Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী ৯ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৬৯

স¦াস্থ্যমন্ত্রীর নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা বার্ন হাসপাতাল পরিদর্শন
ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) :
রাজধানীর চানখাঁরপুলে নির্মাণাধীন বার্ন হাসপাতাল ‘শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি’ এর কাজ আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্নিদগ্ধ মানুষের সেবাদানের ক্ষেত্রে ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতাল দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলে শীর্ষস্থানে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
তিনি আজ রাজধানীর চানখাঁরপুলে ‘শেখ হাসিনা  ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি’র নির্মাণ কাজ পরিদর্শনকালে একথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে বিরোধী দলের জ¦ালাও পোড়াও রাজনীতি এবং আগুন সন্ত্রাসের শিকার অগ্নিদগ্ধ নিরীহ মানুষের আর্তনাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিমূঢ় করে তুলেছিল। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ছুটে গিয়েছিলেন অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে। তাঁরই নির্দেশে এদেশে প্রথম আন্তর্জাতিক মানের একটি বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট গড়ে তোলার কাজ হাতে নেয়া হয় যাতে বিদেশ থেকেও রোগীরা এখানে সেবা নিতে আসে।
পরিদর্শনকালে ইনস্টিটিউটের নির্মাণ কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে মন্ত্রীকে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনের মাধ্যমে ধারণা দেওয়া হয়। এসময় তাঁকে জানানো হয়, সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসক ও নার্সদের তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের চিকিৎসক ও নার্সদের প্রশিক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। গত এপ্রিলে এক ব্যাচের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। তিন বছর মেয়াদে ধাপে ধাপে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। নির্মাণ কাজ যেন ত্রুটিমুক্ত ও বিশ^মানের হয় সেদিকে সতর্ক থাকার জন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। ইনস্টিটিউটে গবেষণা এবং দক্ষ জনবল সৃষ্টিতে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
এসময় প্রকল্প সমন্বয়ক অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন, ঢামেক বার্ন ইউনিটের প্রধান  অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজালুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দিলীপ কুমার রায়সহ মন্ত্রণালয়, ঢামেক হাসপাতাল এবং নির্মাণ সংশ্লিষ্ট সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৬৮

সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাকে নিজস¦ আয় বাড়াতে হবে 
                                       --- এলজিআরডি মন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহকে নিজস্ব আয় বাড়ানোর বিষয়ে জোর দিতে হবে। উন্নয়ন কর্মকা-ের জন্য সরকারি অর্থ বরাদ্দের দিকে তাকিয়ে থাকলে চলবে না। সন্তোষজনক রাজস্ব আদায় করতে ব্যর্থ হলে ভবিষ্যতে অর্থ বরাদ্দে মন্ত্রণালয় কঠোর হবে।
তিনি আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বেলারুশ হতে ক্রয়কৃত ভারী যানবাহন ও যন্ত্রপাতি ৩টি সিটি কর্পোরেশন ও ১১টি পৌরসভার মেয়রগণের নিকট হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ অধিকারী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট পৌরসভার মেয়রগণ।
প্রাথমিকভাবে আজ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে ৩৫টি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ৩৫টি ও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে ২৩টি এবং ময়মনসিংহ পৌরসভায় ৭টি, ফরিদপুর ৭টি, সাভার ৪টি, নরসিংদী ৪টি, ঘোড়াশাল ৪টি, গোপালগঞ্জ ৪টি, টুঙ্গিপাড়া ৪টি, কোটালীপাড়া ৪টি, পটুয়াখালী ৭টি, বাউফল ৪টি ও ভেদরগঞ্জ পৌরসভায় ১টি সহ মোট ১৪৩টি যন্ত্রপাতি বিতরণ করা হয়। শীঘ্রই দেশের বাকি সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভায় এসব যন্ত্রপাতি বিতরণ করা হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইতোমধ্যে এ প্রতিষ্ঠানসমূহের সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য উন্নতমানের যানবাহন ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের মাধ্যমে বেলারুশের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরো বৃহৎ পরিসরে জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের জন্যও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হবে।
#
জাকির/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৬৭

১৫-১৭ মে চট্টগ্রামে ইউএনডবিস্নউটিও’র জয়েন্ট কমিশনের বৈঠক

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে):

    আগামী ১৫ থেকে ১৭ মে চট্টগ্রামের হোটেল রেডিসন বস্নুতে ২৯ঃয ঔড়রহঃ ঈড়সসরংংরড়হ গববঃরহম ড়ভ  টঘডঞঙ ঈড়সসরংংরড়হ ভড়ৎ অংরধ ধহফ ঃযব চধপরভরপ (ঈঅচ) ধহফ ঃযব ঈড়সসরংংরড়হ ভড়ৎ ঝড়ঁঃয অংরধ (ঈঝঅ) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এটি পর্যটন শিল্পে বাংলাদেশের এগিয়ে যাবার একটি স্বীকৃতি। টঘডঞঙ’র মহাসচিব ড. তালেব রিফাই এ সম্মেলনে উপসি'ত থাকবেন।

    আজ বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সম্মেলন কড়্গে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এ তথ্য জানান।

    মন্ত্রী জানান টঘডঞঙ ঔড়রহঃ ঈড়সসরংংরড়হ গববঃরহম ড়ভ ঈঅচ ্‌ ঈঝঅ বিশ্ব পর্যটন সংস'ার অন্যতম বৃহৎ ইভেন্ট। তিন দিনব্যাপী ইভেন্টটি’তে ঈঅচ ভুক্ত ২১ টি এবং ঈঝঅ ভুক্ত ৯ টি দেশ থেকে মন্ত্রী, সচিব, উচ্চ পদস' কর্মকর্তাসহ পর্যটন সংশিস্নষ্ট ব্যাক্তিবর্গ এবং টঘডঞঙ এর এফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠানসমূহ অংশগ্রহণ করবেন। দেশ বিদেশের তিনশ’ জন প্রতিনিধি এ আনত্মর্জাতিক ইভেন্টে অংশ নেবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে আনত্মর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্র্তি বৃদ্ধি পাবে, সার্বিকভাবে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প বিকশিত হবে। সর্বোপরি পাহাড়, নদী ও সাগর বেষ্টিত ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করবে, এ শহরের ব্র্যান্ডিং হবে যা পর্যটনকেই শুধু নয় বিনিয়োগ ও বাণিজ্যেও নতুন গতি আনবে।

    প্রেস কনফারেন্সে উপসি'ত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব এস এম গোলাম ফারম্নক, বিটিবির সিইও ড. নাসির উদ্দিন প্রমুখ।

    সম্মেলন সম্পর্কে বিসত্মারিত জানতে ভিজিট করতে হবে িি.িধংরধঢ়ধপরভরপ.ঁহঃিড়.ড়ৎম/বাবহঃ/২৯ঃয -লড়রহঃ-সববঃরহম  এই ঠিকানায়।

#

মাহবুবুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৬৬

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) :
এ বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন। 
অনুষ্ঠানে সচিব বলেন, আজ থেকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ইন্টারনেট অথবা মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। সঠিকভাবে তথ্য দিয়ে এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীরা সহজেই আবেদন করতে পারবে।  অনলাইনে আবেদনের ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ ভোগান্তি থেকে রক্ষা পাবেন। ভর্তির সময় আগে যে কষ্ট হতো, আর্থিক সংশ্লেষ ছিল, এসব থেকে রক্ষা পাবে। সরকারের ডিজিটাল সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এটি  একটি উদাহরণ। 
তিনি বলেন, আগামী প্রজন্মকে ভালভাবে গড়ে তোলার স্বার্থে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি পায় সে বিষয়ে আমরা বদ্ধপরিকর। পরীক্ষায় অসাধু উপায় অবলম্বনের কোন সুযোগ থাকবে না। আমরা চাই আগামী প্রজন্ম ভালভাবে গড়ে উঠুক। শিক্ষার্থীরা প্রকৃতই জ্ঞান অর্জন করে ভাল ফল লাভ করুক।
অনুষ্ঠানে কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আলমগীর, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব  ড. মোল্লা জালাল উদ্দিন, আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মাহাবুবুর রহমান এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অধ্যাপক মো. কায়কোবাদ বক্তৃতা করেন। 
উল্লেখ্য, ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য নির্ধারিত ওয়েবসাইট িি.িীরপষধংংধফসরংংরড়হ.মড়া.নফ এবং স্ব স্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকেও জানা যাবে। ভর্তির আবেদন আজ থেকে শুরু হয়ে ২৬ মে পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে। ২৭-২৯ মে আবেদন যাচাই-বাছাই। প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ ৫ জুন। ২য় পর্যায়ের ফল প্রকাশ ১৩ জুন। ৩য় পর্যায়ের ফল প্রকাশ ১৮ জুন। ভর্তি ২০ জুন থেকে ২২ জুন এবং ২৮ ও ২৯ জুন।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৬৫ 

পলিথিন ও প্লাস্টিক-ব্যাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান শুরু ১৫ মে 

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) :  

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পাটের ব্যাগের পক্ষে এবং পলিথিন ও প্লাস্টিক-ব্যাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে আগামি ১৫ মে থেকে শুরু হবে সপ্তাহব্যাপী সারাদেশে বিশেষ অভিযান।
আজ সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা এবং স্টেকহোল্ডাদের সাথে এক সমন্বয় সভায় এই তথ্য জানানো হয়। বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ।
পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন পর্যালোচনা, ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য,এ আইনে নির্ধারিত ১৭টি পণ্য যেমন ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার, চিনি, মরিচ, হলুদ, পেঁয়াজ, আদা, রসূন, ডাল,ধনিয়া,আলু,আটা,ময়দা ও তুষ-খুদ-কুড়া পরিবহণ ও সংরক্ষণে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সারাদেশে সকল সড়কপথ, জলপথ, স্থলবন্দর, মালামাল পরিবহণকারী যানবাহন, উৎপাদনকারী, প্যাকেটজাতকারী, আমদানি ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বিশেষ অভিযান চালানো হবে।  
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোছলেহ উদ্দিন, বিজেএমসির চেয়ারম্যান ড. মাহমুদুল হাসানসহ ,বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণসহ বাংলাদেশ রাইস মার্চেন্টস এসোসিয়েশন ,চাউল আড়ৎ সমিতি,চাউল মালিক সমিতি, প্রিন্স বাজার, সুপার স্বপ্ন এর প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারগণ এসময়ে উপস্থিত ছিলেন। 
#
সৈকত/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৬২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৬৪

নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে চাই সামাজিক আন্দোলন
                                       - খাদ্যমন্ত্রী
ময়মনসিংহ, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) :

খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, উৎপাদনের জায়গা থেকে শুরু করে খাবার টেবিল পর্যন্ত খাদ্য নিরাপদভাবে সরবরাহ করতে হবে। খাদ্য উৎপাদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে । নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে গড়ে তুলতে হবে সামাজিক আন্দোলন। 
মন্ত্রী আজ ময়মনসিংহ শহরের এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে আয়োজিত ‘নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ বাস্তবায়নে জনসচেতনতা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।  
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালে নিরাপদ খাদ্য আইন অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়েছে। আইনটি শ্রীলঙ্কা ও ভারতের আদলে তৈরি করা হয়েছে। সেসব দেশেও আইনটি কার্যকর করতে তিন থেকে চার বছর সময় লেগেছে। ১৮টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে এ কর্তৃপক্ষ কাজ করছে।
মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি জনগণের সাংবিধানিক অধিকার। এখন জনগণ এবং ব্যবসায়িদেরকে সচেতন করছি। সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করছি। এ বিষয়ে অনিয়ম বা ভেজাল ধরা পড়লে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।     
তিনি বলেন, দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। উন্নত দেশের নাগরিকগণ যে সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশের জনগণ সে সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবে।
সংসদ সদস্য মো. আব্দুল ওয়াদুদ দারা, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহফুজুল হক এবং বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ ব্যবসায়ী সমিতির জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভোক্তাগণ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।   
#
সুমন/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                              Number : 1263

President's Message on the 3rd Asia-Pacific Broadcasting Union (ABU) Media Summit

Dhaka, 9 May : 

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the 3rd Asia-Pacific Broadcasting Union (ABU) Media Summit:         

            It gives me immense pleasure to know that in association with Bangladesh Television and Bangladesh Betar, the 3rd Asia-Pacific Broadcasting Union (ABU) Media Summit on Climate Change and Disaster Risk Reduction is going to be held in Dhaka. On this auspicious occasion, I heartily welcome the participants from home and abroad to Bangladesh.

            Considering the geographical location, the Asia-Pacific region is vulnerable to natural disasters such as tropical cyclones accompanying storm, tidal surges, floods, tornadoes, nor'westers, droughts, riverbank erosion, tsunami and earthquake etc. Given the challenges posed by climate change, it is important that disaster risk management interventions capacitate people to enable them to make climate change adaptation and provide protection from disasters. I believe that this Media summit can play a pivotal role in making aware of people from natural calamities.

            Since its emergence in 1971, Bangladesh has taken a holistic approach towards disaster management. In 1972, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman set a historic example of establishing Cyclone Preparedness Programme (CPP). He installed 'Mujib Killa' (earthen forts) in coastal regions aiming to provide shelters for people and animals at the time of natural disasters. Today Bangladesh has emerged as a model in disaster management and risk reduction. The Prime Minister of Bangladesh Sheikh Hasina has received UN’s highest environmental accolade ‘Champions of the Earth’ in recognition of her far reaching initiatives to address Climate Change. Country’s community based cyclone preparedness programme is now well recognized as a global model.  It also reflects government’s determination to build a disaster resilient nation for achieving the goals of SDGs.

            With the representatives of multi-sectors including the media, policy makers, scholars, researchers, journalists, executives, activists, international organizations, NGOs and community leaders of this Summit would contribute towards building a catastrophe resilient region. I believe Broadcast media actions aligned with the global agenda set by the Paris Treaty on Climate Change and the Sendai Framework on Disaster Risk Reduction would be reflected in this Summit.

            Regional cooperation plays a colossal role in addressing natural calamities which are the common phenomena of this region. ABU Media Summit, I hope, will help adopt a collective action plan for Asia Pacific broadcasters to uphold their most important public mandates to save lives and properties through early warning and quality programming by sensitizing and educating their audiences on climate change and disaster risk reduction.

            I wish the 3rd Asia-Pacific Broadcasting Union (ABU) Media Summit a grand success.

            Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.

#

Azad/Nusrat/Sahela/Gias/Asrofa/Rafiqul/Asma/2017/ hours

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২৬২

এবিইউ’র তৃতীয় গণমাধ্যম সম্মেলনের উদ্বোধন আগামীকাল 

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে) : 

আগামীকাল ঢাকায় প্যান-প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে তিন দিনব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস বিষয়ে এশিয়া-প্যাসিফিক ব্রডকাস্টিং ইউনিয়নের তৃতীয় গণমাধ্যম সম্মেলন (৩ৎফ অংরধ চধপরভরপ ইৎড়ধফপধংঃরহম টহরড়হ-অইট গবফরধ ঝঁসসরঃ ড়হ ঈষরসধঃব ঈযধহমব ধহফ উরংধংঃবৎ জরংশ জবফঁপঃরড়হ) অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আজ তথ্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন।   
‘সবার জন্য তথ্য ঃ জীবন বাঁচাতে গণমাধ্যম’ (ওহভড়ৎসধঃরড়হ ভড়ৎ ধষষ: গবফরধ ংধারহম ষরাবং) প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতার সম্মিলিতভাবে এ সম্মেলন আয়োজন করছে। এশীয়-প্রশান্ত অঞ্চলের ৬৯টি দেশের ২৭২টি সম্প্রচার মাধ্যম এবিইউ’র সদস্য।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্বের সর্ববৃহৎ নদীবেষ্টিত ব-দ্বীপ বাংলাদেশ ভৌগোলিকভাবেই দুর্যোগপ্রবণ। দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসে সরকার যে সুদূর প্রসারী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, তার ফলে ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবেশ বিষয়ে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘চ্যাম্পিয়নস অভ্ দ্য আর্থ’ লাভ করেন।   
বিশ্বের ১৭টি দেশ থেকে আগত অর্ধশতাধিক পরিবেশবিদ, গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞ, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিনিধির সাথে দেশের দুইশতাধিক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবে। অংশগ্রহণকারীদের সমন্বয়ে অধিবেশনগুলোর শেষে ‘ঢাকা ঘোষণা’ প্রণয়ন করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। ঘোষণাটি মেক্সিকোর কানকুনে আসন্ন জাতিসংঘের দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস বিষয়ক বিশ্ব সম্মেলনে এজেন্ডাভুক্তির জন্য পাঠানো হবে। 
সিডর, আইলা মোকাবিলায় কমিউনিটি রেডিও’র ভূমিকা, সাম্প্রতিক সময়ে হাওর এলাকায় সৃষ্ট বন্যা মোকাবিলায় মিডিয়ার ভূমিকা এবং প্রেস ইনস্টিটিউট অভ্ বাংলাদেশের দুর্যোগ মোকাবিলায় গৃহীত কার্যক্রমের বিষয়ে মন্ত্রী প্রশংসা করেন। তিনি সম্মেলন সফল করতে গণমাধ্যমগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। 
এসময় তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার, বিটিভির মহাপরিচালক হারুন-অর-রশীদ এবং বেতারের মহাপরিচালক নাসির উদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
#

আকরাম/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/শহিদ/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                              Number : 1261

Bangladesh and Qatar signed MoU on cooperation

Dhaka, 9 May :

Foreign Minister of Bangladesh Abul Hassan Mahmood Ali yesterday called on the Central Bank Governor of Qatar Sheikh Abdulla Bin Saoud Al-Thani at the Qatar Central Bank and held fruitful talks regarding cooperation of the two Central Banks. At the end of their meeting, Foreign Minister and Governor Sheikh Abdullah signed an MoU on the cooperation between the two central banks.

During the discussion, Governor of Qatar Central Bank Sheikh Abdulla lauded the leadership of Bangladesh for rapid development in Bangladesh. Foreign Minister Ali intimated the ongoing projects in Bangladesh and elaborated the policy of regional connectivity and economic integration adhered by Bangladesh. Governor of Qatar Central Bank proposed to send a Qatari delegation to discuss the ways and means of cooperation between the two Central Banks under the purview of this MoU.

            Foreign Minister Mahmood Ali also called on the Chief Executive Officer of the Qatar Investment Authority (QIA) Sheikh Abdullah Bin Mohammed Bin Saud Al Thani at the QIA Headquarter. Foreign Minister Ali briefed the ongoing development activities in the country led by the Government of Prime Minister Sheikh Hasina.

            Mahmood Ali later called on the Vice Chairman of the Qatar Chamber of Commerce and Industries Mohamed bin Ahmed bin Twar. At the outset praising the workers from Bangladesh ,Vice Chairman of Qatar Chamber Mohamed Twar stressed on the need to have skilled and professional work force from Bangladesh in Qatar. Foreign Minister Ali expressed Bangladesh’s readiness to engage with Qatari Government to set up a mechanism for recruitment, while he proposed establishing training center for Qatar bound workers of Bangladesh with the assistance of Government of Qatar.

            Foreign Minister arrives in Dhaka today morning.

#

Khaleda/Nusrat/Sahela/Asrofa/Shahid/Rezzakul/Shamim/2017/1400 hours  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :১২৬০  
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে ) :     
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ মে বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
“মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বোধিজ্ঞানলাভ এবং মহাপ্রয়াণের স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আমি বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
ভয়, ক্রোধ ও লোভ-লালসাকে পরিহার করে গৌতম বুদ্ধ সারাজীবন মানুষের কল্যাণে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংসা, মৈত্রী ও করুণার বাণী প্রচার করেছেন। শান্তি ও সম্প্রীতির মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনই ছিল তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। বর্তমান বিশ্বে মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য গৌতম বুদ্ধের জীবনাদর্শ ও শিক্ষা অনুসরণ করা একান্ত প্রয়োজন। 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এদেশে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করে আসছেন। বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীগণ পাশাপাশি বসবাস করে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন। এই সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনকে সমুন্নত রাখতে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
হাজার বছরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে আমরা বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীগণও বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন কর্মকা-ে সমানভাবে অংশগ্রহণ করে আসছেন। 
আমি আশা করি, এদেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায় মহামানব বুদ্ধের সাম্য ও মৈত্রীর বাণী এবং তাঁর আদর্শ ধারণ ও লালন করে জ্ঞান, মেধা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি মানবিক, শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে। 
বুদ্ধ পূর্ণিমা সকলের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক-এ কামনা করছি।  
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/নুসরাত/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১২৫৯ 
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৬ বৈশাখ (৯ মে ) :     
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১০ মে বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জানাই মৈত্রীময় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমার সাথে মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ গভীরভাবে সম্পৃক্ত। মহামতি বুদ্ধ ছিলেন জীবের মঙ্গল কামনায় সত্যসন্ধ। পৃথিবীকে সুখী ও শান্তিপূর্ণ করে গড়ে তোলার জন্য তিনি নিরন্তর প্রয়াস চালান। বুদ্ধের চেতনায় ছিল দুঃখ জয়ের মাধ্যমে জীবের মুক্তি কামনা। ‘চতুরার্য সত্য’ তত্ত্বে তিনি জীবনে দুঃখ, দুঃখের উৎপত্তি, দুঃখ ভোগের কারণ এবং তা থেকে মুক্তির পথ দেখান। তাঁর মতে ‘নির্বাণ’ লাভের মাধ্যমে মানুষ জীবনের পরমার্থ অর্জন এবং সকল প্রকার দুঃখ থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে পারে। এজন্য তিনি অষ্টমার্গ তথা প্রজ্ঞা, শীল ও সমাধি চর্চার উপদেশ দেন। তিনি স্থান-কাল-পাত্রের ঊর্ধ্বে ওঠে পৃথিবীর সকল জীবের কল্যাণ ও সুখ কামনা করেন। ‘সব্বে সত্ত্বা সখীতা হোন্তু’-পৃথিবীর সকল প্রাণি সুখী হোক, এ ছিল বুদ্ধের শাশ্বত দর্শন। 
মহামতি বুদ্ধ একটি সৌহার্দ্য ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় আজীবন সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন। ‘অহিংস পরম ধর্ম’ বুদ্ধের এই অমিয় বাণী আজো সমাজে শান্তির জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। আজকের এই অশান্ত ও অসহিষ্ণু বিশ্বে মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহামতি বুদ্ধের দর্শন ও জীবনাদর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। প্রাচীনকাল থেকে বাংলার জনপদের সাথে বৌদ্ধ সভ্যতার ইতিহাস ও কৃষ্টি গভীরভাবে মিশে আছে। পাহাড়পুর ও ময়নামতি শালবন বিহার তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এ দেশের সকল ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম ও আচার অনুষ্ঠানাদি অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে পালন করে আসছে। এটা আমাদের সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য। এই ঐতিহ্যের চর্চা ও বুদ্ধের মহান আদর্শকে ধারণ করে বৌদ্ধ সম্প্রদায় দেশের উন্নয়নে তাদের কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন-এ প্রত্যাশা করি।
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা সবার জন্য বয়ে আনুক অনাবিল শান্তি ও সমৃদ্ধি।    
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/নুসরাত/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০২২ ঘণ্টা 

                          

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon