Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ জানুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী ২০ জানুয়ারি ২০২২

Handout                                                                                                          Number : 259
 

Bangladesh Foreign Minister talks to the Indonesian Foreign Minister

 

Dhaka, January 20 : 

 

Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen in a phone call yesterday spoke with the Indonesian Foreign Minister Mrs. Retno L P Marsudi. The two Foreign Ministers expressed deep satisfaction at the existing excellent bilateral cooperation between the two countries and vowed to further strengthen the relations in depth and dimensions.   

 

Dr. Momen observed that Bangladesh has been enjoying brotherly and cordial relationship with Indonesia since independence. Both the Ministers agreed to celebrate the 50th year of the diplomatic ties this year in a befitting manner.   

 

Dr. Momen noted with satisfaction on the rising trend in bilateral trade and commerce between Bangladesh and Indonesia in recent years. In this connection, he emphasized on an expeditious conclusion of the proposed Bilateral Preferential Trade Agreement for further enhancement of trade and commerce between the two countries, preferably during this year that marks a watershed in the bilateral relations between Bangladesh and Indonesia. He also stressed on reducing the imbalance existing in the bilateral trade by increasing Indonesian imports from Bangladesh. 

 

Reciprocating the sentiment of Dr. Momen,  Mrs. Marsudi noted with profound satisfaction the fact that Bangladesh- Indonesia bilateral relations was growing from strength to strength and laid importance on further political and economic collaboration for taking the relations to a new level.  

 

Bangladesh Foreign Minister thanked Indonesia for their humanitarian support extended to the Rohingyas and sought political support from Indonesia on the repatriation issue. He requested for Indonesia’s and ASEAN’s continued support in bringing about a sustainable and permanent solution to this protracted crisis. 

 

Dr. Momen further highlighted that Bangladesh wishes to have greater interaction with ASEAN since there are vibrant trade relations with some members of ASEAN and the potential synergy is evident. The Bangladesh Foreign Minister sought Indonesian support to Bangladesh’s candidature for ASEAN’s Sectoral Dialogue Partner. The Indonesian Foreign Minister, while expressing her support for Bangladesh’s candidature, suggested for fostering a greater engagement with the member countries of the ASEAN in this regards.

 

Both the Foreign Ministers exchanged greetings of the New Year and promised to remain in close touch.

 

#

 

Mohsin/Pasha/Sahela/Rahat/Mosharaf/Salim/2022/20.30 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                       নম্বর : ২৫৮

ইসলামে সন্ত্রাস তথা জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই

                                  -- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

            পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, ধর্মের নামে কোনো ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠী যাতে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট না করতে পারে, সেজন্য আলেম-ওলামাদের সজাগ থাকতে হবে। ইসলামে সন্ত্রাস তথা জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই।

            আবুল হাসানাত আজ বরিশালের আগৈলঝাড়ায় সেরালের নিজ বাসভবন চত্বরে গেীরনদী উপজেলার বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

            আবুল হাসানাত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কর্তৃক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর নীতির কারণে দেশে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে, যা উন্নয়নের পূর্বশর্ত। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ক্ষেত্রে বিশ্ববাসীর জন্য অনন্য উদাহরণ। দেশের সকল ধর্মাবলম্বীর মানুষ যাতে স্বাধীন ও নির্ভয়ে স্ব স্ব ধর্ম চর্চা করতে পারে, সে বিষয়ে বর্তমান সরকার সচেষ্ট রয়েছে।

            আবুল হাসানাত বলেন, গেীরনদীর বিভিন্ন শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এসব প্রকল্প নির্দিষ্ট সময়-সীমার মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

#

আহসান/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                       নম্বর : ২৫৭

ই-ডাটাবেজে নিবন্ধিত হলে সহজে সেবা পাবেন এসএমই উদ্যোক্তারা

                                                                                              -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

            শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেছেন, এসএমই ই-ডাটাবেজে নিবন্ধিত হলে সহজে সেবা পাবেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা।

            শিল্পমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত শিল্পসমৃদ্ধ উন্নত দেশ গঠনের লক্ষ্যে ২০২৬ সাল নাগাদ এলডিসি থেকে চূড়ান্তভাবে উত্তরণ, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদেরকে নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। এসএমই পলিসিতে দেশের সকল এসএমইদের তথ্যভাণ্ডার করার নির্দেশনা আছে। সে মোতাবেক এসএমই ডাটাবেজ প্রণয়ন করার লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন এবং এটুআই এর যৌথ প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হবে বলে আমার বিশ্বাস।

            এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দেশের চারটি উপজেলায় এসএমই ই-ডাটাবেজ প্রণয়নের পাইলট কর্মসূচির উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। আজ রাজধানীর শেরে-বাংলানগরে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মোঃ মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোঃ মফিজুর রহমান এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এটুআই (a2i) এর প্রকল্প পরিচালক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর।

            শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৯৯ ভাগ শিল্প ও ব্যবসা কুটিরসহ এমএসএমই খাতের আওতাভুক্ত। এ খাত দেশের অর্থনৈতিক  কর্মকাণ্ডের ৭০ শতাংশই নিয়ন্ত্রণ করে। মোট শিল্প কর্মসংস্থানের শতকরা ৮০ থেকে ৮৫ ভাগ সৃষ্টি  হচ্ছে এসএমই খাতে। এসএমই খাত মোট অভ্যন্তরীণ শিল্পপণ্য চাহিদার শতকরা ৩০ থেকে ৩৫ ভাগ যোগান দিয়ে থাকে। তাই এসএমই ই-ডাটাবেজ কার্যক্রম অত্যন্ত সময়োপযোগী উদ্যোগ। দেশের সকল এসএমই উদ্যোক্তার তথ্য একটি প্ল্যাটফর্মে পাওয়া গেলে এই খাতের উন্নয়নে সরকারের নীতি নির্ধারণ সহজ হবে। এ ধরনের কর্মসূচি অর্থনীতির প্রাণ এমএসএমই খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

            বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশের সবচেয়ে বড় এই খাতকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। কিন্তু নিয়মিত হালনাগাদকৃত ডেটাবেজ না থাকার ফলে আমাদেরকে প্রায়ই সিএমএসএমই খাত নিয়ে নানাবিধ নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণে বেগ পেতে হতো। তাই এসএমই ফাউন্ডেশন ও এটুআই’এর এই উদ্যোগ একটি সময়োপযোগী এবং বাস্তবসম্মত উদ্যোগ। তিনি এটুআই’কে অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এসএমই ফাউন্ডেশন এর সাথে এই কাজ অব্যাহত রাখতে এবং দেশের সকল সিএমএসএমই’কে কীভাবে এই ডেটাবেজের আওতায় আনা যায় তার জন্য যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে।

            অনুষ্ঠানে জানানো হয়, www.smef.nise.gov.bd এই ওয়েব লিংকে লগইন করে একজন উদ্যোক্তা নিজে/ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের সহায়তায়/এসএমই ক্লাস্টার অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে এসএমই ই-ডাটাবেজের জন্য নিজেদের তথ্য আপলোড করতে পারবেন। ২০১৩ সালে পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচালিত সবশেষ অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী দেশের মোট ৭৮ লাখের বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৯ ভাগের বেশি কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতের। উল্লেখ্য, এসএমই ফাউন্ডেশন এটুআই (a2i) এর সহযোগিতায় দেশব্যাপী এসএমই ই-ডাটাবেজ তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ডাটাবেজ তৈরি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২০ জানুয়ারি ২০২২ প্রাথমিকভাবে ঢাকার শ্যামপুর, বগুড়ার আদমদীঘি, পিরোজপুরের নেছারাবাদ এবং কিশোরগঞ্জের ভৈরব-দেশের চারটি উপজেলা/থানায় পাইলট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

#

মাহমুদুল/পাশা/রাহাত/মোশারফ/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর: ২৫৬

 

২০১৮ সালের জন্য ১৭৬ জন ব্যবসায়ীকে সিআইপি কার্ড প্রদান করলেন বাণিজ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি):

 

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। ২০৩০ সালের আগেই বাংলাদেশ এসডিজি অর্জন করবে। দেশের এ উন্নয়নে ব্যবসায়ীদের অবদান অনেক। ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা ছাড়া দেশ এগিয়ে যেতে পারে না। অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবার জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের বিকল্প নেই।

 

মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ের বলরুমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত সিআইপি (রপ্তানি) ও সিআইপি (ট্রেড)-২০১৮ কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করেই ব্যবসা-বাণিজ্য করতে হবে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য দক্ষতা বাড়াতে হবে ব্যবসা-বাণিজ্যে। এ লক্ষ্যে রপ্তানি বাণিজ্য উৎসাহিত করার জন্যই আজ ২০১৮ সালের জন্য মনোনীত ১৭৬ জন ব্যবসায়ীকে সিআইপি কার্ড প্রদান করা হচ্ছে।

 

টিপু মুনশি বলেন, অল্পসংখ্যক পণ্য নিয়ে রপ্তানি বাজারে ভালো করা যাবে না। এজন্য রপ্তানিযোগ্য পণ্যের সংখ্যা বাড়াতে হবে, একই সাথে বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশ আছে যেখানে বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের প্রচুর চাহিদা আছে। সেখানে আমাদের রপ্তানি বাড়াতে হবে।

 

উল্লেখ্য, দেশের মোট ২২টি খাতের ১৮টি পণ্য এবং সেবা খাত থেকে ২০১৮ সালে মোট ১৩৮ জনকে সিআইপি (রপ্তানি) এবং একই সময়ের জন্য ৩৮ জন (পদাধিকার বলে) ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে সিআইপি (টেড্র)- সহ সর্বমোট ১৭৬ জনকে সিআইপি সম্মানে ভূষিত করা হলো। সিআইপি মনোনীত সকলে তাঁদের মেয়াদকালে বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য পাস ও গাড়ির স্টিকার পাবেন, বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান ও মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন কর্তৃক আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন, ব্যবসা সংক্রান্ত ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিমান, রেল, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার পাবেন।

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মোঃ জসিম উদ্দিন ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।

 

#

 

বকসী/পাশা/রাহাত/মোশারফ/রফিকুল/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/১৯০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর:  ২৫৫

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেনকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

 

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি):

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং তাঁর পত্নীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউস থেকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন ও তাঁর পত্নী সেলিনা মোমেনকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

 

#

 

মোহসিন/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/১৮০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর:২৫৪

 

ডিজিটাল নিরাপত্তার চ‌্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জেলাপ্রশাসকদের সহায়তা দরকার

                                                         --ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি):

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা একটি বড় চ‌্যালেঞ্জ। জনসচেতনতা তৈরি এবং অপপ্রচার-সন্ত্রাসের মাধ‌্যমে নিরাপত্তা বিনষ্টকারীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ‌্যমের আইডি শনাক্ত করে তাদের বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগকে অবহিত করলে ব‌্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ব‌্যাপারে জেলাপ্রশাসকদের সহায়তা দরকার বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন‌্য জেলাপ্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান।

 

মন্ত্রী আজ ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলাপ্রশাসক সম্মেলনের তৃতীয় দিনের তৃতীয় অধিবেশনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ বিষয়ে বক্তৃতাকালে এ আহ্বান জানান। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ খলিলুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, জেলাপ্রশাসকগণ তৃণমূলের সাথে সরকারের সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করেন। সরকার তৃণমূল জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় ৪জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ ডিজিটাল সংযুক্তি পৌঁছে দিয়েছে। ডিজিটাল সংযোগের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে মানুষের জীবনমান উন্নয়ন সরকারের লক্ষ‌্য। তিনি ডাকঘর ডিজিটাইজেশনে গৃহীত উদ‌্যোগ তুলে ধরে বলেন, দেশের তৃণমূল অঞ্চলে ২৪০টি ডাকঘরের নির্মাণ কাজ চলছে। নির্মাণকাজের গুণগতমান নিশ্চিত করতে ডিসিদের তদারকীর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

 

অধিবেশনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক বক্তৃতা করেন

#

 

 শেফায়েত/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর : ২৫৩

আইপিটিভিতে সংবাদ প্রচার বন্ধের দাবি এটকোর

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধে আরো তৎপর হোন

                                                -- ডিসিদেরকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ও বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার বন্ধে ডিসিদের আরো তৎপর হবার আহ্বান জানিয়েছেন।

          আজ রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে জেলাপ্রশাসক সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিনের প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে ডেপুটি কমিশনারদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন তিনি। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অধিবেশনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

          এরপর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে ডিসিদেরকে ‘মাঠ পর্যায়ে সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নকারী মাঠ প্রশাসনের প্রাণ’ হিসেবে বর্ণনা করে মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে সাড়ে আট থেকে নয় কোটির কাছাকাছি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে, এ সংখ্যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রচারের একটি বড় ক্ষেত্র এবং অপপ্রচার, গুজব রটানোরও একটি বড় ক্ষেত্র। আমরা যদি গত ৭-৮ বছরের পরিসংখ্যানে দেখতে পাই, আমাদের দেশে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যে সমস্ত গুজব রটানো হয়েছে, অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে, স্থানীয়ভাবে বিশৃঙ্খলা থেকে সারাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরির অপচেষ্টা হয়েছে, প্রায় সবগুলোই এই মাধ্যমে করা হয়েছে। ডিসিদের কাছে আমরা সে বিষয় তুলে ধরেছি, তারা যেন এ ব্যাপারে সবসময় তৎপর থাকেন এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।’

          মন্ত্রী বলেন, ‘ডেপুটি কমিশনারবৃন্দ গতবছরের পয়লা অক্টোবর থেকে বিদেশি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত সম্প্রচার ক্লিনফিড বাস্তবায়নে যেভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে সেজন্য তাদেরকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। এখনও এ ব্যাপারে তাদেরকে নজর রাখতে বলেছি। কেবল নেটওয়ার্ক যারা পরিচালনা করে তারা যাতে কোনক্রমেই স্থানীয়ভাবে টেলিভিশন চ্যানেল হিসেবে কোনো অনুষ্ঠান কিংবা বিজ্ঞাপন প্রচার না করে সেটি এবং পত্রিকা প্রকাশের ক্ষেত্রেও আইনের বিধিবিধান অনুসরণ নিশ্চিত করতে বলেছি।’

          এদিন দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদের সাথে বৈঠকে বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন এটকো নেতৃবৃন্দ তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন। এসোসিয়েশন অভ্ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স-এটকো’র সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী এসময় মন্ত্রীকে একটি স্মারকপত্র দেন। ইকবাল সোবহান বলেন, এটকোর দাবি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ভিডিও সংবাদ প্রচারে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নেয়ার বিধান করা এবং আইপিটিভিতে সংবাদ প্রচার এবং ইউটিউবের মাধ্যমে পত্রিকার সংবাদ প্রচার বন্ধ করা।

                                                                                                         চলমান পাতা - ২

          - ২ -

          তথ্যমন্ত্রী এটকোর দাবির প্রেক্ষিতে বলেন, ‘সম্প্রচার নীতিমালা অনুযায়ী কোনো আইপি টিভি সংবাদ প্রচার করতে পারে না। এছাড়া, ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংবাদ প্রচার করা হচ্ছে এগুলো সম্প্রচার নীতিমালার পরিপন্থি। আপনাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। একইসাথে যে সমস্ত সংবাদপত্র ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে সংবাদ প্রচার করছে তাদের সেটার কোনো অনুমতি নেই। অনুমোদনহীন কিছু করা বেআইনি। সরকার সে ব্যাপারেও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’

          ‘সরকার চাহিদার প্রেক্ষিতে পত্রিকার অনলাইন ভার্সনগুলোকে অনুমোদন দিয়েছে। সেটিতে শর্ত ছিলো, প্রিন্ট আকারে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়, সেটাই শুধু অনলাইনে যাবে। সেখানে ইউটিউব চ্যানেল জুড়ে দিয়ে সংবাদ প্রচার কিংবা টকশো করার কথা নয়। এগুলোর যেহেতু অনুমোদন নেই, আপনাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মনে রাখতে হবে, বঙ্গবন্ধু কè্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ তথ্যপ্রবাহে বিশ্বাস করে এবং সে কারণেই তার হাত ধরে দেশে বেসরকারি টিভি চ্যানেলের যাত্রাশুরু এবং আজ ৪৫টি টিভি লাইসেন্স পেয়েছে, দৈনিক পত্রিকা সাড়ে চারশ’ থেকে ১৩ বছরে বেড়ে হয়েছে সাড়ে বারোশ’, অনলাইন নিউজপোর্টাল কত হাজার তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিষয়।’

          এটকো পরিচালকদের মধ্যে এটিএন চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান, বাংলাভিশনের আব্দুল হক, দীপ্ত টিভি’র কাজী জাহিদুল হাসান, সময় টিভি’র আহমেদ যোবায়ের, ডিবিসি নিউজের এম মঞ্জুরুল ইসলাম, নাগরিক টিভি’র নাভিদুল হক এবং মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান-উল-আলম এবং খাদিজা বেগম প্রমুখ সভায় অংশ নেয়।

#

আকরাম/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২২৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর : ২৫২

নৃত্যকে বলা হয় সকল শিল্পের জননী

                              -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বাঙালি সংস্কৃতির এক প্রাচীন শিল্পসত্তা হচ্ছে নৃত্য। নৃত্যের ভাষা সর্বজনীন। তাই ভাষার গণ্ডি পেরিয়ে দেশে দেশে নৃত্যকলা তৈরি করেছে সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন। শরীর, ছন্দ, মন, সংগীত-এসব নিয়ে নান্দনিক ছন্দিত শরীরী প্রতিমাই হলো নৃত্য। তাই নৃত্যকে বলা হয় সকল শিল্পের জননী।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষ্যে ৭৫টি মৌলিক নতুন নৃত্য নিয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী (২০-২২ জানুয়ারি) ‘জাতীয় নৃত্য উৎসব-২০২২’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রধান অতিথি বলেন, হৃদয়ের টানে ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা করোনাকালেও দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন সচল রাখার চেষ্টা করেছি। বিশেষ করে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এসময় অনলাইনে অনেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। সেজন্য বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় নৃত্য উৎসবে ঢাকার ৫০টি ও ঢাকার বাইরের ২৫টি দলসহ সর্বমোট ৭৫টি নৃত্যদল অংশগ্রহণ করেছে যেখানে নৃত্যশিল্পীদের বেশিরভাগই নবীন। তিনি বলেন, নবীনদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শ্রীবৃদ্ধি ঘটেছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছে মর্মে তিনি উল্লেখ করেন।

          বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার সভাপতি মিনু হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব মোঃ আছাদুজ্জামান।

#

ফয়সল/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮১৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ২৫১

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন মতামতের জন্য অবমুক্ত

                                                                                        -- ভূমিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

          ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, আজ থেকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২১’-এর খসড়া সব অংশীজনের মতামতের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে।

          আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘জেলাপ্রশাসক সম্মেলন ২০২২’-এ ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কার্য অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদানকালে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এ কথা বলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভূমি মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট আজকের কার্য অধিবেশনে ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এবং ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য সোলেমান খান-সহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তরসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, অবৈধ ভূমি দখলকে ফৌজদারি অপরাধের আওতায় এনে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২১-এর খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। ভূমি দস্যুতা রোধে এই আইন কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি জানান, কৃষিজমি সুরক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাসের উদ্দেশ্যে করা ‘ভূমি ব্যবহার আইন ২০২১’-এর খসড়া তৈরিও প্রায় শেষের দিকে।

          ভূমিমন্ত্রী এ সময় জেলাপ্রশাসকদের খাস জমি উদ্ধার এবং খাদ্য নিরাপত্তায় তিন ফসলী জমির সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশ দেন। এক স্থানে বিভিন্ন দপ্তরের জন্য ঊর্ধ্বমুখী সমন্বিত সরকারি অফিস করার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনটি ভূমিমন্ত্রী এসময় পুনর্ব্যক্ত করেন।

          সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরো বলেন, ভূমি অধিগ্রহণ মামলায় (এলএ কেস) মোক্তারনামা (পাওয়ার অভ্ এটর্নি) ব্যবস্থা বাতিল করার ব্যাপারটি বিবেচনাধীন আছে। কারণ অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া ও ক্ষতিপূরণ প্রদানের সময় পাওয়ার অভ্ এটর্নির মাধ্যমে ব্যাপক দুর্নীতি হয়। বিশেষত গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষ এটার মাধ্যমে অসাধু ব্যক্তির দ্বারা প্রতিনিয়ত প্রতারণা ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এজন্য, বিশেষ ক্ষেত্র ব্যতীত, সাধারণভাবে এলএ কেসে পাওয়ার অভ্ এটর্নি বন্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন আছে।

          অধিবেশনে জেলাপ্রশাসকগণ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের মতামত ব্যক্ত করেন ও প্রশ্ন করেন। খাসজমি, নামজারি, হাট ও বাজার, ভূমি অফিস নির্মাণ, জলমহাল, পার্বত্য অঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা, কোর্ট অভ্ ওয়ার্ডস, ভূমি সংশ্লিষ্ট জনবল ও প্রশিক্ষণ, ডিজিটালাইজেশন, ভূমি ব্যবস্থাপনায় উদ্ভাবন-সহ ভূমি সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় উঠে আসে কার্য অধিবেশনের আলোচনায়।

          উল্লেখ্য, ভূমি রেজিস্ট্রেশন ও ভূমি জরিপ ব্যতীত, ভূমি রাজস্ব ও ভূমি ব্যবস্থাপনাসহ ভূমি সংক্রান্ত অন্যান্য সকল সেবা প্রদানে কালেক্টর হিসেবে জেলা পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক।

          অধিবেশন শেষে ভূমিমন্ত্রী এক সংবাদ/সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন এবং জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশ্যে তাঁর দেওয়া নির্দেশনার ব্যাপারে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

#

নাহিয়ান/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮৩৫ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ২৫০

প্রযুক্তি উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়নমূলক প্রকল্পের সাফল্য ও অর্জন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :

          বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বিজ্ঞান ও গবেষণা উন্নয়নের জন্য বিশেষ গবেষণা অনুদানপ্রাপ্ত গবেষক, বিজ্ঞানী ও শিক্ষকগণের গবেষণা কার্যক্রম: বিশেষ অনুদান প্রাপ্ত প্রকল্প: ফলাফল ও প্রয়োগ’ শীর্ষক সমাপনী সেমিনার আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি  মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান।

          মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বিজ্ঞানের উন্নয়ন ও গবেষণার বিকাশে এ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সেজন্য এবারের বাজেটে বিজ্ঞান, গবেষণা ও প্রযুক্তি খাতে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

          উল্লেখ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং গবেষণার মান বৃদ্ধির জন্য বিজ্ঞানীদেরকে তাঁদের গবেষণা প্রকল্পে আর্থিক অনুদান প্রদান করে আসছে ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছর থেকে। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২০-২১ অর্থবছর পর্যন্ত ৪২৮৮টি প্রকল্পের অনুকূলে ১০৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকার অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া বর্তমান অর্থবছরে ৬৩৮টি গবেষণা প্রকল্পে মোট ১৬ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

          অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বিজ্ঞান, গবেষক ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।

#

বিবেকানন্দ/পাশা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর: ২৪৯

 

ভিজিডি দুস্থ নারীদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে

                              -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ মাঘ (২০ জানুয়ারি):

 

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ভিজিডি কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশের গ্রামীণ দুস্থ মহিলাদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাস্তবায়িত একটি বৃহত্তর সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি। যা দুস্থ ও অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল নারীদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জ

2022-01-20-14-59-bf02ff62689bff456c7b0395d59afe38.doc 2022-01-20-14-59-bf02ff62689bff456c7b0395d59afe38.doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon