Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd August ২০২২

তথ্যবিবরণী ২২ আগাস্ট ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪০৯

বঙ্গবন্ধু মানবিক দরদী মেধাবী এবং প্রতিবাদী নেতা ছিলেন

                                                              --  শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত সাহসী নেতা ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই মানবিক, দরদী, মেধাবী এবং প্রতিবাদী মহান নেতা ছিলেন। শৈশব থেকেই এমন সবধরনের গুণের অধিকারী ব্যতিক্রমী নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু।

          প্রতিমন্ত্রী আজ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় শোক দিবস এবং জাতির পিতার ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ভৌগোলিক মুক্তি দিয়ে গেছেন। অর্থনৈতিক মুক্তি দিয়ে যেতে পারেননি।  তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন। সকলে মিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরবর্তী প্রজন্মের উন্নত সমৃদ্ধ দেশ নিশ্চিত করতে হবে।

          অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু বারবার জেলে যাওয়ার কারণে মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছেলে মেয়ে নিয়ে অবর্ণনীয় কষ্ট করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর শক্তি, সাহস আর প্রেরণার প্রধান উৎস ছিলেন বঙ্গমাতা বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

          অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহীর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব ওয়ালিউর রহমান, শ্রম আপিল ট্টাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ ফারুক, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. সেলিনা আকতার, মাসুদ করিম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ নাসির উদ্দীন আহমেদ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দীন , যুগ্মসচিবগণসহ মন্ত্রণালয়, শ্রম অধিদপ্তর এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন।

          আলোচনা সভা শেষে ১৫ আগস্ট এবং ২১ আগস্ট শাহাদত বরণকারী জাতির পিতা এবং তাঁর পরিবারের সদস্যসহ সকল শহিদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

#

আকতারুল/রফিক/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২২/২৩০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪০৮
 
আপাতত বিদ্যালয়ের সময়সূচি পরিবর্তন হচ্ছে না
                                                   -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :
    শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সপ্তাহের ছয়দিনে পাঠদানের যে কাজ সম্পন্ন হতো তা পাঁচ দিনেই সম্পন্ন করতে হবে। এছাড়া আপাতত বিদ্যালয়ের সময়সূচি পরিবর্তন হচ্ছে না বলেও জানান তিনি।
    সপ্তাহে দুইদিন ছুটির সরকারি সিদ্ধান্তের পর আজ রাজধানীর ডেফোডিল ইনস্টিটিউট অভ্ আইটি আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
    মন্ত্রী  বলেন, এমনিতেই আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে সপ্তাহে দুইদিন ছুটি থাকবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাপ্তাহিক ছুটি দুইদিন করার পরিকল্পনা আমাদের ছিল। আমরা দুইদিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছি। সপ্তাহে দুইদিন শুক্র ও শনিবার বন্ধ থাকবে। কেউ কেউ বলেছিলেন বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বন্ধ রাখা যায় কি না। কিন্তু আজকাল অনেক বাবা-মা কর্মজীবী। তাদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় রেখে তাদের বিবেচনা করে শুক্র ও শনিবার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সকল চাকরিজীবীরা সপ্তাহে পাঁচদিন কাজ করে। শুধু শিক্ষকরা ছয়দিন কাজ করে। কাজেই সেই শিক্ষকরাও যদি পাঁচদিন কাজ করে তাহলে অনেক বেশি এনার্জি নিয়ে কাজ করতে পারবে।
    চলমান বিদ্যুৎ সংকট এই ছুটি কাজে দেবে কি না প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, কিছুটা তো কাজে দেবেই। ঢাকা শহরে যে পরিমাণ যানবাহন চলে, তার একটা বিরাট সংখ্যক যানবাহন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্র করে।
    সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সময়সূচি পরিবর্তন পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সময়সূচি পরিবর্তন সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অনেক বাবা-মা বাচ্চাদের স্কুলে দিয়ে অফিসে যান। পরিবর্তন করতে পারলে ভালো হতো। খুব বেশি অসুবিধা হলে দেখবো,  আপাতত সময় যেটা আছে তাই থাকবে।
     ডেফোডিল ইনস্টিটিউট অভ্ আইটি আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। সেসব পরিবর্তনে অনেক চ্যালেঞ্জ থাকবে সন্দেহ নেই। তবে চ্যলেঞ্জ মোকাবিলা করে আমাদের এগুতে হবে।  কোনো কিছু সহজ নয়, কোনো কিছু সহজ ছিল না। বঙ্গবন্ধু এই বাংলাদেশটা দিতে গিয়ে অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। প্রত্যেকে সাহস নিয়ে এগিয়ে যাবেন। আমরা যেনো বঙ্গবন্ধুকে হৃদয়ে ধারণ করতে পারি।
#

খায়ের/রফিক/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২২২০ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪০৭
 
                                     মুজিব মানেই বাংলাদেশ
                                                 -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :
    ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, একদল বিপদ্গামী বাঙালি দেশি-বিদেশি চক্রান্তে জড়িত হয়ে  ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। তিনি বলেন, ঘাতকেরা ভেবেছিল মুজিবকে হত্যা করলেই সব শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু ওরা বুঝতে পারেনি মুজিব মানেই বাংলাদেশ। একজন ব্যক্তি মুজিবকে হত্যা করা যায়, কিন্তু তার আদর্শ এবং স্বপ্নকে হত্যা করা যায় না।  
    প্রতিমন্ত্রী আজ সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির প্রাঙ্গণে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর পরিবারের সদস্য সকল শহিদের আত্মার শান্তি কামনায় আলোচনা ও প্রার্থনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন ছিল মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয়, সামজিক ও মানবিক অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিপূর্ণ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা। তিনি ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের অসারতা বুঝতে পেরেছিলেন। সেজন্য তিনি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ধর্ম নিরপেক্ষতাকে সংবিধানের অন্যতম মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।
    প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার মূলনীতি যুক্ত করে  অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি যে ভিত্তি স্থাপন করে গিয়েছেন, তারই সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ সুদৃঢ় করতে  আমরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছি।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশ বিরোধী একটি গোষ্ঠী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে দেশের সম্প্রীতির চমৎকার পরিবেশ বিনষ্ট করতে চায়। আমরা কোনভাবেই তাদের উদ্দেশ্য সফল হতে দেব না। জনগণকে সাথে নিয়ে আমরা তাদের প্রতিহত করবোই।
    হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব ডা. দিলীপ কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা ও প্রার্থনা সভায় আরও বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক শ্রী সুজিত রায় নন্দী, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল, প্রফেসর অসীম কুমার সরকার, জয়ন্ত কুমার দেব, বিশ্বনাথ সরকার দিপু ও অনিতা সরকার।
    অনুষ্ঠান শেষে হিন্দু ধর্মীয় রীতি অনুসরণ করে ১৫ই আগস্টে ঘাতকের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে শাহাদতবরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যসহ সকলের আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়।
#

আনোয়ার/রফিক/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২২১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৪০৬

বঙ্গবন্ধু হত্যার মতো হৃদয়বিদারক ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল

                                                                  --  সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার মতো হৃদয়বিদারক ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। চিলিতে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট সালভাদর আলেন্দেকে হত্যাসহ পৃথিবীতে এ ধরনের হত্যাকাণ্ড আরো ঘটেছে। কিন্তু শিশু ও নারীসহ ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের পরিবারের ১৭ জন সদস্যকে একসঙ্গে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের নজির বিশ্ব ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যায় না।  এমনকি কারবালার করুণ ও শোকাবহ ঘটনায়ও কোন নারী-শিশুকে স্পর্শ করা হয়নি।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস-২০২২ উপলক্ষ্যে ’১৯৭১: গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর' আয়োজিত ‘নজরুল ও বঙ্গবন্ধু: উক্তি ও উপলব্ধির অভিব্যক্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          গণহত্যা জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি ও প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ১৯৭১: গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর এর ট্রাস্টি সম্পাদক ড. চৌধুরী শহীদ কাদের।

          প্রধান অতিথি বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের গান ও কবিতা যেমন মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ তেমনি সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও উজ্জীবিত করে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে। বঙ্গবন্ধু ও নজরুল দু'জনের মধ্যে এক ও অভিন্ন আকাক্সক্ষা ছিল তা হচ্ছে স্বাধীনতা ও মুক্তি। কে এম খালিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু নজরুলকে খুব ভালোবাসতেন ও অনুসরণ করতেন। সেজন্য দেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭২ সালে কলকাতা হতে ঢাকায় এনে নজরুলকে জাতীয় কবির স্বীকৃতি প্রদান করেন।

          আগস্ট বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দেশ গড়ার শপথ নেয়ার মাস উল্লেখ করে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর বরগুনা ও ময়মনসিংহ বাদে দেশের আর কোথাও প্রতিবাদ-প্রতিরোধ মিছিল হয়নি, যা ছিল অত্যন্ত দুঃখজনক। সেজন্য শুধু মুখে ও বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা না বলে সেটিকে হৃদয়ে ধারণ করে বাস্তব জীবনে অনুসরণ করার জন্য প্রতিমন্ত্রী সকলকে আহ্বান জানান।

          প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর আগারগাঁওস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে দেশ-বিদেশের প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতাদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ‘৬ষ্ঠ ঢাকা ডকল্যাব- ২০২২’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।

#

ফয়সল/রফিক/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ৩৪০৫

নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ

                                          -স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট)

সার্বিক উন্নয়ন ঘটিয়ে নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে স্থানীয় প্রশাসন ও তৃণমূলে নারীর ক্ষমতায়ন অনেক প্রসার ঘটেছে বলেও জানান মন্ত্রী।

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে ইউনাইটেড নেশন্স ভলান্টিয়ার বাংলাদেশ এবং একশন এইড বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থা আয়োজিত ' Inspiring Women Volunteers Award-2022' প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, নারীদেরকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী এবং নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করার পাশাপাশি সর্বক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নানা ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে সরকার। নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়ন ছাড়া দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ কারণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই নানা ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

মোঃ তাজুল ইসলাম জানান, দেশের নগর এবং গ্রাম অঞ্চলে অনেকেই স্বেচ্ছাসেবায় যুক্ত হয়েছেন। কিন্তু সেগুলো বিচ্ছিন্নভাবে চলছিল। স্বেচ্ছাসেবাকে একটি প্লাটফর্মে এবং মর্যাদার স্থানে নিয়ে আসার জন্য সরকার দেশে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবা নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। যা ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দিয়েছেন। এই নীতিমালা কার্যকর হলে যারা বিনা পারিশ্রমিকে নানা সমাজসেবামূলক কাজে অংশগ্রহণ করছেন তারা একটি মর্যাদার আসনে আসীন হবেন এবং প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাবেন। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই নীতিমালা স্বেচ্ছাসেবা চর্চার বিষয়টিকে আরো গতিশীল করবে। যা জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন বিশেষত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে একটি কৌশল হিসেবে কাজ করবে।

মন্ত্রী জানান, করোনার সময় ত্রাণ বিতরণ, আক্রান্ত পরিবারকে সহযোগিতা, অসুস্থদের বাসায় খাবারও ঔষধ পৌঁছে দেয়া, ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম পরিচালনাসহ জনগণকে সচেতন করতে অনেক স্বেচ্ছাসেবী নারী-পুরুষ কাজ করেছেন। স্বেচ্ছাসেবায় নতুন প্রজন্মকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের যেকোন দুর্যোগে, বিপদে-আপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি আকস্মিক বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য স্বেচ্ছাসেবায় জনসাধারণের প্রবেশ ও স্বেচ্ছাসেবার চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোঃ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সেখ মোহাম্মদ মহসীন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেন রাষ্ট্রদূত অ্যালেক্স বার্গ ফন লিন্ড।

উল্লেখ্য, স্বেচ্ছাসেবায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য অনুষ্ঠানে ১৫ জন নারীকে পুরস্কৃত করা হয়। 

#

হায়দার/রফিক/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২০২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩৪০৪

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১

আবেদন করা যাবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট)

          জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ এ অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রযোজকদের নিকট থেকে ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫ টা পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ প্রদানের লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত জুরি বোর্ডের ১ম সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

 ঢাকার সার্কিট হাউজ রোডে বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ড কার্যালয়ে আজ এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। জুরি বোর্ডের সভাপতি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সভায় সভাপতিত্ব করেন।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ প্রদানের লক্ষ্যে দরখাস্ত আহ্বান করে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়। সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তে আরো বলা হয়, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রযোজকদেরকে নির্ধারিত ছকে আবেদন করতে হবে। আবেদনের ফরম/ছক বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ড কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করা যাবে। আবেদনের ফরম সেন্সর বোর্ডের ওয়েবসাইট www.bfcb.gov.bd থেকে ডাউনলোড করেও ব্যবহার করা যাবে। প্রত্যেক আবেদনপত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্রের কপি ডিভিডি/পেনড্রাইভ-এ জমা দিতে হবে। পুরস্কারের জন্য প্রস্তাবিত শিল্পী/কলাকুশলী/ব্যক্তিদের ৩ কপি পিপি সাইজ ছবিসহ জীবন-বৃত্তান্ত (বাংলা), জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি/পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)/শিশু-শিল্পীদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে।

সভায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোঃ নিজামূল কবীর, চলচ্চিত্র পরিচালক মোরশেদুল ইসলাম, অভিনেত্রী সুজাতা আজিম, অভিনেতা জাহিদ হাসান, সংগীত শিল্পী নকিব খান, সংগীত পরিচালক মকসুদ জামিল মিন্টু, দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রিফফাত ফেরদৌস, চিত্রগ্রাহক পংকজ পালিত এবং বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান মুহ. সাইফুল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ২৮টি ক্ষেত্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করা হবে। এগুলো হলো-আজীবন সম্মাননা, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা প্রধান চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী প্রধান চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী খল চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী কৌতুক চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী, শিশু শিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক, শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক, শ্রেষ্ঠ গায়ক, শ্রেষ্ঠ গায়িকা, শ্রেষ্ঠ গীতিকার, শ্রেষ্ঠ সুরকার, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক, শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও  সাজ-সজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান।

          জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সংক্রান্ত নীতিমালায় বলা হয়েছে, কেবল বাংলাদেশি নাগরিকগণ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন; যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে, তবে যৌথ প্রযোজনা চলচ্চিত্রের বিদেশি শিল্পী এবং কলা-কুশলীগণ পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না; জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের বিবেচনাযোগ্য চলচ্চিত্রকে অবশ্যই বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সেন্সর সনদপত্রপ্রাপ্ত এবং বিবেচ্য বছরে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত হতে হবে; স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সেগুলোকে বিবেচ্য বছরে সেন্সর সনদপত্রপ্রাপ্ত হতে হবে।

#

সাইফুল্লাহ/রফিক/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২০২৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৪০৩

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া

 

XvKv, 7 fv`ª (22 AvM÷) :

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো : 

মূলবার্তা :

‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ এ অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রযোজকদের নিকট থেকে ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫ টা পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২১ প্রদানের লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত জুরি বোর্ডের ১ম সভায় আজ এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।–বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ড।’

#

সাইফুল্লাহ/রফিক/সঞ্জীব/শামীম/ ২০২২/২০৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪০২

সার নিয়ে কারসাজি করলে লাইসেন্স বাতিলসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

                                                                                  -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

          কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী সব রকম সারের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। কাজেই, সার নিয়ে কারসাজি করে কৃত্রিম সংকট তৈরি ও বেশি দামে বিক্রি করলে ডিলারদের লাইসেন্স বাতিল করা হবে। পাশাপাশি কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।

          আজ রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন আয়োজিত আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের ভিত্তি হলো জনগণ। জনগণের সমর্থন নিয়েই বার বার ক্ষমতায় এসেছে, সরকার পরিচালনা করছে। কোনো বিদেশি শক্তি বা রাষ্ট্রের ওপর আওয়ামী লীগ কখনই নির্ভরশীল নয়, তাদের কাছে ধরনাও দেয় না। অন্যদিকে বিএনপি সবসময়ই জনগণ নয়, বরং অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ক্ষমতায় এসেছে। এখনও ক্ষমতায় আসার জন্য তারা বিদেশি প্রভু ও রাষ্ট্রের কাছে ছোটাছুটি করছে, ধরনা দিয়ে বেড়াচ্ছে।

          বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদ ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি এবং কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসাবে সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য উম্মে কুলসুম স্মৃতি, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের চেয়ারম্যান সাজ্জাদুল হাসান, কৃষিসচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সাত্তার মণ্ডল বক্তব্য রাখেন।

          প্রধান আলোচক ছিলেন প্রখ্যাত কথাশিল্পী ও বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন। বঙ্গবন্ধুর ওপর স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব হাসানুজ্জামান কল্লোল। বাকৃবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আওলাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংগঠনের নির্বাহী সভাপতি মোঃ হামিদুর রহমান ও ছাত্রলীগ বাকৃবি শাখার সাবেক সভাপতি সারোয়ার মোর্শেদসহ বিশিষ্ট কৃষিবিদগণ বক্তব্য প্রদান করেন।

#

কামরুল/রফিক/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩৪০১

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয়

স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের মশাল প্রজ্বলন

টুঙ্গিপাড়া, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট)

মুজিববর্ষ ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীকে উৎসর্গ করে ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার দেশ, তারুণ্যের বাংলাদেশ’ কে প্রতিপাদ্য হিসেবে ধারণ করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে সারা দেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মিলিত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে 'বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ' এর ৩য় আসর।

এ চ্যাম্পিয়নশিপের পক্ষ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং প্রতিযোগিতার মশাল প্রজ্বলন অনুষ্ঠিত হয়।

আজ শোকাবহ আগস্ট স্মরণে বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের পক্ষ থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ও বিভিন্ন প্রথিতযশা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে দেশের ৪০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যবৃন্দ, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, গোপালগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং বিকেএসপি এর প্রতিনিধিগণ, পৃষ্ঠপোষক, সংশ্লিষ্ট ফেডারেশন ও পরিচালনাকারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিগত বছরের আসরগুলোর সাফল্যের ধারাবাহিকতার প্রত্যাশা রেখে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসর উপলক্ষ্যে  জাতির পিতার  সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন ও প্রতিযোগিতার মশাল প্রজ্বলন করতে পেরে আমরা আবেগাপ্লুত, অভিভূত। আমরা  জাতির পিতার স্মৃতিবিজড়িত বাঙালির তীর্থ ভূমি টুঙ্গিপাড়াকে বেছে নিয়েছি কারণ আমরা আমাদের তরুণ প্রজন্মের মন ও মননের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও দর্শনকে প্রোথিত করার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চাই। 

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, টুঙ্গিপাড়া শুধু কোনো স্থান বিশেষ নয়, এটি বাঙালির আবেগ অনুভূতির নাম। এটি বাঙালির অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে। এটি বাঙালির তীর্থভূমি। এখানেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলা ও বাঙালির সেই পরম আরাধ্য পুরুষ। যার মাধ্যমে বাঙালি পৃথিবীতে প্রথম তার রাষ্ট্র পেয়েছে, আত্মপরিচয় পেয়েছে।

আলোচনা সভা শেষে এই প্রতিযোগিতার ফিক্সচার ড্র ও মশাল প্রজ্বলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও সম্মানিত অতিথিবৃন্দ সম্মিলিতভাবে এই মশাল প্রজ্বলনে অংশগ্রহণ করেন।

#

আরিফ/রফিক/সঞ্জীব/শামীম/২০২২/২১৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩৪০০

মন্ত্রিসভায় ‘সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন’ এর খসড়া নীতিগত

অনুমোদন হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

 আজ মন্ত্রিপরিষদ সভায় সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইনের খসড়া নীতিগত অনুমোদন লাভ করায় সিলেটবাসীর পক্ষ হতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। 

মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন- ২০২২ এর খসড়া উপস্থাপন করা হলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বৈঠকে বলেন, আধ্যাত্মিক ও পর্যটন নগরী সিলেট সুন্দর একটি শহর। সিলেটে ইতোপূর্বে অনেক পুকুর ও জলাশয় ছিল। কিন্তু সম্প্রতি জলাশয়, পুকুর ভরাট করে অপরিকল্পিতভাবে যত্রতত্র
ঘর-বাড়ি ও বিল্ডিং তৈরির ফলে যানজট, জলাবদ্ধতা সৃষ্টিসহ সিলেটের প্রাকৃতিক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

 ‘সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন- ২০২২’ পাস হলে সিলেটকে পরিবেশবান্ধব শহর হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বৈঠকে অবহিত করেন।

#

মোহসিন/পাশা/মোশারফ/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৮২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী     &n

2022-08-22-17-04-82376dfcafdf331c34f0de81785e9764.docx 2022-08-22-17-04-82376dfcafdf331c34f0de81785e9764.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon