তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৯০
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :
একাদশ জাতীয় সংসদের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২য় বৈঠক কমিটির সভাপতি মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে আসন্ন হজ ২০১৯ এর কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা হয়। হাজী ক্যাম্পের সিটসহ অন্যান্য সমস্যা, ফ্লাইটের সিডিউল সঠিক সময়ে না হওয়া এবং সৌদিতে যাওয়ার পর বিভিন্ন সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে সকল সমস্যা নিরসনপূর্বক হাজীদের সঠিক সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণে স্থায়ী কমিটি ও মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করবে মর্মে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়।
‘সমগ্র দেশে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও সংস্কার’ নামক প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ১৮০০টি মন্দির/শ্মশান/আশ্রমের উন্নয়ন ও সংস্কার কার্যক্রমের যাচাই প্রক্রিয়ায় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কর্মসূচিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করার বিষয়ে বৈঠকে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।
মসজিদসমূহে খুতবা প্রদানের পূর্বে মাদক ও ইয়াবার ভয়াবহ পরিণতি এবং জঙ্গিবাদ সম্পর্কে সকলকে সচেতন করার বিষয়ে কমিটির সভাপতি মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী উক্ত বৈঠকে নির্দেশনা প্রদান করেন।
বৈঠকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক গঠিত দু’টি কমিটির সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে ‘মুজিব বর্ষ ২০২০’ উদ্যাপনের প্রস্তুতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
কমিটির সদস্য শওকত হাচানুর রহমান (রিমন), মনোরঞ্জন শীল গোপাল, মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, এইচ এম ইব্রাহিম, মোসাঃ তাহমিনা বেগম এবং বেগম রতœা আহমেদসহ ধর্মসচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মোকাম্মেল/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২০৩১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৯
সাইবার অপরাধ রোধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে
--- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :
বাক স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি। এটি কেবল সাইবার অপরাধ রোধের জন্য করা হয়েছে বলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি ঊধসড়হ এরষসড়ৎব কে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর গুলশানে আইনমন্ত্রী এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধির নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়ার কারাদ- প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বিশেষ প্রতিনিধিকে বলেন, আইনের শাসনের কারণে এবং বিচারিক ও উচ্চ আদালত কর্তৃক সাজা দেওয়ার কারণেই খালেদা জিয়া কারাগারে আছেন। এখানে সরকারের কিছু করার নেই।
মন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিশেষ প্রতিনিধি ফেনীর মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাত হত্যা মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তাঁর নিকট এ মামলার হালনাগাদ অগ্রগতি তুলে ধরে বলা হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই মামলাটি গুরুত্ব সহকারে দেখছেন। এছাড়া এ মামলা যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে দ্রুত শেষ করার বিষয়ে সরকারের ইচ্ছার কথাও তাঁকে জানানো হয়।
বৈঠকে বেপজা আইন, শিশু অধিকার আইন, রোহিঙ্গা ইস্যু ও বিচার বহির্ভূত হত্যা নিয়েও আলোচনা হয় বলে জানান আইনমন্ত্রী।
#
রেজাউল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১৮৮
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদের বক্তব্য
ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ২০১৪ সালে নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে টেলিফোন করেছিলেন। টেলিফোনে বেগম জিয়া যে ভাষায় কথা বলেছেন, সেটি সমস্ত শিষ্টাচার বহির্ভূত। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, তিনি এমন একটি দলের মহাসচিব যে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র আরাফাত রহমানের মৃত্যুর খবর পেয়ে সহমর্মিতা জানানোর জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাড়ির সামনে ১৫-২০ মিনিট দাঁড়িয়ে ছিলেন কিন্তু তিনি দরজা খোলেননি। কোনো শত্রুও যদি মৃত্যুর খবর পেয়ে সহমর্মিতা জানানোর জন্য কারো বাড়িতে হাজির হয় তাহলে এ ধরণের আচরণ করতে পারেন না। তিনি প্রশ্ন করেন, এটি বেগম খালেদা জিয়ার কি ধরণের শিষ্টাচার? যে দলের চেয়ারপারসনের শিষ্টাচার সম্পর্কে নূন্যতম জ্ঞান নেই, সেই দলের মহাসচিব কিভাবে শিষ্টাচার নিয়ে কথা বলে। বিএনপির মহাসচিবের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, শিষ্টাচার বিএনপির কাছ থেকে আওয়ামী লীগকে শিখতে হবে না, বরং বিএনপিকেই শিখতে হবে এবং বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে শিখাতে হবে।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে গতকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গণভবনে সংবাদ সম্মেলনের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি’র রাজনৈতিক দৈন্যদশা এমন পর্যায়ে গেছে একজন সন্ত্রাসের দায়ে যাবজীবন দ-প্রাপ্ত আসামী তারেক রহমান তাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ দলেরই মহাসচিব। এটি বিএনপির জন্য প্রচ- লজ্জাস্কর।
মন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে কোনো সাজা প্রাপ্ত আসামীর সাজা কার্যকর করা। এটি রাষ্ট্রের দায়িত্ব। তারেক রহমান দুর্নীতি মামলায় ১০ বছর সাজাপ্রাপ্ত, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা যাবজীবন কারাদ-প্রাপ্ত। ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে গুরুতর আহত হয়েছিলেন, তাঁর শ্রবণশক্তি লোপ পেয়েছিল। চক্রান্ত করা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার এবং আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করার জন্য। সেই মামলা তারেক রহমান যাবজীবন দ-প্রাপ্ত আসামী। কারো বিরুদ্ধে আদালত যদি দ- দেয়, সে যেই হোক, হোক সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি সরকার দলীয় কোনো এমপিও যদি হন, তার বিরুদ্ধে শাস্তি কার্যকর করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। বাংলাদেশের আদালত স্বাধীন। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে শাস্তি কার্যকর করা হবে রাষ্ট্রের দায়িত্ব। তথ্যমন্ত্রী বলেন, একদিন তারেক রহমানের বিচার কার্যকর হবে।
ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য ফেরাতে জোটের শীর্ষ নেতাদের আজকের বৈঠক প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ঐক্যফ্রন্টের অবস্থা দেখে আমার হাসি পায়। তারা বারবার বলে আসছেন যে, বৃহৎ ঐক্য, জাতীয় ঐক্য, ফ্রন্টের নাম ঐক্যফ্রন্ট। কিন্তু এই জোটের মধ্যে কোনো ঐক্য নেই। কিছু কিছু নেতা ঐক্যফ্রন্ট ছাড়ার ঘোষণাও দিয়েছেন। যারা নিজেদের ঐক্য ধরে রাখতে পারে না, নিজেদের ঐক্য ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে, ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য ধরে রাখার জন্য তাদেরকে বৈঠক করতে হচ্ছে এবং তাদের যে আন্দোলনের ঘোষণা, সরকারের বিরুদ্ধে বৃহত্তর ঐক্য, এগুলো সব হাস্যকর। আজকের বৈঠকের মাধ্যমে তাদের নিজেদের যে ঐক্য নেই তারা সেটা স্পষ্ট করেছে।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপির মনোনীত সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি হিসেবে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা শপথ নিয়েই এই সংসদ অবৈধ বলে তিনিও একজন অবৈধ সংসদ সদস্য প্রমাণ করেছেন। বিএনপি প্রথমে বলেছিল কোনো অবস্থাতেই তারা সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণ করবেন না। পরে বিএনপি শপথ গ্রহণ করেছেন, এমনকি নারী সংসদ সদস্যের ভাগটাও তারা নিলেন। এ থেকে প্রমাণিত হয় বিএনপির কাজ ও কথার মধ্যে সবসময় বৈপরীত্য।
সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার শুরুতে মন্ত্রী দেশবাসীসহ উপস্থিত সাংবাদিকদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। যার যার ধর্ম সে সে পালন করে, কিন্তু উৎসব সবার। দেশের মানুষ সবাই আনন্দের সাথে ঈদ উদ্যাপন করেছেন। এই উৎসবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই সামিল হয়। আমরা একটি অসাম্প্রদায়িক দেশে বসবাস করছি। সবসময় সব উৎসবে সব ধর্মের মানুষ সামিল হয়, এবারও তাই হয়েছে।
#
রবি/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮১০ঘণ্টা
Z_¨weeiYx b¤^i : ২১৮৭
রেলের টিকিটিং সেবা হাতের মুঠোয় : জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রেলসেবা অ্যাপ
XvKv, 27 ˆR¨ô (10 Ryb) :
টাইম, কষ্ট ও ভিজিট কমিয়ে রেলওয়ে যাত্রীদের টিকিট প্রাপ্তি সহজ করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগিতায় বাংলাদেশ রেলপথ মন্ত্রণালয় রেলওয়ের ওয়ান স্টপ টিকিটিং সার্ভিস ‘রেলসেবা’ নামে অ্যাপ চালু করেছে। এবার ঈদে অ্যাপটি হয়েছে উঠেছে বেশ জনপ্রিয় ।
সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘রেলসেবা’ অ্যাপটি রেলমন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক যৌথভাবে উদ্বোধন করেন । এই অ্যাপের মধ্যে টিকিট ক্রয়ের পাশাপাশি ট্রেনের সাধারণ তথ্য, সময়সূচি ও সিটের তথ্য রয়েছে।
এছাড়া এসএমএস ভিত্তিক ট্রেন ট্র্যাকিং, ট্রেনে বসে খাবারের অর্ডার দেয়া ও ট্রেনের যাত্রার অভিজ্ঞতার রেটিং দেয়ার সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের সুত্র থেকে জানা যায়, এ পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষ ৩১ হাজার অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী ও ১০ হাজার ৫১৭ জন আইওএস ব্যবহারকারী টিকিট ক্রয়ের জন্য অ্যাপসটি ডাউনলোড করেছেন। আর এবার ঈদে অ্যাপের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে ১ লক্ষ ৬৬ হাজার ৬৮৭ টি টিকিট। ইন্টারনেট ও অ্যাপ ব্যবহার করে যাত্রী সাধারণ নিজের স্মার্টফোনে টিকিট কাটার ফলে কাউন্টারে উল্লেখযোগ্য পরিমান ভিড় কমেছে। কাউন্টারে লাইনে দাড়িয়ে গড়ে টিকিট কাটার যাত্রী কমে যাওয়ায় শ্রমঘন্টা সাশ্রয় করা গিয়েছে। স্টেশনে যাওয়ার বিড়ম্বনা এড়িয়ে যাওয়ায় রাস্তায় জ্যাম সহ পরিবহনের খরচ ও জ্বালানি তেল সাশ্রয় হয়েছে। এছাড়া সরাসরি ই-টিকিট ব্যবহার করে ভ্রমণের সুযোগ থাকায় বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রচলিত টিকিট প্রিন্ট করার ঝামেলা না থাকায় যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ট্রেনে উঠতে পেরেছেন।
তাছাড়া, অ্যাপ ব্যবহারের ফলে যাত্রীর মোবাইল ফোন নম্বর, জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, বয়স, লিঙ্গ, নাম ও ঠিকানার তথ্য সার্ভারে সংরক্ষিত থাকায় ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সেটি টিকিটের গায়ে লেখা থাকায় টিকিটগুলি কাউন্টারে বিক্রিত টিকিটের ন্যায় কালো বাজারে বিক্রি করা সম্ভব হয় না। এর ফলে টিকিট কালোবাজারীও ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
টিকিট কিনতে হলে প্রথমে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.cnsbd.railsheba থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। আইওএস সংস্করণও রয়েছে, সেটি পাওয়া যাবে অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে। অ্যাপটি ডাউনলোডের পর ইনস্টল করে চালু করলে লগইন অপশন দেখা যাবে (https://itunes.apple.com/us/app/rail-sheba/id1460553594?ls=1&mt=8)। ভিসা, মাস্টারকার্ড, এমেক্স কার্ড, নেক্সাস কার্ড, রকেট অথবা বিকাশের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করা যাবে। ফিরতি মেইল ও এসএমএসে টিকিট কনফারমেশন পাবেন গ্রাহকরা।
#
শহিদুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/আসমা/২০১৯/১৬০০ ঘণ্টা