Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 8 ‍September 2017

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৩২০

জনগণের আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে সরকার কাজ করছে
                                                  ---পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

বাঘা (রাজশাহী), ২৪ ভাদ্র (৮ সেপ্টেম্বর) :

    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম বলেছেন, জনগণের আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, আগামী ২০১৮ সাল নাগাদ বাঘা-চারঘাটের সকল রাস্তা পাকাকরণ করা হবে যাতে জনগণকে আর দুর্ভোগ পোহাতে না হয়।

    প্রতিমন্ত্রী আজ বাঘা উপজেলার পীরগাছা মসজিদ থেকে ভায়া বটতলা পর্যন্ত রাস্তার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন ও পীরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনের সম্প্রসারণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন।

    বাঘা উপজেলার পীরগাছা মসজিদ থেকে ঈদগাহ ভায়া বটতলা পর্যন্ত ৫০০ মিটার রাস্তা নির্মাণে প্রায় ২৮ লাখ টাকা ব্যয় হবে এবং ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে পীরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবন এলজিইডির তত্তাবধানে নির্মিত হবে।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার উন্নয়নে স্কুল ভবন নির্মাণ, রাস্তাঘাট সংস্কার, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ ও তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবাসহ প্রতিটি খাতে সরকার নানামুখী উন্নয়ন করেছে। তিনি বলেন, সরকারের উন্নয়নের গতি সহ্য করতে না পেরে স্বাধীনতা বিপক্ষের শক্তি কোন ইস্যু ছাড়াই উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে। কারণ তারা চায় না দেশে উন্নয়ন হোক, জনগণ সুখে শান্তিতে বসবাস করুক। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার যে উন্নয়ন করেছে তা জনগণের চোখে পড়ার মতো। তাই জনগণ আওয়ামী লীগের আদর্শ রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার জনগণকে ভালোবাসে বলেই এবারের বন্যায় জনগণের কাছে আশানুরূপ ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে।

    অনুষ্ঠানে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল, পৌর মেয়র আক্কাস আলী, বাঘা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক, চারঘাট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকতসহ অংগসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হামিদুল ইসলাম এতে সভাপতিত্ব করেন।
#
মারুফ/আফরোজা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/২১২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ২৩১৯

সাক্ষরতা অর্জন করি ডিজিটাল বিশ্ব গড়ি

ঢাকা, ২৪ ভাদ্র (৮ সেপ্টেম্বর) :
      সার্বিক উন্নয়নে সাক্ষরতার বিকল্প নেই। সাক্ষরতার মাধ্যমে জ্ঞান অর্জনের দ্বার উন্মুক্ত হয় যা জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করে। সাক্ষরতা ও দক্ষতা সম্পন্ন মানুষই একটি দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানবসম্পদ। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে হলে দক্ষ মানবসম্পদের গুরুত্ব অপরিসীম।   
    আজ আর্ন্তজাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এসব কথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সাক্ষরতার হার ৭২ দশমিক ৩ শতাংশ, দেশের বিদ্যমান ২৮ শতাংশ নিরক্ষর জনগোষ্ঠীকে সাক্ষর ও দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করার জন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।  টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতা ও দক্ষতাসম্পন্ন মানবসম্পদের প্রয়োজন। বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে আশা করা যায় বাংলাদেশ ২০২১ সালের পূর্বেই মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত হবে।
    মন্ত্রী মোস্তাফিজুর বলেন, স্বাধীনতার পর পরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের প্রাথমিক শিক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন। তিনি চৎরসধৎু ঝপযড়ড়ষং (ঞধশরহম ঙাবৎ) অপঃ, ১৯৭৪ পাশ করে ৩৬ হাজার ৬১৫ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন। আর ২০১৩ সালে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  প্রায়  ২৬ হাজার ১৯৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন এবং সাথে সাথে ৯১ হাজার জন শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করেন ।
    মন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশকে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর পৃথিবীর সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড় করাতে হলে আগামী প্রজন্মকে হতে হবে সাক্ষর এবং ডিজিটাল প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন। বর্তমান সরকার শিক্ষার প্রসার ও নিরক্ষরতামুক্ত এবং তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই সরকার বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা, বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, উপবৃত্তি কার্যক্রমসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে এবং রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে সরকার নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরক্ষরতা দূরীকরণ কর্মসূচিকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়তে দল-মত-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রয়াস চালাতে হবে।
    এর আগে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি জাতীয় শহিদ মিনার থেকে শুরু হয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে এসে শেষ হয়। র‌্যালির নেতৃত্ব দেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
    আর্ন্তজাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৭ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আসিফ-উজ-জামান। আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক বাসুদেব গাঙ্গুলী এবং বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইউনেস্কো ঢাকার প্রতিনিধি ঝঁহ খবর। অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ ইউনিট, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আগত কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, দাতা সংস্থা, ইউনেস্কো ও বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা শেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
#
গিয়াস/আফরোজা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮১৩ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৩১৮

 কেশবপুরের বন্যা পরিস্থিতির স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ


কেশবপুর (যশোর), ২৪ ভাদ্র (৮ সেপ্টেম্বর) :

    কেশবপুরের বন্যা পরিস্থিতির স্থায়ী সমাধানে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে এর সুফল কেশবপুরবাসী পেতে শুরু করেছেন।
    জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে বিভিন্ন বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে একথা বলেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে যাতে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয় সেজন্য স্থানীয় জনগণকে সচেতন হতে হবে। যেখানে সেখানে বাঁধ দেয়া এবং মাছের ঘের নির্মাণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
    তিনি বলেন, বন্যা দুর্গতদের জন্য বন্যা পরবর্তী চাহিদা ও পরিস্থিতি অনুযায়ী সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেশবপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মাসুম/আফরোজা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭৪৪ ঘণ্টা

 

Todays handout (3).docx Todays handout (3).docx