Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১৫/০৫/২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :   ১৯৩৭
  
পথশিশু মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে 
  -- কামরুন নাহার
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংবিধানে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের জন্য একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, অচিরেই বাংলাদেশে আর কোনো পথশিশু থাকবে না। 
 
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রাঙ্গণে পথশিশু ও ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের অংশগ্রহণে ক্বিরাত, হামদ ও নাত প্রতিযোগিতা এবং ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব এসব কথা বলেন। 
 
পথশিশু ও ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের উদ্দেশে কামরুন নাহার বলেন, ‘তোমরা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে। তোমরা এ দেশের সম্পদ। ভবিষ্যতে তোমারই এ দেশকে নেতৃত্ব দিবে। সরকার তোমাদের বিকাশ ও উন্নয়নে সব ধরণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।’ 
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুন নেসা। পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রমের পরিচালক ড. আবুল হোসেন ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক আনজির লিটন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
আলমগীর/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ১৯৩৬
 
হাওর এলাকার উন্নয়নের জন্য আরো বরাদ্দ প্রয়োজন 
                                    -- পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান  বলেছেন, হাওর এলাকার উন্নয়নের জন্য আরো বরাদ্দ প্রয়োজন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান হাওর এলাকার উন্নয়ন হোক। তাই এ এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বাজেটে বরাদ্দ আরো বাড়াতে হবে।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকার ইনস্টিটিউশন অভ্ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) আয়োজিত ‘হাওর এলাকায় টেকসই চাষাবাদ এবং মৎস্য, বন ও পরিবেশ রক্ষার্থে করণীয়’ বিষয়ক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
আইডিইবি’র সভাপতি এ কে এম এ হামিদুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন  আইডিইবি’র রিসার্স ফেলো প্রকৌশলী ইয়াকুব হোসেন শিকদার।
 
মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ খাবার পানি, স্যানিটেশন ও যোগাযোগ হাওর এলাকার প্রধান সমস্যা। তাই এ সমস্যা সমাধানে সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। টেকসই ও সময়োপযোগী চাষাবাদ ও প্রযুক্তিগত  উৎকর্ষতার মাধ্যমে এ এলাকার জীবনমানের পরিবর্তন ঘটাতে হবে মনে করেন তিনি। 
 
মন্ত্রী জানান, ইতিমধ্যে হাওরে যেসব প্রকল্প  গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো মেডিকেল কলেজ, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সোলার পাওয়ার প্লান্ট, কৃষি ও মেডিকেল ইনস্টিটিউট স্থাপন ইত্যাদি।
 
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিক, ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, ইঞ্জিনিয়ার রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, ড. জয়া সেনগুপ্তা, পীর ফজলুর রহমান এবং মোছা. শামীমা আক্তার খানম।
 
#
 
শাহেদ/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর : ১৯৩৫
ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৮ জোড়া বিশেষ ট্রেন চলবে
                                                    -- রেলপথ মন্ত্রী
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের ৮ জোড়া বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে। ট্রেনগুলো হলো দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল (১ জোড়া) : ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা, চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল (২ জোড়া): চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম, মৈত্রীর রেক দিয়ে খুলনা ঈদ স্পেশাল : খুলনা-ঢাকা-খুলনা, ঈশ্বরদী ঈদ স্পেশাল : ঢাকা-ঈশ্বরদী-ঢাকা, লালমনি ঈদ স্পেশাল : লালমনিরহাট-ঢাকা-লালমনিরহাট, শোলাকিয়া স্পেশাল-১ : ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার, শোলাকিয়া স্পেশাল-২ : ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ- ময়মনসিংহ, পবিত্র ঈদের দিন।
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর (সম্ভাব্য ৫ জুন, ২০১৯) উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মপরিকল্পনা বিষয়ে আজ ঢাকায় রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের পাঁচ দিন পূর্ব থেকে ঈদের পূর্ব দিন পর্যন্ত আন্তঃনগর ট্রেনসমূহের অফ-ডে থাকবে না। 
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখো যাত্রীদের ১০ দিন পূর্ব হতে অগ্রিম টিকিট বিক্রয় শুরু হবে। এবারই প্রথম অগ্রিম টিকিট ঢাকা স্টেশন, বিমানবন্দর, বনানী, তেজগাঁও স্টেশন এবং ফুলবাড়িয়া থেকে বিক্রয় করা হবে। আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরের অগ্রিম টিকিট বিক্রয় ও ব্যবস্থাপনায় টিকিট বিক্রয়ের রুট যথাক্রমে ঢাকা (কমলাপুর)-সমগ্র পশ্চিমাঞ্চলগামী ট্রেন ভায়া যমুনা সেতু, বিমানবন্দর স্টেশন - চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেন, তেজগাঁও স্টেশন- ময়মনসিংহ ও জামালপুরগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেন, বনানী স্টেশন-নেত্রকোণাগামী মোহনগঞ্জ ও হাওড় এক্সপ্রেস ট্রেন, ফুলবাড়িয়া (পুরাতন রেলভবন)-সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী সকল আন্তঃনগর ট্রেন।
আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ ৫ জুন  ধরে ১০ দিন পূর্বে ঈদের অগ্রিম টিকিট  বিক্রয়ের সিডিউল হচ্ছে ২২ মে দেয়া হবে ৩১ মে তারিখের টিকিট, ২৩ মে দেয়া হবে ১ জুন তারিখের টিকিট, ২৪ মে দেয়া হবে ২ জুন তারিখের টিকিট, ২৫ মে দেয়া হবে ৩ জুন তারিখের টিকিট এবং ২৬ মে দেয়া হবে ৪ জুন তারিখের টিকিট।
১০ দিন পূর্বে ধরে ফেরত যাত্রীদের জন্য ২৯ মে দেয়া হবে ৭ জুনের টিকিট, একইভাবে ৩০ ও ৩১, মে এবং ১ ও ২ জুনে দেয়া হবে যথাক্রমে ৮, ৯, ১০ এবং ১১ জুনের টিকিট। একজন ব্যক্তি/যাত্রী  এক সাথে সর্বোচ্চ চারটি টিকিট ক্রয় করতে পারবে। স্পেশাল ট্রেনের কোনো সিট মোবাইল অ্যাপে পাওয়া যাবে না।
  টিকিট কালোবাজারী প্রতিরোধে সকল বড় বড় স্টেশনে জিআরপি, আরএনবি, বিজিবি ও স্থানীয় পুলিশ এবং র‌্যাব এর সহযোগিতায় সার্বক্ষণিক  প্রহরার  ব্যবস্থা  থাকবে। তাছাড়া  জেলা প্রশাসকদের সহায়তায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।  
৫০ শতাংশ টিকিট এখন হতে সম্মানিত যাত্রী সাধারণ অনলাইনে ক্রয় করতে পারবেন। স্টেশন কাউন্টার হতে ৫০ শতাংশ টিকিট অগ্রিম ক্রয় করতে পারবেন।
এ সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোফাজ্জেল হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক রোলিং স্টক মোঃ শাসছুজ্জামান সহ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
#
শরিফুল/ফারহানা/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ১৯৩৪
 
১১টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিএসটিআই’র মামলা
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
মানহীন পণ্য বিক্রি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি এবং ওজন যন্ত্রের ভেরিফিকেশন সনদ গ্রহণ না করার অপরাধে ১১টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে জাতীয় মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। আজ রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা দায়ের করা হয়। 
 
বিএসটিআই’র লাইসেন্স গ্রহণ না করে পণ্য বিক্রি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পাউরুটি-বিস্কুট উৎপাদন করার অপরাধে রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় তুর্য ব্রেড এন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরি, লাইসেন্স না থাকায় যাত্রাবাড়ির বিক্রমপুর ভাগ্যকূল মিষ্টান্ন ভা-ার, ধামরাইয়ের বেইজ পেপারস লিমিটেড, উত্তরার লা বামবা লিমিটেডের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ করার অপরাধে ফকিরাপুল এলাকার আল ইমাম রেস্টুরেন্টকে ৩০ হাজার, এশিয়া গার্ডেন রেস্টুরেন্টকে ৫০ হাজার, গাউসিয়া হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ৩০ হাজার, আব্দুল কুদ্দুস ভূইয়া স্টোরকে ২০ হাজার এবং আরামবাগের ঘরোয়া রেস্টুরেন্টকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া ভেরিফিকেশন সনদবিহীন ডিজিটাল স্কেলের ব্যবহার ও পণ্যের মোড়কে ওজন, মূল্য, উৎপাদন ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ এবং পণ্যের পরিচিতি উল্লেখ না করায় মিরপুরের মেসার্স রওজাত জেনারেল স্টোর এবং মেসার্স মুসলিম সুইটস এন্ড বেকারির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
 
ওজনযন্ত্রে ভেরিফিকেশন সনদ না থাকায় সিলেটের কালিঘাট রোডের আঁখি স্টোর ও আলী স্টোরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়া মানহীন পণ্য বিক্রি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরির অপরাধে সুবিদবাজার এলাকার মিতালী রেস্তোরাঁকে ১০ হাজার, মধুফুলকে ২ হাজার, মোহনা সুপার স্টোরকে ২ হাজার ও ডেইলি শপকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
 
পচা খেজুর বিক্রি করার অপরাধে রাজশাহীর সাহেব বাজার এলাকায় রিপনের খেজুরের দোকানকে ১ হাজার ৫০০ টাকা ও অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করার অপরাধে মেসার্স সেলিম হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। 
 
বিএসটিআই’র লাইসেন্স গ্রহণ না করে দই বিক্রির অপরাধে কুমিল্লার কোটবাড়ি এলাকার মেসার্স সৌদিয়া হোটেল এবং ভেরিফিকেশন সনদ ছাড়াই ওজনযন্ত্রের বাণিজ্যিক ব্যবহার করার অপরাধে মেসার্স স্বর্ণালী সুইটস কনফেকশনারী এন্ড স্টেশনারি ও মেসার্স দেব জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
 
দইয়ের পাত্রে ওজন ও মূল্য উল্লেখ না থাকায় বগুড়ার সোনাতলা এলাকার মেসার্স সবুজ এন্ড মামুন দধি ভা-ারকে ২ হাজার ও সিএম লাইসেন্স না থাকায় মেসার্স অদিতি দধি ভা-ারকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
#
মঈনুদ্দীন/ফারহানা/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ১৯৩৩
 
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি প্রণয়নে প্রস্তুতি সভা
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
       জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বছরব্যাপী কর্মসূচি প্রণয়নের লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
 
      আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান সভাপতিত্ব করেন।
 
      বছরব্যাপী জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে জাতীয় কর্মসূচির পাশাপাশি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় নিজস্ব কর্মসূচি গ্রহণ করবে। মাঠ পর্যায়ে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের মাধ্যমে এ সকল কর্মসূচি পালন করা হবে। 
 
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবনের ওপর প্রতিমাসে আলোচনা সভা, ছবি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন, বিশেষ দিবসগুলোতে বঙ্গবন্ধু স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, বঙ্গবন্ধুর জীবনীর ওপর ডকুমেন্টরি তৈরি করে কারখানা পর্যায়ে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ, মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর ও শ্রম অধিপ্তরের যৌথ উদ্যোগে চিকিৎসা সেবা সপ্তাহ ও শিশুশ্রম নিরসন সপ্তাহ পালন, বঙ্গবন্ধু গ্রিণ ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান, অসুস্থ শ্রমিকদের শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে বিশেষ দিবসে আর্থিক সহায়তার চেক প্রদান। বছরব্যাপী চা শ্রমিকদের নিউটিশন এবং সেনিটেশন কর্মসূচি গ্রহণ করা। 
 
এছাড়া সভায় প্রতিবন্ধী শ্রমিকদের জন্য কারখানা পর্যায়ে বিশেষ সেবা প্রদান এবং শ্রম অধিদপ্তরের আয়োজনে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মডিউলে বঙ্গবন্ধুর জীবনী অন্তর্ভুক্ত এবং প্রশিক্ষার্থীদের বঙ্গবন্ধু জাদুঘর পরিদর্শনের ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়। 
 
প্রস্তুতি সভায় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব উম্মুল হাছনা, অতিরক্তি সচিব সাকিউন নাহার, ড. রেজাউল হক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায়, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, একেএম মিজানুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
 
#
 
আকতারুল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৯৩২
  
টেলিটকের প্রত্যাশিত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করতে হবে
                                 --- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, জনগণের দোরগোড়ায় তথ্যপ্রযুক্তির সুফল পৌঁছে দিতে গ্রাম পর্যন্ত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বাংলাদেশের এমন কোনো গ্রাম নেই, যেখানে ডেটার চাহিদা নেই। ফলে কেবল বাণিজ্যিক সফলতার জন্য নয়, দেশের সকল শ্রেণির মানুষের কল্যাণের বিষয়টি মাথায় রেখে দুর্গম এলাকাসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে টেলিটক নেটওয়ার্ক পৌঁছে দিতে এবং টেলিটকের কাছে গ্রাহকদের প্রত্যাশিত সেবা নিশ্চিত করতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান কার্যালয় পরিদর্শনকালে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী টেলিটকের বিদ্যমান ২ দশমিক ৫ জি সার্ভিসকে অধিকতর উন্নয়নের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ডেটার সাথে না থাকলে টিকে থাকা যাবে না। আগামী দিনে ভয়েজ কলও ডেটার মাধ্যমেই হবে। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ ৭ দশমিক ৫ জিবিপিএস থেকে বর্তমানে ১১শত জিবিপিএসে উন্নীত হওয়াকে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশে এক বিস্ময়কর অগ্রগতির বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, দশ বছরে দেশের টেলিডেনসিটি এবং ইন্টারনেট ডেনসিটি যেমন অবিশ্বাস্য গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে বিশে অনুকরণীয় এক দৃষ্টান স্থাপন করেছে।
অনুষ্ঠানে টেলিটকের চলমান বিভিন্ন কর্মসূচি ও ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা এবং টেলিটকের বিভিন্ন সেবা সম্পর্কে মন্ত্রীকে অবহিত করা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, টেলিটক সাড়ে চার হাজার বিটিএসএর মাধ্যমে দেশের শতকরা প্রায় ৪৩ ভাগ এলাকায় মোবাইল সার্ভিস প্রদান করছে। এছাড়া সাশ্রয়ী মূল্যে ডাটা প্যাক, বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, বিভিন্ন বিশবিদ্যালয় ও মেডিকেল ভর্তি, চাকুরির আবেদন গ্রহণসহ টেলিটকেরবিদ্যমান বিভিন্ন সার্ভিস ও কর্মসূচি বৈঠকে তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশাস, অতিরিক্তসচিব মোঃ আজিজুল ইসলাম এবং টেলিটক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাহাবউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। 
পরে মন্ত্রী গুলশানে টেলিটক কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার পরিদর্শন করেন এবং উপস্থিত গ্রাহক ও সার্ভিস সেন্টারের কর্মীদের সাথে কথা বলেন।
#
শেফায়েত/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৯৩১
  
সুবীর নন্দী বেঁচে থাকবেন তার সংগীতে
                             --- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘সুবীর নন্দী তার সুললিত কণ্ঠঝরা সংগীতের মধ্যেই বেঁচে থাকবেন। এ দেশের মানুষ তার সহ¯্র সহ¯্র গান কখনো ভুলবেনা।’
আজ রাজধানীর কাকরাইলে হোটেল রাজমণি ইশা খাঁয় বাংলাদেশ কালচারাল রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (বিসিআরএ) আয়োজিত সুবীর নন্দী স্মরণে ইফতারপূর্ব সভায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘কালজয়ী সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দী দীর্ঘ অর্ধশত বছরের সংগীত জীবনে আড়াই হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রেও অসংখ্য জনপ্রিয় গান গেয়েছেন তিনি। এই গুণীশিল্পী চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ একুশে পদকে ভূষিত হন। গানের মধ্যদিয়েই তিনি এদেশের মানুষের মাঝে বেঁচে থাকবেন।’
মন্ত্রী এ সময় আবারও প্রয়াত সুবীর নন্দীর আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, গত ৭ মে মঙ্গলবার ভোরে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬৬ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগকারী সুবীর নন্দীর মরদেহ পরদিন দেশে এসে পৌঁছুলে গ্রিন রোডের বাসায়, ঢাকেশ্বরী মন্দির হয়ে শহীদ মিনারে জনগণের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তার মরদেহ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন, চ্যানেল আই ও পরে রামকৃষ্ণ মিশনে নিয়ে যাওয়া হয়। সুবীর নন্দীর শেষকৃত্য হয় রাজধানীর সবুজবাগের বরদেশ্বরী কালী মন্দির শ্মশানে।
বিসিআরএ সভাপতি অভি চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি সংসদ সদস্য মুহম্মদ শফিকুর রহমান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি মোলা জালাল, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি আবু জাফর সূর্য, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, চলচ্চিত্র পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা আহসান উলাহ মনি, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গোলজার, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি সভাপতি আব্দুর রহমান, প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক শেখ সাদী খান, অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৪৫ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ১৯৩০
 
তথ্যমন্ত্রীর সাথে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী দাসআজ তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদের সাথে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক স্থায়ী বৈঠকে দু’দেশের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন তাঁরা। 
 
তথ্যমন্ত্রী জানান, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর জীবনের ওপর ভারতীয় পরিচালক শ্যাম বেনেগাল যে চলচ্চিত্র নির্মাণ করবেন, সে বিষয়ে এ বছরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রীর    আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের ভারত সফর ছিল অত্যন্ত ফলপ্রসূ। সেই সূত্রে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লেখক অতুল তেওয়ারী শীঘ্রই দু’সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফরে আসছেন। যৌথ প্রযোজনার এ ছবিটির ৬০ শতাংশ বাংলাদেশের ও ৪০ শতাংশ ভারতের মালিকানাধীন থাকবে।’
 
‘বাংলাদেশ টেলিভিশন যাতে অচিরেই ভারতে সম্প্রচারিত হতে পারে সে জন্য সরকার কাজ করছে’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা ও গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৯২৯
  
সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালন
২০ মে’র মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে

ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :
এবছর হজ পালনে আগ্রহী ব্যক্তিবর্গের অবগতির জন্য ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে গমনের কোটা এখনো খালি আছে। আগে আসলে প্রাক-নিবন্ধনের ভিত্তিতে প্রি-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চলছে।
যারা ইতোমধ্যে বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে প্রাক-নিবন্ধন করেছেন কিন্তু বেসরকারি এজেন্সির কোটা পূর্ণ হওয়ায় হজে যেতে পারছেন না সে সকল আগ্রহী ব্যক্তিবর্গকে কোটা খালি সাপেক্ষে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে গমনের জন্য আগামী ২০মে’র মধ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নিকটস্থ ইসলামিক ফাউন্ডেশন কার্যালয়, ঢাকা আশকোনা হজ অফিস এবং ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করে প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধন করার জন্য ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
#
মনিরুজ্জামান/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ১৯২৮
 
সংবাদপত্র কর্মচারী ও প্রেস শ্রমিকবৃন্দ গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ অংশ 
                                                           -- তথ্যমন্ত্রী 
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘সংবাদপত্র কর্মচারী ও প্রেস শ্রমিকবৃন্দ গণমাধ্যমের গুরুত্বপুর্ণ অংশ। সংবাদপত্র প্রকাশ ও মানুষের কাছে তা পৌঁছানোতে তাদের ভূমিকা প্রশংসার দাবিদার।’ 
 
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন ও বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অভ্ নিউজ পেপার প্রেস ওয়ার্কার্স এর সাথে মতবিনিময় সভায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। 
 
সংগঠন দু’টির নেতৃবৃন্দ এ সময় ১০টি দাবি সংবলিত একটি যৌথ স্মারকলিপি মন্ত্রীকে হস্তান্তর করেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- দ্রুত নবম ওয়েজবোর্ডের গেজেট প্রকাশ, কর্মচারী ও প্রেস শ্রমিকদের জন্য কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, নিউজ পেপার সার্ভিস অ্যাক্ট ১৯৭৪ ফিরিয়ে আনা, নিজস্ব অফিস ভবন ও আবাসনের ব্যবস্থা, সংবাদপত্র শিল্প নীতিমালা প্রণয়ন, সংবাদপত্র শিল্পের সুবিধা শ্রমিক কর্মচারীদেরকে সাংবাদিকদের সমান হারে দেয়া, কর্মচারী-শ্রমিকদের বকেয়া দ্রুত পরিশোধ, ছাঁটাই বন্ধ ও অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারীদের ছয় মাসের মধ্যে স্থায়ী করা, ট্রেড ইউনিয়নের পূর্ণ অধিকার দেয়া ও ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন না করা পত্রিকায় সরকারি সুবিধা বন্ধ করা। মন্ত্রী দাবিগুলো সুবিবেচনার আশ্বাস দেন।
 
বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি মোঃ মতিউর রহমান তালুকদার ও বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অভ্ নিউজ পেপার প্রেস ওয়ার্কার্স এর সভাপতি মোঃ আলমগীর হোসেন খানের নেতৃত্বে কর্মচারীদের প্রতিনিধি মোঃ বজলুর রহমান মিলন, মোঃ খায়রুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, মোঃ মাহবুব আলম, মোঃ সেকান্দার আলী, দেবেন্দ্রনাথ মজুমদার, মোঃ সোহেল আহমদ এবং মোঃ আসাদুজ্জামান এবং শ্রমিক প্রতিনিধি মোঃ কামাল উদ্দিন, মোঃ শামীম চৌধুরী, মোঃ আহসান উল্লাহ, মোঃ  আবু কাউসার, মোঃ তাজাম্মেল হক, মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং লিয়াকত আলী সভায় অংশ নেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ১৯২৭
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি নেবে শিল্প মন্ত্রণালয়
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয় ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করবে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি থেকে শুরু করে ’৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট, ’৬৬ এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭০ এর সাধারণ নির্বাচন, ’৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার পর দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচিসহ বাঙালি জাতির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তিতে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক অবদান তুলে ধরা হবে।  
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণের জন্য আয়োজিত সভায় আজ এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিমের সভাপতিত্বে সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন প্রধান অতিথি এবং শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বিশেষ অতিথি ছিলেন। ঢাকায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বছরব্যাপী শিল্প মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয়ভাবে এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাগুলো পৃথকভাবে কর্মসূচি গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কর্মসূচির মধ্যে সেমিনার, আলোচনা সভা, মটর শোভাযাত্রা, সড়ক দ্বীপ ও ভবনে দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা ইত্যাদি থাকবে। এছাড়া, শিল্প মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন সংস্থাগুলোর প্রধান ফটকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বঙ্গবন্ধুর বর্ণাঢ্য জীবন সংগ্রামের চিত্র, শিল্প উৎপাদন, শিল্পখাতের উন্নয়ন ইত্যাদি নিয়ে তৈরি ব্যানার, ফেস্টুন ইত্যাদি দিয়ে সাজানো হবে। সভায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয়ভাবে আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচিতে শিল্প মন্ত্রণালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।  
সভায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে বাঙালি জাতি চিরঋণী। ব্যাপক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তাঁর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করে এ ঋণের কথা স্মরণ করতে হবে। তিনি জাতীয়ভাবে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন। 
শিল্প প্রতিমন্ত্রী এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার ব্যাপক প্রচারের তাগিদ দেন। তিনি বলেন, পত্রিকার পাশাপাশি অন্যান্য মাধ্যমেও গৃহীত অনুষ্ঠানের প্রচার করতে হবে। এ ধরণের প্রচারের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভূমিকা তুলে ধরতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সাথে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরে তিনি ১৯৫৬ সালে শিল্পমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধুর অবদান তুলে ধরতে লাগসই কর্মসূচি গ্রহণের পরামর্শ দেন।  
এর আগে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০১৭’ প্রদানের লক্ষ্যে মনোনয়ন চূড়ান্তকরণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রীর সভাপতিত্বে শিল্প প্রতিমন্ত্রী এবং শিল্প সচিব এতে উপস্থিত ছিলেন। সভায় অর্থ, বাণিজ্য, শিল্প, আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়, জন নিরাপত্তা বিভাগ, এনবিআর, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ চেম্বার অভ্ ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই)সহ কমিটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। 
সভায় ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার ২০১৭’ এর মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হয়। শিগ্গির রাষ্ট্রপতির সম্মতি সাপেক্ষে দিন নির্ধারণ করে এ পুরস্কার বিতরণ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।  
#
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ১৯২৬
 
শান্তি চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হবে
                   --বীর বাহাদুর উশৈসিং
 
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 
 
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, দীর্ঘ সশস্ত্র সংঘাত নিরসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত শান্তিচুক্তির অবাস্তবায়িত কিছু বিষয় দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হবে। 
 
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বীর বাহাদুর উশৈসিং এর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমার নেতৃত্বে ৪ সদস্যর একটি প্রতিনিধিদলের মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এ সময় চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নে ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন, পার্বত্য জেলা পরিষদের নিকট দপ্তর হস্তান্তর, বিভিন্ন আইন ও বিবিধ বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়।
 
সভায় পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহ এক পরিবারভুক্ত হিসেবে উল্লেখ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির যেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে গতিশীলতার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ঠ সকলের দৃষ্ঠি আকর্ষণ করেন। 
 
মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
জুলফিকার/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ১৯২৫
  
৭ ধারার নোটিশ জারির পর কোনো অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে না
                                                        --- ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :
‘ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায়
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx