Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ জুলাই ২০১৯

তথ্যবিবরণী -10/7/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২৪৯৩                                           
মুজিব বর্ষ উদ্যাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানই সর্বোত্তম স্থান
                                                                 --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী 
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিব বর্ষ’ উদ্যাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানই সর্বোত্তম স্থান। এখানেই জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করা হয়। ৭ই মার্চের ভাষণও বঙ্গবন্ধু এই উদ্যানেই দিয়েছিলেন। ১৬ ডিসেম্বরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানও এই উদ্যান। দীর্ঘকাল পাকিস্তানের কারাগারে আটক থাকার পর এই উদ্যানেই ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা প্রত্যাবর্তন দিবসে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন। এই উদ্যানেই ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ভারতীয় বাহিনী প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছিলেন। বাঙালি, বাংলাদেশ ও জাতির পিতা সকলের কাছেই এই উদ্যান ইতিহাস-ঘনিষ্ঠ। 
মন্ত্রী আজ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুজিব বর্ষ উদ্যাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের স্থান নির্ধারণের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত সভা ও উদ্যান পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের স্থান নির্ধারণের বিষয়টি এ লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় কমিটির সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চূড়ান্ত করবেন। আজকের সভার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নাম প্রস্তাব করা হবে। বিকল্প হিসেবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা এবং আবহাওয়া বৈরী হলে তৃতীয় বিকল্প হিসেবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র বা অন্য কোনো উপযুক্ত স্থানের নাম প্রস্তাব করা হবে। 
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নাম চূড়ান্ত হলে এটিকে যথাযথভাবে প্রস্তুত করা হবে। ২০২০ সালের ১৭ মার্চের পূর্বে এখানের সকল উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করা হবে। অতিথিদের নিরাপত্তাসহ বসার আসনের ব্যবস্থা করা হবে। এ উপলক্ষে নির্মিত বিশেষ মঞ্চে ১৭ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের সুবিধা রাখা হবে। 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালেদ, বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপনে গঠিত বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব ও বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসএম আরিফুর রহমান, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লাহ খন্দকার-সহ বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপনে গঠিত জাতীয় ও বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/মাহমুদ/ইসরাত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২৪৯২                                            
সমালোচনা পথচলাকে সহায়তা করে
                         --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘সমালোচনা পথচলাকে সহায়তা করে। দায়িত্বে থাকাকালে পৃথিবীর কোনো সরকার পৃথিবীর কোনো ইতিহাসে শতভাগ নির্ভুল কাজ করতে পারেনি। ভবিষ্যতেও কোনো সরকার শতভাগ নির্ভুল কাজ করতে পারবে না। এই ভুলত্রুটি উপস্থাপন করা কিন্তু সাংবাদিকদের দায়িত্ব। সমালোচনাকে সমাদৃত করার মাধ্যমে এবং যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে সরকারের সমালোচনা করলে গণতন্ত্র সংহত হয়, দেশ এগিয়ে যায়, আমরা সেটি বিশ্বাস করি’। 
আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে বার্তা সংস্থা ইউএনবি’র বার্তা সম্পাদক মাহফুজুর রহমান প্রণীত ‘সাংবাদিকতা রাত-বিরাতে’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ড. হাছান এ সময় গ্রন্থলেখক মাহফুজুর রহমানকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তিনি সাংবাদিকদের নিয়ে যে বইটি লিখেছেন, সেটি শুধু সাংবাদিকদের নয়, সবার জন্যই প্রযোজ্য। বইটি একটি দলিল হয়ে থাকবে। লেখার মাধ্যমেই মানুষ বেঁচে থাকবে। যারা বরেণ্য ব্যক্তি, যারা কোনো কিছুই লেখেননি, তারা কিন্তু হারিয়ে গেছেন। যারা কিছু লিখে গেছেন, তারা লেখার মাধ্যমে বেঁচে আছেন। লেখা শুধু নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যই নয়, লেখা সমাজকে, সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করার জন্য’।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক এমেরিটাস সাখাওয়াত আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য লেখক মোঃ নজরুল ইসলাম ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইফুল ইসলাম। এছাড়া গ্রন্থপ্রণেতা মাহফুজুর রহমান তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করেন। 
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৪৯১                                              
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উন্নয়ন প্রকল্পসমূহকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে
                                      --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সূর্য সৈনিক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় গৃহীত সকল উন্নয়ন প্রকল্প সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যথাসময়ে সম্পন্ন করতে হবে। তিনি বলেন, আসন্ন মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এটি করতে হবে। এ লক্ষ্যে অর্থ বছরের প্রথম থেকেই কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। 
মন্ত্রী আজ পরিবহন পুল ভবনস্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির মাসিক সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সকল জেলায় ও উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প দু’টির অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, অবশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করতে হবে। বিভিন্ন কমপ্লেক্স ও জাদুঘরে বিকৃত প্রতিকৃতি নির্মাণের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতির পিতা-সহ অন্যান্য জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের প্রতিকৃতি ও ম্যুরাল নির্মাণকালে সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থানসমূহ সংরক্ষণ ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর নির্মাণ প্রকল্প বিষয়ে আলোচনাকালে মন্ত্রী বলেন, জাদুঘর নির্মাণের ডিজাইন প্রস্তুতকালে জমির দুষ্প্রাপ্যতার কথা মাথায় রাখতে হবে। শহর থেকে দূরে জনহীন প্রান্তরে জাদুঘর নির্মাণ করলে সেটা সাধারণ মানুষের কোনো কাজে আসবে না। ১৯৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক গণহত্যার জন্য ব্যবহƒত বধ্যভূমিসমূহ সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প বিষয়ে আলোচনাকালে মন্ত্রী বলেন, দেশের সকল বধ্যভূমি চিহ্নিত ও সেখানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। 
সভায় শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের সমাধিস্থল সংরক্ষণ ও উন্নয়ণ, ঢাকাস্থ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ, নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণ, মুক্তিযুদ্ধের স্থাপনাসমূহ সংরক্ষণ ও পুনঃনির্মাণ ও মুক্তিযুদ্ধকালে শহীদ মিত্রবাহিনীর সদস্যদের স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পের অগ্রগতি ও করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়। অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন প্রকল্পের  বিষয়ে আলাপ কালে মন্ত্রী জানান ১৬ হাজার অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাকে ১৫ লাখ টাকার মধ্যে বাসস্থান নির্মাণ করে দেওয়া হবে। এ লক্ষ্যে বাস্তবসম্মত নকশা প্রণয়ন পূর্বক মুজিব বর্ষের মধ্যেই নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে। 
উল্লেখ্য, এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এসএম আরিফ-উর-রহমান, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ-সহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৩৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৪৯০
 
মুহম্মদ জাহাঙ্গীরের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) : 
 
সাংবাদিক ও গণমাধ্যম শিক্ষক মুহম্মদ জাহাঙ্গীরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ। তাঁর মৃত্যুতে মর্মাহত মন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
প্রয়াত জাহাঙ্গীর সাংবাদিকতা বিষয়ে ২৫টি গ্রন্থের প্রণেতা এবং সেন্টার ফর ডেভেলমেন্ট কমিউনিকেশনের নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৯০২ ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২৪৮৯
 
বাদামতলীর বিভিন্ন স্থানে বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
১১৯টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ১৫ লাখ টাকার মালামাল নিলাম
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) : 
 
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদীর তীর দখলমুক্ত করতে আজ ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন বাদামতলী থেকে সদরঘাট শ্যামবাজার হয়ে শ্মশানঘাট অভিমুখে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর পাড়ে একটি দোতলা ভবন, সাতটি একতলা ভবন, ১৫টি আধাপাকা ভবন, ৩১টি দোকানঘর, ৬৫টি টিনের ঘর-সহ মোট ১১৯টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, এক একর তীরভূমি অবমুক্ত এবং ১৫ লাখ টাকার মালামাল নিলাম করেছে। 
 
আগামীকাল ১১ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় শ্মশানঘাট থেকে পাগলা অভিমুখে বুড়িগঙ্গা নদীর উভয় পাড়ে উচ্ছেদ অভিযান চলবে।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৪৮৮
 
নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের বিষয়ে কঠোর হতে হবে
                                                        -- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) : 
সামাজিক পরিস্থিতির কথা বিবেচনায় নিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যেন উচ্চ আদালত থেকে জামিন না পায় সে বিষয়ে সবাইকে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ রাজধানীর নিবন্ধন অধিদফতর প্রাঙ্গণে জেলা ও দায়রা জজ এবং সমমর্যাদার বিচারকদের নতুন গাড়ির চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা নুসরাতের মামলা দেখছেন এবং আমি আপনাদেরকে আশ্বস্ত করতে পারি এ ধরনের মামলার ক্ষেত্রে পুলিশ প্রতিবেদন (অভিযোগ পত্র) পাওয়ার পর দ্রুততার সাথে সব আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বিচার কাজ সম্পন্ন হবে’। 
অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সুশাসনের ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এবং বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ যাতে বিচার পায় এবং সেখানে বিচারকরা যাতে নির্বিঘেœ সেবা দিতে পারেন সেজন্য সরকার অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছে। অবকাঠামো নির্মাণের ফলে বর্তমানে বিচারকদের এজলাস সংকট প্রায় সম্পূর্ণ দূর করা হয়েছে। বিচারকদের লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বিচারকদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ১১৫টি গাড়ি দেওয়া হয়েছে। চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরেও ৬৭টি গাড়ি দেওয়া হবে। তিনি বলেন, আগে একজন বিচারক রিক্সায় চড়ে চলাচল করতো। এটি তাদের কাজের জন্য হুমকিস্বরূপ ছিল। সেজন্য আমরা বিচারকদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করেছি। সারা দেশের সকল জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচারকদের গাড়ি দেওয়া হয়েছে। এখন অতিরিক্ত জেলা জজদের গাড়ি দেওয়া হচ্ছে। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বাজেট থেকে ৬২ জন অতিরিক্ত জেলা জজকে গাড়ি দেওয়া হয়েছে। চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরেও ৬৭টি গাড়ি ক্রয় করা হবে, যা অবশিষ্ট অতিরিক্ত জেলা জজদের দেওয়া হবে। প্রত্যেক জেলায় বিচারকদের জন্য আলাদা আবাসন ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে যাতে তাদের ভাড়া বাসায় না থাকতে হয়।
গাড়ির চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে যুগ্মসচিব গোলাম সারোয়ার, বিকাশ কুমার সাহা ও হাবিবুর রহমান, সলিসিটর জেসমিন আরা, নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক খান মোঃ আব্দুল মান্নান-সহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
 
রেজাউল করিম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৮৪৮ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২৪৮৭                                               
শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ রাখা হবে
                        --- মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, প্রযুক্তি দিয়ে সংঘটিত অপরাধ প্রযুক্তি দিয়েই মোকাবিলা করতে হবে, প্রযুক্তি বন্ধ করে দিয়ে নয়। ইন্টারনেট হচ্ছে জ্ঞানভা-ার, আগামী দিনের প্রযুক্তির অভাবনীয় বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিশুদেরকে উপযোগী করে গড়ে তুলতে হলে ইন্টারনেট থেকে শিশুদের সরানো যাবে না বরং শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ রাখতে হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন করছে। পাশাপাশি শিশুদের জন্য ইন্টারনেট নিরাপদ রাখতে প্যারেন্টাল গাইডেন্স ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে আইন ও সালিশ কেন্দ্র আয়োজিত ‘ইন্টারনেটে শিশু যৌন নির্যাতন: ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারীদের অধিকার ও কর্তব্য’ শীর্ষক অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট প্রসারের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ইন্টারনেটের প্রসার ঘটেছে গত এক দশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে। ২০০৮ সালে দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৮ লাখ। গত দশ বছরে তা সাড়ে নয় কোটি অতিক্রম করেছে। দেশে তথ্য-প্রযুক্তি বিকাশে অভাবনীয় রূপান্তর হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল হবো নিরাপদও থাকবো। তিনি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রসঙ্গ তুলে ধরে বলেন, রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার বা সন্তানের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটা খুব প্রয়োজন ছিল। এটা এখন প্রমাণিত হয়েছে। তিনি ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা এবং পর্নোগ্রাফি আইনকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সাথে সংযুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। 
মন্ত্রী ২২ হাজার পর্নো সাইট বন্ধ করা-সহ নির্বাচনকালীন অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের নামে ব্যবহƒত সাত শতাধিক ভুয়া আইডি বন্ধের প্রসঙ্গে তুলে ধরে বলেন, নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি বলেন, দেশের দুর্গম অঞ্চল-সহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সেজন্য ডিজিটাল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করার প্রয়োজনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী-সহ সংশ্লিষ্টদের দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক শিপা হাফিজার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি আলিমুজ্জামান, সাইবার ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর সাইমুম রেজা তালুকদার, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট রেজাউল করিম সিদ্দিকী, টিডিএইচ নেদারল্যান্ডসের কান্ট্রি ডিরেক্টর মাহমুদুল কবির এবং বিটিআরসি কমিশনার ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ বক্তৃতা করেন।
#
শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৫৫ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২৪৮৬                                             
 নেদারল্যান্ডসের রানি ম্যাক্সিমা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
তথ্য-প্রযুক্তি খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় 
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
বাংলাদেশ সফররত নেদারল্যান্ডসের রানি ম্যাক্সিমা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের মধ্যে এক বৈঠক আজ সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তাঁরা দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের সর্বশেষ উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ গত ১০ বছরে তথ্য ও যোগাযোগ খাতসহ সামাজিক সূচকের সকল খাতে অভাবনীয় উন্নতি সাধন করেছে। তৃণমূল পর্যন্ত প্রযুক্তি সেবা পৌঁছে দিতে ৫ হাজারের অধিক ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে ৯০ মিলিয়নের অধিক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী-সহ বৈদ্যুতিক সংযোগ, স্বাস্থ্য ও বিভিন্ন প্রকার সেবার ব্যাপক প্রসার ও উন্নয়ন ঘটেছে। এছাড়াও নারী ক্ষমতায়ন, ব্যাংকিং-সহ বিভিন্ন খাতে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে। সরকার বর্তমানে এ সকল খাতে গুণগত মান উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। 
প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, এরই ধারাবাহিকতায় তরুণ উদ্যোক্তাদের পরিচর্যা, আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতার জন্য ‘আইডিয়া’ (ওহহড়াধঃরড়হ উবংরমহ ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎ অপধফবসু) প্রকল্প, মহিলাদের জন্য ঝযব চড়বিৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ই-কমার্স ও ই-সেবা প্রসারের লক্ষ্যে জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য ব্যবহার করে পরিচিতি যাচাই করার সুবিধা আইসিটি বিভাগ হতে করা হচ্ছে বলে তিনি রানিকে অবহিত করেন। তিনি বলেন, সাইবার নিরাপত্তা বিধানের জন্য সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি স্থাপন করেছে। ইতোমধ্যে সরকার সমন্বিত ডিজিটাল পেমেন্ট প্লাটফর্মের কাজ হাতে নিয়েছে যার মাধ্যমে গার্মেন্টস কর্মীদের ব্যাংকিং সুবিধা প্রদানের জন্য আর এম জি ওয়ালেট সেবা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে সামনে রেখে তরুণদের মাঝে নতুন প্রযুক্তি যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (অও), বিগ ডেটা, ব্লকচেইন ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। 
নেদারল্যান্ডসের রানি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের উন্নয়নে ভূয়সী প্রশংসা করেন। সরকারের এ সকল উদ্যোগকে সফল করার জন্য তিনি কেন্দ্রীয়ভাবে নতুন ব্যবসা আইনগত অনুমোদনের একক প্রতিষ্ঠান (ঝরহমষব ডরহফড়ি ভড়ৎ অঢ়ঢ়ৎড়াধষ ড়ভ ইঁংরহবংং) চালু করার সুপারিশ করেন। এ উদ্যোগের জন্য নেদারল্যান্ডস সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন। তিনি বাংলাদেশের ব্যাংকিং সুবিধা তৃণমূল পর্যায়ে সম্প্রসারণের জন্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সরকার কর্তৃক ইন্টার-অপারেবল পেমেন্ট প্লাটফর্ম (ওহঃবৎড়ঢ়বৎধনষব চধুসবহঃ চষধঃভড়ৎস)-এর বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার প্রয়োজন মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেন। সবশেষে  উভয় দেশ তথ্য-প্রযুক্তি খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। 
বৈঠকে আইসিটি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম, নেদারল্যান্ডস ও আইসিটি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
শহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৪৮৫                                              
শিশুর অভিযোগ ও বক্তব্য শোনার নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্র জারি হবে
                                              --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, শিশুদের সুবিধাজনক সময়ে ও অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিশুর অভিযোগ ও বক্তব্য শোনার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদসহ স্থানীয় সরকারের সকল প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দিয়ে একটি পরিপত্র জারি করা হবে।  
মন্ত্রী আজ রাজধানী ঢাকার একটি হোটেলে শিশুবান্ধব স্থানীয় সরকার: বর্তমান পরিস্থিতি ও করণীয় শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান। 
গোলটেবিল আলোচনায় মন্ত্রী জনগণকে সব ধরনের সেবা দিতে ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের উপযোগী করে তোলা ও শিশুদের বিষয়টি যেন উপেক্ষিত না হয় এবং শিশুদের বিষয়ে তাদের করণীয় কী সে বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের পরিচালককে নির্দেশ দেন। 
দৈনিক সমকাল পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের মনিটরিং ও মূল্যায়ন এবং পরিবীক্ষণ উইংয়ের মহাপরিচালক নিখিল রঞ্জন রায়, জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের পরিচালকসহ বেসরকারি সংগঠন ওয়ার্ল্ড ভিশনের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন শিশু সংগঠনের প্রতিনিধি।
#
ওয়ালিদ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৭৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ২৪৮৪                                                
দু’টি অয়েল ট্যাংকার নির্মাণ করতে যাচ্ছে বিআইডব্লিউটিসি
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এর নিজস্ব ফেরি ও নৌযানে জ্বালানি তেল সরবরাহের লক্ষ্যে দু’টি শ্যালো ড্রাফট অয়েল ট্যাংকার নির্মাণ করতে যাচ্ছে। প্রতিটি ট্যাংকারের ধারণক্ষমতা হবে চার লাখ লিটার। বিআইডব্লিউটিসির নিজস্ব অর্থায়নে ট্যাংকার দু’টি নির্মিত হবে। ২০২১ সালের জুনের মধ্যে ট্যাংকার দু’টি পাওয়া যাবে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বুধবার দু’টি শ্যালো ড্রাফট অয়েল ট্যাংকার নির্মাণ সংক্রান্ত এক সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। 
অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিসির প্রধান প্রকৌশলী মোতাহার হোসেনসহ মন্ত্রণালয় এবং বিআইডব্লিউটিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। 
অয়েল ট্যাংকার দু’টি নির্মিত হলে মাওয়া এবং পাটুরিয়া অঞ্চলে বিআইডব্লিউটিসির নিরবচ্ছিন্ন ফেরি ও যাত্রি সেবা প্রদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং জলযানে জ্বালানি সরবরাহে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে। 
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/নাছির/রবি/শামীম/২০১৯/১৪৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৪৮৩
চামড়াসহ সম্ভাবনাময় শিল্পে কোরিয়ান বিনিয়োগে শিল্পমন্ত্রীর আহ্বান
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :  
চামড়াসহ অন্যান্য সম্ভাবনাময় শিল্পে বিনিয়োগ করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুয়ায়ূন। পাশাপাশি দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে কোরিয় বিনিয়োগ বাড়ানোর অনুরোধ জানান তিনি। 
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত হু ক্যাং-ইল বুধবার শিল্পমন্ত্রীর সাথে মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করতে এলে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 
মন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। এদেশের উন্নয়নে দক্ষিণ কোরিয়ার অংশীদারিত্ব উল্লেখ করার মতো। এটি অব্যাহত রেখে গুণগত শিল্পায়নের ধারা জোরদারের মাধ্যমে উভয় দেশই লাভবান হতে পারে। 
শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম, যুগ্মসচিব ইয়াসমিন সুলতানাসহ কোরিয়ান দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।  
বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হয়। এসময় বাংলাদেশের শিল্পখাতে কোরিয়ার বিনিয়োগ, শিল্পপ্রযুক্তি স্থানান্তর, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন বাংলাদেশ সফরসহ অন্যান্য বিষয় আলোচনায় স্থান পায়। 
 দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও শিল্পায়নের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এক সময় দক্ষিণ কোরিয়ার মাথাপিছু আয় বাংলাদেশের চেয়ে কম থাকলেও শিল্পায়ন, উদ্ভাবন এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশটির অর্থনীতি বর্তমান অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। তিনি বাংলাদেশের পরিশ্রমী জনগণের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং পরিকল্পিত শিল্পায়নের মাধ্যমে এ দেশ অল্প সময়ের ব্যবধানে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার কাক্সিক্ষত গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের উদীয়মান শিল্পখাতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ অব্যাহত থাকবে বলে রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন। 
তিনি কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন বাংলাদেশ সফর উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচি সম্পর্কে শিল্পমন্ত্রীকে অবহিত করেন। 
#
জলিল/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/নাছির/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৪০৮ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৪৮২                                                 
সংসদ সদস্য রুশেমা বেগমের মৃত্যুতে স্পিকারের শোক
 
ঢাকা, ২৬ আষাঢ় (১০ জুলাই) :
সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রুশেমা বেগমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী । 
আজ এক শোকবার্তায় স্পিকার বলেন, রুশেমা বেগম ছিলেন একজন নিবেদিত প্রাণ সমাজসেবী ও নির্লোভ রাজনীতিবিদ। তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সহমর্মিতা প্রকাশ করেন।
এছাড়াও রুশেমা বেগমের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এবং চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, রুশেমা বেগম মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ফরিদপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি....... রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। রুশেমা বেগম ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ইমামউদ্দিন আহমদ এর সহধর্মিণী। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি’র সদস্য ছিলেন।
#
 
তারিক/অনসূয়া/নাছির/জসীম/শামীম/২০১৯/১২৫৭ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২৪৮১                                          
জাতিসংঘে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শন
নিউইয়র্ক, ১০ জুলাই ২০১৯ :
বিশ্ব শরণার্থী দিবস উপলক্ষে ৮ জুলাই জাতিসংঘ সদরদপ্তরে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এবং বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র ‘জন্মভূমি’ প্রদর্শন করা হয়। জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এ প্রদর্শনীর আয়োজন করে। সহ-আয়োজক ছিল কেনিয়া ও জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই-কমিশন (ইউএনএইচসিআর)। 
প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রিত অন্তঃস্বত্ত্বা রোহিঙ্গা নারী সোফিয়া’র নিজ জন্মভূমি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে যাওয়ার আকুতি এবং আগত সন্তানকে জন্মভূমি ছাড়া অন্য কোথাও জন্ম না দেওয়ার তীব্র আকাক্সক্ষা ও দৃঢ়তা ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি চলচ্চিত্রটিতে তুলে ধরা হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে ভাগ্যবিড়ম্বিত এই জনগোষ্ঠীর অসহায়ত্বের কথা। প্রসুন রহমানের গল্প ও পরিচালনায় বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়ার এই ডকু-ফিকশন চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেন সৈয়দ আশিক রহমান। 
চলচ্চিত্রটি প্রদর্শনের আগে রোহিঙ্গাসহ বিশ্বের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের বিষয় ও চলচ্চিত্রটির প্রেক্ষাপট নিয়ে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হ
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon