Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী ১৬ ডিসেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর:  ৪৯৬২

 

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাস আজ সঠিক পথে হাঁটছে

                                                         -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

 

খুলনা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) : 

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, ইতিহাস কখনো ভুল পথে হাঁটে না। অনেকেই বাংলাদেশের ইতিহাসকে উল্টো পথে নিয়ে যাওয়ার বৃথা চেষ্টা করেছিলেন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ইতিহাস আজ সঠিক পথে হাঁটছে।

 

আজ খুলনা জেলা প্রশাসন আয়োজিত খুলনা নগরীর শহিদ হাদিস পার্কে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশের পথ বেয়ে ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের সকলকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

 

অনুষ্ঠানে গেস্ট অভ্‌ অনার হিসেবে বক্তৃতা করেন কেসিসি’র মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এবং খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী, পুলিশ কমিশনার মোঃ মাসুদুর রহমান ভূঞা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান, সাবেক মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ আলমগীর কবীর ও সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সরদার মাহাবুবার রহমান। এতে সভাপতিত্ব করেন খুলনার জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন। স্বাগত জানান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মুকুল কমার মৈত্র।

 

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

 

#

 

আকতারুল/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২২৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৯৬১

 

যথাযোগ্য উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ইতালিতে মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপিত

 

রোম (ইতালি), ১৬ ডিসেম্বর : 

 

যথাযোগ্য মর্যাদায় ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপিত হয়েছে। ইতালি, সার্বিয়া ও মন্টেনিগ্রোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ শামীম আহসান আজ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও  কর্মচারীর উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

 

অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব আয়োজন করা হয় দূতাবাসের সম্মেলন কক্ষে যেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, প্রবাসী বাংলাদেশি ও দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও  কর্মচারীদের উপস্থিতিতে এক মিনিট নীরবতা পালন করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ, দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রেরিত বাণী পাঠ এবং ‘স্বাধীনতা শব্দটি কি করে আমাদের হলো’ শীর্ষক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন।

 

দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে এক বিশেষ আলোচনা সভায় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সকলকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন অভিযাত্রার ভূয়সী প্রশংসা করেন। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু এবং সকল শহিদের প্রতি তাদের গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বঙ্গবন্ধু ও শহিদদের লালিত স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেন।

 

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে রাষ্ট্রদূত মোঃ শামীম আহসান তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী নেতৃত্বই ছিলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের মূল চালিকা শক্তি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্ন দেখেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরের লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্রদূত দূতাবাসের সেবা কার্যক্রমের মান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে প্রবাসীদের আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করেন। বর্তমান সরকারের প্রবাসীবান্ধব নীতির বিষয়ে উল্লেখ করে তিনি উন্নত সেবা নিশ্চিত করার প্রত্যয়ে দূতাবাস কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের প্রতি আলোকপাত করেন।

 

এ সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যবৃন্দ এবং মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের বিদেহী আত্মার প্রতি মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২১৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৯৬০

 

শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে সৃষ্ট অপরাধের জবাবদিহিতা নিশ্চিত

ও সুরক্ষার উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান বাংলাদেশের

 

নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র), ১৬ ডিসেম্বর : 

 

‘অবশ্যই শান্তিরক্ষীদের উপর আক্রমণের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে সমাজের সকল অংশীদারদের নতুন নতুন প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।

 

আজ শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে অপরাধের জবাবদিহিতা নিশ্চিত ও সুরক্ষার লক্ষ্যে গঠিত গ্রুপ অভ্‌ ফ্রেন্ডস এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আব্দুল মুহিত একথা বলেন।

 

নতুন গঠিত এই গ্রুপ অভ্‌ ফ্রেন্ডস-টিতে কো-চেয়ার হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ, মিশর, ফ্রান্স, ভারত, মরক্কো এবং নেপাল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য প্রদান করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর। বাংলাদেশসহ অন্য পাঁচটি সহ-সভাপতি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিগণ স্ব স্ব দেশের পক্ষে বক্তব্য প্রদান করেন। এছাড়া বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘের পিস অপারেশন বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরে ল্যাক্রুয়া (Jean Pierre Lacroix) এবং অপারেশনাল সাপোর্ট বিভাগের প্রতিনিধি।

 

শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে একটি বহু অংশীদারিত্ব ভিত্তিক প্রচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জবাবদিহিতার বিষয়টিকে নিয়মিতভাবে  পর্যবেক্ষণ করার ওপর জোর দেন।

 

প্রদত্ত্ব বক্তব্যে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে দূরদর্শিতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন, তা থেকেই উদ্ভূত হয়েছে বিশ্ব শান্তি রক্ষার প্রতি বাংলাদেশের সুদৃঢ় অঙ্গিকার। শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে সৃষ্ট অপরাধের জবাবদিহিতা নিশ্চিত ও সুরক্ষার লক্ষ্যে তিনি স্বাগতিক দেশের সাথে কার্যকর যোগাযোগ রক্ষা, ঘটনার দ্রুত তদন্ত, সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে  স্বাগতিক দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি, ডিজিটাল প্রযুক্তির বাস্তবায়ন এবং ভুল ও বিকৃত তথ্যের প্রচার বন্ধ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। নবসৃষ্ট এই গ্রুপ অভ্‌ ফ্রেন্ডসটি যেসকল কাজ করবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-স্বাগতিক দেশকে সহযোগিতা প্রদান, মানুষের মধ্যে সচেতনতাবোধ তৈরি, সঠিক তথ্যের আদান-প্রদান, সর্বোত্তম অনুশীলন ও সম্পদ ভাগাভাগি এবং সহযোগিতামূলক উদ্যোগ গ্রহণ। এসকল কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রুপটি শান্তিরক্ষীদের বিরুদ্ধে সংঘটিত সকল প্রকার সহিংসতামূলক কার্যকলাপ প্রতিহত করার নিমিত্ত্ব কাজ করে যাবে। উল্লেখ্য, উদ্বোধনী দিনে ৩৬টি দেশ গ্রুপটিতে যোগদান করে।

 

#

 

এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২১৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৯৫৯

 

বিজয় দিবসে বেতারে মুক্তিযুদ্ধ আর সমৃদ্ধির কথা বললেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) : 

বিজয়ের ৫১তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ বেতারের আলোচনা সভায় মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম, বিজয় এবং আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশের সমৃদ্ধির কথা তুলে ধরেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ১৯৩৯ সন থেকে সম্প্রচারে থাকা দেশের প্রাচীনতম গণমাধ্যম বেতারের সদর দপ্তর মিলনায়তনে এ সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান  মাহ্‌মুদ মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বাল্যকালে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় নিজগ্রাম ‘সুখ বিলাসে’ পাকবাহিনীর নির্বিচার গুলি, হত্যা, নির্যাতন ও যুদ্ধশেষে বিজয়ের স্মৃতিচারণ করেন। উত্তাল সেই সময়ে  স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র শোনার জন্য তাঁদের গ্রামের মানুষের উৎসুক হয়ে অপেক্ষার কথা স্মরণ করেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, একদিন যে পাকিস্তানের শাসকরা বাঙালিকে তাচ্ছিল্য দেখিয়েছিল, সেই পাকিস্তানই আজ আমাদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আমরা সব সূচকে তাদের পেছনে ফেলে অনেক এগিয়ে গেছি। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মাথাপিছু আয়ে ভারতকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পর ভারতের গণমাধ্যমে এ নিয়ে ঝড় বয়ে গেছে কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের গণমাধ্যম এ নিয়ে তেমন সরব হয়নি।

ড. হাছান বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক, জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বহু দেশ বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা আমাদেরকে কৃষির মডেল হিসেবে বিশ্বে উপস্থাপন করে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আনন্দ দেশ ছাড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গে পৌঁছেছে। তারা একে বাঙালির সেতু মনে করেন। আর কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল হবে উপমহাদেশের প্রথম সড়ক টানেল।’

বেতারকে দেশের ঐতিহ্যবাহী গণমানুষের গণমাধ্যম হিসেবে বর্ণনা করে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে অন্য গণমাধ্যম পৌঁছাতে পারে না, সেখানে বেতার তরঙ্গ পৌঁছে যায়। সুতরাং বেতার মানুষের বন্ধু। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বেতার বড় ভূমিকা রাখবে।’

ড. হাছান এ সময় স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠানমালা ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ ও বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্য গণমাধ্যমগুলোতেও প্রচারের নির্দেশনা দেন। নতুন প্রজন্মের জন্য নিজ দেশের জন্ম ইতিহাস জানা জরুরি, বলেন মন্ত্রী।  

মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) ও বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বপালনরত খাদিজা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক ও বেতারের সাবেক পরিচালক আশরাফুল আলম আলোচক হিসেবে এবং বেতারের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অনুষ্ঠান) নাসরুল্লাহ মোঃ ইরফান স্বাগত বক্তব্য দেন। 

সাংস্কৃতিক পর্বে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের সমবেত গান, শিমুল মোস্তফার আবৃত্তি, শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীদের নৃত্যের পাশাপাশি জনপ্রিয় শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন।

#

আকরাম/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২১৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৯৫৮

 

বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন

 

লন্ডন (যুক্তরাজ্য), ১৬ ডিসেম্বর : 

 

বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশের ৫১তম মহান বিজয় দিবস
উদ্‌যাপন করেছে। যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম সকালে হাইকমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। এরপর দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।

 

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহিদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, বীরঙ্গনা ও জাতীয় চার নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, জাতির পিতা একটি প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক, সমৃদ্ধ, শোষণমুক্ত ও বৈষম্যহীন ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন, যা আজ তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করছেন।

 

হাইকমিশনার ব্রিটিশ-বাংলাদেশি নতুন প্রজন্মের মধ্যে জাতির পিতার আদর্শ এবং স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে বিশ্বে একটি প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সার্বিক প্রচেষ্টা ও উদ্যোগে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের যার যার অবস্থান থেকে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।  তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসে বিশেষ করে যুক্তরাজ্যে বাঙালিদের অনন্য ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

 

মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপনে আজ পূর্ব লন্ডনের ইম্প্রেশন ইভেন্ট হলে হাইকমিশন এক বিশেষ আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এতে ‍যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, কূটনীতিক এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটির সর্বস্তরের ব্যক্তি-বর্গ অংশগ্রহণ করবেন।

 

#

 

নবী/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৪৯৫৭

 

ভিয়েতনামে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল বিজয় দিবস উদ্‌যাপন

 

ভিয়েতনাম, ১৬ ডিসেম্বর : 

বাংলাদেশ দূতাবাস ভিয়েতনামের  হ্যানয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় গৌরবোজ্জ্বল বিজয়ের ৫১ বছর উদ্‌যাপন করা হয় । দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রদূত কর্তৃক জাতীয় পতাকা উত্তোলন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত, দূতাবাসে “বঙ্গবন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধ”-এর ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং বাংলাদেশ, ভারত ও ভিয়েতনামের কবিদের কবিতা পাঠের আয়োজন করা হয় ।

ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ প্রত্যুষে জাতীয় সংগীত সহকারে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। দূতাবাসের কর্মকতা ও কর্মচারীরা সপরিবারে এবং ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি এবং স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

পরে বাংলাদেশ দূতাবাসের কনফারেন্স রুমে বিজয় দিবসের তাৎপর্য উল্লেখ করে এক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান, আলোকচিত্র প্রদর্শণী, ডকুমেন্টারী প্রদর্শন, কবিতা পাঠেরও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভিয়েতনামে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত সন্দীপ আরিয়া, ভারতের বিশিষ্ট লেখক ও কবি ড. রেশমা রমেশ, বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক ও কবি আমিনুর রহমান, ভিয়েতনাম রাইটার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি  ন্যুয়েন কুয়াং থিউ, ভিয়েতনাম রাইটার্স এসোসিয়েশনের লেখিকা ন্যুয়েন বাও চান, লেখিকা কিউ বিচ হাউ এবং কবি হু ভিয়েট, ভিয়েতনামের ডিপ্লোমেটিক কোরের সদস্যবৃন্দ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ও উচ্চপদস্থ প্রতিনিধি, প্রবাসী বাংলাদেশি, ভিয়েতনাম টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ও অন্যান্য মিডিয়া এবং ব্যবসায়ী প্রতিনিধিবৃন্দসহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস এ দিবসের তাৎপর্য এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক-সমর্থক, মুক্তিযুদ্ধে অত্মোৎসর্গকারী বীর শহিদদের যাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা, যারা দেশ মাতৃকার জন্য জীবনদান এবং নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন তাঁদের আত্মত্যাগের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। আরো কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বিদেশি বন্ধুসহ যাঁরা আমাদের বিজয় অর্জনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অবদান রেখেছেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে। উন্নয়নের এই গতিধারা অব্যাহত থাকলে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ পরিণত হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় সংকল্পে প্রধানমন্ত্রীর বলিষ্ট নেতৃত্বে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সকলকে একযোগে কাজ করার জন্য তিনি আহব্বান জানান।  

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভিয়েতনামে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত সন্দীপ আরিয়া বঙ্গবন্ধুর প্রতি তিনি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং বলেন “বঙ্গবন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধ”-এর উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী-এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু যে অবিচ্ছেদ্য অংশ তা বঙ্গবন্ধুর বণাঢ্য কর্মজীবনের সার্বিক চিত্রে ফুটে উঠেছে যা আজকের নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে মনে করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে বাংলাদেশকে ‘স্বল্পোন্নত’ দেশ থেকে মর্যাদাশীল ‘মধ্যম আয়ের’ দেশে উন্নীত করায় বর্তমান সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

           

#  

সামিনা নাজ/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/আব্বাস/২০২২/২০০৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর :৪৯৫৬

 

সিডনিতে মহান বিজয় দিবস ২০২২ উদ্‌যাপন

 

সিডনি, ১৬ ডিসেম্বর:

 

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল সিডনিতে আজ উৎসাহ-উদ্দীপনা ও দিনব্যাপী কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান বিজয়ের ৫১তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করা হয়েছে। প্রত্যুষে বাংলাদেশ হাউজের সবুজ প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার মধ্য দিয়ে দিবসটির সূচনা করা হয়। কনসাল জেনারেল মোঃ সাখাওয়াৎ হোসেন দূতাবাসের সকল কর্মকর্তাদের নিয়ে সিডনিস্থ ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটিতে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

বিকেলে বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য উপলক্ষ্যে মিশনে এক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জাতির পিতা, জাতীয় চার নেতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রথমে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর, অতিথিবর্গের উদ্দেশ্য দিবসটির তাৎপর্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য পেশ করেন কনসাল জেনারেল।

 

কনসাল জেনারেল মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জনে যারা অবদান রেখেছেন প্রত্যেকের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়ের চেতনায় দেশ গড়ার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন। বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্য ও অর্জনগুলোর ওপর আলোকপাত করে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র্যের হার হ্রাস, গড় আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, গৃহহীনদের গৃহ প্রদানসহ উন্নয়নের সকল সূচকে অভাবনীয় উন্নতি সাধিত হয়েছে। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে একযোগে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নেবার জন্য আহ্বান জানান।

 

 

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে কনসাল জেনারেল অনুষ্ঠানে উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানান।

 

#

সিরাজ/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/লিখন/২০২২/১৮৫১ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৪৯৫৫

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) : 

 

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ। এ সময় ২ হাজার ৫৩১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।  

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৩৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৮৬ হাজার ৬৭০ জন।

 

#  

 

কবীর/সিরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/১৭২৬ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৯৫৪

মহান বিজয় দিবসে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে
কোরানখানি, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

         মহান বিজয় দিবস ২০২২ উপলক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আজ বাদ জুমা বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মোঃ মুনিম হাসান। 

         দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন। দোয়া মাহফিলে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সকল শহিদদের রূহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব  মোহাম্মদ আবদুল কাদের শেখ, পরিচালকবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাধারণ মুসল্লীগণ উপস্থিত ছিলেন।

          অন্যদিকে এর আগে সকালে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পুস্তস্তবক অর্পণ করা হয়। এছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এরপর সকাল ১১ টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোরানখানি অনুষ্ঠিত হয়।

#

শারমীন/অনসূয়া/মেহেদী/রবি/শামীম/২০২২/১৫৫৫ ঘণ্টা

 

 

           

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৯৫৩

 

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই স্বাধীন বাংলাদেশ

                 -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

শরীয়তপুর, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

          পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর এক অঙ্গুলির হেলনে জাতি, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলার আপামর জনতা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে এনেছিল বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্য। তাঁর নেতৃত্বেই বাঙালি জাতির হাজার বছরের পরাধীনতার অবসান ঘটেছে। আর তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।

          আজ উপমন্ত্রী শরীয়তপুরের নড়িয়া বিএল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          উপমন্ত্রী বলেন, কোনো মেজরের হুইসেলে এদেশ স্বাধীন হয়নি। দেশের ইতিহাস বিকৃতির জনক বিএনপি। তারাই ইতিহাসের খলনায়ক জিয়াউর রহমানকে বারবার ইতিহাসের নায়ক বানানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেছে। মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি জয় বাংলা স্লোগানকে বিএনপি নিষিদ্ধ করে দেয়, বন্ধ করে দেয় ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচার। গণমাধ্যম থেকে পাঠ্যপুস্তক পর্যন্ত সব জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার অপপ্রয়াস চালানো হয়। তার পদাঙ্ক অনুসরণ করে জিয়ার পর খালেদা জিয়াও যুদ্ধাপরাধীদের এমপি-মন্ত্রী করেছেন।

          শামীম আরো বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমান ছিলেন পাকিস্তানি গুপ্তচর। জিয়া অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের নানাভাবে পুরস্কৃত করে। জিয়া ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করেন। সেদিন সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মধ্যে দিয়ে তার আমলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার বাধাগ্রস্ত করা হয়। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করে জিয়া প্রমাণ করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের রক্ষাকারী এবং এই হত্যার ষড়যন্ত্রের মূল কুশীলব।

          উপমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশবিরোধী জনবিচ্ছিন্ন বিএনপি মরিয়া হয়ে উঠেছে। সমাবেশের নামে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি কখনো আর দাঁড়াতে পারবে না। ক্ষমতায় যেতে হলে জনগণের পাশে থাকতে হয়। পেট্টল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় আসা যায় না।

          নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ রাশেদউজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম ইসমাইল হক, ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুর রহমান।

#

গিয়াস/অনসূয়া/মেহেদী/রবি/শামীম/২০২২/১৫৪৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৯৫২

নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে

    -বাণিজ্যমন্ত্রী

রংপুর, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর):

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। আমাদের উদ্দেশ্য একটি উন্নত ও অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ে তোলা।

বাণিজ্যমন্ত্রী আজ রংপুর জেলার পীরগাছায় উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত মহান বিজয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, আমরা কোন লাভের আশায় মুক্তিযুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন। আজ তাঁরই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত দেশ গড়তে কাজ করে যাচ্ছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আমাদের কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে, ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা উন্নত দেশের কাতারে যেতে চাই।

বাণিজ্যমন্ত্রী বিজয় দিবসের প্যারেড পরিদর্শন করেন এবং সালাম গ্রহণ করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের মাঝে উপহার প্রদান করেন। পরে তিনি পীরগাছা গণগ্রন্থাগার উদ্বোধন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন পীরগাছা উপজলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবার রহমান, পীরগাছা উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ সামছুল আরেফিন, পীরগাছা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. তছলিম উদ্দিন, পীরগাছা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্স

2022-12-16-17-00-15a632ca56025bf9d04fd31533d8e24e.docx 2022-12-16-17-00-15a632ca56025bf9d04fd31533d8e24e.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon