তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২১
তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ই-বুককে অগ্রাহ্য করার উপায় নেই
-- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, কাগজে মুদ্রিত বইয়ের পাতা ওলটানোর যে আনন্দ তা বইয়ের ইলেকট্রনিক সংস্করণ ই-বুকে নেই। কাগজের বইয়ের স্পর্শ ও গন্ধ সবসময় পাঠককে আকৃষ্ট করে। এর আবেদন সর্বব্যাপী। তবে তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ই-বুককে অগ্রাহ্য করার কোনো উপায় নেই। বরং একটি অপরটির পরিপূরক। কাগজের বই ও ই-বুক দু’টোই আমাদের জ্ঞানার্জনের মাধ্যম। একটি ছাপা বা কাগজে মুদ্রিত মাধ্যম, অন্যটি ভার্চুয়াল।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে অধুনা প্রকাশ আয়োজিত ই-বুক কি কাগজে মুদ্রিত বইয়ের বিকল্প হতে পারে ? শীর্ষক আলোচনা সভা ও অধুনা প্রকাশ লেখক সম্মাননা ২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাসলিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি ড. মুহাম্মদ সামাদ ও বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সদস্য উজ্জ¦ল বিকাশ দত্ত।
ই-বুক কি কাগজে মুদ্রিত বইয়ের বিকল্প হতে পারে ? শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেখক-গবেষক করিম রেজা। প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য-বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম জাবেদ আহমেদ, সিনিয়র সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, লেখক-গবেষক আলী আহাম্মদ খান আইয়োব এবং পিন পাওয়ার লিডারশিপ ইন্টারন্যাশনালের ফাউন্ডার লেখক সাইফুল হোসেন।
#
ফয়সল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২০
বাঙালি জাতিসত্তা ও চেতনার উন্মেষ বঙ্গবন্ধুর জন্যই সম্ভব হয়েছে
--- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলার মাটিতে অনেক নেতার জন্ম হয়েছে। কিন্তু বাঙালি জাতিসত্তা ও চেতনার উন্মেষ এবং বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা-সহ সম্মানের আসনে নিয়ে যাওয়া কেবল বঙ্গবন্ধুর নেতেৃত্বের জন্যই সম্ভব হয়েছে। রাজনীতির ক্ষেত্রে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, মহানুভবতা শেখার জন্য বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে এবং অনুকরণ করতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অভ্ বাংলাদেশ আয়োজিত ‘বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা’ শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ এবং নবীন বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, ‘আগামী দুই বছর আমাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ। আমরা ‘মুজিববর্ষ’ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করবো। এ সময় আমরা জাতির পিতার বৈচিত্র্যময় জীবন সম্পর্কে জানবো এবং সকলকে জানাবো। সারা বিশ্বে আমরা বাংলাদেশকে সম্ভাবনাময়ী অর্থনীতি হিসেবে তুলে ধরতে চাই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, প্রবাসীদের হয়রানি কমাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নিয়েছে। দূতাবাস অ্যাপসের মাধ্যমে ঘরে বসে ৩৪ ধরনের সেবা দেয়া হচ্ছে। প্রত্যেক দূতাবাসে হটলাইন চালু হয়েছে।
#
তৌহিদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২১০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৯
প্রত্যেক জীবিত মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতা রেকর্ড করা হবে
--- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রত্যেক জীবিত মুক্তিযোদ্ধার বক্তব্য রেকর্ড করা হবে। নয় মাস কীভাবে একজন মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছে তার বর্ণনা থাকবে রেকর্ডে।
আজ কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প হতে প্রায় ১ কোটি ৬১ লাখ টাকা ব্যয়ে এ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি-সহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণ করা হচ্ছে যাতে শত শত বছর পরেও পরবর্তী প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পারে। তিনি আরো বলেন, যে পাকিস্তান আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চেয়েছিল সেই পাকিস্তানেও ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের পথে আমাদের অগ্রযাত্রা কেউ রোধ করতে পারবে না।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক আবুল ফজল মীরের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় স্থানীয় প্রশাসন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
#
মারুফ/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৮
ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতে একসাথে কাজ করতে হবে
--- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। কোনো বিষয়ে ইন্টারনেট বা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করার পূর্বে এর ভাল মন্দ ভাবতে হবে। জ্ঞান আহরণ ও জ্ঞানের বিশাল দুনিয়াতে প্রবেশ করতে ইন্টারনেটের বিকল্প নেই। তিনি বলেন, মেধা ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বকে জয় করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁয়ে আইসিটি টাওয়ারে বিসিসি’র মিলনায়তনে ‘নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস-২০২০’ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা এবং অনলাইন সেফটি ফর চিলড্রেন সার্টিফিকেশন কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে এই কোর্সে অংশগ্রহণকারী ১০ লাখ স্কুল শিশু নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার সংক্রান্ত সনদ পাবে। আগামী এক বছরের মধ্যে শুধু তাদের অনলাইন অভিজ্ঞতাকেই নিরাপদ করবে না, দেশকেও নিয়ে যাবে অনন্য বিশ্ব রেকর্ডের দ্বারপ্রান্তে।
পরে প্রতিমন্ত্রী অনলাইন সেফটি ফর চিলড্রেন সার্টিফিকেশন কোর্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত প্রশ্নোত্তর পর্বে ৫জন বিজয়ী শিক্ষার্থীর মাঝে ৩০ হাজার করে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা প্রদান করেন।
প্যানেল আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে ফেইসবুকের ইন্ডিয়া, সাউথ এশিয়া এবং সেন্ট্রাল এশিয়া’র হেড অভ্ পলিসি প্রোগ্রামস সেলি তাকরাল; বাংলাদেশ পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মনিরুল ইসলাম ও বিশিষ্ট সাংবাদিক মুন্নি সাহা, আইসিটি বিভাগ ও এর আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা এবং ইউনিসেফের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
#
শহিদুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৭
মুজিববর্ষে জাতির পিতার স্বপ্নপূরণ উদযাপন করবো
-- নৌ প্রতিমন্ত্রী
বোচাগঞ্জ (দিনাজপুর), ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে হাটরামপুর ডিগ্রি কলেজের নবনির্মিত একাডেমিক ভবন, উপজেলার নয়টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন, ভূমি অফিসের দু’টি নতুন ভবন এবং সাতটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ‘ওয়াশ ব্লক’ উদ্বোধন করেন।
এ উপলক্ষে হাটরামপুর ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত এক সুধি সমাবেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে স্কুল-কলেজে শিক্ষার পরিবেশ রয়েছে। দেশ আজ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাসের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ ছিল বাংলাদেশ বিরোধী দুর্বৃত্তায়ন দমন করা । সে চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়েছি। তিনি আরো বলেন, মুজিববর্ষে আমরা যেমন বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন করবো, তেমনি জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের
উদ্যাপনও করবো।
হাটরামপুর ডিগ্রি কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ রবিউল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আফছার আলী, হাটরামপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আবু সাঈদ, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী এ এস এম শাহিরুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রতিমন্ত্রী পরে বোচাগঞ্জ উপজেলার পরমেশ্বরপুর সীমান্ত নদীর (টাঙ্গন নদী) সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন করেন।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী নম্বর : ৫১৬তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৫
পরিবেশসম্মত আধুনিক নগরায়নে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে ইউএন হ্যাবিটেট
আবুধাবি (সংযুক্ত আরব আমিরাত), ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
পরিবেশসম্মত আধুনিক নগরায়নে জাতিসংঘের ইউএন হ্যাবিটেট বাংলাদেশকে আর্থিক সহযোগিতা-সহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও হিউম্যান সেটেলমেন্ট প্রোগ্রাম ইউএন হ্যাবিটেটের নির্বাহী পরিচালক মাইমুনাহ মোহা. শরীফ। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে চলমান ওয়ার্ল্ড আরবান ফোরামে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের সাথে বৈঠককালে তিনি এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, নাগরিকদের জন্য নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব আবাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে টেকসই নগর ও জনপদ গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। টেকসই নগরায়নের জন্য সারা দেশে মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার একশ’ বছর পরের পরিকল্পনা ডেল্টা প্ল্যান প্রণয়ন করেছে। ইউএন হ্যাবিটেট বাংলাদেশের নগরায়ন নীতিমালার উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
মন্ত্রী আরো বলেন, মিয়ানমারের বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিকদের জন্য খাদ্য, চিকিৎসা, আবাসন, স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা বাংলাদেশের জন্য অনেক কঠিন। এজন্য রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বিশ্ব সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশে প্রস্তাবিত নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা আইন এবং ভূমির পুনর্ব্যবহার আইন সমৃদ্ধকরণে কারিগরি সহায়তা প্রদান এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের ১১তম অভীষ্ট অর্জন ও নতুন নগর এজেন্ডার কার্যকর বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারকে ইউএন হ্যাবিটেট অব্যাহত সহযোগিতা প্রদান করতে পারে বলে বৈঠকে মন্তব্য করেন গণপূর্ত মন্ত্রী।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ আফজাল হোসেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ সাঈদ নূর আলম, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক ড. খুরশীদ জাবিন হোসেন তৌফিক, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঃ সিদ্দিকুর রহমান ও মোঃ মোতাহার হোসেন, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হারিজুর রহমান এবং প্রাক্টিক্যাল একশন, বাংলাদেশ-এর হেড অভ্ প্রোগ্রাম হোসেন আদিব বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, ওয়ার্ল্ড আরবান ফোরামে গণপূর্তমন্ত্রী গত ৯ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রী পর্যায়ের গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ এবং গত ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও ঘানার যৌথ অংশগ্রহণে একটি নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া ফোরামে গণপূর্ত মন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় করেন।
#
ইফতেখার/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮১৫ঘণ্টা
Handout Number : 514
Foreign Minister mourns the loss of lives
due to the outbreak of ‘Coronavirus’ in China
Dhaka, 11 February :
Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen expressed his deep condolences for the loss of lives due to the outbreak of ‘Coronavirus’ in Wuhan city and other places in China. He expressed his sincere sympathy for the families of the victims.
In a message written to State Councilor and Foreign Minister of China, Dr Momen extended his sincere appreciation to the Government of the People’s Republic of China for the effective measures taken to address the fatality of the outbreak of Coronavirus.
Foreign Minister said, ‘I firmly believe that your government will soon prevail over the situation and be able to stop further aggravation of the situation.’
Dr. Momen expressed his sincere gratitude to the Government of China for taking well care of the Bangladeshi students studying in the different universities in China. He also mentioned that the cooperation of Chinese government in evacuating 312 Bangladeshi students from Wuhan by chartered flight has been widely appreciated in Bangladesh.
Foreign Minister assured that Bangladesh is with the friendly People and the Government of China to address the crisis. He also shared the readiness of the government of the People’s Republic of Bangladesh to extend any help to mitigate the plight of the victims.
#
Tohidul/Mahmud/Sanjib/Joynul/2019/1750hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৩
‘মোবাইল অ্যাপস’ এর মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হবে
- খাদ্যমন্ত্রী
পটুয়াখালী, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি)
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কৃষকের স্বার্থ বিবেচনায় প্রথমবারের মতো আমন মৌসুমে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হচ্ছে। যাতে কৃষক ধান উৎপাদনে উৎসাহী হয়। কৃষকের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
আজ পটুয়াখালী সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত পটুয়াখালী ও বরগুনা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ আমন সংগ্রহ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এবছর ১৬ জেলার ১৬টি উপজেলায় ‘অ্যাপস’ এর মাধ্যমে কৃষকদের নিকট থেকে ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। আগামী বোরো মৌসুমে কৃষকদের নিকট থেকে ধান সংগ্রহে সব উপজেলায় ‘মোবাইল অ্যাপস’ চালু করা হবে। তিনি বলেন, আমরা নিজেদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলি, দেশকে ভালোবাসি। দেশের প্রতিটি সেক্টর যদি এক সঙ্গে, সমভাবে এগিয়ে যেতে পারে তাহলে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব।
জেলা প্রশাসক মোঃ মতিউল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি কাজী আলমগীর, বিভাগীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক ফারুক হোসেন প্রমুখ।
মন্ত্রী পরে পটুয়াখালী সদর ও খেপুপাড়া খাদ্য গুদাম পরিদর্শন করেন।
#
সুমন মেহেদী/অনসূয়া/জুলফিকার/কুতুব/২০২০/১৬৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১২
একনেকে প্রায় আড়াই হাজার কোটির ৯টি প্রকল্প অনুমোদন
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি (একনেক) প্রায় ২ হাজার ৪২২ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৯টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা এর সভাপতিত্বে আজ শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘বানেশ্বর (রাজশাহী)-সারদা-চারঘাট-বাঘা-লালপুর (নাটোর)-ঈশ্বরদী (পাবনা) জেলা মহাসড়ককে আঞ্চলিক মহাসড়কের মানে উন্নীতকরণ’ প্রকল্প; ‘সৈদয়পুর-নীলফামারী মহাসড়ক প্রশস্তকরণ ও মজবুতিকরণ (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘হবিগঞ্জ জেলার বিবিয়ানা বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহের সম্মুখে কুশিয়ারা নদীর উভয় তীরের প্রতিরক্ষা’ প্রকল্প; শিল্প মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘তেজগাঁও-এ বিসিকের বহুতল ভবন নির্মাণ (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প; ‘বিসিক প্লাস্টিক শিল্পনগরী (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ‘বিসিকের ৮টি শিল্পনগরী মেরামত ও পুনঃনির্মাণ’ প্রকল্প; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ পাইপলাইন প্রকল্পের প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদি উন্নয়ন’ প্রকল্প; শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর অবকাঠামো উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ‘মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০ শয্যা ও জেলা সদর হাসপাতালে ১০ শয্যার কিডনী ডায়ালাইসিস সেন্টার স্থাপন’ প্রকল্প।
সভায় একনেক এর সদস্যবৃন্দ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
শাহেদুর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/জুলফিকার/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১১
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও
জাতীয় সমাবেশ-২০২০ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪০তম জাতীয় সমাবেশ-২০২০ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪০তম জাতীয় সমাবেশ-২০২০ উপলক্ষে এ বাহিনীর সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং সদস্যদের আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর রয়েছে গৌরবময় ঐতিহ্য। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালে এ বাহিনীর সদস্যরা মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকালে এই বাহিনীর যাঁরা শহিদ হয়েছেন, তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সরকারের যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সাফল্যের অন্যতম অংশীদার। এ বাহিনী জাতীয় অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বপালন করে আসছে। দেশের গ্রামীণ জনপদে আত্মকর্মসংস্থান, গণশিক্ষা, পরিবার পরিকল্পনা, জনস্বাস্থ্য, দুর্যোগ মোকাবিলা, পরিবেশ রক্ষা, বৃক্ষরোপণ, নারী ও শিশু পাচার রোধ এবং সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষাসহ সকল কার্যক্রমে এ বাহিনীর সদস্যরা অবদান রাখছেন।
আনসার সদস্যরা দেশের বিভিন্ন সংস্থা ও শিল্প কারখানার নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত থেকে মানুষের জান-মাল হেফাজতের দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করে আসছে। মাদক নিয়ন্ত্রণ, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, উগ্রবাদ ও সহিংসতা প্রতিরোধে এ বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা এবং জননিরাপত্তায় বাহিনীর সদস্যরা সদা তৎপর। সকল নির্বাচন, বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ও সংকটময় মুহুর্তে এ বাহিনীর সদস্যগণ দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্বপালন করে আসছেন।
আমি আশা করি, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেমের গভীর আদর্শ ও চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বাহিনীর সুনাম, ঐতিহ্য, মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে দেশ ও জাতির শান্তি-শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা রক্ষা ও সার্বিক আর্থসামাজিক উন্নয়নে আরো দায়িত্ববান হবেন। জাতির পিতার ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন।
আমি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২০/১০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১০
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও
জাতীয় সমাবেশ-২০২০ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪০তম জাতীয় সমাবেশ-২০২০ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪০তম জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে আমি বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৯৪৮ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ‘আনসার বাহিনী’ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আনসার বাহিনী দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালনসহ সার্বিক আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর রয়েছে গৌরবময় অবদান। ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার এ বাহিনীরই আনসার কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে আনসার বাহিনীর ৪০ হাজার থ্রি নট থ্রি রাইফেলই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মূল অস্ত্রশক্তি। মেহেরপুরের মুজিবনগর আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার এর শপথ গ্রহণ শেষে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতিকে আনসার প্লাটুন কমান্ডার ইয়াদ আলীর নেতৃত্বে ১২ জন আনসার ‘গার্ড অভ অনার’ প্রদান করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে আনসার বাহিনীর ৬৭০ জন সদস্য শহিদ হন। তাঁদের মধ্যে ১ জন বীরবিক্রম ও ২ জন বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত হন। আমি মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় আত্মত্যাগকারী বীর আনসার সদস্যদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সর্ববৃহৎ সুশৃঙ্খল বাহিনী। তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত এ বাহিনীর প্রায় ৬১ লক্ষ সদস্য রয়েছে। প্রশিক্ষণ উন্নয়নের মূলমন্ত্র ও চাবিকাঠি। বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী আনসার সদস্যদের সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি যুগোপযোগী বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ে প্রশিক্ষিত করছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি আশা করি এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার সদস্যরা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার পাশাপাশি দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। বাহিনীর ভাবমূর্তি ও মর্যাদা অক্ষুণ্ন রেখে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সকল সদস্য অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করবেন - এ প্রত্যাশা করি।
২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও ২০২১ সালে আমাদের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী সাড়ম্বরে উদ্যাপিত হবে। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ এ দুটি অনুষ্ঠান যথাযথভাবে উদ্যাপনের জন্য আমি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
আমি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ৪০তম জাতীয় স