Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ অক্টোবর ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১২ অক্টোবর ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৩৯০০

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বিশ্বে বাংলাদেশের পুনরুত্থানের হাতিয়ার তথ্যপ্রযুক্তি

                                                                         ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমেই বাংলাদেশের পুনরুত্থান ঘটছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে তাঁর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ই এর মূল দিকনির্দেশক।

 

আজ ঢাকায় র‌্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা দানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ সফ্টওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) আয়োজিত বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি এওয়ার্ড-২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

           

মন্ত্রী বলেন, অতীতে কৃষিনির্ভর বিশ্বে বাংলাদেশ ছিল সমৃদ্ধ অঞ্চল। সে কারণেই ডাচ-ওলন্দাজ-ব্রিটিশ-বর্গীরা বারবার এখানে হানা দিয়েছে। কিন্তু শিল্প বিপ্লবের শুরু থেকেই প্রথম তিন শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ার কারণে কৃষি যুগের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি হারায়। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসারের যুগে আবার জেগে উঠছে বাংলাদেশ।

 

বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন এবং বিভিন্ন বিভাগে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। বেসিস পরিচালক দিদারুল আলম সানি এবং বেসিস ও স্পন্সর প্রতিষ্ঠান আইপিডিসির কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের তত্ত্বাবধানে দেশ আজ হতে চলেছে স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ।

           

প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, সরকারের অঙ্গীকার অনুযায়ী জনপ্রশাসনের প্রতিটি ক্ষেত্রই ডিজিটালাইজড করার প্রক্রিয়া চলছে।

 

অতিথিবৃন্দ গত বছর জমা হওয়া দেশব্যাপী বিভিন্ন সংস্থার ১ হাজার ১৭৫টি প্রকল্প থেকে বাছাই করে ৩৫টি বিভাগে ৬৯টি পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন।

 

#

আকরাম/ইসরাত/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২২০৫ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                  নম্বর :  ৩৮৯৯
 
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা
      ---কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :
 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তরা। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এ পুরস্কার উৎসাহিত করবে।
আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র (বিআইসিসি)-এ আইএফআইসি-সমকাল শিল্প বাণিজ্য পুরস্কার ২০১৮ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখায় ৪ জন উদ্যোক্তা ও একটি প্রতিষ্ঠান এ পুরস্কার পেয়েছে। উদ্যোক্তাদেরকে চারটি ক্যাটেগরিতে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। 
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। এক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন। দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হবে। কৃষিকে বহুমুখীকরণ করতে হবে, রপ্তানিতে যেতে হবে। পুষ্টিকর নিরাপদ খাদ্য, কর্মসংস্থান ও খাদ্যের বহুমুখীকরণের চ্যালেঞ্জ সবাই মিলে মোকাবিলা করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম।
#
 
গিয়াস/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১২৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৮৯৮

 

জাপান প্রবাসী বাংলাদেশিদের যোগাযোগের জন্য হটলাইন চালু করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস

 

টোকিও, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :

 

জাপানে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী টাইফুন ‘হাগিবিস’। চলমান দুর্যোগ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং মোকাবেলায় জাপান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ বাংলাদেশ দূতাবাস নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

                                                   

একই সাথে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশি কমিউনিটি প্রতিনিধিবৃন্দের সাথে দূতাবাস নিয়মিত যোগাযোগ করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো বাংলাদেশির হতাহতের  খবর পাওয়া যায়নি।

 

এরূপ পরিস্থিতিতে দূতাবাস সকলকে Japan Meteorological Agency এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশনাসমূহ যথাযথভাবে পালন করার অনুরোধ জানাচ্ছে।

 

এছাড়াও যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে বাংলাদেশ দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য নিম্নে প্রদত্ত ইমারজেন্সি 080-4456-1971, 070-32024400, 080-40656601 নম্বরসমূহ জাপান প্রবাসী ভাইবোনদের জন্য খোলা রয়েছে।

 

#

 

শিপলু/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                   নম্বর : ৩৮৯৭
 
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ আয়োজনের লোগো 
ওয়েবসাইট ও পোস্টার সংক্রান্ত কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২৭ আশি^ন (১২ অক্টোবর) :
লোগো বাছাই কমিটির সভায় মুজিববর্ষের ওপর সারা দেশ থেকে জমা পড়া ২ হাজার ৩৮৭টি লোগোর মাঝ থেকে প্রাথমিক বাছাইকৃত ১৩টি লোগো থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপনের জন্য আজ সর্বসম্মতিক্রমে সেরা ৫টি লোগো বাছাই করা হয়।
আজ ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ে লোগো ও পোস্টার বাছাইয়ের চূড়ান্ত কার্যক্রম নিয়ে দু’টি আলোচনা সভা হয়েছে। আরো একটি সভায় মুজিববর্ষ (হানড্রেড ইয়ারস্ অভ্ মুজিব) শীর্ষক ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু চূড়ান্ত করার উদ্দেশ্যে আলোচনা করা হয়। 
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে লোগো বাছাই কমিটিতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক-সহ সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান মুখ্য সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, চিত্রশিল্পী মোস্তফা মনোয়ার ও হাশেম খান, অধ্যাপক রফিকুন্নবী, চারুকলা অনুষদের ডিন নিসার হোসেন, সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, ডা. নুজহাত চৌধুরী এবং ফারজানা আহমেদ প্রমুখ। 
পোস্টার বাছাই কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। শিল্পী মোস্তফা মনোয়ার, হাশেম খান, অধ্যাপক রফিকুন্নবী, নিসার হোসেন প্রমুখের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর অমর উক্তিমালা সর্বসাধারণের কাছে পোস্টারের মাধ্যমে উপস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখনো এই উক্তিগুলো প্রাসঙ্গিক, মানুষকে উজ্জীবিত করতে সক্ষম বলে মতামত দেন কমিটির সদস্যরা। 
মুজিববর্ষ শীর্ষক ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু নির্ধারণের সভায় সভাপতি ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব শেখ হাফিজুর রহমান। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক-সহ ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী প্রমুখ । 
#
নাসরীন/ইসরাত/মোশারফ/সেলিম/আব্বাস/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                  নম্বর : ৩৮৯৬ 
 
কৃষি বিজ্ঞানীদের নব আবিষ্কারেই কৃষির সাফল্য বিশ্ব স¦ীকৃত
            ---কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :
 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষি বিজ্ঞানীদের নব নব আবিষ্কারের ফলেই আজ কৃষির সাফল্য বিশ্ব স্বীকৃত। কৃষিতে ভালো ফলাফলের কারণেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘সেরেস’ পদক পেয়েছেন। 
 
আজ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বারি) কাজী বদরুদ্দোজা মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় বারি'র ‘গবেষণা পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন কর্মশালা-২০১৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
 
কৃষি মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচন, খাদ্য নিরাপত্তা এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কৃষির অবদান সবচেয়ে বেশি। ক্রমহ্রাসমান কৃষি জমি এবং ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর চাহিদা মেটাতে নতুন নতুন উন্নত ফসলের জাত ও প্রযুক্তিসমূহ কৃষকের মাঠে দ্রুত পৌঁছাতে হবে। বারি এ পর্যন্ত ৫৫৮টি উচ্চ ফলনশীল জাত, ৩৫টি হাইব্রিড ও ২২৩টি অন্যান্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। 
 
মন্ত্রী আরো বলেন, উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবনের সাথে মাটির সুরক্ষার প্রতি দৃষ্টি দিতে হবে। পুষ্টি নিরাপত্তা এবং বিষমুক্ত খাদ্য উৎপাদনে আরো সমৃদ্ধি অর্জনে এগিয়ে যেতে হবে। মাঠ পর্যায়ে ফসলের নানা প্রকার রোগ-বালাই সমস্যা শনাক্ত করে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করে, আরো অধিক হারে ফসল উৎপাদন করে দেশের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা মিটিয়ে উৎপাদিত ফসলকে রপ্তানিমুখী করতে হবে।
#
 
গিয়াস/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯৪১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                নম্বর : ৩৮৯৫
 
দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় পথশিশুদের জন্য পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে
                           -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৭ আশি^ন (১২ অক্টোবর) :
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় পথশিশুদের জন্য পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশে কোন শিশু পথে থাকবে না ও কোন শিশু মানবেতর জীবন যাপন করবে না। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১৬ সাল থেকে পথশিশুদের জন্য ঢাকায় কাওরান বাজার ও কমলাপুরে মোট ২টি পুনর্বাসন কেন্দ্র এবং ঢাকার ৮টি স্থানে পথশিশু স্কুল পরিচালনা করে আসছে।  
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের নিয়ে সমাবেশ, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রম আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পথশিশুদের সংখ্যা ঢাকা শহরে বেশি। এসব সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের জন্য সরকার তাদের লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধি, খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি ও সাংস্কৃতিক চর্চার ব্যবস্থা করেছে। এ সকল শিশুদের কাউন্সেলিং সেবা প্রদানের মাধ্যেম বিভিন্ন সময়ে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সুবিধাবঞ্চিত এ সকল শিশুদের শুধু পুনর্বাসন করলে হবে না পথশিশু হওয়ার কারণ অনুসন্ধান ও তা বন্ধ করতে কাজ করতে হবে।
 
সভাপতির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব বলেন, সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের পুনর্বাসনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পথশিশু মুক্ত করা হবে। এ জন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান-সহ সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।      
 
উল্লেখ্য, প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রাঙ্গণে সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের সমাবেশ উদ্বোধন করেন। পরে তিনি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশুদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
 
#
 
আলমগীর/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী         নম্বর : ৩৮৯৪ 
 
বিদ্যুৎ উৎপাদন ও আঞ্চলিক ভারসাম্য শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :
 
আজ বিদ্যুৎ ভবনে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) ও বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট (বিপিএমআই) এর যৌথ উদ্যোগে ‘বিদ্যুৎ উৎপাদন ও আঞ্চলিক ভারসাম্য’ শীর্ষক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। আঞ্চলিক চাহিদা নিরূপণ এবং বিদ্যুৎ পৌঁছানোর ওপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) মহাব্যবস্থাপক কাওসার আমীর আলী। 
 
কর্মশালায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, বিদ্যুতের বর্তমান অবস্থা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্বস্তি এনে দিয়েছে। চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ থাকায় ব্যবসায়ীরা নিশ্চিন্ত মনে শিল্প-কারখানা স্থাপন করতে পারছে। এসব কর্মশালায় বেসরকারি সংস্থা হতে এবং অধস্তন দপ্তর হতে অংশগ্রহণকারী বাড়ানো উচিত। তুলনামূলক কম মূল্যের জ্বালানি হতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা হবে। 
 
#
 
আসলাম/নাইচ/আব্বাস/২০১৯/১৮৪১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩৮৯৩

উইপোকা যেন সরকারের উন্নয়ন খেয়ে না ফেলে

---কক্সবাজারে তথ্যমন্ত্রী

কক্সবাজার, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘উইপোকা যেন সরকারের উন্নয়ন খেয়ে না ফেলে। জনগণের সামনে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে হবে।’

 

আজ কক্সবাজার সার্কিট হাউজে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. হাছান মাহ্‌মুদ এসব কথা বলেন।

 

পরপর তিন বার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার কারণে আমাদের দলে অনেক অনুপ্রবেশ ঘটেছে, এখন সবাই আওয়ামী লীগ হতে চায়, সবাই আওয়ামী লীগের নৌকায় উঠতে চায় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সবাইকে আওয়ামী লীগের নৌকায় তোলার প্রয়োজন নেই। যে সমস্ত অনুপ্রবেশকারী ইতোমধ্যেই ঢুকেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা একসময় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধাচরণ করতো, তারাও এখন আওয়ামী লীগের নৌকায় উঠতে চায়।’

 

মন্ত্রী বলেন, একসময় যারা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধাচরণ করতো, তারা নানাভাবে পদ-পদবি পেয়েছে। এ আবর্জনা সম্মেলনের আগেই পরিষ্কার করতে হবে। পরীক্ষিত নেতাকর্মীরাই পদ-পদবির দাবিদার।

 

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ড. হাছান বলেন, প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছেন। তাই মাদক নির্মূলে দলের সবাইকে কাজ করতে হবে। দলের কারণে আমরা রাষ্ট্রক্ষমতায়। দল আমাদেরকে রাষ্ট্রক্ষমতায় নিয়ে গেছে। কিছু মানুষের কারণে আমাদের দলের দুর্নাম হতে পারে না। তাই তিনি এ ব্যাপারে দলের সকল নেতাকর্মীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।

 

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফার সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি, আশেক উল্লাহ রফিক এমপি, নারী সংসদ সদস্য কানিজ ফাতেমা আহমেদ, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মজিবুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমদ সিআইপি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক মুকুল, সাবেক এমপি এথিন রাখাইন প্রমুখ। মতবিনিময় সভায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮২৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৮৯২

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            “প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশে ১৩ অক্টোবর ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ২০১৯’ উদ্যাপন হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। টহরঃবফ ঘধঃরড়হং ঙভভরপব ভড়ৎ উরংধংঃবৎ জরংশ জবফঁপঃরড়হ (টঘউজজ) কর্তৃক প্রণীত সেøাগান ‘ইঁরষফ ঃড় খধংঃ’ এর আলোকে এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘নিয়ম মেনে অবকাঠামো গড়ি, জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করি’ আমাদের সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য ও কর্ম কৌশলের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বলে আমি মনে করি।

            স¦াধীন বাংলাদেশের স¦প্নদ্রষ্টা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কর্মসূচি প্রণয়নের পথিকৃৎ। তিনি ঘূর্ণিঝড় থেকে জানমাল রক্ষায় ‘মুজিব কিল্লা’ নির্মাণের ব্যবস্থা করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সে¦চ্ছাসেবক নিয়োজনের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা হিসেবে ১৯৭৩ সালে ‘ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)’ প্রতিষ্ঠা করেন। যেখানে দুর্যোগ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে বর্তমানে ৫৫,৫১৫ জন সে¦চ্ছাসেবকের মাধ্যমে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

            আওয়ামী লীগ সরকার দুর্যোগ প্রশমন ও প্রস্তুতিমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে আসছে। সম্প্রতি দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলী হালনাগাদ করা হয়েছে। দুর্যোগকে অন্তর্ভুক্ত করে ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ গ্রহণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসমূলক অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে এ পর্যন্ত ৩,১৪৫ কি.মি. রাস্তা হেরিং বোনবন্ড, ২৮,৪৯৪টি সেতু ও কালভার্ট, ২৫৫টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র ও ১০০টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও ৫,২০৫ কি.মি. রাস্তা হেরিং বোনবন্ড, ১৩ হাজার সেতু ও কালভার্ট, ৪২৩টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, ২২০টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, ৬৬টি জেলা ত্রাণ গুদাম ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র এবং ৫৫০টি মুজিব কিল্লা নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়নের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

            মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের স¦রূপ পরিবর্তন করে গৃহহীনদের জন্য ‘দুর্যোগ সহনীয় বাসগৃহ নির্মাণ’ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে মানসিক স¦াস্থ্য সেবা ও পরাশ্রমের বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে উদ্ভাবনী কর্মী উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও সংগঠনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

            প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে। তবে আগাম প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি অনেকাংশে লাঘব করা সম্ভব তার প্রমাণ আমরা রাখতে পেরেছি। ঘূর্ণিঝড়ে মানুষের মৃত্যু সাত অঙ্ক থেকে নামিয়ে এক অঙ্কে আনতে পেরেছি। বাংলাদেশ দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে আন্তর্জাতিক রোল মডেল হওয়ার পাশাপাশি একটি দুর্যোগ সহনীয় দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে। প্রাকৃতিক এবং মানবসৃষ্ট দুর্যোগজনিত কারণে জনগণের জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি রোধে আমাদের সরকার গত সাড়ে দশ বছরে উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখিয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (ঝউএ) অর্জন হওয়ার দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে দুর্যোগ প্রশমন, প্রস্তুতি, সাড়াদান এবং পুনর্বাসন ও পুনর্গঠনে আমাদের সাফল্য ধরে রাখতে হবে।

            সমনি¦ত প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা কাক্সিক্ষত অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হবো। আমি আশা করছি, আপামর জনগণ অবকাঠামো নির্মাণে এ বছরের প্রতিপাদ্য অনুসরণ করে দুর্যোগ সহনীয় দেশ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করবেন।

            আমি ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস - ২০১৯’ এর সকল আয়োজনের সার্বিক সাফল্য কামনা করি। 

                                                                                                                   জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

                                                                                                         বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

                        #

শাওন/নাইচ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭১২ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৮৯১

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী 

ঢাকা, ২৭ আশ্বিন (১২ অক্টোবর) :

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          “দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ২০১৯’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘Build to Last’ এর ভাবার্থ ‘নিয়ম মেনে অবকাঠামো গড়ি, জীবন ও সম্পদের ঝুঁকি হ্রাস করি’ বর্তমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।

          প্রতি বছর আমাদের প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব নয়। কিন্তু দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করে তা যথাযথভাবে মোকাবিলা এবং জানমালের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। এজন্য স্বাধীনতার পরপরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপকূলীয় বনায়নের মাধ্যমে সর্বপ্রথম দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন। ঘূর্ণিঝড় ও বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের কাজ তখন থেকেই শুরু হয়েছিল। সে সময়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি-কে সরকারের অন্যতম একটি কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছিল, যা দুর্যোগ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে আজও কার্যকর অবদান রাখছে।

          বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দুর্যোগ ঘটার আগে সম্ভাব্য সকল প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেওয়া, পরবর্তী প্রতিকারের চেয়ে অনেক বেশি সাশ্রয়ী। উন্নয়ন প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতা রক্ষা এবং সম্পদের ঝুঁকি কমানোর জন্য দুর্যোগ ও ঝুঁকি সচেতনতার বিষয়টি সকল উন্নয়ন কর্মসূচি ও পরিকল্পনায় সংযুক্ত করা অত্যন্ত জরুরি। বিল্ডিং কোড মেনে পরিকল্পিতভাবে নগর অবকাঠামো গড়ে তুলতে পারলে যে কোনো দুর্যোগে জানমাল ও স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি অনেকাংশে কমে যাবে। আমি আশা করি, বিভিন্ন নগর ও স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষ-সহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান নিয়ম মেনে অবকাঠামো গড়ার বিষয়টি স্থানীয় উন্নয়নের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করবে, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ‘Sendai Seven’ কর্মপরিকল্পনার সাতটি লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। দুর্যোগকালীন ক্ষয়ক্ষতি প্রশমনে সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, এনজিও, সুশীল সমাজ, জনপ্রতিনিধি-সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে - এ প্রত্যাশা করি।

          আমি ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

ইমরানুল/নাইচ/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭১০ ঘণ্টা

Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon