Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১৯ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৫৮৯
সংস্কৃতির বিনিময় পর্যটন বিকাশে সহায়ক 
                                        -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, সংস্কৃতির বিনিময় পর্যটন বিকাশে সহায়তা করে। এটি উভয় দেশের জনগণকে লাভবান করে এবং এর মাধ্যমে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ‘নেপালি-বাংলা সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা’ -এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যগত। নেপালের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা মৈথালি ভাষার কবি বিদ্যাপতি এবং তার কর্ম আমাদের মধ্যযুগীয় সাহিত্যের অন্যতম অনুষঙ্গ। তিনি বলেন, আমাদের সম্পর্ক পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধাবোধের ওপর প্রতিষ্ঠিত। একুশ শতকের বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করে তা মোকাবিলা এবং আমাদের মধ্যকার সম্ভাবনাকে বিকশিত করে বিভিন্ন লক্ষ্য অর্জনের জন্য উভয় দেশকেই পরিকল্পিত ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী এ দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নেপালের ভূমিকা স্মরণ করে বলেন, নেপাল বাংলাদেশের একজন প্রকৃত বন্ধু। মুক্তিযুদ্ধের সময় নেপালের সরকার ও জনগণ তাদের সমর্থন ও সহমর্মিতা নিয়ে এ দেশের জনগণের পাশে ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দানকারী ৭ম দেশ নেপাল। বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর হতেই আন্তরিকতা, সদিচ্ছা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ এবং নেপাল জাতিসংঘ, জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন, সার্ক ও বিমসটেকসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংগঠনে বিভিন্ন বিষয়ে সাধারণ স্বার্থ রক্ষায় একত্রে কাজ করে চলেছে। তিনি বলেন, পর্যটন ও বাণিজ্যের উন্নয়নে ইতিমধ্যেই ঢাকা-কাঠমান্ডু সরাসরি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। পর্যটনের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ভবিষ্যতে রেল যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনাও রয়েছে।
মাহবুব আলী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের সাথে সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বহুমাত্রিক নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যেই চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্রবন্দরে নেপালকে ট্রানজিট সুবিধা প্রদান করেছেন। দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য পরিচালনার সুবিধার্থে কাকরভিটা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা রুটটি ১৯৯৭ সাল হতেই চলমান রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়নে নেপালি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বৃত্তি প্রদান করে থাকে। এছাড়াও প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার ৫০০ জন নেপালি শিক্ষার্থী চিকিৎসাবিদ্যা, নার্সিং এবং প্রকৌশল বিদ্যাসহ অন্যান্য বিষয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে আসে। আমি বিশ্বাস করি তারা উভয় দেশের সম্পর্কোন্নয়নে এক এক জন দূত।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ডন বাহাদুর ওলি বক্তৃতা করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতগণ উপস্থিত ছিলেন। 
নেপাল কালচারাল কর্পোরেশন ও বাংলাদেশের শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।
#
তানভীর/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৫৮৯
সংস্কৃতির বিনিময় পর্যটন বিকাশে সহায়ক 
                                        -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, সংস্কৃতির বিনিময় পর্যটন বিকাশে সহায়তা করে। এটি উভয় দেশের জনগণকে লাভবান করে এবং এর মাধ্যমে তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ‘নেপালি-বাংলা সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা’ -এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও ঐতিহ্যগত। নেপালের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা মৈথালি ভাষার কবি বিদ্যাপতি এবং তার কর্ম আমাদের মধ্যযুগীয় সাহিত্যের অন্যতম অনুষঙ্গ। তিনি বলেন, আমাদের সম্পর্ক পারস্পরিক বিশ্বাস ও শ্রদ্ধাবোধের ওপর প্রতিষ্ঠিত। একুশ শতকের বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করে তা মোকাবিলা এবং আমাদের মধ্যকার সম্ভাবনাকে বিকশিত করে বিভিন্ন লক্ষ্য অর্জনের জন্য উভয় দেশকেই পরিকল্পিত ও সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী এ দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নেপালের ভূমিকা স্মরণ করে বলেন, নেপাল বাংলাদেশের একজন প্রকৃত বন্ধু। মুক্তিযুদ্ধের সময় নেপালের সরকার ও জনগণ তাদের সমর্থন ও সহমর্মিতা নিয়ে এ দেশের জনগণের পাশে ছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দানকারী ৭ম দেশ নেপাল। বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর হতেই আন্তরিকতা, সদিচ্ছা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ এবং নেপাল জাতিসংঘ, জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন, সার্ক ও বিমসটেকসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংগঠনে বিভিন্ন বিষয়ে সাধারণ স্বার্থ রক্ষায় একত্রে কাজ করে চলেছে। তিনি বলেন, পর্যটন ও বাণিজ্যের উন্নয়নে ইতিমধ্যেই ঢাকা-কাঠমান্ডু সরাসরি বাস সার্ভিস চালু করা হয়েছে। পর্যটনের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ভবিষ্যতে রেল যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনাও রয়েছে।
মাহবুব আলী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের সাথে সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বহুমাত্রিক নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যেই চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্রবন্দরে নেপালকে ট্রানজিট সুবিধা প্রদান করেছেন। দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য পরিচালনার সুবিধার্থে কাকরভিটা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা রুটটি ১৯৯৭ সাল হতেই চলমান রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়নে নেপালি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বৃত্তি প্রদান করে থাকে। এছাড়াও প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার ৫০০ জন নেপালি শিক্ষার্থী চিকিৎসাবিদ্যা, নার্সিং এবং প্রকৌশল বিদ্যাসহ অন্যান্য বিষয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে আসে। আমি বিশ্বাস করি তারা উভয় দেশের সম্পর্কোন্নয়নে এক এক জন দূত।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ডন বাহাদুর ওলি বক্তৃতা করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূতগণ উপস্থিত ছিলেন। 
নেপাল কালচারাল কর্পোরেশন ও বাংলাদেশের শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।
#
তানভীর/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১৫৮৮
 
শীঘ্রই বিশেষায়িত ক্যান্সার ও কিডনি হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে
            ---স¦াস্থ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :  
 
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, হাসপাতালে চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি রোগীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে ও হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
 
স¦াস্থ্যমন্ত্রী  আজ জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন।  স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম বক্তৃতা করেন।
 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, খুব শীঘ্রই  বিশেষায়িত ৮টি ক্যান্সার ও ৮টি কিডনি হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে। নতুন হাসপাতাল নির্মিত হলে রোগীদের চিকিৎসা নিতে বিদেশে যেতে হবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। 
 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন হাসপাতালের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম খুব শীঘ্রই সরবরাহ করা হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহের মতোই বছরের অন্যান্য দিনগুলোতে হাসপাতালের চিকিৎসা আরো ভালো হবে। তিনি আরো বলেন,  খুব শীঘ্রই ৭০০ জনেরও বেশি ডাক্তারকে পদোন্নতি দেয়া হবে। 
 
                                            #
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১০৭ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৫৮৭
 
বাংলাদেশ মানবতার অন্যতম আদর্শ দেশ
                            -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
 
পৃথিবীর মধ্যে বাংলাদেশ মানবতার অন্যতম আদর্শ একটি দেশ। এ দেশের জনগণ সব সময় মানবতার জয়গান গেয়েছে। যখন আমেরিকা আবি®ৃ‹ত হয়, ইউরোপের রেনেসাঁ সৃষ্টি হয়, তখন  আমরা এই বাংলায় মানবতার জয়গান করেছি। এ জয়গান এখনো অব্যাহত আছে। 
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ঢাকার একটি হোটেলে লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালের বার্ষিক সম্মেলনে আজ এসব কথা বলেন।
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে শরণার্থীর সংখ্যা খুব বেশি। সম্প্রতি ধর্ম, বর্ণ, জাতি ইত্যাদির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংঘাত হচ্ছে। পৃথিবীতে যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই আছে। এর বড় কারণ অসহিষ্ণু মানসিকতা। এ মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। এ সংঘাত যদি আমরা কমাতে পারি, অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়াতে পারি তবে আমরা টেকসই শান্তির সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করতে পারব। 
 
ড. মোমেন বলেন, পৃথিবীতে যদি সংঘাত লেগেই থাকে তবে আমাদের কোনো উন্নয়ন কাজে আসবে না। পৃথিবীতে যদি আমরা সত্যিকারের টেকসই শান্তি অর্জন করতে চাই তবে আমাদের অনেক দায়দায়িত্ব আছে। এ সময় তিনি লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনালসহ ব্যবসায়ী, বেসরকারি ও কল্যাণমূলক সংস্থাসহ সকলকে জনকল্যাণে ও  দেশের উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি সরকারের সাথে বেসরকারি সংস্থারও শক্তিশালী অংশীদারিত্ব প্রত্যাশা করেন।
 
#
 
তৌহিদুল/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৫৮৬
 
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন
  পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জাতিসংঘে রেজুলেশন গ্রহণের উদ্যোগ নেবে
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ‘আন্তর্জাতিক কর্মসূচি ও যোগাযোগ উপকমিটি’র প্রথম সভা উপকমিটির আহ্বায়ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হয়।
 
সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে জাতিসংঘে রেজুলেশন গ্রহণের উদ্যোগ নেবে। এছাড়া বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি- ‘সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়’ এ বিষয়টি  সারা বিশ্বে তুলে ধরার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি। ড. মোমেন জাতির পিতার ইতিহাস যথাযথভাবে দেশে-বিদেশে তুলে ধরার জন্য ‘বঙ্গবন্ধু ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করা উচিত বলেও উল্লেখ করেন।
 
কমিটির সদস্যগণ বঙ্গবন্ধুকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত করার ওপর জোর তাগিদ দেন। সভায় বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্বের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আয়োজন, ‘বঙ্গবন্ধুর ওপর বিশ্বের বিখ্যাত ব্যক্তিদের মন্তব্য এবং আন্তর্জাতিক পরিম-লে পররাষ্ট্রনীতিতে বঙ্গবন্ধুর অবদান’ বিষয়ে গ্রন্থ প্রকাশ, শিশুদের নিয়ে আন্তর্জাতিক স্কাউট জাম্বুরির আয়োজন, বঙ্গবন্ধুর দুটি গ্রন্থ অসমাপ্ত আত্মজীবনী ও কারাগারের রোজনামচা বিদেশি ভাষায় অনুবাদ ও বহুল প্রচার অব্যাহত রাখা, বঙ্গবন্ধুর ওপর ভ্রাম্যমাণ প্রদর্শনী (ঞৎধাবষষরহম ঊীরনরঃরড়হ) , বিভিন্ন দেশে বঙ্গবন্ধুর ওপর চিত্রকলা প্রদর্শনীর পাশাপাশি বিভিন্ন ভাষায় চিত্রকলার অ্যালবাম প্রকাশ, বঙ্গবন্ধুর নামে আন্তর্জাতিক পদক প্রদান, বিভিন্ন দেশে বঙ্গবন্ধু চেয়ার স্থাপনসহ বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরা হয়।
 
  উপকমিটির এ সভায় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) ফারুক খান, শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার মোহাম্মদ জমির, সাবেক মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মহিউদ্দীন আহমেদ, চিত্রশিল্পী হাশেম খান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, এফবিসিসিআই’র সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দীন, পিআইবি’র চেয়ারম্যান আবেদ খান,  সাবেক রাষ্ট্রদূত সোহরাব হোসেন এবং বীর প্রতীক লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ হোসেন জহির উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
তৌহিদুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ১৫৮৫
 
বুড়িগঙ্গাকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই
                   -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পর্যটনের সাথে অর্থনীতির সম্পর্ক রয়েছে। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে এক সময় বাংলাদেশের মানুষ পর্যটন নিয়ে ভাবত না। এখন বাংলাদেশের মানুষ আর সে জায়গায় নেই। এ দেশের অর্থনীতি এখন বেশ শক্তিশালী। পর্যটন নিয়ে  এখন ভাবনার  সময় এসেছে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘রিভারস এন্ড ওয়াটার ট্যুরিজম ইন বাংলাদেশ : অপরচুনিটিজ এন্ড চ্যালেঞ্জেস’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং  ভ্রমণ বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ভ্রমণ’ যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।
 
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে হবে। বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। নদীপথের সৌন্দর্য আমরা বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারিনি। ২০০৮ সালে সরকারের চ্যালেঞ্জ ছিল বিদ্যুতের উন্নয়ন, সেটাতে আমরা সফল হয়েছি। এবারের চ্যালেঞ্জ হলো নদী। নদী তীর দখল ও দূষণরোধে কাজ করছি। ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ তৈরি করা হবে। নৌপথ তৈরির উদ্দেশ্য হলো পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটানো।  নৌপথ থাকলে পর্যটক আসবে। বাংলাদেশের মানুষের সক্ষমতা আছে, তাদের রুচির ও পছন্দের পরিবর্তন হয়েছে। এ পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকার কাজ করছে।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের কারণেই নদীগুলো ধ্বংস হচ্ছে। বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাতে চেষ্টা করছি। মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী আগামী ১০ বছরের মধ্যে বুড়িগঙ্গাকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই। উচ্ছেদ অভিযান অবৈধ দখলদারদের জন্য একটি সতর্কবার্তা।
 
নৌপরবিহন সচিব মোঃ আবদুস সামাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব উল ইসলাম, ভ্রমণ ম্যাগাজিনের উপদেষ্টা নওয়াজিশ আলী খান, হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আলমগীর এবং বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজ জামান খান কবির।
 
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মোঃ বদরুজ্জামান ভূইয়া।
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৮৪
 
প্রশ্নপত্রে পর্নোতারকার নাম ছাপার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী
তদন্ত সাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
 
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :  
 
ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্রে দুটি প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তরে দুই পর্নোতারকার নাম ছাপার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, বিষয়টি অনাকাক্সিক্ষত। সরকার বিষয়টি খতিয়ে দেখবে এবং দায়ী ব্যক্তির বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে। 
 
মন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর মহাখালীর তিতুমীর কলেজে ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন প্রমুখ।
 
এবারের এ নিবন্ধন পরীক্ষায় সারা দেশের ২০টি কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩ জন। এর মধ্যে কলেজ পর্যায়ে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৮৬ জন এবং নি¤œ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪ লাখ ৮২ হাজার ২২৫ জন। স্কুল পর্যায়ে (এবতেদায়ি মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে) ৫৬ হাজার ৬২২ জন। ১৪তম নিবন্ধন পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ২৩ হাজার ৫৫৪ জন। 
#
 
খায়ের/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৮২৫ ঘণ্টা 

Handout                                                                                              Number : 1583

 

Bangladesh Business Seminar held in Fukuoka, Japan

 

Tokyo (Japan), April 19 :

 

A seminar on the business potentials of Bangladesh was held today at the conference hall of Fukuoka Chamber of Commerce and Industries under the auspices of Embassy of Bangladesh in Japan. Various aspects of doing business and investment opportunities in Bangladesh were discussed in the seminar. Recent economic development trend of Bangladesh under the able leadership of Prime Minister Sheikh Hasina was lauded at the event.

 

More than one hundred participants including a visiting Bangladeshi business delegation attended the seminar. Naonori Tsuchiya, the Chairman of Fukuoka Foreign Trade Association (FFTA) delivered the welcome speech at the program. The Keynote Presentation was made by Mohammad Hasan Arif, Commercial Counsellor of the Embassy of Bangladesh on the potentiality of Bangladeshi business and investment opportunities.

 

Daisuke Arai, country representative of Japan External Trade Organization (JETRO) Dhaka, explained the opportunities and challenges for Japanese investors and businessmen in Bangladesh. He also described the facilities that Bangladesh government is offering to the investors. Teruyuki Ito, Deputy Director General of South Asia Department of JICA, highlighted the Bangladesh’s economy and updated about JICA’s efforts in the development process of Bangladesh.

 

Besides, Dr. Ashir Ahmed, Associate Professor of Kyushu University lectured on the ‘Innovation and Entrepreneurship Opportunities for Japanese Organizations in Bangladesh’. Hidefumi Ikemoto of Towa Corporation, a Japanese company operating in Bangladesh shared their experiences of managing business in Bangladesh.

 

The seminar was co-organized by JETRO Fukuoka, United Nations Industrial Development Organization (UNIDO), Fukuoka One Stop Kyougikai, FFTA, Fukuoka Asia Business Center, Organization for Small & Medium Enterprises and Regional Innovation, Japan and was supported by JICA, Kyushu Economic Federation, and  The Japan Bangladesh Committee for Commercial and Economic Cooperation (JBCCEC).

 

A video documentary was screened on the economic development of Bangladesh. The event ended with the question-answer and business networking session.  

 

                                                                        #        

 

Shiplu/Mahmud/Mosharaf/Salim/2019/1740 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                         নম্বর : ১৫৮২
বাংলাদেশের গণমাধ্যম স¦াধীনভাবে কাজ করছে
                                       -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে এবং সরকার সেই স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং আরো করবে।
আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী ‘রূপসী বাংলা জাতীয় ফটো প্রদর্শনী ২০১৯’ উদ্বোধনের পর  রিপোর্টার্স স্যান্স ফ্রন্টিয়ার্সের বার্ষিক গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান চার ধাপ অবনমনের বিষয়ে  সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
গত এক দশকে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশের কথা তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দশ বছরে পত্রিকার সংখ্যা ৬০০ থেকে দ্বিগুণ বেড়ে ১২০০ হয়েছে, টেলিভিশনের সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে এবং সংবাদগুলোকে কোনো সেন্সরশিপের ভেতর দিয়ে যেতে হয় না। দেখা যাবে, অন্য সংস্থার র‌্যাংকিংয়ে গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অনেক ভালো।’
প্যারিসভিত্তিক এ সংস্থার র‌্যাংকিংয়ে প্রথম দিকে থাকা বেলজিয়ামের কথা উল্লেখ করে ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘আমি বেলজিয়ামে বহু বছর ছিলাম, সেখানে মাস্টার্স ও পিএইচডি করেছি। সেখানে ভুল সংবাদ বা কারো বিরূদ্ধে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করলে জরিমানাসহ নানা শাস্তির বিধান রয়েছে। আর ইংল্যান্ডের দেড়শ’ বছরের পুরনো পত্রিকা ‘নিউজ অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড’ একটি ভুল সংবাদের জন্য জরিমানা পুরো না দিতে পেরে বন্ধই হয়ে গেছে। আমাদের দেশে এমন কোনো ঘটনা এখনো ঘটেনি এবং আমি এই র‌্যাংকিংয়ের সাথে একমত নই।’  
ফটোসাংবাদিকরা আমাকে আবেগাপ্লুত করেছেন
                                      -- তথ্যমন্ত্রী
 
  শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় ‘বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন’ আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে বলেন, ‘দলীয় কাজে তথ্যচিত্র নির্মাণ করার সময় জনগণের ওপর বিএনপি’র পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ ও নানা অত্যাচারের সাক্ষী আলোকচিত্রগুলো আমাকে বহুবার কাঁদিয়েছে, আবেগাপ্লুত করেছে। ফটোসাংবাদিকরাই এর মূল, তারাই কালের সাক্ষ্য ধারণ করে রাখেন।’
মন্ত্রী এ সময় প্রদর্শনীর শিরোনাম ‘রূপসী বাংলা’র প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো এমন ¯িœগ্ধ প্রকৃতি খুব কম দেশেই আছে।’ সেইসাথে তিনি বলেন, ‘আলোকচিত্র মানুষের তৃতীয় নয়ন খুলে দিতে পারে, সংবাদকে পূর্ণতা দিতে পারে এমনকি একটি আলোকচিত্র নিজেই হয়ে উঠতে পারে সংবাদ।’      
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এ প্রদর্শনী আয়োজকদের ধন্যবাদ জানিয়ে আলোকচিত্র সাংবাদিকতার বিকাশের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভা শেষে মন্ত্রী তিন প্রয়াত প্রখ্যাত ফটোসাংবাদিক মোশাররফ হোসেন লাল, এস এম মোজাম্মিল হোসেন ও আলহাজ মোহাম্মদ জহিরুল হকের মরণোত্তর সম্মাননা তাদের পরিবারের হাতে তুলে দেন। 
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তৃতা করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম, শিল্পকলা একাডেমির সচিব ড. কাজী আসাদুজ্জামান, ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক কাজল হাজরা।  
এবারের রূপসী বাংলা আলোকচিত্র প্রদর্শনীর প্রতিযোগিতায় আব্দুল্লাহ অপু, জাকির হোসেন চৌধুরী ও সোহেল আহমেদ যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।  
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা  
Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx