Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ৭৩৯

শেখ রাসেল ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক (অনূর্ধ্ব-১৫) ২০২২ এর উদ্বোধন

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

আজ রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে ক্রীড়া পরিদপ্তরের সহযোগিতায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৮ম বারের মতো আয়োজিত ‘শেখ রাসেল ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট, বালক (অনূর্ধ্ব-১৫)’-২০২২ এর জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। এসময়ে ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক কে.এম আলী রেজার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন। জাতীয় পর্যায়ের এ টুর্নামেন্টে ৮টি বিভাগীয় দল অংশগ্রহণ করেছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ রাসেল ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’ বাংলাদেশ ক্রীড়া অঙ্গনের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী সংযোজন। এবছরই প্রথমবারের মতো উপজেলা পর্যায়ের প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যার কারণে গতবছরের তুলনায় চারগুণের বেশি খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রীকে ক্রীড়াঙ্গনের প্রকৃত অভিভাবক উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনাকালেও অসহায় দুস্থ অসচ্ছল ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য জাতির পিতার নিজের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে ৩০ কোটি টাকা সীডমানি দিয়েছেন। যার লভ্যাংশ হতে আমরা ক্রীড়াসেবীদের সহযোগিতা করছি।

তিনি উল্লেখ করেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত পাঁচ হাজারের অধিক ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সরকার প্রায় চার কোটি টাকার অনুদান দিয়েছে। আরো ১০ হাজার ক্রীড়াবিদের মধ্যে ৫ কোটি টাকা অনুদান প্রদানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তিনি বলেন,  তৃণমূল পর্যায়ে ফুটবলসহ সকল খেলাধুলাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় ১ম পর্যায়ে  ১২৫টি উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করেছি। দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৮৬টি মিনি স্টেডিয়ামের কাজ চলমান আছে এবং তৃতীয় পর্যায়ের ১৭৩টি উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রণয়নের কাজ শুরু করেছি। সরকার চেষ্টা করছে মাঠগুলো যেন সারা বছরই খেলার উপযোগী থাকে এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পর্যায়ক্রমে সরকার ইউনিয়ন পর্যায়েও খেলার মাঠের উন্নয়ন করবে যাতে তৃণমূল পর্যায়ে ছেলে মেয়েরা খেলাধুলার সুযোগ পায়।

যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের মধ্যে ছোটোকালেই সততা, বিচক্ষণতা ও দেশপ্রেমের মতো বিরল গুণাবলী পরিলক্ষিত হয়েছিলো। বঙ্গবন্ধুর অতি আদরের পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের নামে  প্রথমবারের মতো ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক (অনূর্ধ্ব-১৫) ২০২২ আয়োজন করতে পেরে আমরা  নিজেদের ধন্য মনে করছি।

সচিব বলেন, দেশের ফুটবলের হারানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় নানা উদ্যোগ নিয়েছে। সরকার প্রতিবছরই জাতির পিতা গোল্ডকাপ ফুটবল বালক টুর্নামেন্ট (অনুর্ধ-১৭) ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালিকা (অনুর্ধ-১৭) আয়োজন করছে।

অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও ক্রীড়া পরিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

আরিফ/নাইচ/সেলিম/২০২২/২১.৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর:  ৭৩৮

 

সপ্তম জুটিতে রেকর্ড নৈপুণ্যে দুর্দান্ত জয়ে টাইগারদের অভিনন্দন শ্রম প্রতিমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের শ্বাসরুদ্ধকর প্রথম ম্যাচে সপ্তম উইকেট জুটিতে রেকর্ড করে দুর্দান্ত জয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ এক অভিনন্দন বার্তায় খেলোয়াড়, কোচ ও ক্রিকেট বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন, ক্রিকেট মাঠে দুর্দান্ত লড়াইয়ের জন্য টাইগারদের এই বিস্ময়কর জয়। অসাধারণ নৈপুণ্য আর লড়াকু মনোভাব এই বিজয় নিশ্চিত করেছে। 

 

সিরিজের বাকি ম্যাচগুলোতেও টাইগারদের জয়ের এই ধারা অব্যাহত থাকবে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

#

 

আকতারুল/নাইচ/সেলিম/২০২২/২১.৩০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ৭৩৭

 

সারাদেশে মোট বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি খাস জমির পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ ৮৪ হাজার একর

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

২০২০-২০২১ অর্থবছরে বন্দোবস্ত প্রাপ্ত উপকারভোগী ভূমিহীন পরিবারের সংখ্যা ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৬ এবং বন্দোবস্তকৃত কৃষি জমির পরিমাণ প্রায় ৪ হাজার ৫৪৮ একর। এছাড়া সারাদেশে মোট বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি খাস জমির পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ ৮৪ হাজার একর।

 

আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় কৃষি খাসজসি ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কমিটির সভায় এসব তথ্য উঠে আসে।

 

এছাড়া সভায় আরো জানানো হয় মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতে উপকার ভোগী পরিবারের সংখ্যা ৬৬ হাজার ১৮৯টি। 

 

সভায় দেশব্যাপী কৃষি খাসজমি বরাদ্দ ও ব্যবস্থাপনার অগ্রগতি মূল্যায়ন, দেশের শিল্পায়নের স্বার্থে কৃষি জমির ঊর্ধ্বসীমা শিথিলকরণ এবং নতুন সিটি কর্পোরেশনভুক্ত ও অন্যান্য নগর সংলগ্ন এলাকাসমূহের কৃষি জমি অকৃষি হিসেবে ঘোষণা প্রসঙ্গে আলোচনা হয়।

 

সভায় সংসদ সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, মোঃ আব্দুল মজিদ খান, মনজুর হোসেন, মোঃ ফরিদুল হক খান, মোঃ মহিববুর রহমান, সেলিম আলতাফ জর্জ, রমেশ চন্দ্র সেন, ডাঃ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল প্রমুখ।

 

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান-সহ ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর দপ্তর-সংস্থার প্রধান ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সকল বিভাগীয় কমিশনারবৃন্দ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, আইন ও বিচার বিভাগ - আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবৃন্দ।

 

#

 

নাহিয়ান/নাইচ/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/২১.০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর:৭৩৬

 

 

 ডিজিটাল মানবিক সভ‌্যতা গড়ে তুলতে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর আহ্বান

 

ঢাকা, ১০ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনা আমাদের মানব সম্পদ। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর উত্তরাধিকারী এই জাতি হিসেবে আমাদের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। এই জন‌্য আমাদের নতুন প্রজন্মের জন‌্য উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করা আমাদের দায়িত্ব। প্রযুক্তিতে ৩২৪ বছর পিছিয়ে থাকা জাতি প্রযুক্তিবান্ধব পরিবেশের ফলে গত ১৩ বছরে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে নেতৃত্বের জায়গায় উপনীত হয়েছে এবং পঞ্চম শিল্পবিপ্লবেও বাংলাদেশ  নেতৃত্ব দেবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি একটি ডিজিটাল মানবিক সভ‌্যতা গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্ট সকলকে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান।

আজ ঢাকায় ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত’ শীর্ষক মনিসিংহ-ফরহাদ ট্রাস্ট আয়োজিত ভার্চুয়াল সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

ট্রাস্ট সভাপতি শেখর দত্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের উন্নয়ন গবেষণা প্রধান ড. নজরুল ইসলাম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ঢাকসু’র সাবেক জিএস মাহবুব জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ‌্যালয়ের সাবেক অধ‌্যাপক ড. মজিবুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের প্রভোস্ট ড. লাফিফা জামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ‌্যালয়ের অধ‌্যাপক সংগীতা আহমেদ প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। 

মন্ত্রী বলেন, ২০১৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ঘোষিত হওয়ার ৮ বছর আগে বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। তিনি বলেন, জাপানসহ পশ্চিমা বিশ্ব এখন ডিজিটাল মানবিক বিপ্লব তথা ৫ম শিল্পবিপ্লবের বা স‌্যোসাইটি ফাইভ পয়েন্ট জিরো‘র কথা ভাবছে। তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ধারণা হচ্ছে যন্ত্র মানুষের জায়গায় কাজ করবে । যন্ত্র আমাদের প্রয়োজন কিন্তু যন্ত্র মানুষকে স্থলাভিষিক্ত করবে সেটি আমরা হতে দেব না। আমাদের পপুলেশন ডিভিডেন্ট কাজে লাগিয়ে আমরা যন্ত্র তৈরি করবো। আমাদের যন্ত্র দিয়ে অন‌্যরা কাজ করবে। 

১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ বছরের জঞ্জাল অপসারণ করে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে যুগান্তকারি কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেন। ৪টি মোবাইল ফোন আপারেটরকে লাইসেন্স প্রদান, কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ‌্যাট ট‌্যাক্স প্রত‌্যাহার, ভিস‌্যাটের মাধ‌্যমে ইন্টারনেট যুগে বাংলাদেশের প্রবেশ, দেশে দশ হাজার প্রোগ্রামার তৈরির কর্মসূচি গ্রহণ, মহাকাশে স‌্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের উদ‌্যোগ গ্রহণ ইত‌্যাদি কর্মসূচির মাধ্যমে দেশে ডিজিটাল বাংলাদেশের মূল ভিত্তি স্থাপিত হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে আগামীদিনের প্রযুক্তির চ‌্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপযোগী করে তৈরি করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

#

 

শেফায়েত/নাইচ/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২০৫৫ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ৭৩৫

 

তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের সম্পত্তির উত্তরাধিকার নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে

                                                                                            -- ভূমিমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

          তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের সম্পত্তির উত্তরাধিকার নিশ্চিত করতে সরকার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ভূমি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে এ সম্পর্কিত খসড়া প্রস্তাবনা প্রস্তুত করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছে।

          আজ ভূমি ভবনে স্থাপিত মডেল ‘শিশু দিবা যত্ন কেন্দ্র এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এই কথা জানান। এসময় সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, সম্মানীয় অতিথি ছিলেন ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।

          মন্ত্রী বলেন, দেশে সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষের জন্য সম্পত্তির উত্তরাধিকার বিষয়ে পৃথক আইন বলবৎ থাকলেও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের পুরুষ অথবা নারী হিসেবে পরিচিতি নির্ধারিত না থাকায় সম্পত্তির উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণে তারা নিগৃহীত হচ্ছেন, কেউ কেউ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। অনেকে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে জীবিকার্জনের তাগিদে ভিক্ষাবৃত্তির আশ্রয় নিচ্ছেন। যার ফলে সমাজে অসাম্য ও বৈষম্যের সৃষ্টি হচ্ছে।

          মন্ত্রী আরো বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদে পাঠানো প্রস্তাবনায় তৃতীয় লিঙ্গের নাগরিকগণের পুরুষবাচকতা অথবা নারীবাচকতা নির্ধারণের পর চিকিৎসকের প্রত্যয়নপত্রের ভিত্তিতে তাদের সম্পদের উত্তরাধিকার অর্জন করার কথা বলা হয়েছে। লিঙ্গের পুরুষবাচকতা অথবা নারীবাচকতা নির্ধারণ করা সম্ভব না হলে তাদের নারী ও পুরুষ উত্তরাধিকার পরিমাণ যোগ করে এর অর্ধেক সম্পত্তির উত্তরাধিকার করা যেতে পারে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিকে। এসব প্রস্তাবনা পরবর্তীতে সকলের মতামত গ্রহণ করে সংশোধন করে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানান ভূমিমন্ত্রী।

          ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান সোলেমান খান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন, ‘২০ টি শিশু দিবা-যত্ন কেন্দ্র স্থাপন' প্রকল্পের পরিচালক শবনম মোস্তারীসহ ভূমি মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও আওতাভুক্ত দপ্তর-সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

          উল্লেখ্য, ভূমি ভবনে স্থাপিত অত্যাধুনিক মডেল শিশু দিবা যত্ন কেন্দ্রটিতে শিশু নিরাপত্তার সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ‘ডে-কেয়ার ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার’ এর মাধ্যমে অভিজ্ঞ কেয়ারগিভারদের দ্বারা কেয়ার সেন্টাররটি পরিচালনা করা হবে।

#

নাহিয়ান/নাইচ/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর:  ৭৩৪

 

প্রধানমন্ত্রী মুজিববর্ষে প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের মোড়ক উন্মোচনসহ ‘বঙ্গবন্ধু স্কলার’ বৃত্তি প্রদান

ও ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতায় চূড়ান্ত বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করবেন

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুজিববর্ষে প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের মোড়ক উন্মোচন, ‘বঙ্গবন্ধু স্কলার’ বৃত্তি প্রদান এবং ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতায় চূড়ান্ত বিজয়ীদের পুরস্কৃত করবেন। এ উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের অডিটোরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থাকবেন। তাঁর পক্ষে নির্বাচিত ১৩ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে পুরস্কার বিতরণ করবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

 

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। মুজিববর্ষে প্রকাশিত এগারোটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন পর্বে বক্তব্য রাখবেন আন্তর্জাতিক প্রকাশনা ও অনুবাদ উপকমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম এবং প্রকাশনা ও সাহিত্য অনুষ্ঠান উপকমিটির আহ্বায়ক আবুল মাল আবদুল মুহিত। গণভবন প্রান্ত থেকে প্রধানমন্ত্রী মোড়ক উন্মোচনের সময় মঞ্চে  উপস্থিত থেকে মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেবেন প্রকাশিত গ্রন্থসমূহের সম্পাদকবৃন্দ।

 

এরপর ‘বঙ্গবন্ধু স্কলার’ বৃত্তি প্রদান এবং ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হবে। বক্তব্য রাখবেন শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

 

#

 

লিপি/নাইচ/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/২০.২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর: ৭৩৩  

 

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ হাজার ২৯৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এ সময় ২৩ হাজার ২৭৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।     

 

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৫ জন। এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৯৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৭ জন।

 

#

 

জাকির/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৮৩০ঘণ্টা

 

 

 

      তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর: ৭৩২

রেশম ও তাঁত শিল্প বাঙালি জাতির ঐতিহ্য

                           --- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক বলেছেন, রেশম ও তাঁত শিল্প বাঙালি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার এই শিল্পকে আধুনিক ও বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে কাজ করছে। এই শিল্পের ঐতিহ্য বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে এ শিল্পকে আধুনিকায়ন করা হবে। রেশমের সুতা উৎপাদনে প্রযুক্তির ব্যবহার তাঁত শিল্পকে অধিকতর মানসম্পন্ন করে তুলবে।

আজ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালনা পর্ষদের সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, কম খরচে উন্নতমানের রেশম কাপড় তৈরি করার জন্য প্রযুক্তির উৎকর্ষ অপরিহার্য। তাই এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টদের উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি বলেন, বিদেশ থেকে আমদানিকৃত সুতার ওপরে প্রায় ৬০ শতাংশ কর আরোপ করার পরেও আমরা প্রতিযোগী দেশের সাথে পেরে উঠছি না। সুতরাং আমাদের হয়তো প্রযুক্তিগত ঘাটতি রয়েছে। আমাদেরকে সমস্যাগুলো খুঁজে বের করে প্রযুক্তির সহযোগিতা নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। যাতে আমরা বিদেশের চেয়ে ভালো মানের সুতা ও কাপড় উৎপাদন করতে পারি।

মন্ত্রী আরো বলেন, রাজশাহী মানেই রাজশাহীর সিল্ক। এটাকে টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থা সরকার করবে। এজন্য এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। রেশম শিল্পকে আধুনিকায়ন ও লাভজনক করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক শ্যাম কিশোর রায়সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। 

#

সৈকত/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                     নম্বর : ৭৩১

 

 

পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের উপযোগী একটি ব্রডব্যান্ড নীতিমালা করা সময়ের দাবি

                                                              -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

        ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, সকল অংশীজন ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের উপযোগী একটি ব্রডব্যান্ড নীতিমালা করা সময়ের দাবি। ফাইভ-জি প্রযুক্তির আলোকে ব্রডব্যান্ড এমবিপিএস নয় তা জিবিপিএস-এ রূপান্তর করা অপরিহার্য বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি ২০৪১ সালকে সামনে রেখে ডিজিটাল প্রযুক্তির সম্ভাব্য পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও জনগণের চাহিদা উপযোগী একটি ব্রডব্যান্ড নীতিমালা প্রণয়নে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।

        মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিটিআরসি আয়োজিত ব্রডব্যান্ড আইসিটি অবকাঠামো, সেবা ও সংযুক্তি বিষয়ক ‘বাংলাদেশ ব্রডব্যান্ড পলিসি ২০২২’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

        বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ খলিলুর রহমান, এলায়েন্স ফর এফোর্ডেবল ইন্টারনেটের এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্রধান আনজু মঙ্গল, এটুআই এর পলিসি এডভাইজার আনির চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লতিফা জামাল প্রমুখ বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিটিআরসি’র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ।

        মন্ত্রী বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালে অনলাইন ইন্টারনেট ও ২০১৩ সালে থ্রিজি প্রযুক্তি চালু হওয়ার পর এখন মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে প্রবেশ করেছে উল্লেখ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ফাইভ-জির মাধ্যমে সরকার যে ডিজিটাল মহাসড়ক নির্মাণ করছে তা হবে ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার অন্যতম প্রধান শক্তি। তিনি ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে বলেন, ২০০৮ সালে দেশে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের মূল্য ছিলো ২৭ হাজার টাকা যা বর্তমানে মাত্র ৬০ টাকায় পাওয়া যায়। তিনি মোবাইল ইন্টারনেট

        প্যাকেজের অসামঞ্জস্যতা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ইন্টারনেট ডেটা প্যাকেজের সীমা নির্ধারিত থাকা উচিৎ নয়। তিনি নিয়ম-নীতির আলোকে জনগণের সন্তুষ্টির দিকে খেয়াল রেখে প্যাকেজ নির্ধারণে সংশ্লিষ্টদের সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানান।

#

শেফায়েত/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                              নম্বর : ৭৩০

 

 

প্রযুক্তিকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিতে সৃজনশীলতায় গুরুত্ব দিতে হবে

                                                            -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

        তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেছেন, সৃজনশীল ও প্রগতিশীল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হলে প্রযুক্তিকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিতে হবে এবং সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দিতে হবে।

        আজ আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত ‘মুজিব অলিম্পিয়াড’-এর বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

        প্রতিমন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে প্রযুক্তি থেকে জ্ঞানভিত্তিক সৃজনশীল অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যেতে আমাদের তরুণ-তরুণী, শিশু-কিশোরদেরকে সৃজনশীল ও সৃষ্টিশীল কাজে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। কম্পিউটার যে কাজগুলো করতে পারে না, সেই কাজগুলোই মানুষের ব্রেইন করবে। বাকি কাজগুলো করবে কম্পিউটার ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। সেজন্য সৃষ্টিশীল ও সৃজনশীল কাজে উদ্বুদ্ধ করতে আইসিটি বিভাগ থেকে সহায়তা করা হবে।

        প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, দেশের সেরা এনিমেটরদের দিয়ে শিগগিরই শেখ রাসেলকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর লেখা ‘রাসেল আমার ছোট্ট সোনা’ অবলম্বনে বিশ্বমানের থ্রিডি এনিমেশন ফিল্ম তৈরি করা হবে। পাশাপাশি মহান মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে ইন্টারঅ্যাক্টিভ গেম ‘মুক্তিযুদ্ধ’ তৈরির কাজও হাতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের এই শিশু-কিশোর ও তরুণ শিক্ষার্থীদের একটি সুস্থ ধারার বিনোদন দেওয়ার জন্য দেশজুড়ে প্রতিটি হাইটেক পার্কে একটি করে সিনেপ্লেক্স নির্মাণ করা হচ্ছে।

        পলক বলেন, প্রযুক্তিকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিতে, তরুণ প্রজন্ম যেন প্রযুক্তির অপব্যবহার না করে, সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে পারে সে জন্য দেশের ৬৪টি জেলাতেই ‘অ্যাডুটেইনমেন্ট’ তৈরি করা হবে। এরকম সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী উদ্যোগে আজকের শিশুরা ২০৪১ সাল নাগাদ প্রত্যেকেই একেকজন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সোনার মানুষে পরিণত হয়ে সোনার বাংলা গড়ে তুলবে।

        তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজাউল মাকসুদ জাহিদী বক্তৃতা করেন।

        অনুষ্ঠানে তিন ক্যাটেগরিতে মোট ৩২ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে মোট ৪২ লাখ টাকার চেকসহ ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করা হয়।

#

শহিদুল/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯৪০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                      নম্বর: ৭২৯

 

 

পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছে সরকার

                                                                      -- পরিবেশমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও বাংলাদেশ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা, সংরক্ষণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বোচ্চ চেষ্টা  চালিয়ে যাচ্ছে।  তিনি বলেন, এসকল ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ সকল উন্নয়ন সহযোগীদের সহযোগিতা ও সমর্থন প্রত্যাশা করে বাংলাদেশ। মন্ত্রী বলেন, ২০২০ সাল পরবর্তী বৈশ্বিক জীববৈচিত্র্য ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়নের জন্য কমপক্ষে ৮ শত বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করা প্রয়োজন। আর এ বরাদ্দের ৫০ শতাংশ উন্নয়নশীল দেশের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বরাদ্দ করা প্রয়োজন।

 

আজ মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত কনভেনশন অন বায়োলজিকাল ডাইভার্সিটি, জীববৈচিত্র্য প্রটোকল এবং নাগোয়া প্রটোকলে স্বাক্ষর করেছে। এলক্ষ্যে সরকার ২০১৭ সালে জীববৈচিত্র্য আইন এবং জাতীয় জীববৈচিত্র্য কর্মকৌশল ও কর্মপরিকল্পনা ২০১৬-২১ প্রণয়ন করেছে।

 

পরিবেশমন্ত্রী আরো বলেন, ৪৮টি সংরক্ষিত এলাকা এবং ১৩টি প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকাসহ দেশের ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ এলাকা প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া, ৪টি সমুদ্র এলাকাসহ মোট সমুদ্র এলাকার ৬ দশমিক ২০ শতাংশ এলাকাকে মেরিন প্রটেক্টেড এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

 

বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন তাদের অর্থায়ন দ্বিগুণ করবে। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রযুক্তি হস্তান্তর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, ক্লিন এনার্জি, জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমণমূলক কর্মকাণ্ড প্রভৃতি ক্ষেত্রে ইইউর সহযোগিতা ক্রমবর্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে।

 

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজানুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মনিরুজ্জামান এবং অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

দীপংকর/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                &nb

2022-02-23-16-10-4ab11c85eb836cb9167c6be1be95ade4.doc 2022-02-23-16-10-4ab11c85eb836cb9167c6be1be95ade4.doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon