Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd অক্টোবর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮

 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৬৬২
 
বিচ ভলিবল পর্যটন শিল্পকে বিকশিত করবে
                              -- পর্যটন মন্ত্রী
 
কক্সবাজার, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
 
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল বলেছেন,  সারা বিশ্বের মতো বিচ ভলিবল বাংলাদেশেও জনপ্রিয় হচ্ছে। প্রতিবছর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এর আয়োজনের মধ্যদিয়ে এ পর্যটন নগরীর ব্র্যান্ডিং হচ্ছে যা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে দেবে। 
 
মন্ত্রী আজ বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্টে শুরু হওয়া বাংলাদেশ বিমান জাতীয় বিচ ভলিবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন। ১৮ দলকে নিয়ে শুরু হলো এ টুর্নামেন্ট। ১০টি পুরুষ ও ৮টি নারী দল এতে অংশ নিচ্ছে। প্রত্যেক দলে দু’জন করে খেলোয়াড় ও একজন করে কর্মকর্তা আছেন। 
 
এ  সময়  বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অংশ নেওয়া দলগুলো হলো পুরুষ বিভাগে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), বাংলাদেশ পুলিশ, বাংলাদেশ জেল, পানি উন্নয়ন বোর্ড, আনসার, কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থা, ওয়ারী ক্লাব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও গোপালগঞ্জ এবং নারী বিভাগে অংশ নিচ্ছে আনসার, পুলিশ, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, ফ্রেন্ডস ইউনিয়ন ক্লাব, নবজাগরণী সংঘ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বেগম আনোয়ারা স্পোর্টিং ক্লাব।
 
#
 
মাহবুবুর/সেলিম/সঞ্জীব/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৬৬১

অনলাইনে ভাষা শিক্ষা প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন মোস্তাফা জব্বার

ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :   

দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাষা শিক্ষায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) উদ্ভাবিত  ভাষাগুরু সফটওয়্যারের  মাধ্যমে ভাষা শিক্ষা প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। দেশব্যাপী  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে আইসিটি বিভাগের কম্পিউটার ও ল্যাংগুয়েজ ল্যাব প্রতিষ্ঠা বিষয়ক প্রকল্পের অধীনে বুয়েট কর্তৃক এ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। দেশের ৬৪টি জেলার ১ হাজার ২৪ জন শিক্ষককে নয়টি ভাষার ওপর পর্যায়ক্রমে এ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। আরবি, জাপানিজ, ইংরেজি, স্পেনিশ এবং জার্মানসহ ৯টি ভাষা এ সফটওয়্যারের মাধমে শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আজ ঢাকায় বুয়েটের সিএসই বিভাগের ল্যাবে ভাষা প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী দেশে তৈরি সফটওয়্যারের মাধ্যমে এ ধরনের কর্মসূচিকে ঐতিহাসিক ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, সফটওয়্যারের মাধ্যমে ভাষা প্রশিক্ষণে বাংলাদেশের উদ্ভাবিত এই সফটওয়্যারটি  জানামতে পৃথিবীতে প্রথম। বুয়েটের এই উদ্ভাবনের জন্য তাদের কাছে দেশের মানুষ কৃতজ্ঞ। এই অর্জন ডিজিটাল বাংলাদেশের অর্জন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্জন। বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল। এধারা আগামীতে অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ দেশের কাতারে পৌঁছবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে নতুন প্রজন্মকে ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থানে বিশেষ করে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যথাযথ অবদান রাখার আহ্বান জানান।
দেশের কর্মক্ষম ৬৫ শতাংশ তরুণ জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে পরিণত করতে ভাষা শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে মন্ত্রী বলেন, জাপানসহ পৃথিবীর  অনেক দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী প্রবীণ। ঐ সকল শ্রমবাজারে উপযোগী মানবসম্পদ তৈরিতে ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব অপরিহার্য। তিনি পর্যায়ক্রমে দেশব্যাপী প্রতিষ্ঠিত ডিজিটাল ল্যাবসমূহে ভাষা শিক্ষার উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি উদ্ভাবিত সফটওয়্যারের মাধ্যমে অনলাইনে ভাষা শিক্ষা প্রদান করা হবে বলে জানান।
বুয়েটের সিএসই বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোঃ মোস্তফা আকবরের সভাপতিত্বে বুয়েট ভিসি অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক খাইরুল আলম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

#
শেফায়েত/সেলিম/সঞ্জীব/পারভেজ/আব্বাস/২০১৮/১৯৫৭ ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৬৬০
 
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামীতেও বর্তমান 
সরকারকেই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিতে হবে
                     -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
 
মীরসরাই (চট্টগ্রাম), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
সরকারের বর্তমান মেয়াদে দেশ অভূতপূর্ব উন্নয়নের পথে এগিয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বিধবা ভাতা, শিক্ষা ভাতাসহ বিভিন্ন প্রকার সামাজিক কর্মসূচিতে ৭০ লাখ লোককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অর্থনৈতিকভাবে দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আগামীতেও বর্তমান সরকারকেই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিতে হবে।
আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচি তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের কাছে তুলে ধরতে প্রচার অভিযানের অংশ হিসেবে এসব পথসভার আয়োজন করা হয়। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ এ কর্মসূচির আয়োজন করে। 
করেরহাট বাজার থেকে শুরু করে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকা প্রদক্ষিণ করে। এসময় বারৈয়ারহাট, জোরাগঞ্জ, বাংলা বাজার, আজমপুর, আবুরহাট, রামসুন্দর, সুফিয়া, আবুতোরাব, দমদমা, ছোট কমলদহ, সাহেরখালিসহ ১৬টি স্থানে মন্ত্রী বক্তৃতা করেন।
গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, এদেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নেই। এ সরকারের আমলে একদিকে জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ বৃহৎ উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে; অপরদিকে তৃণমূলের অতিদরিদ্র মানুষসহ সকল মানুষের উন্নয়নেও কার্যকর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কিছুদিন পূর্বে ১০০ বছরের ডেল্টা উন্নয়ন কর্মসূচি একনেকে অনুমোদন করা হয়েছে। এ পরিকল্পনায় আগামী ১০০ বছরে দেশে কী কী অগ্রগতি সাধন করা হবে তা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখনকার নেতৃবৃন্দ হয়তো ১০০ বছর জীবিত থাকবেন না, কিন্তু আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব। 
মন্ত্রী আরো বলেন, এই মীরসরাইয়ে দেশের বৃহত্তম অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হয়েছে। এখানে বিশাল অর্থনৈতিক কর্মকা- চলবে। এ অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ৫০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে। এখানে যে অর্থনৈতিক কর্মকা- চলবে তাকে ঘিরে এ এলাকার আর্থসামাজিক উন্নয়ন আরো ত্বরান্বিত হবে। মন্ত্রী বলেন, এদেশের জনগণ অতীতে এদেশে স্বাধীনতা বিরোধীদের সরকারে দেখেছে। দেখেছে তাদের লুটপাটের রাজত্ব। তাই পর পর দুই মেয়াদে জনগণ আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করেছে। আগামীতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকেই নির্বাচিত করবে।    
প্রচার অভিযানে রেলপথ মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ সালাম, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক ইউনুস খান চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা নূরুল আনোয়ার, মীরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আতাউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক এনায়েত হোসেন খান নয়নসহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
কিবরিয়া/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮০০ ঘণ্টা 

তথ্যববিরণী                                                                                       নম্বর : ২৬৫৯

আলমে সমাজরে প্রতি সরকার সবসময় আন্তরকি
                   ---ভূমমিন্ত্রী

ঈশ^রদী (পাবনা), ১৪ আশ্বনি (২৯ সপ্টেম্বের) :

ভূমমিন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলছেনে, আলমে সমাজরে প্রতি সরকার সবসময় আন্তরকি। প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা সবসময় আলমে ওলামাদরে প্রতি আন্তরকি ছলিনে, আছনে এবং ভবষ্যিতওে থাকবনে।  

আজ ঈশ^রদী আমবাগানে জাম’িআ ছদ্দিীকয়িা (লল্লিাহ র্বোডংি ও এতমিখানা) প্রাঙ্গণে কওমি শক্ষিা কারকিুলামে র্সবােচ্চ স্তরে দাওয়ায়ে হাদসি (তাকমীল)কে সরকারভিাবে মার্স্টাসরে সমমান প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি বক্তব্যে ভূমমিন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এসব কথা বলনে।

ভূমমিন্ত্রী আরো বলনে, যৌক্তকি ও যুক্তসিংগত ইসলামি শক্ষিার স্বীকৃতি প্রধানমন্ত্রীর নতেৃত্বে জাতীয় সংসদে বলি আকারে প্রদান করা হয়ছে।ে তনিি বলনে, প্রধানমন্ত্রীর নতেৃত্বে ঈশ^রদীতে উন্নয়নরে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়ছে।ে পাকশী পদ্মা নদীতে সতেু নর্মিাণ, সাঁড়া নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নর্মিাণ, ইপজিডে, ঈশ^রদী-পাবনা রলে সড়ক স্থাপন, ঈশ^রদী আটঘরয়িা শতভাগ এলাকায় বদ্যিুৎ সংযোগ স্থাপন, রাস্তাঘাট সংস্কার ও নতুন পাকা সড়ক নর্মিাণ, পাড়ায় মহল্লায় স্কুল, কলজে, মাদ্রাসা স্থাপন, ঈশ^রদী পারমাণবকি বদ্যিুৎ কন্দ্রে স্থাপনসহ সকল ধরনরে উন্নয়নমূলক কাজ করছে সরকার। তনিি প্রধানমন্ত্রীর উন্নত বাংলাদশে গড়ে তোলার র্কমযজ্ঞকে সফল করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
#

রজেুয়ান/সলেমি/সঞ্জীব/পারভজে/আব্বাস/২০১৮/১৭৪৬ ঘণ্টা   

 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ২৬৫৮
 
 বিশ্ব নদী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে ৩০ সেপ্টেম্বর ‘বিশ্ব নদী দিবস ২০১৮’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
 
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বাংলাদেশের মোট আয়তনের এক-তৃতীয়াংশ পানি সম্পদ। নদীমাতৃক বাংলাদেশের কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি নদনদী, খালবিল, হাওর-বাঁওড় ও অন্যান্য জলাশয়ের ওপর নির্ভরশীল। দেশের অভ্যন্তরে ৪০৫টি নদনদী ও ৫৭টি আন্তঃদেশীয় সংযোগ নদী রয়েছে। কিন্তু জলবায়ুর পরিবর্তনসহ প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট বিভিন্ন কারণে আমাদের নদনদী ও জলাশয় ক্রমশ দূষণের কবলে নিপতিত হচ্ছে। নাব্যতাহীনতা এবং নদী-সম্পদের অপব্যবহারের কারণে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নদী বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে। এজন্য বর্তমানে আমাদের নদনদী ও জলাশয় রক্ষা করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে পানির অসীম গুরুত্ব বিবেচনা করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে ‘বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড’ নামে একটি স্বতন্ত্র সংস্থা সৃষ্টি করেন এবং নদনদী সুরক্ষায় নদী ড্রেজিংয়ের গুরুত্ব বিবেচনা করে ১১টি ড্রেজার ক্রয়ের নির্দেশ দেন। তিনি ‘জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন’ গঠন করেন। জাতির পিতা আন্তঃসীমান্ত পানি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ‘যৌথ নদী কমিশন-জেআরসি’ গঠন করেন।
আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তির মাধ্যমে ৩০ বছরের জন্য গঙ্গার পানির ন্যায্য অধিকার আদায় করেছে। পানিসম্পদের টেকসই উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীসমূহের অববাহিকাভিত্তিক দেশসমূহের মধ্যে প্রকল্প প্রণয়ন ও সহযোগিতা প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। আমরা ‘ইধহমষধফবংয উবষঃধ চষধহ-২১০০’ শীর্ষক একটি শতবর্ষী ও সামগ্রিক কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছি। নদীর অবৈধ দখল, দূষণ, পরিবেশ দূষণ, অবৈধ কাঠামো নির্মাণ ও অনিয়ম রোধকল্পে এবং নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ পুনরুদ্ধার, নদীর যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ এবং নৌপরিবহণযোগ্য গড়ে তোলাসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদীর বহুমাত্রিক ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন আইন-২০১৩’ প্রণয়ন করা হয়েছে। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন সময়োপযোগী ও উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে দেশের সকল নদনদী, খালবিল, জলাশয় ও জলাধার দখল ও দূষণ থেকে মুক্ত করে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখবে বলে আমি মনে করি।
আমি আশা করি, দিবসটি পালনের মাধ্যমে নদী রক্ষায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। নদীসম্পদ, নদীর অবকাঠামো, পানি ও পরিবেশ সুরক্ষায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য আমি সর্বস্তরের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
আমি ‘বিশ্ব নদী দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
                                                                                             জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
 
#
ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/আব্বাস/২০১৮/১৭০১ ঘণ্টা 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :২৬৫৭ 
 
 বিশ্ব নদী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৩০ সেপ্টেম্বর বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উদ্যোগে বিশ্ব নদী দিবস পালন এবং দিবসটির সাথে সঙ্গতি রেখে বাংলাদেশে এটিকে জাতীয় নদী রক্ষা দিবস হিসেবে উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নদীকে চরম হুমকির মোকাবিলা করতে হচ্ছে। বাংলাদেশের নদীগুলো আজ বহুমুখী সমস্যার সম্মুখীন। নদী ও নদীর তীরভূমি, ফোরশোর অবৈধভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে। বেশকিছু নদী ভরাট, নাব্যতাহীনতা এবং দখল, দূষণের কারণে ইতিমধ্যে মৃত ও বিলুপ্তপ্রায়। জীববৈচিত্র্য, নদীর পানি ও পরিবেশ ক্রমান্বয়ে দূষিত ও নষ্ট হয়ে পড়েছে। পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো নদীকেন্দ্রিক। আমাদের সভ্যতা, সমাজ, অর্থনীতি, জীবনব্যবস্থা প্রাচীনকাল থেকেই নদীভিত্তিক। নদীকে কেন্দ্র করেই আমাদের বৃদ্ধি ও বিকাশ। নদীই আমাদের জাতির প্রাণশক্তি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, বিদ্যমান সভ্যতার ধারক ও বাহক।
বাংলাদেশের অনেক নদী প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট নানাবিধ কারণে বিনষ্ট হচ্ছে। সামাজিক, আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে সব ধরণের ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে নৌপরিবহন ইতিবাচক অবদান রাখে। এছাড়া 
অর্থনীতি-রাজনীতি, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উৎস ও মূল চালিকাশক্তিও নদী। আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যেতে নদী সুরক্ষা খুবই জরুরি।
নদীর অবৈধ দখল, দূষণ, পরিবেশ দূষণ, অবৈধ কাঠামো নির্মাণ ও নানাবিধ অনিয়ম রোধকল্পে কমিশনকে কঠোর ভূমিকা রাখতে হবে। নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ পুনরুদ্ধার, নদীর যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ এবং নৌপরিবহনযোগ্য হিসেবে গড়ে তোলাসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদীর বহুমাত্রিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের শক্তিশালী পদক্ষেপ বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে ফলপ্রসূ অবদান রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।  
আমি বিশ্ব নদী দিবস-২০১৮ সফল হোক-এ কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
হাসান/সেলিম/সঞ্জীব/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/আব্বাস/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা 
Todays handout (6).docx Todays handout (6).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon