Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ২৩১৭

সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রশ্রয় দেওয়া হবে না
                                       -- ভূমিমন্ত্রী

ঈশ^রদী (পাবনা), ২৩ ভাদ্র (৭ সেপ্টেম্বর):

    ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, সরকারি কর্মচারী ও দলীয় রাজনৈতিক নেতাদের ঘুষ, দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি ও সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী জিরো টলারেন্স ঘোষণা দিয়েছেন। তাই সকলকে এটা মেনে চলতে হবে। ভূমিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সারাদেশব্যাপী সাড়ে চার হাজার নতুন ভূমি অফিস নির্মাণ শেষ করবে এবং দেশের রাস্তাঘাটের অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজগুলো এ সরকারের আমলেই সম্পন্ন করা হবে।

    মন্ত্রী আজ পাবনা জেলার ঈশ^রদী উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস উদ্বোধনসহ ঐ এলাকার ৫ কিলোমিটার পাকা রাস্তা উদ্বোধন শেষে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    ঈশ^রদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাছরিন আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ^াস, ঈশ^রদী উপজেলা আওয়ামী লীগের  সভাপতি নায়েব আলী বিশ^াস এবং ঈশ^রদী উপজেলা চেয়ারম্যান মখলেছুর রহমান মিন্টু বক্তব্য রাখেন।

    ভূমিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন দেশব্যাপী গৃহহীনদের পুনর্বাসন করতে হবে। জনস্বার্থে সরকারের কাজে আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। সারাদেশে গৃহহীনদের পুনর্বাসনে গুচ্ছগ্রাম, আদর্শ গ্রাম, আশ্রয়ণ ও একটি বাড়ি একটি খামার নির্মাণে খাসজমি খুঁজে বের করতে হবে। ভূমিহীন ও গৃহহীনদের ভূমি সংক্রান্ত কাজে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু এদেশে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা সকলের জন্য নিশ্চিত করার ঘোষণা দিয়ে গিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০২১ সালে ক্ষুধামুক্ত মধ্যমআয়ের দেশ ও ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ।

    সারাদেশব্যাপী ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও উপজেলা ভূমি অফিস নির্মাণ কাজ চলছে। প্রতিটি ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ ব্যয় ৫০ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। পাকশী ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৪৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ১২৫০ বর্গফুটের দ্বিতল ভবন ফাউন্ডেশনে রয়েছে একটি অফিস কক্ষ, একটি রিপোর্ট ডেলিভারি কক্ষ, একটি রেকর্ড রুম ও দু’টি টয়লেট।
    
#

রেজুয়ান/নাইচ/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৩১৫
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৩ ভাদ্র (৭ সেপ্টেম্বর) :
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান
করেছেন :
    “বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এবারের প্রতিপাদ্য ‘খরঃবৎধপু রহ ধ উরমরঃধষ ডড়ৎষফ’ অর্থাৎ ‘সাক্ষরতা অর্জন করি, ডিজিটাল বিশ্ব গড়ি’ অত্যন্ত সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।
     দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য শিক্ষিত ও দক্ষ মানবসম্পদ অপরিহার্য। ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশকে নিরক্ষরমুক্ত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। পাশাপাশি দক্ষতাভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে জনশক্তিকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা দারিদ্র্যজনিত ঝরেপড়া রোধ করতে উপবৃত্তি কর্মসূচি এবং শিক্ষার্থীদের স্কুলে ধরে রাখতে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি। ফলে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। বিগত সাড়ে ৮ বছরে সাক্ষরতার হার ৪৫ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৭২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আমি আশা করি, ২০২১ সালের মধ্যে দেশ নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত হবে।
    দেশের বিদ্যমান ২৮ শতাংশ নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর ও দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার জন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ এর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাসংক্রান্ত লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ‘উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি’ গ্রহণ করা হয়েছে।
    আসুন, সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের সাক্ষরতার হার শতভাগে উন্নীত করি। দেশের প্রতিটি নাগরিককে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতামুক্ত ‘সোনার বাংলাদেশ’ গড়ে তুলি।
    আমি ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস ২০১৭’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসুচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
                                      জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                      বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১১১৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৩১৪
আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৩ ভাদ্র (৭ সেপ্টেম্বর) :

        রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
    “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে
৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
দেশের সার্বিক উন্নয়নে সাক্ষরতার বিকল্প নেই। সাক্ষরতার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জনের দ্বার উন্মুক্ত হয় যা জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত করতে হলে দক্ষ মানবসম্পদের বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতা ও দক্ষতাসম্পন্ন মানবসম্পদ অপরিহার্য। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত গতিতে উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ ২০২১ সালের পূর্বেই মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত হবে, ইনশাল্লাহ্।
বর্তমান সরকার শিক্ষার প্রসার ও নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে লক্ষ্যকে
সামনে রেখেই সরকার বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা, বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, উপবৃত্তি কার্যক্রমসহ বহুমুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে এবং রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে সরকার নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরক্ষরতা দূরীকরণ কর্মসূচিকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশকে তথ্যনির্ভর পৃথিবীর সামনে মাথা উচুঁ করে দাঁড় করাতে হলে আগামী প্রজন্মকে হতে হবে স¦াক্ষর এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবারের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ‘খরঃবৎধপু রহ ধ উরমরঃধষ ডড়ৎষফ’ অর্থাৎ ‘সাক্ষরতা অর্জন করি, ডিজিটাল বিশ্ব গড়ি’ যা বাংলাদেশের আকাক্সক্ষা ও প্রত্যয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
আমি ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস ২০১৭’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০৪৫ ঘণ্টা

 

 

Todays handout (2)-1.docx Todays handout (2)-1.docx