Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৭ ডিসেম্বর ২০২০

Handout                                                                                              Number : 4828

 

Victory Day celebrated in the Embassy of Bangladesh in Tashkent

 

Tashkent, 17 December :

 

The Embassy of Bangladesh in Tashkent celebrated Victory Day in a befitting manner on 16th December, 2020 with due solemnity and fervor at the Embassy of Bangladesh in Tashkent.

 

Special Messages by President Md Abdul Hamid and Prime Minister Sheikh Hasina were screened.  

 

A documentary film ‘Journey to Independence’ was screened on this occasion.

 

The second part of the event included drawing competition on the picture of Bangabandhu by children of different nationalities. Winners of the Drawing Competition were given prizes. The program also included some sports and cultural events in which Bangladesh and Uzbek nationals, invited guests from different countries, members of Bangladesh community and their children, officials of the Embassy with their family members participated the events in a festive mood. 

 

Bangladeshi diasporas along with diplomats, eminent personalities and Embassy staff were present on the occasion. Among others, Ambassador of India, Manish Prabhat, representatives of the Ministry of Foreign Affairs of Uzbekistan Bahrom Sharipov Head of South Asia Countries Division and Aziz Baratov, concerned official of South Asia Division, Counsellor of Indian Embassy Sipra Ghosh, Counsellor of the Embassy of the Islamic Republic Afghanistan, Counsellor of the Kyrgyz Embassy, Temirbek Erkinov, Consul of Bangladesh to Kyrgyz Republic, Carl Bates Head of Cambridge International School in Tashkent and his colleges, Former Ambassador to India Surat Mirkasimov were present.

 

The event ended with cake cutting ceremony which was followed by serving Bengali cuisine.  

 

#

 

Nripendra/Khalid/Sanjib/Salim/2020/22.50 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৯২৭

 

জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত

নিউইয়র্ক, ১৭ ডিসেম্বর :

 

          যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন নিউইয়র্কে ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়। অনুষ্ঠানের সূচনা হয় জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। এরপর শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর দিবসটি উপলক্ষে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ ও ভিডিও বার্তা প্রদর্শন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

 

          আলোচনা পর্বের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতাসহ ১৫ আগস্টের শাহাদতবরণকারী জাতির পিতার পরিবারের সকল সদস্য, জাতীয় চার নেতা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহীদ ও দুইলাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোনসহ সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ একটি দায়িত্বশীল ও প্রগতিশীল রাষ্ট্র এবং উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি, জনগণের জীবনমান বৃদ্ধি, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় ও গঠনমূলক নেতৃত্বের কারণে জাতিসংঘেও আমাদের অবস্থান অত্যন্ত সম্মানের।

 

          প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সংশ্লিষ্ট অসংখ্য আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন মর্মেও উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতিসংঘের সঙ্গে যৌথভাবে আমরা বঙ্গবন্ধু ও শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের স্মরণে স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করেছি। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের বার্ষিকীতে প্যারিসভিত্তিক জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কো যৌথভাবে জন্মশতবার্ষিকী পালনসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে যার সবকিছুই আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে বাংলাদেশের মর্যাদার স্বীকৃতি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের এই সম্মান ও সাফল্যের ধারাবাহিকতা আমাদের ধরে রাখতে হবে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অদম্য অগ্রযাত্রাকে আরও বেগবান করতে হবে।

 

          প্রবাসী বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কর্মকান্ড বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি করছে। রেমিট্যান্স প্রেরণ ছাড়াও প্রবাসীদের অর্জিত অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সরাসরি দেশের উন্নয়ন তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্পসমূহের বাস্তবায়ন এগিয়ে নিতে আরও অবদান রাখার আহ্বান জানান রাষ্ট্রদূত ফাতিমা।

 

          মিশনের সকল স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। কোভিড-১৯ অতিমারিজনিত  স্থানীয় নীতি ও নির্দেশনা অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব মেনে অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত আকারে আয়োজন করা হয়।

#

 

খাদিজা/খালিদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৯২৬

 

ইতালিতে বিজয় দিবস উদযাপিত

 

ইতালি, ১৭ ডিসেম্বর :

 

          ইতালির রোমে বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় মুজিব জন্মশতবর্ষে ১৬ ডিসেম্বর  মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। ইতালিতে কোভিড-১৯ সংকটময় পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানটি ডিজিটাল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।

 

          অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে জাতীয় সংগীতের সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং জাতির পিতাসহ মুক্তিযুদ্ধে সকল শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

 

          অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব আয়োজন করা হয় দূতাবাসের সম্মেলন কক্ষে। শুরুতেই পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা সম্প্রচার করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাসহ কমিউনিটি এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। কমিউনিটির বক্তাগণ বঙ্গবন্ধু এবং শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে শহিদদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেন।

 

          রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সকল শহিদ, নির্যাতিতা নারী এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিজয় দিবসের প্রেক্ষাপট ঐতিহাসিক তথ্যসহ তুলে ধরার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার কথাও উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন ‘ভিশন-২০২১’, ‘ভিশন-২০৪১’ এবং ‘ডেল্টা  প্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়নের লক্ষ্যেও সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় বৈশ্বিক স্বীকৃতির কথা তুলে ধরেন। বর্তমান সরকারকে তিনি প্রবাসী-বান্ধব সরকার হিসেবে অভিহিত করে প্রবাসীদের সেবার মান আরো বৃদ্ধির আশ্বাস প্রদান করেন।

 

          অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসী নাগরিকবৃন্দ, সাংবাদিক এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।

 

          অনুষ্ঠানের শেষভাগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারবর্গ, মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা এবং দেশের উত্তরোত্তর অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

খাদিজা/খালিদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৪৯২৫

 

মরিশাসে বঙ্গবন্ধুর নামে সড়ক উদ্বোধন ও ফলক উন্মোচন

উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিডিও বার্তা

 

পোর্ট লুইস (মরিশাস), ১৭ ডিসেম্বর :

 

          অনলাইন প্লাটফর্মে মরিশাস সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্থানীয় সরকার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হসনু এবং বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন যৌথভাবে আজ পোর্ট লুইস, মরিশাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে নামকরণকৃত রাস্তা ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্ট্রিট’ এর উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশ দূতাবাস, মরিশাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়। মরিশাসে বাংলাদেশ এর হাইকমিশনার রেজিনা আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

          এ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও বার্তায় বলেন, বঙ্গবন্ধুর নামে পোর্ট লুইসে এই রাস্তার নামকরণ মরিশাস এবং বাংলাদেশের মধ্যে বহুমাত্রিক সম্পর্কের নিদর্শন তৈরি করেছে।

 

          মরিশাস সরকারের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্থানীয় সরকার ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হসনু তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন, রাস্তার নামকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পেরে মরিশাস সরকার ও জনগণ গর্বিত। এ প্রসঙ্গে তিনি মরিশাসের ধারাবাহিক উন্নয়নে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের অবদানের কথাও স্মরণ করেন। 

 

          বছরব্যাপী বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী আয়োজনে মরিশাস সরকার অংশগ্রহণ করায় মরিশাস সরকার ও জনগণের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা  প্রধানমন্ত্রী ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে সামিল হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন এবং তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আমরা সে দিকেই এগিয়ে ‍যাচ্ছি। এছাড়া, মরিশাস-প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীদের কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন দ্বি-পাক্ষিক বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় ও মজবুত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

 

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম এ সময় ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। পোর্ট লুইসে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পোর্ট লুইস সিটি কাউন্সিলের লর্ড মেয়র মাহফূজ মুসা কাদেরসাইব, স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ, ডিপ্লোমেটিক কোরের প্রতিনিধিবৃন্দ, সিভিল সোসাইটি, প্রবাসী বাংলাদেশিরা এবং বাংলাদেশ প্রান্তে সরাসরি যুক্ত হন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র; পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব); বঙ্গবন্ধু জন্মশত বার্ষিকী উদযাপন কমিটির প্রধান নির্বাহী;  বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কিউরেটর এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। অনুষ্ঠান শেষে মুজিববর্ষের লোগো সংবলিত রঙিন বেলুন অবমুক্ত করা হয়।

 

#

 

খাদিজা/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৯২৪

 

ঢাকা-১৫ আসনে রাস্তা সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে

                                                       ---শিল্প প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          রাজধানীর মিরপুরে ঢাকা-১৫ আসনে রাস্তা সম্প্রসারণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। তিনি বলেন, স্থানীয় এলাকাবাসী, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ ও বাড়ি মালিকদের মতামতের ভিত্তিতে রাস্তা প্রশস্তকরণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

          শিল্প প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁর নির্বাচনি এলাকা ঢাকা-১৫ আসনের অন্তর্ভুক্ত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাফরুল ইব্রাহিমপুর মধ্যপাড়া জামে মসজিদ রোড থেকে মুন্সিবাড়ি পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার সড়ক, আশিদাগ সড়ক, ঈদগাঁ রোড এবং আলী আহমেদ রোডের পাশ ১৬ ফুট প্রশস্তকরণের কাজ পরিদর্শনকালে স্থানীয় নাগরিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

          কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, প্ল্যানের বাইরে যারা বাড়ি নির্মাণ করেছেন রাজউকের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যারা আর্থিকভাবে দুর্বল, রাস্তা সম্প্রসারণের কারণে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি।

 

          এ সময় শিল্প প্রতিমন্ত্রী রাস্তার মাঝ হতে বিদ্যুতের খুঁটি দ্রুত সরানোর নির্দেশনা প্রদান করে বলেন, সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকলে রাস্তা প্রশস্ত করার সুফল থেকে এলাকাবাসী বঞ্চিত হবেন।

 

          আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইসহাক মিয়াসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

মাসুম/খালিদ/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/২১০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪৯২৩

ডিজিটাল বিপ্লবের মহাসড়ক হচ্ছে ডিজিটাল সংযুক্তি

                                  -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বিপ্লবের মহাসড়ক হচ্ছে ডিজিটাল সংযুক্তি। দেশে ডিজিটাল সংযোগ সম্প্রসারণে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি মোবাইল অপারেটরসমূহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এরই ধারাবাহিকতায় কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, উন্নত ইন্টারনেট ও টেলিকম সেবা নিশ্চিত করতে টেলকোসমূহের বিদ্যমান প্রতিটি চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সরকার অবগত আছে। এগুলো পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে নিরসনের উপায় বের করা সম্ভব বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          মন্ত্রী আজ ওয়েবিনারে মোবাইল অপারেটরসমূহের আন্তর্জাতিক সংগঠন জিএসএমএ আয়োজিত আন্তর্জাতিক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          বাংলাদেশে কোভিড পরিস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবা অব্যহত রেখেছে উল্লেখ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, আমাদের কর্মীরা যেমন ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছে তেমনি বেসরকারি টেলিকম প্রতিষ্ঠানসমূহ নেটওয়ার্ক সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ফলে বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে অভাবনীয় সফলতা অর্জন করেছে।

          জিএসএমএ এর হেড অভ্ অ্যাপেক জুলিয়ান গরমেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ আফজাল হোসেন, বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, আইটিইউ কর্মকর্তা আতসুকো অকোদা, টেলিটকের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সাহাব উদ্দিন, গ্রামীণ ফোনের সিইও ইয়াসির আজমান, বাংলালিঙ্কের সিইও অ্যারিক আস এবং রবি আজিয়াটার সিইও মাহতাব আহমেদ অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন।

#

শেফায়েত/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                   নম্বর : ৪৯২২

 

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কুনমিংয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত

 

 

কুনমিং (চীন), ১৭ ডিসেম্বর :

 

          বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, কুনমিং-এ যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ২০২০ পালন করা হয়। কনসাল জেনারেল এ এফ এম আমিনুল ইসলাম জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে এ দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ এবং কুনমিং এ বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি ও ছাত্র-ছাত্রীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

          পতাকা উত্তোলনের শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রুহের মাগফিরাত, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল শহীদদের রুহের মাগফেরাত এবং দেশের সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রেরিত ভিডিও বার্তা প্রদর্শন করা হয়।

 

          অনুষ্ঠানে কনসাল জেনারেল এ এফ এম আমিনুল ইসলাম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকীতে উদযাপিত এ মহান বিজয় দিবস এক বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। মহান মুক্তিসংগ্রামে আমাদের অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তযোদ্ধাসহ যারা দেশমাতৃকার জন্য জীবন দিয়েছেন, সম্মানহানী এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তাঁদের কথাও  তিনি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস-ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি এবং আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির বিষয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের অবহিত করেন।

 

#

 

ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                   নম্বর : ৪৯২১

 

বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল সিডনীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত

সিডনী, ১৭ ডিসেম্বর :

          বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, সিডনীতে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়।

 

          দিনের শুরুতেই বাংলাদেশ ভবন, সিডনীতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস উদযাপন অনুষ্ঠান শুরু  হয়। এ পর্বে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় নেতৃবৃন্দ প্রদত্ত বাণীসমূহ পাঠ করা হয় এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এছাড়া কনসাল জেনারেল উপস্থিত সকলের সাথে মহান বিজয় উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

 

          সন্ধ্যায় কনস্যুলেট ভবনে এক আলোচনা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা প্রদর্শন, কনসাল জেনারেলের স্বাগত বক্তব্য, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান, অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস এবং কুইন্সল্যান্ড-এ বসবাসরত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণভিত্তিক স্মৃতিচারণমূলক ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান শেষে অংশগ্রহণকারী শিশুশিল্পীদের মাঝে উপহার ও সনদ বিতরণ করা হয়। এ অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অভিবাসী বাংলাদেশি সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনের শিল্পীবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতৃস্থানীয় প্রতিনিধিবৃন্দ ও গণমাধ্যমকর্মী কোভিড-১৯ সংক্রান্ত স্থানীয় নিয়মনীতি মেনে অংশগ্রহণ করেন।

 

          কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ বিনির্মাণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের ওপর আলোকপাত করে তাঁর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। এছাড়া তিনি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন জাতীয় চার নেতা, সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ এবং ২ লক্ষাধিক বীরাঙ্গনাকে।

       

#

কামরুজ্জামান/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯৩৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                   নম্বর : ৪৯২০

 

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর ভগ্নিপতির মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

 

          বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের  ভগ্নিপতি আলহাজ মোঃ শাহাবুদ্দিনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ  করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ তাঁর শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন ও মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।  মন্ত্রী বলেন, মরহুম মোঃ শাহাবুদ্দিন একজন প্রাজ্ঞ ও ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে মানুষের স্মৃতিতে অম্লান হয়ে থাকবেন। ঢাকার মেরুল বাড্ডা ও দাগনভুঁইয়ার গ্রামের বাড়িতে অনেকগুলো মসজিদ, মাদ্রাসা ও এতিমখানার উন্নয়নে তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে রয়েছে, উল্লেখ করেন ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার পূর্ব চন্দ্রপুর কেরোলিয়া গ্রামে এক সম্ভান্ত্র মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী মরহুম শাহাবুদ্দিনের প্রথম জানাজা বাদ জোহর রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় হয়েছে। শুক্রবার সকাল এগারোটায় দাগনভুঁইয়ার গ্রামের বাড়িতে দ্বিতীয় নামাজে জানাজাশেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করার কথা।

 

          উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বহুজাতিক বেসরকারি সংস্থা উইনরোক বাংলাদেশ'র সাবেক ব্যবস্থাপক আলহাজ মোঃ শাহাবুদ্দিন বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

#

আকরাম/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৯১৯

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৩ হাজার ১৯১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ১৩৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৯৭৫ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৭ হাজার ১৯২ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ লাখ ৩১ হাজার ৫৯০ জন।

 

#

 

হাবিবুর/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪৯১৮

অন্যের সাহায্য ছাড়া পদ্মাসেতু নির্মাণ দেশের সক্ষমতার প্রমাণ

                                                        -- পরিবেশ মন্ত্রী

বড়লেখা (মৌলভীবাজার), ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলেই দেশের সার্বিক উন্নয়ন হয়। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন সর্বোচ্চ ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যের সাহায্য ছাড়া পদ্মাসেতু নির্মাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন দেশের সক্ষমতা।

          আজ মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখার দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ পরিষদ প্রাঙ্গণে বড়লেখা উপজেলায় শীতার্তদের মাঝে ৫ হাজার কম্বল বিতরণের সমাপনী দিনে ৩৫০ জনের মাঝে কম্বল বিতরণ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন আর দরিদ্র দেশ নয়। দেশে মেট্রোরেল, নদীর নিচের টানেল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণসহ অনেক কিছু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে।  সরকারের সুযোগ্য পরিচালনায় দেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ, উন্নয়নশীল দেশ। কৃষক, শ্রমিক, জেলে, প্রতিবন্ধী, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের উন্নয়ন হচ্ছে। মন্ত্রী এসময় মাধবকুণ্ডে কেবল কার স্থাপনসহ স্থানীয় বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।

          অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুসরাত লায়লা নীরা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ উবায়েদ উল্লাহ খান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণভাগ উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ এনাম উদ্দিন।

#

দীপংকর/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৯১৭

 

গত একযুগে প্রতিটি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন বিএনপি দেখেও দেখেনা

                                                         ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :      

 

          ‘গত একযুগে দেশের প্রতিটি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন মির্জা ফখরুল সাহেবরা দেখেও দেখেন না’ বলেছেন  তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

          আজ রাজধানীর কাকরাইলে তথ্যভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদ আয়োজিত প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোজাফফর হোসেন পল্টু সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। 

 

          বিএনপি মহাসচিবের সাম্প্রতিক মন্তব্য ‘বিজয় মিললেও মুক্তি মিলেনি’ এর জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আসলে তারা (বিএনপি) সবসময় বিভ্রান্তির মধ্যে ভোগেন এবং তা থেকে মানুষকেও বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালান। উন্নয়নের বিষয়ে তাদেরকে আমি আইএমএফ এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের পরিসংখ্যান দেখার অনুরোধ জানাচ্ছি। বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ৬০০ থেকে থেকে ২ হাজার ৬৪ ডলারে উন্নীত হয়েছে এবং দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা মানুষের হার ৪১ থেকে ২০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে- এগুলো পড়লে বিভ্রান্তি কেটে যাবে। অবশ্যই সমালোচনা করবেন কিন্তু নিজের বিভ্রান্তি থেকে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা কখনই দেশ ও জাতির জন্য শুভ নয়।’

 

          বিএনপি মহাসচিবের অপর বক্তব্য ‘বিএনপি শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে’ এর প্রেক্ষিতে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিদিন সকালবেলা ফখরুল সাহেব একবার কথা বলেন, বিকেলবেলা রিজভী সাহেব কথা বলেন। আর গয়েশ্বর বাবুও মাঝে মধ্যে কথা বলেন। তারা দিনে তিনবার সমালোচনা করেন আর বলেন যে, তাদের কথা বলার কোনো অধিকার নাই। আমরা যখন বিরোধী দলে ছিলাম, একটি মিছিল বের করতে চাইলে আমাদের ওপর লাঠিপেটা করা হতো। বহু লাঠির বাড়ি আমার ঘাড়ে-পিঠে আছে, পল্টু ভাইয়েরও আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই এদেশে গণতন্ত্রের যাত্রা অব্যাহত আছে। বিএনপি এই গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে ২০১৩-১৪-১৫ সালে আগুন সন্ত্রাস চালিয়েছিল, নির্বাচন বর্জন করেছিল। আর ২০১৮ সালে নির্বাচনে অংশ নিয়েও নেয়নি, তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল গণতন্ত্রকে ব্যাহত করা।’ 

 

          তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, দেশকে আরো এগিয়ে নিতে, ২০৪১ সাল নাগাদ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দিতে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ মানুষের মনন তৈরিতে, তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়ার ক্ষেত্রে এবং দায়িত্বশীলদেরকে আরো দায়িত্ববান করার ক্ষেত্রে সংবাদপত্র তথা গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 

          ‘তাই আপনাদেরকে অনুরোধ জানাবো যারা আজকে দেশকে পিছিয়ে দিতে চায়, ভাস্কর্য নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে দেশকে মধ্যযুগে নিয়ে যেতে চায় এবং তাদেরকে যারা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেই বিএনপিসহ তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে আপনাদেরকে কলম ধরতে হবে, লিখতে হবে’ আহ্বান জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘যারা রাষ্ট্রকে পিছিয়ে দিতে চায়, যারা আমাদের সংস্কৃতি-কৃষ্টির ওপর আঘাত হানে, তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে দেশ জেগেছে।

 

চলমান পাতা-২

পাতা-২

 

 

কারণ ক্ষমতায় থাকাকালে দুর্নীতি আর দুঃশাসনে তারা বাংলাদেশের অগ্রগ

2020-12-17-22-49-a62b14121005999e7799a7172fbe1e37.docx 2020-12-17-22-49-a62b14121005999e7799a7172fbe1e37.docx