Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৭ এপ্রিল -২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৩

মাদ্রাসায় কম্পিউটার ল্যাব উদ্বোধন করলেন প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ

গঙ্গাচড়া (রংপুর), ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :

পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, সারাদেশে শিড়্গা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ভাষা প্রশিড়্গণ ল্যাব স'াপন বিষয়ক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে নির্বাচিত শিড়্গা প্রতিষ্ঠানে ২০০১টি কম্পিউটার ল্যাব এবং জেলা পর্যায়ে ৬৫টি ভাষা প্রশিড়্গণ ল্যাব স'াপন করা হয়েছে।

তিনি আজ আলমবিদিতর ইউনিয়নে পাইকান ফাজিল মাদ্রাসার কম্পিউটার ল্যাব উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপসি'ত ছিলেন জাতীয় পার্টির নেতা মো. সামসুল আলম ও মো. মতিয়ার রহমান সহ স'ানীয় নেতৃবৃন্দ।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইসিটি শিল্পের উন্নয়ন ও নতুন নতুন সেবা উদ্ভাবন এবং আইসিটি শিড়্গা সম্প্রসারণে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প বাসত্মবায়ন করা হয়েছে। তিনি বলেন এসব প্রকল্প বাসত্মবায়নের মাধ্যমে দেশে তথ্য প্রযুক্তি খাতে দড়্গ মানব সম্পদ তৈরি করে ব্যপক কর্মসংস'ানের সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।

    এর আগে প্রতিমন্ত্রী  লড়্গীটারী, কোলকোন্দ, আলমবিদিতর ও নোহালী ইউনিয়নের তিসত্মা নদীর বস্নকের কাজ পরিদর্শন করেন।

#

আহসান/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭২

পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে
১১ মে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে পবিত্র লাইলাতুল বারাআত

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :

বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৩৮ হিজরি সালের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল ২৮ এপ্রিল শুক্রবার থেকে পবিত্র শাবান মাস গণনা শুরম্ন হবে এবং আগামী ১১ মে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সারাদেশে পবিত্র লাইলাতুল বারাআত পালিত হবে।  

আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকড়্গে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধানত্ম গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব এ বি এম আমিন উলস্নাহ নুরী।

সভায় ওয়াক্‌ফ প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলাম, তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (প্রেস) মো. মিজান-উল-আলম, অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফজলে রাব্বী, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক (প্রশাসন) মো. শাখাওয়াত হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব শাফায়াত মাহবুব, সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যড়্গ প্রফেসর সিরাজ উদ্দিন আহমাদ, ধর্ম সচিবের একানত্ম সচিব মো. গোলাম মওলা, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আবদুর রহমান, স্পারসোর সিএসও মো. শাহ আলম, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শেখ নাঈম রেজওয়ান, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আবু রায়হান  প্রমুখ উপসি'ত ছিলেন।  

#

নিজাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭১

      ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 
ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :
দশম জাতীয় সংসদের ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩০তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি মোঃ রেজাউল করিম হীরা’র সভাপতিত্বে কমিটি সদস্য ও ভূমি মন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, সামছুল আলম দুদু, গাজী ম,ম আমজাদ হোসেন মিলন এবং  জাহানারা বেগম সুরমা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি  অনুযায়ী ৫০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় নির্ধারিত সময়ে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া সম্পন্নের সুপারিশ করা হয়। এছাড়া  ভূমি উন্নয়ন ও ভূমি ব্যবস্থাপনায় গ্রাহকদের সেবা প্রদানের জন্য সেবা প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করার সুপারিশ করা হয়।
কমিটি মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের নিকট বকেয়া ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের প্রতি গুরুত্বারোপ করে  সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহকে চলতি অর্থবছরে ভূমি উন্নয়ন কর খাতে বরাদ্দ রাখার সুপারিশ করে।
বৈঠকে  ভূমি অফিসের কাজের ধারাবাহিকতা ও কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির স্বার্থে সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে কর্মরতদের দুই বছরের মধ্যে প্রত্যাহার না করার সুপারিশ করা হয়। এছাড়াও মাঠ পর্যায়ে জনবল শূন্যতা পূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। কমিটি ভূমি অফিস ও সাব রেজিস্ট্রার অফিসের কাজের  সমন্বয় সাধন, গতিশীলতা বৃদ্ধি ও রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির লক্ষে আন্ত:সম্পর্ক  বৃদ্ধির  উদ্যোগ গ্রহণ করার সুপারিশ করে। 
ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেজবাহ উল আলম মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 
#

কামাল/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৭/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭০

রমজানে ইফতার-তারাবি ও সেহরির সময় লোড শেডিং হবে না
                                                  --  বিদ্যুৎ সচিব

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :

    বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেছেন, রমজানে ইফতার-তারাবি ও সেহরির সময় লোড শেডিং থাকবে না। লোড শেডিং করতে হলে আগে থেকেই সংশিস্নষ্টদের জানাতে হবে।

    তিনি আজ আনত্মঃমন্ত্রণালয় সভায় চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে ও আসন্ন রমজান মাসে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিসি'তির সার্বিক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন।

    সভায় আসন্ন রমজান মাসে দোকানপাট, মার্কেট ও বিপণী বিতানসমূহ খোলা রাখার বিষয়ে বিদ্যমান আইন অনুসরণ করা; পিক আওয়ারে রি-রোলিং মিল, ওয়েল্ডিং মেসিন, ওভেন, ইস্ত্রির দোকানসহ অধিক বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী সরঞ্জামাদির ব্যবহার বন্ধ রাখা এবং মনিটরিং বাড়ানো; চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে ও আসন্ন রমজান মাসে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিসি'তি স্বাভাবিক রাখার জন্য গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি করা; সুপার মার্কেট, পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি গ্যাস স্টেশনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাতি ব্যবহার বন্ধ করা; ইফতার ও তারাবির সময় এসি ব্যবহার বন্ধ রাখা; বিদ্যুতের অপচয় রোধে সিএফএল বাল্বের পরিবর্তে এলইডি বাল্ব প্রতিস'াপনের ব্যবস'া গ্রহণ করা; পিক আওয়ারে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রয়োজনীয় ব্যবস'া গ্রহণ করা; বিকাল ৫টা হতে রাত ১১টা পর্যনত্ম সিএনজি পাম্প বন্ধ রাখা; অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম জোরদার করা প্রভৃতি সিদ্ধানত্ম গ্রহণ করা হয়। এ সময় সচিব বলেন, বিতরণ সংস'াগুলো সবাই মিলে কমিটি করবে এবং বিদ্যুৎ লোড শেড সমহারে বণ্টন করা হবে।

    পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, বিপিডিবির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী খালেদ মাহমুদ, বাংলাদেশ পলস্নী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপসি'ত ছিলেন।

#

আসলাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৬৯

      কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জনসচেতনতার বিকল্প নেই
                                                          --- শ্রম  প্রতিমন্ত্রী 

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অগ্রগতি হচ্ছে। সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করছে এবং কেমিক্যাল ও বয়লার সেক্টরে গুরুত্ব দিয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জনসচেতনতার বিকল্প নেই।  
 আজ রাজধানীর কারওয়ান বাজারে আন্তর্জাতিক পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি এবং ওশি-এর আয়োজনে বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা : অর্জন, চ্যালেঞ্জ ও করণীয় শীর্ষক সামাজিক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ২০০৬ এবং ২০১৩ সালে শ্রম আইন সংশোধন করা হয়েছে। সচেতনতার অভাবে এসব আইনের বাস্তবায়ন হচ্ছে না।  শিশুশ্রম বিষয়ে সুস্পষ্ট আইন থাকা সত্ত্বেও গৃহকর্মে শিশুদের নিয়োগ করা হচ্ছে। তাই জনসচেতনতা জরুরি। কর্মক্ষেত্র পরিদর্শন প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৮৩ লক্ষ ইনস্পেকশন ইউনিট পরিদর্শন করতে ২০ হাজার পরিদর্শক লাগবে যা সময় সাপেক্ষ। তাই সচেতনতার বিকল্প নেই। তিনি কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সামাজিক সংলাপের উদাহরণ টেনে বলেন, এ ধরনের সামাজিক সংলাপ কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নয়নে সহযোগিতা করবে। তিনি আরো বলেন, রানা প্লাজা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে পরিদর্শন কর্মসূচিকে শক্তিশালী করা হয়েছে এবং পরিদর্শকের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হয়েছে। অন্যান্য দেশের তুলনা করে ক্ষতিপূরণ প্রদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সরকার যথাযথভাবে শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদানে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।  
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি‘র চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওশির চেয়ারপার্সন রিজওয়ানা সাকী, নির্বাহী পরিচালক এ আর চৌধুরী, ওখঙ এর আলবার্টো সার্ডা, ফায়ার ব্রিগেড-এর প্রাক্তন মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) আবু নাইম মোঃ শহিদুল্লাহ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রওশন মমতাজ, ড. ইশতিয়াক আহমেদ।
#

আকতারুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৬৮ 

অসচ্ছল ক্রীড়াবিদদের মাসিক ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :
সরকার অসচ্ছল ক্রীড়াবিদদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে তাদের মাসিক ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের ৮ম বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার সভায় সভাপতিত্ব  করেন। এসময় যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় উপস্থিত ছিলেন।
 সভায় বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম বৃদ্ধির পাশাপাশি জনবল বৃদ্ধির  ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এছাড়া ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ক্রীড়াসেবীদের এককালীন অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ লক্ষ্যে ক্রীড়াসেবীদের নিকট হতে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ বাছাই কমিটি কর্তৃক যাচাই বাছাই করে ৬৩০ জনকে ১৫ হাজার টাকা হারে এককালীন অনুদান প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেয়া হয়।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সচিব আনিস মাহমুদ, বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক মোঃ হারুনুর রশীদ ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি বাদল রায় উপস্থিত ছিলেন।
#

শফিকুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৬৭ 

ডলারের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে
                                            --- বাণিজ্যমন্ত্রী 


ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ডলারের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে যাতে আমদানিকৃত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি না পায়, সে বিষয়ে সরকার সচেতন রয়েছে। তিনি বলেন, পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে যাতে কোন ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সে জন্য সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এ মুহুর্তে ছোলা, ডাল, চিনি, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল পণ্যের মজুত প্রয়োজনের তুলনায় বেশি রয়েছে। এছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতি বছরের মতো এবারো টিসিরি’র মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ন্যায্যমূল্যে বাজারে সরবরাহ করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। 
তিনি আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত ঞৎধহ ঠধহ কযড়ধ-এর সঙ্গে মতবিনিময় করে সাংবাদিকদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তবে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য খুব বেশি নয়। তাই দু’দেশ বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে একমত হয়েছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার জন্য ভিয়েতনামের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আসন্ন যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের সভায় বাণিজ্য বৃদ্ধি বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে স্বাক্ষরিত এমওইউ এর মেয়াদ শেষ হয়েছে, তা নবায়ন করা হবে। 
এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব শুভাশীষ বসু এবং ট্রেড অর্গানাইজেশনের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. আব্দুল মান্নান উপস্থিত ছিলেন।
#

বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮০০ঘণ্টা

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :                                                                নম্বর: ১১৬৬
মূল বার্তা :
    আজ ২৭ এপ্রিল হাওড় অঞ্চলের (সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও নেত্রকোনা ) ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে স্থানীয় সরকার বিভাগ জেলা পরিষদের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক প্রকল্প সহায়তা হিসেবে ১০ কোটি টাকা প্রদান করেছে।  
#
অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৭/১৫৫০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১৬৫

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র বৈঠক 
ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল):
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ১৬তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু’র সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য তালুকদার আব্দুল খালেক, বি এম মোজাম্মেল হক, আবদুর রহমান বদি, মো. শফিকুল ইসলাম শিমুল এবং সৈয়দ আবু হোসেন বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে সুনামগঞ্জের হাওর এলাকাসহ অন্যান্য জেলায়  অকাল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ জানানো হয়।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী এবং সচিব বিপর্যস্ত হাওর এলাকা পরিদর্শন করেছেন মর্মে সভাকে অবহিত করা হয়। সর্বমোট তিন লাখ ত্রিশ হাজার পরিবারকে ভিজিএফ কার্ড, পঞ্চাশ কোটি টাকা নগদসহ অন্যান্য সুবিধা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়। বৈঠকে  ভিজিএফ এর পাশাপাশি এক হাজার টাকা নগদ সহায়তা প্রদানের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের টিআর ও কাবিটা কর্মসূচির শতকরা ৫০ ভাগ অর্থে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হবে মর্মে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় রোধে এবং অধিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সোলার প্যানেল স্থাপন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মো. শাহ্ কামালসহ ইডকল পরিচালনা পর্ষদের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 

#
হালিম/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১৬৪ 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে
ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল):    
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ ৬টি দফতরের আওতায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য ৫৬টি প্রকল্পে ৮২১ কোটি ৭৩ লাখ টাকার উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে। চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত মোট প্রকল্পব্যয় হয়েছে ৩৭৪ কোটি ৪৬ লক্ষাধিক টাকা, যা শতকরা ৪৫ দশমিক ৫৭ ভাগ।
    এর মধ্যে মৎস্যখাতের ৩১টি প্রকল্পে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ হচ্ছে প্রায় ৪২০ কোটি টাকা এবং চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় ২০৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, যা শতকরা ৪৯ দশমিক ৬৩ ভাগ।
    অন্যদিকে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রাণিসম্পদখাতের ২৫টি প্রকল্পে বরাদ্দকৃত ৪০১ কোটি ৭৭ লাখ টাকার মধ্যে চলতি মার্চ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মোট ১৬৬ কোটি ২ লক্ষাধিক টাকা, যার শতকরা হার             ৪১  দশমিক ৩২।     
    প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য খাত হচ্ছে জেলেদের নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র প্রদান প্রকল্প, জলাশয় সংস্কারের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদনবৃদ্ধি, এনহান্স কোস্টাল ফিশারিজ বা ইকোফিশ, ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলোজি, হাওরাঞ্চলে, উপকূলীয় জেলায় মৎস্য অবতরণকেন্দ্র স্থাপন, স্বাদুপানির চিংড়িচাষ উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, কুচিয়া ও কাঁকড়াচাষ, গবাদিপশুর টিকা-উৎপাদন প্রযুক্তির আধুনিকায়ন, কৃত্রিমপ্রজনন কার্যক্রম,  ইনস্টিটিউট অভ্ লাইভস্টক সাইন্স এন্ড টেকনোলজি স্থাপন, হ্যাচারিসহ হাঁসপ্রজনন খামারস্থাপন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ উন্নয়নকেন্দ্র স্থাপন এবং প্রাণিরোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ।

#
শাহ আলম/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪৫২ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১৬৩ 

বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই
             -- ডেপুটি স্পিকার
ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল):    
    ডেপুটি স্পিকার  মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন,  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম  না হলে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন দেশ হতো না।
    ডেপুটি স্পিকার গত বুধবার ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদে মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড আয়োজিত ‘জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনাসভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
     তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাঁদের মহান ত্যাগ ও জীবনের বিনিময়ে আমাদের এই রক্তার্জিত স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই উল্লেখ করে ডেপুটি স্পিকার বলেন, যে সকল মুক্তিযোদ্ধা এখনও জীবিত আছেন তার সবাই প্রবীণ। তাঁদের সন্তানদেরই এখন এসব জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। শহরে, গ্রামে ও মহল্লায় জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে।
    তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছেন। আজ মুক্তিযোদ্ধারা সম্মানের সাথে মাথা উঁচু করে বেঁচে আছেন। প্রধানমন্ত্রীর হাতকে  শক্তিশালী করতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সকল তরুণ প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সোনার বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। 
    আলোচনা সভায়  সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মাহবুবুল ইসলাম প্রিন্স  ।
#
স্বপন/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪১০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৬২ 

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের শতবার্ষিকীতে স্মারক ডাক টিকেট উদ্বোধন 

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :  

    আজ রেলভবনে পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত রেলওয়ের হার্ডিঞ্জ ব্রিজের শতবার্ষিকী উপলক্ষে স্মারক ডাক টিেিকটের উদ্বোধন করেন রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক। 
    মন্ত্রী বলেন, এটি শুধু একটি সেতু নয়। ইহা ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ। এটি শুধু বাংলাদেশ নয়, সারাবিশ্বের মধ্যে অনন্য স্থাপত্য। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত অনেক স্থাপত্যের মধ্যে অন্যতম একটি হার্ডিঞ্জ ব্রিজ যা বাংলাদেশের তাৎপর্যপূর্ণ ইতিহাস তুলে ধরে। ১০০ বৎসরের ও বেশি সময় ধরে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ব্রিজটি অবস্থান করছে। 
    রেলমন্ত্রী এ সময় ২৫ টাকা মূল্যমানের ২টি স্মারক ডাকটিকেট ৫০ টাকা মূল্যমানের ১টি স্যুভেনির, ১০ টাকা মূল্যমানের ২টি উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা মূল্যমানের ডাটা কার্ড স্বাক্ষরের মাধ্যমে অবমুক্ত করেন।
    রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফিরোজ সালাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আমজাদ হোসেন, ডাক বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্রসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#

শরিফুল/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৪৪২ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                             Number : 1161

 

Prime Minister’s message on the National Legal Services Day 

Dhaka, 27 April :  

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of 'National Legal Services Day' :  

"I am happy to learn that 'National Legal Services Day 2017' is being observed in the country on 28 April as of previous years. 

Access to fair justice is a constitutional right of every citizen. None can be deprived of justice because of their faith, race, gender, social disparity or poverty.

We have earned our independence through historic struggle for national emancipation responding to the call of the Greatest Bangalee of All time, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. The main objective of the struggle was to build an exploitation free democratic society, ensure basic human rights, political, economic and social equality and freedom and justice for all.

            After the tragic assassination of the Father of the Nation, the rule of law and basic human rights were trampled in the country and an undemocratic black chapter descended. Access to justice was stopped owing to killing, persecution and torture by the post-75 military and BNP-Jamaat governments. The countrymen were deprived of the legal aid and rights.

            Bangladesh Awami League upheld the rule of law following the footprints of the Father of the Nation whenever assumed the office. The rule of law has been upheld discarding the culture of impurity. We have enacted the ‘Legal Aid Service Act 2000’ so that none is deprived of justice because of insolvency, social discrimination or financial constraint. April 28 has been declared as the National Legal Services Day through gazette notification.

            District, Upazila and Union Legal Aid committees were formed under the Legal Aid Service Act and they have been rendering legal aid services to helpless, poor and destitute people at free of cost. Initiatives have also been undertaken to resolve cases and disputes through arbitration and mediation by the District Legal Aid offices. As a result, backlog of cases has been eased in the judiciary at least to some extent.

The judiciary has been enjoying full freedom. Every citizen of the country gets equal shelter of law. I hope that alongside the government, bar councils and bar associations, international organizations, private agencies, civil society and media will play more pro-active roles in increasing outreach of the legal aid for public welfare.

I wish success of the ‘National Legal Services Day-2017’

Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever.”        

#

Emrul/Anasuya/Zasim/Subarna/Asma/2017/1030 hours


তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৬০  
জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  

ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল) :     
     
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ এপ্রিল জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বিশ্বের সকল শ্রমজীবী মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। 
    দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শোভন কর্মপরিবেশ, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’-অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সেইফটি নিশ্চিতকরণে দিবসটি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি ছিলেন শ্রমিকদের অকৃত্রিম বন্ধু। শ্রমিকদের অধিকার এবং কল্যাণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্বাধীনতার পর পরই তিনি সকল কলকারখানা জাতীয়করণ করেন।
    আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর শ্রমজীবী মানুষের জীবন-মান উন্নয়ন, শোভন কর্মপরিবেশ ও কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতকরণে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। নারায়নগঞ্জ এবং গাজীপুরে শ্রমিকদের জন্য দ’ুটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে শোভন, সুস্থ ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি নীতিমালা ২০১৩’ ও ‘বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫’ প্রণয়ন করা হয়েছে। শ্রমিকদের চিকিৎসা ও সন্তানদের উচ্চশিক্ষা এবং কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা কবলিত শ্রমিক পরিবারকে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন থেকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের দক্ষ জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় ও সুসংহত করার জন্য আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
    শ্রমজীবী মানুষের জন্য নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে টেকসই শিল্পায়ন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে আমি শিল্প-কারখানার মালিক, বিনিয়োগকারী, ব্যবস্থাপক ও উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানাই।
    সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০২১ সালের আগেই আমরা বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ। 
    আমি ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০০৪ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ১১৫৯ 
জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৪ বৈশাখ (২৭ এপ্রিল):
         রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৮ এপ্রিল ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :    
    “নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও পেশাগত স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেশব্যাপী সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘শোভন কর্মপরিবেশ, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দ্বিতীয়বারের মতো ‘পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি মালিক-শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
    মুক্তবাজার অর্থনীতিতে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে হালনাগাদ প্রযুক্তি এবং শ্রম সম্পদের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার নিশ্চিতের বিকল্প নেই। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠনিক শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কর্মস্থলে উন্নত কর্মপরিবেশ, পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রমিকের সুস্থতা ও শোভন কর্মপরিবেশের সাথে উৎপাদনশীলতা নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত। সে পরিপ্রেক্ষিতে পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য যথাযথ বলে আমি মনে করি।
    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শ্রমজীবী মানুষের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন। জাতির পিতার নীতি ও আদর্শকে সামনে রেখে বর্তমান সরকার শ্রমজীবী মানুুষের জীবন-মান উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। সরকার শ্রমজীবী মানুষের স্বাস্থ্যসম্মত ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য নানামুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। জাতীয়ভাবে এ দিবস পালনের মাধ্যমে সরকার, মালিক ও শ্রমিকের পারস্পরিক সহযোগিতায় পেশাগত স্বাস্থ্য ও  সেইফটি বিষয় সবার মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে বলে আমি মনে করি। 
    জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবসের অভীষ্ঠ লক্ষ্য অর্জন করতে হলে শুধু দেশের শিল্প মালিক-শ্রকিকদের মাঝে সীমাবদ্ধ না রেখে বিষয়টিকে জাতীয় সংস্কৃতি  হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। দিবসটি উপলক্ষে আমি সরকার, মালিক ও শ্রমিকসহ সারাবিশ্বে আমাদের উন্নয়ন অংশীজনকে পেশাগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা, নিরাপদ ও শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকল্পে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই।    
    আমি ‘জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭’ এর সাফল্

Todays handout (6).docx Todays handout (6).docx