Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মে ২০১৮

তথ্যবিবরণী ১২ মে /২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৪৬৯
 
রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞানমনস্কতার পিছনে জগদীশ চন্দ্র বসুর অবদান রয়েছে 
                                                      -- আসাদুজ্জামান নূর
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু তাঁর বিজ্ঞানকর্ম দিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথকে প্রভাবিত করেছেন। রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞানমনস্কতার পিছনে জগদীশ চন্দ্র বসুর অবদান রয়েছে। অন্যদিকে, রবীন্দ্রনাথ জগদীশ চন্দ্র বসুকে বিজ্ঞান গবেষণার জন্য আর্থিক সাহায্য প্রদান করেছিলেন। দুই জনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের এটি ছিল অন্যতম দিক।
 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওস্থ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর মিলনায়তনে ‘বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর ১২০তম বন্ধুত্ব বার্ষিকী’ উপলক্ষে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি এবং জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
 
বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী আব্দুল ফাত্তাহ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ‘রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞান চেতনা, ধ্যান ও স্রষ্টা বন্দনা’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. এম শমশের আলী। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সেক্রেটারি প্রফেসর ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ।
 
মন্ত্রী বলেন, রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গানের মধ্যে যে বিজ্ঞান চেতনা লুকিয়ে আছে- তা আজকের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন ও এ সংক্রান্ত আলোচনার মাধ্যমে বিশেষভাবে ফুটে ওঠেছে। তিনি বলেন, রবীন্দ্রনাথের মতো যুক্তিবাদী ও বিজ্ঞানমনস্ক মন আমাদের সকলেরই থাকা উচিত। উপস্থিত দর্শকদের বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের যেমন মানবিক তথা শিল্প-সংস্কৃতির বিষয়সমূহ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, একইভাবে মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদেরও বিজ্ঞান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। তবেই কেবল আমাদের দেশে আগামী দিনে যোগ্য, দক্ষ, রুচিশীল ও মানবিক গুণাবলীসম্পন্ন মানুষ তৈরি হবে।
 
#
 
ফয়সল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা  
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৪৬৮
 
সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে দেশ পরিচালনা করছেন শেখ হাসিনা
--  এলজিআরডি মন্ত্রী
 
ঘিওর (মানিকগঞ্জ), ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, একটি সুখী সমৃদ্ধ উন্নত দেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে দেশ পরিচালনা করছেন। তাঁর নেতৃত্বে বর্তমানে দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইছে।
 
মন্ত্রী আজ মানিকগঞ্জের ঘিওর সরকারি কলেজ মাঠে মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়। 
 
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের সরকার। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জণগণকে সাথে নিয়ে দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করব। কোন অপশক্তি এ অগ্রযাত্রাকে বাধা দিতে পারবে না।
 
এর আগে মন্ত্রী ঘিওর বাসস্ট্যান্ডে মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্মিত জেলা পরিষদ টাওয়ার উদ্বোধন করেন।  
 
#
 
জাকির/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৪৬৭

নীট শিল্পের ৪২৯ জন মৃত শ্রমিকের বিমা দাবির টাকা প্রদান

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকদের জন্য গঠিত কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে নীট শিল্পের ৪২৯ জন মৃত শ্রমিকের বিমা দাবির দু’লাখ করে মোট ৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। আজ রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে নীট শিল্পের মৃত শ্রমিকদের বিমা দাবির চেক প্রদান অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক (চুন্নু) প্রধান অতিথি হিসেবে নীট শিল্পের মৃত শ্রমিকদের স্বজনদের হাতে বিমা দাবির চেক তুলে দেন।

অনুষ্ঠানে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শতভাগ রপ্তানীমুখী গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকদের জন্য গঠিত কেন্দ্রীয় তহবিল গঠন বর্তমান সরকারের একটি বড় অর্জন। গত বছর জুলাই থেকে এ তহবিলে আজ পর্যন্ত ৯৬ কোটি টাকা জমা হয়েছে। মোট রপ্তানি মূল্যের শূন্য দশমিক শূন্য তিন শতাংশ অর্থ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি এ তহবিলে জমা হয়। তিনি বলেন, যত বেশি রপ্তানি হবে তত বেশি অর্থ এ তহবিলে জমা হবে। তিনি বলেন, শ্রমবান্ধব এ সরকার গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার কেন্দ্রীয় তহবিল গঠন করে কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় নিহত শ্রমিকদের যৌথ বিমার দু’লাখ টাকা ছাড়াও এ তহবিল থেকে শ্রমিকের স্বজনদের তিন লাখ টাকা করে প্রদান করছে। এ তহবিল থেকে কর্মস্থলের বাইরে কোন শ্রমিক নিহত হলে তাদেরকেও দু’লাখ টাকা এবং দুরারোগ্য অসুখের চিকিৎসার জন্য সর্বোচ্চ এক লাখ প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া এ তহবিল থেকে গার্মেন্টস শ্রমিকের সন্তান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ কিংবা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করলে তাকে তিন লাখ টাকা এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করলে তাকে ৫০ হাজার টাকা শিক্ষা সহায়তা দেয়া হচ্ছে।

চেক প্রদান অনুষ্ঠানের সভাপতি সংসদ সদস্য এবং বিকেএমইএ এর সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান বলেন, বর্তমানে নীট শিল্প সবচেয়ে সুশৃঙ্খল একটি শিল্প। বিকেএমইএ এর সভাপতি নীট শিল্পের উদ্যেক্তাগণ ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন-ভাতা প্রদানে উদ্যোগী হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি নীট শিল্পের মৃত শ্রমিকদের পরিবারে কর্মক্ষম থাকলে তাদের নীট শিল্পে কর্মসংস্থানের আশ্বাস দেন।

অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান এবং বিকেএমইএ এর প্রথম সহসভাপতি মোঃ মুনছুর আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।

#

আকতারুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮০০ ঘণ্টা  

 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১৪৬৬
 
রেলমন্ত্রীর সৈয়দপুর ওয়ার্কসপ পরিদর্শন
 
সৈয়দপুর (নীলফামারী), ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
 
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, গত ঈদের তুলনায় এবার যাত্রীদের অধিক সেবা প্রদান করার উদ্যোগে নেয়া হয়েছে। আরো বেশিসংখ্যক কোচ ও ইঞ্জিন মেরামত করে তা বহরে যোগ করা হবে।
 
মন্ত্রী আজ নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর ওয়ার্কসপ পরিদর্শন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আসন্ন ঈদে যাত্রীদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে রেল বিভাগের কর্মচারীরা কাজ করে যাচ্ছে। 
 
রেলমন্ত্রী এ সময় বলেন, সৈয়দপুর ওয়ার্কসপ আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ভারতের অর্থায়নে এটি আধুনিকায়ন করা হবে। ফলে এখানেই কোচ নির্মাণ করা যাবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। মন্ত্রী আরো বলেন, আমাদের সময় ২৭০টি কোচ বহরে যোগ হয়েছে, ৪৬ ইঞ্জিন কেনা হয়েছে, আরো ৭০টি ইঞ্জিন কেনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, এছাড়াও ১৫০টি কোচ আসার প্রক্রিয়ায় আছে। এ বছরের মধ্যেই নতুন কোচ পাওয়া গেলে যাত্রীদের অধিক পরিমাণে বহন করা সম্ভব হবে।
 
এর আগে মন্ত্রী দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা পরিদর্শন করেন। এ সময় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ আমজাদ হোসেন ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধŸতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
শরিফুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৫০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৬৫

সংসদ সদস্য এ কে এম মাইদুল ইসলামের মৃত্যুতে
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

কুড়িগ্রাম-৩ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম মাইদুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।
#

নাছের/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৬৪

অটিস্টিক শিশুরা সমাজের বোঝা নয় বরং সম্পদ 
                        -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, অটিস্টিক শিশুরা সমাজের বোঝা নয়, বরং সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে তাদেরকে সম্পদে রূপান্তর করা সম্ভব। ওদের সুপ্ত মেধা ও প্রতিভা রয়েছে যা শাণিত ও বিকাশ করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এসব অসাধারণ শিশুদের উপযুক্ত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নিরাপদ পরিবেশ।

মন্ত্রী আজ রাজধানীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় ইন্টারন্যাশনাল অটিজম ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘গ্লোবাল অটিজম অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইন’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।

ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আখতারুজ্জামান। ইন্টারন্যাশনাল অটিজম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পপ প্রিন্স কবি মাসুদ রানা ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অটিস্টিক শিশুদের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ে আলোকপাত করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষক দুলাল গাইন।

মন্ত্রী বলেন, অটিস্টিক শিশুদের মূলধারার মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান  কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেন, অটিস্টিক শিশুদের বিশেষভাবে যতœ নিতে হবে। এজন্য প্রয়োজন বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনবল। একইসাথে প্রয়োজন মায়া-মমতা ও দরদ নিয়ে কাজ করার মানসিকতা। আরো প্রয়োজন এ সংক্রান্ত সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন মানসম্মত ও যুগোপযোগী প্রতিষ্ঠান। তবেই এ অসাধারণ শিশুদের আগামী দিনের উপযোগী মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

#

ফয়সল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৪৬২

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী


ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রযাত্রার ধারাবাহিকতায় আজকে যোগ হ’ল আরও একটি মাইলফলক। আজ আমরা মহাকাশে উৎক্ষেপণ করলাম বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আমরা মহাকাশে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করলাম। জাতির এই গৌরবময় দিনে আমি দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও  অভিনন্দন জানাচ্ছি। 
আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহিদ, দু’লাখ সম্ভ্রম হারানো মা-বোনকে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুধাবন করেছিলেন বহির্বিশ্বের সঙ্গে অব্যাহত যোগাযোগ রক্ষা করতে না পারলে অগ্রগতি ও প্রগতির পথে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। স¦াধীনতার মাত্র তিন বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালে তিনি রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়ায় প্রথম উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। আজ আমরা জাতির পিতার সেই স¦প্ন বাস্তবায়নে আরেক ধাপ এগিয়ে গেলাম নিজস¦ কৃত্রিম উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে।
২০০৯ সাল  থেকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা ইউনিয়ন পর্যায়েও ইন্টারনেট সেবা বিস্তৃত করেছি। ২০২১ সালের মধ্যে বিশ লাখ তরুণ-তরুণীকে প্রযুক্তি পেশায় সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ফ্রিল্যান্স পেশার প্রসার ঘটিয়ে বিশ্বে আমাদের অবস্থান এখন তৃতীয় স্থানে। দেশী-বিদেশি সংস্থাসমূহের ব্যবসার সুযোগ বৃদ্ধির জন্য হাইটেক পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। সহজ ও সুলভ ইন্টারনেটের জন্য সাবমেরিন ক্যাবলকে সিমিউই ফাইভের সঙ্গে সংযুক্ত করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিকমানের ডাটা সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্যাটেলাইট। এখন থেকে আমরা স্যাটেলাইট ক্লাবের গর্বিত অংশীদার। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ আমাদের সম্প্রচার ও  টেলিযোগাযোগ খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নির্মাণ ও উৎক্ষেপণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিআরসি, প্রকল্প এবং বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সকল কর্মীকে ধন্যবাদ জানাই। ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই স্যাটেলাইট নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ফ্রান্সের ‘থেলাস এলিনিয়া’ এবং উৎক্ষেপণকারী  প্রতিষ্ঠান ‘স্পেস-এক্স’-কে। রাশিয়াকে তাদের অরবিটাল সøট ব্যবহারের সুযোগ প্রদানের জন্য বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।
আমি বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সম্প্রচার ও টেলিযোগাযোগ খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশ এবং  দেশের জনগণের জন্য সীমাহীন সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আমি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কার্যক্রমের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/সেলিম/পারভেজ/আব্বাস/২০১৮/০২ঃ২৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৪৬৩ 

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণের এই শুভক্ষণে আমি দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। মহাকাশে এই উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো। আজকের দিনটি জাতির জন্য অত্যন্ত আনন্দের, গর্বের। এখন থেকে বাংলাদেশ হবে স্যাটেলাইট ক্লাবের গর্বিত সদস্য।
আজকের এই গৌরবময় মুহূর্তে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের সাথে বহির্বিশ্বের যোগাযোগের জন্য ১৯৭৫ সালে রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ উৎক্ষেপণ হচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই যিনি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মতো সাহসী উদ্যোগ আর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে বাংলাদেশ সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেল।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য বর্তমান সরকার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত ও সহজলভ্য করার ক্ষেত্রে ক্যাবলের পাশাপাশি স্যাটেলাইট সেবা সংযোজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ছিল অপরিহার্য। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের ফলে দেশের ব্রডকাস্টিং ও টেলিযোগাযোগ সেক্টরে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটবে বলে আমার বিশ্বাস। ব্রডকাস্টিং ও টেলিকমিউনিকেশনে পরনির্ভরশীলতা পরিহার করে আমরা এই সেক্টরে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে সক্ষম হবো।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিআরসি, প্রকল্প এবং বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ এই স্যাটেলাইট নির্মাণ, উৎক্ষেপণে যাঁরা নিরলস কাজ করেছেন এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখেছেন আমি তাঁদের সকলকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যথার্থ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে-এ প্রত্যাশা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

ইমরানুল/সেলিম/পারভেজ/আব্বাস/২০১৮/০২ঃ২৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                       Number : 1461

 

President’s Message on the occasion of launching Bangabandhu Satellite-1

Dhaka, 12 May :

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of launching Bangabandhu Satellite-1 in the space.

               "I extend heartfelt felicitations to my fellow countrymen on the auspicious occasion of launching Bangabandhu Satellite-1 in the space. With the launching, a glorious chapter in the history of Bangladesh is started. This day is a very jubilant and proud day for the nation. From this day, Bangladesh will be a proud member of the satellite club.

               In today's glorious moment, I recall with great reverence the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman who established a satellite station at Betubuniya in Rangamati in 1975 for enhancing communication with the outside world. Bangabandhu satellite-1 is being launched today in its continuation.
               I express my heartfelt thanks the Honorable Prime Minister Sheikh Hasina for taking the bold step of launching a satellite and taking a far-reaching plan in this regard. With the launching of Bangabandhu Satellite-1, Bangladesh has reached on the verge of Digital Bangladesh.
               The present government has been making all out efforts to build the Digital Bangladesh by taking into accounts of the challenges of 21st century. Introduction of satellite service as well as cable service are very important for ensuring easy access to the Internet. The launching of satellite is also essential for building digital Bangladesh. I believe the launching of Bangabandhu Satellite-1 will bring revolutionary change in the field of broadcasting and telecommunications. We will be able to achieve self-sufficiency in these sectors and give up dependency on foreign satellite. 
               I sincerely thank officers and employees of Postal and Telecommunication Division, BTRC and Bangladesh Satellite Company Limited for their relentless efforts. I also extend my heartfelt thanks to all who played direct and indirect role in this satellite building and launching project. 
               I hope Bangabandhu satellite-1 will be able to play an active role in the socio-economic development of the country.

            Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."

 

#

Imranul/Selim/Parvez/Abbas/2018/02:25 Hours.

Handout                                                                                                                Number: 1460

Prime Minister's message on the occasion of launching of Bangabandhu Satellite-1

Dhaka,  12 May :

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of launching of Bangabandhu Satellite-1:

"In the continuous advancement of Bangladesh, another milestone is set today. Today, we launched Bangabandhu Satellite -1. Through launching this satellite, we have hoisted the flag of Bangladesh in the space. I would like to greet and congratulate the countrymen on this glorious occasion.

I recall with deep gratitude the greatest Bangalee of all times, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. I remember three million martyrs and two lakh women who lost their dignity during the War of Liberation.

Bangabandhu realized that without being able to keep continuous communication with the outside world, it won't be possible to move forward to the path of progress and prosperity. Within only three years of liberation, he inaugurated the first satellite earth-station at Betbunia of Rangamati in 1975. Through launching the Bangabandhu Satellite-1 we are moving forward by another step in materializing that dream of the Father of the Nation.

We have relentlessly been working to build a 'Digital Bangladesh' since 2009. We have expanded the Internet services up to the union level. Initiatives have been taken to develop two million young ICT professionals by 2021. We have already achieved the third position in the world in Internet freelancing. Hi-Tech Parks are being built to promote business opportunities for local and foreign investors.

We have connected submarine cables with SEA-ME-WE 5 for easy and affordable Internet. Our government has established a state-of-the art data centre. The satellite will be a great addition to our Information Technologies heralding our entry into the satellite club of the world. Bangabandhu Satellite-1 will certainly make for revolutionary changes in our broadcasting and telecommunication sector.

I would like to extend my heartiest thanks to the officials of Posts and Telecommunications Division, BTRC, the Project and Bangladesh Communication Satellite Company Limited, who are associated with manufacturing and launching of the satellite. I would also like to thank Thales Alenia, the satellite manufacturing Company of France for the construction of Bangabandhu Satellite-1 and Space-X, USA, which was responsible for launching Bangabandhu Satellite-1. I would like to thank Russia for giving us the opportunity to use their orbital slot.

I believe that Bangabandhu Satellite-1 will create enormous opportunities in broadcasting and telecommunication arena of Bangladesh.

            I wish all success of Bangabandhu Satellite-1.

  Joi Bangla,  Joi Bangabandhu     May Bangladesh Live Forever."

#

Imrul/Selim/Parvez/Abbas/2018/02:25 Hours

 

 

Todays handout (13).docx Todays handout (13).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon