Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী 16/3/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ১০৫০

বাংলাদেশ-পোল্যান্ড সম্পর্ক ক্রমেই ঘনিষ্ঠতর হচ্ছে 
                                   -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ওয়ারশ (পোল্যান্ড), ১৬ মার্চ :

পোল্যান্ডের ওয়ারশ’র এশিয়া প্যাসিফিক মিউজিয়ামে বাংলাদেশের প্রথিতযশা শিল্পীদের শিল্পকর্ম নিয়ে গত ১৪ মার্চ ২০১৯  শুরু হয়েছে দু’মাসব্যাপী (১৪ মার্চ -১৯ মে) চিত্রপ্রদর্শনী। 

পোল্যান্ডে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও ওয়ারশ এশিয়া প্যাসিফিক মিউজিয়ামের আয়োজনে এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ঢাকাস্থ গ্যালারি চিত্রক এর সহযোগিতায় ‘নদীর কূলে কূলে’ শিরোনামে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-পোল্যান্ড সম্পর্ক ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে ও ঘনিষ্ঠতর হচ্ছে। এ চিত্র প্রদর্শনী আয়োজন কেবল দু’দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় বৃদ্ধি করবে না, বরং পোলিশসহ ইউরোপীয়দের হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী ও সমৃদ্ধ বাঙালি সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার আগ্রহ বৃদ্ধি করবে, যা প্রকারান্তরে দু’দেশের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক স্থাপনে জোরালো ভূমিকা রাখবে।

প্রতিমন্ত্রী এ আয়োজনের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। একই সঙ্গে বাংলাদেশি চিত্রশিল্পীদের শিল্পকর্মসমূহ পোল্যান্ডে আনা-নেয়ার ব্যাপারে উদ্ভূত জটিলতা ও প্রতিবন্ধকতার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতে এ সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে শিল্পীদেরকে আশ্বস্ত করেন।

অনুষ্ঠানে পোল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহফুজুর রহমান, ওয়ারশ এশিয়া প্যাসিফিক মিউজিয়ামের পরিচালক ঔড়ধহহধ ডধংরষবংিশধ, পোল্যান্ডে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণ, স্থানীয় কাউন্সিলরসহ জনপ্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ৬৫ জন শিল্পীর ৬৬টি চিত্রকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে। প্রদর্শনীটি পোল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশি ও স্থানীয় পোলিশসহ ইউরোপীয়দের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে।

#

ফয়সল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১০৪৯

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি
                                    -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

গোপালগঞ্জ, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘জাতির পিতার অবর্তমানে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত সোনার  বাংলা প্রতিষ্ঠার কাজ এগিয়ে চলছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার  অভিযাত্রায়  আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের  কর্মী হিসেবে  কাজ  করে  যাচ্ছি।’

প্রতিমন্ত্রী আজ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০১৯  উদ্যাপনের প্রস্তুতি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সাথে এ কথা বলেন। 

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামীকাল ১৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয়  শিশু দিবস-২০১৯ উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে শিশু সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক  অনুষ্ঠানের আয়োজনসহ বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।  এ বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর  জন্মবার্ষিকী ও জাতীয়  শিশু দিবস পালন করা হবে।  এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন,  জেলা  আওয়ামী লীগ  ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার চেতনাকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে তাঁর অসমাপ্ত স্বপ্ন অসাম্প্রদায়িক  উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায়  নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা চারবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।  

এর আগে প্রতিমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিসৌধে জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিয়ে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন। এ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত এসএসএফসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। জাতির পিতার ৯৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ, পাশাপাশি নেয়া হয়েছে নিñিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আগামীকাল জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

#

আনোয়ার/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ১০৪৮

বিএসবি ফাউন্ডেশন স্কুল ক্রিকেটের উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :

বিএসবি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এবং ক্যামব্রিয়ান স্পোর্টস ইনস্টিটিউটের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ‘বিএসবি ফাউন্ডেশন স্কুল ক্রিকেট-২০১৯’ মাসব্যাপী টুর্নামেন্টের উদ্বোধন হয়েছে। 

আজ গাজীপুরে শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহ্সান রাসেল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন।

এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ জাতীয় আয়োজন আমাদের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎকে আরো উজ্জ্বল করবে। সুবিধাবঞ্চিত ও অনগ্রসরমান বিভিন্ন অঞ্চল থেকে প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। এ ধরনের উদ্যোগ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের ক্রিকেটকে আরো সুদৃঢ় করবে। 

অনুষ্ঠানে  বিএসবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন এম. কে. বাশার, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
 
#

আরিফ/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ১০৪৭ 
 
এসএমই ফাউন্ডেশন দেশে নারী জাগরণে ভূমিকা রাখছে
     -- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) : 
এসএমই ফাউন্ডেশন থেকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা মূলধন হিসেবে যে আর্থিক সহায়তা পান সেটি আরো বৃদ্ধি এবং এই প্রক্রিয়া আরো সহজ করা দরকার। ফলে এ খাতে কর্মসংস্থান আরো বৃদ্ধি পাবে এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদন সম্ভব হবে। 
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন আজ ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘৭ম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা ২০১৯’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপণ্যকে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। স্থানীয়ভাবে বছর জুড়ে এ সকল পণ্যের মেলা ও প্রদর্শনীর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি বলেন, এসএমই ফাউন্ডেশন দেশে নারীদের জন্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে নারী জাগরণে ভূমিকা রাখছে। এতে নিজ পরিম-লে নারীদের আর্থিক সক্ষমতা ও সম্মান বৃদ্ধি পেয়েছে। 
শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসসমূহ ও দেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসমূহে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের পণ্যের প্রদর্শনী ও বিক্রয়কেন্দ্র স্থাপনের সুযোগ করে দিতে হবে। এ সকল পণ্যের প্রচার আরো বাড়াতে হবে। দেশের ১৬ কোটি মানুষের ৩২ কোটি হাতকে কর্মীর হাতে পরিণত করা সম্ভব হলে দেশ হতে দারিদ্র্য বিমোচন করা সম্ভব হবে। এ জন্য দেশের তরুণ ও যুবকদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগের উদ্যোগ নিতে হবে।
শিল্পসচিব বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ভারী শিল্পের সহায়ক হিসেবে কাজ করে যা সামগ্রিকভাবে দেশে শিল্প বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বংশানুক্রমিকভাবে পরিচালিত। প্রশিক্ষণ প্রদান ও নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে এ সকল পণ্যকে বিশ্বমানের করতে হবে। 
অনুষ্ঠানে ৬টি ক্যাটেগরিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের মাঝে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০১৯’ প্রদান করা হয়। বর্ষসেরা মাইক্রো উদ্যোক্তা- নারী ক্যাটাগরিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নুর নকশী মহিলা জাগরণের স্বত্বাধিকারী তাহারিমা বেগম, বর্ষসেরা মাইক্রো উদ্যোক্তা-পুরুষ ক্যাটেগরিতে চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জের জনতা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোঃ ওলি উল্লাহ, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- নারী ক্যাটেগরিতে পাবনার ভাঙ্গুড়ার এস আর হ্যান্ডিক্রাফটসের স্বত্বাধিকারী সুমনা সুলতানা সাথী, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা- পুরুষ ক্যাটেগরিতে ঢাকার কেরানীগঞ্জের মহিউদ্দিন ইঞ্জিনিয়ার্স এন্ড ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী মহিউদ্দিন, বর্ষসেরা মাঝারি উদ্যোক্তা- নারী ক্যাটেগরিতে গাজিপুরের কাশিমপুরের কুসুম কলি সু ফ্যাক্টরির স্বত্বাধিকারী নাজমা খাতুন এবং বিশেষ ক্যাটেগরিতে জামালপুরের মুকুন্দবাড়ীর সিড়ি হস্তশিল্পের স্বত্বাধিকারী আরিফা ইয়াসমিন ময়ূরী পুরস্কার লাভ করেন। 
মেলায় দেশে উৎপাদিত পাটজাত পণ্য, খাদ্য ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য, চামড়াজাত সামগ্রী , ইলেক্ট্রিক্যাল ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য, প্লাস্টিক ও অন্যান্য সিনথেটিক পণ্য, হস্তশিল্প, ডিজাইন ও ফ্যাশনওয়্যারসহ অন্যান্য মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ২৮০টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। আজ থেকে শুরু হয়ে এসএমই পণ্য মেলা আগামী ২২ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। 
#
 
মাসুম/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৯৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৪৬
 
শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে
    --কৃষিমন্ত্রী
টাঙ্গাইল, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
কৃষিমন্ত্রী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, শিক্ষার্থীদের ভালো মানুষ, সৎ ও চরিত্রবান এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে। নৈতিক ও মূল্যবোধের শিক্ষায় শিক্ষিত করে উন্নত বাংলাদেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে প্রস্তুত করতে হবে। মানসম্মত শিক্ষা এবং সময় উপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। আজ থেকে ৫০ বছর আগে গ্রামীণ শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধনে যাঁরা সচেষ্ট হয়েছিলেন, তাঁদের অবদান মহান, আমি তাদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। 
 
আজ টাঙ্গাইলে মির্জাপুর ফতেপুর ময়নাল হক বিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
 
এ ধরনের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সকল প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিলনমেলা ঘটে ও নিজেদের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হয়।  বর্তমান সরকার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার উৎকর্ষ সাধন এবং বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গড়ে তুলতে সর্বোতভাবে দক্ষতা ও সততার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও মেধা-মননে সমৃদ্ধ হয়ে উন্নত বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান যুগ জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগ। উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে। এজন্য শিক্ষক, অবিভাবক ও জনপ্রতিনিধি সবার প্রচেষ্টা থাকতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করবে।
 
#
 
গিয়াস/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯১৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৪৫
 
প্রচলিত শিক্ষার পাশাপাশি প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা অর্জন করতে হবে
                                                  ---মোস্তাফা জব্বার
নেত্রকোণা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
ডাক,  টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আগামীর বিশ্ব হবে প্রযুক্তিনির্ভর। তিনি বলেন, শুধুমাত্র  পাঠ্যবই বা গতানুগতিক সিলেবাস দিয়ে সামনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা যাবে না। ইন্টারনেট পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জ্ঞানভা-ার উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের সুফলকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। মন্ত্রী পরিবর্তিত পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে প্রচলিত শিক্ষার পাশাপাশি প্রযুক্তিনির্ভর জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।  
 
মন্ত্রী আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯ তম জন্মদিন উপলক্ষে ‘শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় নেত্রকোণা’ আয়োজিত আলোচনা সভায়  প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
 
অস্থায়ী ক্যাম্পাসে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. রফিক উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য হাবিবা রহমান খান। মূল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির।  
 
মন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই প্রথম মানুষ যিনি বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা করেছেন। জাতির পিতার হাতে দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সারাবিশ্বে অনুসরণ করার মতো দেশ তৈরি করেছেন তাঁরই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।’ জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত  হবে। সে লক্ষ্য অর্জনে তিনি নানামুখী কার্যক্রম হাতে নেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে  ১৯৭৩ সালে  বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (ওঞট) এর সদস্য পদ লাভ করে। 
 
স্বাধীনতার মাত্র তিন বছর পরেই তথ্য প্রযুক্তিখাতকে এগিয়ে নিতে ১৯৭৪ সালে তিনি রাঙামাটির বেতবুনিয়ায় প্রথম  ভূ-উপগ্রহকেন্দ্র স্থাপন করে ডিজিটাল বাংলাদেশের বীজ বপন করেন। যার সাহায্যে তথ্য-উপাত্ত আদান-প্রদানের মাধ্যমে বহির্বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ তৈরি হয়।
 
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিকাশে ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরের বাজেটে কম্পিউটার ও এর যন্ত্রাংশের ওপর থেকে শুল্ক ও কর প্রত্যাহার করেন। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহারে প্রযুক্তিসমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করার ঘোষণা করেন। বাংলাদেশ ২০২০ সালে মুজিব বর্ষ উদ্যাপন করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
 
জনগণের দোরগোড়ায় তথ্যপ্রযুক্তির সুফল পৌঁছে দিতে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশকে ২০২১ সালে মধ্যমআয়ের এবং ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘রূপকল্প-২০২১’ ‘রূপকল্প-২০৪১’, ও ২১০০ সালের ব-দ্বীপ মহাপরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে তিনি ছাত্র-শিক্ষকসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। 
 
পরে মন্ত্রী ময়মনসিংহ পৌরসভা মিলনায়তনে ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম সাহিত্য সম্মেলন বিষয়ক মতবিনিয় সভায় সভাপত্বি করেন। 
 
অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
শহিদুল/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯১১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৪৪
 
মানবিক মূল্যবোধে এগিয়ে বাংলাদেশ, পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরণ নয়
   ---তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘মানবিক মূল্যবোধে অনেক পশ্চিমা দেশ থেকে আমরা এগিয়ে আছি, তাই পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরণ নয়। তারা ভৌত ও অবকাঠামোগত দিক দিয়ে উন্নততর হলেও, পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধে আমরা তাদের থেকে উন্নত ও বেশি ধনী।’
 
মন্ত্রী আজ দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে মহানগর নাট্যমঞ্চ হলে ঢাকা মানবাধিকার কনভেনশন ২০১৯ এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
 
ন্যায়ভিত্তিক সুষম সমাজ, উন্নত রাষ্ট্রের পাশাপাশি উন্নত জাতি গঠনে মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকারের ওপর সবিশেষ গুরুত্বারোপ করে ড. হাছান এ সময় জাতির পিতার আসন্ন জন্মদিনের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির অধিকার রক্ষায় প্রথমে স্বাধিকার আন্দোলন গড়ে তোলেন, পরে তিনি আন্দোলনকে স্বাধীনতা সংগ্রামে রূপ দেন। স্বাধীনতার পর মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যার কারণে তাঁর ‘সোনার বাংলা’ গড়ার স্বপ্ন পুরোপুরি বাস্তবায়িত হতে পারেনি, যা পূর্ণ করার কাজ করে চলেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে সে লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।’ 
 
মানবাধিকার রক্ষায় আয়োজক সংস্থার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে সকল মানবাধিকার সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান মন্ত্রী। মানবাধিকার নিয়ে প্রশংসনীয় কাজের জন্য সংস্থার নির্বাচিত কর্মীদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন তিনি। 
 
বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সংস্থার কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী কাজী রেজাউল মোস্তফার সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে কানিজ ফাতেমা আহমেদ এমপি এবং কনভেনশন উদ্বোধক হিসেবে সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব সাইফুল ইসলাম দিলদার বক্তব্য রাখেন।
 
#
 
আকরাম/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯০৪ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৪৩
 
নিউজিল্যান্ডে নৃশংস হামলার দ্রুত পূর্ণ তদন্ত দাবি তথ্যমন্ত্রীর
 
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
নিউজিল্যান্ডে নৃশংস হামলার দ্রুত ও পূর্ণ তদন্ত দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ। 
 
মন্ত্রী আজ দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে মহানগর নাট্যমঞ্চ হলে ঢাকা মানবাধিকার কনভেনশন ২০১৯ এ যোগদান শেষে সাংবাদিকদের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দুই মসজিদে হামলায় তিন বাংলাদেশিসহ নিহতদের জন্য গভীর শোক, আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা ও বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যদের প্রাণ রক্ষায় সৃষ্টিকর্তার কাছে পরম কৃতজ্ঞতা ও এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘এই নৃশংস হামলার নিন্দা জানানোর ভাষা নেই। আমরা নিউজিল্যান্ডকে শান্তির দেশ হিসেবে জানতাম। সেখানে মসজিদের মধ্যে প্রার্থনারত নিরীহ মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যার ঘটনা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ও নিন্দনীয়।’ 
 
মন্ত্রী বলেন, ‘সবচেয়ে আশ্চর্যজনক যে, হামলাকারী আগে থেকেই হামলার পরিকল্পনা ও তার ঘৃণা-বিদ্বেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেছিল। এমনকি হামলার শুরু থেকে হামলা পরিচালনার ঘটনাও সে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ দিয়েছিল। আঠারো মিনিট ধরে পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার লাইভ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া হলো। একটি মসজিদের পর আরেকটি মসজিদে হামলা হলো, কিন্তু পুলিশ সেখানে পৌঁছাতে পারলো না, এটি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক ও দুঃখজনক। আমাদের দেশেও এমন উপর্যুপরি হামলা করা সম্ভব নয় বলে আমি মনে করি।’ 
 
‘যানজটের ঢাকা শহরেও কোথাও আগুন লাগলে পাঁচ মিনিটের মধ্যে সেখানে ফায়ার ব্রিগেড পৌঁছে যায়, আর যানজটহীন নিউজিল্যান্ডে হামলাস্থলে পুলিশ পৌঁছাতে পারলো না, এটি দ্রুত ও পূর্ণ তদন্তের বিষয়’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জঙ্গি দমনে ইতিমধ্যে যথেষ্ট দক্ষতা প্রমাণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আজ জঙ্গিদমনে উৎকৃষ্ট উদাহরণ। আমাদের অভিজ্ঞতা অন্যদের কাজে লাগতে পারে।’ 
 
তথ্যমন্ত্রী এ সময় জাতীয় ক্রিকেট দলের নিরাপত্তায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের ক্রিকেট দলের সদস্যদের প্রাণ রক্ষায় সৃষ্টিকর্তার কাছে পরম কৃতজ্ঞতা জানাই। কিন্তু এটি অত্যন্ত চিন্তার বিষয় যে, তারা পাঁচ মিনিট আগে সেখানে পৌঁছালে কি ঘটনা ঘটতো! যেখানে আমাদের জাতীয় ক্রিকেট দল তাদের জাতীয় দলের সাথে খেলতে গেছে, সেখানে তাদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেই।’
 
#
 
আকরাম/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯০১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৪২
 
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন
                    ---নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
বাংলাদেশ  আওয়ামী  লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের যা দিয়ে গেছেন, সে ঋণ আমরা শোধ করতে পারব না। বঙ্গবন্ধু দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং জাতির পিতা হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছেন, স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং বাস্তবায়ন করেছেন। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করা পর্যন্ত প্রতিটি আন্দোলনে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। ’৭০ এর নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু একক নেতায় পরিণত হয়েছেন।’ 
 
তিনি আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট অয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
 
সংগঠনের সহসভাপতি রেদুয়ান খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট বলরাম পোদ্দার, বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী রফিকুল আলম, একুশে পদক বিজয়ী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আমানুল হক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রোকেয়া প্রাচী, সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা। 
 
প্রতমিন্ত্রী বলনে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা করার দুঃসাহস আমার নেই। তাঁকে স্মরণ করতে পারছি এটা আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করার জন্য অনুষ্ঠানের দরকার নেই, তাঁর চেতনাকে ধারণ করেই আমরা সঠিক ধারায় এগিয়ে যাব। ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার আহ্বানকে পাকিস্তানি জান্তারা সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করার চেষ্টা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
 
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত লেখা ও আলোচনা হয়েছে, পৃথিবীর আর কোন নেতাকে নিয়ে এত আলোচনা হয়নি। দুর্নীতি, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নকে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে আমরা সোনার বাংলা গড়ে তুলব।
#
 
জাহাঙ্গীর/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৩৬ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                Number: 1041

  Prime Minister's message on the occasion of 99th birth anniversary

of Bangabandhu and National Children's Day

Dhaka, 16 March:    

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the 99th birth anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and National Children's Day :

            "I pay my deep homage to the greatest Bangalee of all time, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on his 99th birth anniversary. The day is our National Children's Day. I convey my best wishes to the countrymen, especially the children, on this auspicious occasion. This year the theme of Bangabandhu's birth anniversary and National Children's Day is 'Bangabandhu's birthday, rinse life of the children with colour.'

            We have relentlessly been working to make children's lives colorful. The main aim of the Father of the Nation of his long political career was to liberate the Bangalee nation and bring economic freedom. The language movement of 1948, the election of United Front in 1954, 6-point movement of 1966, mass upsurge in 1969, general elections in 1970 and the independence war of 1971 were carried out under the undisputed leadership of the Father of the Nation. Under his leadership, we achieved an independent sovereign Bangladesh.

            Bangabandhu had a limitless love for the children. He added special provisions in the constitution with regard to the responsibilities and duties of the state to the welfare of children. In 1974, he enacted children laws and made primary education compulsory.

            The present government is undertaking and implementing various initiatives for the welfare of the children. 'World Children's Day' and 'Children's Rights Week' are being observed at national level to protect child rights and to ensure their safety. National Child Policy-20l1, Child Act-2013, Child Marriage Prevention Act-2017 have been enacted. National children's day, child marriage prevention day, street-children rehabilitation and various activities for children with special needs have been undertaken.

            We are pledge-bound to make our beloved motherland as a safe habitat for the children. Various programs related to safety, food and nutrition, shelter and protection for children and basic needs like education and health are being implemented along with sustainable development under the social safety net program to prevent child labour. Free textbooks are being provided to the students at the beginning of the year, "Almost 100 percent children are now going to school. We have published books based on life and work of the Father of the Nation and added original history of liberation war in the textbooks for the children. Children are being involved in art, literature, culture and various branches of sports in order to infuse patriotism, build personality and develop their confidence.

            Our goal is to create a better future by ensuring equal rights for all children. The role of parents, family and society is immense in achieving this goal. On this day, I urge everyone to stop violence against children and child abuse.

            Let us dedicate our present to the welfare of the children. Let us build Golden Bangladesh as dreamt by Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

            I wish every success of all programs undertaken for the celebration of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman's 99th Birth Anniversary and National Children's Day, 2019.

Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever."

#

Emrul/Nice/Rahat/Sanjib/Mosharaf/Abbas/2019/1710 HoursHandout                                                                                                                                                           Number : 1040

President’s Message on the occasion of 99th birth anniversary

of Bangabandhu and National Children Day

Dhaka, 16 March :

                President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the 99th birth anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and National Children Day :

"On the occasion of the 99th birth anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and National Children Day 2019, I pay my profound tribute to the memory of the greatest leader. On this auspicious day, I convey my heartfelt greetings and felicitations to the children around the world including Bangladesh.

Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was born in Tungipara of Gopalganj district on 17 March in 1920. Since his boyhood this most distinguished person was very kind and generous to the people but uncompromising on attaining rights. In the early forties of the last century, as a young student leader, he actively participated in politics having close association with Huseyn Shaheed Suhrawardy and Sher-e-Bangla A. K. Fazlul Haque. He led the nation in every movement towards attaining democracy and independence including the Language Movement in 1952, Jukta-Front Election in 1954, movement against Martial Law in 1958, Six-Point Movement in 1966, Mass Upsurge in 1969 and the General Elections in 1970.  For this, he was sent to jail several times and had to bear inhuman sufferings. Despite manifold challenges, he did never compromise with the Pakistani rulers on the question of establishing rights.

On 7 March in 1971, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman delivered the historic address before a mammoth gathering at the Race Course Maidan ignoring the blood-shot eyes of the then Pakistani rulers which was the true mandate of emancipation of the Bangali. Considering the political situation and holding the emotion, dream and desire of the Bangali, Bangabandhu uttered in his speech with thunderous voice, “The struggle this time is a struggle for emancipation, the struggle this time is a struggle for independence" which was, in fact, the true charter of independence. In line with the historic address, Father of the Nation, finally, declared the long-cherished independence on 26th March in 1971. We achieved ultimate victory on December 16, 1971 through a nine-month long armed struggle under the leadership of Bangabandhu. How an address can rouse the whole nation, inspire them to leap into war of liberation for independence, the historic 7th March Speech by Bangabandhu is its unique example. UNESCO has recognized the 7th March Speech of Bangabandhu as part of the ‘World’s Documentary Heritage’ and included it in the ‘Memory of the World International Register’ on 30th October 2017. For his extraordinary contributions to the people, Bangabandhu and Bangladesh, thus, emerged as a unique symbol to the people of Bangladesh. Bangabandhu is now the symbol of independence and the forerunner of freedom not only for the Bangali but also for the down-trodden and oppressed people of the world. He made immense contributions for establishing world peace and harmony including equality, friendship and democracy throughout his life. In his speech on 9th September in 1973 at the 4th Summit of Non-Aligned Movement, held in Algiers, Bangabandhu said, “Today the world is divided into two- the Oppressor and the Oppressed: I am with the Oppressed”.

                    Bangabandhu was the symbol of policy and ideology in politics. He had struggled throughout his life for the welfare and rights of the country and the people. Bangabandhu loved children very much. He knew that to build a happy and prosperous golden Bengal, the new generation would have to be made as a golden man. We have to build our young generation with the spirit of noble qualities from their very childhood. Let us make our generation as enlightened citizens through providing proper education and knowledge and igniting them with the deep sense of patriotism so that they can make themselves as worthy citizens. I welcome the observance of Bangabandhu’s birthday as the `National Children Day’. I hope our new generation will be able to know the life and works of Bangabandhu through observing the day and will contribute to build the nation imbued with the spirit of patriotism.
                    Bangabandhu is the eternal source of our inspiration. I hope his policies and ideals would spread from generation to generation and nourish brave, sacrificial and idealistic leadership. I pray to the Almighty for the salvation of the departed soul of Father of The Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on his 99th birth anniversary.

    Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."

#

Imranul/Nice/Rahat/Sanjib/Mosharaf/Abbas/2019/1702 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১০৩৯
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও 
জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ২ চৈত্র (১৬ মার্চ) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০১৯ উপলক্
Todays handout (13).docx Todays handout (13).docx