তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৬৪
৫ আগস্ট থেকে অনলাইনে এমপিওভুক্তির আবেদন করা যাবে
ঢাকা, ১৮ শ্রাবণ (২ আগস্ট) :
আগামী ৫ আগস্ট থেকে ২০ আগস্টের মধ্যে এমপিওবিহীন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (স্কুল ও কলেজ) এর এমপিওভুক্তির জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের ওয়েবসাইট (িি.িংযবফ.মড়া.নফ) অথবা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট (িি.িফংযব.মড়া.নফ) অথবা ব্যানবেইসের ওয়েবসাইট (িি.িনধহনবরং.মড়া.নফ) এ ‘‘ঙহ ষরহব গ.চ.ঙ. অঢ়ঢ়ষরপধঃরড়হ ’’ শিরোনামে প্রদর্শিত ষরহশ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। হার্ডকপির মাধ্যমে এ সংক্রান্ত কোনো আবেদন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বা তার অধীন দপ্তরে দাখিল করা যাবে না।
উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তকরণের সকল কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা হবে। এ পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট নির্দেশকের ভিত্তিতে এমপিও প্রত্যাশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের তালিকা প্রস্তত করা হবে। এ কার্যক্রমকে কোনো প্রকার তদবিরের মাধ্যমে প্রভাবিত করার সুযোগ নেই।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে গতকাল এ বিষয়ক বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
#
কামরুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৬৩
গ্রীষ্মকালীন ল্যাপটপ মেলা শুরু
ঢাকা, ১৮ শ্রাবণ (২ আগস্ট) :
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আজ থেকে শুরু হয়েছে তিন দিনের ‘এফোরটেক সামার ল্যাপটপ ফেয়ার ২০১৮’। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন করেন।
মেলায় ১টি টাইটেল স্পনসর প্যাভিলিয়ন, ৫টি স্পনসর প্যাভিলিয়ন, ১৪টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ২৭ স্টলে দেশ-বিদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সর্বশেষ প্রযুক্তির পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করছে। মেলার প্রধান পৃষ্ঠপোষক এফোরটেক। সহপৃষ্ঠপোষক হিসেবে রয়েছে এসার, আসুস, ডেল, এইচপি ও লেনোভো।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী বলেন, আমরা হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগিয়ে যাচ্ছি। ইন্টারনেট ব্যবহারের পাশাপাশি বাড়ছে দেশে ল্যাপটপ ও ট্যাবের ব্যবহার। সব মিলিয়ে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি আগামী দিনগুলোতে এই ধরনের মেলা জেলা শহরগুলোতেও আয়োজনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মেলায় জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর সর্বশেষ মডেলের ল্যাপটপের পাশাপাশি আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশও পাওয়া যাচ্ছে।
এক্সপো মেকারের আয়োজনে এটি দেশের ২০তম ল্যাপটপ প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে। মেলায় প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা।
#
শহীদুল/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/২০৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৬২
যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন উপলক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ১৮ শ্রাবণ (২ আগস্ট) :
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা (২০১৮ খ্রি,১৪৩৯ হিজরি) উদ্যাপনের জন্য সরকারি কর্মসূচি নির্ধারণকল্পে আজ দুপুরে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতিত্ব করেন ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।
সভায় যথাযোগ্য মর্যাদা, ভাব-গাম্ভীর্য এবং উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আনন্দমুখর পরিবেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপনের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি প্রণয়ন এবং সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের বিষয়ে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে জাতীয় ঈদগাহ, হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ, ঢাকাতে ঈদের দিন সকাল ৮.০০ ঘটিকায় ঈদুল- আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল বা অন্য কোনো অনিবার্য কারণে এ জামাত অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে ঈদের প্রধান জামাত সকাল ৮.৩০ ঘটিকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমে অনুষ্ঠিত হবে।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। সরকারি, আধা-সরকারি ভবন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন ও সশস্ত্র বাহিনীর সকল স্থাপনাসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় পতাকা ও ‘ঈদ মোবারক’ লিখিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইল্যান্ড ও লাইট পোস্টে প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া পবিত্র ঈদুল আজহা দিবাগত রাত্রিতে নির্দিষ্ট সরকারি ভবনসমূহ ও সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহে আলোকসজ্জা করা হবে।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সারাদেশে বিভাগ/জেলা/উপজেলা/সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ/বেসরকারি সংস্থাসমূহের প্রধানগণ জাতীয় কর্মসূচির আলোকে নিজ নিজ কর্মসূচি প্রণয়নপূর্বক পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করবে। এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার ও বেসরকারি গণমাধ্যমসমূহ কর্তৃক যথাযোগ্য গুরুত্ব সহকারে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার ও সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করা হবে। এছাড়াও পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষে দেশের সকল হাসপাতাল/কারাগার/সরকারি শিশু সদন/বৃদ্ধ নিবাস/মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন এর ব্যবস্থা করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনসমূহে যথাযথভাবে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করবে। এ উপলক্ষে সারাদেশে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রক্ষার্থে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে রাষ্ট্রীয় নীতির সাথে সংগতিপূর্ণ ডকুমেন্টারি ফিল্ম/চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হবে। ডকুমেন্টারি ফিল্ম তৈরির ক্ষেত্রে অন্যান্য মুসলিম দেশের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি, রীতি ও রেওয়াজকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন আঙ্গিকে নতুন ধারার অনুষ্ঠানমালা তৈরির অগ্রাধিকার দেয়ার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। ঈদের দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনা টিকিটে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-এর আওতাধীন সকল শিশু পার্কে প্রবেশ এবং বিনোদনের ব্যবস্থা করা হবে। ঈদের দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনাটিকিটে ঢাকা জাদুঘর, আহসান মঞ্জিল, লালবাগের কেল্লা ইত্যাদি দর্শনীয় স্থান প্রবেশ এবং তা প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হবে। বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে শিশুদের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
কোরবানি পরবর্তী কোরবানিকৃত পশুর বর্জ্য পদার্থ অপসারণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয় যে, কোরবানিকৃত পশুর রক্ত/বর্জ্য পদার্থ দ্বারা যাতে পরিবেশ দুর্গন্ধময় না হয় সে বিষয়ে সকল প্রকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ঈদুল আজহার পূর্ববর্তী জুমার খুৎবায় এ বিষয়ে মুসল্লিদের সচেতন করা হবে। এছাড়া বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা ও বিজ্ঞাপন প্রচার করা হবে।
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনিছুর রহমান, যুগ্মসচিব (প্রশাসন) ড. মোয়াজ্জেম হোসেন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া এ সভায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
আনোয়ার/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৬১
ঢাকা মহানগরীতে সাবওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ
ঢাকা, ১৮ শ্রাবণ (২ আগস্ট) :
ঢাকা মহানগরীতে গণপরিবহনের সক্ষমতা বাড়াতে উন্নত বিশ্বের ন্যায় সাবওয়ে নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই এবং প্রাথমিক নকশা প্রণয়নে নিয়োগ করা হয়েছে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
আজ সন্ধ্যায় নগরীর একটি হোটেলে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগের সাথে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের চুক্তি স¦াক্ষরিত হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি অনুযায়ী স্পেনের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান টিপসা (ঞণচঝঅ) ঢাকা মহানগরীতে প্রস্তাবিত সাবওয়ের চারটি রুটের সম্ভাব্যতা যাচাই করবে। প্রথম রুটটি টঙ্গী-উত্তরা-এয়ারপোর্ট-খিলক্ষেত-কাকলি-মহাখালী-মগবাজার-কাকরাইল-পল্টন-শাপলাচত্বর-যাত্রাবাড়ী-শনির আখড়া হয়ে নারায়ণগঞ্জ লিংকরোড পর্যন্ত; দ্বিতীয় রুটটি আমিনবাজার থেকে শুরু হয়ে গাবতলী-শ্যামলী-আসাদগেট-নিউমার্কেট-টিএসসি-বঙ্গবাজার-ইত্তেফাক মোড় হয়ে সায়েদাবাদ পর্যন্ত, তৃতীয় রুটটি গাবতলী থেকে শুরু হয়ে মিরপুর-১-মিরপুর-১০-কাকলি-গুলশান-২-নতুন বাজার-রামপুরা টিভি ভবন-খিলগাঁও-শাপলা চত্বর হয়ে সায়েদাবাদ পর্যন্ত এবং চতুর্থ রুটটি রামপুরা টিভি ভবন-নিকেতন-তেজগাঁও-রাসেল স্কয়ার-ধানমন্ডি ২৭-জিগাতলা-আজিমপুর-লালবাগ হয়ে সদরঘাট পর্যন্ত।
প্রথম পর্যায়ে পিপিপি ভিত্তিতে ৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রথম ও দ্বিতীয় রুট নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এ রুট দু’টি নির্মাণে ব্যয় হবে পাঁচ দশমিক বাষট্টি বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সাবওয়ে নির্মিত হলে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ত্রিশ মিটার নিচ দিয়ে চলবে যাত্রীবাহী ট্রেন। এতে মহানগরীর প্রায় চল্লিশ লক্ষ যাত্রী পরিবহন সুবিধা ভোগ করতে পারবে।
চুক্তিপত্রে সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কবির আহমদ এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠান টিপসা (ঞণচঝঅ) এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অ্যান্টোনিও রদ্রিগেজ (অহঃড়হরড় জড়ফৎরমঁবু) স¦াক্ষর করেন।
চুক্তি অনুযায়ী সাবওয়ের চারটি রুটের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে ব্যয় হবে প্রায় দুইশত ঊনিশ কোটি চুয়াল্লিশ লাখ টাকা। উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগরীতে সাবওয়ে নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনা প্রকল্পটি ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতাধীন একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প।
সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং সেতু বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
ফয়েজ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৬০
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, বাল্যবিবাহ নির্মূলে বাংলাদেশ সরকারের যে আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার তার বাস্তবায়ন অনেক দূর এগিয়ে গেছে। ঘোষিত সময়ের আগেই এই লক্ষ্য অর্জিত হবে। সরকার এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে সরকার একটি জাতীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ঘোষণার সময় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় কর্মপরিকল্পনায় স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কর্মপরিকল্পনায় বাল্যবিবাহের কারণসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এই কারণসমূহ নির্মূলে কর্মপরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় সরকারের সকল সংস্থার সাথে সমন্বয় করবে। জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত, কিশোরীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি, কিশোর-কিশোরীদেরকে সচেতন করা, দারিদ্র্য দূর করা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ নানামুখী পরিকল্পনা রয়েছে।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম এনডিসি’র সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার অষরংড়হ ইষধশব, ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি ঊফড়ঁধৎফ ইবরমনবফবৎ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোয়াজ্জেম হোসেন এবং প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ঙৎষধ গঁৎঢ়যু।