তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৬১
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মুক্তিযোদ্ধাদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে
--- নৌপরিবহন মন্ত্রী
ঢাকা, ২ আশ্বিন (১৭ সেপ্টেম্বর) :
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলেছে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এক্ষেত্রে দেশের বীর সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কার্যক্রম এবং স¦াধীনতা বিরোধী দলের অপকর্ম জাতির সামনে তুলে ধরতে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় কলেজগেটস্থ মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারে ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, বিরোধী অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনাকে ধ্বংস করার অপচেষ্টা করছে। তাদের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
দক্ষিণগাঁও মুক্তিযোদ্ধা বহুমুখী কল্যাণ সমিতি আলোচনা সভার আয়োজন করে। সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ বি এম সুলতান আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অবঃ) হেলাল মোর্শেদ খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, মোঃ সালাহউদ্দিন, এনায়েত হোসেন মতিন ও মিয়া মজিবুর রহমান।
#
জাহাঙ্গীর/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৬০
বাংলাদেশ রেলওয়ের ডুয়েলগেজ লাইন নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন আগামীকাল
ঢাকা, ২ আশ্বিন (১৭ সেপ্টেম্বর) :
আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতীয় এলওসি’র অর্থায়নে বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে ৩য় ও ৪র্থ ডুয়েলগেজ লাইন এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্প দু’টি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ঢাকা-টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনের অধিক ট্রেন পরিচালনার লক্ষ্যে সেকশনাল ক্যাপাসিটি বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য। ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে ৩য় ও ৪র্থ ডুয়েলগেজ লাইন এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েলগেজ ডাবল লাইন নির্মিত হলে সমন্বতি ও গতিময় ট্রেন সার্ভিস প্রবর্তনের মাধ্যমে শহরতলী এবং অন্যান্য জেলাসমূহের যাত্রী সাধারণের রাজধানী ঢাকায় স্বাচ্ছন্দপূর্ণ ও সময়সাশ্রয়ী যাতায়াত সম্ভব হবে।
প্রকল্পটিতে ভারতীয় এলওসি বরাদ্দ ৯০২ কোটি ৬৩ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং বাংলাদেশ সরকারের ২০৪ কোটি ১৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
যাত্রী সাধারণের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিক সংখ্যক ট্রেন চালু করার লক্ষ্যে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। ফলে ঢাকা-টঙ্গী সেকশনে ৩য় ও ৪র্থ ডুয়েলগেজ লাইন এবং টঙ্গী-জয়দেবপুর সেকশনে ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
এ প্রকল্পে নির্মিতব্য অবকাঠামোসমূহ রাজধানী ঢাকা হতে পদ্মা সেতু হয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, টঙ্গী-জয়দেবপুর হয়ে উত্তরাঞ্চল এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট রুটে ট্রেন চলাচল অধিকতর স্বাচ্ছন্দপূর্ণ ও গতিময় করার ক্ষেত্রে ঢাকা-টঙ্গী-জয়দেবপুর ফিডার সেকশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এফকন্স-কল্পতরু যৌথভাবে কাজটি করবে। চুক্তির মেয়াদ কাজ শুরুর তারিখ হতে ৩৬ মাস।
এতে এমব্যাংকমেন্টসহ ৯৬ কিলোমিটার ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মিত হবে। এছাড়া কালভার্ট ২৫টি, প্ল্যাটফর্ম ৬টি, প্ল্যাটফর্ম সেড ৬টি, ফুটওভার ব্রিজ ১২টি, স্টেশন বিল্ডং ৪টি এবং অন্যান্য পূর্ত কাজ করা হবে।
#
শরিফুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৫৯
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জ¦ালানি সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করছে সরকার
- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
কক্সবাজার, ২ আশ্বিন (১৭ সেপ্টেম্বর) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রান্নার জ¦ালানি সমস্যার সমাধানে কাজ করছে সরকার। প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষায় যে কোন মূল্যে এ এলাকার গাছপালার নির্বিচারে কর্তন রোধ করতে হবে।
মন্ত্রী আজ কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভারত সরকার প্রদত্ত ১১ লাখ লিটার কেরোসিন তেল ও ২০ হাজার স্টোভ গ্রহণ ও রোহিঙ্গাদের মাঝে বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা এসব সামগ্রী ত্রাণমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। এর মাধ্যমে ২০ হাজার পরিবারের ৫ মাসের জ¦ালানি চাহিদা পূরণ করবে বলে জানিয়েছেন হাই কমিশনার।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব ফিরোজ সালাউদ্দিন ও রোহিঙ্গা ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোঃ আবুল কালাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী এ সময় বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জ¦ালানি সমস্যা একটি বড় সমস্যা। স্থানীয়ভাবে এলপিজি গ্যাস, কাঠ ও ধানের তুষ ইত্যাদি সরবরাহ করে এ সমস্যার মোকাবিলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এর টেকসই সমাধান প্রয়োজন। এ সমস্যার সমাধানে তিনি ভারতসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও সংস্থার কার্যকর পদক্ষেপের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় নির্বিচারে বনভূমি উজাড় করতে দেয়া যাবে না। এ এলাকায় এমনিতেই আর্থসামাজিক অবস্থায় বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু হয়েছে। এর উপর নির্বিচারে বন উজাড় হলে স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হতে পারে।
আগামী শীত মৌসুমকে সামনে রেখে রোহিঙ্গাদের জন্য শীতবস্ত্র ও উপকরণ দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য ভারতসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের আন্তরিকতায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কেউ না খেয়ে থাকছে না, চিকিৎসায় কষ্ট পাচ্ছে না। সরকার তাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, সেনিটেশন, সুপেয় পানির সরবরাহসহ সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়েরও এখানে দায়িত্ব রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনে ভারতসহ সকল রাষ্ট্র সহযোগিতা প্রদান ও মায়ানমারের প্রতি চাপ অব্যাহত রাখবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
ফারুক/ফারহানা/সঞ্জীব/শামীম/২০১৮/১৮২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৫৮
ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইনের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন আগামীকাল
ঢাকা, ২ আশ্বিন (১৭ সেপ্টেম্বর) :
‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন’-এর নির্মাণ কাজ আগামীকাল ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে উদ্বোধন করবেন।
বর্তমানে আমদানিকৃত তেল চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ হতে খালাস করে চট্টগ্রাম ডিপোতে সঞ্চয় করে রাখা হয়। পরে কোস্টাল ট্যাংকে করে খুলনার দৌলতপুর ডিপোতে আনা হয়। সেখানে আনলোড করে আবার রেলের ওয়াগনে আপলোড করে নিয়ে যাওয়া হয় পার্বতীপুরে। এই প্রক্রিয়ায়, পরিবহণজনিত সমস্যা, অতিরিক্ত সময় এবং অর্থের অপচয় হয়। পাইনলাইনের মাধ্যমে তেল আনলে এই তিনটারই সাশ্রয় হবে। এছাড়া, জ্বালানি নিরাপত্তা আরো জোরদার করতে এ পাইপলাইন কার্যকর অবদান রাখবে।
পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল আমদানি সংক্রান্ত ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি গত বছরের ২২ অক্টোবর স্বাক্ষরের পরে চলতি বছরের ৯ এপ্রিলে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়। এ পাইপলাইনের মাধ্যমে প্রথম তিন বছর ২ দশমিক ৫ লাখ মেট্রিক টন ডিজেল সরবরাহ করা হবে। পর্যায়ক্রমে এ সরবরাহের পরিমাণ বেড়ে শেষ পাঁচ বছর ৪ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত করা হবে। বাংলাদেশের চাহিদা অনুযায়ী ভবিষ্যতে প্রয়োজনে জ্বালানি তেলের আমদানি এই পাইপলাইনের মাধ্যমে আরো বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে। নুমালীগড় রিফাইনারি উক্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে ১৫ বছরের জন্য ডিজেল সরবারহ করবে। উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে এ সময় বর্ধিত করা হবে।
ভারতের শিলিগুড়ি হতে বাংলাদেশের পার্বতীপুর পর্যন্ত প্রায় ১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পাইপলাইনে চলতি বছরের আগস্ট-ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল ভারত হতে রেল ওয়াগনের মাধ্যমে আমদানি করা হবে আশা করা হচ্ছে।
#
আসলাম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৫৭
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪ শত ২০ জন সহকারী শিক্ষক পদোন্নতি পেয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩৬৮ জনকে সহকারী প্রধান শিক্ষক ও ৫২ জনকে সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে আজ এ পদোন্নতির আদেশ জারি করা হয়।
উল্লেখ্য সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকা পদটি ১০ম গ্রেডের ও ২য় শ্রেণির পদ। পদোন্নতিপ্রাপ্ত পদ ৯ম গ্রেডের এবং প্রথম শ্রেণির।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫৫৬
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় বৈশি^ক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রজন্মকে উপযুক্ত মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে প্রযুক্তি দুনিয়ার সাথে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না। ডিজিটাল শিল্পবিপ্লব অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে বর্তমানকে অতিক্রম করে এমন এক জায়গায় যাবে যা কল্পনাও করা যায় না। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে প্রচলিত শিক্ষা ব্যক্তি, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রীয় জীবনে কাজে লাগানো যাবেনা। আমাদের ছেলে-মেয়েরা নতুন প্রযুক্তি আত্মস্থ করার ক্ষমতা রাখে, তারা প্রযুক্তির নতুন ভার্সান নিয়ে চিন্তা করার মানসিক অবস্থানে রয়েছে। তিনি নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় শিক্ষিত করা, উদ্ভাবনে জায়গায় গুরুত্ব দেওয়া এবং তাদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মন্ত্রী গতকাল ঢাকায় গ্রামীনফোন হাউজে অনুষ্ঠিত টেলিনর ইয়ুথ ফোরাম ২০১৮ তে এর গ্র্যান্ড ফিনালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ফোরজি প্রযুক্তির পর ফাইভজি প্রযুক্তি ডিজিটাল দুনিয়ায় আসন্ন। বাংলাদেশ ইতিপূর্বে সাফল্যজনকভাবে এ প্রযুক্তির পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। তিনি বলেন, ৫জি প্রযুক্তি দুনিয়াকে পাল্টে দিতে পারে। যেখানে ফোর জি প্রযুক্তিতে মাত্র চার এমবিপিএস ডাটার প্রয়োগ হয়, সেখানে ৫জিতে ৪ জিবিপিএস ডাটা হাতের একটি মোবাইলে প্রয়োগ হবে। এর সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিকস ডাটা, ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজ প্রসেসিং এবং আইওটি যুক্ত হলে পৃথিবীর অবস্থা কী হবে তা এখনো কল্পনার বাইরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে প্রযুক্তির এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ প্রস্তুত। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হতো মাত্র ৭ দশমিক ৫০ জিবিপিএস। বর্তমানে ৭৫০ জিবিপিএস ব্যাবহৃত হচ্ছে। দেশে ২০০৮ সালে ৪০ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ পায়। বর্তমানে সাড়ে আট কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। তখন দেশে সাড়ে তিন কোটি মোবাইল ব্যবহৃত হতো । বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে সাড়ে পনের কোটিতে উন্নীত হয়েছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, দেশে কম্পিউটারের শুরু ১৯৬৪ সালে এবং এর বিকাশ হয় ১৯৯৬- ২০০১ সালে শেখ হাসিনার হাতে। তিনি তথ্যযোগাযোগ প্রযুক্তির বৈশি^ক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করে বলেন, প্রযুক্তি বিকাশে সরকারের গৃহীত ব্যবস্থার ফলে বাংলাদেশ বিশে^র ৮১টি দেশে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার রপ্তানি করছে। তরুনদের জন্য স্টার্ট আপসহ বিভিন্ন উদ্ভাবনী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
মন্ত্রী টেলিনর ইয়ুথ ফোরামের দুই বিজয়ী সামীন আলম ও সায়মা মেহেদী খানের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।