তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৮৫৮
দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত মৃত্যুপথযাত্রীদের স্বস্তি প্যালিয়েটিভ কেয়ার
--- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ক্যান্সার-সহ বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত মৃত্যুপথযাত্রী রোগীদের শেষবেলার স্বস্তি প্যালিয়েটিভ কেয়ার। রোগীদের দুর্ভোগ ও যন্ত্রণা লাঘব করে শান্তিময় প্রস্থান নিশ্চিত করে এ উপশম সেবা।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে হসপিস বাংলাদেশ ও ওয়ার্ল্ড চাইল্ড ক্যান্সারের সহযোগিতায় আস্থা হসপিস আয়োজিত প্যালিয়েটিভ কেয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
কে এম খালিদ বলেন, মানবিকতা ও সেবার অনন্য উদাহরণ প্যালিয়েটিভ কেয়ার। এ ক্ষেত্রে মূল্যবান অবদানের জন্য যাঁরা পুরস্কার পাচ্ছেন তাঁরা এ স্বীকৃতির মাধ্যমে আরো উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত হবেন। এ মহান উদ্যোগের জন্য আস্থা হসপিসকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।
আস্থা হসপিস এর ভাইস প্রেসিডেন্ট শায়লা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আস্থা হসপিস এর প্রেসিডেন্ট ড. রিফাত আক্তার ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিজাম উদ্দিন।
#
ফয়সল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৮৫৭
সরকার গ্যাস খাতের আধুনিকায়ন ও অটোমেশনে কাজ করছে
--- নসরুল হামিদ
ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জাতীয় সম্পদ গ্যাসের অপচয় রোধ করতে সরকার গ্যাস খাতের আধুনিকায়ন ও অটোমেশন বিষয়ে কাজ করছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ পেট্রোবাংলায় ‘আবাসিক পর্যায়ে খোলা বাজার হতে প্রি-পেইড বা স্মার্ট গ্যাস মিটার ক্রয় ও স্থাপন নীতিমালা-২০১৯’ সংক্রান্ত প্রচারণামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রি-পেইড বা স্মার্ট গ্যাস মিটার সাশ্রয়ী ও নিরাপদ। এ ধরনের গ্যাস মিটার ব্যবহারে লাইনে লিকেজ থাকলে গ্যাস সরবারাহ বন্ধ হয়ে যায়, ফলে গ্যাসের সাশ্রয় হয় এবং অযাচিত দুর্ঘটনা রোধ হয়।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের যুগ্মসচিব ড. শাহ মোঃ সানাউল হক। তিনি গ্যাস মিটার আমদানি, প্রস্তুত ও বাজারজাতকরণে করণীয় বিষয়াবিল উপস্থাপন করেন। পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান মোঃ রহুল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম।
উল্লেখ্য, সারা দেশে ৪৩ লাখ আবাসিক গ্রাহকের মধ্যে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোং লিমিটেড ২ লাখ ১৩ হাজার ১শ’টি প্রি-পেইড মিটার এবং কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোং লিমিটেড ৬০ হাজারটি প্রি-পেইড মিটার স্থাপন করেছে। অবশিষ্ট মিটার সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে দ্রুততার সাথে স্থাপন করা হবে।
#
আসলাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৮৫৬
হামলা নিন্দনীয়, তবে বহিরাগত নিয়ে ডাকসুতে কেন ?
--- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘ডাকসুতে হামলার ঘটনা অগ্রহণযোগ্য, অনভিপ্রেত, নিন্দনীয়। কিন্তু বহিরাগতদের নিয়ে যাওয়া নিয়েই এ ঘটনা ঘটেছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন হলো, ভিপি নূর ডাকসু ভবনে বহিরাগতদের নিয়ে কেন হাজির হয়েছিলেন এবং এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর জন্য কোনো ইন্ধন ছিল কি না ?’
আজ রাজধানীতে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সাথে সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়কালে রোববার ডাকসুতে হামলার ঘটনায় ভিপি নূরু-সহ কয়েকজনের আহত হবার ঘটনা বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘আমরা কখনোই এই ধরণের হামলাকে সমর্থন করি না। হামলার পরপরই আমাদের দলের দুজন নেতা সেখানে গিয়েছিলেন। আজ মাননীয় সড়ক ও সেতুমন্ত্রী, দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দল এবং সরকারের পক্ষে কথা বলেছেন। আমরা এ ধরণের ঘটনাকে কখনোই সমর্থন করি না।’
‘কিন্তু এখানে আরো কয়েকটি প্রশ্ন থেকে যায়’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘ডাকসু ভিপি নূর কেন বহিরাগতদের নিয়ে ডাকসু ভবনে গেলেন ? এতজন বহিরাগতদের নিয়ে সেখানে যাওয়ার কি প্রয়োজনীয়তা ছিল ? দ্বিতীয় হচ্ছে, আপনারা দেখেছেন সরকারকে বেকায়দা ফেলার জন্য নানাধরনের ষড়যন্ত্র আছে। রাজনৈতিকভাবে সরকারকে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এবং যারা দেশের পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে চায়, তারা নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হয়েছে কি না এবং এই ধরনের ঘটনা ঘটানোর ক্ষেত্রে কোনো উস্কানি ছিল কি না, তা-ও দেখতে হবে।’
শেষ রক্তবিন্দু দিয়েও আস্থা ও বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করবো - ড. হাছান
সাংবাদিকরা এ সময় দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হওয়ায় প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছেন। তাঁর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এর আগে তিনি আমাকে পরিবেশ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। সেটি আমি নিষ্ঠার সাথে ১০ বছর পালন করেছি। তিনি আমাকে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছিলেন সেটি আমি ৭ বছর নিষ্ঠার সাথে পালন করার চেষ্টা করেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর যে আস্থা, বিশ্বাস স্থাপন করেছেন, আমার জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়েও যেন সেই আস্থা এবং বিশ্বাসের মর্যাদা রক্ষা করতে পারি সেটিই হচ্ছে আমার প্রতিজ্ঞা। আমি যেন আস্থা ও বিশ্বাসের সাথে দায়িত্ব পালন করতে পারি সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি মাইলফলক। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় কাউন্সিল ঘিরে সমগ্র দেশে জেলা ও উপজেলায় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। টানা প্রায় ১১ বছর পরপর ৩ বার প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জনগণের ম্যানডেট নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করেছে। সেকারণেই আমাদের দলের মধ্যে অনেক সুযোগসন্ধানী অনুপ্রবেশ করেছে, অনেক স্বার্থান্বেষী মহল অনুপ্রবেশ করেছে। এবার জাতীয় কাউন্সিলকে ঘিরে সারা দেশে জেলা এবং উপজেলায় যে কাউন্সিল হয়েছে সেখানে দলের মধ্যে যারা সুযোগসন্ধানী, যারা একসময় দলের বিরুদ্ধে কাজ করেছে, যারা অনুপ্রবেশকারী তাদেরকে অবশ্যই নেতৃত্বে আনা যাবে না। এবং সেই মোতাবেক জেলা ও উপজেলায় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি উন্নত রাষ্ট্র গঠন করা পাশাপাশি উন্নত জাতিও গঠন করা। এবং একইসাথে রাজনীতিতে যে দুর্বৃত্তায়ন ঘটানো হয়েছে, রাজনীতিকে যে কলুষিত করা হয়েছে, সেটিকে অবমুক্ত করা। সেই লক্ষ্যেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাজ করছে। আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে শুধু নয়, জাতির পথ প্রদর্শক হিসেবে সবসময় কাজ করে চলেছে। যারা রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন ঘটিয়েছে, রাজনীতিতে কেনাবেচার হাট বসিয়েছে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এই সম্মেলন থেকে তাদের অনেক কিছু শেখার আছে।’
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৮৫৪
শীতকালীন অগ্নিকান্ড রোধে সতর্কতা
ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর):
শীতের সময়টাতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা অনেক বেড়ে যায়। রান্নাঘরের চুলা, শোবার ঘরের কয়েল বা বড় ফ্যাক্টরির গ্যাসের সিলিণ্ডার বা বিদ্যুতের শর্টসার্কিট থেকে অথবা আগুন পোহানোর সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। আগুনের ভয়াবহতা থেকে নিরাপদে থাকতে তাই প্রয়োজন সচেতনতা।
অগ্নিকান্ড এড়াতে আমাদের যেসব সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে :
যেকোনো ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে আতঙ্কিত না হয়ে ফায়ার সার্ভিসে যোগাযোগ করুন।
ফায়ার ব্রিগেড ইমারজেন্সি নাম্বার : ৯৯৯ (পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের সেবার জন্য), হেড অফিস কন্ট্রোল রুম-৯৫৫৫৫৫৫-৯৫৫৬৬৬৬।
#
পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৫০৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৮৫৩
পশুখাদ্য উৎপাদন শিল্প থেকে কম মুনাফার পরামর্শ শিল্পমন্ত্রীর
ঢাকা, ৮ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর):
কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) বিবেচনায় পশুখাদ্য উৎপাদন শিল্পের বিনিয়োগ থেকে কম মুনাফা অর্জনের পরামর্শ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, ভোক্তা সাধারণের জন্য মানসম্মত ও নিরাপদ প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেটাতে এখাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। দেশে আমদানিবিকল্প এগ্রোফিড উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে উদ্যোক্তাদের সম্ভব সব ধরণের নীতি সহায়তা দেয়া হবে।
শিল্পমন্ত্রী গতকাল ‘মানসম্মত পশুখাদ্যের জন্য গুণগতমানের উপাদান’ শীর্ষক সিম্পোজিয়ামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পশুখাদ্য সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তাদের এ পরামর্শ দেন। রাজধানীর একটি হোটেলে মেঘনা সিড ক্রাশিং মিল লিমিটেড এ সিম্পোজিয়াম আয়োজন করে। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
মেঘনা গ্রুপ অভ ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতীয় প্রখ্যাত পশুবিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ ড. রাহুল কুলকার্ণি।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশের জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ভাল পুষ্টিমানসমৃদ্ধ খাবারের চাহিদা বাড়ছে। এর ফলে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। তৈরি পোশাকের পর শতভাগ দেশীয় কাঁচামালনির্ভর চামড়াশিল্প বিশাল সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এখাতে রপ্তানি বাড়াতে দেশেই বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদনের উদ্যোগ জোরদার করতে হবে। বর্তমান সরকারকে শিল্প ও ব্যবসাবান্ধব সরকার হিসেবে উল্লেখ করে দেশের সম্ভাবনাময় শিল্পখাতগুলোতে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের পরামর্শ দেন তিনি।
মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ দুধ, মাংস, ডিমসহ আমিষ জাতীয় খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে চাহিদার অতিরিক্ত মাছ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছে এবং মাংস উৎপাদনে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে। গত ঈদুল-আজহায় ১ কোটি ৮ লাখ পশুর চাহিদা থাকলেও ১ কোটি ১৮ লাখ দেশীয় পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। আগামী দুই বছরের মধ্যে এদেশে গাভী পরিচর্যায় বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
#
জলিল/পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/২০১৯/১৪৪৭ ঘণ্টা