Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৩ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪৮১৭

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন

জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে ই-পোস্টার প্রকাশ

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে ১৯৭১ সালে শাহাদত বরণকারী সকল শহিদ বুদ্ধিজীবীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের জন্য একটি ই-পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে।

‘      ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ২০২০ : স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি’ শীর্ষক উক্ত ই-পোস্টার জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

#

মোহসিন/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৮১৬

                                                                                 

                                                                                     

 

তথ্য সচিবের বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ পরিদর্শন

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :  

 

          তথ্য সচিব খাজা মিয়া আজ আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ পরিদর্শন করেন।

          এ সময় তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ভিজ্যুয়াল ফুটেজ সংবলিত ফিল্ম ভল্ট, বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রকাশিত গ্রন্থ নিয়ে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু কর্নার, ফিল্ম ডিজিটালাইজেশন ল্যাব, ৫০০ আসনবিশিষ্ট অডিটোরিয়াম, ৩০০ আসনবিশিষ্ট প্রজেকশন হল এবং ফিল্ম মিউজিয়াম পরিদর্শন করেন।

          এরপর তথ্য সচিব বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের কর্মকর্তাদের সাথে সভাকক্ষে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। সভার শুরুতে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোঃ নিজামূল কবীর অধিদপ্তরের কার্যাবলীর ওপর একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন।

          সভায় তথ্যসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ জাতীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। যুগের পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের কার্যক্রম ও কলেবর বৃদ্ধি এবং আধুনিকীকরণের উদ্যোগ গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করেন।

          চলচ্চিত্র বিষয়ে আগ্রহী ছাত্র-শিক্ষক, গবেষক এবং দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের কার্যক্রমের মাধ্যমে উপকৃত হবেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এ দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্য পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ফিল্ম আর্কাইভ ভবনে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজন ও আধুনিক ক্যাফেটেরিয়া সুবিধার মাধ্যমে একটি চলচ্চিত্রবান্ধব আবহ গড়ে তোলা এবং ধ্রুপদী চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্মের কাছে চলচ্চিত্রের ইতিহাস  ও ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য তিনি আহ্বান জানান।

#

শামসুদ্দিন/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/২০১৬ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪৮১৫

 

উপকূলীয় অঞ্চলের নারীদের কর্মসংস্থানকে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

                                                      ---প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :  

 

          দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু আর স্বপ্ন নয়। মানুষ যেয়ে নিজের চোখে দেখে আসছে পদ্মা সেতু। দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার তিন কোটি মানুষের যাতায়াত, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতুর নির্মাণের ফলে যেভাবে উত্তর অঞ্চল থেকে মঙ্গা দূর হয়েছে। পদ্মা সেতুও দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। 

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শিশু একাডেমি মিলনায়তন থেকে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলায় বাস্তবায়িত “উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর, বিশেষত নারীদের, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত লবণাক্ততা মোকাবেলায় অভিযোজন সক্ষমতাবৃদ্ধিকরণ” প্রকল্পের কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার উপকূলীয় অঞ্চলের নারীদের জীবিকা ও কর্মসংস্থানকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। অভিযোজন সক্ষমতাবৃদ্ধিকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উপকূলীয় অঞ্চলের নারীদের জলবায়ু সহিষ্ণু জীবিকায়ন হবে। তাদের জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। বছরজুড়ে নিরাপদ ও সুপেয় পানি সরবারহ নিশ্চিত করা যাবে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের কারণে বিপদাপন্ন জনগোষ্ঠীর জলবায়ু সহনশীল জীবিকা এবং পানীয় জলের সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার, গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড এবং ইউএনডিপি এর সহায়তায় “উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর, বিশেষত নারীদের, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত লবণাক্ততা মোকাবিলায় অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। উপকূলীয় দরিদ্র মানুষের জলবায়ুর অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে উক্ত প্রকল্প নিশ্চিতভাবে সহায়ক হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

 

          কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পারভীন আকতার এবং খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।

 

          এছাড়া কর্মশালায় বিভিন্ন প্রকল্পের সরকারি কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, ইউএনডিপির প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও এনজিও প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।       

                                                         

#

আলমগীর/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/২০১১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪৮১৪

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ভারতের সেরাম

ইনস্টিটিউটের সাথে সরকারের ভ্যাকসিন ক্রয় চুক্তি সম্পন্ন

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          আজ মহাখালীস্থ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সভাকক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের উপস্থিতিতে সরকার ও বেক্সিমকো ফার্মার মাধ্যমে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সাথে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ক্রয় সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে আগামী ছয় মাসে (প্রতি মাসে ৫০ লাখ করে) মোট তিন কোটি ভ্যাক্সিন আমদানি করবে।

          চুক্তিতে সরকারের পক্ষে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম ও বেক্সিমকো ফার্মার পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন এমপি স্বাক্ষর করেন। স্বাক্ষরিত চুক্তিটি আজ ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের দায়িত্বশীল অথরিটির নিকট পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের অথরিটি চুক্তিপত্রটিতে স্বাক্ষর করে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যেই পুনরায় দেশে পাঠিয়ে দেবে।

          অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,‘ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে যে ভ্যাক্সিন সরকার নিচ্ছে সেটি হচ্ছে অক্সফোর্ডের এস্ট্রেজেনেকা ভ্যাকসিন। এই ভ্যাক্সিন বিভিন্ন দেশের ট্রায়ালে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ মনে হয়েছে এবং এই ভ্যাক্সিন আমাদের দেশের আবহাওয়া উপযোগী। প্রথম পর্যায়ে তিন কোটি ভ্যাক্সিন আমদানি করা হচ্ছে। ধাপে ধাপে এই ভ্যাক্সিন আগামী ছয় মাস দেশে আনা হবে।

          এস্ট্রেজেনেকা ভ্যাকসিন এর পাশাপাশি আরো কিছু কোম্পানির সাথেও সরকারের আলোচনা চলমান রয়েছে। আশা করা হচ্ছে, সবকিছু ঠিক থাকলে জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি এস্ট্রেজেনেকা ভ্যাক্সিনটি দেশে চলে আসবে। এর মধ্যে অন্য ভ্যাক্সিনগুলোও আমদানি করার কাজ অগ্রগামী হবে। দ্রুত ভ্যাক্সিন ক্রয়ে অনুমোদন দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ভ্যাক্সিন সংশ্লিষ্ট কাজে যুক্ত কর্মকর্তাদেরও এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ধন্যবাদ জানান।

          একই দিনে অন্য একটি অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের বলরুমে কোভিড -১৯ সংক্রান্ত জাতীয় গাইডলাইন সমুহের মোড়ক উন্মোচন করেন এবং হাসপাতালে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ক অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী  কোভিড মোকাবেলায় স্বাস্থ্যখাতের অবদানের কথা তুলে ধরেন।

#

মাইদুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯৫৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৮১৩                                                                                                                                               

উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সব ওয়ার্ডে মিনি ফায়ার স্টেশন হবে

                                               -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সব ওয়ার্ডে একটি করে মিনি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নির্মাণ করা হবে।

          আজ ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এসট্রাপ পিটারসন মন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাতের পর তিনি সাংবাদিকদের একথা জানান।

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, রাজধানীতে অনেক সরু রাস্তার কারণে এসব এলাকায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের বড় গাড়ি ঢুকতে পারে না। আবার ফায়ার স্টেশনগুলো অনেক দূরে থাকায় আসতে অনেক সময় লেগে যায়। এতে দ্রুত অগ্নিনির্বাপণ ও ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয় না। তাই বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে মিনি ফায়ার স্টেশন স্থাপন করার কর্ম-পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে সরকার। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩৬ টি ওয়ার্ডে ফায়ার সার্ভিস কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

          এই কার্যক্রমে যে লোকবল কাজ করবে তাদেরকে ডেনমার্ক ফ্রি প্রশিক্ষণ দেবে। আর মিনি স্টেশন নির্মাণের জন্য ডেনমার্ক ৮৫ শতাংশ অর্থায়ন করবে। মিনি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ডেনমার্কের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা (এমইউ) স্বাক্ষর হয়েছে বলেও জানান তিনি।

          তাজুল ইসলাম বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টি আলোচনায় উঠলে গ্রিন এনার্জি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ডেনমার্ক সরকারের বিনিয়োগের আগ্রহের কথা জানান রাষ্ট্রদূত।

          মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি প্রকল্প ক্রয়সংক্রান্ত কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। তিনি বলেন ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে এ সংক্রান্ত প্রকল্পের কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে। পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম, খুলনাসহ সব বিভাগীয় শহর এমনকি প্রত্যেক জেলায় বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট নির্মাণের পরিকল্পনা সরকারের আছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বিদেশি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করা হবে। অনেক কোম্পানি চুক্তি করতে আগ্রহী।  যে কোম্পানিই আসুক প্রতিযোগিতা করে আসতে হবে। জাতীয় স্বার্থ অক্ষুন্ন রেখেই চুক্তি করা হবে।

          সাক্ষাৎকালে সায়েদাবাদে ফেজ-৩ ওয়াটার সাপ্লাই ট্রিটমেন্ট প্ল্যান এবং পদ্মা যশোলদিয়া প্রকল্পের কার্যক্রম নিয়ে উভয়ে আলোচনা করেন। এই প্রকল্পে ডেনমার্ক অর্থায়ন করেছে। ঢাকা ওয়াসার অধীনে এসব প্রকল্পে ডেনমার্ক আরো বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ সময় দুই দেশের বিভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।

#

হায়দার/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯৫০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৪৮১২

স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক মন্ত্রণালয় গঠন করে

দেশের মানুষকে ভূমি সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে                                                                                                                                          -- ভূমিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক মন্ত্রণালয় গঠন করে দেশের মানুষকে ভূমি সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। সেই দিকেই অগ্রসর হচ্ছে মন্ত্রণালয়।

          আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভূমি সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারীর  সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পাওয়াতে এবং তিনি ও তাঁর দল জাতীয় পর্যায়ে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার ২০২০’ অর্জন করাতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ভূমিমন্ত্রী এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

          মন্ত্রী আরো বলেন, এখনও মাঠ পর্যায়ে যেসব সমস্যা আছে, ভূমি ব্যবস্থাপনা ডিজিটাইজেশনের পর তা থাকবে না, কেননা সিস্টেমই তখন অনিয়ম করতে দেবে না। এ সময় সাইফুজ্জামান চৌধুরী ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারীকে অত্যন্ত দক্ষ সিভিল সার্ভিস অফিসার হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি সিনিয়র সচিব ও তাঁর দলকে এ সময় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

          ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার বিজয়ী ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারীর দলের অন্য সদস্যবৃন্দ হলেন - ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ তসলীমুল ইসলাম, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, এটুআই প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নান, ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন মনিটরিং সেলের প্রধান ও ভূমি সচিবের একান্ত সচিব মোঃ দৌলতুজ্জামান খাঁন। অনলাইন খতিয়ান প্রদান ও ডিজিটাল রেকর্ড রুম তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য তাঁদের এ পুরষ্কার প্রদান করা হয়।

#

নাহিয়ান/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৮১১

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের উপস্থিতিতে আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ সভায় সভাপতিত্ব করেন। 

          সভায় ১৯৭২ সালে প্রকাশিত ১ হাজার ৭০ জন এবং ডাক বিভাগ কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত ১৫২ জন বুদ্ধিজীবীর নাম প্রথম ধাপে তালিকাভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

          এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ শহীদুল হক ভূঁঞা এন.ডি.সি, উপসচিব রথীন্দ্র নাথ দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের ট্রাস্টি ড. চৌধুরী শহীদ কাদের,  নিপসম এর পরিচালক ড. বায়েজিদ খুরশীদ রিয়াজ, চলচিত্র নির্মাতা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু , বীর মুক্তিযোদ্ধা  লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ জহির, বীরপ্রতীক উপস্থিত ছিলেন। 

          উল্লেখ্য, গত ১৯ নভেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত ১১ সদস্যের কমিটি গঠন করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ কমিটি মুক্তিযুদ্ধকালীন শহিদদের মধ্যে কারা শহিদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবেন তার সংজ্ঞা নির্ধারণ করবে। বিভিন্ন গবেষণা গ্রন্থ, পত্রিকা কাটিং, টিভি রিপোর্ট, অন্যান্য সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য যাচাই বাছাই করে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রস্তুত করবেন। এছাড়া কমিটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, জেলা, উপজেলা ও অন্যান্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত ব্যক্তি ও ব্যক্তিবর্গের আবেদন যাচাই বাছাই করবে ও শহিদ বুদ্ধিজীবী তালিকায় অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ করবে।

#

মারুফ/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৮১০

 

এন ইউ’র ৪র্থ বর্ষ অনার্স বিশেষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) : 

 

          জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৮ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষ (বিশেষ) পরীক্ষার ফল আজ প্রকাশ করা হবে। সারাদেশে মোট ৩৬২টি কলেজের ৪ হাজার ২১৫ জন পরীক্ষার্থী ৩০টি বিষয়ে এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। প্রকাশিত ফল সন্ধ্যা ৬টা থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে যে কোনো মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে nu<space>H4<space>Reg No (শেষের ৭ ডিজিট) লিখে ১৬২২২ নম্বরে Send করে এবং রাত ৮টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd অথবা www.nubd.info থেকে জানা যাবে।  

 

          উল্লেখ্য, ২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষের সিলেবাস অনুযায়ী অনিয়মিত এবং অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। করোনাকালে জুম এপসের মাধ্যমে এ সকল শিক্ষার্থীর মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষা নভেম্বর মাসে সম্পন্ন হয়েছে।

 

#

করিম/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭৫৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৮০৯

 

কতিপয় ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ইসলাম ধর্ম লিজ দেয়া হয়নি

                                                  ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :  

 

            'কতিপয় ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ইসলাম ধর্ম লিজ দেয়া হয়নি' বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

            আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত কৃতী শিল্পী সম্মাননা ও ‘বাঙালির তীর্থভূমি’ স্মরণিকার প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তিনি একথা বলেন। 

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'বাংলাদেশের মুসলমানেরা কয়েকজন ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ইসলাম ধর্ম লিজ দেয় নাই। তারাই সব বোঝেন আর কেউ কিছু বোঝেন না! সৌদি আরবে ভাস্কর্য জাদুঘর আছে, রাস্তায় রাস্তায় প্রাণীর এমনকি সৌদি বাদশার মুখাবায়ব সম্পন্ন ভাস্কর্যও আছে। মক্কা শরিফ, মদিনা শরিফের ইমাম সাহেব গ্র্যান্ড মুফতি এ নিয়ে তো কখনো প্রশ্ন তোলেন নাই।' 

            'আমাদের দেশের এই ক’জন ধর্ম ব্যবসায়ী তাহলে মক্কা, মদিনা শরিফ ইমামের চেয়েও বেশি জ্ঞানী, ধর্ম নিয়ে বেশি বোঝেন!' প্রশ্ন রাখেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, 'আসলে এরা ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আর এই দেশটি হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবার মিলিত রক্তস্রোতের বিনিময়ে সবার আবাসস্থল হিসেবে স্বাধীন হয়েছে, সুতরাং এখানে ধর্মীয় বিষবাষ্প ছড়ানো সংবিধান লঙ্ঘন, এটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল বলেই এদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়েছে।' 

            'অতীতে বহু ষড়যন্ত্র হয়েছে, ২০১৩-১৪-১৫ সালে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, শাপলা চত্বরে কোমলমতি মাদ্রাসা ছাত্রদের নিয়ে এসে তান্ডব চালিয়ে বায়তুল মুকাররমে এমনকি পবিত্র কোরআন শরিফে আগুন দেয়া হয়েছে এবং এসবে নেতৃত্বদানকারী ও তাদের অনুসারীরা সেই দায় এড়াতে পারে না' উল্লেখ করে  তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'আজকে আবার নতুনভাবে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এই ভূখন্ডে শত শত বৎসর ধরে ভাস্কর্য আছে। মোগল আমল থেকে  স্বাধীনতার পর এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে বহুজনের, অনেক রাজনৈতিক নেতারও ভাস্কর্য  স্থাপিত হয়েছে। তখন কোনো কথা ছিল না। হঠাৎ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে তারা প্রশ্ন তুললেন। এর বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে প্রতিবাদ অব্যাহত রাখতে ও সারাদেশে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধির জন্য সমস্ত সাংস্কৃতিক সংগঠনকে আহ্বান জানাই।'

            তথ্যমন্ত্রী এ সময় 'আন্তর্জাতিক কুচক্রীমহলের নটী' হিসেবে বিভিন্ন সময়ে যারা কাজ করে, তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে' উল্লেখ করেন। 

            ড. হাছান বলেন, 'পদ্মাসেতুতে এক টাকাও ছাড় না করেই বিশ্বব্যাংক বলেছিল, পদ্মাসেতুতে দুর্নীতি হয়েছে, যা পরে সম্পূর্ণ ভ্রান্ত প্রমাণ হয়। কিন্তু সে সময় সিপিডি, টিআইবিসহ কয়েকটি সংগঠন, খ্যাতিমান ক'জন আইনজ্ঞ আর কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বও বিশ্বব্যাংকের কথায় যেভাবে লাফালাফি শুরু করেছিলেন, যেভাবে বিশ্বব্যাংকের চেয়েও বড় গলায় দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা করেছেন তা নজিরবিহীন। তখন প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিশ্বব্যাংকের টাকা লাগবে না। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু করবো। আজ নিজস্ব অর্থায়নে তা প্রায় সম্পন্ন করে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সক্ষমতা পৃথিবীকে জানান দিয়েছেন। আজকে সমগ্র দেশ, দেশের মানুষ  উল্লসিত, উচ্ছ্বসিত। ‘

                                                                                                                               চলমান পাতা-২

           

                                                                                                    

                                                                                                                               

 

 

 

পাতা-২

 

            সকল গণমাধ্যমকর্মীকে জাতির এই আবেগের সাথে যুক্ত হওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, 'সেতুর শুরুতে ষড়যন্ত্রকারীদের সেই বক্তব্যগুলোও নতুন করে আপনারা মনে করিয়ে দিচ্ছেন। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, বিশ্বব্যাংক ‘উহ’ করলে যারা এখানে লাফ দেয়, যারা আন্তর্জাতিক কোনো মহল বা গোষ্ঠী আমাদের দেশের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিলে যারা এখানে তাদের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে, নানা রিপোর্ট প্রকাশ করে, তারা এখন কোথায়, চুপসে গেছেন কেন? তাদের মুখে কোনো কথা নাই কেন? পদ্মাসেতু হওয়াতে তারা তাহলে খুশি হন নাই, সেই সিপিডি-টিআইবি এখন কোথায়!' 

 

            মন্ত্রী বলেন, 'সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের নিয়ে ট্রল দেখে লজ্জা লাগে, তাদের লাগে কি না জানি না। আসলে তারা দেশের ভালো চায় না। 'আন্তর্জাতিক কুচক্রীমহলের নটী' হিসেবে বিভিন্ন সময়ে যারা এভাবে কাজ করে, তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।'

 

'রিজভী সাহেব পুরো সুস্থ হননি'

 

            আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বিষয়ে বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, 'রিজভী সাহেব হাসপাতাল থেকে বেরিয়েই যে ভাষায় কাদের ভাইকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন, তাতে মনে হচ্ছে, তিনি পুরোপুরি সুস্থ হননি, চিকিৎসা আরো বাকি আছে।'

 

            অনুষ্ঠানের আয়োজক বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ফাল্গুনী হামিদের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা কামাল চৌধুরী, মতিন চৌধুরী, সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।

#

 

আকরাম/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৮৫১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৮০৮

বীর মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ১৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এর ৭১তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল আইন -২০২০ এর ধারা ৭(ঝ) ব্যত্যয় ঘটিয়ে জামুকা’র অনুমোদনহীন শুধু বেসামরিক গেজেটধারী মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ১৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৯ জানুয়ারি, ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত হবে।

          কোনো বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তা বা মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃত ৩৩ ধরনের প্রমাণকে অন্তর্ভুক্ত থাকলে, তিনি যাচাই-বাছাই এর আওতাবর্হিভূত থাকবেন।

          এ ধরনের কোনো বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম ভুলক্রমে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বা জামুকা’র ওয়েবসাইটে যাচাই-বাছাইযোগ্য তালিকায় প্রকাশিত হয়ে থাকলে, তালিকা হতে নাম বাদ দেয়ার জন্য উপযুক্ত প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে/মহানগরের ক্ষেত্রে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে।

#

মারুফ/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                    &

2020-12-13-22-10-5a1a6a76a6ddd58acdd31506c69d3ac5.docx 2020-12-13-22-10-5a1a6a76a6ddd58acdd31506c69d3ac5.docx