Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ নভেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী ২০ নভেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৪৬১৮

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের সাক্ষাৎ

 ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

          পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলমের সাথে আজ ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী (ইউএনআরসি) গুইন লুইস সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতের সময় গুইন লুইস পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলায় তাঁর সাম্প্রতিক সফর বিষয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন, যেখানে জাতিসংঘের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নমূলক বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।

          জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক ২০২৩ সালের মার্চ মাসে কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিতব্য স্বল্পোন্নত দেশ সম্পর্কিত আসন্ন পঞ্চম জাতিসংঘ সম্মেলন (এলডিসি- ৫) বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সহযোগিতা ও সমর্থন প্রত্যাশা করেন। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায়, বিশেষ করে মিশরে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনের প্রেক্ষাপটে অভিযোজন ও প্রশমনের জাতীয় উদ্যোগ আরো জোরদারের উপায় নিয়ে তারা আলোচনা করেন।

          তারা মায়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের (রোহিঙ্গা) মানবিক সহায়তা নিয়ে এবং আগামী বছরে যৌথ রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) চালুর বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।

#

মহসীন/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪৬১৭

 

মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ

                                     - প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমেদ বলেছেন, সকল প্রকার বৈষম্য, ব্যবধান, বঞ্চনার অবসানের মাধ্যমে দেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইল জনপদের প্রতিটি শিশুর জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে একটি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় অঙ্গীকারবদ্ধ।

আজ রাজধানীর একটি হোটেলে সকল শিশুর জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে ইউএস এইডের ‘সবাই মিলে শিখি’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে সচিব এ কথা বলেন।

সচিব বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পরিপূণ নিশ্চিতকরণে অন্তভুক্তিমূলক প্রাথমিক শিক্ষার বাস্তব রূপায়নে অগ্রসর ও সক্ষম শিশুর পাশাপাশি দরিদ্র ও প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝেও শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে হবে। সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চায় তার স্বপ্নসারথী আজকের শিশু। তাই শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ও এর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমেই রয়েছে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশের চাবিকাঠি ।

উল্লেখ্য, ১৮ মিলিয়ন ইউএস ডলারের এ প্রকল্প আগামী ৫ বছরে ইউএসএইড ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর যৌথভাবে বাস্তবায়ন করবে। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে শিশুদের জন্য শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রশিক্ষণ, শিক্ষকদের সক্ষমতা তৈরি।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ইউ এস এইডের মিশন ডিরেক্টর Kathryan D. Stevens ইউএস এইডের আইসিটি ডিরেক্টর Dr. Carmen Strigel উপস্থিত ছিলেন।

#

মাহবুবুর/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪৬১৬

 

জনগণের সেবা প্রদানে সবাইকে দায়িত্ব পালন করতে হবে

                                       - পানিসম্পদ উপমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেছেন, দেশের জনগণের কল্যাণে সরকারি কর্মকর্তা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও রাজনীতিবিদদের এক কাতারে কাজ করতে হবে। জনগণ যেন সেবাবঞ্চিত না হয় সেদিক লক্ষ্য রেখে সবাইকে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

আজ শরীয়তপুর জেলা পরিষদ আয়োজিত মাসিক সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী একথা বলেন। তিনি সচিবালয় নিজ দপ্তর থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন।

উপমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা দেশে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। গ্রামের মানুষ এখন শহরের সুবিধা পাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-মিশন বাস্তবায়নের জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। পদ্মা সেতু থেকে শরীয়তপুর-শরীয়তপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ফোর লেনের কাজ দ্রুত সমাপ্ত করা হবে।  সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়বো।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশে এনামুল হক শামীম বলেন, দেশ ও মানুষের দায়িত্ব পালনে রাজনৈতিক কোনো ভিন্নতা নেই। দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে হবে। প্রত্যেক জায়গায় প্রত্যেক মানুষের উন্নয়ন করলে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত সোনার বাংলা গড়তে পারবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করেছেন। তার সুযোগ্য কন্যাও উন্নয়নের ক্ষেত্রে একই ধারাবাহিকতা রেখেছেন।

জেলা প্রশাসক পারভেজ হাসানের সভাপতিত্বে জেলা পুলিশ সুপার সাইফুল হকসহ নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা পরিষদের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

গিয়াস/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৪৬১৫

 

কৃষিপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে পূর্বশর্ত পূরণে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে

                                                     - কৃষিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপ, জাপানসহ উন্নত দেশসমূহের মূল বাজারে আমরা কৃষিপণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে কাজ করছি। রপ্তানির ক্ষেত্রে সেসব দেশের পূর্বশর্ত পূরণে ইতিমধ্যে অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে৷  নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের জন্য দেশে উত্তম কৃষিচর্চা নীতিমালা (গ্যাপ) বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। পূর্বাচলে আন্তর্জাতিক মানের অ্যাক্রিডিটেড ল্যাব ও আধুনিক প্যাকিং হাউজ স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলেছে। আম রপ্তানির জন্য ভ্যাকুয়াম হিট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের কাজও চলছে। চীন ও নেদারল্যান্ডসের সাথেও যৌথভাবে কাজ চলছে। 

আজ ঢাকায় হোটেল ওয়েস্টিনে ফুড ‘সেফটি অ্যান্ড এক্সপোর্ট অপরচুনিটি টুওয়ার্ডস ইউএসএ’ শীর্ষক কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আমেরিকান চেম্বার অভ্‌ কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচাম) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

মন্ত্রী বলেন, আমাদের রপ্তানি মূলত গার্মেন্টসনির্ভর। শুধু গার্মেন্টসনির্ভর থাকলে হবে না বরং রপ্তানিকে বহুমুখী করতে হবে। সেটি করতে হলে কৃষিপণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে। কৃষিপণ্যের রপ্তানির সম্ভাবনা অনেক। এ সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে কৃষিপণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে শিপমেন্ট পর্যন্ত নিরাপদ রাখতে কাজ চলছে।

বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কৃষিকে একপাশে সরিয়ে না রাখতে বা প্রান্তিকীকরণে না রাখতে উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে ও রপ্তানির সম্ভাবনা অপার। সেটিকে কাজে লাগানোর জন্য প্রয়োজন প্রযুক্তি, দক্ষ মানবসম্পদ, বিনিয়োগ, সমন্বয় এবং সমন্বিত উদ্যোগ। এ বিষয়ে মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ ও যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সহযোগিতা কামনা করেন। 

দুর্ভিক্ষ ও খাদ্য সংকটের প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এ দেশটি দুর্ভিক্ষ ও খাদ্য ঘাটতির দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। সাম্প্রতিক সময়ে ২০০১-০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালেও দেশে প্রতিবছর খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। মানুষ না খেয়ে থেকেছে, না খেয়ে মারাও গেছে। আর গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশ থেকে মঙ্গাকে চিরতরে দূর করেছে। এই সময়ে কোনো রকম খাদ্য সংকট হয়নি,  একটি মানুষও না খেয়ে মারা যায়নি।

অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের এগ্রিকালচার অ্যাটাশে ফ্রান্সিস মেগান, অ্যামচামের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ ইরশাদ আহমেদ,  ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোঃ কামাল বক্তব্য রাখেন। দু’দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। 

অ্যামচামের নেতৃবৃন্দ জানান, যুক্তরাষ্ট্র বছরে ১৮০ বিলিয়ন ডলারের কৃষিপণ্য আমদানি করে। সেখানে বাংলাদেশ রপ্তানি করে মাত্র ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের কৃষিপণ্য, শতকরা হিসেবে এক ভাগেরও কম। 

#

কামরুল/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৪৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                         Number : 4614

 

Foreign Minister met his British counterpart in Manama

                                  --- Issues of mutual interest discussed

 

Dhaka, 20 November 2022 :

            Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen met with his British counterpart James Cleverly yesterday at the sidelines of the second day of the 18th IISS Manama Dialogue in Bahrain. They discussed a number of issues of mutual interest including climate change, human rights, social justice, democracy, the Russia-Ukraine war and the Rohingya crisis.

            Dr. Momen congratulated James Cleverly on his reappointment as the Foreign Secretary of the UK and recalled the support that Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman received from the UK, particularly from the then Conservative Prime Minister Sir Edward Heath during Bangladesh’s Liberation War in 1971. Both the Foreign Ministers also reaffirmed the excellent relations between Bangladesh and the UK based on shared values, beliefs, and cultures of the people of both nations.

            During the meeting, the British Foreign Secretary expressed deep appreciation to Bangladesh for continuing to provide all necessary means of support to the displaced Rohingya people from Myanmar, and reiterated UK’s continued commitment to resolve the Rohingya crisis. The Foreign Ministers also underscored the urgent need for a quick resolution of the Russia-Ukraine War to restore regional peace, security, and stability as well as global energy and food supply chains.

            During the meeting, Dr. Momen reiterated his appreciation to the British Government for the mutual support and cooperation on numerous multilateral issues in international forums and invited Secretary Cleverly to visit Bangladesh at the earliest opportunity.

#

Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Mahmud/Joynul/2022/1940 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৪৬১৩

আসামের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরো বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে

                                                                                                        --- বাণিজ্যমন্ত্রী

 ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের ঘনিষ্ট বন্ধুরাষ্ট্র এবং উন্নয়ন, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক অংশীদার। ভারতের আসামসহ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোর সাথে বাণিজ্য ও বিনিযোগ বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি অনেক পণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে সেভেন সিস্টারখ্যাত এ অঞ্চলগুলোতে। বাংলাদেশ এ অঞ্চলগুলোর সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী।

          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় তাঁর মিন্টু রোডস্থ সরকারি বাসভবনে ঢাকায় সফররত ভারতের আসাম রাজ্যের বিধান সভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারির নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন।

          বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানিপণ্য তৈরিপোশাক। আমাদের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৩ ভাগ আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এ শিল্পে প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করে, এর মধ্যে ৩০ লাখই নারী কর্মী। এ তৈরি পোশাকের অনেক কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি ভারত থেকে বাংলাদেশে আসে। আসাম বাংলাদেশের দক্ষ প্রশিক্ষক নিয়ে তৈরিপোশাক খাতের কর্মীদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারে। বাংলাদেশের তৈরিপোশাক, সিরামিক, জামদানিসহ বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী পণ্য ভারতে জনপ্রিয়। বাংলাদেশের প্রাণ কোম্পানির পণ্য ভারতের আসামসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশ আশা করছে, ভারতের আসামসহ সেভেন সিস্টারখ্যাত সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে পণ্য রপ্তানি আরো বৃদ্ধি পাবে। এ জন্য উভয় দেশের আন্তরিক সহযোগিতা প্রয়োজন। আসামের সাথে বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রা এবং সংস্কৃতির অনেক মিল রয়েছে। উভয় দেশের সরকারের আন্তরিক সহযোগিতায় বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো বৃদ্ধি করা সম্ভব।

          সফররত ভারতের আসাম রাজ্যের বিধান সভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারি বলেন, বাংলাদেশে বড় বড় প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ চলছে। বাংলাদেশের সাথে আসামের বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে উভয় দেশ উপকৃত হতে পারে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত যেভাবে  বাংলাদেশের পাশে ছিল, ভবিষ্যতে সেভাবেই থাকবে। বাংলাদেশকে সকল ক্ষেত্রে ভারত সরকার গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আসামের সাথে বাংলাদেশের স্থলবন্দর রয়েছে, এগুলো দিয়ে আমদানি-রপ্তানি আরো বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে। পানি পথেও আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে। ভারত বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য আরো বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। তৈরিপোশাক কারখানা ও দক্ষ জনবল তৈরিতে আসাম রাজ্য বাংলাদেশের সহযোগিতা আশা করছে। ভবিষ্যতে আসামের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো বাড়বে।

          উল্লেখ্য, ভারতের আসাম রাজ্যের বিধান সভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারির নেতৃত্বে আসাম রাজ্য সরকারের বিধান সভার ৩৩ জন বিধায়কসহ ৬২ সদস্যের প্রতিনিধিদল ৫ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশ এসেছেন।

#

বকসী/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০১৫ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৬১১

দেশের অর্থনীতি সচল আছে বলেই প্রধানমন্ত্রী আজ ৫০টি শিল্প ইউনিট উদ্বোধন করতে পেরেছেন

                                                                                     --নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :     

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ নতুন ৫০টি শিল্প ইউনিট উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। এটা একটা ভালো খবর। আলোচকদের কথা অনুযায়ী অর্থনীতির দুরবস্থা, বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যর্থতা, এনবিআর এর জটিলতার মধ্যেও ৫০টি নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান কীভাবে বাংলাদেশে হচ্ছে?  কথার সাথে বাস্তবতার অনেক ফারাক দেখতে পাচ্ছি এবং এটার মূল কারণটা হচ্ছে রাজনীতি। আমাদের দুর্ভাগ্য হচ্ছে চলমান বাস্তবতার মধ্যেও আমরা বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে রাজনৈতিক খেলায় অবতীর্ণ হয়েছি। এটা আমাদের জন্য চরম দুর্ভাগ্য। এসব বিষয়ে বর্তমান সরকার সতর্ক আছেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী দেশের অর্থনীতি সম্পর্কে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। বাংলাদেশ তথা গ্রামীণ অর্থনীতি এখনো ভালো আছে, চাঙ্গা আছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে দৈনিক ইত্তেফাক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের শিপিং খাত: বাস্তবতা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তিন বছর আগে বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশ কোভিড আক্রান্ত হয়েছে। তখন কী সময়টা ছিল! তখন কিন্তু সকলেই বসে গিয়েছিল। শুধু সচল ছিল সরকার এবং সরকারের সেই পদক্ষেপের কারণেই কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি বেঁচে গেছে শুধু নয়; বাংলাদেশের মানুষও বেঁচে গেছে। আমাদের ভুলত্রুটি থাকতে পারে; বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা হতে পারে। সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে ঘাটতি নাই। দুর্ভাগ্য এটাই- দেশকে তলানিতে ঠেলে দেয়ার জন্য কিছু মানুষ রাজনীতি করছে। ‘গতকাল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করা হয়েছে’- এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত হয়, তাহলে কি আমরা আলোচনায় বসতাম। সুযোগই ছিল না। এই যে, অসংলগ্ন কথাবার্তা বলে দেশের মানুষকে আতঙ্কিত করার অধিকার নাই। আমাদের রিজার্ভ আছে। এখন সচল হয়েছে। কেনা কাটা হচ্ছে। রিজার্ভ কিছুটা কমছে। এর মানে এই নয়; দেশের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে গেছে। দেশের অর্থনীতি সচল আছে বলেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  আজ ৫০টি  শিল্প ও অবকাঠামো উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পেরেছেন।

অনুষ্ঠানে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট এসোসিয়েশেনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ইকবাল আলী শিমুল। দৈনিক ইত্তেফাকের সাব-এডিটর মোঃ মইনুল ইসলামের উপস্থাপনায় এবং বিশেষ প্রতিনিধি সাইদুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান (ভার্চুয়ালি), বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো এসোসিয়েশেনের সভাপতি নূরুল কাইয়ুম খান, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ আইনুল ইসলাম,  বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরওয়ার্ডস এসোসিয়েশেনের সভাপতি কবির আহমেদ,  গ্লোবাল  টিভির সিইও এবং এডিটর ইন চিফ সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৮২২ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৬১২

 

সমাবেশের নামে পিকনিক করছে বিএনপি

     --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :     

বিএনপি সমাবেশের নামে আসলে বড় পিকনিক করছে এবং সে জন্য চাঁদাবাজি করছে বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বিএনপির বিভিন্ন সমাবেশ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপির সমাবেশগুলো আসলে বড় পিকনিক। সিলেটের সমাবেশে তারা তিনদিন আগে গেছে, হোটেলে খাওয়া দাওয়া, তাস খেলা আবার মাঠের মধ্যে তাবু টানিয়ে রান্নাবান্না করে খেয়েছে- এটা একটা বড় পিকনিক। শীতের সময় আমরা যেমন পিকনিকে যেতাম, বিএনপির নেতাকর্মীরাও শুধু সিলেট অঞ্চল থেকে নয়, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, ঢাকা থেকেও গেছে এবং সেখানে গিয়ে সমাবেশের নামে বড় পিকনিক করেছে। এবং এগুলোর জন্য সারা দেশে চাঁদাবাজি করছে। অনেক ব্যবসায়ী আমাদেরকে অভিযোগ দিয়েছেন- বিএনপি ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে বা করার চেষ্টা করছে।’ 

সাংবাদিকতার নামে কারো রাজনীতি করা উচিত নয় উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘গতকাল সিলেটে বিএনপির এবং ঢাকার গাজীপুরে আওয়ামী লীগেরও সমাবেশ হয়েছে এবং উপস্থিতির বিচারে দু’টি সমাবেশেই সমপরিমাণ লোক সমাগম হয়েছে বরং গাজীপুরের সমাবেশে কারো কারো মতে বিএনপির সিলেটের সমাবেশের চেয়ে বেশি মানুষ হয়েছে, যদিও-বা সেটি কোনো বিভাগীয় বা জেলা সমাবেশ নয়, সেটি ছিল জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। কিন্তু কোনো কোনো কাগজে, অনলাইনে দেখলাম যে গাজীপুরের সমাবেশের ছবিটা দিয়েছে মঞ্চের এবং দর্শকের একটা অংশ মাত্র। আর বিএনপির সমাবেশের ছবিটা দূর থেকে নিয়ে দেয়া হয়েছে যাতে মনে হয় অনেক লোক হয়েছে। অবশ্যই বিএনপির সমাবেশ হবে সেটি পত্রপত্রিকায় প্রচার পাবে। কিন্তু এ ধরনের উপস্থাপনা সমীচীন কি না আপনাদের কাছে প্রশ্ন।’

এ ক্ষেত্রে  বিএনপির প্রভাব বা অর্থায়ন আছে কি না -এ প্রশ্ন করলে মন্ত্রী বলেন, ‘বিরোধীদলের কোনো ইনভেস্টমেন্ট আছে কি না, কিংবা বিরোধীদল যে জঙ্গিদের সাথে সম্পৃক্ত, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিরোধীদলের হয়ে সেই জঙ্গিদের কোনো অর্থায়ন আছে কি না সেটি একটি বড় প্রশ্ন। তবে আমি আশা করবো যে, শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম এ ধরনের অপসাংবাদিকতা করা উচিত নয় বা সাংবাদিকতার নামে রাজনীতি করা সমীচীন নয়। অনেক সময় দেখা যায় সাংবাদিকরা হাউজে যে রিপোর্ট, যে ছবি দিয়েছেন সেটি এডিটিং প্যানেলে গিয়ে পরিবর্তন হয়ে যায়। এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।’ 

১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি না দেয়া হলে বিএনপি সারা ঢাকা শহরে সমাবেশ করবে- এ মন্তব্যের জবাবে সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান বলেন, ‘বিএনপি যে ধরনের গণসমাবেশ করতে চায় সে জন্য উপযুক্ত জায়গা হচ্ছে পূর্বাচল। এছাড়া মিরপুর ও বুড়িগঙ্গা নদীর পাড়েও জায়গা আছে, সেগুলোও অনেকে বলছে। বিএনপি যে সভা সমাবেশ করছে, সরকার তাদেরকে সর্বোতভাবে সহায়তা করছে। গতকাল সিলেট শহরের মোড়ে মোড়ে পুলিশ ছিল, যাতে তারা নির্বিঘ্নে সভা সমাবেশ করতে পারে। আর আমরা যখন সভা সমাবেশ করতাম, তখন পুলিশ আমাদের ওপর লাঠিপেটা করতো, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করতো আর বিএনপি আমাদের সমাবেশে বোমা ছুঁড়তো। এটিই হচ্ছে তাদের সাথে আমাদের পার্থক্য।’ 

বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হবে কি না এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কোনো সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করতে চাই না, নিয়ন্ত্রণ করি না, করাও হবে না। কিন্তু সমাবেশের নামে যদি কেউ বিশৃঙ্খলা করে তাহলে সরকারকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জনগণের স্বার্থে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। আমরা অতীতেও দেখেছি বিএনপি সমাবেশের নামে নানা জায়গায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে বাস ট্রাক পুড়িয়েছে মানুষ পুড়িয়েছে। আর ডিসেম্বরের ১৬ তারিখে পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করেছিল। বিজয়ের মাসে ১০ ডিসেম্বর যদি পাকিস্তানপন্থী বিএনপির লোকজন, মির্জা ফখরুলরা ঢাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালায় জনগণ তাদেরকে পাকিস্তানিদের মতোই আত্মসমর্পণ করাবে।’ 

'বিএনপি যতই তারেক রহমানের কথা বলে ততই জনগণ থেকে দূরে সরে যায়'

বিএনপি মহাসচিবের এ দিনের বক্তব্য ‘বিএনপি তারেক রহমানকে ফিরিয়ে এনে দেশে দ্বিতীয়বারের মতো দেশ স্বাধীন করবে’ এর জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, ‘তারেক রহমানের কথা বললেই মানুষ আঁতকে ওঠে। এদেশের মানুষের কাছে তারেক রহমান হচ্ছে দুর্নীতির প্রতীক, সন্ত্রাসের প্রতীক, নৈরাজ্যের প্রতীক। তারেক রহমান দেশকে পর পর দুর্নীতিতে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন করার প্রতীক, হাওয়া ভবনের লুটপাটের প্রতীক এবং দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার শাস্তিপ্রাপ্ত আসামি। তারেক রহমানের নেতৃত্বে উনারা দেশে আন্দোলন করবেন অর্থাৎ তারা আবার জ্বালাও-পোড়াও শুরু করবে, আবার মানুষ পোড়াবে। জনগণ এগুলো হতে দেবে না। তারা যতই তারেক রহমানের কথা বলে ততই তারা জনগণ থেকে দূরে সরে যায়।’ 

বিএনপি মহাসচিবের অভিযোগ ‘সরকার গায়েবি মামলা করছে’ এর প্রেক্ষিতে ড. হাছান বলেন, ‘সরকার কোনো গায়েবি মামলা করছে না। বরং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব গায়েবি কথাবার্তা বলছেন। আগের মামলায় যারা জামিনে আছে তাদের কিছুই করা হচ্ছে না, যাদের জামিন বাতিল হয়েছে তাদের তো পুলিশ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ধরবে।’

#

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৮১০  ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৪৬১০

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ। এ সময় ৩ হাজার ৭৫৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।    

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মৃত্যুবরণ করেনি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৩০ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৮৪ হাজার ৭৯৭ জন।

কবীর/পাশা/রেজাউল/২০২২/১৬১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ৪৬০৯ 

মানামায় বাংলাদেশ ও ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে থাকবে ফিনল্যান্ড

মানামায় (ফিনল্যান্ড), ২০ নভেম্বর :     

রোহিঙ্গা ইস্যুতে ফিনল্যান্ড বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন সেদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেক্কা হাভিস্তো। গতকাল বাহরাইনের মানামায় ১৮তম আইআইএসএস মানামা সংলাপের দ্বিতীয় দিনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এর সাথে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তিনি এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিকদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদান এবং মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেন।

বৈঠকে ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে টিকা কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে কোভিড-১৯ মোকাবিলা এবং বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।

বাংলাদেশ ও ফিনল্যান্ডের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করে দুদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তর্জাতিক ফোরামে বহুপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে পারস্পরিক সমর্থন ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখার কথাও পুনর্ব্যক্ত করেন।

ফিনল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের উদ্যোগের প্রশংসা করেন। এ প্রেক্ষিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন সবুজ শক্তি বা গ্রিন এনার্জির বিষয়ে ফিনল্যান্ডের বিভিন্ন উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং এক্ষেত্রে বাংলাদেশকে দক্ষতা ও প্রযুক্তি দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানান।

বৈঠকে উভয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্বে খাদ্য ও জ্বালানি সংকটসহ দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে বলেন, এ যুদ্ধের ফলে মূলত সারাবিশ্বের সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। উভয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্ষতিগ্রস্ত সকল দেশের জনগণের কল্যাণে অনতিবিলম্বে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিসমাপ্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

#

মোহসিন/অনসূয়া/শাম্মী/রবি/আসমা/২০২২/১২৩০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৪৬০৮ 

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী     

ঢাকা, ৫ অগ্রাহায়ণ (২০ নভেম্বর) :     

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ২১ নভেম্বর ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২ উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার নেতৃত্বে দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সাতজন বীরশ্রেষ্ঠকে যাঁরা মাতৃভূমির জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর বীর সদস্যদের। আমি তাঁদের আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করি। আমি সশস্ত্র বাহিনীর যুদ্ধাহত সদস্য ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।   

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী জাতির গর্ব ও আস্থার প্রতীক। মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর তিন বাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ পরিচালনা করে। তাদের সম্মিলিত আক্রমণে হানাদার বাহিনী দিশেহারা হয়ে পড়ে যা আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে। তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামের ইতিহাসে ২১ নভেম্বর একটি স্মরণ

2022-11-20-16-24-f32a8246215b0bcef966864dd36bcf49.docx 2022-11-20-16-24-f32a8246215b0bcef966864dd36bcf49.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon