Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd মে ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৩ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৯

 

মুজিববর্ষেই দু'দিন ব্যাপী বিশ্বশান্তি সম্মেলনের আয়োজন করবে বাংলাদেশ

 

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :

 

            পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, মুজিববর্ষেই আগামী নভেম্বরে মাসে দু’দিন ব্যাপী বিশ্বশান্তি সম্মেলন আয়োজন করবে বাংলাদেশ। এসময় বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হবে।

            বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের  জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৪৮তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ এক আলোচনা সভার এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

            ড. মোমেন বলেন, প্রগতিশীল ও বুদ্ধিজীবীসহ সারা পৃথিবীতে যারা শান্তির জন্য কাজ করছে তাদেরকে নিয়ে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে।  এ সম্মেলনে বিশ্ব শান্তি ও মানবতার অগ্রদূত বঙ্গবন্ধুর ওপর আলোচনার আয়োজন করা হবে। এ বিষয়ে একটি কমিটি তৈরি করা হয়েছে।

            মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সারাজীবন শান্তির জন্য এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। সে কারণে তিনি বাংলাদেশের  "সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়" এ পররাষ্ট্রনীতি প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তিনি বলেন,  জুলিও কুরি পুরস্কার প্রাপ্তিতে বঙ্গবন্ধু যেমন সম্মানিত হয়েছেন, বাঙালি জাতিও তেমনি সম্মানিত হয়েছে।  বঙ্গবন্ধু সবসময় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাস করতেন।

            আলাচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু না থাকলেও তাঁর মহান আদর্শ, তাঁর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।

            পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় মূল বক্তা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক বীর প্রতীক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। জুলিও কুরি পুরস্কার গ্রহণকালে বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা পাঠ করেন রাষ্ট্রাচার প্রধান আমানুল হক।

            অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী এবং বাংলাদেশের দূতাবাস প্রধানগণ। এছাড়া বক্তৃতা করেন বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী,বিশ্বশান্তি পরিষদ-বাংলাদেশ অংশের সভাপতি মোজাফফর হোসেন পল্টু ।

            এ সময় "শান্তির দূত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান" শিরোনামে প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

#

তৌহিদুল/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২২৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৮

 

অবৈধ গ্যাস সংযোগ দ্রুত বিচ্ছিন্ন করতে হবে

                             -- জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী

                                                

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :


          বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, অবৈধ গ্যাস সংযোগ দ্রুত বিচ্ছিন্ন করতে হবে। প্রায়শ দেখা যায় , উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিতরণ গ্যাস লাইন হতে অবৈধ ভাবে আবাসিক সংযোগ নেয়া হয় যা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ। এছাড়া সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হতে বঞ্চিত হয়।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ও বকেয়া আদায় নিয়ে মন্তব্যকালে এসব কথা বলেন।  এ সময় তিনি বকেয়া আদায়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশ প্রদান করেন।

          উল্লেখ্য, তিতাস গত ১৫ মে  নারায়ণগঞ্জের সোনারগাও উপজেলার জামপুর ইউনিয়নে ১০ কিলোমিটার,  গত ২২ মার্চ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ  উপজেলার কায়েতপুর ইউনিয়িনে ৮ কিলোমিটার, গত ২০ মে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ  উপজেলার কাঞ্চন ডিআরএস হতে প্রায় ৫০ কিলোমিটার এবং গত ২২ মে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গজারিয়াস্থ টিবিএস হতে প্রায় ২৫ কিলোমিটার অবৈধ বিতরণ লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে।  এতে ৬১০০০ আবাসিক  ও শতাধিক বাণিজ্যিক অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

          প্রতিমন্ত্রী এ সময় অবৈধ গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়ে বকেয়া বিল আদায়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে বলেন।

#

আসলাম/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২২১৬ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ২৪০৭

 

চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :

            চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া গরিব, অসহায়, দুস্থ, দিনমজুরসহ হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়।

            চট্টগ্রাম জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১১ কোটি ৪৬ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১০৩,৮৭৫টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৫ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার সুফল ভোগ করেছে ৫,১৯,৩৭৫ জন প্রান্তিক, কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮ কোটি ২৩ লক্ষ ৬৩ হাজার ৯৫০ টাকা যার পুরোটাই এ পর্যন্ত ১,৮৩,০৩১টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬৫ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৭,৪৩৬টি প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ৫৯ লক্ষ ৪৮ হাজার ৮০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ চট্টগ্রাম জেলায় বরাদ্দকৃত ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১৬৭টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৫ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২,৬০৫টি পরিবার।

            কক্সবাজার জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ২৪ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ২ কোটি ১৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা ৪৩,৩০২ টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৭ কোটি ৮৬ লক্ষ ২৭ হাজার ১৫০ টাকার পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ১,৭৪,৭২৭ টি প্রান্তিক পরিবার ও ৮,০৬,৫৭৪ জন মানুষ। তাছাড়া এ জেলায় ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ পেয়েছে আরো ১,৩৬৮টি পরিবার। জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১,৫২২টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ৭ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১,৩১৩টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৭ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            রাঙ্গামাটি জেলায় জিআর(ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৪ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩১,০০০ পরিবার ও ১,১৯,৩৫০ জন প্রান্তিক কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জেলায় বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে এ যাবৎ ৩০,২৫০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৩৬ লক্ষ ১২ হাজার ৫০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১০ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে।

            খাগড়াছড়ি জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা (জিআর ক্যাশ) খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৩৪ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ২২,৯০০টি কর্মহীন পরিবারের মাঝে ১ কোটি ১৫ লক্ষ ০৩ হাজার ১৫৫ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪৯ লক্ষ ২৫ হাজার ১৫০ টাকার পুরোটাই ৩৩,২৬৭ টি দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৫৯৩টি পরিবার।

            বান্দরবান জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৯৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৮৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ১৭,৪১৪টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে জেলাটিতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লক্ষ ৮৬ হাজার ৯০০ টাকা যার পুরোটাই এ যাবৎ ৫৯,০৮২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৭ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৭ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে ১৩২টি পরিবার। তাছাড়া জেলাটিতে ১৪২৮টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১৪২৮ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

 

 

 

 

পাতা-২

            লক্ষ্মীপুর জেলায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে ১ কোটি ৯১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার মধ্যে অদ্যাবধি ৩২,৪৯৭টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৬৬ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় ভিজিএফ সহায়তা (নগদ) অর্থ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৩৭ লক্ষ ৭৬ হাজার ৫৫০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ৭৫,০৫৯ টি দুস্থ, অসহায় পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩,৭৫,২৯৫ জন প্রান্তিক মানুষ। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ০৯ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ০৫ লক্ষ টাকা বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ লক্ষ্মীপুর জেলায় ১৩ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যা শীঘ্রই বিতরণ করা হবে।

            নোয়াখালী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৩৫ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৫১,৫০০ প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৭ কোটি ৫৪ লক্ষ ৮৮ হাজার ৮৫০ টাকা যার পুরোটাই অদ্যাবধি ১,৬৭,৭৫৩টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৫৮৯টি পরিবার। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

            ফেনী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৬৪ লক্ষ ১৫ হাজার টাকার মধ্যে ১ কোটি ২১ লক্ষ টাকা ২৩,৮০০ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৫ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার পুরোটাই ৩৬,৮০০টি প্রান্তিক হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ফেনী জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬ লক্ষ টাকা ইতোমধ্যে ৬০০ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ জেলায় বরাদ্দকৃত ৬ লক্ষ টাকার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৬০০টি পরিবার।

            কুমিল্লা জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১১ কোটি ৩০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৫ কোটি ৪৩ লক্ষ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা ১,০৬,৯৯০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৮ কোটি ৬০ লক্ষ ১৩ হাজার টাকার পুরোটাই ১,৯১,১৪০টি প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৪২ লক্ষ টাকার মধ্যে ইতোমধ্যে ৩০ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা ৬,১৮০টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ১৭ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৩২৮ টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৪ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। কুমিল্লা জেলায় শুকনো খাবার বাবদ বরাদ্দকৃত ১০০০ প্যাকেটের মধ্যে এ পর্যন্ত ১৫৪ প্যাকেট ১৫৪ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২৮২০টি পরিবার।

            চাঁদপুর জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে ৫ কোটি ১৮ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে যার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৬০ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ৫২,০৫০টি প্রান্তিক দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৫৫ লক্ষ ৫১ হাজার ২৫০ টাকা ১,০১,২২৫ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় খাতে ৮ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় খাতে আরো ৮ লক্ষ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ১৫টি পরিবার।

            ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ২৬ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ২ কোটি ৮৩ লক্ষ ৯৬ হাজার টাকা ৫৮,৭৪৬টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ১১ লক্ষ ১৯ হাজার ৯০০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ১,৩৫,৮২২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২২৮টি পরিবার। তাছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৭৫৪টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৪ লক্ষ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১৭০টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ২ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে। 

#

 

ফয়সল/পাশা/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০২০ ঘণ্টা


তথ্যববিরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৬

র্ঘুণঝিড় মোকাবলিায় প্রস্ততি সর্ম্পকিত তথ্য

ঢাকা, ৯ জ্যষ্ঠৈ (২৩ ম) :

          বঙ্গোপসাগরে তরৈি হওয়া লঘুচাপটি আরো ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরণিত হয়ছে।ে আজ র্দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থকেে প্রকাশতি এক প্রতবিদেনে ২৩ মে সকাল ৯টা থকেে পরর্বতী ২৪ ঘণ্টার আওহাওয়ার র্পূবাভাসে বলা হয়ছে,ে ‘বরশিাল ও চট্টগ্রাম বভিাগরে কছিু কছিু জায়গায় এবং খুলনা, ঢাকা ও সলিটে বভিাগরে দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্ট/িবজ্রসহ বৃষ্টি হতে পার।ে এছাড়া দশেরে অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশকি মঘেলা আকাশসহ আওহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পার।ে

          এদকিে সটেি র্ঘূণঝিড়ে রূপান্তরতি হলে ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রস্তুতি নতিে শুরু করছেে সরকার।

□       ঘূর্ণিঝড়ের সময় করণীয়

  • বিপদ সংকেত ৮ বা তার বেশি হলে উপকূলীয় দ্বীপ কিংবা অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে হবে।
  • এই অবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, পরিচয় পত্র, রেডিও, শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, দিয়াশলাই, টর্চলাইট, মোমবাতি ইত্যাদি অতি প্রয়োজনীয় অনুসঙ্গ সঙ্গে রাখতে হবে।
  • মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগী ইত্যাদি যথসম্ভব নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যেতে হবে। 

□       শহরের জন্য সাবধানতা

  • আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, রাজধানীতে ভারি বর্ষণ, ঝড়ো হাওয়া, বজ্রপাত ইত্যাদি হতে পারে।
  • ঘূর্ণিঝড়ের প্রকোপ শহরে বেশিমাত্রায় না পড়লেও সাবধান থাকতে হবে ঘরের বাইরে চলাফেরায়। ভারী বর্ষণের কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা এবং তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য সচেতন থাকতে হবে। বজ্রপাতের ক্ষয়ক্ষতি রোধ করার জন্য গৃহস্থালী বৈদ্যুতিক আসবাব ব্যবহারে সাবধান হতে হবে, সম্ভব হলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে।
  • বাইরে চলাফেরার সময় বৈদ্যুতিক খাম্বা ও তার থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এছাড়া ঝড় বাতাসে উপড়ে যাওয়া গাছ, বৈদ্যুতিক খাম্বা এবং বাতাসে উড়ে আসতে পারে এমন যে কোনো বস্তুর ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
  • নিতান্তই নিরূপায় না হলে সব অঞ্চলের মানুষের উচিত হবে নিজ নিজ নিরাপদ বাসস্থানে অবস্থান করা।

□       আরো বিভিন্ন সাবধানতা

  • ঘূর্ণিঝড়ের আগে করণীয়
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দেখে আতঙ্কিত না হওয়া। কোনো পেইজে ঘূর্ণিঝড় নিয়ে পোস্ট দেখে আতঙ্কিত না হয়ে টিভি অথবা এফএম রেডিও এর খবর শুনুন। বিপদে শান্ত থেকে সমাধানের চেষ্টা করাই আসল কাজ।
  • পাওয়ার ব্যাংক, চার্জার লাইট, টর্চ লাইট এ চার্জ ফুল রাখুন। ব্যাকআপ হিসেবে মোমবাতি এবং লাইটার রাখা ভালো।

 পাতা-২

 

  • প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় পানিবাহিত রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। ডায়রিয়া, জ্বরের জন্য স্যালাইন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সংগ্রহে রাখুন।
  • বাসা টিনশেড হলে বা নিচ তলায় হলে গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পানিরোধক বাক্সে টেপ এবং পলিথিন পেঁচিয়ে রাখুন। ফ্লোরে মাল্টিপ্লাগ রাখবেন না।
  • নিরাপত্তার জন্য গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, টেলিফোন লাইন বন্ধ থাকতে পারে। রাস্তা বন্ধ থাকতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনা খাবার সংগ্রহে রাখুন।
  • রেলিংয়ের ওপর ফুলের টব, কনস্ট্রাকশনের জিনিস বা এই ধরনের জিনিস নিরাপদ স্থানে রাখুন। খোলা জায়গায় কনস্ট্রাকশনের জিনিস রাখবেন না। বাসার পাশে নির্মাণাধীন ভবন থাকলে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন।
  • ঘূর্ণিঝড় শুরু হলে করণীয়
  • রাস্তায় থাকলে শপিং মল, মসজিদ, স্কুল বা যে কোনো বিল্ডিং এ আশ্রয় নিন। কোনোভাবেই খোলা আকাশের নিচে থাকা যাবে না।
  • জ্যামে পড়লে গাড়ির পাশে জায়গা রেখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন যেন বিপদের মুহূর্তে দরজা খোলা যায়।
  • বিল্ডিংয়ে বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের মেইন লাইন অফ করে দিন।
  • দরজা জানালা বন্ধ রাখুন যাতে বাইওে থেকে ময়লা বা ভারী কিছু উড়ে এসে আঘাত করতে না পারে।
  • টিনশেড বাসা বা নিচু জায়গায় হলে যদি নিরাপদ মনে না হয়, নিরাপদ কোথাও আশ্রয় নিন।
  • ফোনে রেডিও শুনতে হবে। ডেটা কানেকশন চালু রেখে ফেইসবুক স্ক্রল করলে ব্যাটারিও দ্রুত শেষ হবে, নেটওয়ার্কও বেশি ব্যস্ত থাকবে।
  • কোনোভাবেই ট্যাপের পানি সরাসরি খাওয়া যাবে না। ফুটিয়ে বা ভালো ফিল্টার ব্যবহার করতে হবে।
  • খুব বেশি জরুরি না হলে রাস্তায় বের হওয়া যাবে না। ইলেকট্রিক শক খাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
  • ফোনে কথা বলে নেটওয়ার্ক ব্যস্ত না রেখে এসএমএস ব্যবহার করে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করুন।

 

#

পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২১১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৫

 

বরিশাল বিভাগে করোনাকালীন সরকারি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত
                                               

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :


          বরিশাল বিভাগের কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ বিভাগের বিভিন্ন জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা ও ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় গরিব, অসহায়, দুস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

          পিরোজপুর জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবেলা ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ সহায়তা) খাতে এ পর্যন্ত ২৫ হাজার ৮৮৩টি পরিবারের ১ লাখ ৩ হাজার ৫৩২ জনের মাঝে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৯৪ হাজার ৩০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ৫০ হাজার ৮৫০টি পরিবারের ২ লাখ ৩ হাজার ৪০০ জনের মাঝে ২ কোটি ২৮ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ এ কলের মাধ্যমে ৩০টি পরিবারের ১২০ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

          ঝালকাঠি জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবেলা ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ সহায়তা) খাতে এ পর্যন্ত ১৯ হাজার ৩৫০টি পরিবারের ৮৩ হাজার ২৮৮ জনের মাঝে ৮৯ লাখ ৬৬ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ৪৬ হাজার ২৪৯টি পরিবারের ২ লাখ ১৮ হাজার ৩৭২ জনের মাঝে ২ কোটি ৮ লাখ ১২ হাজার ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ এ কলের মাধ্যমে ৮৬টি পরিবারের ৩৭৭ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

          ভোলা জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবেলা এ পর্যন্ত ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ সহায়তা) খাতে এ পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৪০৮টি পরিবারের ১ লাখ ৩০ হাজার ৯২৮ জনের মাঝে ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫৩ হাজার ২০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ১ লাখ ৩০ হাজার ৪৩৮টি পরিবারের ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৫৩৩ জনের মাঝে ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৯৭ হাজার ১০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ এ কলের মাধ্যমে ১ হাজার ৫০টি পরিবারের ৩ হাজার ৬৭৫ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

          জেলাসমূহের জেলা তথ্য এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০১০ ঘণ্টা
 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৪

 

দেশে গুণগত মাস্ক তৈরির করতে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর

                                               

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বৈশ্বিক করোনা মহামারি মোকাবেলায় পরিকল্পিত মাস্ক বিতরণ নিশ্চিত করতে "মাস্ক ডিস্ট্রিবিউশন হাব"  সময়োপযোগী পদক্ষেপ উল্লেখ করে বলেন সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিতরণ সমন্বয় করতে এ হাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তিনি দেশে গুণগত মানসম্পন্ন মাস্ক তৈরি করতে সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগ নেয়ার পরামর্শ দেন ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এটুআই প্রকল্পের উদ্যোগে  জাতীয় পর্যায়ে মাস্ক বিতরণ সমন্বয়ের লক্ষ্যে তৈরিকৃত অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ”মাস্ক বিতরণী হাব” এর‌ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অনলাইনের যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।

          পলক নিজস্ব প্রযুক্তির থ্রিডি (ডেটা ড্রিভেন ডিসশন মেকিং) মডেলে করোনা মহামারি থেকে উত্তরণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে মাস্ক বিতরণের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।  এরমধ্যে এটুআই উদ্ভাবিত এসডিজি ট্র্যাকারের বৈশ্বিক স্বীকৃতি, ন্যাশনাল ডেটা অ্যানালিটিক্স টাস্কফোর্স গঠন করে সক্রমণ ঠেকানোর ক্ষেত্রে সফলতার কথাও তিনি তুলে ধরেন।

          প্রতিমন্ত্রী প্ল্যাটফর্মটির মাধ্যমে  কোন এলাকায় মাস্ক পরছেন বা পরছেন না, কোন এলাকায় মাস্ক প্রয়োজন কিংবা সরকারি- বেসরকারি  যেসব প্রতিষ্ঠান মাস্ক সরবরাহ করতে চান এ সংক্রান্ত  তথ্য এ হাবে ইনপুট দিতে সকল সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি সবাইকে মাস্ক পরার অভ্যাসকে দাসে পরিণত করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।

          উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মানতে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সঠিকভাবে মাস্ক ব্যবহার উৎসাহিত করার জন্য সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাস্ক বিতরণ সমন্বয়সহ বিভিন্ন গণসচেতনতামূলক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এ অনলাইন ড্যাশবোর্ড ‘Mask Distribution Hub তৈরি করে এটুআই।

          আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক  জুয়েনা আজিজ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন এটুআই প্রোগ্রামের পলিসি এডভাইজার আনীড় চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. মীরজাদী সাবরিনা, এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক ড. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মুজিবুল হক ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাঠ প্রশাসন শেখ রফিকুল ইসলাম।

          পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে হাবের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

#

শহিদুল/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৯৪৬ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ২৪০৩

 

করোনার অজুহাতে প্রকল্পের কাজে শৈথিল্য দেখানোর সুযোগ নেই

                                            -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

                                               

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :

 

          করোনার অজুহাতে প্রকল্পের কাজে শৈথিল্য দেখানোর সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

 

          আজ রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ২০২০-২১ অর্থবছরে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল ও বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রকল্পসমূহের এপ্রিল, ২০২১ অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

 

          সভায় প্রকল্প পরিচালকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, “প্রকল্প বাস্তবায়নে আন্তরিকতা, একাগ্রতা, সততা ও আত্মনিয়োজনের পাশাপাশি দেশপ্রেম অপরিহার্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবিরাম পরিশ্রম করে করোনাকালেও বাংলাদেশকে বড় বড় অনেক রাষ্ট্রের চেয়ে ভালো অবস্থানে নিয়ে গেছেন। সে জায়গা আপনাদের ধারণ করতে হবে। রাষ্ট্রের জনগণকে কতটা সেবা দিচ্ছেন, এটা মনে রাখতে হবে।”

 

          এসময় মন্ত্রী আরো বলেন, “প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের কোনো নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের দায় মন্ত্রণালয় বহন করবে না। প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকল অনুশাসন যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। প্রাণিসম্পদ খাতে জীবন্ত উপাদান নিয়ে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রকল্পের কাজে মন্থর গতি ও মনিটরিং ঘাটতি কোনোভাবেই কাম্য নয়। প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে শৃঙ্খলা ও কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। প্রকল্পের ক্রয় কাজে যথাযথভাবে পিপিআর অনুসরণের কথা প্রকল্প পরিচালকদের কেন বারবার স্মরণ করে দিতে হবে? কাজ সম্পাদন ব্যতীত কোনোভাবেই প্রকল্পের অর্থ ব্যয় করা যাবে না।”

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব মোঃ তৌফিকুল আরিফ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ শেখ আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবদুল জলিল, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোঃ আব্দুল মতিনসহ পরিকল্পনা শাখার কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক এবং পরিকল্পনা কমিশন ও আইএমইডি এর প্রতিনিধিগণ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

 

                সভায় ২০২০-২১ অর্থবছরের সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ উপখাতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ১৯টি, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ১টি এবং বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ৭টিসহ মোট ২৭ টি প্রকল্পের এপ্রিল, ২০২১ পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। এ প্রকল্পসমূহের এপ্রিল, ২০২১ পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি ৫৫.৯৫ শতাংশ, যেখানে জাতীয় গড় অগ্র

2021-05-23-16-51-e82b8eebafcadff0a5d94548f65aa3a4.docx 2021-05-23-16-51-e82b8eebafcadff0a5d94548f65aa3a4.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon