Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ August ২০১৮

তথ্যবিবরণী 5/8/2018

 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২১৮০
 
ঐতিহাসিক ছয় দফা ছিল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ
                                                  --- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট) :  
ঐতিহাসিক ছয় দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ হিসেবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, এটি ছিল বাঙালি জাতির স্বাধীনতার ভিত্তি ও স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রাণশক্তি। এ সত্য মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পেরেই তৎকালীন পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী তা মেনে নেয়নি। একটি সুখী, আত্মনির্ভরশীল ও স্বাধীন জাতি হিসেবে পৃথিবীর বুকে বাঙালি জাতিকে আত্মপ্রকাশের সুযোগ করে দিতেই বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করেছিলেন। ছয় দফার ধারাবাহিকতায় স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত ‘বাঙালির জাতীয় মুক্তির সংগ্রাম : বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে আজ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মোঃ আবদুল মান্নান ইলিয়াসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ। এতে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ এম.পি এবং দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক তোয়াব খান আলোচনায় অংশ নেন। 
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করলেও এদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন পূরণ করে যেতে পারেননি। স্বাধীনতার পর বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে তিনি যখন দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই তাঁকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে এ দেশের উন্নয়নের চাকাকে পেছনের দিকে ঘুরিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মহাসড়ক ধরে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আর্থসামাজিক মুক্তির লক্ষ্যকে পরিপূর্ণ করেছেন। স্বাধীনতার আগে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার হাত ধরেই এদেশের সকল উন্নয়ন হয়েছে। এর বাইরে বাংলাদেশে উন্নয়নের কিছুই নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
#
 
জলিল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ২১৭৯
 
শ্রমিকদের কল্যাণে সরকার সময় উপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে
           -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট): 
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, শ্রমিকদের কল্যাণে সরকার সময় উপযোগী এবং বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সারাদেশে শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রগুলো আপগ্রেড করছে। পেশাগত বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং ডরমেটরি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। 
আজ রাজধানীতে ব্রাক সেন্টারে সিপিডি আয়োজিত গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি এবং জীবনমানের অবস্থা শীর্ষক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার শ্রমিকদের জন্য অংশগ্রহণমূলক ভবিষ্য তহবিল গঠনের বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনা করছে। রেশনের বিষয়ে তিনি বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকরা রেশনের চাল নিতে চাইলে ব্যবস্থা করা হবে। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রমঘন এলাকা হিসেবে আশুলিয়ায় ২টি নতুন শ্রম কল্যাণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। শ্রমিকদের চিকিৎসা সুবিধা নিশ্চিত করতে নারায়ণগঞ্জে ৩শ’ শয্যা, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে এবং বগুড়ায় ২শ’ শয্যার পেশাগত বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে। 
সরকার ন্যায়বিচারের পক্ষে উল্লেখ করে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রম আদালতের বিচার প্রক্রিয়া প্রলম্বিত। শ্রম আইন সংশোধন চলছে, শ্রম আদালতের বিচার ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান রাখা হবে, যদি কোন কারণে ৯০ দিনে শেষ না হয় তবে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে অবশ্যই শেষ করতে হবে। তিনি সিপিডিসহ সকলকে শুধু গার্মেন্টস খাতই নয় অন্য খাতের শ্রমিকদের জীবনমানের বিষয়েও গবেষণা করার আহ্বান জানান। 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিজিএমইএ এবং বিকেএমইভুক্ত শ্রমিকদের ডাটা বেইজ তৈরি শেষ পর্যায়ে। সকল শ্রমিক ডাটা বেইজের আওতায় আসলে তাদের বেতন ভাতা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রদানে সুবিধা হবে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের হাতে বেতন পৌঁছানোর জন্য মালিকের পরামর্শ দেয়া হবে। 
মজুরি নির্ধারণের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার ৪২টি সেক্টরে নি¤œতম মজুরি বোর্ড গঠন করেছে। মজুরি বোর্ড ১৮টি সেক্টরে বেতন নির্ধারণ করেছে। গার্মেন্টসসহ ৩টি মজুরি বোর্ড বেতন নির্ধারণে কাজ করছে। তিনি বলেন, শুধু মজুরি নির্ধারণ করলেই হবে না এলাকাভেদে এবং বাড়ির মান অনুযায়ী শ্রমিকদের বাড়িভাড়া নির্ধারণ করা যায় কি না সে বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, মালিক-শ্রমিক সকলকে উদ্যোগী হওয়ার তাগিদ দেন।
সিপিডির সম্মানিত ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় সংলাপে সিপিডির চেয়ারম্যান ড. আধ্যাপক রেহমান সোবহান, বিজিএমইএয়ের সভাপতি মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, গার্মেন্টস ওয়ার্কারস ট্রেড ইউনিয়ন সেন্টারের প্রেসিডেন্ট এডভোকেট মন্টু ঘোষ, বিলসের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।
#
আকতারুল/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২১৭৮
 
প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে শিক্ষামন্ত্রীর মতবিনিময়
শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট) :  
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকল শিক্ষার্থীকে রাজপথ ছেড়ে ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যে উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন, তা সফল হয়েছে। অনিয়ম-অসঙ্গতির বিরুদ্ধে তাদের চেষ্টা সফল হয়েছে, তারা জাতিকে একটা জায়গায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। তাদের এই অর্জন ধরে রাখার জন্য এ পরিস্থিতি আর চলতে দেয়া যায় না। কারণ এতে সুযোগ-সন্ধানীরা সুযোগ নিতে পারে। স্বার্থান্বেষী মহল গুজব রটিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি করতে পারে। এমন কিছু করা যাবে না, যাতে তাদের এ সাফল্য হারিয়ে না যায়।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ঢাকা মহানগরীর সকল কলেজের (সরকারি-বেসরকারি) অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।  
দু’জন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনাকে মর্মান্তিক উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অনুভূতির সাথে আমরা একমত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের সকল দাবি মেনে নিয়েছেন। এগুলো এখন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা ভবিষ্যতের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে রাজপথ ছেড়ে পড়াশোনায় মনোযোগ দাও। ভবিষ্যতে তোমাদেরকে আরো বড় দায়িত্ব পালন করতে হবে। সমগ্র শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে তিনি শিক্ষার্থীদের আগামীকাল থেকে ক্লাসে যোগ দেয়ার আহ্বান জানান। 
শিক্ষামন্ত্রী কলেজের অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষদের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে ছাত্র-অভিভাবকদের  সাথে আলোচনা করতে হবে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে শ্রেণিকক্ষে নিয়ে আসতে হবে। তাঁরা যেহেতু প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব প্রদান করছেন, এটা তাদের দায়িত্ব।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর মোঃ মাহাবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন। সচিব বলেন, কোনো শিক্ষার্থী কোনো অবস্থাতেই যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তাদেরকে পাঠক্রমে, ক্লাসরুমে ফিরে আসতে হবে।
সভায় অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ এবং প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকগণ তাদের মতামত তুলে ধরেন। মতবিনিময় সভাটি দু’টি শিফটে সম্পন্ন হয়। প্রথম শিফটে ঢাকা মহানগরীর ২৪২টি সরকারি-বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ এবং দ্বিতীয় শিফটে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকগণ অংশগ্রহণ করেন।
#
 
আফরাজুর/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ২১৭৭ 
 
উত্তর কোরিয়ার বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের সাথে বৈঠকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
উত্তর কোরিয়া এখন পারমাণবিক শক্তি হ্রাস করে শান্তির পক্ষে কাজ করছে 
 
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট): 
উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ায় শান্তি গোটা বিশ্বের শান্তির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে। উত্তর কোরিয়া এখন পারমাণবিক শক্তি হ্রাস করে শান্তির পক্ষে কাজ করছে। আমেরিকাসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোর এখন উত্তর কোরিয়ার শান্তি প্রক্রিয়াকে স্বাগত জানানো ও সহযোগিতা করা উচিত।
আজ মিন্টু রোডস্থ সরকারি বাসভবনে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সাথে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত রি সং হিউন বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ সব কথা বলেন।
বাংলাদেশে ৫ বছর অবস্থান শেষে বিদায় বেলায় উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে তার গত ৫ বছরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। বাংলাদেশকে একটি বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র উল্লেখ করে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
পারমাণবিক চুক্তির প্রসঙ্গে হিউন বলেন, আমেরিকার সাথে উত্তর কোরিয়ার শান্তি চুক্তি একটি নতুন যুগের সূচনা করবে। উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক শক্তি নিরস্ত্রীকরণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সাথে শান্তি উদ্যোগ সকলের জন্যই মঙ্গলজনক হবে।
#
মাইদুল/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২১৭৬
 
সরকার দশেরে জনগণরে উন্নয়নে বহুবধি র্কাযক্রম বাস্তবায়ন করছে
                                                       -জনপ্রশাসন প্রতমিন্ত্রী
 
কশেবপুর (যশোর), ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট) :  
 
সরকার দশেরে সাধারণ জনগণরে কল্যাণ ও জীবনমান উন্নয়নে বহুবধি র্কাযক্রম বাস্তবায়ন করছ।ে আগামীতে সুযোগ পলেে দশেরে উন্নয়নে আরো র্কাযক্রম গ্রহণ করব।ে  
 
জনপ্রশাসন প্রতমিন্ত্রী ইসমাত আরা সাদকে আজ যশোররে কশেবপুর উপজলো পরষিদ মলিনায়তনে স্থানীয় জনগণরে মাঝে র্আথকি সহায়তা ও বভিন্নি ধরনরে উপকরণ বতিরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি বক্তৃতায় একথা বলনে।  
 
প্রতমিন্ত্রী বলনে, শশিুদরে মধো যাতে পরপর্িূণভাবে বকিশতি হতে পারে সজেন্য লখোপড়ার পাশাপাশি অন্যান্য সৃজনশীল র্কমকাণ্ডে অংশগ্রহণরে জন্য অনুপ্রাণতি করতে হব।ে 
 
অনুষ্ঠানে ৮৩ জন ছাত্রছাত্রীকে শক্ষিাবৃত্ত,ি স্কুল-ব্যাগ, অভধিান, ল্যাপটপ ও প্রন্টিার প্রদান করা হয়। এছাড়া ৪৩টি র্ধমীয় প্রতষ্ঠিানকে মোট ৭ লাখ ১০ হাজার টাকা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদরে মাঝে ১০টি ভ্যান, ৬৮ জন ছাত্রীর প্রত্যককে ১টি করে বাইসাইকলে, ১২ জন দুঃস্থ মহলিাকে সলোই-মশেনি, ৮ জন প্রতবিন্ধীকে হুইল-চয়োর এবং ৩৮৫ জন ছাত্রীকে স্যানটিশেন সামগ্রী বতিরণ করা হয়।
 
উপজলো নর্বিাহী অফসিার মোঃ মজিানুর রহমানরে সভাপতত্বিে অনুষ্ঠানে সহকারী কমশিনার (ভূম)ি কবরি হোসনে, কশেবপুর উপজলো পরষিদরে ভাইস-চয়োরম্যান নাসমিা সাদকে, উপজলো মাধ্যমকি শক্ষিা অফসিার রবউিল ইসলাম, প্রাথমকি শক্ষিা অফসিার আকবর আলী প্রমূখ উপস্থতি ছলিনে। 
 
#
 
মাসুম বল্লিাহ/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৮/১৫১৮ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২১৭৫
 
ভূমিকম্প মোকাবিলায় সকল সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে
                                                                     -ত্রাণমন্ত্রী 
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট) :  
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, ভূমিকম্প মোকাবিলায় সকল সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ ও প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। নিয়মিত মহড়া এবং মানুষকে সচেতন করার পদক্ষেপ নিতে হবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে দুই দিনব্যাপী ভূমিকম্প অনুশীলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। 
 মন্ত্রী বলেন, নিকট অতীতে বাংলাদেশ বড় ধরনের ভূমিকম্প মোকাবিলা করেনি। তাই এ অনুশীলন সাংগঠনিক দক্ষতা, যন্ত্রপাতি ব্যবহার, প্রশিক্ষণ পরিচালনা ও সকলের মধ্যে সমন্বয়ের ক্ষেত্রে ঘাটতি নির্ধারণের পাশাপাশি তা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, সিসমিক জোন ম্যাপিং এ দেখা গেছে  বাংলাদেশের ব্যাপক এলাকা উচ্চ ও মধ্যম মাত্রার ভূমিকম্প ঝুঁকিতে রয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ন, ঘন জনবসতি এবং অনেক ক্ষেত্রে বিল্ডিং কোড বা নির্মাণ নীতিমালা অনুসরণ না করে ভবন ও স্থাপনা নির্মাণের কারণে ঝুঁকির মাত্রা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ভূমিকম্প মোকাবিলায় একটি সুষ্ঠু কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা, মাঠপর্যায়ে কাজ করার জন্য যথাযথ বিকেন্দ্রীকরণ এবং সমাজের সকল স্তরে জনগণের কার্যকরী অংশগ্রহণের ওপর মন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।
ভূমিকম্প মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ নগর ও জেলার রিস্ক ম্যাপ তৈরি, সচেতনতা বৃদ্ধি ও ৩৩ হাজার নগর স্বেচ্ছাসেবক তৈরি করা হয়েছে। ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটে, সচিবালয়ে, সরকারি-বেসরকারি দপ্তরে এবং ঢাকার বাহিরেও বিভিন্ন শহর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভূমিকম্প বিষয়ক মহড়া করা হয়েছে। তিনি বলেন,  ভূমিকম্প পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা বিবেচনা করে সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার উদ্ধার সরঞ্জামাদি প্রদান করছে,ে প্রয়োজনে আরো যন্ত্রপাতি প্রদান করা হবে। তিনি আরো বলেন, নির্দিষ্ট মাত্রার ভূমিকম্পের সময় গ্রাহকপর্যায়ে গ্যাস এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করার পরিকল্পণা করা হয়েছে। 
সেনাবাহিনীর ভারপ্রাপ্ত প্রধান লে. জেনারেল মোঃ নাজিম উদ্দিনসহ সেনাবাহিনীর ঊর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, পুলিশ, র‌্যাব, ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স, রাজউক, ওয়াসা, ডেসা, সিটি কর্পোরেশন, স্থানীয় সরকার বিভাগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আর্মি ওয়ার গেইম সেন্টার এ অনুশীলনের আয়োজন করে। 
#
 
ওমর ফারুক/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৬১৪ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২১৭৪
 
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘অপারেশন জ্যাকপট’ এর মহরত ১৬ সেপ্টেম্বর 
ঢাকা, ২১ শ্রাবণ (৫ আগস্ট) : 
 
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নৌকমান্ডোদের অভিযান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। নৌকমান্ডো দের অভিযান যা ‘অপারেশন জ্যাকপট’ নামে পরিচিত। মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক ঘটনাকে আগামী প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার প্রয়াসে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে যাচ্ছে। চলচ্চিত্রটি নির্মাণের লক্ষ্যে এর প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর  ঢাকায় ‘অপারেশন জ্যাকপট’ চলচ্চিত্রটির মহরত অনুষ্ঠিত হবে। 
আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘অপারেশন জ্যাকপট’ চলচ্চিত্রের মহরত অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিমূলক সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
‘অপারেশন জ্যাকপট’ অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল দেশের সমুদ্র ও নদীবন্দরগুলো অকার্যকর করে দেয়া। যাতে করে পশ্চিম পাকিস্তানিরা সমুদ্র ও নৌপথ ব্যবহার করে বাংলাদেশে (তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান) সহজে আক্রমণ করতে না পারে। মুক্তিযুদ্ধে নৌকমান্ডোরা স্বাধীন বাংলা বেতার থেকে প্রচারিত গানের সংকেত পেয়ে ১৯৭১ সালের ১৪ আগস্ট দিবাগত রাতে (১৫ আগস্ট রাত ১টা থেকে দেড়টা) একই সাথে চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর এবং নারায়ণগঞ্জ ও চাঁদপুর নদী বন্দর আক্রমণ করে। এ অভিযানের ফলে পশ্চিম পাকিস্তানিরা হতভম্ব হয়ে পড়ে। মুক্তিযুদ্ধের গতি বৃদ্ধি পায়। মুক্তিযোদ্ধারা আরো সাহসী ভূমিকা পালন করে। এর ফলে পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং পশ্চিম পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কথা জানতে পারে। 
সভায় অন্যান্যের মধ্যে তথ্য মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (প্রশাসন) মোঃ জাফর আলম, চলচ্চিত্রটির পরিচালক গিয়াসউদ্দিন সেলিম উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/ আসমা/২০১৮/ ১৪২৪ ঘণ্টা
Todays handout (4).docx