Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st এপ্রিল ২০১৬

তথ্যবিবরণী 1/4/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১১০৪

৫ হাজার কেজি জাটকা আটক করেছে কোস্টগার্ড

ঢাকা, ১৮ চৈত্র (১ এপ্রিল) :

    নারায়ণগঞ্জ জেলার কোস্টগার্ড পাগলা স্টেশনের একটি বিশেষ অপারেশনদল আজ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ধলেশ্বরী নদীর মু›সীগঞ্জ লঞ্চঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ‘এম ভি মাহিন রিফাত-১’ যাত্রীবাহী লঞ্চ হতে মালিকবিহীন অবস্থায় ৫ হাজার কিলোগ্রাম অবৈধ জাটকা আটক করে। আটককৃত জাটকার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৫ লাখ টাকা।  

    মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আটককৃত জাটকা জেলার বিভিন্ন মাদ্রাসা, এতিমখানা ও গরিব-দুস্থদের মাঝে বিতরণ করেন।  

#

সায়ীদ/মিজান/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ১১০৩

 

কারিগরি শিক্ষা কর্মসংস্থানের অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি করছে

                                            -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ চৈত্র (১ এপ্রিল) :

          শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, কারিগরি শিক্ষা যুবসমাজের চাকরি ও আত্মকর্মসংস্থানের অপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি করছে। কারিগরি শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে কেউ বেকার নেই। পাস করার সাথে সাথে চাকরি পায়। দক্ষতা অর্জন করতে পারলে কাউকে চাকরি খুঁজতে হবে না, চাকরিই তাদের খুঁজে বের করবে।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীতে ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিল্ড এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (ঝঞঊচ) এর সহযোগিতায় দিনব্যাপী জব ফেয়ারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

          শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের  মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিক্ষাসচিব মো. সোহরাব হোসাইন, স্কিল্ড এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্টের পরিচালক মো. ইমরান, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অপারেশন্স অফিসার ড. মো. মোখলেছুর রহমান এবং ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. মোজাহার হোসেন বক্তৃতা করেন।

          শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার কারিগরি শিক্ষায় যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। ২০০৮ সালে যেখানে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ছিল শতকরা ১ দশমিক ২ ভাগ, বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে শতকরা ১৩ দশমিক ১১ ভাগ। ২০২০ সালের মধ্যে এ হার শতকরা ২০ ভাগ বা এর  চেয়েও বেশি হবে। সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে সরকারি-বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী সংখ্যা ২০০৮ সালের ৭ লাখ থেকে বেড়ে বর্তমানে ১৫ লাখের অধিক হয়েছে। তিনি বলেন, ২৩টি আন্তর্জাতিকমানের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ দেশের প্রতিটি উপজেলায় একটি করে নতুন কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হচ্ছে। বিদ্যমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে নতুন আরো এক লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কারিগরি খাতে পূর্বে কোনো প্রকল্প ছিল না। এ সরকারের সময়েই কারিগরি খাতে ৫টি বড় উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

          মন্ত্রী বলেন, দক্ষ ও আধুনিক কারিগরি প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য উপযুক্ত শিক্ষক গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশের অভ্যন্তরে নিয়মিত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বিদেশ থেকেও শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের বিশ্বখ্যাত নানইয়াং পলিটেকনিক থেকে প্রথমবারের মতো ৪২০ জন শিক্ষককে উচ্চমানের প্রশিক্ষণ দিয়ে আনা হয়েছে। আরো ১১৫০ জন শিক্ষককে প্রশিক্ষণের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। তিনি বলেন, সরকার কারিগরি শিক্ষায় মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশের ৪টি বিভাগীয় শহরে ৪টি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হয়েছে, বাকি ৩টিতে স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে। পলিটেকনিকে ভর্তির ক্ষেত্রে মহিলাদের জন্য শতকরা ২০ ভাগ কোটা সংরক্ষিত  আছে। শতভাগ মহিলা শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হয়। সরকার কারিগরি খাতে নতুন বিপ্লব এনে দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          জব ফেয়ারে দেশের খ্যাতনামা শিল্পকারখানার পক্ষ থেকে স্টল স্থাপন করা হয়েছে। একটি শিল্প প্রতিষ্ঠান স্পট ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে দু’জন শিক্ষার্থীকে সরাসরি  নিয়োগপত্র প্রদান করে জব ফেয়ার উদ্বোধন করেন। জব ফেয়ার  উপলক্ষে “কারিগরি শিক্ষায় নারীর ভূমিকা” শীর্ষক একটি সেমিনার আয়োজন করা হয়।

#

সুবোধ/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ১১০২

 

নারী উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব

                                   -- স্পিকার                                                                                                

ঢাকা, ১৮ চৈত্র (১ এপ্রিল) :

          স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী  বলেছেন, নারীদের জন্য অধিক সুযোগ সৃষ্টি করে তাদের উপরে ওঠার পথকে সুগম করা হলে নারী উন্নয়নের মাধ্যমে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব হবে।

স্পিকার গতকাল ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ নারী পুলিশ অ্যাওয়ার্ড -২০১৬ প্রদান অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 

         স্পিকার বলেন, যে সাহসিকতা, দৃঢ়তা এবং সামাজিক বাধা অতিক্রম করে নারীরা পুলিশ পেশাকে গ্রহণ করেছে তা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। নিজেদের দৃঢ়তার পাশাপাশি পুরুষ সহকর্মীদের সহযোগিতার কারণে তারা কর্মক্ষেত্রে সহজভাবে দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হচ্ছে। তিনি নারী ও পুরুষকে একসাথে নতুন প্রত্যয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। 

তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশে বিভিন্ন পেশায় নারীরা সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করছে।  তারা দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও  অবদান রাখছে।  সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে নারীদের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। নারীরা কৃষিকাজ, সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ, আনসার, ব্যাংক, বিমা, সিভিল সার্ভিস, সাংবাদিকতা,  সাংবিধানিক বিভিন্ন পদসহ সমাজের সকল ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তাদের মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে।

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, সমগ্র বিশ্বে নারী উন্নয়নে বাংলাদেশ উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নারীদের উপস্থিতি বিশ্বে বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুষম পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির সকল সূচক এবং প্রবৃদ্ধির হার বাড়ছে। নারী পুলিশদের পুরস্কার প্রদান দায়িত্ব পালনে তাদেরকে আরো বেশি উৎসাহিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি নারী উন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। 

ডিআইজি মিলি বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ এবং আইজিপি এ কে এম  শহিদুল হক বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্যসহ সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও  পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচ ক্যাটাগরিতে ৩২ জনকে এবং উদ্যোক্তা ক্যাটাগরিতে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতিকে নারী পুলিশ অ্যাওয়ার্ড -২০১৬ প্রদান করা হয়।

#

নুরুল/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১০১

 

বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৮ চৈত্র (১ এপ্রিল ) :

 

           প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

        “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ২ এপ্রিল ২০১৬ নবম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, অটিস্টিক শিশু কিশোর, তাদের পরিবার ও পরিচর্যাকারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

          দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘অটিজম লক্ষ্য ২০৩০: ¯œায়ু বিকাশের ভিন্নতার একীভূত সমাধান’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

          বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী এ জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে বিগত ৭ বছরে আমরা ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছি। আমরা প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, সরকারি চাকুরিতে কোটা সংরক্ষণ, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুল স্থাপন, জাতীয় বিশেষ শিক্ষাকেন্দ্র স্থাপন, প্রতিটি জেলায় প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র এবং অটিজম রিসোর্স সেন্টার স্থাপন করেছি। আমরা অটিস্টিক ব্যক্তিদের অধিকার সুরক্ষায় আইন ও বিধি প্রণয়ন করেছি।

          অটিস্টিক শিশুর শনাক্তকরণ ও প্রশিক্ষণ প্রদানে আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সিনাক’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি।

          এক সময় অটিস্টিক শিশুদের প্রতি সমাজের নেতিবাচক ধারণা ছিল। বর্তমান সরকারের যুগোপযোগী কর্মসূচি গ্রহণের ফলে অটিস্টিক শিশু ও প্রতিবন্ধীদের প্রতি এই দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হয়েছে।

          জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ‘অটিজম আক্রান্ত শিশু ও তার পরিবারের জন্য আর্থসামাজিক সহায়তা’ শীর্ষক প্রস্তাব গৃহীত হয়। এ প্রস্তাব উপস্থাপনকারী গ্লোবাল অটিজম পাবলিক হেলথ ইনিসিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ এর জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন সায়মা হোসেন বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ‘এক্সিলেন্স ইন পাবলিক হেলথ অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত হয়েছেন।

          আমার বিশ্বাস, অটিস্টিক শিশু কিশোরদের সম্ভাবনাগুলোকে চিহ্নিত করে পরিবারের ¯েœহ, ভালবাসা ও পরিচর্যার মাধ্যমে গড়ে তোলা হলে তাঁরা সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য বোঝা না হয়ে অপার সম্ভাবনা বয়ে আনবে।

          সরকারের পাশাপাশি আমি দেশি-বিদেশি সংস্থা, সে¦চ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ও সমাজের সকলকে প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক জনগোষ্ঠীর কল্যাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।

          আমি ৯ম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০১৬ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

                              জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

                           বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।”

#

নজরুল/মিজান/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭০২ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১০০

বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৮  চৈত্র (১ এপ্রিল) :

          রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ‘৯ম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

          “বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বের সাথে ‘৯ম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি। আজকের এই দিনে আমি দেশের সকল অটিস্টিক শিশু, তাদের অভিভাবক এবং সংশ্লি¬ষ্ট ব্যক্তি, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানসমূহকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

 

          দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘‘অটিজম লক্ষ্য ২০৩০: স্নায়ু বিকাশের ভিন্নতার একীভূত সমাধান’’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

 

          অটিস্টিক শিশুরা আমাদেরই প্রিয় সন্তান। ভালোবাসা, যতœ ও সেবা দিয়ে তাদের লালন পালনের পাশাপাশি কর্মদক্ষ করে তোলার জন্য প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। কারণ উপযুক্ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণই অটিস্টিক শিশুকে কর্মদক্ষ করে তোলে। যোগ্যতা অনুযায়ী কর্ম পাওয়া প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। অটিস্টিক ব্যক্তিদের সার্বিক উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কর্মসংস্থান সমাজে একজন মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধি ও প্রতিষ্ঠিত করে। অটিস্টিক ব্যক্তিরাও এর বাইরে নয়। অটিস্টিক ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানে অগ্রাধিকার প্রদানের মাধ্যমে আমরা একটি সুন্দর ও সুখী সমৃদ্ধশালী বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে পারি।

 

          অটিস্টিক ব্যক্তিদের উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সমাজের বিত্তবান ও সচেতন ব্যক্তিবর্গসহ সকলেরই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া খুবই জরুরি। তৃণমূল পর্যায়ে অটিস্টিক ব্যক্তিদের উন্নয়নে সবাই এগিয়ে আসবেন - অটিজম সচেতনতা দিবসে এটাই হোক সকলের অঙ্গীকার।

 

          আমি ‘৯ম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০১৬’ এর সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

 

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

আজাদ/মিজান/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা  

 

 

Todays Handout (2).doc Todays Handout (2).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon