তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৬
হাটহাজারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি
মোহাম্মদ ইসমাইলের মৃত্যুতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট):
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি হাটহাজারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইলের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী বলেন, অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইলের মৃত্যুতে হাটহাজারীবাসী একজন দক্ষ ও প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং কৃতি সন্তানকে হারালো। তাঁর মৃত্যুতে হাটহাজারীবাসীর যে অপূরণীয় ক্ষতি তা কোনোভাবেই পূরণ হবার নয়। তিনি আরো বলেন, অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইল একজন ত্যাগী, নিরাহংকারী ও নির্লোভ রাজনীতিবিদ হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত ছিলেন।
মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৯১৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৫
এসডিজি বাস্তবায়নে যুব সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে
---জাতিসংঘ মহাসচিবের দূত
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট):
জাতিসংঘ মহাসচিবের যুুব বিষয়ক দূত জায়াথমা বিক্রমানায়েক (ঔধুধঃযসধ ডরপশৎধসধহধুধশব) বলেছেন, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যোগ্য নেতৃত্ব গঠনে যুব সমাজের জন্য নিরাপদ জায়গা করে দিতে হবে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে যুব সমাজকে কাজে লাগিয়ে উন্নত ও শান্তিপূর্ণ নিরাপদ বিশ্ব গঠন করতে হলে দক্ষিণ এশিয়ার যুব সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
তিনি আজ সাভারে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস’১৮ উপলক্ষে দিনব্যাপী আয়োজিত কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
জায়াথমা বলেন, যুব সমাজকে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে আরো বেশি যোগ্য ও দক্ষ করে তুলতে হবে। রোহিঙ্গা সমস্যার কথা উল্লেখ করে আরো তিনি বলেন, জাতিসংঘ অবিলম্বে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান চায় এবং ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত আন্তর্জাতিক যুব দিবস উদযাপনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন সিকদার। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ঝধভব ঝঢ়ধপবং ভড়ৎ ণড়ঁঃয.
সভাপতির বক্তব্যে বীরেন সিকদার বলেন, বিশ শান্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সুন্দর পৃথিবী গড়তে যুব সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও সন্ত্রাসমুক্ত বিশ্ব গড়তে সবাইকে কাজ করতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সারা দেশে যুব সমাজকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় জুনায়েদ আহমদ পলক বলেন, ডিজিটাল দুনিয়ায় যুব সমাজকে নিরাপদ রাখতে হবে। ইউনিয়ন পর্যায়ে ইন্টারনেট সুবিধা পেয়ে সাধারণ মানুষ আজ কর্মমুখী হয়ে উঠেছে। এ দেশে কোন যুবকই বেকার থাকবে না বলে তিনি উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল ও ইয়ুথ ভয়েসের পক্ষে ফাহমিদা ফায়াজ উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় এবং সংসদ সদস্য নাঈম রাজ্জাক।
#
আকতারুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৮/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৪
ডিজিটাল এশিয়া প্রতিষ্ঠায় সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের বিকল্প নেই
-- মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট):
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ কাজ করছে। তিনি ডিজিটাল এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় আঞ্চলিক টেলিকম নিয়ন্ত্রণ সংস্থার সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বা ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এ অঞ্চলের দেশসমূহকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এই অঞ্চলের দেশসমূহের রেগুলেটরদের পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। সামগ্রিকভাবে ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবের বিকাশ যাতে ব্যাহত না হয় এই নীতিতে কাজ করার জন্য তিনি এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের টেলিকম রেগুলেটরদের প্রতি আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল রেডিসনে আইটিইউ-বিটিআরসি এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহের রেগুলেটর রাউন্ড টেবিল কনফারেন্স -২০১৮ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন (আইটিইউ) এর সদস্যপদ লাভ এবং ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বহির্বিশ্বের সাথে টেলিযোগাযোগ সংযোগ স্থাপনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির বাংলাদেশকে ডিজিটাল দেশে রূপান্তরের কর্মসূচি গ্রহণ করেন। মোবাইলের একচেটিয়া ব্যবসা ভেঙ্গে দিয়ে মোবাইল ফোন সাধারণের নাগালে পৌঁছে দেন। কম্পিউটারের ট্যাক্স - ভ্যাট প্রত্যাহার করে কম্পিউটার সকলের জন্য সহজলভ্য করেন। মন্ত্রী গত নয় বছরে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের অগ্রগতি উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছে দেয়া হয়েছে। মোবাইল নেটওয়ার্কে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশের মহাকাশে ৫৭তম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ গুটিকয়েক দেশের মধ্যে একটি যারা ৫জি পরীক্ষা করেছে। ৫জি প্রযুক্তিতে এদেশ পিছিয়ে থাকবে না।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন (আইটিইউ) এশিয়া প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক আইওনি করইভউকী (ওঙঘঊ কঙজঙওঠটকও), এপিটি (এশিয়া প্যাসিফিক টেলিকমিউনিটি) সেক্রেটারি আরউইন হাওরাঙফি (অজণডঊঊঘ ঐঅঙজঅঘএঋও) এবং বিটিআরসি চেয়ারম্যান মোঃ জহিরুল হক অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন।
তিন দিনব্যাপী কনফারেন্সে এই অঞ্চলের ২৬ দেশের ৪২ জন প্রতিনিধি অংশ নেন। আগামী ৮ আগস্ট সম্মেলন শেষ হবে।
#
শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৩
চামড়া শিল্প সংশ্লিষ্টদের সাথে বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী
জমি রেজিস্ট্রেশনের জন্য প্লট ও সিইটিপি’র নির্মাণ খরচ এক সাথে পরিশোধ করতে হবে
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট):
জমির মূল্য এবং কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি)-এর নির্মাণ খরচ এক সাথে পরিশোধ করে সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে বরাদ্দপ্রাপ্ত প্লট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ওষুধ শিল্পের জন্য বিসিক যে এপিআই শিল্প পার্ক তৈরি করছে, সেখানেও উদ্যোক্তারা একই সাথে প্লট ও সিইটিপি’র নির্মাণ খরচ পরিশোধ করছেন। চামড়া শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য এর ব্যতিক্রম কোনো নিয়ম চালু করা সমীচীন হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
চামড়া শিল্পের বিভিন্ন সমস্যা এবং তার সমাধানের বিষয়ে চামড়া শিল্প সংশ্লিষ্ট সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সাথে আয়োজিত বৈঠকে সভাপতিত্বকালে শিল্পমন্ত্রী আজ এ কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে শিল্প সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্, বিসিক চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখার, বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক সরদার আবুল কালাম, বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদার গুডস্ অ্যান্ড ফুট ওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএলএলএফইএ) চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহিন আহমেদসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জানানো হয়, সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে সিইটিপি’র নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যে ৯৮ শতাংশ স¤পন্ন হয়েছে। বর্তমানে তরল বর্জ্য পরিশোধনে সিইটিপি যথাযথভাবে কাজ করছে। শিল্পনগরীর রাস্তাঘাট মেরামতে বিসিক অগ্রাধিকারভিত্তিতে উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে মেরামতের কাজ সম্পন্ন হবে। পাশাপাশি কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে বলে সভায় তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বৈঠকে চামড়া শিল্প সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে দ্রুত কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়। এ সময় সংগঠনের নেতারা বলেন, আসন্ন কোরবানীর ঈদে শিল্পনগরীতে বর্জ্যরে পরিমাণ বাড়বে। এগুলো ব্যবস্থাপনায় এখন থেকেই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। ট্যানারি বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে শ্রমিকদের সচেতন করতে সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে কর্মসূচি নেয়া হবে বলে তারা উল্লেখ করেন।
সংগঠনের নেতারা জানান, চামড়া শিল্প বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি খাত। ২০২১ সাল নাগাদ এখাতে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এটি অর্জনের জন্য কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে উন্নতি ঘটাতে হবে। তারা প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু প্লটের মূল্য পরিশোধ করে জমি রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ দিতে শিল্পমন্ত্রীর নির্দেশনা কামনা করেন। তারা চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত কেমিক্যাল আমদানি খরচ কমাতে ‘সেন্ট্রাল বন্ডেড ওয়্যার হাউজ’ সুবিধা চান। একই সাথে তারা যে সব ট্যানারির নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে, সেগুলোর অনুকূলে পাওনা ক্ষতিপূরণের টাকা দ্রুত ছাড়ের দাবি জানান।
জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, কেমিক্যাল আমদানির ক্ষেত্রে ‘সেন্ট্রাল বন্ডেড ওয়্যার হাউজ’ সুবিধা দেয়ার জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বরাবর সুপারিশ করা হবে। তিনি শিল্প উদ্যোক্তাদের অন্যান্য দাবি পূরণের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনার আশ^াস দেন।
#
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/জয়নুল/২০১৮/১৮২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮২
বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যানের সাথে শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ও চেম্বার প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মোঃ আমিনুল ইসলামের সাথে বাংলাদেশস্থ শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনারের নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ চেম্বার অভ্ কমার্সের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সুবিধা বাড়ানোর বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কাকে খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তিনি বর্তমান অনুকূল পরিবেশে বাংলাদেশে শ্রীলঙ্কার বিনিয়োগ বৃদ্ধির ব্যাপারে শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ গত এক দশকে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নের বিষয়ে বিশ^বাসীকে জানানোর ব্যাপারে তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
আলোচনায় শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার জানান, শ্রীলঙ্কার ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে আরো বিনিয়োগে আগ্রহী। এ বিষয়ে তিনি বিডা’র সহযোগিতা কামনা করেন।
উভয়পক্ষ প্রয়োজনীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সুুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়ার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।