Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ জুলাই ২০১৯

তথ্যবিবরণী -16/7/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                        নম্বর :  ২৫৭২

 

বন্যা ও দুর্যোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১ শ্রাবণ (১৬ জুলাই) :

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল ডিজাস্টার  রেসপন্স  কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী আজ সারা দেশে বন্যা ও দুর্যোগ পরিস্থিতি নি¤œরূপ (রাত ৯টা পর্যন্ত):

সমূদ্র বন্দরসমূহের জন্য সতর্ক সংকেতঃ সমুদ্র বন্দরসমূহের জন্য কোন সংকেত নাই। 

১৬/০৭/২০১৯ ইং তারিখ রাত ১ টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীন নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওযা পূর্বাভাস: 

রংপুর, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালি, নোয়াখালী, কুমিল্লা , এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পিশ্চম দিক থেকে ঘন্টয় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর (পুনঃ) ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আজ সন্ধ্যা ০৬ টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসঃ 

সিনপটিক অবস্থাঃ মৌসুমী অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহারবাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল অতিক্রম করে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি  সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে  তা দুর্বল থেকে মাঝারী অবস্থায় রয়েছে। 

পূর্বাভাসঃ  রংপুর, বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝরী ধরণের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহবৃষ্টি হতে পারে।  সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

তাপপ্রবাহঃ খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যহত থকতে পারে।। 

তাপমাত্রাঃ সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে । 

ঢাকায় বাতাসের গতি ও দিকঃ দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় (৮-১২) কিঃমিঃ।

 আজ সন্ধ্যা ০৬ টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল   - ৯৩%

পরবর্তী  ৪৮ ঘন্টার আবহাওয়ার অবস্থা (২ দিন)                - উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

বর্ধিত (পাঁচ) দিনের অবহাওয়ার অবস্তা: বৃষ্টি অথবা বজ্রসহবৃষ্টির প্রবনতা বৃদ্ধি পেতে পারে ।

গতকালের  সর্বোচ্চ ও আজকের সর্বনিম্ন  তাপমাত্রা (ডিগ্রী সেলসিয়াস):         

বিভাগের নাম

ঢাকা

ময়মনসিংহ

চট্রগ্রাম

সিলেট

রাজশাহী

রংপুর

খুলনা

বরিশাল

সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

৩৫.২

৩০.৫

৩৫.০

৩৩.০

৩৫.৭

৩৩.৩

৩৭.৮

৩৫.৩

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

২৩.৪

২৩.৮

২৩.৪

২৩.৫

২৪.৮

২২.৯

২৪.৮

২৬.৭

    

*গতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোর ৩৭.৮  এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়া ২২.৯ সেঃ।

এক নজরে নদ-নদীর পরিস্থিতি 

 

  • সুরমা-কুশিয়ারা ব্যতীত দেশের সকল প্রধান নদ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে।
  • বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও ভারত আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং তৎসংলগ্ন ভারতের আসাম ও মেঘালয় প্রদেশসমূহের অনেক স্থানে আগামী ২৪ ঘণ্টায় মাঝারী হতে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। 
  • আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও গঙ্গা-পদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে এবং আগামী ২৪ ঘণ্টায় আত্রাই নদী বাঘাবাড়ি ও পদ্মা নদী গোয়ালন্দ পয়েন্টে বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে।
  • আগামী ২৪ ঘণ্টায় কুড়িগ্রাম, জামালপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ ও টাঙ্গাইল জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
  • লালমনিরহাট, নেত্রকোণা, সুনামগঞ্জ , সিলেট, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আগামী ২৪ ঘণ্টায় উন্নতি হতে পারে।

নদ-নদীর অবস্থা (আজ সকাল ০৯:০০ টা পর্যন্ত)

পর্যবেক্ষণাধীন স্টেশনের সংখ্যা

৯৩

২৪ ঘন্টায় পানি সমতল অপরিবর্তিত 

০১

২৪ ঘন্টায় পানি বৃদ্ধি পেয়েছে

৬৩

মোট তথ্য পাওয়া যায়নি

০০

২৪ ঘন্টায় পানি  হ্রাস পেয়েছ

৩০

বিপদসীমার উপরে

২২

 

অদ্য নিম্নবর্ণিত ২২ টি পয়েন্টে নদনদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছেঃ 

 ক্রঃনং

জেলার নাম

নদীর নাম

স্টেশনের নাম

বিগত ২৪ ঘন্টায় হ্রাস (-) বৃদ্ধি(+)পেয়েছে

বিপদসীমার উপরে (সে.মি.)

১।

সিলেট

সুরমা

কানাইঘাট

-০৪

+১০৬

সুরমা

সিলেট

০০

+৬১

কুশিয়ারা

অমলশীদ

-১৯

+১২৭

কুশিয়ারা

শেওলা

-০৪

+৯১

কুশিয়ারা

সিলেট-শেরপর

+২

+৫৩

২।

সুনামগঞ্জ

সুরমা

সুনামগঞ্জ

-০৭

+৭২

৩।

মৌলভীবাজার

মনু

মনু রেলওয়ে ব্রিজ

-১০

+৩৮

মনু

মৌলভীবাজার

+১৭

+১০১

কমলগঞ্জ

ধলাই

+১১

+৩০

৪।

হবিগঞ্জ

খোয়াই

বাল্লা

-৫৫

+৪৮

পুরাতন সুরমা

দিরাই

+০৫

+১০

৫।

নেত্রকোনা

সোমেশ্বরী 

কলমাকান্দা

-১৩

+৫২

কংস 

জারিয়াজঞ্জাইল

+০৩

+৪৬

৬।

কুড়িগ্রাম

ধরলা 

কুড়িগ্রাম

+০৯

+১১৭

ব্রহ্মপুত্র 

নুনখাওয়া

+২৩

+৯৪

ব্রহ্মপুত্র

চিলমারী

+২১

+১২৩

৭।

গাইবান্ধা

 ঘাগট 

গাইবান্ধা

+২১

+৮৯

 যমুনা 

ফুলছড়ি

+২৪

+১৩০

৮।

জামালপুর

 যমুনা 

বাহাদুরাবাদ

+১৮

+১৩৭

৯।

বগুড়া

 যমুনা 

সারিয়াকান্দি

+২৬

+৯৫

১০।

সিরাজগঞ্জ

 যমুনা 

কাজিপুর

+৩৮

+৮৩

১১।

টাঙ্গাইল

ধলেশ্বরী

এলাশিন

+২৫

+২১

 

বৃষ্টিপাতের তথ্যঃ 

 

গত ২৪ ঘন্টায় সারাদেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাতের পরিমাণ  (গত কাল সকাল ০৯:০০ টা থেকে আজ সকাল ০৯:০০ টা পর্যন্ত) : 

 

জেলা- স্টেশন

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

স্টেশন-জেলা

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

স্টেশন-জেলা

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

-

-

-

-

-

-

 

বন্যা সংক্রান্ত তথ্যঃ 

 

জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বন্য পরিস্থিতি নিম্নে প্রদান করা হলো: 

 

১।   চট্টগ্রামঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

গত ৫ জুলাই হতে অবিরাম ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে চট্টগ্রাম জেলার ১৪ টি উপজেলার মধ্যে  সাতকানিয়া উপজেলার ৯০ ভাগ, চন্দনাইশ উপজেলার ৯০  ভাগ, রাউজান উপজেলার ৬০ ভাগ, ফটিকছড়ি উপজেলার ৫০ ভাগ এলাকা  প্লাবিত হয়েছে। তাছাড়া অন্যান্য উপজেলার আংশিক প্লাবিত হয়েছে। সাঙ্গু নদীর (বান্দরবান) পানি বিপদসীমার ৩৫৫ সে: মি: একং দোহাজারী পয়েন্টে ২৯০ সে.মি. বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত। হালদা নদীর নারায়নহাটা পয়েন্টে ২২৮ সে.মি. এবং পাঁচপুকুরিয়া পয়েন্টে ২৫৯ সে. মি. বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কর্ণফুলী নদীর কালুরঘাট পয়েন্টে ৩৭৯ সে.মি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ১৪টি,

২। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ১৪৩টি 

৩। ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ১০টি

৪। ক্ষতিগ্রস্ত সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ডঃ ৪টি

৫। দুর্গত জনসংখ্যাঃ ৫,২৮,৭২৫ জন। 

৬। ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ীঃ ৯০৭টি ( সম্পূর্ণ) 

    ১৯,৬৩৫টি (আংশিক)

-

বৃষ্টিপাত না থাকায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, রাউজান, হাটহাজারী, ফটিকছড়ি এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলার প্লাবিত এলাকাসমূহের পানি কমছে।

ডিআরআরও বিকাল ০৩.৩০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, সকল নদীর পানি বিপদসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার পানি নেমে গেছে। তবে চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া উপজেলার নিচু এলাকাগুলোতে জলবদ্ধতা আছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন) 

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

ঢেউটিন ও গৃহ নির্মাণ মঞ্জুরী

১৮,০০,০০০ (আঠার লক্ষ)

৯০০ (নয় শত)

৪,০০০ (চার হাজার)

৫০০ (পাঁচ শত)

১০০ বান্ডির ও ৩ লক্ষ টাকা


২।  বান্দরবানঃ

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

জেলার ৫টি উপজেলা অতি বৃষ্টি ও আকষ্মিক বন্যায় মারাত্মকভাবে প্লাবিত হয় এবং ২টি উপজেলা আংশিক প্লাবিত হয়। ১৪-০৭-২০১৯ খ্রিঃ তারিখ থেকে আর বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। তবে সাঙ্গু এবং মাতামুহুরি নদীর পানি এখনও বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

* ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ৫টি (সম্পূর্ণ প্লাবিত), ২টি (আংশিক প্লাবিত)

* ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ২টি

* ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারঃ ১০,০০০

* ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ীঃ ১০০টি (সম্পূর্ণ) 

* বিপুল সংখ্যক গাছপালা, ঘরবাড়ী,    

   বিদ্যুতের খুঁটি বিনষ্ট হয়েছে।

* বান্দরবানের সাথে চট্টগ্রামের সড়ক 

   যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।  

* বান্দরবন সদরের সাথে রুমা, থানচি, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

পাহাড় ধসে নূরজাহান বেগম (৭০) নামে ১ (এক) জন নারী মারা যায় এবং ২ (দুই) জন গুরুতর আহত হয়।

সদর উপজেলাধীন রাজভিলা ইউনিয়নে ১ (এক) জন লোক পাহাড়ী ঢলে ভেসে গেছে।

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক বিকাল ৪.২০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, তাঁর জেলার বন্যার পানি নেমে গেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক। আশ্রয়কেন্দ্রের অধিকাংশ লোকজন বাড়ি ঘরে ফিরে গেছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন) 

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

৭,৫০,০০০ (  সাত লক্ষ পঞ্চাশ হাজার)

৪৫০ (চার শত পঞ্চাশ)

২,০০০ (দুই হাজার)

৫০০ (পাঁচ শত)

 

4

 

৩।  খাগড়াছড়িঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/ হতাহতের বিবরণ 

মন্তব্য

ভারাপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক জানান যে, বন্যার পানি সম্পূর্ণরুপে নেমে গেছে। বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক। 

১। ক্ষতিগ্রস্তউপজেলাঃ ৪টি

২। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন/পৌরসভাঃ ১৩টি

৩। দুর্গত লোক সংখ্যাঃ ৪০,০০০জন

৪। বিধ্বস্ত ঘরবাড়িঃ ১১০০ (আংশিক)

                          ১০০ (সম্পূর্ণ)

 

 

মৃত ০১ জন 

আশ্রীত লোকজন গতকাল নিজ নিজ বাড়ি ঘরে ফিরে গেছেন।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন) 

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

৩,০০,০০০ (তিন লক্ষ)

৩০০ (তিন শত)

-

 

৪।  রাংগামাটিঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/ হতাহতের বিবরণ 

মন্তব্য

রাংগামাটি পার্বত্য জেলায় গত ১২ ঘন্টায় বৃষ্টিপাত হয়নি। আজ (১৬/০৭/২০১৯খ্রিঃ তারিখ) সকাল থেকে রৌদ্রজ্জল আবহাওয়া বিরাজ করছে। পৌর এলাকার আশ্রয়কেন্দ্র সমূহে আর কেউ অবস্থান করছে না। বর্তমানে জেলার আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। জেলার সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

বিগত কায়েকদিনের অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে নানিয়ারচর, বাঘাইছড়ি, বরকল উপজেলায় সৃষ্ট আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। কয়েকটি উপজেলায় আমন বীজতলা পানিতে এখনও নিমজ্জিত রয়েছে। বিভিন্ন মৌসুমী শাক সব্জি ও ফলফলাদি এবং জুম ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

কোন প্রানহানির খবর পাওয়া যায়নি। 

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, তাঁর জেলার অধিকাংশ এলাকার বন্যার পানি নেমে গেছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক। আশ্রয়কেন্দ্রের সকল লোকজন বাড়ি ঘরে ফিরে গেছে।

 

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন) 

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

১০,০০,০০০ (দশ লক্ষ)

৭০০ (সাতশত)

২০০০ (দুই হাজার)

৫০০ (পাঁচশত)

 

৫।  কক্সবাজারঃ  

 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আজ বিকাল ৪.৫০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, তাঁর জেলার বন্যার পানি নেমে গেছে। আশ্রয়কেন্দ্রে কোন লোকজন আশ্রয় নেয়নি। 

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ৭টি (আংশিক)

২। ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ১টি (আংশিক) 

৩। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ৪৪টি (আংশিক)

৪। পানিবন্দি পরিবারের সংখ্যাঃ ৫৯,১৩১টি

৫। পানিবন্দি জনসংখ্যাঃ ৩,০০,৯০০ জন 

৬। ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধঃ ৬.৩৫ কিঃমিঃ

৭। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঃ ২৭৫.২৩ কিঃ মিঃ 

৮। ক্ষতিগ্রস্ত বীজতলাঃ ২৪০০ হেক্টর (আংশিক)  

পাহাড় ধসে নিহত ০২ জন, মাটির দেয়াল ধসে ০১ জন, পানির স্রোতে ডুবে ০১ জন, বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে ০১ জন এবং

বন্যায় আহত ৮৩ জন 

 জেলার সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন) 

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

৮,০০,০০০  (আটলক্ষ) 

৭০০ (সাত শত)

৪০০০ (চার হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

 

৬।  লালমনিরহাটঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/ হতাহতের বিবরণ 

মন্তব্য

তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ০৩ সে.মি নিচ দিয়ে এবং ধরলা নদীর তালুক শিমুলবাড়ি পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ২২ সেমি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

১। ক্ষতিপ্রস্ত উপজেলাঃ ৫টি 

২। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ২৬টি

৩। ক্ষতিপ্রস্ত পরিবারের সংখ্যাঃ ২৪,৩৩৪টি

৪। নদীভাংগনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারঃ ৩৮ টি

৫। ক্ষতিগ্রস্ত ফসলঃ ১৯০ হেক্টর (রুপা আমন)

 

মৃত ০১ জন। 

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আজ বিকাল ০৫.১০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রীত সকল লোকজন বাড়ি ঘরে ফিরে গেছে। বন্যার পানি কমতে শুরু হওয়ায় বন্যার পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

৯,৫০,০০০  (নয় লক্ষ পঞ্চাশ  হাজার) 

৬৫০ ( ছয় শত পঞ্চাশ)

৪,০০০ (চার হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

 

৭।  নীলফামারীঃ  

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ।

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ২টি

২। ক্ষতিগ্রস্ত জনসংখ্যাঃ ২৬৫২০ জন (ডিমলা উপজেলা)

                                  ১০০০ জন (জলঢাকা উপজেলা)

কোন প্রানহানির খবর পাওয়া যায়নি। 

ডিমলা উপজেলায় ৭টি, জলঢাকা উপজেলায় ১২টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

৭,৫০,,০০০ (সাত লক্ষ পঞ্চাশ  হাজার ) 

৫৫০ (পাঁচশত পঞ্চাশ)

৪,০০০ (চার হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

 

৮।  সুনামগঞ্জঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

সুরমা নদীর পানির উচ্চতা বিপদসীমার ৬৮ সেঃমিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। 

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ১১টি 

২। প্লাবিত ইউনিয়নঃ ৬৩ টি

৩। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ১,৫৬,৭৫০ জন

 ৪। ক্ষতিগ্রস্ত ফসলঃ ১,৩৮৮ হেক্টর (আউস ও আমনের বীজতলা)

৫। ক্ষতিগ্রস্থ মৎস্যঃ ২৬২.৩৪২ লক্ষ টাকা

কোন প্রানহানির খবর পাওয়া যায়নি।

জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ৯টি আশ্রয়কেন্দ্র থেকে লোকজন বাড়ি ঘরে ফিরে গেছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

১৫,০০,০০০ (পনের লক্ষ) 

৭০০ (সাত শত)

৯,০০০ (সাত হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

 

৯।  নেত্রকোনাঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আজ বিকাল ০৬.০০ ঘটিকায় টেলিফোনে জানান যে, জেলার নদীগুলোর পানি ক্রমশ কমতেছে। 

* ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ২টি 

কোন প্রানহানির খবর পাওয়া যায়নি।

২টি আশ্রয় কেন্দ্রে বর্তমানে ১০০ জন লোক অবস্থান করছে ।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

১০,০০,০০০ (দশ লক্ষ) 

৬০০ (ছয় শত)

৪,০০০ (চার হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

 

১০।  সিলেটঃ  

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

জেলার সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ১০৬ সে.মি. সিলেট পয়েন্টে ৬০ সে.মি এবং কুশিয়ারা নদীর শেওলা পয়েন্ট ৮৮ সে.মি., শেরপুর-সিলেট পয়েন্টে ৫৩ সে.মি ও অমলশীদ পয়েন্টে ১২৮ সে.মি. বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে সারি নদীর পানি সারিঘাট পয়েন্ট ৬৬ সে. মি. বিপদসমীর নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

* ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ১৩টি (গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ ও কানাইঘাট  সিলেট সদর, জকিগঞ্জ, বিশ্বনাত, গোলাপগঞ্জ, বিযানীবাজার, ওসমানিনগর, দক্ষিণ সুরমা) 

* ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ৭২টি 

* ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ২টি

* ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ৩,৩৮,১৩৫ জন

* ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িঃ সম্পূর্ণ ১০১৫ টি, আংশিক ৬,৪৫৬টি

-

বন্য পরিস্থিতি স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

৮,০০,০০০ (আট লক্ষ) 

৬০০ ( ছয়শত)

৫,০০০ (চার হাজার) 

৫০০ (পাঁচ শত)

  

১১।  বগুড়াঃ

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

যমুনা নদীর পানি মথুরাপাড়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৯৫ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

* ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ৩টি

* ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ২৩ টি

* ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামঃ ৯৯টি 

* ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারঃ ১৭,৪০০ টি

* ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ৬৮,৫০০জন 

* নদী ভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িঃ ১৪৫ (সম্পূর্ণ), ২৯০ (আংশিক)

* আশ্রিত পরিবারঃ ২০৪৯ টি

* ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ প্রা: বিদ্যা: ৫৪টি ও মাধ্যমিক বিদ্যা: ১১ টি

* ক্ষতিপ্রস্ত ফসলঃ ৮৯৭৮ হেক্টর 

প্রানহানির হয়নি

-

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

১০,০০,০০০ (দশ লক্ষ) 

৬০০ (ছয় শত)

২,০০০ (দুই হাজার)

৫০০ (পাঁচ শত)

 

১২।  গাইবান্ধাঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

যমুনা নদীর পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ১৩০ সে.মি এবং ঘাগট নদীর গাইবান্ধা পয়েন্টে বিপদসীমার ৮৯ সেঃ মিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

* ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ৫টি

* ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ৩৪ টি

* ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামঃ ২২৬ টি

* ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারঃ ৬৭,২৭৭ (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ২,৮৮,২৯০ (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িঃ ২৫,৯৩০ (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমিঃ ৪,০৫২ হেক্টর (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানঃ ৫ টি (সম্পূর্ণ), ১৮১ টি (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঃ ৯৪ কি:মি: (আংশিক)

* ক্ষতিগ্রস্ত ব্রীজ/কালভার্টঃ ৬টি

* ক্ষতিগ্রস্ত টিউবওয়েলঃ ২৬০৩ টি

-

জেলায় মোট ১১৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে ২৭,৩৩০ জন লোক আশ্রয় নিয়েছে। ৭৫টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।

জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে।

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট)

১০,৫০,০০০ (দশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার ) 

৭৫০ (সাতশত পঞ্চাশ )

৪,০০০ (চার হাজার )

৫০০ (পাঁচ শত)

       
             

 

১৩।  মৌলভীবাজারঃ 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানির সংখ্যা 

মন্তব্য

মনু নদীর মনু রেলওয়

Todays handout (11).docx Todays handout (11).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon