Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ৩০ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৫৯০

 

ডাকটিকেট দেশ ও জাতির প্রতিকৃতি প্রকাশ করে

                                    --- মোস্তাফা জব্বার

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :  

          ডাক টিকেট একটি দেশ ও জাতির প্রতিকৃতি প্রকাশ করে। ডাকটিকেট একটি খামে বসিয়ে দেওয়া বা পোস্টকার্ডে প্রকাশ করা নয় বরং এর মাধ্যমে সারা দেশকে, দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রকৃতি কৃষ্টি,ব্যক্তিত্ত্ব, সমাজ ব্যবস্থা ও জীবন ধারা তুলে ধরা যায়। ডাকটিকেট প্রকাশের ক্ষেত্রে বিষয় নির্ধারণে সৃষ্টিশীলতা ও শৈল্পিক বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। তিনি ডাকটিকেট সংগ্রহকে একটি আন্দোলনে পরিণত করতে ডাকটিকেট সংগ্রাহকদের সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ ঢাকায় ডাকভবনে ডিজিটাল প্লাটফর্মে বাংলাদেশ ফিলাটেলিক এসোসিয়েশন আয়োজিত বাংলাপেক্স জাতীয় ডাকটিকেট প্রদর্শনীর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী যুগের চাহিদা পূরণে ডাকঘরসমূহকে এনালগ থেকে ডিজিটালাইজেশনে রূপান্তরের চলমান কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন, ডাকঘরের কর্মীরা যদি নিজেদেরকে উপযুক্ত করে তৈরি করতে পারে তবে ডাকঘর একটি শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠবেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ডাকঘরকে ডিজিটালাইজেশনের যে যাত্রা শুরু হয়েছে ডাক বিভাগ তার অতীত শৌর্য বির্যের জায়গায় ফিরে আসবে।

          অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ আফজাল হোসেন, ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ সিরাজ উদ্দিন, বাংলাদেশ ফিলাটেলিক এসোসিয়েশনের সভাপতি শরিফুল আলম এবং সেক্রেটারি আনোয়ার ইসলাম বক্তৃতা করেন।

#

শেফায়েত/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২১৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৫৮৯

 

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়লো ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

 

          জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে সৃষ্ট অসুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার ২০২০-২১ কর বছরে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা (যা Tax Day নামে সংজ্ঞায়িত)
৩০ নভেম্বর  থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত বর্ধিত করেছে।

 

          জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

#

নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৪৫৮৮

 

১০০ দিনব্যাপী দেশের সর্ববৃহৎ অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ ১ ডিসেম্বর থেকে শুরু

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

 

            জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সহায়তায় বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতা ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ আয়োজন করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুকে জানার চর্চায় সকলকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ১ ডিসেম্বর ২০২০ হতে ১০ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত ১০০ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য এই কুইজ প্রতিযোগিতার স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার তথ্য মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।

            আজ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ থেকে আয়োজিত এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ সাংবাদিকবৃন্দকে অবহিত করেন। সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।

            শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি,  ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুরাদ হাসান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ আফজাল হোসেন, অ্যাসোসিয়েশন অভ্‌ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এ্যাটকো) এর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, প্রিয় ডটকম এর সিইও জাকারিয়া স্বপন, প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ এবং জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ সংবাদ সম্মেলনে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। 

            সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত এই কুইজ প্রতিযোগিতা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রতিযোগিতা শুরু হবে ১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখ রাত ০০:০১ মিনিটে। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য নির্ধারিত অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। অ্যাপ ডাউনলোড অথবা ওয়েবসাইটে নিবন্ধনের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ওয়েবসাইট https://mujib100.gov.bd A_ev https://quiz.priyo.com ব্যবহার করতে হবে। একজন প্রতিযোগী একটি আইডি দিয়ে প্রতিটি কুইজে একবার অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রত্যেক প্রতিযোগীকে নাম, ঠিকানা, ছবি, ফোন নাম্বার, ইমেইল/সোশ্যাল মিডিয়া আইডি ব্যবহার করতে হবে যা বিজয়ীদের ক্ষেত্রে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন সনদের সাথে যাচাই করা হবে। একজন প্রতিযোগীকে একবার নিবন্ধন করলেই চলবে। পূর্বে নিবন্ধন করে থাকলে নতুন করে নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। ভুল তথ্য দিয়ে অংশগ্রহণ করলে তাকে পরবর্তীতে অযোগ্য বিবেচনা করা হবে। প্রতিযোগিতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্ন দেয়া হবে। প্রতিদিন একটি নতুন কুইজ থাকবে এবং কুইজের মেয়াদ ২৪ ঘণ্টা (০০:০১ মিনিট হতে ২৩:৫৯ মিনিট পর্যন্ত)। প্রতিদিন সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্যে থেকে লটারির মাধ্যমে ১০০ জন বিজয়ীর সকলে পাবেন ১০০ জিবি করে মোবাইল ডাটা এবং তাদের মধ্যে প্রথম ৫ জন পাবেন স্মার্টফোন। এছাড়া পুরো প্রতিযোগিতায় গ্রান্ড প্রাইজ হিসেবে থাকবে মোট ১০০টি ল্যাপটপ। যারা যত বেশি সঠিক উত্তর দিবেন তাদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি হবে। বিজয়ীদের তালিকা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ওয়েবসাইট এবং প্রতিযোগিতার অ্যাপে প্রকাশ করা হবে। প্রতিযোগিতার নির্ধারিত অ্যাপ অথবা ওয়েবসাইটে লগইন করে কুইজে অংশগ্রহণ করতে হবে। কোনও রকম স্ক্রিপ্ট বা অন্য কোনো পন্থা অবলম্বন করলে তাকে অযোগ্য বিবেচনা করা হবে। এই কুইজ প্রতিযোগিতার বাস্তবায়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ করবে ‘প্রিয় ডটকম’। প্রতিযোগিতার পরিচালনা, ফলাফল ও পুরস্কার সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের এবং কুইজ প্রতিযোগিতা বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও পরিবারবর্গ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। পুরস্কার প্রদানের সময় ও পদ্ধতি পরে জানিয়ে দেয়া হবে। বঙ্গবন্ধুকে আরও বেশি করে জানার চর্চায় সম্পৃক্ত হয়ে এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ হতে সকলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

#

মোহসিন/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২০৩৩ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪৫৮৭

 

বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শন বাস্তবায়নে যোগ্য জনবল গড়ে তোলার তাগিদ শিল্পমন্ত্রীর

 

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

 

          বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক উন্নয়নের দর্শন বাস্তবায়নে যোগ্য ব্যবস্থাপক ও জনবল গড়ে তোলার তাগিদ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, দেশীয় শিল্প-কারখানায় উৎপাদনশীলতা বাড়াতে যোগ্য স্থানে যোগ্য লোককে দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ বেশ কিছু শিল্প কারখানার মালিক হলেও ব্যবস্থাপনার দক্ষতার অভাবে এগুলো লাভজনক করা যায়নি। এ বাস্তবতা উপলব্ধি করে বঙ্গবন্ধু শিল্প কারখানার উন্নয়নে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস গঠন করেছিলেন।

 

          শিল্পমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম) আয়োজিত 'আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে দক্ষ ব্যবস্থাপনা : বঙ্গবন্ধু ও তাঁর দর্শন' শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

 

          সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও অতিরিক্ত সচিব সালাহউদ্দিন মাহমুদ। বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ্‌ প্রফেশনালস (বিইউপি)'র বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসাইন সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান এতে মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করেন। বিআইএম 'র মহাপরিচালক তাহমিনা আখতার সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন।

 

          শিল্পমন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল কাজে লাগাতে বাংলাদেশের বিশাল জনশক্তিকে জনসম্পদে পরিণত করতে হবে। এ লক্ষ্যে যুবগোষ্ঠীকে কার্যকর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্যোক্তা ও ব্যবস্থাপক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই কাঙ্ক্ষিত আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটিয়ে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন সম্ভব হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

 

          শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা শ্রমিক জনতার স্বার্থে পরিত্যক্ত শিল্প কারখানাগুলোকে জাতীয়করণ করেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, কারখানাগুলোর ব্যবস্থাপকদের দক্ষতার অভাবে কারখানাগুলো অলাভজনকে পরিণত হয়। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিল্প কারখানাগুলোকে লাভজনক করতে কারখানার শীর্ষ পদে দক্ষ ব্যবস্থাপক নিয়োগ দিতে হবে।

 

          এর আগে শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অভ্‌ ম্যানেজমেন্ট ভবনে 'বঙ্গবন্ধু কর্নার'-এর উদ্বোধন করেন। বিআইএম 'র মহাপরিচালক তাহমিনা আখতারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় ও বিআইএম'র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

মাসুম/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৮৪৬ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪৫৮৬

 

বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশকে কখনো আলাদা করা যায় না

                                ---প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :   

          বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপনে মৌলবাদীদের বিরোধিতা নিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশকে কখনো আলাদা করা যায় না। এই দেশে ভাস্কর্য আছে, ভাস্কর্য থাকবে। ভাস্কর্য থাকবে কি থাকবে না সেটা নির্ধারণ করবে সরকার।

          প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয় থেকে ইউএস এইড ও ওয়ার্ল্ড ভিশনের যৌথ আয়োজনে ‘মেল এনগেজমেন্ট ফর জেন্ডার ইক্যুয়ালিটি: সাসটেইনড ইমপ্যাক্ট এন্ড চেঞ্জেস ইন সাউথ ওয়েস্ট বাংলাদেশ’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইরাক, ইরান, মালেশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ মুসলিম প্রধান অনেক দেশেই ভাস্কর্য দেখা যায়। মৌলবাদী দলগুলো বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার যে হুমকি দিয়েছে তা অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, তাদের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানান তিনি। 

          ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, যারা মসজিদ-মন্দির আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে, ধর্মবিরোধী কাজ করে, বিশ্ব ইজতেমায় আসা মুসল্লি ও  চলন্তবাসে জ্বলন্ত আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারে তাদের মুখে ধর্মের কথা মানায় না। যারা স্বাধীনতার মূল্যবোধ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী না তারাই ভাস্কর্য নিয়ে হুমকি দেয়।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডিভিশন অভ্ নেচার এনালাইসিস করে দেখা যায় পুরুষেরা উপার্জনকারী ব্যক্তি হিসাবে সমাজে গণ্য হয়ে থাকে। নারীরা গৃহস্থালীর কাজ করে তবে তাদের কাজের মূল্যায়ন হয় না। নারীরা যেমন চ্যালেঞ্জ নিয়ে বাহিরে কাজ করছে পুরুষদেরও তেমন ঘরের কাজ করা উচিত। যে পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একসাথে কাজ করে সেখানে আর্থিক সমৃদ্ধি হয়, যার মাধ্যমে নারীরা ক্ষমতায়িত হয়। 

          ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর সুরেশ বার্টলেটের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য করেন ইউএন উইমেন কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিভ শোকো ইশিকাঊয়া ও ইউএস এইডের বাংলাদেশে মিশন ডিরেক্টর ডেরিক এস ব্রাউন, প্যানেল আলোচক হিসেবে ছিলেন ইউএস এইড বাংলাদেশের সিনিয়র প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট মাহমুদা রহমান খান ও  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুষদের অধ্যাপক তাসলিমা ইয়াসমিন। এ ছাড়া গবেষক, দেশি-বিদেশি উন্নয়ন সংস্থার  প্রতিনিধি ও গণমাধ্যম কর্মীরা বক্তব্য রাখেন।

#

আলমগীর/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯১২ ঘণ্টা  

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪৫৮৫

 

ভাস্কর্যকে মূর্তির সাথে তুলনা করা বিভ্রান্তি-উস্কানির অপচেষ্টা মাত্র

                                                ----তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

 

          ‘ভাস্কর্যকে মূর্তির সাথে তুলনা করে বিভ্রান্তি ছড়ানো ও উস্কানি দেয়ার অপচেষ্টা পরিহার করুন’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          আজ সচিবালয় তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মন্ত্রী। এসময় ‘বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যকে মূর্তি বলে এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন কেউ কেউ, কিন্তু জিয়াউর রহমানের ভাস্কর্য নিয়ে তারা কিছু বলছেন না কেন’ এ প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

 

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের আর সব দেশের মতো আমাদের দেশেও অনেকের ভাস্কর্য বহু বছর আগে নির্মিত হয়েছে। তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন উত্থাপন করেনি। এখন এটি নিয়ে প্রশ্ন করা মানে এটি নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা। আর আমরা প্রথম থেকেই বলে এসেছি, ভাস্কর্য আর  মূর্তির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। একটি মহল উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ভাস্কর্যকে মূর্তির সাথে তুলনা করে সমাজকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’

 

          পুরো পৃথিবী এমনকি যদি ইসলামী দেশগুলোর দিকেই তাকাই, তাহলেও আমরা দেখতে পাই, ইরানে যেখানে ইসলামী বিপ্লবের মাধ্যমে ইসলামী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে আয়াতুল্লাহ খোমেনীর ভাস্কর্য আছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ইরাকেও রাস্তায় রাস্তায় ভাস্কর্য আছে। তুরস্কে সেখানে ইসলামী ডানপন্থী দলই ক্ষমতায়, সেখানে প্রেসিডেন্ট এরদোগানের ভাস্কর্য আছে। পৃথিবীর অন্যান্য ইসলামী দেশ, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে নানা ভাস্কর্য এমনকি সেখানকার শাসকদের ছবি সংবলিত ভাস্কর্যও রাস্তায় রাস্তায় আছে।

 

          সৌদি আরবের উদাহরণ দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবে আমাদের মক্কা শরীফ, মসজিদে নববী অবস্থিত, সেখানে জেদ্দাসহ বিভিন্ন শহরে ঘোড়া, উট এমনকি সৌদি প্রশাসকদের ছবি সংবলিত ভাস্কর্য আছে। এছাড়া জেদ্দায় পৃথিবীর বিখ্যাত ভাস্করদের দিয়ে ভাস্কর্য বানিয়ে তৈরি করা হয়েছে স্কাল্পচার মিউজিয়াম, যার আরবীয় নাম হচ্ছে আল-হামরা। নারী-পুরুষ, জীবজন্তুসহ বহুকিছুর ভাস্কর্য সেখানে আছে।’

 

          তুরস্কে কবি ফেরদৌসি, সেখ সাদী, হযরত জালাল উদ্দীন রুমী’র ভাস্কর্য আছে, এমনকি সেখানে মসজিদের সামনেও ভাস্কর্য আছে, বলেন হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          ভাস্কর্য একটি দেশের কৃষ্টি-সংস্কৃতি- ইতিহাসের অংশ বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এ নিয়ে সৌদি আরবেও কেউ প্রশ্ন তোলেনি।  আর যারা পাকিস্তানি ভাবধারায় এ নিয়ে প্রশ্ন করছেন, তাদের অতীত ইতিহাস ঘাঁটলে দেখতে পাবো, তাদের পূর্বপুরুষরা বা তারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের জন্য লড়াই করেছিলেন কিংবা পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন। তাদের সেই সাধের পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলীর জিন্নাহ’র ভাস্কর্য আছে, কবি ইকবালের ভাস্কর্য আছে, লিয়াকত আলী খানসহ আরো বহুজনের ভাস্কর্য আছে। সেখানেও কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেনি।

 

                                                                                                            চলমান পাতা-২

                                                                                                              পাতা-২

 

ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে মন্ত্রী বলেন, পলাশীর যুদ্ধের পর ইংরেজরা শাসন ক্ষমতা নেবার আগে উপমহাদেশে সরকারি ভাষা ছিল ফার্সি এবং সেনাবাহিনীর মধ্যে উর্দু ভাষা চালু করা হয়েছিল। ইংরেজ শাসনের শুরুতে তারা ইংরেজি চালু করলো, সরকারি ভাষা হয়ে গেল ইংরেজি। আজকে যারা ভাস্কর্য নিয়ে কথা বলছে তাদের মতো অনেকেই তখন ইংরেজি শিক্ষাকে হারাম বলে ফতোয়া দিয়েছিল। এবং এই ফতোয়া দেয়ার কারণে কিন্তু  বহু বছর অনেক মুসলিম ইংরেজি শেখেনি, সে কারণে উপমহাদেশে মুসলিমরা চাকুরিতে পিছিয়ে গিয়েছিল।

 

          ড. হাছান বলেন, আবার যখন মানুষ চাঁদে গেল, তখন অনেকে ফতোয়া দিয়েছিল মানুষ চাঁদে গেছে এটি বিশ্বাস করা হারাম, শিরক। যখন টেলিভিশন চালু হলো, অনেকে টেলিভিশন দেখা হারাম বলেছিল। আবার অনেকে হজে যাওয়ার সময় ছবি দিয়ে দরখাস্ত করা যাবে না, এটা বলেও বিতর্ক তৈরি করা হয়েছিল। এখন যারা এই সমস্ত কথা বলেন, তারা কিন্তু টেলিভিশনে বক্তব্য দেন, টেলিভিশনে বক্তব্য তাদেরটা গেলে তারা খুশি হন এবং তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা ধরণের পোস্ট দেন।

 

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যারা এই সমস্ত কথা বলে সমাজকে বিভ্রান্ত করতে চায়, আমি আশা করবো, এ ধরণের বিভ্রান্তিমূলক, উস্কানিমূলক বক্তব্য তারা পরিহার করবেন। এগুলো কখনো জনগণ মেনে নেয়নি, মেনে নেবে না। এসবের বিরুদ্ধে জনগণ বক্তব্য দিয়েছে। এ ধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্য যদি ক্রমাগতভাবে দেয়া হতে থাকে সেক্ষেত্রে সরকার নিশ্চয়ই বসে থাকবে না। বাংলাদেশে কোনো মৌলবাদের স্থান নেই, কোনো জঙ্গিবাদের স্থান নেই।’

 

          অপর এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী জানান, তদন্ত রিপোর্ট প্রাপ্তিসাপেক্ষে অনলাইন নিউজপোর্টাল নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এ নিয়ে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।

 

#

আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯২৭ ঘণ্টা 

তথ্যবিবণী                                                                                                        নম্বর : ৪৫৮৩

এডিপি বাস্তবায়নে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অগ্রগতি জাতীয় অগ্রগতির হারের চেয়ে বেশি

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

এডিপি (বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি) বাস্তবায়নে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অগ্রগতি ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা জাতীয় অগ্রগতি ১২ দশমিক ৭৯ শতাংশ থেকে ১ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বেশি।

আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ২০২০-২১ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানানো হয়।

ভূমিমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। সকলকে আরও দক্ষতার সাথে কাজ করে জনগণের আস্থা ধরে রাখতে হবে। জাতিসংঘ পুরস্কার প্রাপ্তির পর এ দায়িত্ব আরও বেড়েছে।

          ভূমি সচিব মোঃ মাক্‌ছুদুর রহমান পাটওয়ারী, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াকুব আলী পাটোয়ারী, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান উম্মুল হাছনা, ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক সহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

#

নাহিয়ান/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪৫৮২

ডিসেম্বরের মধ্যেই পূর্বাচলের আদি অধিবাসীরা প্লট পাবেন

                                          -- গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :   

          গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেছেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প এলাকার আদি অধিবাসী ও ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে প্লট বরাদ্দ প্রদান করা হবে।

          আজ সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পূর্বাচল আবাসিক প্রকল্পে আদি অধিবাসীদের জন্য প্লট বরাদ্দ বিষয়ক এক সভায় প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।

          স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং রাজউকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী সমন্বয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে যাচাই বাছাই প্রক্রিয়া সমাপ্ত করার জন্য প্রতিমন্ত্রী নির্দেশনা প্রদান করেন। যে সকল প্লট মালিকানা পরিবর্তন বা অন্য কোন কারণে খালি হয়েছে সেগুলোর তালিকা প্রস্তুত করতে তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে কেউ একটি প্লট বরাদ্দ পাওয়ার পর অন্য কোন প্লটের জন্য আবেদন করেছেন। পরে তার নামে আরেকটি প্লট বরাদ্দ প্রদান করা হলেও পূর্বের বরাদ্দ বাতিল করা হয়নি। এ ধরনের তথ্য হালনাগাদ পূর্বক খালি থাকা প্লটের একটি ডাটাবেজ প্রস্তুতির জন্য তিনি পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের পরিচালক এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া বাণিজ্যিক প্লট বরাদ্দ প্রদান বিষয়ে হাইকোর্টে চলমান মামলার ব্যাপারে অ্যাটর্নি জেনারেলের সাথে সাক্ষাৎ পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সভায় তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।

          অনুষ্ঠানে গাজীপুর -৫ আসনের সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজাউল/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবণী                                                                                                        নম্বর : ৪৫৮১

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৫ হাজার ৩৭২ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ৫২৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৯৩২ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ৬ হাজার ৬৪৪ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৮০ হাজার ৭১১ জন।

#

হাবিবুর/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪৫৮০   

দাপ্তরিক কাজ শুরু করলেন নতুন তথ্যসচিব খাজা মিয়া

ঢাকা, ১৫ অগ্রহায়ণ (৩০ নভেম্বর) :   

          আজ থেকে মন্ত্রণালয়ের কাজ শুরু করলেন নবনিযুক্ত তথ্যসচিব খাজা মিয়া। প্রথম কর্মদিবসে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান ও ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাগণ তাঁকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

          গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে তাঁকে পদোন্নতিপূর্বক তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে নিয়োগ প্রদান করে প্রজ্ঞাপন জারী করে। এর আগে তিনি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান পদে সাফল্যের সাথে দায়িত্বপালন করেন।

          খাজা মিয়া ১৯৯১ সালে ১০ম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে যোগদান করেন। পরে তিনি সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ম্যাজিস্ট্রেট এবং বালাগঞ্জ ও বিশ্বনাথ থানায় সহকারি কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ১৯৯৯ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত নরসিংদী জেলায় এনডিসি হিসেবে তিনি কাজ করেন। রাজবাড়ি, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলায় প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্বপালন শেষে ২০০৩ সালে চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলায় নির্বাহী অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। ২০০৬ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে যোগদান এবং পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে কাজ করেন।

          ২০১৫ সালে খাজা মিয়া সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পান। পরে তিনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে যোগদান করেন। স্থানীয় সরকার
বিভাগে কর্মকালীন সময়ে সার্কভুক্ত দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ওয়াটার সাপ্লাই ও সেনিটেশন বিষয়ক ইন্টারকান্ট্রি ওয়ার্কিং গ্রুপের (ICWG) বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে ২ বছরের অধিক সময় দায়িত্বপালন করেন। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে অবস্থিত ইনফরমেশন এন্ড কমিনিউকেশন ইউনিভার্সিটি (ICU) তে টেলিকমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কোর্স সম্পন্ন এবং কইকা ও জাইকার আয়োজনে যথাক্রমে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনা ও ওয়াটার সাপ্লাইয়িং বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। সর্বশেষ তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত ডিউক ইউনিভার্সিটি হতে স্ট্রেন্থদেনিং অভ বিসিএস এডমিন ক্যাডার অফিসার্স বিষয়ক কোর্স সম্পন্ন করেন।  

          সরকারি দায়িত্বপালনের অংশ হিসেবে তিনি আমেরিকা, ইংল্যান্ড, চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপ ও এশিয়ার প্রায় ৩০টি দেশ সফর করেন। খাজা মিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ হতে অনার্সসহ মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

          তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব কামরুন নাহার গতকাল সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গিয়েছেন।

#

পরীক্ষিৎ/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১৬৩০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                             &n

2020-11-30-22-01-506632f67c087f069cfe7f2afca2078a.docx 2020-11-30-22-01-506632f67c087f069cfe7f2afca2078a.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon