রজন্ম তৈরিতে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম।
আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ স্পোর্ট প্রেস এসোসিয়েশন (বিএসপিএ) আয়োজিত স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড ২০১৮ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় মন্ত্রী বলেন আমরা স্কুল কলেজে পড়ার সময় নানা ধরনের খেলাধুলা করতাম, এখনকার ছেলেমেয়েরা টিভিতেই বেশি সময় কাটায়। অথচ শরীরের জন্য, সুস্থ মনের জন্য খেলাধুলার প্রয়োজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা জন সমালোচনা করত উল্লেখ করে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তাদের সমালোচনার জবাব দেন মন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন মুশফিকুর রহীম, রুমানা আহমেদ ও আবদুল্লাহ হেল বাকী। অন্ষ্ঠুানে মোট ১১ টি ক্যাটেগরিতে ১৮ জনকে পুরস্কার দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, বিসিবির চেয়ারম্যান নাজমুল হাসান পাপন, স্কয়ার গ্রুপের অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু। সভাপতিত্ব করেন বিএসপিএ-এর সভাপতি মোস্তফা মামুন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৩৯১