Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ মার্চ ২০১৬

তথ্যবিবরণী 24 মার্চ ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯৯৮

 নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :
    জাতীয় সংসদের নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ কমিটি সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    বৈঠকে কমিটি সদস্য নৌপরিবহণমন্ত্রী শাজাহান খান, তালুকদার আব্দুল খালেক, মো. হাবিবর রহমান, এম আব্দুল লতিফ, রণজিৎ কুমার রায়, মো. আনোয়ারুল আজীম (আনার) এবং  মমতাজ বেগম এডভোকেট অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০২৬ সাল হতে পায়রা বা সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দরকে পুরোদমে অপারেশনে আনতে হবে যাতে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতার অতিরিক্ত কার্গো বা কন্টেইনারের হ্যান্ডলিং করতে পারে। ২০৪৩ সাল নাগাদ চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের মোট কার্গো বা কন্টেইনারের শতকরা ৫০ ভাগ হ্যান্ডলিং করবে। বাকি শতকরা ৫০ ভাগ পায়রা বা সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দরে হ্যান্ডলিং করার মাস্টারপ্ল্যান করা হয়েছে। ২০১৪ সালে চট্টগ্রাম বন্দর ৫০ কোটি টন কার্গো হ্যান্ডেল করেছে এবং প্রায় ১৭ লাখ টিউস কন্টেইনার হ্যান্ডেল করেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের কার্গোর প্রবৃদ্ধি প্রায় শতকরা ১১ ভাগ এবং কন্টেইনারের প্রবৃদ্ধি শতকরা ১৩ ভাগের অধিক।
চট্টগ্রাম বন্দরের সম্পত্তির সবটুকুই বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করে তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করবে বলে কমিটি সুপারিশ করে। বন্দরের পুরাতন আইনগুলো যুগোপযোগী করার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে কনসালট্যান্ট নিয়োগ করে যতদ্রুত সম্ভব কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়।
নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালের  প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বা ইকুইপমেন্ট সংগ্রহের জন্য জিটুজি এবং টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অর্ধেক করে যন্ত্রপাতি ক্রয় করার সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

মিজানুর/মিজান/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ৯৯৫

বঙ্গবন্ধুর ঘোষণাই জনতাকে মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রাণিত করেছিল
                                  -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে দলমত নির্বিশেষে দেশের সকল মানুষ স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঘোষণাই স্বাধীনতার ঘোষণা হিসেবে কৃষক-শ্রমিকসহ সাধারণ জনতাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছিল।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিসিআইসি মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনাসভায় বক্তৃতাকালে একথা বলেন।

শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুষেণ চন্দ্র দাস, বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল এবং বিসিক চেয়ারম্যান হযরত আলী বক্তব্য রাখেন।  

মন্ত্রী বলেন, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের শতকরা ৯৫ ভাগ ছিলেন গ্রামের সাধারণ স্বল্পশিক্ষিত কিংবা নিরক্ষর মানুষ। কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রের ঘোষণা শুনে তাদের কেউ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি অগাধ আস্থা ও আনুগত্যের কারণে তারা ৭ মার্চের পর থেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর সাহসী কণ্ঠস্বর তাদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রেরণা ও সাহস যুগিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেক দূর এগিয়ে গেছে। গ্রামীণ সমাজ কাঠামোতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের রূপান্তর ঘটেছে। উত্তরবঙ্গ থেকে এখন মঙ্গার অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে। টেকসই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দক্ষ, সুশিক্ষিত ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন নতুন প্রজন্ম গড়ে তোলার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।

#

জলিল/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৯১০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৯৯৪

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজসমূহে ৬টি নতুন বিভাগ চালু

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ৮৩তম সভা আজ উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। একাডেমিক কাউন্সিল কলেজ পর্যায়ে ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, থিয়েটার এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ, মিউজিক, এরোনটিক্যাল এন্ড এভিয়েশন সায়েন্স এবং এভিয়েশন ম্যানেজমেন্ট এ ৫টি বিষয়ে অনার্স এবং থিয়েটার স্টাডিজে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা চালু ও এতদ্সংক্রান্ত  রেগুলেশনস ও সিলেবাস অনুমোদন করে। কাউন্সিলে বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষবৃন্দ নতুন ও যুগোপযোগী এসব বিষয় চালুর সিদ্ধান্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।

    একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় অটিস্টিক শিক্ষার্থীদের বিশেষ অবস্থা বিবেচনা করে তাদের জন্য পরীক্ষার নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত আরো সময় বরাদ্দের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

    একাডেমিক কাউন্সিল সভায় অন্যান্যের মধ্যে প্রফেসর মো. নোমান উর রশীদ, প্রফেসর মো. আবু বক্কর ছিদ্দিক, প্রফেসর মাহফুজা খানম, প্রফেসর ড. মশিউর রহমান, প্রফেসর ফজলুল হক, প্রফেসর মো. আবদুল মতিন, প্রফেসর স্বপন কুমার ঢালী, প্রফেসর খোন্দকার অলিউল ইসলাম, প্রফেসর ক্য থিং অং, প্রফেসর মো. আব্দুর রশীদ, প্রফেসর আবু হায়দার আহমেদ নাছের, প্রফেসর স ম ইমানুল হাকিম, প্রফেসর জাফর আহমদ, প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন, প্রফেসর ড. মোবাশ্বেরা খানম, ড. শামসুদ্দীন ইলিয়াস, ড. মো. নাসির উদ্দিন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান এবং রেজিস্ট্রার  মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

#

ফয়জুল/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৯৯৩

বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হতে স্পিকারের আহ্বান

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে আসার জন্য দেশের তরুণ সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

স্পিকার আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভা ও দাবা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।  

    স্পিকার বলেন, বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু  আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি ছিলেন আপোশহীন ও সত্যের প্রতি অবিচল। তিনি বাল্যকাল থেকে কোনো অন্যায়কে মেনে নেননি। শিশুকাল থেকে তিনি  ছিলেন অত্যন্ত প্রতিবাদী । তিনি বলেন, মানবতাবাদী এ মহান নেতা ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়েও আদর্শের সঙ্গে আপোশ করেননি। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন।  

ড. শিরীন শারমিন কিউবার নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রোর মন্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, দেশ ও জাতির  প্রতি বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ে যে ভালবাসা ছিল তা তাঁকে জাতীয় নেতা থেকে বিশ্ব নেতায় পরিণত করেছে। তিনি বঙ্গবন্ধুর মত দেশকে ভালবেসে খেলাধুলা, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, তথ্যপ্রযুক্তির  জ্ঞান আহরণ করে দেশের কল্যাণে তা কাজে লাগানোর আহ্বান জানান।

    শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মো. রকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান এবং পরিষদের মহাসচিব মাহমুদ উস্-সামাদ চৌধুরী এমপি বক্তব্য রাখেন।

#

নূরুল/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৯৯২

আগামীকাল পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের অগ্রগতির ভিডিও প্রদর্শনী শুরু

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :

    পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের  উদ্যোগে ‘সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের’ শীর্ষক দু’দিনব্যাপী থ্রিডি ভিডিও ম্যাপিং আগামীকাল থেকে ঢাকায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শুরু হবে। এতে বঙ্গবন্ধুর অবিসংবাদিত নেতৃত্ব, তাঁর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধ, ঐতিহাসিক ২৬ মার্চ এবং রূপকল্প দু’হাজার একুশসহ বাংলাদেশের অগ্রগতির বিভিন্ন প্রতিচ্ছবি ও প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করা হবে। এছাড়াও দেশবরেণ্য শিল্পীদের পরিবেশনায় থাকছে দেশাত্মবোধক ও মুক্তিযুদ্ধের গান ।
                                                                     
    পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে আগামীকাল ২৫ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায়  থ্রিডি ভিডিও ম্যাপিংয়ের উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ।

     ২৫ থেকে ২৬  মার্চ প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।

#

শেফায়েত/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯৯১

দুর্নীতিমুক্ত সুশাসনের বাংলাদেশ গড়ব
                            -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু মহান স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে জঙ্গি-রাজাকার, বৈষম্য ও দলবাজি-দুর্নীতি মুক্ত শান্তি-সমৃদ্ধি ও সুশাসনের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
    মন্ত্রী আজ রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণ থেকে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) পতাকা মিছিল উদ্বোধনকালে এ অঙ্গীকার করেন।
    মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশ এতদিনে আরো এগিয়ে যেতে পারতো। সামরিক হস্তক্ষেপ ও সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের উৎপাত দেশের অগ্রযাত্রা অনেক সময় ব্যাহত করেছে।
    শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত সাত বছর ধরে সামরিক-সাম্প্রদায়িক জঞ্জাল ঘুচিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর মাধ্যমে আমরা যা অর্জন করেছি, তাকে আরো একধাপ এগিয়ে নিতে দেশকে জঙ্গি-রাজাকার, বৈষম্য ও দলবাজি-দুর্নীতি থেকে মুক্ত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুকে যারা জাতির পিতা বলে না এবং যারা রাজাকারের হাত ধরে থাকে, তারা পাকিস্তানি ভূত ও নব্যরাজাকার বলে তিনি উল্লেখ করেন।
    জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মীর হোসেন আখতারের সভাপতিত্বে পতাকা মিছিল সমাবেশে শিরীন আখতার এমপি, অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, সহিদুল ইসলাম, নারী জোট আহ্বায়ক আফরোজা হক রীনা, শ্রমিক জোট সাধারণ সম্পাদক নাঈমুল আহসান জুয়েল, যুব জোট সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন, যুগ্মসম্পাদক আসিফুর রহমান বাবু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি সামছুল ইসলাম সুমন ও সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু বক্তব্য রাখেন।
#

আকরাম/মিজান/করিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯৯০  

                                                                                        
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে মুনাফামুখী না হতে শিক্ষামন্ত্রীর আহ্বান

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তাদের মুনাফামুখী না হয়ে উচ্চশিক্ষা প্রসারের মহান দায়িত্বকে সেবামূলক কার্যক্রম হিসেবে গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) এর ১৭তম সমাবর্তনে বক্তৃতাকালে এ আহ্বান জানান। শিক্ষামন্ত্রী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন।
    মন্ত্রী দেশের জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে উদার দৃষ্টিভঙ্গিতে শিক্ষার্থীদের ফি নির্ধারণের জন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রতি অনুরোধ জানান। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তুলতে বিরাট সম্ভাবনার খাত হিসেবে উল্লেখ করে এ সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগাতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান মেনে চলার পরামর্শ দেন।
    আইন অমান্যকারী  বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাসে এখনো যায়নি, একাধিক ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হতে ব্যর্থ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
    অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বীরবিক্রম, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আব্দুল মান্নান এবং আইইউবি’র উপাচার্য অধ্যাপক এম ওমর রহমান বক্তব্য রাখেন।
    অনুষ্ঠানে ১৩৮৮ জন নবীন গ্রাজুয়েটকে সনদ প্রদান করা হয়। সমাবর্তনে সেরা ফলাফলের জন্য শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে স্বর্ণপদক গ্রহণ করেন বিবিএ গ্রাজুয়েট ফাহিম মাহতাব।
    অনুষ্ঠানের শুরুতে সমাবর্তন  শোভাযাত্রার নেতৃত্ব দেন শিক্ষামন্ত্রী।
#

সাইফুল্লাহ/মিজান/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯৮৯

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সরকারি কর্মসূচি

ঢাকা, ১০ চৈত্র (২৪ মার্চ) :
    যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে সরকার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ২৬ মার্চ ঢাকায় প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধাগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিকবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
    সকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোর সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। দিনটি হবে সরকারি ছুটির দিন। সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জিত করা হবে। ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা ও অন্যান্য পতাকায় সজ্জিত করা হবে এবং বিভিন্নস্থানে শৃঙ্খলা বাহিনীর বাদক দল বাদ্য পরিবেশন করবে।
    দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দিবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াসমূহ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন  চিত্রাঙ্কন ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আলোচনাসভা  ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করবে। সকল ধর্মের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে এবং হাসপাতাল, বৃদ্ধাশ্রম, জেলখানা, সরকারি শিশুসদনসহ অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।
    এছাড়া সশস্ত্রবাহিনী বিভাগ কর্তৃক জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সপ্তাহব্যাপী সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে এবং বিভিন্ন সরকারি বিনোদন কেন্দ্র ও জাদুঘরসমূহ শিশুদের জন্য বিনামূল্যে উন্মুক্ত রাখা হবে। জেলা ও উপজেলা পর্যায় এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরুপ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে।

            #
মারুফ/অনসূয়া/খাদীজা/আলী/রেজ্জাকুল/কামাল/২০১৬/১৫৪৩ ঘণ্টা

 

Todays handout (3).doc Todays handout (3).doc