Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ মে ২০১৬

তথ্যবিবরণী ২০/০৫/২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ১৬৯২ 

জঙ্গিরা ধর্ম, বিজ্ঞান ও গণতন্ত্রের শত্রম্ন
                          -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে): 

    কালজয়ী বিজ্ঞানী আইনস্টাইন স্মরণে বিজ্ঞান সাময়িকী টেলিস্কোপ এর 'আইনস্টাইন ও সাধারণ আপেক্ষিকতা' সংখ্যার প্রকাশনা উৎসবে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু জঙ্গিদের আজব প্রাণী হিসেবে অভিহিত করেছেন। 

    রাজধানীর পরমাণু শক্তি কেন্দ্রে গতকাল রাতে বিজ্ঞান গবেষক রম্নশো তাহের সম্পাদিত এ সাময়িকীর বিশেষ সংখ্যাটি উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, জঙ্গিরা আজব প্রাণী। এরা ধর্ম, বিজ্ঞান ও গণতন্ত্রের শত্রম্ন।

    দেশে বিজ্ঞান চর্চার পরিবেশ বজায় রাখার ওপর গুরম্নত্বারোপ করে মন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞান চর্চায় প্রয়োজন অসামপ্রদায়িক, মুক্ত চিনত্মার পরিবেশ।

    বিশিষ্ট কবি ও স'পতি রবিউল হুসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিজ্ঞান সাময়িকী টেলিস্কোপ এর প্রধান সম্পাদক অধ্যাপক মাহফুজা খানম, বেতার-সমপ্রচার বিশেষজ্ঞ মনোরঞ্জন দাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোস সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক শামীমা কে চৌধুরী, বিজ্ঞান সংগঠক শাহজাহান মৃধা, কলামিস্ট ও মণি সিং-ফরহাদ স্মৃতি ট্রাস্টের সভাপতি শেখর দত্ত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ইসতিয়াক এম সৈয়দ বক্তব্য রাখেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২০০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৬৯০

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজসমূহের র‌্যাংকিং শিক্ষার মানোন্নয়ন করবে
                                                               ---শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে) :

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অধিভুক্ত কলেজসমূহের র‌্যাংকিংয়ের উদ্যোগ এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সুস্থ প্রতিযোগিতা সৃষ্টির মাধ্যমে শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

    শিক্ষামন্ত্রী আজ (শুক্রবার) ঢাকার শাহবাগে জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত র‌্যাংকিংয়ে সেরা কলেজসমূহকে অ্যাওয়ার্ড ও সনদ প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন।

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নানও বক্তৃতা করেন।

    অনুষ্ঠানে র‌্যাংকিংয়ে নির্বাচিত কলেজসমূহকে সনদ ও ক্রেস্ট প্রদান করেন শিক্ষামন্ত্রী।

    র‌্যাংকিংয়ে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম ৫টি সেরা কলেজ হিসেবে সনদ গ্রহণ করে রাজশাহী কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, ঢাকা কলেজ, ঢাকা কমার্স কলেজ এবং বরিশালের বিএম কলেজ।

    শিক্ষামন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বলেন, সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের র‌্যাংকিংয়ের লক্ষ্যে অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন প্রণয়ন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তিনি আরো বলেন, দেশের উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়ন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে উচ্চশিক্ষা কমিশন হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

    জনাব নাহিদ বলেন, আমরা চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রমের পাশাপাশি গবেষণা, জ্ঞান অনুসন্ধান ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখবে। এ লক্ষ্য পূরণে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে হেকায়েপ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।
#
সাইফুল্লাহ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৬৯১
 
সিপিএ ও আইপিএ সিআইএস-কে মানবকল্যাণে ভূমিকা রাখতে হবে
                                                             ----স্পিকার

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে) :
    বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহে সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সিপিএ কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ইন্টারপার্লামেন্টারি এসেম্বলি অভ্ মেম্বার নেশন্স অভ্ দ্য কমনওয়েলথ অভ্ ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস (আইপিএ সিআইএস )এর আদর্শ ও মুল্যবোধের সাথে মিল থাকায় এ দু‘টি আন্তর্জাতিক সংস্থাকে বিশ্বব্যাপী মানবকল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে ।
    তিনি আজ রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের তাভরেস্কি (ঞধাৎরপযবংশরু) প্যালেসে
আইপিএ সিআইএস এর ৪৪তম সম্মেলনের প্লেনারি সেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।    
স্পিকার বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন, জেন্ডার বৈষম্যরোধ, তরুণ সমাজের উন্নয়ন, মানবাধিকার  প্রতিষ্ঠা, সামাজিক নিরাপত্তা ইত্যাদি চ্যালেঞ্জগুলো বিশ্বের সব দেশের জন্য একই। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য পরস্পরের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে সিপিএ ও আইপিএ সিআইএস এর একসাথে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশেগত বিপর্যয় সারাবিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক্ষেত্রে সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশসমূহ এবং দ্বীপ রাষ্ট্রসমূহে বড় ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তিনি বিশ্বের সকল রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
রাশিয়ান ফেডারেশনের স্পিকার ও আইপিএ সিআইএস এর চেয়ারপার্সন ভ্যালেনটিনা  ম্যাটভিয়েনকোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য ও আইপিএ প্রেসিডেন্ট সাবের হোসেন চৌধুরী বক্তৃতা করেন। এ সময় জাতীয় সংসদের  হুইপ ইকবালুর রহিম উপস্থিত ছিলেন। আইপিএ সিআইএসভুক্ত আর্মেনিয়া, বেলারুশ, কাজাকিস্তান, কিরগিজ, তাজিকিস্তান, ইত্যাদি দেশসমূহের প্রতিনিধিগণ সম্মেলনে যোগদান করেন।
#
হুদা/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯৩৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৬৮৭

দেশব্যাপী ১৩ হাজার ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে): 

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বাঁশ-কাঠের সাঁকোর পরিবর্তে দেশব্যাপী ১৩ হাজার ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। ৩ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৯ সালের জুন মাসের মধ্যে ব্রিজগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে। এর ফলে গ্রামীণ যোগাযোগ সহজতর হবে, প্রাকৃতিক দুর্যোগকালে প্রানিত্মক পর্যায়ে পৌঁছানো যাবে এবং এভাবে বাংলাদেশ দুর্যোগ সহনশীল দেশে পরিণত হবে।

    এ ১৩ হাজার ব্রিজের নির্মাণকাজ তদারকিসহ মাঠ পর্যায়ে সামাজিক নিরাপত্তা নেটওয়ার্কের সকল কাজ সূচারম্নভাবে সম্পন্ন করতে প্রত্যক উপজেলা প্রকল্প বাসত্মবায়ন কর্মকর্তাকে মোটর সাইকেল দেয়ার সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়েছে। ১৩৩ উপজেলায় ইতোমধ্যে মোটর সাইকেল সরবরাহ করা হয়েছে। আজ রাজধানীর রাওয়া কমপেস্নক্সে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাকী ৩৩৭টি মোটর সাইকেল কর্মকর্তাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। গ্রামীণ এলাকায় কম-বেশী ১৫ মিটার ব্রিজ-কালভাট নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এ ব্রিজগুলো করা হবে। একই প্রকল্প থেকে এ মোটর সাইকেলগুলো ক্রয় করা হয়।

    দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিধি হিসেবে উপসি'ত থেকে মোটর সাইকেলের চাবির রেপিস্নকা দুর্যোগ ব্যবস'াপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের  
কাছে হসত্মানত্মর করেন এবং কয়েকজন কর্মকর্তার কাছে মোটর সাইকেলও হসত্মানত্মর করেন। দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ সচিব মো. শাহ্‌ কামাল এসময় উপসি'ত ছিলেন। 

    দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী এসময় বলেন, বিশ্বে দুর্যোগ ব্যবস'াপনায় রোল মডেল হিসেবে জনগণের জানমালের রড়্গায় সরকার প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে। আসন্ন ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় মাঠ পর্যায়ের সকল প্রসত্মত্মুতি নিশ্চিত করতে তিনি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

#

ওমর/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ১৬৮৮

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলড়্গে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে): 

    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:-

    ‘‘শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা ২০১৬ উপলড়্গে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল  বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জানাই  মৈত্রীময় শুভেচ্ছা।

    মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমার সাথে সম্পৃক্ত। তিনি ছিলেন মহামানব এবং জীবের মঙ্গল কামনায় সত্যসন্ধ। বুদ্ধের  চেতনায় ছিল দুঃখ জয়ের মাধ্যমে জীবের মুক্তি কামনা। পৃথিবীকে সুখী ও শানিত্মপূর্ণ করে গড়ে তোলার জন্য তিনি নিরনত্মর প্রয়াস চালান। ‘চতুরার্য সত্য’ তত্ত্বে তিনি জীবনে দুঃখ, দুঃখের উৎপত্তি, দুঃখ  ভোগের কারণ এবং তা  থেকে মুক্তির পথ  দেখান। তাঁর মতে ‘নির্বাণ’ লাভের মাধ্যমে মানুষ জীবনের পরমার্থ অর্জন এবং সকল প্রকার দুঃখ  থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে পারে। এজন্য তিনি অষ্টমার্গ তথা প্রজ্ঞা, শীল ও সমাধি চর্চার উপদেশ  দেন। তিনি স'ান-কাল-পাত্রের ঊর্ধ্বে ওঠে পৃথিবীর সকল জীবের কল্যাণ ও সুখ কামনা করেন। ‘সব্বে সত্তা সুখীতা  হোন'’ -পৃথিবীর সকল প্রাণি সুখী  হোক, এ ছিল বুদ্ধের শাশ্বত দর্শন।

    মহামতি বুদ্ধ একটি  সৌহার্দ্য ও শানিত্মপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় আজীবন সাম্য ও  মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন। ‘অহিংস পরম ধর্ম’ বুদ্ধের এই অমিয় বাণী আজও সমাজের জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। আজকের এই অশানত্ম ও অসহিষ্ণু বিশ্বে মূল্যবোধের অবড়্গয় রোধ ও সমাজে শানিত্ম প্রতিষ্ঠায় মহামতি বুদ্ধের জীবনাদর্শ গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। প্রাচীনকাল  থেকে বাংলার মাটি ও মানুষের সাথে  বৌদ্ধদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সভ্যতা ও কৃষ্টি গভীরভাবে মিশে আছে। বিদগ্ধ গবেষক, প-িত ও  বৌদ্ধ চিনত্মাবিদগণ তাঁদের অনুসন্ধিৎসু গবেষণার মাধ্যমে  বৌদ্ধ ধর্মের প্রাচীন সভ্যতা, কৃষ্টি ও ঐতিহ্যকে বিশ্ব দরবারে পরিচিতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় তুলে ধরবেন বলে মনে করি।

    বাংলাদেশ আবহমানকাল  থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এ  দেশের সকল ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম ও আচার অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে পালন করে আসছে। এটা আমাদের সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যের চর্চা ও বুদ্ধের মহান আদর্শকে ধারণ করে  বৌদ্ধ সম্প্রদায় দেশের উন্নয়নে তাদের কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন- এ প্রত্যাশা করি।
 
    শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা সবার জন্য বয়ে আনুক অনাবিল শানিত্ম ও সমৃদ্ধি।

        খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৬৮৯

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলড়্গে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৬ জ্যৈষ্ঠ (২০ মে): 

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:-

    ‘‘মহামানব  গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বোধিলাভ এবং মহাপ্রয়াণের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলড়্গে আমি  দেশের  বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ  দেশবাসীকে আনত্মরিক শুভেচ্ছা জানাই। 

    ভয়, লোভ, লালসাকে অতিক্রম করে গৌতম বুদ্ধ সারা জীবন মানুষের কল্যাণে এবং শানিত্ম প্রতিষ্ঠায় অহিংসা,  মৈত্রী ও করম্নণার বাণী প্রচার করেছেন। শানিত্ম ও সম্প্রীতির মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনই ছিল তাঁর একমাত্র লড়্গ্য। হিংসায় উন্মত্ত পাশবিক শক্তিকে দমন করার জন্য আজকের পৃথিবীতে বুদ্ধের শিড়্গা একানত্ম প্রয়োজন।

    বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির  দেশ। আবহমান কাল  থেকে এদেশে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ মুক্ত পরিবেশে নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘ্নে প্রতিপালন করে আসছেন। আমরা বিশ্বাস করি, ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’। হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের  চেতনাকে ধারণ করে আমরা  বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।  বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীগণও যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন কর্মকা-ে সমানভাবে অংশগ্রহণ করে আসছেন। 

    আমি আশা করি, এ দেশের  বৌদ্ধ সম্প্রদায়  গৌতম বুদ্ধের আদর্শ ধারণ করে জ্ঞান,  মেধা, কর্মদড়্গতা ও কৃতিত্বে নিজেদেরকে আরো ঊর্ধ্বে তুলে ধরবেন। মহামতি বুদ্ধের অহিংস, সাম্য ও  মৈত্রীর বাণী এবং তাঁর জীবনাদর্শ ধারণ ও লালন করে আমরা এদেশকে একটি মানবিক, শানিত্মপূর্ণ ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিশ্বসভায় প্রতিষ্ঠিত করতে সড়্গম হব।

    বুদ্ধ পূর্ণিমা সকলের জীবনে সুখ, শানিত্ম ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক- এ কামনা করছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।’’

#

নুরএলাহি/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮১০ ঘণ্টা 

Todays handout (3).doc Todays handout (3).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon