Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ জানুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী 24 January 2017

Handout                                                                                                         Number : 244

 

Departing Indonesian Ambassador calls on

the State Minister for Foreign Affairs

 

Dhaka, January 24:

 

          The departing Ambassador of Indonesia Iwan Wiranata-atmadja paid a courtesy call on the State Minister for Foreign affairs Md. Shahriar Alam at the Ministry of Foreign Affairs today. After serving here for four years the Ambassador would soon leave Bangladesh for Indonesia.

 

          The Ambassador thanked the State Minister for the support he has received from him and from the Foreign Ministry during his tenure.

 

          During the call on, both of them exchanged views on the recent developments in the Rakhine State and the longstanding problem of the Rakhine Muslims. They also discussed the outcome of the “Extraordinary Session of the OIC Council of Ministers on the situation of the Rohingya Muslim minority of Myanmar” held in Kuala Lumpur, Malaysia on 19 January 2017. The Ambassador mentioned that Indonesia has been maintaining contact with the Myanmar and provided humanitarian and development assistance in the Rakhine State. They emphasized on greater engagement of the regional and OIC countries to resolve the problem.

 

          State Minister appreciated the efforts and contribution of the Ambassador to strengthen bilateral relations with Bangladesh. He emphasized on further intensifying bilateral trade and investment. They agreed that current level of bilateral trade is far less than the real potential and concrete measures should be undertaken to further deepen the trade relations. The State Minister also stressed on the need for high level visits from Indonesia and expressed optimism that the Indonesian President would visit Bangladesh at a mutually convenient time.

 

#

 

Khaleda/Mahmud/Sanjib/Salim/2017/19.30 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৪৩ 
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
দশম জাতীয় সংসদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৭তম বৈঠক আজ কমিটি সভাপতি মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এর সভাপতিত্বে  সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার, উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, এ এম নাইমুর রহমান, মোঃ নূরুল ইসলাম তালুকদার, গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স, নাহিম রাজ্জাক ও আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে বিগত ২৬তম বৈঠকে গৃহীত সুপারিশসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি, ক্রীড়া পরিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ রোয়িং ফেডারেশনের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা হয়।
বৈঠকে জানানো হয়, ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ক্রীড়া পরিদপ্তরের অনুকূলে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজের জন্য ৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা, ক্রীড়া সরঞ্জাম ক্রয় খাতে ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা, বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রতি জেলায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। ক্রীড়া পরিদপ্তর কর্তৃক জেলা পর্যায়ে যে কোন প্রশিক্ষণ বা প্রতিযোগিতার আয়োজন করলে তা সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্যদের অবগত করে তাদের পরামর্শ ও সাহায্য গ্রহণের সুপারিশ করা হয় বৈঠকে। 
‘বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন’ আইন, ২০১১ অনুযায়ী ফাউন্ডেশনকে অধিক কার্যকর করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ প্রদান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এছাড়া বাংলাদেশ রোয়িং ফেডারেশনকে দেশীয় নৌকাবাইচ আয়োজন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের রোয়িং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের উপযোগী করার জন্য অর্থ বরাদ্দসহ সার্বিক সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির  সুপারিশ করা হয়।   
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

মিজানুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ২৪২

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের রক্তের বিনিময়ে 
বঙ্গবন্ধু কারামুক্ত হয়েছিলেন
                                                                  -- বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে বঙ্গবন্ধু কারামুক্ত হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ৬ দফা ছিল আপোশহীন। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না, বাঙালি জাতির অধিকার চাই।’ ঊনসত্তরের ২৪ জানুয়ারি গণআন্দোলন-গণবিষ্ফোরণের মধ্য দিয়ে সংগঠিত হয় গণঅভ্যুত্থান। 
তিনি আজ ঢাকার বকশীবাজারে নবকুমার ইনস্টিটিউট ও ড. শহীদুল্লাহ কলেজ আয়োজিত ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু দু’টি উদ্দেশ্য নিয়ে সংগ্রাম করেছিলেন। একটি দেশের স্বাধীনতা, অপরটি বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তি। তিনি আমাদের একটি স্বাধীন দেশ দিয়ে গেছেন। কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করার সুযোগ তাঁকে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুজলা-সুফলা সোনার বাংলা বাস্তবায়নের কাজ করছেন তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সকল বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল হয়েছে। বিশ^বাসী বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও নবকুমার ইনস্টিটিউট ও ড. শহীদুল্লাহ কলেজের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস দীর্ঘদিনের। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচন এবং এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। যার নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছিল। সে অপচেষ্টা সফল হয়নি। নতুন প্রজন্ম এখন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পারছে। 
অনুষ্ঠানে নবকুমার ইনস্টিটিউট ও ড. শহীদুল্লাহ কলেজের অধ্যক্ষ মো. আব্দুল হালিম বক্তব্য রাখেন।
#

বকসী/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯১৫ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৪১

নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা হবে
                                                                  -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি):

    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরম্নল হামিদ বলেছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনাময় উৎস থেকে দ্রম্নত বিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা হবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গ্রিন ও ক্লিন এনার্জির উৎপাদন ও ব্যবহারে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালানো প্রয়োজন।

    প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বিদ্যুৎ ভবনে বিদ্যুৎ বিভাগের আওতায় নবায়নযোগ্য জ্বালানির (সৌর, বায়ু, পানি, বিদ্যুৎ) ওপর গৃহীত প্রকল্পসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন।
    
    নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস থেকে ৯৭৫ মেগাওয়াট ড়্গমতার বিদ্যুৎ উৎপাদনের ১৬টি প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছেন। ৮২ মেগাওয়াট ড়্গমতার ২টি প্রকল্প চড়বিৎ চঁৎপযধংব অমৎববসবহঃ এর ভিত্তিতে স্বাড়্গরিত হয়েছে। খবঃঃবৎ ড়ভ ওহঃবৎবংঃ (খঙও) ইস্যু হয়েছে ৫টি, ক্রয় কমিটি অনুমোদন করেছে ১টি, প্রসত্মাব প্রক্রিয়াকরণ কমিটি কর্তৃক ট্যারিফ অনুমোদন ১টি এবং প্রসত্মাব প্রক্রিয়াকরণ কমিটির বিবেচনাধীন প্রকল্প রয়েছে ৬টি। এসব প্রকল্প নিয়ে বিসত্মারিত আলোচনা হয়।

    প্রতিমন্ত্রী এ সময় সংশিস্নষ্টদের ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েব্‌ল এনার্জি এজেন্সি (ওজঊঘঅ) থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারে তহবিল সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরম্ন করতে নির্দেশনা দেন। এ সময় ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলাকে একটি সৌরবিদ্যুৎ উপজেলা ঘোষণা করার বিষয়ও আলোচনা হয়।

    সভায় অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, বিডিবির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ এবং বাংলাদেশ এনার্জি এন্ড পাওয়ার রিসার্চ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারম্নল ইসলাম সিকদার বক্তব্য রাখেন।  

#

আসলাম/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৪০

পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইনের সংশোধন  

ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) :    
পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ এর (২০১০ সনের ৫৩ নম্বর আইন) ২২ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, সরকার পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার বিধিমালা, ২০১৩ এর সংশোধন করেছে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে নতুন করে আরো ১১টি পণ্যে পাটজাত মোড়কের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
পণ্যগুলো হল- মরিচ, হলুদ, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, ডাল, ধনিয়া, আলু, আটা, ময়দা, তুষ-খুদ-কুড়া। এর ফলে মোট ১৭টি পণ্য সংরক্ষণ, সরবরাহ ও মোড়কিকরণে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হল। ২১ জানুয়ারি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
উল্লেখ্য, ৩ জুন ২০১৩ প্রজ্ঞাপন এর মাধ্যমে ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার, চিনি সংরক্ষণ, সরবরাহ ও মোড়কিকরণে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়।
#

সৈকত/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৩৯ 

যুদ্ধশিশুকে বুকে নিন, বীরমাতাকে সম্মান দিন
                             -তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১১ মাঘ (২৪ জানুয়ারি) : 
যুদ্ধশিশু এবং বীরমাতারা কোনো পাপ করেনি, তাদের মমতা এবং সম্মান দেবার সৎসাহস অর্জন করতে হবে আমাদের। 
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ২৩ জানুয়ারি সোমবার রাজধানীতে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান মিলনায়তনে প্রকাশনা সংস্থা অন্যপ্রকাশ আয়োজিত অনুষ্ঠানে একাত্তরের মহাযুদ্ধে তৎকালীন পাকিস্তানি হানাদারদের নারীনির্যাতন ও সহ¯্র নারীর সম্ভ্রমহানির ঘটনায় জন্ম নেয়া যুদ্ধশিশুদের ওপর কথাসাহিত্যিক মাসুদ আহমেদ রচিত ‘রৌদ্রবেলা ও ঝরাফুল’ উপন্যাসের প্রকাশলগ্নে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। বরেণ্য সমাজসেবী সুলতানা কামাল অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।  
মন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি পুরুষেরা আত্মরক্ষা ও দেশরক্ষার দুই যুদ্ধ করেছেন আর নারীরা করেছেন তিন যুদ্ধ। আত্মরক্ষা ও দেশরক্ষার সাথে তাদের ইজ্জতরক্ষার যুদ্ধও করতে হয়েছে। অনেক নারীকেই সব হারাতে হয়েছে কিন্তু তারা আপোশ করেননি। সেই বীরনারীরা বীরমাতার সম্মানের পাত্র আর তাদের গর্ভের নিষ্পাপ শিশুরাও মমতার দাবিদার। 
যুদ্ধশিশুরা লুকিয়ে থাকলে, সত্যিকার পাপিষ্ঠ হানাদারেরা প্রশ্রয় পাবে; তাই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে তাদের, উল্লেখ করে জাসদ সভাপতি ইনু বলেন, মানুষ তার মায়ের পরিচয়েই বড় হতে পারে, ধর্মেও এতে কোনো বাধা নেই এবং মাসুদ আহমেদের এ উপন্যাস যুদ্ধশিশুদের পরিচয় ফিরে পেতে সহায়ক হবে। 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদারদের বর্তমান দোসরদের ধ্বংসের বিকল্প নেই। কারণ, একাত্তরের দানবেরা আর এখনকার জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা একই সূত্রবদ্ধ। এরা দেশের শত্রু, জাতির শত্রু। এদের ধ্বংস অনিবার্য। 
গ্রন্থটির রচয়িতা কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল মাসুদ আহমেদ, কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, বিশিষ্ট টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব নওয়াজীশ আলী খান এবং অন্যপ্রকাশের সত্ত্বাধিকারী মাযহারুল ইসলাম অনুষ্ঠানে গ্রন্থটির ওপর আলোকপাত করেন।
#

আকরাম/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০৫০ ঘণ্টা 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon