Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ জুন ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 11/6/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২২০০
 
এক-এগারো’র কুশীলবরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে এখনও সক্রিয়
                                                          --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, এক-এগারো’র কুশীলবরা দেশকে অস্থিতিশীল ও অগণতান্ত্রিক ধারায় প্রবাহিত করার জন্য এখনও সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বর্তমান সরকারের গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে এই প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রের কবল থেকে দেশকে রক্ষা করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। 
মন্ত্রী আজ ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির এক সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালে আজকের এদিনে সংসদ চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ মুক্তি অগণতান্ত্রিক ধারা থেকে দেশের মুক্তি। আপোষহীন মনোভাব আর জনগণের অনড় দাবির মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এক-এগারো সরকারের হাত থেকে দেশ মুক্তি লাভ করে। 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির অন্যান্য সদস্য সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
 
রবীন্দ্র/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২১৯৯
 
শিক্ষা উপমন্ত্রীর সঙ্গে চীনা প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
 
চীনের অন্যতম প্রাচীন হুনান বিশ্ববিদ্যালয়ের চার সদ্যসের একটি প্রতিনিধিদল শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে আজ সচিবালয়ে তার দপ্তরে সাক্ষাৎ করে।
 
সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধিদল উচ্চ শিক্ষার জন্য হুনান বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ থেকে শিক্ষার্থী নেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে। এ সময় তারা  প্রযুক্তিবিদ্যা,  মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভিন্ন বিষয়ে  এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণা ও শিক্ষার্থী বিনিময় কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা বলেন।
 
শিক্ষা উপমন্ত্রী হুনান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে  বিশেষ করে নতুন বিশ্ববিদ্যালগুলোর সঙ্গে যৌথভাবে পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালনার পরামর্শ দেন। মহিবুল হাসান চৌধুরী বাংলাদেশে হুনান বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ক্যাম্পাস খোলার আহ্বান জানান। দেশের শিক্ষার্থীরা যাতে চীনে গিয়ে সহজে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার করতে পারে সেজন্য ভাষা দক্ষতার সনদের ব্যাপারে শর্ত শিথিল করার অনুরোধ করেন।
 
উপমন্ত্রী বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে হুনান বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতির উল্লেখ করে উপমন্ত্রী বলেন, নতুন এই ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
 
#
 
জাহিদ/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২১৯৮
কৃষিমন্ত্রীর সাথে তিন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
বর্তমান সরকার শুরু থেকেই কৃষি গবেষণায় বিশেষ জোর দিয়ে এর বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে। দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন এবং তা মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারিত হওয়ায় ফসলের ফলন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বাংলাদশে আজ খাদ্য ঘাটতির দেশ হতে খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে উপনীত হয়েছে। দেশের সকল মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ সুষম খাদ্য নিশ্চিত করা সরকার অঙ্গীকার। সরকার কৃষির যান্ত্রিকীকরণে ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ সহায়তা প্রদান করছে, প্রয়োজনে আরো  সহায়তা বাড়ানো হবে।  
  আজ সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত গধৎরব-অহহরপশ ইঙটজউওঘ, স্পেনের রাষ্ট্রদূত অষাধৎড় ফব ঝধষধং, জার্মানির রাষ্ট্রদূত গরপযধবষ ঝপযঁষঃযবরংং এবং ইউরোপীয় মিশনের কমিউনিটি ডেপুটি চিফ কড়হংঃধহঃরহড়ং ঠধৎফধশরং এর সাথে বৈঠকে এসব কথা বলেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রদূতরা আসন্ন ঋঅঙ এর মহাপরিচালক নির্বাচনে ফ্রান্সের প্রার্থী এবংষধরহ-খধহল্কবষষব এর পক্ষে বাংলাদেশের সমর্থনের ব্যাপারে কথা বলেন। এ সময় ব্রেক্সিট নিয়েও কথা হয়। তারা বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে সহযোগী, কৃষির উন্নয়নে পূর্ণ সহযোগিতা করবেন। ইইউ বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখে সুশাসন, অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব রোহিঙ্গা সংকট, অভিবাসন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং উন্নয়ন সহযোগিতার মতো পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে একসঙ্গে কাজ ও সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে। তারা বলেন, বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়াতে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের অনুকূল ভাবমূর্তির আরো প্রসার ঘটাতে হবে। এর জন্য প্রধানত অর্থনৈতিক সংস্কার বিশেষত ব্যবসায় খরচ হ্রাস করতে হবে। এছাড়া তারা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বেগবান করার পরামর্শ দেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষি যান্ত্রিকীকরণে সরকার ৩ হাজার কোটি টাকার কৃষি যন্ত্র ক্রয়ের জন্য একটি প্রকল্প প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে তাদের জানান। আধুনিক ও বাণিজ্যিক কৃষির ক্ষেত্রে ফ্রান্স, স্পেন, জার্মানি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তা চান মন্ত্রী।
বৈঠক শেষে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক ও খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বোরো ধান নিয়ে সরকার বেশ উদ্বিগ্ন। মূল সমস্যা হলো খাদ্য গুদামের। খাদ্য গুদামের ধারণক্ষমতা প্রায় ২১ লাখ মেট্রিক টন। সরকার ১২ লাখ মেট্রিক টন চাল ও দেড় লাখ মেট্রিক টন ধান কেনার যে কার্যক্রম হাতে নিয়েছে তা বাড়িয়ে ধান ক্রয় করা হবে আরো আড়াই লাখ মেট্রিক টনসহ মোট ৪ লাখ মেট্রিক টন এবং প্রয়োজনে এ পরিমাণ আরো বাড়ানো হবে। ধান সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কেনা হবে, এখানে সিন্ডিকেটের কোনো কাজ নেই। কৃষি মন্ত্রণালয় ধান/চালের আর্দ্রতা মাপার জন্য ৩ হাজার মেশিন ক্রয় করতে যাচ্ছে। ফলে কৃষক মিলে চাল নিয়ে যাওয়ার আগে তার ধানের/চালের আর্দ্রতা ঠিক আছে কিনা জেনে নিতে পারবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ধানের উৎপাদন ও কৃষি মজুরি বেশির কারণে এবারে এই পরস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ধানের মুল্য নির্ধারণ করা ছিল ২৬ টাকা। দেশের ২শ’টি জায়গায় ৫ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার স্টিলের সাইলো নির্মাণ করা হবে। এখানে ড্রাই মেশিন থাকবে ধান শুকানোর জন্য। এছাড়া সরকার সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনে মিল মালিকদের মাধ্যমে চাল তৈরি করে মিলারদের কাছ থেকে চাল ক্রয় করা যায় কিনা তাও দেখা হচ্ছে। সর্বোপরি কৃষকদের কল্যাণে সরকার সর্বোচ্চ আন্তরিক।
#
গিয়াস/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৯৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১৯৭
কৃষকের কাছ থেকে আরো ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার সিদ্ধান্ত
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
চলমান বোরো মৌসুমে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে আরো ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ২৬ টাকা দরে ধান সংগ্রহ করা হবে। আজ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। 
মন্ত্রী বলেন, এ বছর ধানের উৎপাদন অনেক বেশি হয়েছে। ফলে ধানের মূল্য একটু কমেছে। কৃষকের এ ক্ষতি পুষিয়ে নেবার জন্য আরো ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান ক্রয় করা হবে। সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করে সেই ধান মিলারদের নিকট দেয়া হবে চালে রূপান্তর করার জন্য। পাশাপাশি এ সমস্যা সমাধানে স্থায়ী পথ খোঁজা হচ্ছে। তিনি বলেন, সারা দেশে ২০০টি জায়গায় ১০ লাখ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন প্যাডি সাইলো নির্মাণ করা হবে। প্রতিটির ধারণক্ষমতা হবে ৫ হাজার মেট্রিক টন। 
মন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম। এক সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও নানা কারণে দেশে খাদ্য ঘাটতি দেখা দিতো। এখন বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। উত্তরবঙ্গে এখন আর মঙ্গা নেই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরামর্শ দিয়েছেন কিভাবে ধানের দাম বাড়ানো যায়। তিনি আমাদের আরো বেশি ধান কেনার এবং কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনে মিলারদের মাধ্যমে চাল করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনার ক্ষেত্রে আর্দ্রতা প্রধান সমস্যা। এ সমস্যা দূর করার জন্য ৩ হাজার আর্দ্রতা পরিমাপ করার মিটার কেনার অর্ডার দেয়া হয়েছে। এ সমস্ত মিটার ইউনিয়ন পর্যায়ে বিতরণ করা হবে যাতে কৃষকরা তাদের ধানের আর্দ্রতা নিজ গ্রামেই পরিমাপ করতে পারে। 
উল্লেখ্য, চলমান বোরো মৌসুমে ১০ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল, দেড় লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং দেড় লাখ মেট্রিক টন ধান (এক লাখ মেট্রিক টন চালের সমপরিমাণ) সংগ্রহ করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ৩৬ টাকা দরে সেদ্ধ চাল, ৩৫ টাকা দরে আতপ চাল এবং ২৬ টাকা দরে ধান সংগ্রহ করা হচ্ছে। গমের সংগ্রহ মূল্য ২৮ টাকা। ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান ২৫ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। গম সংগ্রহ করা হবে ১ এপ্রিল থেকে ৩০ জুন  পর্যন্ত। আজ নতুন করে আরো ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। 
  খাদ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, খাদ্য সচিব শাহবুদ্দিন আহমদসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
#
 
সুমন/মাহমুদ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১৯৬
সরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাইজেশন
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সচিবের সম্মেলন কক্ষে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। 
সরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহের ডিজিটাইজেশনের লক্ষ্যে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়। এর আওতায় প্রশিক্ষণ পদ্ধতির উন্নয়ন, ই-লার্নিং কোর্স প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, প্রযুক্তিগত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রভৃতি ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান করা হবে। তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম সরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহকে এই সহযোগিতা প্রদান করবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ এবং তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন। 
এটুআই প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক এন এম জিয়াউল আলম, বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
শিবলী/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১৯৫
আগামীকাল বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) : 
বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে আগামীকাল বাংলাদেশেও পালিত হবে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস। 
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে ‘ঈযরষফৎবহ ংযড়ঁষফহ’ঃ ড়িৎশ রহ ভরবষফং, নঁঃ ড়হ ফৎবধসং!’ (শিশুশ্রম নয়, শিশুর জীবন হোক স্বপ্নময়!)।
এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার শিশুশ্রম নিরসনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সরকার ইতিমধ্যে ৩৮টি কাজকে শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ২শ ৮৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্পের চতুর্থ পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিযুক্ত এক লাখ শিশুকে প্রত্যাহার করে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হবে। এর আগে সরকার ২০১০ সালে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি প্রণয়ন করেছে। এ নীতি বাস্তবায়নে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং শিশুশ্রম নিরসন কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য গঠিত জাতীয় বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কমিটিগুলো কাজ করছে। 
কোনো শ্রমিকের সন্তান যাতে শ্রমে নিযুক্ত না হয় সে জন্য শ্রমিকের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল হতে শিক্ষা সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপের ফলে শিশুশ্রম নিরসনে জনসচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। 
দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন। মন্ত্রণালয়, আইএলও ঢাকা অফিস, বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমে আলোচনা অনুষ্ঠান, বিশেষ প্রকাশনা, পোস্টার, লিফলেট বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। 
#
 
আকতারুল/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২১৯৪
বর্তমান সরকার বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ গঠনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ
                                -বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন): 
বর্তমান সরকার বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। এতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিচর্চা এবং গবেষণামূলক কাজের বিকাশ ও বিস্তৃতি ঘটছে। নীতি-নির্ধারনী পর্যায়ের সহযোগিতা এবং উপযুক্ত পরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় গত কয়েক বছরে দুর্লভ সাফল্য অর্জন করেছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এর অধীনস্থ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিজ্ঞান চর্চা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং যথাযথ ক্ষেত্রে এর প্রয়োগের জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের সম্মেলন কক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (ঘঝঞ) ফেলোশিপ: গবেষণা ফলাফল ও প্রয়োগ’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি  মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন।
মন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠন, বিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণা উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে জাতির পিতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মরণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ অন সায়েন্স এন্ড আইসিটি শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। এসময় মন্ত্রী গবেষক ও বিজ্ঞানীগণকে আন্তরিকতার সাথে গবেষণাকর্ম পরিচালনার আহ্বান জানান যাতে সাধারণ জনগণের কষ্টার্জিত অর্থের সুষ্ঠু ও যথাযথ ব্যবহার হয়। 
সেমিনারের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন, আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্ব হয়। এতে দেশের বিভিন্ন গবেষক তাদের গবেষণার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন ও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী, গবেষকবৃন্দ, মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
#
বিবেকানন্দ/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৯/১৫৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২১৯২
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন দেশের সরকারকে সংশ্লিষ্ট করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন): 
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি ও প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া তদারকির জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সরকার এবং সিভিল সোসাইটিকে সংশ্লিষ্ট করতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন দেশের অনারারি কনসাল জেনারেল ও বিদেশে বাংলাদেশের অনারারি কনসাল জেনারেলদের অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
সম্প্রতি লেখা এক পত্রে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক এ বাস্তচ্যূত বিশাল রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বোঝা অনির্দিষ্টকালের জন্য বহন করতে বাংলাদেশ সক্ষম নয়। যুগের পর যুগ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত ও দুর্দশাগ্রস্ত এ জনগোষ্ঠীর অবস্থান বাংলাদেশে দীর্ঘায়িত হলে এ অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা হুমকির  মুখে পড়তে পারে।
ড. মোমেন বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের উদ্দেশ্যে তিনটি চুক্তি স্বাক্ষরসহ ১৯৭৮ ও ১৯৯২ সালের মত মিয়ানমারের সাথে দ্বিপাক্ষিকভাবে এ সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে। তারপরও দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুসরণ করে নিরাপদ, সম্মানজনক, স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের জন্য রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের লক্ষ্যে দৃশ্যমান সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে মিয়ানমারের ব্যর্থতা ও চরম অনাগ্রহের কারণে এখনও স্বদেশে প্রত্যাবাসন শুরুর কার্যক্রম অনিশ্চিয়তার মধ্যেই আছে। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভুমিকা প্রত্যাশা করে বাংলাদেশ।
মন্ত্রী আরো বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জ ও বাঁধা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবিক দিক বিবেচনায় এই অসহায় লোকদের অস্থায়ী আশ্রয় দেয়ার মত অত্যন্ত সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
#
তৌহিদুল/অনসূয়া/রবি/শামীম/২০১৯/১৫১৫ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২১৯১
বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন): 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ জুন বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ১২ জুন ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
আইএলও দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে 'ঈঐওখউজঊঘ ঝঐঙটখউঘ'ঞ ডঙজক ওঘ ঋওঊখউঝ, ইটঞ ঙঘ উজঊঅগঝ!' যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
আমাদের সরকার শিশুদের অধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইতোমধ্যে আমরা জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ এবং ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম প্রতিরোধ ও নিরসন বিষয়ক আইএলও কনভেনশন অনুসমর্থন করেছি। যে কোন সংঘাত, সংকট, দুর্যোগে শিশুদের অধিকার রক্ষায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ২০২৫ সালের মধ্যে সকল ধরনের শিশুশ্রম নিরসনে এসডিজি’র লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সরকার ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে।
আমরা জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০ প্রণয়ন করেছি। এ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং শিশুশ্রম বিষয়ক কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কমিটিগুলো কাজ করে যাচ্ছে। শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ৩৮ ধরনের কাজকে চিহ্নিত করে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিযুক্ত শিশুদের প্রত্যাহার করে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে। শ্রমিকদের সন্তানদের যাতে শিশুশ্রমে নিয়োজিত হতে না হয়, সে লক্ষ্যে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন থেকে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের সন্তানদের উচ্চশিক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর শিশুশ্রম সমীক্ষা ২০০৩ অনুযায়ী বাংলাদেশে শ্রমে নিয়োজিত শিশুর সংখ্যা ছিল ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন, ২০১৩ সালের শিশুশ্রম সমীক্ষা অনুযায়ী তা হ্রাস পেয়ে ১ দশমিক ৭ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে দেশে শিশুশ্রম বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে।
আমি শিশুশ্রম প্রতিরোধ ও শিশুদের কল্যাণে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সিভিল সোসাইটি ও গণমাধ্যম, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাই।
আমি ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/রবি/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৯/১০২৬ ঘণ্টা 
 
Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon