Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 22/2/2019

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭৪২
 
চট্টগ্রামকে স্কাউটস এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হবে
                                            -- ভূমিমন্ত্রী
 
চট্টগ্রাম, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
 
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, নিজস্ব ভবনসহ চট্টগ্রামকে একটি স্কাউটস এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। তিনি আজ আন্তর্জাতিক স্কাউট দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ স্কাউটস, চট্টগ্রাম অঞ্চল কর্তৃক আয়োজিত ‘দ্বিতীয় আঞ্চলিক কাব ক্যাম্পুরি - ২০১৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 
 
ভূমিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিকভাবে যথেষ্ট সমৃদ্ধ। জনগণের উপকারে আসে এমন ভালো কিছু করতে আমরা সবাই চাই। স্থায়ী স্কাউটস অবকাঠামো হলে ভালো কিছু করার অনেক সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সবার জন্যই তা ভালো হবে। সরকার সব ভালো কাজের সাথে আছে। 
 
মন্ত্রী উপস্থিত স্কাউটস আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে স্থায়ী অবকাঠামোর ব্যাপারে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে একটি প্রকল্প তৈরি করে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেন। মন্ত্রী আশ্বাস দেন, তিনি এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সহায়তা করবেন। 
 
চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর চৌধুরী, সিএনসি (স্পেশাল), অহিদ সিরাজুল চৌধুরী স্বপন, আঞ্চলিক উপকমিশনার, চট্টগ্রাম অঞ্চল, মোহাম্মদ দিদারুল আলম, আঞ্চলিক উপকমিশনার, চট্টগ্রাম অঞ্চল। এছাড়াও বাংলাদেশ স্কাউটস আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
নাহিয়ান/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২২২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭৪১
 
সরকার সিলেটসহ সারা দেশের উন্নয়নে আন্তরিক 
                                  -- পররাষ্ট্র মন্ত্রী
 
সিলেট, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
 
সরকার দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের রেমিটেন্স ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এ দেশকে উন্নত দেশে রূপান্তর করতে চায়। আজ সিলেট শহরে সিলেট হাউজিং এস্টেট প্রতিষ্ঠার এবং হাউজিং এস্টেট এসোসিয়েশনের সুবর্ণ জয়ন্তীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন  এসব কথা বলেন।
 
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, সরকার সিলেটসহ সারা দেশের উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি সিলেটের উন্নযনে একটি টিম হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান। এ ব্যাপারে তিনি সকলকে আন্তরিক হতে অনুরোধ করেন।
 
অনুষ্ঠানে হাউজিং এস্টেটের সাবেক সভাপতিগণ ও সিনিয়র সিটিজেনদের সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়া অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
 
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী এবং সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট লুৎফর রহমান।
 
#
 
তৌহিদুল/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২২৪৫ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                          Number : 740

"Bangabandhu globalised Bangla by delivering first Bangla speech at UN"

London (UK), February 22 :

            ‘‘Bangabandhu was the first Bangalee who made history by delivering the first Bangla speech at the United Nations (UN) and thus internationalising Bangla Language’’, said Saida Muna Tasneem, Bangladesh High Commissioner to the United Kingdom at a high profile commemorative programme on Bangla Language Martyrs' Day and International Mother Language Day 2019, organised by Bangladesh High Commission in London. The High Commissioner said that it was also the historic 7th March speech of Bangabandhu in Bangla, not in English that was  included as a document heritage in the Memory of the world International Register of UNESCO.

            Tasneem added that following the footsteps of her father, Prime Minister Sheikh Hasina has been championing Bangla by calling upon the United Nations to declare it as one of its official languages. "The prime minister has also been particularly praised for establishing the International Mother Language Institute in Dhaka for preserving 8000 mother languages of the world," she said.

            Bangladesh High Commission on Thursday observed the “Amar Ekushey" (Immortal Ekushe), dedicating the historic day to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and upholding multilingualism, friendship and peace amongst nations.

            The day's programme began at 11 am with hosting the national flag at half-mast by the High Commissioner at the chancery premises in presence of the mission’s officers and officials and senior community members. Messages from President Md Abdul Hamid, Prime Minister Sheikh Hasina, Foreign Minister Dr A. K. Abdul Momen and State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were read out. Special prayer in memory of the language martyrs, Bangabandhu and his family members who were brutally killed in  1975 and Prime Minister Sheikh Hasina was offered.

            The High Commission organised the programme at Millennium Gloucester Hotel under the theme of this year's International Mother Language Day - ‘Indigenous Language Matters’ in partnership with UK National Commission for UNESCO with active support from 11 other Embassies, High Commissions, UK Institutions and the Commonwealth.

            Foreign Affairs Select Committee Chair Tom Tugendhat, MP, Shadow Minister for Work and Pensions Rt Stephen Timms MP,  Member of Parliament Rt Keith Vaz, Member of the European Parliament for London Jean Lambert, Commonwealth Secretary General Rt Patricia Scotland, QC, Secretary-General of the International Maritime Organization Kitack Lim, Chief Executive and Secretary General of  the UK National Commission for UNESCO James Bridge,  eminent journalist, columnist and lyricist of the theme song for Amar Ekushey Abdul Gaffar Choudhury, Professor of Linguistics, Faculty of Linguistics, Philology and Phonetics of University of  Oxford Aditi Lahiri, UK representative from  the British-Bangladeshi Community Sultan Mahmud Sharif and representative from the Foreign and Commonwealth Office Dan Pasha spoke on the occasion. Diplomats from Morocco, Sudan, Indonesia, Bahrain, Nepal, Bahamas, Belarus, Myanmar, Dominican Republic, Iraq, Jordan, South Korea and Tunisia attended the programme.

        A documentary on the language movement was screened at the event and artists from different nationalities performed songs and dances in a multi-lingual colourful cultural soirée. Artistes from Cyprus, Costa Rica, Cuba, Egypt, India, Indonesia, Iran, Russia, Sri Lanka, Wales (UK) and host country Bangladesh participated in the cultural event. More than 600 guests from different nationalities, including British-Bangladeshi enjoyed the hours long event with much enthusiasm.

        Earlier at one-minute past mid-night on 21 February, the High Commissioner along with Tower Hamlet Mayor John Biggs laid the wreathes at the Shaheed Minar (Language Martyr Monument) at the Shaheed Altab Ali Park in East London. They were followed by different organisations, institutions and leaders, and brothers and sisters from British-Bangladesh community.

 

#

Nabi/Mahmud/Enayet/Mosharaf/Salim/2019/1920 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৭৩৯
ইসলামাবাদে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ২২ ফেব্রুয়ারি :
যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে গতকাল (২১ ফেব্রুয়ারি) ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে  মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে। 
সকালে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ইসলামাবাদে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকগণ কালোব্যাজ ধারণ করেন। সকলের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করে উত্তোলন  করেন পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসান। দিবসটি উপলক্ষে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণ বাংলা বর্ণমালা ও ভাষা দিবসের পোস্টারে সজ্জিত করা হয়। 
 ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে একটি অস্থায়ী শহিদ মিনার নির্মাণ করা হয়। হাইকমিশনার তারিক আহসান মিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ইসলামাবাদে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকরাও শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় সকলে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানটি গাইতে থাকেন।
 চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে শিশুদের বাংলা ভাষা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।  ১৪টি শিশু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। পরে হাইকমিশনার ও তার পতœী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও সনদপত্র বিতরণ করেন।
সন্ধ্যায় শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে এক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। সভায় ভাষা আন্দোলনে ছাত্র, তরুণ, যুবসহ সকলের গৌরবোজ্জ্বল অবদানের কথা ও দিনটিকে ইউনেস্কো কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দানের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়। 
হাইকমিশনার তারিক আহসান তাঁর বক্তৃতায় ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্য আন্দোলনকারীদের অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। তিনি ঢাকার চকবাজারে সংঘটিত ভয়াবহ অগ্নিকা-ে ব্যাপক জানমালের ক্ষয়ক্ষতিতে গভীর শোক প্রকাশ করে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। তিনি স্বজনহারাদের প্রতিও আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলন বাঙালির চিন্তা-চেতনাকে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছিল আর জাতির রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। ১৯৪৭ সালে যে দ্বিজাতি তত্ত্বের আদর্শে দেশ ভাগ হয়েছিল, সেটিকে কাঁপিয়ে দিয়ে একটি প্রগতিশীল অসম্প্রদায়িক বাঙালি জাতীয়তাবাদের নতুন ধারা প্রবর্তন করে এই একুশে ফেব্রুয়ারি। তারিক আহসান বলেন, একুশ আমাদেরকে আলোকিত মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার শিক্ষা দেয়। তিনি প্রত্যাশা করেন যে, একুশের ঐতিহাসিক মাহাত্ম ও চিরকালীন আবেদন ধারণ করে নতুন প্রজন্ম নিজেদেরকে শুধু দেশেই নয় সারা বিশ্বে একজন আলোকিত-যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। 
আলোচনা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরুতে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও অতিথিবৃন্দ সমবেতকণ্ঠে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানটি পরিবেশন করেন। এছাড়াও  অনুষ্ঠানে একুশের  কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করা হয়। এরপর ভাষা শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। 
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্য ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের মাঝে বাংলাদেশি খাবার পরিবেশন করা হয়।
#
ইকবাল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭৪০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭৩৮
 
জীবনব্যাপী শিক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনারে শিক্ষামন্ত্রী
জীবনব্যাপী শিক্ষা ব্যক্তি ও সমাজ উন্নয়নের চাবিকাঠি
 
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, জীবনব্যাপী শিক্ষা ব্যক্তি ও সমাজ উন্নয়নের চাবিকাঠি। সমাজ রূপান্তরের হাতিয়ার হিসেবে শিক্ষা শুধু একটি ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা অর্জনের মধ্যেই শেষ নয়, এটি একটি জীবনব্যাপী  প্রক্রিয়া। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আহ্ছানউল্লা ইউনিভার্সিটি অভ্ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি অডিটোরিয়ামে ‘লাইফলং লার্নিং ইন ডেভেলপিং কান্ট্রিজ উইথ স্পেশাল রেফারেন্স টু বাংলাদেশ’ (খরভবষড়হম খবধৎহরহম রহ ফবাবষড়ঢ়রহম পড়ঁহঃৎরবং রিঃয ংঢ়বপরধষ ৎবভবৎবহপব ঃড় ইধহমষধফবংয) শীর্ষক দুইদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ইউনেস্কো’র সহযোগিতায় ঢাকা আহছানিয়া মিশনের ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ লাইফ লং লার্নিং (বিআইএলএল)’ এ সেমিনারের আয়োজন করে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান যুগের শিক্ষার ধারণার সাথে লাইফলং শিক্ষার ধারণা মিলে যায়। এর মানে জীবনের জন্য শিক্ষা, জীবন ধারণের জন্য শিক্ষা এবং সারা জীবন ধরে জ্ঞান অর্জন। জীবনব্যাপী শিক্ষা একজন পরিপূর্ণ, সচেতন, সংস্কৃতিবান ও  স¦াবলম্বী মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। তিনি বলেন, ‘আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) বলেছেন, দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞানের সন্ধান করো।’ তাঁর এ বাণী সকল ধর্মের মানুষকে জ্ঞান অর্জনে উৎসাহিত করে।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, জীবন ধারণের জন্য শিক্ষা হচ্ছে পেশা হিসেবে গ্রহণের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান অর্জন এবং এর ধারাবাহিক উন্নয়ন। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের জন্য জীবনব্যাপী শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জীবনব্যাপী শিক্ষার ধারণা যদি বাংলাদেশে অগ্রাধিকার পায়, তাহলে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অন্যতম প্রগতিশীল জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে। তিনি বলেন, জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার চতুর্থ লক্ষ্য (এসডিজি-৪) অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমতাভিত্তিক মানসম্পন্ন শিক্ষা অর্জন এবং সকলের জন্য জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ তৈরি করতে হবে। এ দেশের  শিক্ষা ব্যবস্থায় তাই জীবনব্যাপী শিক্ষাকে অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে গ্রহণ করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে।
ঢাকা আহছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট কাজী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের ইন-চার্জ সান লেই (ঝঁহ খবর), ডেনমার্কের কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এন্ডার্স হলম্ (অহফবৎং ঐড়ষস) এবং বিআইএলএল-এর পরিচালক অশোক ভট্টাচার্য।
#
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭৩৭
 
রেলপথ মন্ত্রীর চকবাজারের দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন
 
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
 
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন আজ পুরান ঢাকার চকবাজারের অগ্নিকা-ের দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। 
 
পরিদর্শনকালে মন্ত্রী উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, এ রকম ভয়ানক দুর্ঘটনায় সারা দেশবাসীর মতো সরকারের মন্ত্রী হিসাবে তিনিও অত্যন্ত মর্মাহত, শোকাহত। তিনি নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন, পাশাপাশি  শোকবহুল পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, এ সংকটকালে সরকার ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে। সরকারিভাবে নিহত ও আহতদের সাহায্য করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে সবকিছু তদারকি করছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করছে। তদন্তের মাধ্যমে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানা যাবে। ভবিষ্যতে যাতে আর কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে তার জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করবে।
 
রেলপথ মন্ত্রী পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে যান। তিনি আহতদের বিষয়ে খোঁজ নেন এবং তাদের কয়েকজনের সাথে কথা বলেন। তিনি তাদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। এ সময় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রধান ডা. সামন্ত লাল সেন উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
শরিফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৭৩৬ 
 
বঙ্গভবন জামে মসজিদে চকবাজারে নিহতদের
স্মরণে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত
 
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) : 
 
ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করে আজ বঙ্গভবন জামে মসজিদে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ এবং অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করা হয়।
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ, সংসদ সদস্য রেজোয়ান আহাম্মদ তৌফিক, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব, প্রেস সচিবসহ বঙ্গভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন ।
 
বঙ্গভবন জামে মসজিদের মোয়াজ্জেম হাফেজ  মাওলানা এনামুল হক দোয়া  ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ।
 
 
#
আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/ ১৭০৮ ঘণ্টা
Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon