Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী 27/5/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ২০৮২
 
ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে
              ---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, পবিত্র ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা সহজ ও নির্বিঘœ করতে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঈদের পূর্বেই শ্রমিকদের বেতন বোনাসসহ ন্যায্য সকল পাওনা পরিশোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের সর্বশেষ অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং গাজীপুর জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত জরুরি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে গাজীপুর যোগাযোগ সহজতর ও সময় সাশ্রয়ী হবে। এক্ষেত্রে জনগণের কল্যাণের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কাজ করার জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেন। প্রয়োজনীয় ড্রেন নির্মাণসহ পানি বাধাহীনভাবে যাতে প্রবাহিত হতে পারে তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করারও পরামর্শ প্রদান করেন। ঈদের পূর্বেই রাস্তায় সহজে যান চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করেন।
ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্ঝঞ্ঝাট করতে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করে মন্ত্রী বলেন, যাত্রীসহ সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব চন্দন কুমার দে, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম রাহাতুল ইসলাম, গাজীপুর জেলার পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার, টঙ্গী পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ আজমতউল্লাহ খান, বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মোঃ সানাউল হক, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাহীনুর ইসলামসহ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ও বিআরটি প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বিআরটি প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। মন্ত্রী এ প্রকল্প যথাসময়ে সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
 
#
দীপংকর/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১৪৪ ঘণ্টা

Handout                                                                                  Number : 2081

 

Foreign Minister hosts Ifter in honor of diplomats
 

Dhaka, 13 Joishtho (27 May) :

          Foreign Minister Dr. A. K Abdul Momen hosted an Ifter today at State Guest House Jamuna in honor of the diplomats based in Dhaka. Ambassadors, High Commissioners and other diplomats of different Foreign Missions attended the Ifter-Mahfil.

 

          Foreign Minister and dignitaries have exchanged greetings while taking Ifter. A special ‘Munajat’ was also offered seeking divine blessings for the continued peace, advancement and prosperity of the country and nation.

 

          State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam and high officials of the Ministry of Foreign Affairs were also present in the event.

 

#

 

Tohidul/Farhana/Sanjib/Jainul/2019/2134 hours 

তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ২০৮০
 
ইউএন-হ্যাবিট্যাট এসেম্বলিতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
 
নাইরোবি (কেনিয়া), ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) : 
 
ইউএন-হ্যাবিট্যাট এসেম্বলিতে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী 
শ ম রেজাউল করিম। আজ কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত ইউএন-হ্যাবিট্যাট এসেম্বলির প্রথম অধিবেশনের একটি সেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেন। এর আগে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইউএন-হ্যাবিট্যাট এসেম্বলির উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগদান করেন। উক্ত অধিবেশন আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উহুরু কেনিয়াত্তা। 
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বর্বর গণহত্যার কথা বাংলাদেশ ভুলে যায়নি। তাই যখন মিয়ানমার সরকার ও সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উপর বর্বরোচিত গণহত্যা শুরু করল, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবিক অনুভূতি থেকে সীমান্ত খুলে দিলেন এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করতে দিলেন। যদি সীমান্ত খুলে না দেওয়া হতো তাহলে অধিকাংশ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নির্মম হত্যাযজ্ঞের শিকার হতো’। 
মন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা সমস্যায় আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন উপলক্ষে এগিয়ে এসেছে, তাদের সহানুভূতি প্রকাশ করেছে। মাঝে মাঝে তারা কিছু সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে, কিন্তু তা পযাপ্ত নয়। তিনি বলেন, ‘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের জন্য ‘৫ দফা সমাধান’ প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন, যেটি ছিলো বাংলাদেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশমালা।
শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে মিয়ানমার সরকার এবং বাংলাদেশের একাধিক সভায় রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখনো একজন নাগরিককেও মিয়ানমার ফিরিয়ে নেয়নি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ বিষয়ে পাশে দাঁড়াবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপিত পাঁচ দফা প্রস্তাব ও জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের সুপারিশমালার আলোকে অবিলম্বে রোহিঙ্গাদের নিজ বাসভূমে সম্মানজনকভাবে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারের প্রতি চাপ প্রয়োগ ও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে মন্ত্রী বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি জোরালো আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে ২৭ মে থেকে ৩১ মে ২০১৯ পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী 
ইউএন-হ্যাবিট্যাট এসেম্বলির প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উক্ত অধিবেশনে বাংলাদেশসহ জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের সরকারি, বেসরকারি সংস্থা ও সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেছেন। উল্লিখিত অধিবেশনে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
 
#
ইফতেখার/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১০১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর :  ২০৭৯
জাতিসংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশনে আইনমন্ত্রী
বাংলাদেশ দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠন করা। তাঁর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। ফলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কমছে।  
আজ অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশন (ইউএনসিএসি)-এর বাস্তবায়ন পর্যালোচনা পর্বের দশম অধিবেশনে বক্তৃতাকালে তিনি একথা বলেন। ২৭ - ২৯ মে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় এ সম্মেলন চলবে। 
মন্ত্রী বলেন, ইউএনসিএসি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের নিজস্ব অনেক আইন আছে। ইউএনসিএসি বাস্তবায়নে তিনি দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭; দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০১৩ সালের সংশোধনীসহ); সন্ত্রাস  বিরোধী আইন, ২০০৯; তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯; মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২; সরকারি ক্রয় আইন, ২০০৬ সহ বিভিন্ন আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উদাহরণ দেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ও তথ্য অধিকার কমিশন গঠনসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করার কথাও তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া দুর্নীতি প্রতিরোধে ব্যাপকভাবে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশের ৯টি মেট্রোপলিটন শহর, ৬২টি জেলা এবং ৪২১ টি উপজেলায় নাগরিক সমাজের মধ্যে স্বচ্ছতা ও সততা কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং এ ধরনের কমিটি সারা দেশের স্কুল, কলেজ এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গঠন করা হয়েছে বলেও তিনি বিশ্ববাসীকে জানান। 
মন্ত্রী আরো বলেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং ইউএনসিএসি-এর কার্যকর বাস্তবায়নের জন্য আইন পুনর্গঠন বা সংশোধন, ব্যবহারিক সক্ষমতা বৃদ্ধি, সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, দুর্নীতি বিষয়ে গবেষণা ও পরিবীক্ষণ, দুর্নীতি বিরোধী নীতিমালার কৌশলগত উন্নয়ন, অনুসন্ধান, তদন্ত, দুর্নীতির শাস্তি ও নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশের কারিগরি সহযোগিতা প্রয়োজন। তিনি  দুর্নীতিমুক্ত সমাজ  গড়তে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন  আশা করেন।
প্রসঙ্গত বাংলাদেশ ২০০৭ সালে জাতিংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশনে সমর্থনের মাধ্যমে সদস্য রাষ্ট্র হওয়ার পর হতে এ পর্যন্ত ইউএনসিএসি- এর অধীন যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, তা ইউএনসিএসিভুক্ত অন্যান্য সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক বিশেষভাবে প্রশংসিত হয়েছে। ইতোমধ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের তত্ত্বাবধানে প্রথম রিভিউ সাইকেলে ‘টঘঈঅঈ-ইধহমষধফবংয ঈড়সঢ়ষরধহপব ধহফ এধঢ় অহধষুংরং (ইঈএঅ)’ সম্পন্ন হয়েছে।
  সম্মেলনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ছাড়াও আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ভিয়েনাস্থ বাংলাদেশ মিশনের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশ নিয়েছেন। আইনমন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
#
রেজাউল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ২০৭৮
 
বিদ্যুৎ বিভাগ মুজিব বর্ষকে সেবা বর্ষ হিসেবে পালন করবে
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) : 
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা আজ বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সিদ্ধান্ত হয়, বিদ্যুৎ বিভাগ ‘মুজিব বর্ষ’ কে সেবা বর্ষ হিসেবে পালন করবে। এছাড়াও বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উক্ত সময়ে এক ঘণ্টা করে বেশি অফিস করবে এবং জনগণের শতভাগ বিদ্যুৎ পাওয়া নিশ্চিত করবে।
 
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বীরবিক্রমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মাঝে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব ও জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক 
ডঃ কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব ডঃ আহমদ কায়কাউস, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিমসহ উভয় বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
 
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মুজিব বর্ষ (১৭ মার্চ ২০২০ থেকে ১৭ মার্চ ২০২১) সাফল্যম-িত করতে হবে। নিম্ন আয়ের জনগণের জন্য বিশেষ সেবার উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। বেসরকারি খাতকেও এ কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে।
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব ও জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের প্রস্তুতি ভালো। তিনি গৃহীত উদ্যোগগুলো দ্রুত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটিতে প্রেরণ করার আহ্বান জানান।
 
এ সময় বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ গৃহীত উদ্যোগগুলো আলাদাভাবে পাওয়ার পয়েন্টে উপস্থাপন করেন।
#
 
আসলাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৩৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৭৭
ফতুল্লায় বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
৬০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকার পণ্য নিলাম
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদীতীর দখলমুক্ত করতে আজ  ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা লঞ্চঘাট থেকে আলীগঞ্জ মাদ্রাসাঘাট এলাকায়  একটি তিনতলা ভবন,  দু’টি একতলা ভবন, ১৫টি আধাপাকা ভবন, ৩৯টি টিনের ঘর ও তিনটি বাউন্ডারি ওয়ালসহ মোট ৬০টি অবৈধ স্থ্পনা উচ্ছেদ, এক একর তীরভূমি অবমুক্ত এবং ৭ হাজার ৫০০ ঘনফুট বালু ও মাটি অপসারণ করেছে।  এছাড়া ৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকার পণ্য নিলাম করেছে।
নদী তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৭৬
অনলাইন সংবাদপোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদনের সময়সীমা ৩০ জুন
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
বিদ্যমান অনলাইন সংবাদপোর্টালগুলো সরকারি নিবন্ধনের জন্য ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত আবেদনপত্র জমা নেবে তথ্য অধিদফতর। তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সরকারিপত্র জারি হয়।
তথ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইট িি.িঢ়ৎবংংরহভড়ৎস.মড়া.নফ-এ দেয়া নির্ধারিত ফরমে এ আবেদন করতে হবে। ফরমে উল্লিখিত বিবরণ অনুযায়ী সকল প্রমাণকসহ এ আবেদন ডাকযোগেও গ্রহণ করা হবে। ইতিপূর্বে যাদের আবেদন সঠিকভাবে গৃহীত হয়েছে, তাদের পুনরায় আবেদনের প্রয়োজন নেই। 
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৭৫
এপ্রিল মাসে মাদকবিরোধী জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গৃহীত
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে গত এপ্রিল মাসে মাদকবিরোধী অভিযান, প্রচার কার্যক্রম ও মাঠ পর্যায়ে প্রচারিত ফিলারের তথ্য নি¤œরূপ : 
ঢাকা বিভাগে মাদকবিরোধী সভা ১০২টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ১১৫টি; ময়মনসিংহে মাদকবিরোধী সভা ৪৪টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৩২টি ও মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২টি; চট্টগ্রামে মাদকবিরোধী সভা ৫১টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ১৩৩টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৩টি; রাজশাহীতে মাদকবিরোধী সভা ৭৬টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৬৪টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২৪টি; রংপুরে মাদকবিরোধী সভা ৫৮টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৫৪টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৭টি; খুলনায় মাদকবিরোধী সভা ২৯টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৪৭টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২টি; বরিশালে মাদকবিরোধী সভা ১৬টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৩২টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৯টি এবং সিলেটে মাদকবিরোধী সভা ৫৭টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৩৩টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৩টি।
এপ্রিল মাসে আটটি বিভাগে মাদকবিরোধী সভা হয়েছে ৪৩৩টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা হয়েছে  ৫১০টি ফিলার প্রচার হয়েছে ৫০টি এবং অভিযানকালে ইয়াবা ট্যাবলেট, গাজা, ফেনসিডিল, হেরোইন, দেশি-বিদেশি মদ, বিয়ার, জাওয়া, ওয়াশ, ডিএস, তাড়ী, পিস্তল, ম্যাগাজিন, গুলি, কার্তুজ, ইনজেকটিং ড্রাগ, নগদ অর্থ, যানবাহন ও মোবাইল সেট জব্দ করা হয়।
#
মামুন/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ২০৭৪
 
খসড়া রূপরেখা চূড়ান্ত করতে কর্মশালা
শিগগিরই অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
জাতীয় অর্থনীতিতে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্পখাতের অবদান বৃদ্ধি এবং এ খাতের টেকসই বিকাশের লক্ষ্যে শিগগিরই  অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প নীতিমালা করবে শিল্প মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প দক্ষতা উন্নয়ন পরিষদ (আইএসআইএসসি) নীতিমালার একটি রূপরেখা প্রণয়নের কাজ করছে। সংস্থাটি চলতি বছর জুনের মধ্যে এর খসড়া চূড়ান্ত করে শিল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবে। এর ভিত্তিতে শিল্প মন্ত্রণালয় নীতিমালা প্রণয়ন করবে। 
   আজ রাজধানীর পূর্বাণী হোটেলে আয়োজিত ‘অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্পখাতের জন্য নীতিমালার খসড়া প্রণয়ন সংক্রান্ত দিক-নির্দেশনা (উৎধভঃরহম চড়ষরপু এঁরফবষরহব ভড়ৎ ঃযব ওহভড়ৎসধষ ঝবপঃড়ৎ ওহফঁংঃৎরবং)’ শীর্ষক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) আওতায় গঠিত অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প দক্ষতা উন্নয়ন পরিষদ (আইএসআইএসসি) এর আয়োজন করে। শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম এতে প্রধান অতিথি ছিলেন।  
 শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগের সভাপতিত্বে কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইএসআইএসসি’র পরামর্শক ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব সুষেণ চন্দ্র দাস। এছাড়া জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক হোসেন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি তমো পৌটিয়ানেন (ঞড়ঁসড় চড়ঁঃরধরহবহ), আইএসআইএসসি’র চেয়ারম্যান মির্জা নূরুল গণি শোভন কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন।  
কর্মশালায় জানানো হয়, বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তির প্রায় ৮৭ শতাংশ অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প ক্ষেত্রে নিয়োজিত। প্রতি বছর প্রায় ২০ লাখ নারী-পুরুষ শ্রম বাজারে প্রবেশ করে, যাদের প্রায় ৮০ শতাংশ কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্পখাত। এ শিল্পখাতে নিয়োজিত শ্রমিক এবং উদ্যোক্তা উভয়েরই নানামুখী সমস্যা থাকলেও জাতীয় শিল্পনীতিতে তা বিবেচনায় নেয়া হয়নি। এর ফলে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প ও অর্থনৈতিক খাতের টেকসই বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। মোট দেশজ উৎপাদন এবং কর্মসংস্থানে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের অবদান বিবেচনা করে দ্রুত একটি নীতিমালা চূড়ান্ত করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে এ খাতের বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে দ্রুত অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে। 
উল্লেখ্য, দেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প খাতে বিদ্যমান সম্ভাবনা কাজে লাগাতে একটি নীতিমালা প্রণয়নের প্রয়োজন দীর্ঘ দিন ধরে অনুভূত হচ্ছে। এর প্রেক্ষিতে একটি মানসম্মত খসড়া রূপরেখা প্রণয়নের জন্য আইএলও’র সহযোগিতায় অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প দক্ষতা উন্নয়ন পরিষদ (আইএসআইএসসি) ‘স্ট্রেনদেনিং দ্য ক্যাপাসিটি অভ্ আইএসআইএসসি টু ফরমুলেট ড্রাফ্ট পলিসি গাইডলাইনস্ ফর ইনফরমাল সেক্টর ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম ও খুলনায় অংশীজনদের নিয়ে বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া রাঙ্গামাটি, গাজীপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল ও ঢাকায় ফোকাস গ্রুপ আলোচনার মাধ্যমে নীতিমালার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অংশীজনদের মতামত নেয়া হয়েছে। প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে নীতিমালার খসড়া রূপরেখা চূড়ান্তকরণের জন্য আয়োজিত কর্মশালার আজকের এই শিল্প মন্ত্রণালয়, এনএসডিএ, বিসিক, সুইস কন্ট্রাক্ট ও অ্যাকশন এইডের কর্মকর্তা, সরকারি, বেসরকারি ও দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্পখাতে জড়িত বিভিন্ন ট্রেডের মালিক,  শ্রমিক ও পেশাজীবীরা অংশ নেন।
#
 
জলিল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৭১০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০৭৩
 
 
বার্লিন জলবায়ু ও নিরাপত্তা সম্মেলন
জলবায়ু ও রোহিঙ্গা সমস্যার ভয়াবহতা তুলে ধরবেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে): 
জার্মানির বার্লিনে আগামী ৪ জুন অনুষ্ঠিতব্য জলবায়ু ও নিরাপত্তা সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম। এ সময় বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের প্রধান দুটি সমস্যা জলবায়ু পরিবর্তন ও রোহিঙ্গা সমস্যার ভয়াবহতা এবং এ অঞ্চলে এর প্রভাব বিষয়ে তিনি বক্তব্য প্রদান করবেন।
বার্লিন জলবায়ু ও নিরাপত্তা সম্মেলন একটি ফোরাম যার লক্ষ্য জলবায়ুনীতি ও জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বিষয়ক আন্তর্জাতিক নীতির উন্নয়ন। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় একটি প্রতিরোধমূলক কাঠামো নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে এই সম্মেলনে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন সমস্যা যেমন প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে দ্বন্দ্ব, আসন্ন খাদ্য সংকট, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার কারণে সমুদ্রবক্ষে ভূ-পৃষ্ঠের বিলীন হয়ে যাওয়া, বাস্তুচ্যুতির ফলে পারিবারিক, আঞ্চলিক ও বিশ্বব্যাপী সামাজিক অস্থিরতা তৈরিসহ বিভিন্ন সমস্যা এই সম্মেলনে স্থান পাবে ।
এছাড়া আগামী ৫ জুন ৪র্থ জার্মান-এশিয়া বাণিজ্য সংলাপেও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। এ সংলাপের মাধ্যমে জার্মান ও এশিয়ার উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিকদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা স্থাপনে সহায়ক হয়। সংলাপে মুক্ত বাণিজ্য, উদ্ভাবনী প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পাবে।
#
 
 
তৌহিদ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭০৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২০৭২
 
 
পাটকল শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধে ১৬৯ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ
 
ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে):
ঈদকে সামনে রেখে পাটকল শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধে ১৬৯ কোটি ১৪ লাখ টাকার থোক বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার এই অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দের এই অর্থ শ্রমিকদের একাউন্টে চেকের মাধ্যমে দেওয়া হবে।
বকেয়া বেতন, মজুরি ও উৎসব ভাতার দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন স্থানে পাটকল শ্রমিকরা আন্দোলন করে আসছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আজ এই বরাদ্দ প্রদান করল সরকার।
অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়, আগামী ২০ বছরে ৫ শতাংশ সুদে প্রতি ছয় মাসের কিস্তিতে বিজেএমসিকে এ অর্থ পরিশোধ করতে হবে। আর এ জন্য অর্থ বিভাগের সঙ্গে বিজেএমসিকে একটি ঋণ চুক্তি করতে হবে। চিঠিতে বিশেষভাবে বলা হয়েছে, বরাদ্দ দেওয়া অর্থ শুধু শ্রমিকদের বকেয়াসহ মজুরি এবং উৎসব ভাতা হিসেবে পরিশোধ করতে হবে।
#
 
সৈকত/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৬৪৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২০৭১

নিরাপদ মাতৃত্ব দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) : 

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :                                        

          “প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০১৯’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য-‘মর্যাদা ও অধিকার, স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রসূতি সেবায় অঙ্গীকার’, যা খুবই অর্থবহ ও যথাযথ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

          একটি সুন্দর ও অর্থবহ জীবনের জন্য নিরাপদ মাতৃত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ গুরুত্ব অনুধাবন করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ২৮ মে দিনটিকে ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেন। বর্তমান সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) অর্জনের লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ৫ বৎসর মেয়াদি ৪র্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। জরুরি প্রসূতি সেবা কার্যক্রমসহ মা ও শিশুস্বাস্থ্যের উন্নয়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের ৬ মাসব্যাপী সিএসবি প্রশিক্ষণ, মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার স্কিম ও ৩ বৎসর মেয়াদি মিডওয়াইফারি কোর্স চালু করা হয়েছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় স্তন্যদানকারী দরিদ্র মায়েদের বিশেষ ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। বিগত এক দশকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি স্বাস্থ্যখাতে বিশেষ করে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু হ্রাসে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে। স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে রোলমডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। স্বাস্থ্যখাতের এ অগ্রগতি ধরে রাখতে আমি সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, সুশীল সমাজ, পেশাজীবী সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

          নিরাপদ প্রসব প্রতিটি মায়ের অধিকার। যথাযথ মর্যাদা, আন্তরিকতা ও সম্মানের সাথে মায়েদের বৈষম্যহীন সেবা প্রদান সংশ্লিষ্ট সকলের নৈতিক দায়িত্ব। নিরাপদ প্রসবের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের বিকল্প নেই। আমি আশা করি প্রতিটি সেবাদানকারী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ প্রসব পরিকল্পনার মাধ্যমে গর্ভকালীন, প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দক্ষ সেবাদানকারীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করবেন। নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস  উদযাপনের মাধ্যমে মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে সকলের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং সেবার মান বৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা  অর্জন সহজতর হবে- এ প্রত্যাশা করি।

          আমি ‘নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস-২০১৯' এর সার্বিক সফলতা কামনা করছি।

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

হাসান/অনসূয়া/রবি/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৫০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০৭০ 
 
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক যাত্রা একইসাথে এগিয়ে যাচ্ছে 
                                                           - স্পিকার
সিঙ্গাপুর, ১৩ জ্যৈষ্ঠ (২৭ মে) :
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক যাত্রা একইসাথে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রেখে ডিজিটাল রুপান্তরে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অনন্য।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তোলেন। বঙ্গবন্ধুর ভিশন বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ অনেক আগেই স্মার্ট রাষ্ট্রে পরিণত হতো।
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অভ্ সিঙ্গাপুরের ই-গভর্নমেন্ট লিডারশিপ সেন্টারে ‘ডেভেলপিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট স্ট্রাটেজিস : অ্যান ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অন ই-গভার্নেন্স’ শীর্ষক কর্মশালা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. শিরীন শারমিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তনয় ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ডিজিটাল রুপান্তরের রুপকার। বাংলাদেশ ডিজিটাল রুপান্তরের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছে। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিজ্ঞান, গণযোগাযোগসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী প্রযুক্তিসমূহ জনগণের জীবনযাত্রায় প্রভাব বিস্তার করছে। ফলে ইন্টারনেট, ওয়াইফাই, আইসিটি এর ব্যবহার দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন নতুন উদ্ভাবন নাগরিক সমস্যা সমাধানের পথ স্বচ্ছ ও সহজতর করছে। ডিজিটালাইজেশন তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে সঠিক ও কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এ প্রক্রিয়া সংসদ সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সংসদে ই-গর্ভানেন্স প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে।
স্পিকার এ ধরনের কর্মশালা আয়োজনের জন্য ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অভ্ সিঙ্গাপুর এর প্রশংসা করেন। কর্মশালাটিই-গভর্নমেন্ট লিডারশিপ সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের বাস্তব ধারনা দেবে, যা ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রমকে আরও ত্বরান্বিত করবে। কর্মশালাটি সিঙ্গাপুরকে ডিজিটাল রুপান্তরের মাধ্যমে স্মার্ট রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবনের সাথে অংশগ্রহণকারীদের পরিচিত করার সুযোগ করে দেবে। 
অনুষ্ঠানে ইনষ্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজ এর চেয়ারম্যান, গোপিনাথ পিল্লাই, সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য রাখেন। 
উল্লেখ্য কর্মশালায় সংসদ সদস্য ও কর্মকর্তাসহ মোট ১৬ জন অংশ নিচ্ছেন।
 
#
 
তারিক/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৩০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon