Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ August ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৯ আগস্ট ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২৯৭

 

শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে

 

শিমুলিয়াঘাট (মুন্সিগঞ্জ), ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

          নদীতে তীব্রস্রোত ও পদ্মা সেতুর নিরাপত্তার কারণে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে।

 

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ ঢাকা থেকে টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে  বিআইডব্লিউটিসিকে এ নির্দেশনা দেন।

 

          পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত আজ থেকে এ নির্দেশনা বহাল থাকবে।

 

#

 

জাহাঙ্গীর/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২০৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩২৯৬

 

১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের কুশীলবদের নাম রাষ্ট্রীয়ভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে

                                                                                        ---কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ১৫ই আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনাকে, বাঙালির আত্মাকে হত্যা করতে চেয়েছিল দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা। সেই ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো তৎপর রয়েছে। সেজন্য, ১৫ই আগস্টের হত্যার পিছনে যারা ছিলো, পরিকল্পনায় ছিলো, সেসব নেপথ্যের কুশীলব, মৃত বা জীবিত যেই হোক, তাদের চেহারা উন্মোচন করা দরকার। একটি কমিশন গঠন করে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের নাম লিপিবদ্ধ করে তাদের প্রকৃত চেহারা জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২০ উপলক্ষে হাসুমণি'র পাঠশালা আয়োজিত ‘আগস্ট এক অন্ধকার অধ্যায়’ শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তৃতা অবলম্বনে গোলটেবিল আলোচনা এবং জাকির হোসেন পুলকের চিত্র প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসুমণি’র পাঠশালার সভাপতি মারুফা আক্তার পপি'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সম্মানিত অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ডা. মোঃ মুরাদ হাসান। চিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

গোলটেবিল আলোচনায় আরো অংশগ্রহণ করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব  মোঃ আমিনুল ইসলাম খান, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আশরাফুল আলম, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আবু বকর সিদ্দিক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না, বাংলাদেশ যুব মৈত্রী'র সভাপতি সাব্বাহ আলী খান কলিংস, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বাহাদুর বেপারী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, চিত্রশিল্পী কংকা জামিল, সূচিশিল্পী ইলোরা পারভীন প্রমুখ।

#

কামরুল/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২০২৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২৯৫

 

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

 

টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ), ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বঙ্গবন্ধু-সহ ১৫ আগস্টের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

 

          এ সময় অন্যান্যের মধ্যে মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান খাজা মিয়া, বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মোঃ জালালউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ আহমেদ হোসেন মির্জা ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত বিশেষ সহকারী মাহমুদুল হাসান বাবুল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী পরে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত পাটগাতী লঞ্চঘাট এবং বঙ্গবন্ধু স্টিমার থেকে টুঙ্গিপাড়ায় যে স্থানে নামতেন সে স্থান পরিদর্শন করেন।

 

          এছাড়া প্রতিমন্ত্রী দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি সংলগ্ন মসজিদে নামাজ আদায় শেষে বঙ্গবন্ধু-সহ ১৫ আগস্টের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদে অংশ নেন।

 

#

 

জাহাঙ্গীর/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২৯৪

 

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারে কমিশন গঠনের দাবি সর্বমহলের

                                                                          -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমান এর পূর্ব পরিকল্পনা ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। আবার ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে চেয়েছিল। মূলত ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা। এখন সময় এসেছে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের কুশীলবদের বিচারে একটি কমিশন গঠন করা এবং অপরাধীদের মরণোত্তর বিচারের ব্যবস্থা করা। এ ব্যাপারে সর্বমহলের পক্ষ হতে দাবি উঠেছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের জহির রায়হান প্রজেকশন হলে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহিদদের স্মরণে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর সভাপতি বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ফাল্গুনী হামিদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহে আলম মুরাদ।

 

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া প্রায় ১২ হাজার শিল্পী-সংস্কৃতিসেবীকে এ পর্যন্ত সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে অনুদান প্রদান করা হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে সংস্কৃতি চর্চার প্রসার ও বিকাশে সরকার কাজ করছে উল্লেখ করে কে এম খালিদ বলেন, সরকার পর্যায়ক্রমে দেশের সব উপজেলায় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যেখানে থাকবে আধুনিক সিনেপ্লেক্সও। তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১০০টি উপজেলায় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের ডিপিপি চূড়ান্তকরণের কাজ চলছে যা চলতি বছরেই একনেকে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

 

#

 

ফয়সল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩২৯৩

 

স্বাধীনতাকে হত্যা করতেই বঙ্গবন্ধু হত্যা

           ---তথ্যমন্ত্রী  

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘শুধু ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যার উদ্দেশ্যেই নয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও স্বাধীনতাকে হত্যার চক্রান্তেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পরিচালিত হয়েছিল।‘

‘যারা এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল, খন্দকার মোশতাকসহ সেইসব বর্ণচোরা ষড়যন্ত্রকারীরা এই নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে’ বলেন মন্ত্রী।

আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মহিলা শ্রমিক লীগ আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ সকল কথা বলেন। মন্ত্রী এ সময় পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে শহীদ জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান ও তাদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

‘বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে স্বাধীনতার ১৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে একটি অগ্রগতির উদাহরণ হয়ে উঠতো, এশিয়ায় সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ার আগে মানুষ বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প শুনতো, কিন্তু তাকে সেই সুযোগ দেয়া হয়নি’ উল্লেখ করেন মন্ত্রী। ড. হাছান বলেন, স্বাধীনতার পর তিন কোটি গৃহহারা মানুষের একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে ধ্বংসস্তূপ থেকে তুলে দাঁড় করিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয়, তখন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা আমরা চার দশক পর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০১৬-১৭ সালে অতিক্রম করতে পেরেছি। সদ্যস্বাধীন দেশ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় সূচক পূর্ণ করে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, পৃথিবীর অনেক দেশ এখনো তা হতে পারেনি। শুধু তাই নয়, ১৯৭৫ সালে দেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল, অনেক পরিসংখ্যান মতে সে বছর দেশে ১০ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য অতিরিক্ত উৎপাদন হয়েছিল।

ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যাতে হত্যার বিচার না হয় সেজন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ দেয়া হয়েছিল, জিয়া সেটাকে ১৯৭৯ সালে আইনে পরিণত করেন। একইভাবে ২০০২ সালে বেগম জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি অপারেশন ক্লিনহার্ট পরিচালনা করে প্রায় একশ’ মানুষ হত্যা করে তার বিচার বন্ধেও ইনডেমনিটি দেয়। বঙ্গবন্ধুহত্যার পর দেশে পাকিস্তানি ভাবধারা তৈরি করা হয়েছিল। পাকিস্তানের সাথে কনফেডারেশন করার, জাতীয় পতাকা ও সংগীত পরিবর্তন করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল, বাংলাদেশ বেতারের নাম পরিবর্তন করে রেডিও পাকিস্তানের আদলে রেডিও বাংলাদেশ করা হয়েছিল।‘

মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর রক্তস্রোত যার ধমনীতে প্রবহমান, সেই জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ জাতির পিতার সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশকে অদম্য গতিতে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।‘

নারী উন্নয়ন বিষয়ে এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে নারী অগ্রগতিতে অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছে। দেশে আজ নারীরা বিচারপতি, সচিব, জেনারেল হয়েছেন, যা আগে কেউ ভাবেনি। শেখ হাসিনাই সন্তানের পরিচয়ের ক্ষেত্রে মায়ের নাম উল্লেখ বাধ্যতামূলক করেছেন। কারণ একজন মা কখনো সন্তানকে ছেড়ে যান না। অপরদিকে বিএনপিনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে নিজের ও নিজের বেশভূষার উন্নয়ন ঘটালেও নারী উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেননি।‘

মহিলা শ্রমিক লীগ সভাপতি সুরাইয়া আক্তারের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি এমপি ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। 

 

                                                                                                            চলমান পাতা-২

 

পাতা-২

 

আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রহিমা আক্তার সাথীর সঞ্চালনায় সভায় ১৫ আগস্টের শহীদদের ওপর শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি শামসুন নাহার ।

সভার পূর্বে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে প্রয়াত বরেণ্য সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক রাহাত খানের জানাযায় অংশ নেন তথ্যমন্ত্রী। 

দেশের শত্রুদের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকুন

-তথ্যমন্ত্রী

 

এদিন বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

এ সময় তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধুর অপ্রতিরোধ্য জনপ্রিয়তাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে দেশ ও প্রগতির শত্রুরা তাকে হত্যা করে। এখনো বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও অদম্য গতিতে উন্নয়নকে যারা সহ্য করতে পারে না, তারা রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ ও উন্নয়নের এই শত্রুদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।'

আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আহমেদ হাসনাইনের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সম্পাদক রূপম বড়ুয়া  আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আওয়ামী নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কাশেম, সাবিনা আক্তার তুহিন, মহিলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া বেগম, আওয়ামী নেতা মাহবুবুর রহমান হিরণ এবং মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল এবং সাধারণ সম্পাদক আল মামুন যথাক্রমে প্রধান ও বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩২৯২

 

বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনতে হবে

                      ---পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী

                                                                                

বান্দরবান, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহদুর উশৈসিং বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের প্রধান খোন্দকার মোশতাক। পর্দার আড়াল থেকে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সকল পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে জিয়াউর রহমান। সময় এসেছে কমিশন গঠন করে ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের সকল নেপথ্য কুশীলবদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। তিনি আরো বলেন, সেদিনের কুশীলবদের চিহ্নিত করে তাদের ভূমিকা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে।

 

আজ বান্দরবান বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোকাবহ আগস্ট উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন পার্বত্য মন্ত্রী।

 

মন্ত্রী বলেন, সেদিন কাপুরুষরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ক্ষান্ত হয়নি, ইনডেমনিটি বিল পাস করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের সকল পথ বন্ধ করে দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিভিন্ন  রাষ্ট্রীয় উপঢৌকনসহ দেশত্যাগের  সুযোগ করে দিয়েছিল। খুনিদের পুরস্কৃত করে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়েছিল। 

 

বীর বাহাদুর বলেন, জাতির পিতা বাংলাদেশকে শুধু স্বাধীনতা এনে দেননি, তিনি মুক্তিযুদ্ধের ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে রাঙামাটিতে বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ডিজিটালাইজেশনের বীজ বপন করে গেছেন। যেখান থেকে আজকে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট  উপহার দিতে পেরেছেন। বঙ্গবন্ধু সেদিন বুঝতে পেরেছিলেন বাংলাদেশের এক-দশমাংশ এলাকা পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়, সেজন্য তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড গঠন করেছিলেন।

 

 

#

নাছির/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২৯১

 

বাংলার দুঃখী মানুষ-কৃষক-শ্রমিকের জন্য বঙ্গবন্ধুর ভালবাসা ছিল অকৃত্রিম

                                                                          -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

            সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতি আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর দর্শন ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

            এই সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং শিল্প মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রাক্তন মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন।

            কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষি দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের জিডিপিতে কৃষির অবদান কমে এলেও কৃষির গুরুত্ব কমে নাই। কৃষির উন্নয়নই দেশের অন্যান্য উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করে থাকে। এজন্য কৃষিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে।

            মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৈশোর-তরুণ বয়স থেকে বাংলার কৃষকের দৈন্যদশা স্বচক্ষে দেখেছেন,  যা বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ে গভীরভাবে রেখাপাত করে। বাংলার দুঃখী মানুষ-কৃষক শ্রমিকের জন্য বঙ্গবন্ধুর ভালবাসা ছিল অকৃত্রিম।

            কৃষি উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ১৯৫৪  সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে কৃষিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে বঙ্গবন্ধু। এছাড়া ১৯৭০ সালে নির্বাচনের আগে বঙ্গবন্ধু জাতির উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেখানে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন কৃষির প্রতি যে অবহেলা করা হয়েছিলো এটা অমার্জনীয়। কৃষি উন্নয়নের জন্য আমাদের বিপ্লব করতে হবে। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সনের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধু  বলেন, “আমাদের চাষী হলো সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্য আমাদের উদ্যোগের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পিছনে নিয়োজিত করতে হবে”।

            সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, "এই পৃথিবীতে অনেক নেতা আসবে, অনেক নেতা এসেছে কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মতো মানবদরদী মহান নেতা আসবেন না। সমুদ্রের গভীরতা মাপা যাবে, আপনারা আটলান্টিক মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরতা মাপতে পারবেন, কিন্তু বাঙালি জাতির প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালবাসার গভীরতা আপনারা মাপতে পারবেন না। বঙ্গবন্ধু সবসময় বাংলার মানুষ ও মাটির প্রতি বিশ্বাসী ছিলেন।” বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, "আমার বাংলার মাটি যদি থাকে, মানুষ যদি থাকে, একদিন এই বিধ্বস্ত বাংলাকেই আমি সুজলা, সফলা, শস্য-শ্যামল বাংলায় রূপান্তরিত করব।" তিনি আরো বলেন, আজকে বাংলাদেশ যে সবদিক দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে এই ভিত্তি বঙ্গবন্ধু  স্থাপন করেছিলেন। কৃষকের প্রতি বঙ্গবন্ধুর যে দরদ ছিল তা চিন্তা করা যায় না।

            এই ভার্চুয়াল সভায় বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসানের সভাপতিত্বে আলোচক হিসাবে অংশগ্রহণ করেন ইতিহাসবিদ ও লেখক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এম এ সাত্তার মন্ডল, বাংলাদেশ কৃষি অর্থনীতিবিদ সমিতির মহাসচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুল হক কাজল, সাবেক সচিব মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার প্রমুখ।

#

কামরুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩২৯০

ভোগ নয়, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ছিল ত্যাগের

                                     -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ভোগ নয়, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ছিল ত্যাগের। সাহস ও প্রজ্ঞা তাঁকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে এবং বিশ্ব নেতায় রূপান্তর করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকার আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২০ উপলক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।

          আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস মুছে ফেলতে চেয়েছিল। দীর্ঘ ২১ বছর তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে ও বুঝতে না দিয়ে বিকৃত করে উপস্থাপন করেছে। আইন করে বঙ্গবন্ধুর হত্যার বিচার বন্ধ করে খুনিদের দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুনর্বাসন করেছিলো বলে তিনি জানান।

          পলক বলেন, বিজয়ের আনন্দ ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু পরাজয়ের গ্লানি দীর্ঘস্থায়ী। একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান ও পাকিস্তানের দোসর এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ কিছু বেঈমান, রাজাকার-আলবদর সেই রাতে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সাড়ে তিন বছর বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালিয়েছে। চূড়ান্তভাবে তারা ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। এমনকি তাঁরা সেই রাতে নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেলকেও হত্যা করেছে।

          বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্থ বাংলাদেশ গঠনে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে  সকল জনগণের  ৫টি মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে আইসিটি বিভাগ কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই নাগরিকদের জন্য করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত যেকোনো প্রয়োজনীয় পরামর্শ, করোনা সম্পর্কিত সকল সেবার হালনাগাদ তথ্যের জন্য করোনা পোর্টাল www.corona.gov.bd ও কন্টাক্ট ট্র্যাসিং অ্যাপ চালু করাসহ বহু কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অনুসরণ করে প্রযুক্তিনির্ভর তথা ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে দেশের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

#

শহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৫৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২৮৯

 

জাতির পিতার সমাধিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শ্রদ্ধা নিবেদন

                                                                                

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জাতির পিতার ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।  

 

এ সময় বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে সুরা ফাতেহা পাঠ, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন ড. মোমেন। পরে জাতির পিতার সমাধিস্থল পরিদর্শন করেন। জাতির পিতার সমাধি সৌধে সংরক্ষিত পরিদর্শক বইয়ে স্বাক্ষর করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রসচিব।

 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্মশতবার্ষিকী সেল আয়োজিত এ শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও মহাপরিচালকসহ  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 

#

 

তৌহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৭৩৫ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                             নম্বর : ৩২৮৮

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১ হাজার ৬৮৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ১৩১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৮ হাজার ৯২৫ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৩২ জন-সহ এ পর্যন্ত ৪ হাজার ২০৬ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৮৬৩ জন।

#

কাদের/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭১২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩২৮৭

শেখ হাসিনা আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস

                                          -কে এম খালিদ      

ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সকল কর্মকাণ্ডে অনুপ্রেরণার উৎস। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন তথা বাংলাদেশের উন্নয়ন অভিযাত্রায় তিনিই কাণ্ডারী। তাঁর সঠিক, যোগ্য ও সুদূরপ্রসারী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।   প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারীতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোকদিবস ২০২০ উপলক্ষে 'হাসুমণি'র পাঠশালা' আয়োজিত ‘আগস্ট এক অন্ধকার অধ্যায়’ শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বক্তৃতা অবলম্বনে গোলটেবিল আলোচনা এবং জাকির হোসেন পুলক এর চিত্র প্রদর্শনীতে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          হাসুমণির পাঠশালার সভাপতি মারুফা আক্তার পপি'র সভাপতিত্বে  প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এবং প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান।

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ

2020-08-29-21-00-f281525a1534fc87c6908aca4a788cd7.docx 2020-08-29-21-00-f281525a1534fc87c6908aca4a788cd7.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon