Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ ডিসেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১২ ডিসেম্বর ২০১৯

Handout                                                                                                          Number : 4722

 

Security enhanced at Bangladesh

Assistant High Commission in Guwahati

 

Dhaka, December 12 :

  

            In the backdrop of violence and curfew in India's state of Assam following adoption of the Citizenship Amendment Bill 2019 by the Indian Parliament, security is being heightened at the Bangladesh Assistant High Commission in Guwahati. It has come to the attention of the Ministry that some people from the processions and agitations that have being taking place throughout today in Guwahati have torn down 2 signposts of the Mission approximately 30 yards away from the chancery premise. Yesterday, the security vehicle escorting the Assistant High Commissioner from the airport to the city was attacked by mobs protesting adoption of the Bill.

 

            Ambassador Kamrul Ahsan, Acting Foreign Secretary met the Indian High Commissioner to Bangladesh Riva Ganguly Das at the Ministry of Foreign Affairs this evening and protested about the attack on the convoy of the Assistant High Commissioner and vandalization of the signposts. He requested for protection of personnel and property of the Mission by the host government. Ms. Ganguly assured that the concerned authorities of Indian Government are being immediately alerted to enhance security of the chancery and residence premises of the Bangladesh Assistant High Commission in Guwahati. 

 

            The appropriate Indian authorities have already taken enhanced security measures to protect the Assistant High Commission premise, its personnel and members of their families. The Government of Bangladesh believes that the attack on the convoy of the Assistant High Commissioner and vandalization of the signposts is a one-off incident. and it will not affect the excellent bilateral relations that Bangladesh and India enjoy.

 

#

 

Tohidul/Mahmud/Rafiqul/Salim/2019/2200 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৪৭২১

 

কেরানীগঞ্জের অগ্নি দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিকদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদান

 

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

          কেরানীগঞ্জে প্লাস্টিক সামগ্রী তৈরির কারখানা প্রাইম পেট এন্ড প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের গতকালের ভয়াবহ অগ্নিকা-ে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন ১৭ জন শ্রমিকের চিকিৎসা সহায়তা হিসেবে ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে।

          আজ সন্ধ্যায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আলী আজম ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিট এবং শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ১৭ জন শ্রমিকের স্বজনদের হাতে নগদ সাড়ে আট লাখ টাকা তুলে দেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে এ সহায়তা প্রদান করা হয়।

          চিকিৎসা সহায়তা প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. রেজাউল হক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায় এবং এ অধিদপ্তরের ঢাকার উপ-মহাপরিদর্শক আহমেদ বেলাল উপস্থিত ছিলেন।

          এর আগে সচিব কে এম আলী আজম ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে যান এবং সেখানে চিকিৎসাধীন শ্রমিকদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। পরে তিনি কেরানীগঞ্জে চুনকুটিয়ার অগ্নিদুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, এ ভয়াবহ দুর্ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত। এ কারখানাটি কমপ্লায়েন্স নয় এর আগে মালিককে একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং শ্রম আইনে মামলাও করা হয়েছে। এ দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে শ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমান সরকার এ ধরনের দুর্ঘটনার পরিমাণ শূন্যের কোটায় নিয়ে আসার জন্য আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

          গতকাল দুর্ঘটনার পর আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হলে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ তাদের পাশে ছিলেন এবং তাদের পরিচয় নিশ্চিতে কাজ করেন। এ দুর্ঘটনায় যেসব শ্রমিক ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন পরবর্তীতে এ তহবিল থেকে তাদের স্বজনদের এক লাখ টাকা করে সহায়তা প্রদান করা হবে।

#

আকতার/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২১২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪৭২০
 
টেলিকম খাতের প্রতিষ্ঠানসমূহ ঘুরে দাঁড়াবে, আশাবাদ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর
 
ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, টেলিকম খাতের ডাক বিভাগে, টেলিটক, বিটিসিএল ও টেসিস-সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে অনেকে মনে করে শেষ হয়ে গেছে। কেউ ভাবতে পারে না এসব প্রতিষ্ঠান লাভজনক হতে পারে। কিন্তু ডাক বিভাগ-সহ টেলিকম খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো শিগগিরই ঘুরে দাঁড়াবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ ডাক বিভাগ মিলনায়তনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ‘সংযুক্তিতে উৎপাদন, দেশের হবে উন্নয়ন’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৯ উদ্যাপন করেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। 
মন্ত্রী বলেন, গত ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন ‘নগদ’ এর উদ্বোধন করেন। অল্প কয়েক মাসের মধ্যে ‘নগদ’এর লেনদেনের পরিমাণ আজ ৮২ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি তৈরি করেছে বিটিসিএল। টেলিটক শুধু ঘুরে দাঁড়াবে না, দেশের সেরা মোবাইল অপারেটর হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ নূর-উর-রহমান আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া এমটব-এর সাবেক মহাসচিব টি আই এম নূরুল কবীর, এটুআই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আমির চৌধুরী, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম অপরাজিতা হক, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য বেনজীর আহমেদ, বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র প্রমুখ বক্তৃতা করেন। 
এর আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে দুপুরে জিপিও থেকে একটি শোভাযাত্রা প্রেসক্লাব হয়ে আবার জিপিওতে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র এবং ডাক বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন 
#
আকতার/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৭১৮

 

খালেদা জিয়ার জামিন না দেওয়ার বিষয়ে আইনমন্ত্রী

আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে হবে

 

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আপিল বিভাগের ছয়জন বিচারপতি যথেষ্ট বিবেচনা করেই খালেদা জিয়ার জামিন না দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তিনি বলেন, আদালতের সিদ্ধান্ত মানতেই হবে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার ব্যাপারে আদালত যে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন তার আলোকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল (বিএসএমএমইউ) এর কিছু করণীয় থাকলে তারা তা নিশ্চয়ই করবেন।

 

আজ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

 

মন্ত্রী বলেন, ‘মেডিকেল রিপোর্ট দেখে সর্বোচ্চ আদালত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যে, খালেদা জিয়াকে জামিনে অন্য কোথাও চিকিৎসা করানোর প্রয়োজন নেই। বিএসএমএমইউ-তে যে চিকিৎসা হচ্ছে সেটাই যথেষ্ট। যে কাগজপত্র দাখিল করা হয়েছে, সর্বোচ্চ আদালত নিশ্চয়ই সেটা দেখেই সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা যেহেতু আইনের শাসনে বিস করি, তাই সর্বোচ্চ আদালত যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সেটাই আমাদের মেনে নিতে হবে।

 

রোহিঙ্গা ইস্যুতে গাম্বিয়ার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা দায়ের প্রসঙ্গ

 

রোহিঙ্গা ইস্যুতে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ, সেখানে গাম্বিয়া কেন মামলা করেছে- একই অনুষ্ঠানে এই প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন, পরস্পর আলোচনার মাধ্যমে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এর মধ্যেই গাম্বিয়া আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিজে) একটি মামলা করেছে। সকলেই বলছেন, আইসিজে’র এখতিয়ার খুব  প্রসারিত। আসলে তা নয়, এর এখতিয়ার সীমাবদ্ধ। কিন্তু তারপরেও এই মামলার একটি তাৎপর্য আছে। তার কারণ মিয়ানমারে যে ঘটনা ঘটেছে সেটা আইসিজে’র বিচারপতিগণ দেখবেন এবং তাঁরা দুই পক্ষের বক্তব্য শুনবেন। রাখাইন রাজ্যে যে নৃশংসতা হয়েছে তা সারা বিশ^কে গভীরভাবে অনুধাবন করার জন্য এবং  প্রচার করার জন্য আইসিজে’র ভূমিকা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

 

মিয়ানমারে গণহত্যা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আইসিজে’র রায়ের ওপর নির্ভর করবে বাংলাদেশ কী ফলাফল পাবে। আজকেই এর ফলাফল বলাটা সমীচীন হবেনা বলে তিনি মনে করেন।

 

আইসিজে’র রায় বা আদেশের পর রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো সহজ হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত হবে এই রায় বা আদেশের পরে আমরা আবার এটা বিবেচনা করবো। কিন্তু আমরা যেহেতু প্রতিবেশী এবং সকলের সাথে বন্ধুত্ব আমাদের পররাষ্ট্রনীতি তাই আমরা চেষ্টা করবো আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করতে।’

 

#

 

রেজাউল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৪৭১৭

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ফ্রান্সের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

         দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমানের সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে  ফ্রান্সের সংসদ সদস্য Alain David এর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল  সাক্ষাৎ করে। এ সময় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ ফায়জুর রহমান ও যুগ্ম সচিব এম খালিদ মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।

         প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় সরকারের পূর্ব-প্রস্তুতি থাকায় জানমালের ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে। ২১ লক্ষাধিক লোককে সাইক্লোন শেল্টারে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে, এসব আশ্রয়কেন্দ্রে দুর্যোগকালীন থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছিল। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে জাপানের মতো ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় সরকার। এজন্য পুরাতন ভবনগুলো সংস্কার করে ভুমিকম্প সহনীয় করে গড়ে তোলা হবে। ভূমিকম্প সহনীয় নতুন ভবন নির্মাণে এবং বংলাদেশের স্থপতি ও প্রকৌশলীদের এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানে জাপান সরকার ও জাইকা প্রয়োজনীয় আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করবে ।

       প্রতিনিধিদলের নেতা বাংলাদেশের  প্রশংসা করে বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল। ফণি ও বুলবুলের মতো ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করে সারা বিশ্বে সুনাম অর্জন করেছে।

#

সেলিম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৭১৬

 

অগ্নিকাণ্ডে আহতদের চিকিৎসায় সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে

                                                        -- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, কেরানীগঞ্জের অগ্নিকাণ্ডে আহতদের উন্নত চিকিৎসায় সরকার সব ধরনের সহায়তা দেবে। 

 

প্রতিমন্ত্রী আজ কেরানীগঞ্জের অগ্নিকান্ডে আহত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীদের সার্বিক অবস্থা পরিদর্শন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের একথা বলেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ ফায়জুর রহমান উপস্থিত ছিলেন ।  

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে জেলা প্রশাসনের কাছে ১০ লাখ টাকা এবং চিকিৎসাধীন ৩১ জন রোগীর আত্মীয়-স্বজনদের কাছে প্রত্যেকে ২০ হাজার টাকা করে ৬ লাখ ২০ হাজার  টাকা আজ নগদ প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজনে মানবিক এ আর্থিক সহায়তা আরো বৃদ্ধি করা হবে বলে  প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

 

#

 

সেলিম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৭১৫

 

বাংলাদেশ এসডিজি সূচকে উন্নতি করছে

                     -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ইউনিসেফ বাংলাদেশের স্যানিটেশন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। তারা মাঠ পর্যায় থেকে ছোট ছোট তথ্য উপাত্ত তুলে এনে যে রিপোর্ট তৈরি করেছে এবং প্রকাশ করেছে সেখানে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এর সূচকে উন্নতির চিত্র পাওয়া যায়, যা আগের অবস্থা থেকে অনেক ভালো। 

 

আজ রাজধানীর র‌্যাডিসন হোটেলের উৎসব হলে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও ইউনিসেফ বাংলাদেশ আয়োজিত Ôন্যাশনাল কনসালটেশন; ওয়াশব্যাট ফর কালেকটিভ ওয়াশ সেক্টর রিভিউ ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী এ সময় নিরাপদ পানি, জনস্বাস্থ্য ও শিশু স্বাস্থ্যের নিরাপত্তায় সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার জন্য ইউনিসেফ-সহ দেশি-বিদেশি এনজিওগুলোকে এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান। 

 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি তোমো হুজুমী, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ জহিরুল ইসলাম, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ সাইফুর রহমান বক্তৃতা করেন। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনিসেফ ওয়াশের প্রধান দারা জনস্টন।

 

ইউনিসেফের স্যানিটেশন বাস্তবায়ন সংস্থা ওয়াশব্যাট জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে সারা দেশে ৮টি বিভাগীয় শহরে কর্মশালার আয়োজন করেছে। আজ রাজধানীর র‌্যাডিসন ব্লুতে তারই ধারাবাহিকতায় সরকারের সঙ্গে যৌথভাবে জাতীয় কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

         

#

হাসান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪৭১৪  

                                                                                                       

জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন মাদ্রিদ ২০১৯

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় প্রয়োজন সমন্বিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ

                                                                                    --- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

          তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের বিধ্বংসী প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজন বিশ্বের সকল দেশের সমন্বিত ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ।’

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের নিষ্পাপ শিকার। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে বাংলাদেশের মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণের হার মাত্র দশমিক ৫ টন। আর উন্নত দেশগুলোর মাথাপিছু গড় কার্বন নিঃসরণ ৬ টন। দায়ী না হয়েও বাংলাদেশ সীমিত সম্পদ নিয়ে নিজ উদ্যোগে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সারা দেশে ৫০ লাখেরও বেশি সোলার সিস্টেম স্থাপন করেছে।

          গতকাল রাতে স্পেনের মাদ্রিদে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ‘কনফারেন্স অভ্ পার্টিস (কপ)’ এর ২৫তম সম্মেলনে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে আয়োজিত ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ অভ্ বাংলাদেশ’ শীর্ষক পার্শ্ব সম্মেলনে একথা বলেন। বাংলাদেশ, কোরিয়া ও জাপান যৌথভাবে এ পার্শ্ব সম্মেলন আয়োজন করে।

          অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এখন বাংলাদেশে দৃশ্যমান। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা বেড়ে চলেছে, দেশের কোনো কোনো অঞ্চলে মরু দেখা দিয়েছে। সম্ভাবনার চেয়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কম হচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের পানির প্রধান উৎস হিমায়েল বরফ দ্রুত গলছে। ফলে বাংলাদেশ এখন জলবায়ু পরিবর্তনের বহুমাত্রিক হুমকির মুখে।

          পরিবেশবিদ ড. হাছান বলেন, ক্ষুদ্র দ্বীপ দেশগুলোও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে। সে সকল দেশে মরুকরণেরও সুযোগ নেই। তাছাড়া এ সকল দেশের জনসংখ্যা কম। কিন্তু বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ। শুধু উপকূলীয় অঞ্চলেই ৪২ মিলিয়ন জনগণ বসবাস করে। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের বিধ্বংসী প্রভাবে বাংলাদেশ অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

          সীমিত সম্পদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই অগ্রপথিক। বাংলাদেশ সবার আগে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করেছে। নিজস্ব বাজেট থেকে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থে ৭২০টি অভিযোজন প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র দেশ। কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আমাদের অগ্রাধিকার খাত হচ্ছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতের কারণে আমরা অগ্রাধিকার খাতের দিকে নজর দিতে পারছি না। অথচ উন্নত দেশের ভোগ-বিলাসের কারণে আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের বিপদাপন্ন দেশ।

          ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পৃথিবীর অনেক প্রাণীই হারিয়ে গেছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ডাইনোসারের মতো প্রাণীও বিলীন হয়ে গেছে পৃথিবী থেকে। কিন্তু আমরা টিকে থাকতে চাই। আমাদের টিকে থাকার জন্য অনেক দেশই তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ করছে না। আবার কোনো কোনো দেশ পৃথিবীর রক্ষাকবচ হিসাবে পরিচিত প্যারিস-চুক্তি থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। এটা আমাদের জন্য হতাশাজনক।

          মন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা ইতোমধ্যে এক ডিগ্রি বেড়ে গেছে। বর্তমান হারে কার্বন নির্গমন হতে থাকলে এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্প যুগের চেয়ে ৩ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যাবে। অথচ এক ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির ভয়ানক পরিণতি এখন পৃথিবী দেখছে। এই তাপমাত্রা ৩ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেলে পৃথিবীর অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে। এই অবস্থায় পৃথিবীকে বাঁচাতে হলে সব দেশের সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আমরা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সব দেশের সমন্বিত উদ্যোগ চাই।

          অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী। আলোচনা করেন দুই সংসদ সদস্য জাফর আলম ও রেজাউল করিম, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আহমেদ কায়কাউস, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নূরুল কাদের। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে অভিযোজন প্রকল্প বাস্তবায়নে সহায়তাকারী দুই দেশ জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিরা তাদের কার্যক্রম তুলে ধরেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৪৭১৩

বিসিএসআইআর কংগ্রেসের উদ্বোধন করলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

          বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) আয়োজিত ‘সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ক বিসিএসআইআর কংগ্রেস ২০১৯ এর উদ্বোধন করলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। তিনি আজ ঢাকায় সাইন্স ল্যাবরেটরি ক্যাম্পাসে এ উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন এবং সভাপতিত্ব করেন বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক আহমেদ।

          উদ্বোধনী ব্যক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে সর্বত্র সব ধরনের দারিদ্র্য ও ক্ষুধার অবসান, খাদ্য নিরাপত্তা ও উন্নত পুষ্টিমান অর্জন এবং টেকসই কৃষির প্রসার ঘটাতে হবে। সরকার ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার সুস্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে বলে আশা করছে। এগুলো ছাড়াও ২০৩০ সালের মধ্যে অর্জন করতে হবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা। এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

          অনুষ্ঠানে কানাডা, চীন, ইন্ডিয়া, ফিনল্যান্ড, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া-সহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিবৃন্দ, বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞবৃন্দ, দেশি-বিদেশি প্রায় দুই শতাধিক বৈজ্ঞানিক, মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। ফলে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীদের এক মিলন মেলার প্লাটফর্ম তৈরি হয়।

#

বিবেকানন্দ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৪৭১২

প্রতিযোগিতা কমিশনের সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী

বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা নিশ্চিত হলে পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা নিশ্চিত হলে পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। এজন্য বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনকে সমস্যার গভীরে গিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হবে। প্রতিযোগিতা কমিশনকে এমনভাবে কাজ করতে হবে, যাতে অশুভ তৎপরতা চালিয়ে কেউ ভোক্তার ক্ষতি করতে না পারে।

          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় টিসিবি মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন আয়োজিত ‘ব্যবসায়ী এবং ক্রেতার স্বার্থ সংরক্ষণে বাজারে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে ধর্মীয় উৎসবের সময় পণ্যের মূল্য কমিয়ে ভোক্তাদের সহযোগিতা করা হয়। আমাদের দেশে পবিত্র রমজান মাস এলেই অনেক পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। এ অবস্থা মোকাবেলায় ভোক্তাদেরও সচেতন থাকতে হবে। এছাড়া উৎপাদন বাড়িয়ে ভোক্তাদের জন্য ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে।

          বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপার্সন (অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব) মোঃ মফিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাবেক একান্ত সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন। সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ জাফর উদ্দিন, এফবিসিসিআই এর প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম। বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের কার্যক্রম তুলে ধরেন কমিশনের সদস্য মোঃ আব্দুর রউফ।

#

বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৭৫৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৭১১

জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা ২০১৯ এর উদ্বোধন আগামীকাল

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর):

          আগামীকাল সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে জাতীয় পর্যায়ে ‘বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা ২০১৯’-এর চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে।

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এই প্রতিযোগিতা উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রিপরিষদ  সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি এতে সভাপতিত্ব করবেন।  

          নতুন প্রজন্মের মাঝে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত করা ও তাদের কাছে স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে দেশব্যাপী শিশু থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে  ‘বিজয়ফুল’ তৈরি, গল্প ও কবিতা রচনা, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, একক অভিনয় ও চলচ্চিত্র নির্মাণ এবং দলগত দেশাত্ববোধক ও জাতীয় সংগীত এই প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এটি আয়োজন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং বাস্তবায়নের দায়িত্বপালন করছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। জাতীয় ফুল শাপলাকে কেন্দ্র করে মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহিদ মুক্তিযোদ্ধার স্মরণে ডিসেম্বর মাসে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।

          উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সকাল সাড়ে দশটায় শুরু হয়ে বিকাল চারটা পর্যন্ত চলবে এ প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হবে।

          স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আন্ত‍ঃশ্রেণি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শুরু হয়ে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাইকৃত প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতা তিনটি স্তরে যথা: গ্রুপ-ক: শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি, গ্রুপ-খ: ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি এবং গ্রুপ- গ: নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জাতীয় পর্যায়ে বিজয় ফুল প্রতিযোগিতা ২০১৯ এর প্রতিটি ক্যাটাগরিতে ১ জন করে প্রতিটি বিভাগে ক, খ ও গ শাখায় ৩ জনকে পুরস্কার প্রদান, ৬টি ক্যাটাগরিতে ১৮ জন এবং ৮ বিভাগে সর্বমোট ১৪৪ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হবে।

#

ফয়সল/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৬৪১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৭১০

বাসযোগ্য নগরী গড়তে মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন করতে হবে

                                                                          ---স্থানীয় সরকার মন্ত্রী                                                                                             

ঢাকা, ২৭ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর):

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হলে মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন করতে হবে। এই প্লান বাস্তবায়ন হলে রাজধানীর উন্নয়নের সকল কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করা যাবে এবং বাসযোগ্য নগরী তৈরি হবে।

 

মন্ত্রী বলেন, রাজধানীতে সুপেয় পানি, পয়ঃনিষ্কাশন, পানি শোধনাগার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রভৃতির কাজ করা হচ্ছে। তবে আমাদের এসব কাজ করতে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তাই মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হলে এগুলোর সমন্বয় আসবে এবং ধাপে ধাপে আরও উন্নয়ন হবে।

 

আজ রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও - এ বিশ্ব ব্যাংক আয়োজিত ‘পাথওয়েজ টু ট্রান্সফরম মেট্রো ঢাকা ই

2019-12-12-22-15-3f763de19a4b9c889bf11368bb72dee4.docx 2019-12-12-22-15-3f763de19a4b9c889bf11368bb72dee4.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon