Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st নভেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী 1/11/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৬২

 

মুনতারীন মহলের গানের সিডি উদ্বোধনে তথ্যসচিব ও ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          সঙ্গীতশিল্পী মুনতারীন মহলের দু’টি একক গানের সিডি উদ্বোধন করেছেন তথ্যসচিব আবদুল মালেক ও বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি পিটারসেন।

 

          রাজধানীর শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরে কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে সঙ্গীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সাল মিউজিক আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে মুনতারীন মহলের কণ্ঠে নজরুল সঙ্গীতের অ্যালব্যাম ‘ভোরের ঝরা ফুল’ ও ফেলে আসা দিনের গান ‘স্মৃতি বসে মালা গাঁথে’ সিডি দু’টির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তথ্যসচিব আবদুল মালেক প্রধান অতিথি ও ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি পিটারসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

 

          তথ্যসচিব বলেন, ‘সঙ্গীত জীবনের অর্থ খুঁজতে সাহায্য করে, আমাদের প্রাণে প্রেরণা যোগায়। সুখ বা আনন্দ উভয় সময়েই সঙ্গীত আমাদের শ্রেষ্ঠ সাথী।’ নজরুল সঙ্গীত বাংলা গানের এক অমূল্য ভাণ্ডার, উল্লেখ করে তিনি বলেন, শিল্পী মুনতারীন মহলের কণ্ঠে চিরঞ্জীব নজরুল সঙ্গীত এক নতুন মাত্রা পেয়েছে।

 

          রাষ্ট্রদূত উইনি বলেন, সঙ্গীতের কোনো সীমারেখা নেই, নেই দেশ-কাল-পাত্রের বিভেদ। সুন্দর সঙ্গীতের আবেদন বিশ্বময়। তিনি মুনতারীন মহলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে তার দীর্ঘ সঙ্গীতজীবন কামনা করেন।

 

          অনুষ্ঠানে সঙ্গীতশিল্পী ওস্তাদ অনিল কুমার সাহা, ইয়াসমিন মুশতারী, উল্কা হোসেন, রেবেকা সুলতানা, আকরামুল ইসলাম, বুলবুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আকরাম/ইসরাত/সেলিম/২০১৯/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৬১

 

কলকাতার  মোহরকুঞ্জ প্রাঙ্গণে ৯ম বাংলাদেশ বইমেলা শুরু

 

কলকাতা (ভারত), ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সম্মিলিত উদ্যোগে কলকাতার  মোহরকুঞ্জ প্রাঙ্গণে ১০ দিনব্যাপী ‘৯ম বাংলাদেশ বইমেলা কলকাতা ২০১৯’ শুরু হয়েছে।

 

          উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপি। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি শঙ্খ ঘোষ এবং বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার এবং পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সম্পাদক সুধাংশু দে। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, কলকাতার উপ-হাইকমিশনার  তৌফিক হাসান।

 

          বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ড. এ কে আব্দুল মোমেন প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন,  দেশের বাহিরে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় বাংলাদেশের বই মেলা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আদান প্রদানের মাধ্যমে দু’দেশই উপকৃত হচ্ছে। বইমেলার পাশাপাশি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দু’দেশের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থাকেন, যারা দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। দু’দেশের সাংস্কৃতিক বন্ধনকে অটুট রাখতে তাই বাংলাদেশ বইমেলার জন্য প্রতিবছর কলকাতাকে বেছে নেওয়া হয়।

 

          উদ্বোধনী পর্ব শেষে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট শিল্পীরা।

 

          এবারের বই মেলায় ৬০টি স্টলে ৮০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় সৃজনশীল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশগ্রহণ করেছে।

 

#

 

মোফাকখারুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১১০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৬০

 

বিএনপি’র অপকর্মকারীদের এখনো ধরা হয়নি বলে তারা ‘আইওয়াশ’ বলছেন

                                                                             -- তথ্যমন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘বিএনপি’র দুর্নীতিবাজ ও অপকর্মকারীদের এখনো ধরা হয়নি বলে তারা হয়তো চলমান শুদ্ধি অভিযানকে আইওয়াশ বলছেন। তাদের দলের  অনেকেই নানা অপকর্মের সাথে জড়িত। সেই তালিকাও সরকারের কাছে আছে। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগে আমাদের দল থেকেই শুরু করেছেন।’

 

          আজ সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম ডিসি হিল প্রাঙ্গণে চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের শুভ কঠিন চীবর দানোৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী এ সকল কথা বলেন।

 

          এর আগে চট্টগ্রাম ডিসি হিল প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতি পরিচালিত চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের শুভ কঠিন চীবর দানোৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, সকল ধর্মের মর্মবাণী হচ্ছে মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মমত্ববোধ সৃষ্টি করা। মানুষের প্রতি দয়া ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা সকল ধর্ম দেয়। বৌদ্ধ ধর্ম আরো এক ধাপ এগিয়ে সমস্ত জীবের প্রতি দয়ার কথা বলেছে। আমরা যদি সকলে নিজ নিজ ধর্মের মূল মর্মবাণী অনুসরণ ও অনুশীলন করি তাহলে পৃথিবী অনেক শান্তিময় হতো।

 

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ আরো বলেন, আজকে পৃথিবী জুড়ে ধর্মের নামে যে হানাহানি বিবেদ চলছে কোন ধর্মেই বিবেধ সৃষ্টির কথা বলেনি। ধর্মকে নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা করে অনেকেই ধর্মীয় হানাহানি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালায় বিশ্বময়। আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির যেই মেলবন্ধন সৃষ্টিতে সক্ষম হয়েছি পৃথিবীর অনেক দেশের কাছে এটি একটি উদাহরণ।

 

          রাঙ্গুনিয়া কুলকুরমাই সদ্ধর্মোদয় বিহারের অধ্যক্ষ শাসনরত্ন ভদন্ত ধর্মসেন মহাস্থবিরের সভাপতিত্বে কঠিন চীবর দানোৎসবে আশীর্বাদক ছিলেন বাংলাদেশি বৌদ্ধদের সর্ব্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু ড. ধর্মসেন মহাস্থবির, দ্বিতীয় সর্ব্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু ড. জ্ঞানশ্রী মহাস্থবির, বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ধর্মদেশনা দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পালি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জ্ঞানরত্ন মহাস্থবির, মোগলটুলি শাক্যমুনি বৌদ্ধ বিহারের মহাপরিচালক ভদন্ত তিলোকাবংশ মহাস্থবির, রাঙ্গামাটি রাজবন বিহারের আবাসিক ভিক্ষু ভদন্ত মেত্তাবংশ স্থবির, শাকপুরা সার্বজনীন তপোবন বিহারের উপ বিহারাধ্যক্ষ ভদন্ত প্রজ্ঞামিত্র ভিক্ষু প্রমুখ।

         

#

 

আকরাম/মাহমুদ/সেলিম/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৯

 

যুব সমাজের সার্বিক কল্যাণে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে

                                          -- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          য্বু ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, দেশের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ যুব সমাজের কল্যাণে বাস্তবমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সরকারের অঙ্গীকার রয়েছে। এবারকার নির্বাচনী ইশতেহারে অন্যতম প্রতিপাদ্য  ছিল তারুণ্যের শক্তি, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি। তাই যুব সমাজের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে বেকার যুবদের উদ্বুদ্ধকরণ, প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রশিক্ষণোত্তর আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা, যুব ঋণ প্রদান, দারিদ্র্য বিমোচন ইত্যাদি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে যুব র‌্যালির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  এসব কথা বলেন।

 

          তিনি দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির বর্ণনা দিয়ে বলেন, আগামী ২ থেকে ৮ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে যুব মেলার আয়োজন করা হয়েছে। দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলাতে অনুরূপ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে। প্রশিক্ষিত সকল যুবক ও যুবমহিলাদের মধ্য থেকে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প স্থাপনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ২২ জন সফল আত্মকর্মী যুব ও ৫ জন সফল যুব সংগঠককে এ বছর জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হবে। পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে যুবদের উক্ত পুরস্কার প্রদান করবেন।

 

          তিনি আরো বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি, সর্বোপরি ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অমিত সম্ভাবনার এ যুব সমাজকে কাজে লাগানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। সে লক্ষ্যে অধিদপ্তরের কার্যক্রম তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আরো বিস্তৃত করে দেশে এবং বিদেশে যুবদের অধিকহারে কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে বর্তমান যুববান্ধব সরকার বদ্ধপরিকর।

 

          অনুষ্ঠানে  যুব ও ক্রীড়া সচিব মোঃ আখতার হোসেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফারুক আহমেদ এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও যুব সংগঠকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

          বর্র্ণাঢ্য যুব র‌্যালিটি বঙ্গবন্ধু আউটার স্টেডিয়াম থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবে শেষ হয়।

 

#

 

আরিফ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৮

 

অক্টোবর মাসে বিজিবি’র অভিযান

৭২ কোটি ৩৯ লক্ষাধিক টাকার চোরাচালান ও মাদকদ্রব্য জব্দ

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গত অক্টোবর-২০১৯ মাসে দেশের সীমান্ত এলাকা-সহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে ৭২ কোটি ৩৯ লাখ ১৩ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য জব্দ করেছে।

 

          জব্দকৃত মাদকের মধ্যে রয়েছে ১০ লাখ ৬২ হাজার ৮১৮ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৪০ হাজার ২৩৪ বোতল ফেনসিডিল, ৬ হাজার ৭৬৩ বোতল বিদেশি মদ, ১৮১ লিটার বাংলা মদ, ৬৮৬ ক্যান বিয়ার, ৬২৪ কেজি গাঁজা, ১ কেজি ৯৭৭ গ্রাম হেরোইন, ১৬ হাজার ১৭৮টি এ্যানেগ্রা/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ৩ হাজার ৫৩৭টি ইনজেকশন এবং ৯৬ হাজার ৭৩৪টি অন্যান্য ট্যাবলেট।

 

          জব্দকৃত অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ৮ কেজি ২৯৯ গ্রাম স্বর্ণ, ৫ হাজার ৬৪৮টি ইমিটেশন গহনা, ৯৫ হাজার ৮৭২টি কসমেটিক্স সামগ্রী, ২ হাজার ৬৩টি শাড়ি, ৩৩০টি থ্রি পিস/শার্ট পিস, ৪৮৮টি তৈরি পোশাক, ১টি পাথরের মূর্তি, ৬  হাজার ৮৩০ ঘনফুট কাঠ ও ৪ হাজার ১২০ লম্বাফুট কাঠ, ২ হাজার ৯৮৬ কেজি চা পাতা, ১৪টি ট্রাক, ৭টি পিকআপ, ৩টি প্রাইভেটকার, ১৭টি সিএনজি/ইঞ্জিন চালিত অটোরিকশা এবং ৪৭টি মোটর সাইকেল।

 

          উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৩টি পিস্তল, ১টি রিভলবার, ২টি বন্দুক, ২টি পাইপ গান এবং ১৭ রাউন্ড গুলি।

 

          এছাড়াও সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৯২ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ৪৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক, ১৩ জন ভারতীয় নাগরিক এবং ৫ নাইজেরিয়ান নাগরিককে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

 

#

 

শরিফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৭

 

ইউনেস্কো ২০০৫ কনভেনশনের চতুর্বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়নে অংশীজন পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল আজ সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ইউনেস্কো বাংলাদেশ অফিসের সহযোগিতায়  "UNESCO 2005 Convention on the Protection and Promotion of the Diversity of Cultural Expressions" শীর্ষক  কনভেনশনের ২০২০-২০২৪ সাল মেয়াদি Quadrennial Periodic Report (QPR) তথা চতুর্বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়নকল্পে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত অংশীজন পরামর্শ সভায় সভাপতিত্ব করেন।

 

          UNESCO 2005 Convention on the Protection and Promotion of the Diversity of Cultural Expressions প্রণীত এবং কার্যকর হওয়ার পরে বাংলাদেশ অনুসমর্থন করে ২০০৭ সালে। যে কোনো দেশের সাংস্কৃতিক বিকাশের ক্ষেত্রে এটি একটি মাইলফলক। এ কনভেনশনে মোট ১৪৭টি দেশ এখন পর্যন্ত অনুসমর্থন করেছে।

 

          উল্লেখ্য, উপরোক্ত কনভেনশনের আওতায় প্রতি চার বছর পরপর Quadrennial Periodic Report (QPR) বা চতুর্বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়ন করার নির্দেশনা রয়েছে যা অনুসমর্থনকারী দেশগুলোর জন্য একটি আবশ্যিকভাবে অনুসরণীয় বিষয়।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৬

 

গ্রাম থিয়েটারের কার্যক্রম তৃণমূলে ছড়িয়ে পড়ুক

              -- সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতীয় নাট্য আঙ্গিক নির্মাণের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল গ্রাম থিয়েটার। এ আকাঙ্ক্ষার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে চৌকোণা খোলা মঞ্চ ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হয়। শুরু থেকেই ঐতিহ্যবাহী লোক-সংস্কৃতি চর্চা ও সংরক্ষণে কাজ করে আসছে গ্রাম থিয়েটার। গ্রাম থিয়েটারের কার্যক্রম সত্যিকার অর্থে গ্রামে তথা তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ুক।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে ঢাকা থিয়েটার ও বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের যৌথ আয়োজনে বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের ৮ম জাতীয় সম্মেলন ও সেলিম আল দীন উৎসব ২০১৯ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আবহমান বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উপাদান নাটক। আমাদের জীবনের আনন্দ-বেদনা, দ্রোহ-ক্ষোভ-আশা-আকাঙ্ক্ষার সার্থক রূপায়নের মধ্য দিয়ে নাটক হয়ে উঠেছে সময়, সমাজ ও জীবনের প্রতিবিম্ব। নাটক একই সাথে সমাজ বদলের হাতিয়ার। চেতনার বহ্নিশিখা প্রজ্বলনে নাট্যকর্মীরা যুগ যুগ ধরে অতুলনীয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। আমাদের মহান ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং নব্বইয়ের গণআন্দোলনে নাট্যকর্মীরা যে ভূমিকা পালন করেছেন তা কালের ক্যানভাসে অমলিন থাকবে আজীবন।

 

          বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল কামাল বায়েজিদ, বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের সভাপতিম-লীর সদস্য আফসার আহমেদ ও সায়েদ হোসেন দুলাল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটার এর সাধারণ সম্পাদক তৌফিক হাসান ময়না।

 

          অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি, আহমেদ ইকবাল হায়দার ও রুমা মোদককে যথাক্রমে সেলিম আল দীন পদক, মীর মকসুদ উস সালেহীন-বজলুল করিম পদক ও ফওজিয়া ইয়াসমিন শিবলী পদক ২০১৯ প্রদান করা হয়।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৫

 

জঙ্গিবাদ, দুর্নীতি ও মাদকের বিরুদ্ধে একযোগে কাজ করতে হবে

                                     -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

মেহেরপুর, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, দেশের যুব সমাজ যেন জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য অভিভাবক-সহ সকলকে সচেতন থাকতে হবে। জঙ্গিবাদের মতো দুর্নীতি ও মাদক দেশের উন্নয়নের বড় অন্তরায়। সরকার দুর্নীতি, মাদক ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। জঙ্গিবাদের পাশাপাশি দুর্নীতি ও মাদকের বিরুদ্ধেও সফল হতে হলে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।

 

          আজ মেহেরপুর জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আলোচনা সভা, যুবঋণ ও অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার যুব সমাজকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তাদের প্রশিক্ষণের জন্য যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টার প্রভৃতি কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার কারণে দেশের যুব সমাজ প্রশিক্ষিত ও দক্ষ হয়ে গড়ে উঠছে। এই দক্ষ জনসম্পদকে কাজে লাগিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে হবে।

 

          মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ আতাউল গনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার  এস এম মুরাদ আলি বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

 

          এর আগে প্রতিমন্ত্রী ঝিনাইদহে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজিত জাতীয় যুব দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আলোচনা সভা, চেক বিতরণ ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

 

#

 

শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৪

 

লাকসামে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

উন্নয়ন কাজে দুর্নীতি হলে ছাড় দেওয়া হবে না

 

লাকসাম (কুমিল্লা), ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, উন্নয়ন কাজে দুর্নীতি হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। কাজেই সকল প্রকার অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।

 

          গতকাল বৃহস্পতিবার লাকসামে লাকসাম বাজারের প্রধান সড়ক নোয়াখালী রেলগেট হতে ছিলনিয়া ব্রিজ পর্যন্ত রিজিড পেভমেন্ট ও ফ্লেক্সিবল পেভমেন্ট কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

          লাকসাম পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক মোঃ আবুল খায়েরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ আহাদ উল্লাহ, লাকসাম উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট ইউনুছ ভূঁইয়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী এবং লাকসাম দৌলতগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক তাবারক উল্যাহ কায়েস।

 

          এর আগে মন্ত্রী লাকসাম পৌরসভা কর্তৃক বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্মিত নারী অপেক্ষাগারের উদ্বোধন করেন।

 

#

 

হাসান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪১৫৩

 

মুমূর্ষু কিডনি রোগীকে বাঁচাতে এগিয়ে এলেন ড. হাছান মাহ্‌মুদ

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          সাতক্ষীরা সদরের আবদুল্লাহর দু'টো কিডনিই নষ্ট হয়ে যাওয়ায় নিয়মিত ডায়ালাইসিস করতে হয় তাকে। কিছুদিন আগে অবস্থা এমন হয়েছিল যে ডায়ালাইসিস করার মতো অর্থও সংকুলান হচ্ছিল না। ফলে যন্ত্রণাময় মৃত্যু ঘনিয়ে আসছিল তার দিকে। এমনই সময় ফেসবুকে একটি পোস্ট দেখে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান
মাহ্‌মুদ তাকে বাঁচিয়ে তুলতে এগিয়ে আসেন।

 

          আবদুল্লাহ’র একমাত্র ছেলে নাজমুস সাকিবের সঙ্গে (০১৭৭৬-৭৮২১৩৪) যোগাযোগ করে দ্রুত অর্থ সাহায্য পাঠান ড. হাছান। যোগাযোগের সময় সাকিবের মা অঝোরে কাঁদছিলেন। শুধু বলছিলেন, ‘আমার স্বামীকে বাঁচান, আমার স্বামীকে বাঁচান, আমার স্বামীর অবস্থা খুব খারাপ’।

 

          সাহায্য পেয়ে দ্রুত ডায়ালাইসিসের পর আবার সুস্থ হয়ে ওঠা আবদুল্লাহকে ঘিরে ভীষণ উৎফুল্ল পরিবারটি। ‘আমরা তথ্যমন্ত্রী স্যারের জন্য সবসময় দোয়া করি, আল্লাহ তাঁর মঙ্গল করুন, তিনি দীর্ঘজীবী হোন। তাঁর দেওয়া সাহায্যে আমার বাবার বেশ ক’টা ডায়ালাইসিস হয়ে যাবে’, জানান নাজমুস সাকিব। 

 

#

 

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪১৫২

 

জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ নভেম্বর জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

 

          “স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং সন্ধানী কেন্দ্রীয় পরিষদ ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির উদ্যোগে ২ নভেম্বর ‘জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস ২০১৯’ দেশব্যাপী পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এই উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই।

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিরাপদ রক্তের গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৭২ সালে বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্ত পরিসঞ্চালন বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে অন্ধত্ব সমস্যা সমাধানের জন্য ‘অন্ধত্ব মোচন অর্ডিন্যান্স’ জারি করেন। ১৯৯৬ সালে প্রথম জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

          আওয়ামী লীগ সরকার স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছি। নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিতদের বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে।   

আমাদের সরকার অন্ধত্ব প্রতিরোধে এবং চক্ষুরোগ চিকিৎসার উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আমরা জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ঢাকা ও গোপালগঞ্জে শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিশেষায়িত চক্ষু হাসপাতাল নির্মাণ করে ছানিসহ চোখের বিভিন্ন রোগের অপারেশনের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে অন্ধত্বের হাত থেকে রক্ষা করছি। আমরা ‘মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন আইন ২০১৮’ প্রণয়ন করেছি। ফলে স্বেচ্ছায় অঙ্গদান ও মৃত্যুর পর চক্ষুদানে আর জটিলতা থাকবে না। মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে আইনানুগ কোনো উত্তরাধিকারের লিখিত অনুমতি সাপেক্ষে অঙ্গ নেওয়া যাবে। সে¦চ্ছায় রক্তদানকে উদ্বুদ্ধ করতে আমরা কাজ করছি। সে¦চ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিকে আরও বিস্তৃত করতে হবে যাতে মানুষ সে¦চ্ছায় রক্তদানে সচেতন ও আগ্রহী হয়।

          আমি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সর্বস্তরের জনগণকে স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদানের মতো মানবিক কর্মসূচিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।

          আমি ‘জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস ২০১৯’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।       

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

 

#

ইমরুল/মাহমুদ/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০১৮/১৭১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪১৫১

 

জাতীয় সমবায় দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

ঢাকা, ১৬ কার্তিক (১ নভেম্বর) :

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ নভেম্বর জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে  নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          ‘‘ ‘বঙ্গবন্ধুর দর্শন, সমবায়ে উন্নয়ন’ - এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ৪৮তম জাতীয় সমবায় দিবস সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্‌যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স¦প্ন ছিল একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের। সে স্বপ্ন পূরণে তিনি সমবায়কে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। যার ধারাবাহিকতায় সংবিধানে তিনি সমবায়ে মালিকানার স্বীকৃতি প্রদান করেন এবং গ্রামভিত্তিক গণমুখী সমবায় সংগঠনের মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি কৃষি সমবায় সমিতি, মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি, তাঁতী সমবায় সমিতি ও শিল্প সমবায় সমিতি গড়ে তোলেন। আজ বাংলাদেশের অন্যতম সমবায়ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান মিল্ক ভিটা জাতির পিতারই হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান।

          আওয়ামী লীগ সরকার সমবায়কে অগ্রাধিকার দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে দেশে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৬০৪টি সমবায় সংগঠন রয়েছে, যার সদস্য সংখ্যা ১ কোটি ৮ লক্ষ ৩৪ হাজার ৭৫০ জন। দেশের কৃষি, মৎস্য চাষ, পশু পালন, দুগ্ধ উৎপাদন, পরিবহন, ক্ষুদ্র ব্যবসা, আবাসন, পুঁজি গঠন ও নারীর ক্ষমতায়নে সমবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

          এ দেশের কৃষি ও পল্লী উন্নয়নে সমবায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান সরকারের ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ স্লোগান বাস্তবায়নেও সমবায়কে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বিশেষ করে পল্লী অঞ্চলে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনের মাধ্যমে পল্লীর মানুষের আয় ও ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপযুক্ত প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সরকার আগামী ২০২০-২০২১ সালকে মুজিব বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এ দেশের সমবায় উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে মূল্যায়িত করে এবারের জাতীয় সমবায় দিবসের কার্যক্রম একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে।

          গত অর্থবছরে আমরা ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি। চলতি অর্থবছরে ৮ দশমিক ২ শতাংশ অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আশা করছি ২০২৩-’২৪-এ আমরা ১০ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করব এবং এই ধারা ২০৪১ পর্যন্ত অব্যাহত রাখতে সমর্থ হব। প্রবৃদ্ধি অর্জনের এ ধারা অব্যাহত রেখে আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদায় উন্নীত হতে বদ্ধপরিকর।

          আমি জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক

3653fc0bce90533ac232cb20f16ab3be.docx 3653fc0bce90533ac232cb20f16ab3be.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon