Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd জুলাই ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 22/7/2019

তথ্যবিবরণী                       নম্বর : ২৬৬১ 
 
বাঙালি কখনোই পরাজিত হয়নি
  -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, বাঙালি কখনই পরাজিত হয়নি। মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিকট থেকে বাঙালি জাতি সাহস পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন দেশ পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আমাদেরকে ভাল মানুষ হওয়ার শপথ নিতে হবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং ভাল মানুষ হওয়ার বিষয়গুলো অন্যদের জন্য প্রেরণা হয়ে থাকবে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে রবীন্দ্র-নজরুল ও সুকান্ত জয়ন্তী-১৪২৬ উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
বিশ^কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৮তম, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২০তম ও কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ঋষিজ শিল্পী গোষ্ঠী আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। 
 
ঋষিজ শিল্পী গোষ্ঠীর সভাপতি বিশিষ্ট গণসংগীত শিল্পী ফকির আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রবীন্দ্র বিশ^বিদ্যালয়ের উপচার্য ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. আফসার আহমদ, রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী তপন মাহমুদ, নজরুল সংগীত শিল্পী ফেরদৌস আরা এবং রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রোকাইয়া হাসিনা নীলি। 
 
অনুষ্ঠানে ড. আফসার আহমদ, ফেরদৌস আরা এবং রোকাইয়া হাসিনা নীলিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। পরে এক মনোঞ্জ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। 
 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২১২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ২৬৬০
 
বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
৪১টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, এক কোটি ৪৫ লাখ টাকার মালামাল নিলাম
 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদীর তীর দখলমুক্ত করতে আজ ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন মুন্সিখোলা হতে আলীগঞ্জ খেলার মাঠ পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীর উভয় পাশে একটি দোতলা ভবন, পাঁচটি এক তলা ভবন, ১৫টি আধাপাকা ভবন, ২০টি টিনের ঘর-সহ মোট ৪১টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দু’একর তীরভূমি অবমুক্ত, এক কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার মালামাল নিলাম করেছে। 
আগামীকাল ২৩ জুলাই সকাল ৯টা থেকে আলীগঞ্জ খেলার মাঠ থেকে ফতুল্লা, পঞ্চবটি, ধর্মগঞ্জ অভিমুখে বুড়িগঙ্গা নদীর উভয় তীরে উচ্ছেদ অভিযান চলবে।
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৬৫৯
 
সাম্প্রতিক খুন-ধর্ষণ-গণপিটুনির ঘটনায় ষড়যন্ত্র আছে
                                        --- আইনমন্ত্রী
 
নেত্রকোণা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে কোনো একটা ঘটনা ঘটলে তারপর কিছুদিন ওই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। যেমন, পুরানো ঢাকায় অগ্নিকা-ের পরবর্তী কিছুদিনের মধ্যে পরপর কয়েকটি অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটলো। আবার পরপর কয়েকটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটলো। এখন আবার গণপিটুনি দিয়ে সাধারণ মানুষকে মেরে ফেলার ঘটনা ঘটছে। এগুলো নিছক দুর্ঘটনা নয়। এগুলো আসলে বিএনপি-জামায়াত- শিবিরের ষড়যন্ত্র। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। 
মন্ত্রী আজ নেত্রকোণায় জেলা আইনজীবী সমিতির পাঁচ তলাবিশিষ্ট নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘ সময় দেশে আইনের শাসন ছিল না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এ সময় তিনি বলেন, আইনের শাসন একদিনে প্রতিষ্ঠা হয় না। যে দেশকে (যুক্তরাজ্য) আইনের শাসনের উদাহরণ হিসেবে মনে করা হয়, সেখানেও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে দুইশ’ বছর সময় লেগেছে। তিনি বলেন, টকশোতে সমালোচনা করা হয় যে, বাংলাদেশ আইনের শাসনের দুর্বলতা আছে। তাদের বোঝা উচিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বয়স কত এবং এর মধ্যে কত বছর এদেশে সামরিক শাসক চলেছে, আর কত বছর আইনের শাসনের পরিপন্থী ইনডেমনিটি আইন বলবৎ ছিল। 
আইনমন্ত্রী বলেন, সংসদের আগামী অধিবেশনে ল্যান্ড সার্ভ ট্রাইব্যাল আইন সংশোধন করে যুগ্ম জেলা জজের পাশাপাশি সহকারী জজ ও সিনিয়র সহকারী জজকে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যালের মামলা পরিচালনার এখতিয়ার দেওয়া হবে। 
সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সিতাংশু বিকাশ আচার্য্যরে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য অসীম কুমার উকিল ও হাবিবা রহমান খান শেফালী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক খান মোঃ আবদুল মান্নান, আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা, নেত্রকোণার জেলা জজ আবু মোঃ আমিমুল এহসান প্রমুখ বক্তৃতা করেন। 
এরপর নেত্রকোনা জেলা জজ আদালতে সেখানকার বিচারকদের সঙ্গে বৈঠক করেন আইনমন্ত্রী। বৈঠকে তিনি বিচারকদের দ্রুত বিচারসেবা প্রদানের অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, দ্রুত বিচার সেবা না দিলে জনগণ স্ট্রিট জাস্টিস প্রথায় নেমে পড়বে।
#
 
রেজাউল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৬৫৮
 
শান্তি ও মানবিকতা রক্ষার জন্য চলচ্চিত্র
                             --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদ নিরসন এবং শান্তি ও মানবিকতা সংরক্ষণে চলচ্চিত্র অনবদ্য ভূমিকা রাখতে পারে।
আজ রাজধানীর গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে ‘ফিল্মস ফর পিস ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত দু’দিনব্যাপী পিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০১৯ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
ড. হাছান বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপ্তির এ যুগেও মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে ও সমাজকে শান্তির পথে এগিয়ে নিতে চলচ্চিত্রের বিকল্প নেই।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রটিয়ে দেয়া পদ্মা সেতুতে বলিদানের গুজব আর সেই থেকে ছেলেধরা আতঙ্ক এবং অসহিষ্ণু মানুষের গণপিটুনিতে নির্দোষ প্রাণের মৃত্যু- এসব রুখতে প্রয়োজন সহিষ্ণুতা আর শান্তির পক্ষে সচেতনতা, বলেন ড. হাছান।
মন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে তথ্যপ্রবাহের ক্যানভাস আমূল বদলে গেছে। আগে মানুষকে তার মতামত-অভিযোগ জানাতে পত্রিকার আশ্রয় নিতে হতো, আর এখন কেউ চাইলেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে লাখ লাখ মানুষের কাছে তার কথা পৌঁছাতে পারে। মানবিকতাবোধ আর শান্তি রক্ষার শপথে বলীয়ান থাকলেই কেবল অশান্তি-হানাহানি এড়ানো সম্ভব।
সংগঠনের পরিচালক রোকেয়া প্রাচীর সভাপতিত্বে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের পরিচালক শাহীন আনাম, অধ্যাপক সি আর আবরার, চলচ্চিত্র নির্মাতা কাওসার আহমেদ চৌধুরী এবং সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক পারভেজ সিদ্দিকী অনুষ্ঠানে শান্তির পক্ষে চলচ্চিত্রের ভূমিকা বক্তব্য রাখেন।
ফেস্টিভ্যালে ২২-২৩ জুলাই বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ২০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনী চলছে।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৬৫৭
 উৎপাদনশীলতার উন্নয়নে প্রণীত দশ বছর মেয়াদি মাস্টার প্লান হস্তান্তর করেছে এপিও 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
বাংলাদেশের শিল্প, সেবা, কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাপানভিত্তিক এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এপিও) প্রণীত দশ বছর মেয়াদি ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি মাস্টার প্লান ২০২১-২০৩০’ হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ ঢাকায় শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এপিও’র সেক্রেটারি জেনারেল ড. শান্তি কানকতানাপর্ন (উৎ. ঝধহঃর কধহড়শঃধহধঢ়ড়ৎহ) শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের হাতে এটি তুলে দেন। 
শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিমের সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের (এনপিও) পরিচালক এসএম আশরাফুজ্জামান। এতে মাস্টার প্লানের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সিঙ্গাপুরের উৎপাদনশীলতা কৌশল বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ড. উন কিন চাং (উৎ. ডড়ড়হ করহ ঈযঁহম)। 
অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়ক ধরে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। বিগত দশ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার গৃহীত কর্মসূচির ফলে দেশের শিল্পখাত সুসংহত হয়েছে। মোট জাতীয় উৎপাদনে শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ৩৫ দশমিক ১৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ছিল ৩৩ দশমিক ৭১ শতাংশ। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রণীত এ মাস্টার প্লানের বাস্তবায়ন জাতীয় অর্থনীতিতে ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 
শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ হতে চলেছে। রূপকল্প ২০৪১ অনুযায়ী উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার জন্য বাংলাদেশ সঠিক পথেই অগ্রসর হচ্ছে। তিনি অর্থনৈতিক উন্নয়নের অভিযাত্রা জোরদারে শিল্পসহ বিভিন্ন খাতে উৎপাদনীলতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেন। এ পরিকল্পনা প্রণয়নে সহযোগিতার জন্য তিনি জাপানভিত্তিক এপিও’র প্রশংসা করেন। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে এনপিও এবং এপিও’র মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও অংশীদারিত্ব বাড়বে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
এপিও’র সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, দশ বছর মেয়াদি মাস্টার প্লান প্রণয়নের ফলে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারা বেগবান হবে। এটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলা করে বাংলাদেশের কৃষি, শিল্প, সেবাসহ বিভিন্নখাতে উৎপাদনশীলতা জোরদার হবে। তিনি বাংলাদেশ সরকার গৃহীত অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচির প্রশংসা করেন। এপিও বাংলাদেশের উৎপাদনশীলতা উন্নয়নের অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বলে উল্লেখ করেন।  
উল্লেখ্য, দশ বছরব্যাপী এ মাস্টার প্লানে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে উৎপাদনশীলতা প্রবৃদ্ধির চিত্র তুলে ধরে তা উন্নয়নের কৌশল প্রণয়ন করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১৯৯৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশের শ্রম উৎপাদনশীলতা ৩ দশমিক ৮ শতাংশ হারে বেড়েছে। এক্ষেত্রে এপিও সদস্যভুক্ত এশিয়ার ২০টি দেশের গড় প্রবৃদ্ধি হার ২ দশমিক ৫ শতাংশ। এ মাস্টার প্লান বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্পখাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি পণ্যের গুণগতমান, প্রতিযোগিতার সক্ষমতা ও উদ্ভাবনী দক্ষতা সন্তেÍাষজনক পর্যায়ে উন্নীত হবে। এ মাস্টার প্লানে ২০২১-২০৩০ সালের মধ্যে বার্ষিক গড় উৎপাদনশীলতা প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কৃষিখাতে গড়ে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ, শিল্পখাতে ৬ দশমিক ২ শতাংশ এবং সেবাখাতে ৬ দশমিক ২ শতাংশ উৎপাদনশীলতা বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
#
 
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮৫০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর: ২৬৫৬

¯Œj AvKv‡i cÖPv‡ii Rb¨

mKj B‡jKUªwbK wgwWqv

ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :

        সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বিষয়টি স্ক্রল আকারে প্রচার করার জন্য অনুরোধ করা হলো :

        একটি স্বার্থান্বেষী মহল কর্তৃক গুজব ছড়িয়ে ছেলেধরা সন্দেহে নিরীহ মানুষ পিটিয়ে হতাহত করা সংক্রান্ত খবরের প্রতি সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

          গুজব ছড়ানো ও আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। কোন বিষয়ে কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে নিজের হাতে আইন তুলে না নিয়ে ৯৯৯ এ কল করে দ্রুত পুলিশের সাহায্য নেয়া যেতে পারে।

#

gvngy`/ivnvZ/mÄxe/†iRvDj/2019/1908 NÈv

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৬৫৫
 নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের গত অর্থবছরে প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রায় শতভাগ
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পগুলোর অনুকূলে বরাদ্দকৃত অর্থের শতকরা ৯৯ দশমিক ৬৯ ভাগ ব্যয় করেছে। গত অর্থবছরে (২০১৭-১৮) এ হার ছিল ৯৯ দশমিক ০৬ ভাগ। এক্ষেত্রে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে জাতীয় বাস্তবায়নের হার ৯৪ দশমিক ৩৬ ভাগ। চলমান ২০১৯-২০ অর্থবছরে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ৪৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪,৮১৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা।
আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের আরএডিপি’র সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ-সহ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থার প্রধানরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নে  অর্থবছরের শুরুতেই মাইক্রোস্কোপ মনিটরিংয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে প্রকল্পের কাজ যথাসময়ে সম্পন্ন করার নির্দেশনা  দেওয়া হয়। 
 সভায় জানানো হয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আরএডিপিতে মোট ৬৫টি উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ৪,৮১৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৪,৮০২ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। ৬৫টি উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে আরএডিপিভুক্ত প্রকল্প ৫০টি এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প ১৫টি। আরএডিপিভুক্ত প্রকল্পের জন্য ৩,৫৮৪ কোটি ৭১ লাখ এবং নিজস্ব প্রকল্পের জন্য ১,২৩২ কোটি ৯ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল।  
সভায় আরো জানানো হয়, আরএডিপির ৫০টি প্রকল্পের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র ২৩টি, বিআইডব্লিউটিসি’র তিনটি, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সাতটি, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের আটটি, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের দু’টি, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের একটি, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) একটি, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের দু’টি, ন্যাশনাল মেরিটাইম ইনস্টিটিউটের একটি ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের একটি এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ১৫টি প্রকল্পের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ১১টি, বিআইডব্লিউটিসি’র দু’টি ও মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের দু’টি প্রকল্প।
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৬৫৪

 

নিজের হাতে আইন তুলে নেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ

গুজব মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নিন

 

ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :

 

          একটি স্বার্থান্বেষী মহল কর্তৃক গুজব ছড়িয়ে ছেলেধরা সন্দেহে নিরীহ মানুষ পিটিয়ে হতাহত করা সংক্রান্ত খবরের প্রতি সরকারের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।    

          ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত যে কোন ধরনের গুজব ছড়ানো ও আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া দেশের প্রচলিত আইনের পরিপন্থি ও গুরুতর দণ্ডনীয় অপরাধ। কোন বিষয়ে কাউকে সন্দেহজনক মনে হলে  নিজের হাতে আইন তুলে না নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে ৯৯৯ এ কল করে দ্রুত পুলিশের সাহায্য নেয়া যেতে পারে।

#

অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/রবি/আসমা/২০১৯/১৬৪৮ ঘণ্টা

 

 

[[Z_¨weeiYx                                                                                                                        b¤^i : 2653

eb¨v I `y‡h©vM msµvšÍ cÖwZ‡e`b

XvKv, 7 kÖveY (22 RyjvB) :

`y‡h©vM e¨e¯’vcbv I ÎvY gš¿Yvj‡qi b¨vkbvj wWRv÷vi †imcÝ †Kv-AwW©‡bkb †m›Uv‡ii cÖwZ‡e`b Abyhvqx AvR mviv †`‡k eb¨v I `y‡h©vM cwiw¯’wZ wb¤œiƒc (weKvj 2Uv ch©šÍ) : 

সমূদ্র বন্দরসমূহের জন্য সতর্ক সংকেতঃ সমুদ্র বন্দরসমূহের জন্য কোন সংকেত নেই 

2/০৭/২০১৯ সন্ধ্যা ০৬ টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীন নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওযা পূর্বাভাস

রংপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, ফটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর (পুনঃ) ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। 

আজ সকাল টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসঃ

সমূদ্র বন্দরসমূহের জন্য সতর্ক সংকেতঃ সমুদ্র বন্দরসমূহের জন্য কোন সংকেত নাই। 

2২/০৭/২০১৯ ইং তারিখ দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীন নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওযা পূর্বাভাস: 

রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালি, নোয়াখালি, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর (পুনঃ) ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। 

আজ সন্ধ্যা ৬ টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসঃ 

সিনপটিক অবস্থাঃ মৌসুমী বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, উত্তর প্রদশে, বিহার, হিমালেয়র পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল অতিক্রম করে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে মোটামুটি সক্রিয়, দেশের অন্যত্র কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে তা দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। 

পূর্বাভাসঃ রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা,  রাজশাহী, খুলনা বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হলাকা থেকে মাঝারী ধরণের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারী ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।  

পরবর্তী  ৪৮ ঘন্টার আবহাওয়ার অবস্থা (২ দিন) : বৃষ্টিপাতে প্রবনতা বৃদ্ধি পেতে পারে।

এক নজরে নদ-নদীর পরিস্থিতি 

  • কুশিয়ারা এবং ঢাকার চারপাশের নদ-নদীসমূহ ব্যতীত অন্যান্য সকল প্রধান নদ-নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে । 
  • বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও ভারত আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং তৎসংলগ্ন ভারতের আসাম ও পশ্চিম বঙ্গের উত্তরাঞ্চলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। 
  • আগামী ২৪ ঘণ্টায় যমুনা এবং গঙ্গা-পদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস অব্যাহত থাকতে পারে, অপরদিকে সুরমা-কুশিয়ারা নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্রক্ষপুত্র নদের পানি সমতল আগামী ২৪ ঘণ্টায় স্থিতিশীল হয়ে যেতে পারে । 
  • আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিস্তা নদী ডালিয়া পয়েন্টে ও ধরলা নদী কুড়িগ্রাম পয়েন্টে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। 
  • আগামী ২৪ ঘণ্টায় গাইবান্ধা, জামালপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও মুন্সিগঞ্জ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

নদ-নদীর অবস্থা (আজ সকাল ০৯:০০ টা পর্যন্ত)

পর্যবেক্ষণাধীন পানি সমতল স্টেশন

৯৩

বিগত ২৪ ঘন্টায় পানি সমতল অপরিবর্তিত 

০৩

বিগত ২৪ ঘন্টায় পানি সমতল বৃদ্ধি

৩৪

মোট তথ্য পাওয়া যায়নি

০০

বিগত ২৪ ঘন্টায় পানি সমতল হ্রাস

৫৬

বিপদসীমার উপরে

২০

 

 

 

বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত স্টেশন (০৭ শ্রাবণ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ/ ২২ জুলাই ২০১৯ খৃঃ সকাল ৯.০০ টার তথ্য অনুযায়ী): 

জেলার নাম

পানি সমতল স্টেশন

নদীর নাম

বিগত ২৪ ঘন্টায়

বৃদ্ধি(+)/হ্রাস(-) (সে.মি.)

বিপদসীমার উপরে (সে.মি.)

সিলেট

শেরপুর-সিলেট

কুশিয়ারা

-০৬

+২৫

 

অমলশীদ

কুশিয়ারা

+৪৩

+১৪

 

শেওলা

কুশিয়ারা

+২৯

+০৬

 

কানাইঘাট 

সুরমা

+২৬

+২০

সুনামগঞ্জ

সুনামগঞ্জ

সুরমা

-০৩

+১৪

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

তিতাস

+০১

+২৩

চাঁদপুর

চাঁদপুর

মেঘনা

-০২

+১২

কুড়িগ্রাম

চিলমারী

ব্রহ্মপুত্র

-২৯

+৩২

গাইবান্ধা

ফুলছড়ি

যমুনা

-৩৩

+৬৮

গাইবান্ধা

ঘাঘট

-১৭

+৩

জামালপুর

বাহাদুরাবাদ

যমুনা

-৩৯

+৭৮

জামালপুর

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র

-১০

+৬

বগুড়া

সারিয়াকান্দি

যমুনা

-৩১

+৫৫

সিরাজগঞ্জ

কাজিপুর

যমুনা

-৩০

+৫৫

সিরাজগঞ্জ

যমুনা

-২৪

+৫১

বাঘাবাড়ি

আত্রাই

-৮

+৭৫

মানিকগঞ্জ

আরিচা

যমুনা

-১৫

+২৭

টাঙ্গাইল

এলাশিন

ধলেশ্বরী

-০৯

+৮৬

রাজবাড়ী

গোয়ালন্দ

পদ্মা

-৯

+৫৮

মুন্সিগঞ্জ

ভাগ্যকূল

পদ্মা

-০৫

+২৬

 

বৃষ্টিপাতের তথ্যঃ 

 

গত ২৪ ঘন্টায় বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত (গত কাল সকাল ০৯:০০ টা থেকে আজ সকাল ০৯:০০ টা পর্যন্ত) :

 

স্টেশন

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

স্টেশন

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

স্টেশন

বৃষ্টিপাত (মি.মি.)

লালখাল

১১৯.০

সুনামগঞ্জ

৭৫.০

ছাতক

১১৭.০

সিলেট

৭৮.০

জাফলং

৭৯.০

শেওলা

৫০.০

 

বন্যা সংক্রান্ত তথ্যঃ 

 

জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বন্য পরিস্থিতি নিম্নে প্রদান করা হলো: 

 

১।   কুড়িগ্রাম 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ  

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

কুড়িগ্রাম জেলায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপদসীমার ৩২ সে.মি, উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

 

ধরলা নদীর পানি বিপদসীমার ৭ সে.মি. এবং দুধকুমার নদীর পানি বিপদসীমার ১০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

 

তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ৪৪ সে.মি. নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ০৯টি

২। ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ০৩টি

৩। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ৬০টি

৪। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামঃ ৮৯৪ টি

৫। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার সংখ্যাঃ ১,৮৫৩ (সম্পূর্ণ), ২,৩৮,৬৭২ (আংশিক)

৬। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ৭,৪১২ জন (সম্পূর্ণ), ৯,৫৮,৩২৮ জন (আংশিক)

৭। ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িঃ ১,৮৫৩ (সম্পূর্ণ), ১২,৩৮,৬৭২ (আংশিক)।

৮। ক্ষতিগ্রস্ত জমির পরিমানঃ ১৯,৬৩৮ হেক্টর (আংশিক)

৯। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান(শিক্ষা/ধর্মীয়): ২টা (সম্পূর্ণ), ১,০২৬টি (আংশিক)

১০। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঃ ৩০.৫ কি: মি (সম্পূর্ণ), ১,২৪৫.৫৬ কিঃমিঃ (আংশিক), 

১১। ক্ষতিগ্রস্ত ব্রীজ/কালভার্টঃ ৪১টি

১২। ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধঃ ৪০ কিঃমিঃ (আংশিক)

১৩। ক্ষতিগ্রস্ত টিউবয়েলঃ ৯,৭৩৪টি

নাই

১। আশ্রয়কেন্দ্রের সংখ্যাঃ ১৮৬টি

২। আশ্রিত লোক সংখ্যাঃ ৭২,০২৪ জন

৩। মেডিকেল টিমঃ ৮৫টি

৪। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টঃ ০৫টি

 

* নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘন্টায় ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি চিলমারী পয়েন্টে ২৮ সে.মি. ও ধরলা নদীর পানি ৩০ সে.মি., দুধকুমার নদীর পানি ৩৫ সে.মি. এবং তিস্তা নদীর পানি ১৮ সে.মি. কমেছে।

 

 

 

(খ) দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় হতে বরাদ্দকৃত ত্রাণের বিবরণঃ

 

জিআর ক্যাশ (টাকা) 

জিআর চাল (মেঃটন)

শুকনা ও অন্যান্য খাবার  (কার্টুন) 

তাঁবু (সেট) 

১৫,০০০০০ (পনের লক্ষ)

১০০০ (এক হাজার)

৭০০০ (সাত হাজার)

৫০০ (পাঁচ শত)

 

২।  বগুড়া

 

(ক) বন্যা পরিস্থিতির তথ্যঃ 

বন্যা পরিস্থিতির বিবরণ

ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ

প্রাণহানি/হতাহতের বিবরণ

মন্তব্য

যমুনা নদীর পানি সারিয়াকান্দি পয়েন্টে বিপদসীমার ৫৫ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

 

যমুনা নদীর পানি মথুরা পয়েন্টে  বিপদসীমার ৫৮ সে. এবং বাঙ্গালী নদীর পানি বিপদসীমার ৭৭.৭০ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

১। ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাঃ ৩টি

২। ক্ষতিগ্রস্ত পৌরসভাঃ ১টি

৩। ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নঃ ২২ টি

৪। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামঃ ১৭৯টি 

৫। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারঃ ৫১,২৬৫ টি (আংশিক)

৬। ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যাঃ ২,০৯,৬২০ জন (আংশিক)

৭। নদী ভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়িঃ ২০৫   (স

Todays handout (12).docx Todays handout (12).docx