Handout Number : 2301
National Mourning Day observed in Washington with renewed pledge to build
“Sonar Bangla” dreamt by Father of the Nation
Washington, D.C, August 15 :
The National Mourning Day was observed in Bangladesh embassy in Washington, D.C. paying homage to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, marking the 43rd anniversary of his martyrdom.
Officers and employees of the embassy led by Bangladesh Ambassador to the U.S.A. Mohammad Ziauddin took the fresh vow to finish the unfinished task of the great leader under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.
The Day’s program began with ceremonial hoisting of national flag at half-mast by Ambassador Mohammad Ziauddin with the playing of national anthem.
Later, the Ambassador along with the embassy officers and employees placed wreath at the bust of the Father of the Nation on the chancery premises, and one minute silence was observed in memory of the martyrs of the August 15 tragedy.
A special prayer was offered seeking salvation of the departed souls of the Father of the Nation and members of his family who embraced the martyrdom on the fateful night of August 15, 1975.
In the evening, the program began with reading out verses from the Holy Books and messages from Hon’ble President, Hon’ble Prime Minister, Hon’ble Foreign Minister and Hon’ble State Minister for Foreign Affairs at the Bangabandhu auditorium. The messages were read out by DCM Mahbub Hassan Saleh, Defence Attaché Brig Gen Shamsuzzaman, Minister (Press) Shamim Ahmad and Counsellor (Commerce) Sk. Aktar Hossain respectively.
A discussion on the life and achievements of Bangabandhu was held. Paying rich tributes to the memory of the Father of the Nation, Ambassador Mohammad Ziauddin termed Bangabandhu the greatest ever Bengali and the architect of independent Bangladesh who liberated the Bengali nation by breaking the shackles and subjugation of thousands of years.
He said when Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was rebuilding the war-torn Bangladesh, a group of disgruntled and renegade army officers committed the heinous crime in which Bangabandhu along with most members of his family was brutally assassinated. The Ambassador hoped the convicted killers of Bangabandhu who are hiding abroad would be brought back to Bangladesh to face justice.
In observance of the 43rd anniversary of death of the Father of the Nation, a special prayer will be offered during the Jummah prayer on August 17 at the “Islamic Center of Washington” in D.C., and food will be served by the embassy among the participants in the prayer.
#
Shamim/Nice/Mosharaf/Joynul/2018/2300 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩০০
পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
--- আইনমন্ত্রী
কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা এখনো এ দেশে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশকে দুর্বল করতে এবং দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে নানা ষড়যন্ত্র করছে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে শেখ হাসিনার সরকারকে পুনরায় নির্বাচিত করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিদেশে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে।
আজ কসবা উপজেলা সুপার মার্কেট চত্বরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মআহ্বায়ক এমজি হাক্কানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোঃ আনোয়ার হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট আনিসুল হক ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মআহ্বায়ক এডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, কাজী মোঃ আজহারুল ইসলাম ও রুহুল আমিন ভূঁইয়া বকুল, কসবা পৌর মেয়র মোঃ এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহীন সুলতানা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বিলকিছ বেগম প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতার্মীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজাউল/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২২২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৯
সৃজনশীল মানুষেরা তাঁদের সৃষ্টিকর্মে বার বার বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পান
--- আসাদুজ্জামান নূর
ঢাকা, ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট) :
সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, এ পৃথিবীতে বহু রাষ্ট্রনায়কের জন্ম হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যে পরিমাণ কাব্য ও সাহিত্য এদেশে রচিত হয়েছে, তা পৃথিবীতে আর কোনো রাষ্ট্রনায়ককে নিয়ে হয়নি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যে সাহিত্য রচিত হয়েছে, তার কোনো তুলনা নেই। এমনকি বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের প্রবক্তা মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলাকেও নিয়ে নয়। বঙ্গবন্ধু যেভাবে এদেশের কবি, সাহিত্যিক, শিল্পী তথা সৃজনশীল মানুষকে স্পর্শ করেছেন, তাঁর তুলনা পৃথিবীতে সত্যিই বিরল। তাই সৃজনশীল মানুষেরা তাঁদের সৃষ্টিকর্মে বার বার বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পান।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত দেশের বিশিষ্ট কবি ও বাচিক শিল্পীদের অংশগ্রহণে “বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা পাঠ ও আবৃত্তি” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের সভাপতি শিল্পী হাশেম খান।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করে শোনান কবি মুহাম্মদ নুরুল হুদা, নূহ-উল-আলম লেনিন, আসাদ মান্নান, কাজী রোজী, আসলাম সানী, শিহাব সরকার, হাবিবুল্লাহ সিরাজী, মুহাম্মদ সামাদ, নির্মলেন্দু গুণ, অসীম সাহা, আলম তালুকদার, কামাল চৌধুরী, আনিসুল হক, তারিক সুজাত, রবিউল হুসাইন, রুবী রহমান ও মোহাম্মদ সাদিক।
বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা আবৃত্তি করে শোনান মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, সৈয়দ হাসান ইমাম, আশরাফুল আলম, হাসান আরিফ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, নায়লা তারান্নুম চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম, মাহীদুল ইসলাম ও ডালিয়া ইসলাম।
#
ফয়সল/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৮
বাংলাদেশ দূতাবাস ও হাইকমিশনে জাতীয় শোক দিবস পালন
কলম্বো, ১৫ আগস্ট :
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস, হাইকমিশন ও উপ-হাইকমিশনে জাতীয় শোক দিবস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী পালিত হয়।
দূতাবাসগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণ; এক মিনিট নীরবতা পালন; বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ; মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ; আলোচনা সভা; দোয়া/প্রার্থনা এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী করা হয়। সেখানে আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শনের ওপর আলোকপাত করেন। বক্তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে মহান নেতার অসামান্য অবদানের কথা শ্রদ্ধাভরে তুলে ধরেন। তাঁরা ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫-এ বর্বর হত্যাকা-ের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, বঙ্গবন্ধু হলেন বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা, স্বাধীনতার রূপকার, অবিসংবাদিত অকুতোভয় নেতা।
ভিয়েতনামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ শোককে শক্তিতে রূপান্তর করার মাধ্যমে জাতির পিতার সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’ গড়তে প্রবাসে বসবাসরত সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
কলম্বো হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং দেশের সাধারণ মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে তাঁর জীবনব্যাপী সংগ্রামের কথা স্মরণ করেন। এসময় তিনি চ্যান্সারি ভবনে নব গঠিত “বঙ্গবন্ধু পাঠাগার” উদ্বোধন করেন।
নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনার রোকব-উল-হক এর সভাপতিত্বে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার সৈয়দ মুয়াজ্জেম বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত তাদের সম্পর্কের মধ্যে একটি সুবর্ণ যুগে পৌঁছেছে। এই সম্পর্কের ভিত্তি বঙ্গবন্ধুর ধারা স্থাপিত হয়।
থাইল্যা-ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং ইউনেসক্যাপের স্থায়ী প্রতিনিধি সাইদা জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের মাগফেরাত কামনা করেন। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
এছাড়া কলকাতা বাংলাদেশ উপহাইকমিশন, বাংলাদেশ উপহাইকমিশন মুম্বাই, ইতালির মিলানে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী পালন করা হয়।
#
মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২১৩৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৭
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় শোকদিবস পালন
ঢাকা, ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট) :
জাতীয় শোকদিবসে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আজ মৎস্য ভবনের সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়ার আয়োজন করে। মন্ত্রণালয়ের সচিব রইছউল আলম ম-লের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ প্রধান অতিথি ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের মৎস্যখাতকে অর্থনীতির দ্বিতীয় উৎস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন বলেই আজ মৎস্য খাত স্বয়ম্ভরতা অর্জন করেছে। আমরা আবার মাছে ভাতে ও দুধে ভাতে বাঙালির হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করতে যাচ্ছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা দুধ ও ডিম উৎপাদনে যথাক্রমে ৬৫ শতাংশ ও ৮৫ শতাংশ অগ্রগতি অর্জন করেছি এবং শিগগিরই স্বয়ম্ভরতা অর্জন করবো।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিএফডিসি’র চেয়ারম্যান দিলদার আহমদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অরুণ কুমার মালাকার, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গুলজার হোসেন ও প্রাণিসম্পর অধিদফতরের মহাপরিচালক হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক বক্তৃতা করেন।
এর আগে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
#
শাহ আলম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৬
মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু
-- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
কেশবপুর, ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট):
শুধু দেশের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৩ হাজার ৫৩ দিন কারাগারে কাটিয়েছেন। এদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে তিনি তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উৎসর্গ করেন। শুধু স্বাধীনতা অর্জন নয় মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকীতে জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ উদযাপন উপলক্ষে কেশবপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে দিনের শুরুতে কেশবপুর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, শোকর্যালিতে অংশগ্রহণ এবং শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণ করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করার মাধ্যমে ঘৃণ্য হত্যাকারীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মুছে ফেলতে চেয়েছিল। তাদের সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের ধারায় ফিরে এসেছে। তিনি এসময় জাতির পিতাকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের বিষয়ে সচেতন থাকার জন্য সকলকে আহবান জানান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি তপন কুমার ঘোষ, তানভীর সাদেক, যশোর জেলা পরিষদের সদস্য হাসান সাদেক, কেশবপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক ও আব্দুল লতিফ রানা, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খান।
#
মাসুম/মাহমুদ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৪
বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশ, একটি জাতি, একটি মানচিত্র
--- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট) :
তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে জানলেই জানা হবে বাংলাদেশকে। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ, একটি জাতি, একটি মানচিত্র, একটি পতাকা, আমাদের স্বাধীনতা। নিন্দুক আর জাতির শত্রুরা বঙ্গবন্ধুর উচ্চতা একচুল পরিমাণও খাটো করতে পারেনি।
আজ রাজধানীর কাকরাইলে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) মিলনায়তনে তথ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তন এবং বাংলাদেশকে নিরাপদ ও স্থায়ী করতে বঙ্গবন্ধু হত্যার রাজনীতির বাহকদের সমাজ, রাজনীতি ও ক্ষমতা থেকে নির্বাসনে পাঠাতে হবে।’
প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহারের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক হারুন অর রশীদ এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ।
পঁচাত্তর সালের পর স¦াধীনতা বিরোধী চক্র ধারাবাহিকভাবে ষড়যন্ত্র-হত্যা-খুনের অপরাজনীতি করছে উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘তারা ১৫ আগস্ট মিথ্যা জন্মদিন পালনের নামে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পক্ষে উল্লাস, ২১ আগস্ট শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা, জঙ্গি-সন্ত্রাস ও আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো, যুদ্ধাপরাধীর বিচার আটকানো আর নির্বাচন বানচাল করে অস্বাভাবিক সরকার তৈরির চক্রান্ত করে আসছে, এদের ক্ষমা নেই।’
আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আজহারুল হক, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ রফিকুজ্জামান ও পিআইবির মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলমগীর।
#
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৫
বঙ্গবন্ধুর জীবনভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন
ঢাকা, ৩১ শ্রাবণ (১৫ আগস্ট) :
১৫ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর গণগ্রন্থাগারে শওকত ওসমান মিলনায়তনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর ও গণগ্রন্থাগারের যৌথ আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জীবনভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও আলোকচিত্রের দু’দিনব্যাপী প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেনের সভাপতিত্বে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ ও প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গণগ্রন্থাগারের মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকার।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, এই প্রামাণ্যচিত্র ও আলোকচিত্রগুলো সাক্ষী দিচ্ছে বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতির পিতা, বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতিসত্তার নির্মাতা।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২৯৩
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতার জন্ম না হলে আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণ হতো না। আজ জাতীয় শোক দিবসে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে আগারগাঁও বন ভবনে এক আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এবং সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর দীর্ঘ সংগ্রামের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে একটি সশস্ত্র যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ সেই সুদীর্ঘ সংগ্রামের শেষ লগ্নে এসে তিনি, ‘যার যা আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকতে’ বললেন। একটি জাতিকে এটা বিশ্বাস করাতে পেরেছিলেন যে, বাংলাদেশ একসময় অবশ্যই স্বাধীন হবে। এই বিশ্বাসটা যদি তিনি দিতে না পারতেন তাহলে তাঁর সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে লাখ লাখ বাঙালি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ত না। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি বলেই আজ বিশ্বের দরবারে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি। আজ আরেকটা স্বপ্ন আমাদের দেখাচ্ছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু যেমন স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়ে সেটা পূরণ করেছেন তেমনি তাঁর কন্যা আমাদের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ৪১ সালে আমরা উন্নত দেশে পরিণত হবো। তিনি সেটা বাস্তবায়ন করবেন, সেই স্বপ্ন পূরণের পথে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী বলেন, ঘাতকরা চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর চিহ্ন এ দেশ থেকে মুছে ফেলতে। তারা শিশু রাসেলকে পর্যন্ত ক্ষমা করেনি। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর ১৯৭৫ থেকে ৯৬ সাল পর্যন্ত এ দেশের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু বাঙালির ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলা কখনোই সম্ভব হবে না। কারণ বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু একই সূত্রে গাঁথা।
সভায় বক্তাগণ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সাথে একই দিনে নিহত তাঁর পরিবারের সকল সদস্যের পরকালীন শান্তি ও মঙ্গল কামনা করেন।