Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st সেপ্টেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১ সেপ্টেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৮২১

খুলনা-বাগেরহাট রেললাইন নির্মাণে জটিলতা নিরসন

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):                                                     
    রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আজ এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়াধীন বাগেরহাটস্থ একমাত্র ‘সরকারি মহিষ প্রজনন উন্নয়ন খামার’ এর ভেতর দিয়ে রেলের এলাইনমেন্ট স্থাপনের জটিলতার  নিরসন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে ৩ হাজার ৮০১ কোটি ৬১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ খুলনা-মংলা রেলের ১১০০ ফুট এলাইনমেন্ট মহিষ-প্রজনন খামারের ভেতর দিয়েই যাবার কথা ছিল। এতে মহিষ-প্রজনকেন্দ্রে মহিষের প্রজনন, অকাল প্রসবসহ লালনপালন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবার আশঙ্কা দেখা দেয়।
    কিন্তু দুই মন্ত্রণালয়ের সভায় আজ রেলের এলাইনমেন্টের কোনো পরিবর্তন না করে দেশের একমাত্র মহিষ প্রজনন খামারকে রক্ষায় খামারের পশ্চিম পাশেই ৮০ একরবিশিষ্ট খামারটিকে স্থানান্তর করার সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ ব্যাপারে উপযুক্ত জমি খোঁজার জন্য প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড মসিউর রহমানকে সভাপতি ও রেলওয়ের  ডিজি মো. আমজাদ হোসেনকে সদস্য সচিব করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, তালুকদার আব্দুল খালেক ও শওকত আলী বাদশাহ, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফিরোজ সালাহ উদ্দিন, খুলনা-মংলা পোর্ট প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. মজিবর রহমান, মৎস্য মন্ত্রলয়ের যুগ্মসচিব ওয়াসি উদ্দিন, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের ডিজি অজয় কুমার রায়, খুলনার ডিসি নাজমুল আহসান ও বাগেরহাটের ডিসি জাহাঙ্গীর আলম।  
    উল্লেখ্য যে, দেশের শতকরা ৭০ ভাগ দুধের ঘাটতিপূরণ এবং উন্নতজাতের মহিষ উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের একমাত্র মহিষ প্রজনন খামারটি ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।  
    রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক, প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড মসিউর রহমান, তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফিরোজ সালাহ উদ্দিন।
#
শাহআলম/মোশাররফ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৮২০

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):
জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, মো. আতিউর রহমান আতিক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন (নাছিম) এবং বেগম নাসিমা ফেরদৌসী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রণে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. এম শামসুল আলম, অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক ড. বদরুল ইমাম, অধ্যাপক ড. এম নেয়ামুল নাসের, ড. কাজী বায়েজিদ কবির এবং এডভোকেট ড. সৈয়দ রেজওয়ানা হাসান।
বৈঠকে ‘রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ : অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব’ বিষয়ে আলোচনা হয়।
কমিটি ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থারমাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র সুন্দরবনের প্রান্তসীমা থেকে ১৪ কিঃ মিঃ এবং ইউনেস্কো হেরিটেজ সাইট থেকে ৬৫ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত হওয়ায় অর্থনেতিক, সামাজিক এবং কারিগরি ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের গবেষণা ও মতামতের ভিত্তিতে বাংলাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের সকল নিয়মকানুন ও শর্ত মেনে প্রকল্পটির নির্মাণ কাজ বেগবান করার সুপারিশ করে।  
এছাড়া কমিটি সুন্দরবনের কোন প্রতিবেশগত ক্ষতি না করে সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাস্তবায়নের সুপারিশ করে।  
    বৈঠকে বিদ্যুৎ সচিব, জ্বালানি সচিব, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পল্লি বিদ্যুতের চেয়ারম্যান, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিপিসি এর চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
হালিম/মোশাররফ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯৫৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৮১৯

সমৃদ্ধ জাতি গঠনে সরকার সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে
                                                         --পরিকল্পনা মন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):
    পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, বাংলাদেশের বিপুল জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে সরকার শান্তিময়, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত একটি সমৃদ্ধ উন্নত জাতি গঠনের জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন এরই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের মধ্যে শতভাগ প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়িত হবে। ২০৩০ সালে বাংলাদেশ হবে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির দেশ এবং ২০৪০ সালে বিশে^র বিশটি উন্নত দেশের সারিতে বাংলাদেশ স্থান করে নেবে।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল ওয়েস্টিনে আমেরিকান চেম্বার অভ্ কমার্স ইন বাংলাদেশ (এ্যামচাম) আয়োজিত ‘প্লানিং ফর প্রসপারাস বাংলাদেশ, স্ট্র্যাটেজিক প্রাইওরেটিস‘ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন ।
    এ্যামচাম সভাপতি মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলদেশে মার্কিন দূতাবাসের ডেপুটি চার্জ্য দ্য এফেয়ার্স  ডেভিট মিল অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
    পকিল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার  ভিশন এবং মিশন নিয়ে কাজ করছে। তারই গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ ৪৪তম অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে আভির্ভূত হয়েছে। ক্রয় ক্ষমতার সক্ষমতার মানদ-ে বিশে^ বাংলাদেশ ৩২তম। তিনি বাংলদেশকে অপার এক সম্ভাবনার দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ মানেই লাভ। সরকারের সফল বিনিয়োগ বান্ধব নীতির কারণে এখানে বিনিয়োগ করে লোকসানের কোন সুযোগ নেই। এমডিজি গোল অর্জনের সফলতাসহ বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশের অভাবনীয় অগ্রগতি তুলে ধরে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন বিশে^ বাংলাদেশ উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।
#
শেফায়েত/সেলিম/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮১৮

বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (০১ সেপ্টেম্বর):
    জাতীয় সংসদের বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৯তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খানের সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সদস্য বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ, তানভীর ইমাম, মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী,  মো. আফতাব উদ্দীন সরকার, রওশন আরা মান্নান এবং সাবিহা নাহার বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে ১৮তম বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা,কার্যপ্রণালী-বিধির ২৪৬ বিধি অনুযায়ী স্থায়ী কমিটিকে প্রেরিত সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ রহিতক্রমে তা পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে আনীত বিল, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিল, ২০১৬ পরীক্ষাকরণ, চলতি পর্যটন বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে গৃহীত সিদ্ধান্ত ও অগ্রগতির ওপর আলোচনা, আসন্ন হজ উপলক্ষে হাজি পরিবহণে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স গৃহীত ব্যবস্থাপনার অগ্রগতির ওপর আলোচনা, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের উন্নয়ন অগ্রগতির ওপর আলোচনা এবং বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর নির্মাণ প্র¯ুÍতির অগ্রগতির ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
    কমিটিকে প্রেরিত সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ রহিতক্রমে তা পুনঃপ্রণয়নের উদ্দেশ্যে আনীত বিল, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিল, ২০১৬ পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। পরবর্তীতে এ বিষয়ে আরো বৈঠক হবে মর্মে সুপারিশ করা হয়।
    বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি, পর্যটন বিষয়ে ওয়েবসাইটে প্রকাশ, পর্যটন মেলা আরো আকর্ষণীয় করে তোলার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়।
    যে সকল হজ এজেন্সি বুকিং দেয়া সত্ত্বেও সময়মত হজ যাত্রী বিমানে প্রেরণ করতে পারেনি তাদেরকে জরিমানা করা এবং ভবিষ্যতে যাতে এর পূর্নরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে বাংলাদেশ বিমানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের পুরাতন এয়ারক্রাফটগুলো নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দ্রুততার সাথে সেগুলো অপসারণ করার বিষয়ে  বেবিচক এবং বাংলাদেশ বিমানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়।
    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন চেয়ারম্যান, বেবিচকের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের যুগ্মসচিবসহ  মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/সেলিম/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৮১৭
তথ্যমন্ত্রীর সাথে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সাথে বৃহস্পতিবার দুপুরে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত ড. আব্বাস ভায়েজি (উৎ. অননধং ঠধবুর)।

    সবিচালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এ সাক্ষাতে বাংলাদেশ ও ইরানের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধিতে তথ্য, সংবাদ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা। ইরানের সংস্কৃতিনির্ভর ইংরেজি ভাষার টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল বাংলাদেশে সম্প্রচারে ইরানি রাষ্ট্রদূত ড. ভায়েজির প্রস্তাবে তথ্যমন্ত্রী ইতিবাচক সাড়া দেন। 

    তথ্যমন্ত্রী ইনু বলেন, ইরানের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক হাজার বছরের পুরনো। তৎকালীন পারস্য থেকে সুফি সাধকেরা বাংলাদেশে এসে বসতি গড়েছিলেন। ইরানের নওরোজ উৎসবের সাথে বাঙলা বর্ষবরণের দারুণ মিলও রয়েছে। দু’দেশের মধ্যে তথ্য ও সংস্কৃতি বিনিময় বিশ্বায়নের এ যুগে উভয় দেশের মানুষকেই সমৃদ্ধ করবে। 

    ইরানের সাথে তথ্য ও সংবাদ বিনিময় সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকের খসড়া প্রণয়নের বিষয়ও আলোচনায় স্থান পায়।

    ইরান দূতাবাসের সংস্কৃতি বিষয়ক কাউন্সিলর সাইয়েদ মুসা হোসেইনি (ঝবুবফ গড়ঁংধ ঐড়ংংবরহর) এবং তথ্যমন্ত্রীর একান্ত সচিব ড. মোল্লা মাহমুদ হাসানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#
আকরাম/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮১৬

কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (০১ সেপ্টেম্বর):
    জাতীয় সংসদের কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৭তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে  সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সদস্য কৃষি মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, মো. আব্দুর রাজ্জাক, মো. মোসলেম উদ্দিন, আব্দুল মান্নান,
মো. মামুনুর রশীদ কিরন, এ কে এম, রেজাউল করিম তানসেন এবং এড্ উম্মে কুলসুম স্মৃতি  বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    প্রথম থেকে দশম বৈঠকে গৃহীত সকল সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন পরিস্থিতি সম্পকে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
    বৈঠকে উল্লেখ করা হয় যে,সেচকাজের সুবিধার্থে মজা খালগুলোর তালিকা নির্ধারণ করে পুনঃখনন কার্য পরিচালনা করা হচ্ছে। ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে বিএডিসি’র মাধ্যমে ১৪টি সেচ প্রকল্প ও ৭টি সেচ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্প ও কর্মসূচির মাধ্যমে ৫৮০ কিঃমিঃ খাল পুনঃখনন, ৫৫৮ কি: মি: বারিড পাইপ সেচনালা নির্মাণ করা হয়েছে। এতে পানি ও ভূমির অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়েছে। বিএডিসির মাধ্যমে বাস্তবায়নাধীন ক্ষুদ্রসেচ প্রকল্প ও কর্মসূচির প্রশিক্ষণের আওতায় বারিড পাইপ ব্যবহারে কৃষকদেরকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।
    বৈঠকে আরো উল্লেখ করা হয় যে, বীজ ও সার সরবরাহের জন্য ইউনিযন ও উপজেলা পর্যায়ে সরকার মনোনীত ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, কৃষকের দোরগোড়ায় সার প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণের জন্য প্রতি ইউনিয়নে ন্যূনতম একজন ডিলার এবং ওয়ার্ডভিত্তিক একজন করে খুচরা সার বিক্রেতা নিয়োজিত আছেন। জেলা, উপজেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটি কৃষকদের মাঝে সুষ্ঠুভাবে বীজ এবং সার বিতরণ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছেন। জেলা, উপজেলা ভিত্তিক বন্যা কবলিত এলাকাসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে। সে অনুযায়ী বন্যা কবলিত এলাকায় বন্যা সহনশীল জাতের বীজ বরাদ্দ প্রদানের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে বন্যা কবলিত এলাকায় বন্যা সহনশীল জাতের বীজ বরাদ্দ প্রদানে অধিকতর অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
    কমিটি বীজের নানা প্রকার ভেজালরোধে আইন প্রণয়নের প্রয়োজন আছে কিনা তা যাচাই বাছাই করে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে।
    এছাড়াও বৈঠকে পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম ও বিভিন্ন আবিষ্কার সম্পর্কে ধারনা অর্জনের জন্য ইনস্টিটিউট পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
    বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/সেলিম/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৩০ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮১৫

বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে
                                                        -- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (০১ সেপ্টেম্বর):
বেসরকারিখাত নির্ভর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগ ও ব্যবসার অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারত সফররত শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, স্বল্প মজুরিতে দক্ষ শ্রমিক, পেশাজীবী ও প্রযুক্তিবিদের সহজ প্রাপ্যতা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগে চমৎকার ক্ষেত্র তৈরি করেছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মাঝেও টিকে থাকার সক্ষমতা এবং সংকট মোকাবিলায় পারদর্শিতার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে টেকসই প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রয়েছে।  
শিল্পমন্ত্রী আজ কেমিক্যাল ও পেট্রোকেমিক্যাল বিষয়ক ‘নবম ইন্ডিয়া ক্যাম-২০১৬ (৯ঃয ওহফরধ ঈযবস ২০১৬)’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ও সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ মন্তব্য করেন। মুম্বাইয়ের বোম্বে এক্সিবিশন সেন্টারে তিন দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ভারতের কেমিক্যাল ও ফার্টিলাইজার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কেমিক্যাল ও পেট্রোকেমিক্যাল বিভাগ এবং ফেডারেশন অভ্ ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ঋওঈঈও) যৌথভাবে এর আয়োজন করে। 
ফেডারেশন অভ্ ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (ঋওঈঈও) জাতীয় রাসায়নিক কমিটির চেয়ারম্যান দীপক সি মেহতা (গৎ. উববঢ়ধশ ঈ গবযধঃধ) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ভারতের কেমিক্যাল ও ফার্টিলাইজার মন্ত্রী অনন্ত কুমার (অহধহঃয কঁসধৎ), রসায়ন, সার, সড়ক যোগাযোগ ও নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী মানসুখ এল. মানদাভিয়া (গধহংঁশয খ. গধহফধারুধ), উড়িষ্যা প্রদেশের শিল্পমন্ত্রী  দেবী প্রসাদ মিশ্র (উবনর চৎধংধফ গরংযৎধ), ভারতের কেমিক্যাল ও পেট্রো-কেমিক্যাল বিভাগের সচিব অনুজ কুমার বিষ্ণু বক্তব্য রাখেন।  
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিকভাবেই ভারতের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। এ স¤পর্কের ভিত্তি জোরদারে বাংলাদেশ সব সময় বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সূচিত সুসম্পর্কের এ ধারা বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে আরো জোরদার হয়েছে। স্থল সীমানা চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দু’দেশের সম্পর্কের ভিত্তি ভিন্নতর উচ্চতায় পৌঁছেছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
আমির হোসেন আমু বলেন, গত সাত বছরে নিরাপত্তা, কানেকটিভিটি, জ্বালানি, ব্যবসা-বাণিজ্য, উন্নয়ন সহায়তা এবং জনগণের আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধিসহ (চবড়ঢ়ষব ঃড় চবড়ঢ়ষব ঈড়হঃধপঃ)  বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে। তিনি কৃষিখাতের আধুনিকায়ন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতে পারস্পরিক কৃষি প্রযুক্তির স্থানান্তর ও অভিজ্ঞতার বিনিময়ের ওপর গুরুত্ব দেন। এর মাধ্যমে দুদেশের খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 
#
জলিল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮০০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৮১৪
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার উদ্বোধন করলেন

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

    প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি আজ ঢাকার ইস্কাটনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার এর শুভ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রচেষ্টার আর একটি নতুন সংযোজন হলো প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার। প্রবাসে কর্মরত কর্মীদের সেবা প্রদানে প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরা দেশের উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখছে। সেই প্রবাসী বন্ধুদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হওয়ার জন্য এখন থেকে প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার কাজ করবে। 

    মন্ত্রী আরো বলেন, প্রবাসবন্ধু কল সেন্টারের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশি যারা দেশের অর্থনীতিতে সহায়তা করছেন, তারা সরাসরি তাদের যেকোনো অভিযোগ, মৃতদেহ পরিবহণ ও দাফন সংক্রান্ত বিষয়, মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ, মেধাবী সন্তানদের বৃত্তি, আইনগত তথ্য ও সেবা, অসুস্থ কর্মীদের আর্থিক সহায়তাসহ নানা বিষয়ে কথা বলতে পারবেন।

    উল্লেখ্য যে প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য +৮৮০৯৬৫৪৩৩৩৩৩৩ নম্বরটি বাংলাদেশ সময় সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চালু থাকবে। এছাড়াও প্রবাসীরা ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, ইমো, হোয়াটসঅ্যাপে +৮৮০১৬৭৮৬৬৮৮১৩ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন। ফেসবুকে যোগাযোগ করা যাবে িি.িভধপবনড়ড়শ.পড়স/ঢ়ৎড়নধংযনড়হফযঁপধষষপবহঃবৎ এ ঠিকানায়। আর ই-মেইল ঢ়ৎড়নধংযনড়হফযঁ.বিনি @মসধরষ.পড়স  এ ঠিকানায়।

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্পের কারিগরি সহযোগিতায় ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড প্রবাসবন্ধু কল সেন্টার স্থাপন করে। প্রথম পর্যায়ে জর্ডান, মালয়েশিয়া ও সৌদিআরবে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরা এ কল সেন্টারের সুবিধা পাবেন। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য দেশে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরাও এ সুযোগ পাবেন। 

    অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম শামছুন নাহার এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্পের মহাপরিচালক কবির বিন আনোয়ার। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস, এনডিসি, মন্ত্রণালয়ে ও এর দপ্তর সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, এটুআই প্রকল্পের কর্মকর্তা, ২৪টি দেশের ২৭টি মিশনের ৪১জন কর্মকর্তা এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

#
জাহাঙ্গীর/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/১৭৪১ ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৮১৩
ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 
দশম জাতীয় সংসদের ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২১তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন এর সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার, এ কে এম এ আউয়াল (সাইদুর রহমান), মো. মকবুল হোসেন, মোহাম্মদ আমির হোসেন এবং দিলারা বেগম অংশগ্রহণ করেন।
কমিটি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘বোর্ড অভ্ গভর্নর্স’ এ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিতে যখন যিনি সভাপতি থাকবেন পদাধিকার বলে তাকেই বোর্ড অভ্ গভর্নর্স এর ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করে।  
    বৈঠকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক তৈরিকৃত ডাইরিতে ভবিষ্যতে আরবিতে কোরআনের আয়াত এবং হাদিসের বাণী সংযোজনের বিষয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। 
কমিটি হজ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রদানকারী হাব সমন্বয় পরিষদ নামের সংগঠনটির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করে।
বৈঠকে হাজিদেরকে যথসময়ে হজব্রতে প্রেরণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়। তাছাড়া ওমরা পালনের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ক্যাবিনেটে পাসকৃত হজ নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিটি এজেন্সির নির্ধারিত ৫০০ জন ওমরা যাত্রী নেওয়ারও সুপারিশ করা হয়। 
কমিটি আগামীতে হজ ফ্লাইট যাতে বাতিল করতে না হয় সে দিকে লক্ষ্য রেখে ধর্ম মন্ত্রণালয় ও বেসামরিক বিমান, পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে ফ্লাইট বুকিংয়ের সুপারিশ করে। তাছাড়া হজ ফ্লাইট বাতিলের কারণ নিরুপণ করে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণেরও সুপারিশ করে। 
বৈঠকে সরকারিভাবে আরো বেশি হজ যাত্রী যাতে যেতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়।  
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুল জলিলসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#

হালিম/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৮১২

৫ সেপ্টেম্বর উৎসব ভাতা এবং ১০ তারিখের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের সিদ্ধান্ত

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):
    ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কোর কমিটির সভায় তৈরিপোশাক শিল্পসহ সকল প্রকার কলকারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের ঈদ উৎসব ভাতা ৫ সেপ্টেম্বর এবং আগস্ট মাসের বেতন ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়েছে। 
    আজ রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কোর কমিটির ৩২ তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। 
    যেহেতু আগামী ১২ই সেপ্টেম্বর সম্ভাব্য  পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে এজন্য ঈদের আগে ৫ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে উৎসব ভাতা এবং ১০ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে আগস্ট মাসের বেতন পরিশোধের বিষয়ে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমইএ এর নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে প্রতিমন্ত্রী জানান।
    উৎপাদন ব্যবস্থা সচল রেখে কারখানায় শান্তিপূর্ণ অবস্থা যাতে বজায় থাকে এবং শ্রমিকদের নিজ নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপনে যাওয়া-আসার সুবিধার্থে আলোচনার ভিত্তিতে অঞ্চলভেদে পর্যায়ক্রমে ঈদের ছুটি প্রদানের জন্য মালিকদের প্রতি প্রতিমন্ত্রী অনুরোধ করেন। 
     শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, সকলের সহযোগিতায় গত কয়েক বছর শান্তিপূর্ণভাবে শ্রমিকরা ঈদ উদযাপন করতে পারছেন। আগামী ঈদেও শ্রমিক মালিক মিলে ভালভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারবেন বলে প্রতিমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    শ্রম প্রতিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে কোর কমিটির সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক সৈয়দ আহম্মদ, শ্রম পরিচালক এ এস এম আশরাফুজ্জামান, বিজিএমই এর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, বিকেএমই এর প্রতিনিধি মোস্তফা জামাল পাশা, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
আকতারুল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৭৩০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৮১১

বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো সুশৃঙ্খলিত ও আধুনিকায়ন করে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো হবে
                  --বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):
    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, একই জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো সুশৃঙ্খলিত ও আধুনিকায়ন করে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো হবে। বিদ্যমান সম্পদ ও অবকাঠামোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা হলে সুফল আরো বেশি পাওয়া যাবে। 
    আজ সচিবালয়ে ঘোড়াশাল, গোয়ালপাড়া ও বাঘাবাড়ি বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাস্টারপ্ল্যান পর্যালোচনাকালে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। তিনি বলেন, আগামীতে ২০৪১ সালে ৬০ হাজার মে.ও. বিদ্যুৎ আমাদের প্রয়োজন। বিদ্যুতের সাশ্রয়ী ব্যবহারের সাথে সাথে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে এমন যন্ত্রপাতির ব্যবহারকেও আমরা উৎসাহিত করছি। 
    ঘোড়াশাল, গোয়ালপাড়া ও বাঘাবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে যে মাস্টারপ্ল্যান করা হয়েছে তা পাওয়ার সেলের সহায়তায় তৈরি করেছে ইঞ্জিনিয়ার্স এবং কনসালটেন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। তিনটি ফেজ ২০১৬-২০ পর্যন্ত ফেজ-১, ২০২১-২৫ পর্যন্ত ফেজ-২ এবং ২০২৬-৩০ পর্যন্ত ফেজ-৩ এর কাজ সম্পন্ন করা হবে। বর্তমানে এই তিনটি কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ১৫৫৩ মে.ও. যা তিন ফেজ সম্পন্ন হওয়ার পরে ৬৫২৫ মে.ও. হবে। এ তিনটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে কিউমিউলেটিভ বিনিয়োগ খরচ ধরা হয়েছে ৪৩ হাজার কোটি টাকা। 
    এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ সচিব মনোয়ার ইসলাম, পিডিবির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেনসহ বিদ্যুৎ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
আসলাম/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৭২০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৮১০ 

জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার অনুষ্ঠান বেতারে সরাসরি সম্প্রচার

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (পয়লা সেপ্টেম্বর) : 

    আগামী ৪ঠা সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ২০১০, ২০১১ ও ২০১২-এর পদক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। 
    অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ বেতার ঢাকা কেন্দ্র বিটিসিএল লাইনের মাধ্যমে ঢাকা-ক, ৬৯৩ কিলোহার্জ, এফ এম ১০৩.২ মেগাহার্জ এবং বাংলাদেশ বেতারের ওয়েবসাইট িি.িনবঃধৎ.মড়া.নফ-এ সরাসরি সম্প্রচার করবে।   
#

আবদুল/নুসরাত/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৪৪৫ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৮০৯ 
বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ  

ঢাকা, ১৭ই ভাদ্র (পয়লা সেপ্টেম্বর) :
    বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক এর সভাপতিত্বে আজ কমিশনের সম্মেলন কক্ষে ৩৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সেট নির্ধারণের লক্ষ্যে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কর্ম কমিশনের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিভাগীয় পর্যায়ের জেলা প্রশাসকদের (চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, সিলেট ও বরিশাল) অবহিত করার জন্য  ভিডিও কনফারেন্স এর আয়োজন করা হয়।  
    ১লা সেপ্টেম্বর হতে সারাদেশে ৩৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রথমবারের মতো প্রশ্নের সেট নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত করে পিএসসি। 
    উল্লেখ্য, প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মোট ১৩ হাজার ৮৩০ জন পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন।    
#                                                                                                
হাসান/নুসরাত/আলী/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৪৩০ ঘণ্টা 

Todays handout (8).doc Todays handout (8).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon