Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৭ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫৫৯৮

 

সকল ধর্মের মানুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা

                                                                       -- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

          স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেছেন, হাজার বছর ধরে সকল ধর্মের মানুষের বসবাস এদেশে। সকল ধর্মের মানুষের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা সকলে মিলে যুদ্ধ করে এদেশ স্বাধীন করেছি। এদেশে যখন জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস উত্থান হয়েছিল তখন আমরা সকলে মিলেই  জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ করেছি।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় তেজগাঁও চার্চ কমিউনিটি সেন্টারে  বাংলাদেশ খ্রিস্টান এসোসিয়েশন আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা  ও  সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান।

          মন্ত্রী বলেন, সকল ধর্মের মানুষ নিরাপদে  বসবাস করবে আমরা সেই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করার জন্য এগিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দূরন্ত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা সকলে মিলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে দেশের সম্প্রীতি পরিবেশ বিনষ্ট করতে চায় একটি কুচক্রীমহল।  কোনোভাবেই তাদের উদ্দেশ্য সফল হতে দেয়া হবে না। জনগণকে সাথে নিয়ে  তাদের প্রতিহত করা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের অসাররতা বুঝতে পেরেছিলেন। তিনি সকল ধর্মের অনুসারীদের জন্য বাসযোগ্য ও নিরাপদ একটি দেশের স্বপ্ন গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ধর্ম নিরপেক্ষতাকে সংযোজন করেছিলেন।

          তিনি বলেন, সরকার খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের উন্নয়নে ট্রাস্টের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ৫ কোটি টাকার এনডাওমেন্ট তহবিল ছাড়পূর্বক ট্রাস্টের নামে ১টি স্থায়ী আমানত করেছে। গত ১২ বছরে ট্রাস্টের এনডাওমেন্ট তহবিলের আয় থেকে ৪৭২টি চার্চ, গির্জা, উপাসনালয়ের নির্মাণ, সংস্কার, মেরামত ও উন্নয়নের জন্য ২ কোটি ৩৯ লাখ ৭৩ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।  ৫৫টি গির্জা ও সেমিট্রিতে ৮১ লাখ ২০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে। শুভ বড়দিন-২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ খ্রিস্টাব্দ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল হতে দুই কোটি ৫০ লাখ টাকা ৪০২টি চার্চ, গির্জা, উপাসনালয়ের অনুকূলে অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

          বাংলাদেশ খ্রিস্টান এসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়  আরও বক্তৃতা করেন সংসদ সদস্য  জুয়েল আরেং,  এডভোকেট ঝর্ণা গ্লোরিয়া সরকার এবং বাংলাদেশের কার্ডিনাল প্যাট্রিক ডি’ রোজারিও সিএসসি, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের যুগ্ম সাধারণ  সম্পাদক মনিন্দ্র কুমার নাথ, দি খ্রিস্টান কো- অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ ঢাকা এর প্রেসিডেন্ট  পঙ্কজ গিলবার্ট কস্তা প্রমুখ।

#

আনোয়ার/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২৩২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫৫৯৭

 

শিল্প সচিবের সিরাজগঞ্জ বিসিক শিল্প নগরী  এবং শিল্প পার্ক প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন

 

সিরাজগঞ্জ, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

 

          শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা আজ সিরাজগঞ্জ বিসিক শিল্প নগরী  এবং বিসিক শিল্প পার্ক প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন।

 

          শিল্প সচিব শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বিসিক শিল্প পার্ক, সিরাজগঞ্জ পরিদর্শনকালে  প্রকল্পটির মাটি ভরাট ও অফিস ভবনের পূর্ত কাজ আগামী দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করেন। সীমানা দেয়াল, রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণসহ যাবতীয় কার্যক্রম আগামী জুনের মধ্যে গুণগতমান বজায় রেখে সম্পন্নকরণে তিনি সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দেন।

 

          পরিদর্শনকালে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সানুগ্রহ নির্দেশনার আলোকে প্রকল্প এলাকায় গ্রিন জোন ও প্রাকৃতিক জলাধার স্থাপন, বিদ্যুৎ- গ্যাসসহ আনুষঙ্গিক পরিসেবার সুবিধাসমূহ যথাসময়ের মধ্যে নিশ্চিত করতে হবে।

 

          এ শিল্প পার্কে ৫৭০টি শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে প্রায় দুই লাখ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ইতোমধ্যে উদ্যোক্তাগণ শিল্প প্লট স্থাপনের  আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

 

          পরে তিনি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ারের সাথে মতবিনিময়কালে  চারশ' একর জমি সংবলিত এই প্রকল্প সংলগ্ন আরও প্রায় এক হাজার একরের ভূমি নিয়ে  বৃহত্তর বিসিক শিল্প পার্ক, সিরাজগঞ্জ স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের প্রস্তাব যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হবে মর্মে জানান। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এক্ষেত্রে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। প্রস্তাবিত বৃহত্তর শিল্প পার্ককে অর্থনৈতিকভাবে টেকসই করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এর সাথে উন্নততর সড়ক, নৌ ও রেলপথের সংযোগ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে উভয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

          এ সময় বিসিকের চেয়ারম্যান মোঃ মোশতাক হাসান এনডিসি, সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মদ, শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোঃ আল-আমিন সরকারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

          পরে শিল্প সচিব সিরাজগঞ্জ বিসিক শিল্প নগরী পরিদর্শন করেন এবং বিসিক শিল্প পার্ক প্রকল্প এলাকায় বৃক্ষ রোপণ করেন।

 

#

 

মাহমুদুল/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর: ৫৫৯৬

বঙ্গবন্ধু আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধে পরিণত করে স্বাধীনতা ত্বরান্বিত করেছেন

                                                                          -- মোস্তাফা জব্বার

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর):

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, কিছু সংখ্যক রাজাকার, আলবদর এবং আলসামস ছাড়া বাংলাদেশের সমস্ত জনগোষ্ঠী মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন হিসেবে যাতে চিহ্নিত না হয় সে লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ২৩ বছরে এটিকে একটি জনযুদ্ধে পরিণত করে স্বাধীনতা সংগ্রাম ত্বরান্বিত করেছেন। বাঙালি একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পেয়েছিল, এটি বাঙালির সৌভাগ্য বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

            মন্ত্রী আজ ঢাকায় জিপিও মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে ফিলাটেলিস্টস এসোসিয়েশন অভ্‌ বাংলাদেশ-পিএবি কর্তৃক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে তিনজনকে সম্মাননা প্রধান উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            অনুষ্ঠানে খেতাবপ্রাপ্ত বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক, মাহবুব উদ্দিন আহমদ, বীর বিক্রম এবং মাসরুরর-উল হক সিদ্দিকী বীর উত্তমকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

            বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, স্বাধীনতা সংগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন যারা যুদ্ধে গিয়েছিল তারা ফিরে আসার জন্য যাইনি। মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর ডাকে  যুদ্ধে গিয়েছিল। বস্তুতপক্ষে ৭ মার্চের পর থেকেই যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। তিনি বলেন, চিহ্নিত কিছু স্বাধীনতাবিরোধী ছাড়া এদেশের জনগণ আমাদের আশ্রয় দিয়েছে, খাবার দিয়েছে এবং তথ্য দিয়েছে। জনগণের সহযোগিতা ছাড়া যুদ্ধে টিকে থাকা সম্ভব ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তর পরবর্তী সময় এ দেশে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। ১৯৮১ থেকে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ বেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পর স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বিশেষ করে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ সম্মান প্রদানের বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশনারি নেতৃত্বে বাংলাদেশ গত ১৩ বছরে অভাবনীয় অগ্রগতির মাইলফলক স্থাপন করেছে। করোনাকালে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর তুলনায় মানুষের স্বাভাবিক জীবনধারা সচল সজীব রাখতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

            মন্ত্রী তাঁর এলাকায় ৮ মার্চ থেকে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় মুক্ত রাখার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে হাওরের বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জগৎজ্যোতি দাস ও তার সহযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

            অনুষ্ঠানে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা শহরে ক্র্যাক প্লাটুনের একজন সদস্য হিসেবে বিভিন্ন অপারেশনের লোমহর্ষক অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, বাঙালি অন্ধকার থেকে আলোতে আসবে সে জন্য যুদ্ধে গিয়েছিলাম। কিন্তু পঁচাত্তর পরবর্তী সময় এমনও সময় গেছে আমাদেরকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে।

            অনুষ্ঠানে ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিরাজউদ্দিন ফিলাটেলিক এসোসিয়েশনকে ডাক টিকিট আন্দোলন চলমান রাখার জন্য ধন্যবাদ দেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদেরকে মুজিব শতবর্ষের শত ডাক টিকিটের উপহার প্রদান করা হয়। একই সাথে মন্ত্রী একটি স্মারক খাম-সিল ও পোস্টকার্ড অবমুক্ত করেন।

            অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী তিন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে মুজিব শতবর্ষের শত ডাকটিকিটের অ্যালবাম প্রদান করে সম্মানিত করেন।

            পরে  এই উপলক্ষে একটি উদ্বোধনী খাম ও স্মারক ডাক অবমুক্ত করা হয়।

#

শেফায়েত/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০:৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ৫৫৯৫

উন্নত মানবিক রাষ্ট্র গঠনে ভূমিকা রাখবেন অভিনয় শিল্পীরা

                                       -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর):

            বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে অনুসরণীয় একটি উন্নত ও মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে অভিনয় শিল্পীরা সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন বলে আশাপ্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

            আজ রাজধানী শিল্পকলা একাডেমীতে জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে অভিনয় শিল্পী সংঘের বার্ষিক সাধারণ সভা ২০২১ এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আশা ব্যক্ত করেন। এ সময় সংঘের ওয়েবসাইট  actorsequitybd.com উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।

            অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শহীদুজ্জামান সেলিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিমের পরিচালনায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, চিত্রনায়ক আলমগীর, প্রথিতযশা অভিনয় শিল্পী মামুনুর রশীদ, তারিক আনাম খান, সালাহউদ্দীন লাভলু অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

            ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমাদের লক্ষ্য বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে সম্মিলিতভাবে ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া। ভৌত অবকাঠামোগতভাবে উন্নত এবং মানবিক ও সমাজকল্যাণ রাষ্ট্র গড়তে মানুষের মনন তৈরিতে অভিনয় শিল্পীদের ভূমিকা অপরিহার্য।

            বক্তৃতায় মন্ত্রী অভিনয় শিল্পীদেরকে তাদের পেশার প্রতি মমতার জন্য অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, শিল্পীরা শিল্পকে ভালোবেসেই অন্য পেশায় যাননি। অনেকে বহু সংগ্রাম ও ত্যাগ করেও অভিনয় জগতে রয়ে গেছেন, যারা চাইলেই অন্য পেশায় যেতে পারতেন। তারা আছেন বলেই আমাদের অভিনয়শিল্প সমৃদ্ধ হয়েছে।

            দেশের টেলিভিশন খাতের সুরক্ষা ও উন্নয়নে সরকারের পদক্ষেপগুলোর সাথে একাত্মতার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কেউ কেউ মনে করেছিলেন আইনানুযায়ী বিদেশি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড সম্প্রচার সম্ভব হবে না, তারা এনিয়ে শোরগোল করারও চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সবার সহযোগিতায় দেশের স্বার্থে আমরা সেটি বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।

            হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ক্যাবল নেটওয়ার্কে দেশি টিভিগুলোর কোনো ক্রম ছিলো না, এখন হয়েছে। দেশি শিল্পী ও বিজ্ঞাপন শিল্পের সুরক্ষায় আমরা বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপন নির্মাণে শিল্পীপ্রতি ২ লাখ টাকা ও যে টিভিতে প্রচার হবে, তাকে বিজ্ঞাপনপ্রতি ২০ হাজার টাকা সরকারি কোষাগারে দেওয়ার নিয়ম করা হয়েছে। 

            প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান তার বক্তৃতায় সকলকে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে অভিনয় শিল্পকে এগিয়ে নিতে আহ্বান জানান।

            বরেণ্য শিল্পীবৃন্দ তাদের বক্তৃতায় শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট গঠনের জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং তথ্যমন্ত্রীসহ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। সেইসাথে গণমাধ্যম ও অভিনয় জগতের দর্শনগত ও কর্মক্ষেত্র প্রসারে সরকারের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তারা।

#

আকরাম/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০:৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৫৫৯৪

"অপারেশন হিট অ্যান্ড রানে" অংশগ্রহণকারী

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দিল পর্যটন মন্ত্রণালয় ও হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল

 

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

  

            মহান মুক্তিযুদ্ধে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পরিচালিত "অপারেশন হিট অ্যান্ড রানে" অংশগ্রহণকারী ক্র্যাক প্লাটুনের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল।

 

            আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে মুজিববর্ষ উপলক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড এবং ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা কর্তৃক যৌথভাবে আয়োজিত "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিধন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা" শীর্ষক সেমিনারে এ সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

 

            অনুষ্ঠানে ক্র্যাক প্ল্যাটুনের সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, হাবিবুল আলম বীর প্রতীক, আলী আহমেদ জিয়াউদ্দিন বীরপ্রতীক, আবদুস সামাদ বীরপ্রতীক, শহীদ আবু বকর বীরবিক্রম, মুনীর আলম মীর্জা বাদল এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের দুই কর্মী শহীদ খাজা নিজামুদ্দীন আহমেদ বীর উত্তম ও শহীদ ওসমান কে সম্মাননা জানানো হয়।

 

            সেমিনার ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, ক্র্যাক প্ল্যাটুনের সদস্য হাবিবুল আলম বীরপ্রতীক ও আলী আহমেদ জিয়াউদ্দিন বীরপ্রতীক। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার মইন গনি।

 

            উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি দখলদারদের অত্যাচারে চারদিকে যখন ধ্বংস আর মৃত্যুর বিভীষিকা তখন বৈদেশিক সহায়তার আশায় পাকিস্তানিরা বাইরের দুনিয়াকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক দেখানোর জন্য বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানায়। ১৯৭১ সালের ৯ জুন তাঁদের ওঠার কথা ছিল ইন্টারকন্টিনেন্টালে । ঠিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় যখন বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি বহনকারী গাড়িটি হোটেল গেটে এসে পৌঁছাল, তখনই ক্র্যাক প্ল্যাটুনের সদস্যরা হোটেলে সফলভাবে গ্রেনেড চার্জ করে। গ্রেনেডের আঘাতে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের বহনকারী গাড়িটি ও হোটেলের প্রবেশপথ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঢাকা শহরে প্রথম গেরিলা অপারেশন ছিল এটি। যা ইতিহাসে ‘অপারেশন-হিট অ্যান্ড রান’ নামে পরিচিত। এর মাধ্যমেই সারা বিশ্ব জেনে যায় ঢাকার কেন্দ্রস্থলেও বীর মুক্তিযোদ্ধারা ঢুকে পড়েছে, কোথাও আর পাকিস্তানিদের নিয়ন্ত্রণ নেই। ফলে বাতিল হয়ে যায় বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তার বিষয়টিও। বীর মুক্তিযোদ্ধারা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ২য় সফল গেরিলা অপারেশন চালান ১১ আগস্ট ১৯৭১।

#

 

তানভীর/এনায়েত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯৩১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫৫৯৩

 

মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে

                                            -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

 

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। 

 

          আজ ঢাকায় তথ্য ভবন মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম, ঢাকা আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। 

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুদৃঢ় নেতৃত্বে এদেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করে। অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। এদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে হলে তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। 

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় সকলকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানান। 

 

          বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা আমাদের অহংকার। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই সেই স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। যারা স্বাধীন বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। 

 

          সাবেক সিনিয়র সচিব ও বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম, ঢাকার সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ আনোয়ার হোসেনের  সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম, ঢাকার মহাসচিব মোঃ মকবুল হোসেন স্বাগত বক্তব্য রাখেন। 

 

#

 

 

শিবলী/এনায়েত/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/১০৪৫ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৫৫৯২

 

চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব মেয়রকেই নিতে হবে

                               ---স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

 

            সকল প্রতিষ্ঠানকে ঐক্যবদ্ধ করে চট্টগ্রামের সার্বিক উন্নয়নের দায়িত্ব সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকেই নিতে হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

            মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট আয়োজিত পুরাতন নগর ভবনে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরগণের জন্য 'সিটি কর্পোরেশন প্রশাসন অবহিতকরণ' শীর্ষক দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান।

            মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশের সিটি কর্পোরেশন তাদের নিজস্ব অর্থ দিয়ে মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার এমনকি বিমানবন্দর নির্মাণ করে থাকে। এই জন্যই সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে নগর পিতা বলা হয়। বিশ্বের অন্য দেশগুলো পারলে আমরা কেন পারব না। চট্টগ্রামের উন্নয়নে সকল সেবামূলক সংস্থার সাথে সমন্বয় করে মেয়রকেই এ দায়িত্ব নিতে হবে।

            কাউন্সিলরদেরকে সততা, স্বচ্ছতার মাধ্যমে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, শুধু অর্থ বরাদ্দ দিলেই উন্নতি হয় না এর জন্য দরকার সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা। মেয়র-কাউন্সিলর সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে তাহলে লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। তিনি আরও বলেন, নাগরিক সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সরকারের সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেয়া এবং সমাজের সকল অন্যায়-অবিচার ও বৈষম্য নিরসনে প্রতিটি ওয়ার্ডকে দশটি সাব জোনে ভাগ করে সকল শ্রেণীর মানুষকে সম্পৃক্ত করে কমিটি গঠন করার তাগিদ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, নাগরিক সেবা নিশ্চিত করে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।

            চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাজধানী উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র হিসেবে এই নগরকে নিয়ে বাংলাদেশ গর্ব করে। চট্টগ্রামের আরো উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে।

            প্রকৌশলী-ঠিকাদারদের উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, যারা উন্নয়ন কাজ করবেন সেগুলো টেকসই হতে হবে। কাজ করার সময় অর্থ অপচয়, সময় বৃদ্ধি এবং নিম্নমানের কাজ করা যাবে না। এ প্রসঙ্গে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আরও জানান, খাল খনন প্রকল্পসহ সকল চলমান প্রকল্পের কার্যক্রম মন্ত্রণালয় থেকে নিয়মিত পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। কোথাও কোনো অনিয়ম পাওয়া গেলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।

            মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে আর্থিকভাবে সক্ষম হতে হবে। সরকারের দায়িত্ব জনগণকে রাজস্ব প্রদান করার সক্ষম করে গড়ে তোলা। আর উন্নয়নের সুফল পেতে হলে জনগণকে অবশ্যই রাজস্ব দিতে হবে।

            মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ কারণে চট্টগ্রামের উন্নয়নে অগ্রধিকার দেওয়া হবে। চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা এবং সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে মেয়রকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

            চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

            এছাড়া, চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম ফজলুল্লাহ, জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক সালেহ আহমদ মোজাফফর, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকীসহ মন্ত্রণালয় ও সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন

            এর আগে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে বাস্তবায়িত নগরীর টাইগারপাস থেকে পাহাড়তলী রেল লাইন পর্যন্ত রাস্তার উদ্বোধন এবং বদ্দারহাট বারইপাড়া হতে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন কাজের উদ্বোধন করেন।

#

হায়দার/এনায়েত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৭৪৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ৫৫৯১

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে মডেল

                                  ---তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :

 

            তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ আবারও নিজের ঠিকানায় সমহিমায় ফিরে এসেছে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে। যত দিন বাংলাদেশের নেতৃত্বে আছেন শেখ হাসিনা তত দিন বাংলাদেশ পথ হারাবে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে মডেল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী চলচ্চিত্র শিল্পীদের জন্য কল্যাণ ট্রাস্ট করেছেন, সেখানে টেলিভিশন শিল্পীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আমাদের অভিনয় শিল্পীরা তাদের অভিনয়ের মাধ্যমে অস্কারসহ বিশ্ব অঙ্গনে তাদের অবস্থান তৈরি করবে।

 

            আজ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় অভিনয় শিল্পী সংঘের সাধারণ সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রাষ্ট্র বিনির্মাণে অভিনয় শিল্পীদের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে। সবাই যার যার কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করলে আমাদের আর পিছনে ফিরে যেতে হবে না।

 

            শহিদুজ্জামান সেলিমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর ও নাট্য ব্যক্তিত্ব মামুনুর রশিদ ।

 

সাংবাদিকদের ফুটবল টুর্নামেন্ট বিভাগীয় শহরেও হওয়া উচিত

                                          ---তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী                                     

 

            ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির আয়োজনে এবং প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রাণ-ডিআরইউ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২১ এর ফাইনাল খেলা উপভোগ এবং বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান।

 

            আজ শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে চ্যানেল আই ও একাত্তর টেলিভিশন মুখোমুখি হয়। এতে একাত্তর টেলিভিশন চ্যাম্পিয়ন হয়।

 

            ম্যান অফ দ্য ফাইনাল হন ৭১ টিভির মনিরুল মিল্লাত, ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট চ্যানেল ২৪ এর সাদমান সাকিব ও টুর্নামেন্টের ফেয়ার প্লে পায় ইনকিলাব।

 

            পুরস্কার বিতরণ শেষে প্রধান অতিথি তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সাংবাদিকরা খেলাধুলার প্রতিও বেশ মনোযোগী। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির এত বড় ফুটবল আয়োজন প্রশংসার দাবিদার।

2021-11-27-17-20-584043968c880eab2344413acff44fb2.doc 2021-11-27-17-20-584043968c880eab2344413acff44fb2.doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon