Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৬ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৪৮৯৪

 

ভিয়েনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপিত

 

ভিয়েনা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          ভিয়েনাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও স্থায়ী মিশন যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনা এবং নানাবিধ কর্মসূচির মাধ্যমে আজ ৪৯তম মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে। সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে অস্ট্রিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত কর্তৃক জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে তিনি দূতাবাসের অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।

 

          এরপর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বিশেষ আলোচনা সভা শুরু হয়। প্রথমেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবারের সকল শহীদ, জাতীয় চার নেতা, ও মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও  পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ ও প্রচার করা হয়। করোনা পরিস্থিতির কারণে অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও স্লোভেনিয়ায় বসবাসরত অর্ধশতাধিক বাংলাদেশি অনলাইনে বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে সাধারণ আলোচনায় যোগদান করেন।

 

          দূতাবাসের প্রথম  সচিব ও দূতালয় প্রধান মোঃ তারাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সাধারণ আলোচনায় বক্তাগণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তাঁরা স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতার দূরদর্শী নেতৃত্ব, দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তি সংগ্রাম, স্বাধীনতা-উত্তর দেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক গৃহীত দূরদর্শী নানা নীতি সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন। তাঁরা বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁরা বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ধর্মনিরপেক্ষতা অক্ষুণ্ণ রাখা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঠিক বাস্তবায়নের ওপর আলোকপাত করেন। বক্তাগণ বাংলাদেশ সরকারের কাছে ভিয়েনাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ও ভিয়েনায় স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি জানান। 

 

          আলোচনা সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সকল শহীদ, জাতীয় চার নেতা ও মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশের অব্যাহত শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 

 

#

 

তারাজুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২২০  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৮৯৩

 

ধর্মের কথা বলে আর কাউকেই দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে দেয়া হবে না

                                                                     -- পরিবেশ মন্ত্রী

 

বড়লেখা (মৌলভীবাজার), ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, ইসলামী অনেক রাষ্ট্র আছে, যেখানে ভাস্কর্য আছে। আমাদের দেশে জিয়াউর রহমানেরও ভাস্কর্য আছে। কিন্তু এটা তাদের কাছে ভাস্কর্য নয়। এটায় ইসলাম যায় না, আর বঙ্গবন্ধুর নাম শুনলে ধর্ম চলে যায়, ইসলাম চলে যায়। এদেরকে সাবধান করে দিতে চাই, হুঁশিয়ার করে দিতে চাই। ধর্মের কথা বলে দেশের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।  যারা ১৯৭১ সালে পরাজিত হয়েছিল, তারা ধর্মকে পুঁজি করে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। আবার তারা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। ষড়যন্ত্রকে রুখে দাঁড়াতে হবে। সকলকে সজাগ থাকতে হবে কোনো অবস্থায় স্বাধীনতা নিয়ে যেন আর কেউ ষড়যন্ত্র করতে না পারে।

 

          আজ মৌলভীবাজারের বড়লেখায় বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। বড়লেখায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

 

          এর আগে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে মন্ত্রী জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। বড়লেখা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের সূচনা হয়। এরপর শহিদদের স্মরণে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, বড়লেখা উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ পুলিশ বড়লেখা থানা, জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড়লেখা পৌরসভা, বড়লেখা প্রেসক্লাব, পল্লীবিদ্যুৎ আঞ্চলিক কার্যালয়সহ বিভিন্ন সংগঠন, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়।

 

#

 

দীপংকর/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৪৮৯২

 

কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে মহান বিজয় দিবস পালিত

 

কলকাতা (ভারত), ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          আজ কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গণে  উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ৪৯তম মহান বিজয় দিবস পালিত হলো। দিনের শুরুতে উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর ‘বঙ্গবন্ধু কর্ণার’-এ স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করা হয়। তারপর একমিনিট নীরবতা পালন শেষে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনস্থ ‘বাংলাদেশ গ্যালারী’-তে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। এরপর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

 

          দু’দিনব্যাপী বিজয় উৎসবের উদ্বোধনী বক্তৃতায় উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান বলেন, বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের প্রথম মিশন কলকাতা, ফলে বাংলাদেশের ৪৯তম বিজয় দিবসে এই মিশনে বিজয় উৎসব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ সরকারের প্রথম কার্যালয়ও এ মিশনটি। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নেয়ার পর ১৮ এপ্রিল কলকাতা মিশনে প্রথম পতাকা উত্তোলিত হয়। তিনি  আরো বলেন, ভারতবর্ষ তথা পশ্চিমবঙ্গবাসীর কাছে আমাদের ঋণের শেষ নেই। ৭২ লাখ শরণার্থী পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নিয়েছিল। এ অঞ্চলের জনগণ তাদের খাবার ভাগ করে আমাদেরকে দিয়েছেন।

 

          বিজয় উৎসবের দ্বিতীয় দিনে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিদ্যুৎ মন্ত্রী শ্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। প্রধান আলোচক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্ণেল (অবঃ) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীরপ্রতীক। এছাড়া আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননাপ্রাপ্ত ও বিশিষ্ট সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত।

 

          ‘বাংলাদেশ-এর বিজয় উৎসব-২০২০’ এ দু’দিনই পশ্চিমবঙ্গ কলকাতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবেশনায় থাকবে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আবৃত্তি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোকচিত্র ও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী। বিজয় দিবসের প্রথম দিনে আবৃত্তি করেন শুভদীপ চক্রবর্তী, চিরন্তন বন্দোপাধ্যায় ও রোজী ঘোষ দে। নৃত্য পরিবেশন করেন সুমিতা ভট্টাচার্য ও তার দল। এরপর বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী শমীক পাল গান পরিবেশন করে দর্শক শ্রোতাদের মুগ্ধ করেন।

 

          বিজয় উৎসবের দ্বিতীয় দিনে আবৃত্তি করবেন প্রনতি ঠাকুর ও সৌমিত্র ঘোষ। নৃত্য পরিবেশন করবেন সুমিতা ভট্টাচার্য ও তার দল। সংগীত পরিবেশন করবেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী রুপঙ্কর বাগচী ও শতাব্দী রায়। এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকের দায়িত্বে ছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়।

 

#

 

মোফাকখারুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২১০  ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৪৮৯১

 

অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় ঐক্য ধারণ করতে হবে

                                                     -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

পিরোজপুর, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বিজয় দিবসে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রশ্নে সবাইকে দৃঢ় ঐক্য ধারণ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে সমুন্নত রাখার প্রতিজ্ঞা করতে হবে।

 

          আজ পিরোজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের শহিদ আব্দুর রাজ্জাক-সাইফ মিজান স্মৃতি সভাকক্ষে মহান বিজয় দিবস ২০২০ উপলক্ষে পিরোজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জন’ শীর্ষক আলোচনা সভা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

          এ সময় তিনি জানান, যে যে দলই করি না কেনো আমাদের একটা জায়গায় বিশ্বাস করতে হবে, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করি। এর মাধ্যমে দেশের নেতৃত্বকে বেছে নিতে হবে।

         

          মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করে দিয়েছেন যুদ্ধাপরাধীদের কোনো ক্ষমা নেই। তবে যুদ্ধাপরাধীদের প্রেতাত্মা আমাদের মাঝে রয়ে গেছে। এরা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করার দুঃস্বপ্নে বিভোর রয়েছে। এদেরকে সকলে মিলে প্রতিহত করতে হবে।

 

          এদিন সকালে পিরোজপুরের নাজিরপুরে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। পরে নাজিরপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে বরণ করেন মন্ত্রী। এরপর নাজিরপুরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার উদ্বোধন করেন তিনি।

 

          পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের পুলিশ সুপার হায়াতুল ইসলাম খান এবং পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হাকিম হাওলাদার।

 

#

 

মাইদুল/নাইচ/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২২০০  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৪৮৯০

বাংলাদেশকে আর কেউ পেছনে নিতে পারবে না

                                        -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 

মানিকগঞ্জ, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

            স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, শেখ হাসিনাই প্রথম দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। এর আগে বিএনপি সরকার যুদ্ধাপরাধীদের এমপি-মন্ত্রী করে সংসদে পাঠিয়ে দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের অর্জনকে অসম্মান করেছে, মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আজ আবারো একাত্তরের সেই পরাজিত শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চাইছে। এরা আবারো ক্ষমতায় যাবার পায়তারা করছে, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে নষ্ট করে দিতে চাচ্ছে। এই শক্তি এ দেশে আর কখনই ঠাঁই পাবে না। কারণ গোটা দেশই এখন শেখ হাসিনার সাথে আছে। কারণ, শেখ হাসিনা এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের সঠিক পথে তুলে এনেছেন। এই বাংলাদেশকে আর কেউ পেছনে টেনে নিতে পারবে না।

            আজ মানিকগঞ্জে কর্ণেল মালেক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বহির্বিভাগ উদ্ধোধন শেষে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

            মানিকগঞ্জবাসীকে প্রধানমন্ত্রী অনেক কিছু দিয়েছেন। ব্রিজ, মেডিকেল, শিল্প কারখানা দিয়েছেন, রাস্তাঘাট মেরামত করে দিয়েছেন, দেবেন্দ্র কলেজের অবকাঠামো উন্নয়ন করেছেন।তিনি এলাকায় নির্বাচিত প্রতিনিধি চেয়েছিলেন, আপনারা দিয়েছেন।তিনিও দুহাত উজার করে মানিকগঞ্জবাসীকে দিয়ে যাচ্ছেন বলেও সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান।

            আজ কর্ণেল মালেক হাসপাতালের বহির্বিভাগ এর উদ্বোধনকালে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরো বলেন, করোনায় মৃত্যুর হার সামান্য কিছুটা বাড়ছে। তাই সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।

            করোনা নিয়ন্ত্রণে রাখা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, দেশে এখন করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে বলেই দেশের অর্থনীতিও এখনও নিয়ন্ত্রণে আছে।এই করোনাকালেও দেশের অর্থনীতি এখন ৫ ভাগ বৃদ্ধি হয়েছে। ভারত, পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এখন ৭ ভাগেরও নিচে নেমে মাইনাসে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ১৭ ভাগ মাইনাসে গেছে। অথচ বাংলাদেশ এই সময়ে ফরেইন রেমিট্যান্স থেকে রেকর্ড অর্থ পেয়েছে।এতকিছুর পরও একটি মহল বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য  নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করেন মন্ত্রী। তিনি ধর্মের নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতাকারীদের প্রতিরোধের আহ্বান জানান।

            এ সময় স্বাস্থ্য সেবা সচিব আবদুল মান্নান বলেন, বঙ্গবন্ধুকে যারা মেনে নিতে পারে না, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যারা সন্দেহ করে তারা বাঙালি হতে পারে না।

            উদ্বোধন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী কর্ণেল মালেক মেডিকেল কলেজটি পরিদর্শন করেন ও হাসপাতালটির চিকিৎসক নার্সদের সাথে পৃথক একটি বৈঠক করেন।

            কর্ণেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আকতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর এবিএম খুরশির আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহা পরিচালক, প্রফেসর এনায়েত, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের সভপতি মুবিন খানসহ জেলার অন্য নেতৃবৃন্দ।

#

মাইদুল/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২১৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৮৮৯

 

বাঙালিরা আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে বাঁচবে

                                                    -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

         

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম  বলেছেন, বাঙালিরা নিজেদের আত্মমর্যাদা নিয়ে সারা বিশ্বে মাথা উঁচু করে বাঁচবে।  তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের উপর আঘাত করলে, ভাস্কর্যের বিরোধিতা করে জাতির পিতাকে অসম্মানিত করলে পুরো জাতির বুকের রক্তক্ষরণ হয়। তাই এ ধরনের কার্যক্রম দেশের মাটিতে আর করতে দেয়া হবে না। যদি কেউ চেষ্টা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে তা মোকাবিলা করবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

 

          মন্ত্রী আজ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নগর ভবনে আয়োজিত ৪৯তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) সহ  মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা সকল প্রতিষ্ঠানে চলমান কার্যক্রমের গুণগত মান এবং রাষ্ট্রের পরিপন্থী কাজের সাথে যুক্ত থাকলে কারো সাথে কোনো আপস করা হবে না।

 

          ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

 

#

 

হায়দার/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২০৫০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৮৮৮

 

পাকিস্তানে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদযাপিত

 

ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          আজ বাংলাদেশ হাইকমিশন ইসলামাবাদ যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে ৪৯তম মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন করেছে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাইকমিশন প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।

 

          বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এবং ইসলামাবাদে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিগণ এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এ উপলক্ষে চান্সারি প্রাঙ্গণ বিজয় দিবসের ব্যানার, পোস্টার ও অন্যান্য সামগ্রী দিয়ে সজ্জিত করা হয়।

 

          হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রবাসীদের উপস্থিতিতে চান্সারি প্রাঙ্গণে হাইকমিশনার মোঃ রুহুল আলম সিদ্দিকী আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। পতাকা উত্তোলনের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রমান আকৃতির প্রতিকৃতি ও অস্থায়ী জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে বঙ্গবন্ধু ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন হাইকমিশনার ও  অন্যান্য কর্মকর্তা। হাইকমিশনার ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ’ বিষয়ে আলোকচিত্র, পোস্টার, বই ও প্রকাশনার দু’টি পৃথক প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন।

 

          আলোচনা পর্বে হাইকমিশনের কর্মকর্তাগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বাংলাদেশের জন্য এর তাৎপর্য তুলে ধরেন। হাইকমিশনার বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের এ দিনে দীর্ঘ তেইশ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম, নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।

 

          এরপর বঙ্গবন্ধু ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।

 

          সবশেষে, জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

মোস্তফা/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২০৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৮৮৭

 

৫৫ বছর পর আবার চিলাহা‌টি- হল‌দিবাড়ী রেলপথ চালু হ‌চ্ছে আগামীকাল

 

নীলফামারী, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

 

          আগামীকাল ১৭ ডি‌সেস্বর চালু হ‌বে বাংলা‌দেশ ও ভার‌তের ম‌ধ্যে এক‌টি নতুন রেল ক‌রি‌ডোর চিলাহা‌টি - হলদিবাড়ী লাইন। বাংলা‌দেশ এবং ভার‌তের প্রধানমন্ত্রীদ্বয় ভি‌ডিও কনফারেন্সিংয়ের‌ মাধ্য‌মে রেলপথের  উদ্বোধন করবেন।

 

          সরকার আন্তঃআঞ্চলিক যোগাযোগ জোরদারকরণের মাধ্যমে ব্যবসা- বাণিজ্য ও পর্যটন খাতের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।   বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মোট ৭টি ইন্টারচেঞ্জ পয়েন্টের মধ্যে ৪টি-তে রেলওয়ে সংযোগ স্থাপিত হয়েছে। বর্তমানে ৫ম ইন্টারচেঞ্জ পয়েন্ট হিসেবে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী রেলসংযোগটি সংযোজিত হচ্ছে।

 

          চিলাহাটি ও হলদিবাড়ী বর্ডার রেলপথটি চালু হলে বাংলাদেশের মোংলা পোর্ট এবং উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে ভারতের উত্তর-পূর্ব অংশ, নেপাল এবং ভুটানের মধ্যে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগাযোগ অবকাঠামো মানোন্নয়নের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কায্যক্রম জোরদার হবে। রাজধানী ঢাকাসহ বাংলাদেশ ও ভারতের সাথে নিরবচ্ছিন্ন ট্রেন চলাচল সম্ভব হবে। ফলে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে এবং জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে রেলের অবদান বৃদ্ধি পাবে। কন্টেইনার ট্রেনও পরিচালনা শুরু করা যাবে। এর ফলে রেলওয়ের আয় বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশি পর্যটকগণ দার্জিলিংসহ উত্তর-পূর্ব ভারতে দ্রুত ও সহজে ভ্রমণ করতে পারবেন।

 

#

 

শরিফুল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২০৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৮৮৬

পাকিস্তানি দোসররা আজও স্বাধীন বাংলাদেশে বিচরণ করছে

                                         -- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

রৌমারী (কুড়িগ্রাম), ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, পাকিস্তানি দোসররা আজও বাংলাদেশে বিচরণ করছে। তারা ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় মেতে উঠেছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁর নির্বাচনি এলাকা রৌমারীতে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সমবেত স্থানীয় জনগণের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন ।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ভেঙেছে, তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। এদের সম্পর্কে সবাইকে সব সময় সজাগ ও সর্তক থাকতে হবে।

          এ সময় উপস্থিত ছিলেন রৌমারী উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লাহ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান, সহকারী পুলিশ সুপার (রৌমারী সার্কেল) এইচএম মাহফুজার রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর হোসেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আক্তার স্মৃতি,  উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মিনু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শাহিন, উপজেলা আওয়ামী মহিলা লীগের সভাপতি সুরাইয়া পারভীন এবং উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ও বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আব্দুল কাদের।

#

রবীন্দ্রনাথ/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৫০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৮৮৫

বিজয় ধরে রাখতে হলে বিজয়ী চেতনা নিয়ে সকলকে এগুতে হবে

                                                            -- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী

ঢাকা, ১ পৌষ (১৬ ডিসেম্বর) :

          মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে ড. আনোয়ার হোসেন অডিটরিয়ামে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

          অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান দেশের বর্তমান অবস্থার সাথে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের তুলনা করে বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যে সকল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা বিরোধিতা করেছিল, তারা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে দেশের সার্বভৌমত্বকে ভূলুন্ঠিত করতে। বিজয় ধরে রাখতে হলে বিজয়ী চেতনা নিয়ে সকলকে এগুতে হবে এবং সর্বদা সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কোনোভাবেই এদের ছাড় দেয়া যাবে না।

          অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য উপস্থাপন করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন। সভাপতিত্ব করেন পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সানোয়ার হোসেন।

          আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য (প্রকৌশল) ড. প্রকৌশলী মোঃ আবদুস ছালাম। এছাড়া সভার বিষয়বস্তুর ওপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ্ বিভিন্ন সংস্থা প্রধানগণ বক্তব্য রাখেন। পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সানোয়ার হোসেন সভায় সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং অধীনস্ত দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

বিবেকানন্দ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৪৮৮৪

মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপনে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের বাস্তবায়িত প্রচার কার্যক্রম

ঢাকা, ১ পৌষ, (১৬ ডিসেম্বর) :

          মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে আজ জাতীয় কর্মসূচির আলোকে গণযোগাযোগ অধিদপ্তর স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশব্যাপী ব্যাপক প্রচার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে।

          ঢাকা মহানগরীতে পোস্টার প্রদর্শন, সড়ক প্রচার, ডিসপ্লে বোর্ড স্থাপন, নৌপথে সংগীতানুষ্ঠান আয়োজন, দিবসের তাৎপর্যভিত্তিক তথ্যচিত্র/ডকুমেন্টারি প্রদর্শন, ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে সংগীত প্রচার এবং অনলাইনে প্রচার ইত্যাদি ছিল উল্লেখযোগ্য প্রচার কার্যক্রম।

          ঢাকায় হাতিরঝিলে ওয়াটারবাসে অধিদপ্তরের ও আমন্ত্রিত অতিথি শিল্পীদলের সমন্বয়ে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের গান পরিবেশিত হয়। এছাড়া বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবর্তী এলাকায় নৌপথে ঢাকা জেলা তথ্য অফিস অনুরূপ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে।

          মহান বিজয় দিবসের সকল কার্যক্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ তদারকি করেন।

#

তৈয়ব/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪৮৮৩

বঙ্গবন্ধুর ঋণ কখনো শোধ হবে না

                         -- ধর্ম সচিব

ঢাকা, ১ পৌষ, (১৬ ডিসেম্বর) :

          ধর্ম সচিব মোঃ নুরুল ইসলাম বলেছেন, ‘বাংলাদেশ যতদিন থাকবে, বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের ঋণ ততোদিন থাকবে। বঙ্গবন্ধুর ঋণ আমরা কখনো শোধ করতে পারবো না।’

          আজ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মহান বিজয় দিবস-২০২০ উদ্যাপন উপলক্ষে পবিত্র কুরআনখানি, আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুুুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

          ধর্ম সচিব  বলেন, বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে  কোনো নেতার দ্বারা যা সম্ভব হয়নি বঙ্গবন্ধু তা সম্ভব করেছিলেন। তিনি বাঙালি জাতিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন।

          মহান বিজয় দিবস-২০২০ এ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে  শাহাদত বরণকারী তাঁর পরিবারের সকল শহিদ সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ  লাখ শহিদ, দুই লাখ নির্যাতীতা মা- বোনসহ যাদের অপরিসীম আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল,  তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি প্রার্থনা করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন পবিত্র  কুরআন

2020-12-16-22-35-144f945cba9ae55c4ad7c16d8b65805c.docx 2020-12-16-22-35-144f945cba9ae55c4ad7c16d8b65805c.docx