তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০১
বঙ্গবন্ধু ছিলেন আপোষহীন নেতা
-- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট):
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন আপোষহীন নেতা। যে দিন থেকে বঙ্গবন্ধু বুঝতে শিখেছেন, সেদিন থেকেই তিনি বাংলার জনগণের স্বার্থে কথা বলা শুরু করেন। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বর্বরোচিত ও নির্মমভাবে হত্যার পর ২১ বছর বিচার করা যায়নি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনও নিজের নয়, সবসময় বাংলার জনগণের জন্য চিন্তা করতেন। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এজন্যই তাঁকে বিশেষভাবে শ্রদ্ধা করতেন।
আজ ঢাকায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আইন সমিতি আয়োজিত এক আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একজন আপোষহীন নেত্রী। তাঁর আপোষহীনতার কারণেই ২১ বছর পরে হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের বিষয়ে মামলা হয়েছে। তিনি বলেন, এই বিচার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করতে হাইকোর্টের সাত জন বিচারপতি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আপিল শুনানি গ্রহণ করতে বিব্রতবোধ করেছিলেন এবং এরকম অনেক বাধা বিপত্তি অতিক্রিম করে এই মামলার বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, দেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে যে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে কোন ষড়যন্ত্রই তা ব্যাহত করতে পারবে না। প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।
বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ কামরুজ্জামান আনসারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল মতিন খসরু, সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট
শ ম রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট মোল্লা মোঃ আবু কাওসার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সঙ্গে নিহত পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
#
রেজাউল/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৪০ ঘণ্টা
Handout Number: 2200
Bilateral talks with Japanese Foreign Minister
Foreign Minister's statement at the Joint Press Briefing
Dhaka, 7 August:
Foreign Minister A H Mahmood Ali has given the following statement today at the Joint Press Briefing held at the State Guest House Meghna after bilateral talks with Foreign Minister of Japan Taro Kono:
"Foreign Minister Taro Kono,
Dear Members of the Press,
Ladies and Gentlemen,
Good evening, Konichuwa
I am delighted to welcome Foreign Minister of Japan Taro Kono to Bangladesh once again. Minister Taro Kono and I held in-depth and friendly talks just now, reaching important consensus in our bilateral engagement and issues of common concern. Japan is our largest development partner and our relationship is based on common interests and we agreed today to strengthen our ties further. Over the last few years there has been a strong intensification of the links between our two countries. Japan has indeed proven to be a time tested friend with generous and sustained assistance making a visible impact in our socio- economic progress.
Japan stood by Bangladesh since our war of liberation in 1971. Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman dreamt of making Bangladesh a prosperous nation (Golden Bengal) and we deeply appreciate Japan's continued assistance in our pursuit to realize Bangabandhu's dream and our Prime Minister Sheikh Hasina, daughter of Bangabandhu, is firmly committed to make Bangladesh a developed country by 2041.
We are grateful to Japan for the firm resolve to continue development cooperation and for signing the 39th ODA (Official Development Assistance) package of about USD 2 billion. Successful utilization of the Japanese ODA to Bangladesh has earned Bangladesh the status of a role model for Japanese economic cooperation.
We agreed to work together to promote and maintain regional and international peace and security and address the global menace of terrorism. I would like to thank Prime Minister Shinzo Abe and his government for standing by Bangladesh in our times of need. We are grateful for the support and understanding shown to us by the government and people of Japan after the tragic incident of 1st of July 2016 in Dhaka. Investigation of the Holey Artisan incident is being conducted with highest priority and charge-sheet has been submitted to court on 23 July 2018. I hope Japan will stand in solidarity with Bangladesh in our fight against terrorism and review its travel alert.
Bangladesh welcomes recent developments leading to de-escalation of tension in the Korean Peninsula and we commend Prime Minister Shinzo Abe's leadership and efforts to find a peaceful resolution.
Taro Kono and I shared our views on the process for early repatriation of the forcibly displaced people from Myanmar and their subsequent resettlement. Japan understands that there is compelling reason to create conducive atmosphere in Rakhine State of Myanmar for safe and sustainable return of the Rohingyas and we have shared some specific proposals in this direction. We agreed on the vital importance of stability in the region for building stronger economic partnership between our two countries and early realization of safe and secure return of the Rohingyas is the key. Japan has agreed to provide necessary support towards realization of repatriation and resettlement of the Rohingyas.
In 2022, Bangladesh and Japan will observe the 50th anniversary of the establishment of diplomatic ties. We have come a long way and the bond of friendship that our two peoples mutually share is growing stronger by each passing year. We both agreed to celebrate this landmark occasion in a befitting manner with renewed emphasis on greater people-to-people contact.
Bangladesh deeply values friendship with Japan and I wish to reiterate that Bangladesh will continue to work closely with Japan for our shared mutual interest to ensure peace and prosperity for our two peoples.
I thank you. Domo Arigato Gozaimashita!"
#
Tohidul/Mahmud/Sanjib/Rezaul/2018/2048 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৯
১৬ আগস্ট থেকে বিআরটিসি’র ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
আসন্ন ঈদ-উল-আজহা ২০১৮ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের সহজ ও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করতে বিআরটিসি আগামী ১৬ আগস্ট থেকে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ এর আয়োজন করেছে।
এ উপলক্ষে ১০ আগস্ট থেকে বিআরটিসি’র সংশ্লিষ্ট ডিপোতে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে এবং ১৬ আগস্ট থেকে ঈদ সার্ভিসের বাস চলাচল করবে। ঢাকাস্থ মতিঝিল, জোয়ারসাহারা, কল্যাণপুর, মোহাম্মদপুর, গাবতলী, মিরপুর, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী বাস ডিপো ও ঢাকা ফুলবাড়িয়াস্থ সিবিএস-২ থেকে নি¤œবর্ণিত রুটসমূহের (ঢাকা থেকে) অগ্রিম টিকিট বিক্রির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মতিঝিল ডিপোর নিয়ন্ত্রণে ঢাকা-নাগরপুর, দাউদকান্দি, বাজিতপুর, খুলনা, দিনাজপুর, নেত্রকোনা রুট, কল্যাণপুর ডিপোর নিয়ন্ত্রণে রংপুর, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নওগাঁ, শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা, নাগরপুর, গোবিন্দগঞ্জ, রানীসংকর, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর রুট। গাবতলী ডিপোর নিয়ন্ত্রণে রংপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও রুট, জোয়ারসাহারা ডিপোর নিয়ন্ত্রণে বিশ্বরোড-পাঁচদোনা, রংপুর, নওগাঁ, জয়পুরহাট, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ ও বগুড়া রুট। মিরপুর ডিপোর নিয়ন্ত্রণে রংপুর, কুষ্টিয়া, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর ও নওগাঁ রুট, মোহাম্মদপুর ডিপোর নিয়ন্ত্রণে রংপুর রুট, গাজীপুর ডিপোর নিয়ন্ত্রণে বিশ্ব রোড-পাঁচদোনা, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, রংপুর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও রুট এবং নারায়ণগঞ্জ ডিপোর নিয়ন্ত্রণে ঢাকা-মাওয়া, ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা-মেঘনা উপজেলা, বিশ্বরোড-পাঁচদোনা রুট, কুমিল্লা ডিপোর নিয়ন্ত্রণে ঢাকা-গৌরিপুর, ঢাকা-কুমিল্লা-বরুরা রুট এবং নরসিংদী ডিপোর নিয়ন্ত্রণে ঢাকা-নরসিংদী, ঢাকা-ভৈরব রুট।
যোগাযোগের জন্য মোবাইল নম¦রগুলো হচ্ছে : ম্যানেজার (অপাঃ)/ইউনিট প্রধান যথাক্রমে- মতিঝিল ডিপো : ০১৭১২-২৮১১২১, কল্যাণপুর ডিপো : ০১৬১-৯৪৫৭২৪৫, গাবতলী ডিপো : ০১৮১৭-৭৮২৮৬৬, জোয়ারসাহারা ডিপো : ০১৭১১-৪৩৫২১৩, মিরপুর ডিপো : ০১৯৯-৯৬৬৮৮৮৮, মোহাম্মদপুর ডিপো : ০১৭১-২২২৪০৩৮, গাজীপুর ডিপো : ০১৭১-৫৬৫২৬৮৩, নারায়ণগঞ্জ ডিপো : ০১৫৫-৩৩৪৯৫৬৭, কুমিল্লা ডিপো : ০১৯১৯-৪৬৫২৬৬ এবং নরসিংদী ডিপো : ০১৯১২-২৮৩৮১৪।
#
ফরিদ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৮
আইন মেনে সাবধানতার সাথে গাড়ি চালাতে নৌমন্ত্রীর আহবান
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আইন মেনে সাবধানতার সাথে গাড়ি চালাতে শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের জন্য আইন অবশ্যই প্রয়োজন। আইন ছাড়া রাষ্ট্র সুন্দরভাবে চলতে পারেনা। তিনি আরো বলেন, ভুয়া লাইসেন্স দিয়ে অথবা লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো যাবে না। কোনো কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে তা শ্রমিকদের জন্য লজ্জার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় কমলাপুরস্থ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো (আইসিডি) প্রাঙ্গণে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট এসোসিয়েশন, আইসিডি কভার্ডভ্যান, ট্রাক ট্রেইলার মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ এবং আইসিডি শ্রমিক ইউনিয়ন আলোচনা সভার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে শাজাহান খান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এদেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু শ্রমজীবী মানুষের প্রাণ; প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মতই শ্রমজীবী মানুষকে ভালবাসেন। শ্রমিকদের কল্যাণে আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান অনেক।
ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ মোহাম্মদ ফরিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমাত কাদির গামা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বি এম সুলতান আহমেদ, সড়ক পরিবহন শ্রমিক নেতা মোখলেসুর রহমান, শ্রমিক লীগ নেতা সাহাবুদ্দিন, আইসিডি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি খবির হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক আবির আহমেদ ও ট্রাক কভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আতোয়ার রহমান।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৭
রোহিঙ্গাদের দ্রুত ফিরিয়ে নিয়ে মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে ডেনমার্কসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি পুনরায় আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। আজ দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত মাইকেল হেমনিটি উইনদার (গরশধবষ ঐবসহরঃর ডরহঃযবৎ) সাক্ষাৎ করতে আসলে মন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে যৌথভাবে ডায়াবেটিক সচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণের আহ্বান জানালে মন্ত্রী তা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৬
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্যকর্ম বাংলাদেশের জনগণকে মানসিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করেছে। তাঁর সমাজসেবামূলক বিভিন্ন কার্যক্রমও প্রত্যক্ষভাবে বাংলার অবহেলিত মানুষকে পথ দেখিয়েছে। কবিগুরু নিজেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চর্চা করতেন বলে তাঁর চিকিৎসা-ভাবনাও ছিল নিরন্ন ও দরিদ্র মানুষের প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। সাধারণ মানুষ যেন স্বল্প খরচে চিকিৎসা সেবা পায় সে জন্য তিনি সামাজিক কর্মসূচিও হাতে নিয়েছিলেন। তিনি বলেন, সরকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিককে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণসহ জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোর উন্নয়নে সরকার গত নয় বছর কাজ করেছে। দেশের মানুষ তার সুফল পাচ্ছে।
আজ ঢাকায় রাজধানীর আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেটে রাজনৈতিক গবেষক ও লেখক সুভাষ সিংহ রায় রচিত ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিকিৎসা-ভাবনা’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ‘বাংলা বিচিত্রা’ ও ‘অনন্যা প্রকাশনা’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মমতাময়ী মা হিসেবে শিক্ষার্থীদের ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনের সকল যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়েছেন। তাঁর নির্দেশে সরকার দাবিগুলো বাস্তবায়নের কাজ শুরু করে দিয়েছে। গতকাল সোমবার মন্ত্রিপরিষদ সভায় ‘সড়ক পরিবহন আইন’ পাস হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরে গিয়ে পড়াশোনা শুরু করায় মন্ত্রী শিশু কিশোরদের ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ চৌধুরী, বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়–য়া, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট এম মোসাদ্দেক হোসেন, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাংবাদিক ও লেখক আনিসুল হক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায়, বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল হক, অনন্যা প্রকাশনার কর্ণধার মনিরুল হক ও গ্রন্থের রচয়িতা সুভাষ সিংহ রায় বক্তৃতা করেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৫
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের নির্দেশে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ১৫ আগস্ট কমিউনিটি ক্লিনিকসহ দেশের সব সরকারি হাসপাতালে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত বহির্বিভাগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও রোগ নির্ণয় পরীক্ষা করা হবে। ঐ দিন সকল সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও অভ্যন্তরীণ বিভাগে ২৪ ঘণ্টা বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করার নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
আজ ঢাকায় সচিবালয়ে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতিমূলক সভায় সভাপতিত্বকালে মন্ত্রী এই নির্দেশ দেন।
এছাড়া ১৫ আগস্ট সকালে ধানম-িতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক প্রদান এবং অধিদপ্তরগুলোতে মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভাসহ সারা দেশে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মিলাদ ও আলোচনা সভার আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রণালয়।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ সিরাজুল হক খান, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সচিব জিএম সালেহ উদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. কাজী মোস্তফা সারোয়ার, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তন্দ্রা শিকদারসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯৪