Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd জুন ২০১৯

তথ্যবিবরণী 23/6/2019

তথ্যবিবরণী                               নম্বর : ২৩২৮
 
২০২১ সাল থেকে সব স্কুলে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হবে
                                                                                       --- শিক্ষামন্ত্রী 
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ২০২১ সাল থেকে থেকে দেশের সকল স্কুলে কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হবে। ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি র্পযন্ত কারিগরি শিক্ষার একটি বিষয় বাধ্যতামূলক করা হবে। প্রতিটি স্কুলে কমপক্ষে দুইটি ট্রেড থাকবে¬Ñ প্রতিটি শিক্ষার্থী দুইটির যে কোনো একটি ট্রেডে পারদর্শী হবে। যদি কোনো শিক্ষার্থী উচ্চতর শিক্ষা না নিতে পারে, তাহলে সে যেন বেকার না থাকে- এ জন্য কারিগরি শিক্ষা চালুর পরিকল্পনা করছে সরকার। 
মন্ত্রী বলেন, এসডিজি এর ১৭টি লক্ষ্যের সবগুলোর সাথেই শিক্ষা জড়িত। শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে সরকার  সংস্কারমূলক কার্যক্রম শুরু করছে। আমাদের সৃজনশীল পদ্ধতির মধ্যেও এক ধরনের কড়াকড়ি আছে। সরকার এই কড়াকড়ি দূরীকরণে কাজ করে যাচ্ছে। 
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে ঢাকার সেগুন বাগিচায় আর্ন্তজাতকি মাতৃভাষা  ইনস্টিটিউটে ‘স্থানীয় পর্যায়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির  বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ’
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ জয়নুল বারীর সভাপতিত্বে কর্মাশালায় আরো বক্তব্য রাখেন নৌ পরিবহন  প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পরিকল্পনা কমিশনের সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম, সাংবাদিক ও ভোরের কাগজ পত্রিকার সম্পাদক শ্যামল দত্ত, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল প্রমুখ। কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই বাংলাদেশ এসডিজি অর্জন করবে। আমাদের মনে রাখতে হবে উন্নয়ন মানে পকেট ভর্তি টাকা নয়। উন্নয়ন হলো জীবনযাত্রার উন্নয়ন। আইন মানার সংস্কৃতি তৈরি  করা। 
ড. শামসুল আলম বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি অর্জনে অন্যান্য দেশের চেয়ে তুলনামূলক অনেক এগিয়ে আছে। তিনি বলেন এসডিজি খুবই জটিল ও বহুমুখী। অনেক কিছু আমাদের সাথে প্রাসঙ্গিকও না। আমাদেরকে আমাদের মতো করে এগিয়ে যেতে হবে। এমডিজি অর্জনে সাফল্যের দিক দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম ১৬টি দেশের মধ্যে অন্যতম।  বাংলাদেশ এমডিজি অর্জনে ১০টি পুরস্কার পেয়েছে। 
#
খায়ের/ফারহানা/ইসরাত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২১২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ২৩২৭

 ২০১৯ সালে হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সকল হজ এজেন্সিদের জন্য জরুরি বিজ্ঞপ্তি
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
    ২০১৯ সালে হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সকল হজ এজেন্সিকে ২০১৯ সালে নিবন্ধন এবং পিআইডি প্রাপ্ত হজযাত্রী ছাড়া কোনোক্রমেই অন্য কোনো হজযাত্রীর অনুকূলে সৌদি ই-হজ সিস্টেমে ভিসা লজমেন্ট/মোফা সেন্ট না করা হয় সে ব্যাপারে ২০১৯ সালে হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সকল হজ এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
    এ ধরণের কার্যক্রম জাতীয় হজ ও ওমরাহ নীতি ২০১৯ এর অনুচ্ছেদ ২৪.১(ঞ) এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কোনো এজেন্সিতে এ ধরনের কার্যক্রম সংঘঠিত হলে কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকেই সংশ্লিষ্ট এজেন্সির লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
    ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

#

আরিফ/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২০৫৪ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী            নম্বর : ২৩২৬
 
র্দুগম অঞ্চলে ইন্টারনটে সবো প্রদানে সহায়তা করবে ডনের্মাক
 
ঢাকা: ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
বাংলাদশেরে দ্র্গুম দ্বীপ ও হাওর অঞ্চলরে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে উচ্চগতরি ইন্টারনটে সবো প্রদানে সহায়তা করবে ডনের্মাক। ডনের্মাক প্রস্তাবতি ডজিটিালাইজশেন অভ্ আইল্যান্ডস এলং ব-েঅভ্ বঙ্গোল এন্ড হাওর এরয়িা প্রকল্পরে আওতায় ১০০ মলিয়িন ইউরো ব্যয়ে ইন্টারনটে সবো প্রদানরে জন্য অবকাঠামো গড়ে তোলা হব।ে
বাংলাদশেে নযিুক্ত ডনের্মাকরে রাষ্ট্রদূত ডরহহরব ঊংঃৎঁঢ় চবঃবৎংবহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতমিন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকরে সাথে আজ আগারগাঁওস্থ আইসটিি টাওয়ারে বঠৈকে মতবনিমিয়কালে এই সদ্ধিান্তরে কথা জানান।
বঠৈকে তারা দুই দশেরে র্স্বাথসংশ্লষ্টি বষিয় নয়িে বশিষে করে প্রস্তাবতি প্রকল্পরে বভিন্নি দকি নয়িে বস্তিারতি আলোচনা করনে। বঠৈকে জানানো হয় এই প্রকল্পে সাবমরেনি ফাইবার অপটকি ব্যবহাররে মাধ্যমে র্দুগম অঞ্চলসমূহে ইন্টারনটে সবো পৌঁছে দয়ো হব।ে উপকূলীয় হাওর ও দশেরে উত্তর-র্পূব দ্বীপ অঞ্চলে ফাইবার অপটকি সংযোগরে মাধ্যমে উচ্চগতরি ইন্টারনটে ও ই-র্সাভসি গ্রামীণ র্আথসামাজকি উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রাখব।ে এ প্রকল্পরে মাধ্যমে ১০০টি আইসটিি রসর্িোস সন্টোর তরৈি করা হবে ও বদ্যিালয়সমূহে শক্ষর্িাথীদরে জন্য ডজিটিাল ল্যাব স্থাপন করা হবে এবং প্রযুক্তরি মাধ্যমে স্থানীয় সমস্যা সমাধানরে পথ খুঁজে বরে করা যাব।ে প্রকল্পে স্থাপতি অবকাঠামোর মাধ্যমে হাওর ও দ্বীপাঞ্চলরে কৃষ,ি স্বাস্থ্য, শক্ষিাসহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও সংস্থাসমূহরে সবো জনগণরে দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে এবং এর মাধ্যমে ব্যবসা-বাণজ্যি ও র্কমসংস্থান সৃষ্টি হবে ফলে র্আথসামাজকি অবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন হব।ে
প্রতমিন্ত্রী এ সময় বলনে, প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা বাংলাদশেকে ২০২১ সালে মধ্যম আয়রে দশে এবং ২০৪১ সালে জ্ঞাননর্ভির সমাজ তথা ডজিটিাল বাংলাদশে বনির্মিাণে লক্ষ্যে মানবসম্পদ উন্নয়ন, কানকেটভিটি,ি 
ই-র্কমাস ও ইন্ড্রাস্ট্রি প্রমোশন এ ৪টি স্তম্ভরে ওপর ভত্তিি করে এগয়িে যাচ্ছ।ে বাংলাদশেে বনিয়িোগরে চমৎকার পরবিশে বরিাজ করছে উল্লখে করে তনিি ডনের্মাককে আইসটিসিহ বাংলাদশেরে বভিন্নি খাতে বনিয়িোগরে আহ্বান জানান। বনিয়িোগ আর্কষণরে জন্য হাই-টকে র্পাকসহ বভিন্নি র্অথনতৈকি অঞ্চলে বনিয়িোগকারীদরে শুল্ক মওকুফসহ বভিন্নি সুবধিা প্রদান করা হচ্ছে বলে প্রতমিন্ত্রী উল্লখে করনে। রাষ্ট্রদূত বাংলাদশেরে উন্নয়ন ও অগ্রগতরি প্রশংসা করনে এবং ভবষ্যিতে উন্নয়নরে অংশীদার হসিবেে পাশে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করনে। 
এ সময় বাংলাদশেে নযিুক্ত ডনের্মাকরে কর্মাশয়িাল কাউন্সলির জকেব কাল জপেসন, বাংলাদশে হাইটকে র্পাক এর ব্যবস্থাপনা পরচিালক হোসনে আরা বগেমসহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বভিাগরে র্ঊধ্বতন র্কমর্কতাবৃন্দ উপস্থতি ছলিনে।
#
 
শহদিুল/ফারহানা/রাহাত/রফকিুল/রজোউল/২০১৯/২০৩৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                               নম্বর : ২৩২৫
 
আঞ্চলিক দফতরের সাথে তথ্য অধিদফতরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর  
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
তিনটি আঞ্চলিক দফতরের সাথে তথ্য অধিদফতরের ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান উল আলমের উপস্থিতিতে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে তথ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফায়জুল হকের সাথে তথ্য অধিদফতরের চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী আঞ্চলিক অফিসের উপপ্রধান তথ্য অফিসারবৃন্দ যথাক্রমে মোহাম্মদ ওমর ফারুক দেওয়ান, ম. জাভেদ ইকবাল ও মোহাম্মদ আফরাজুর রহমান নিজ নিজ দপ্তরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। 
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান উল আলম এ চুক্তিগুলোকে তথ্য অধিদফতরের আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের কী পরিমাণ জনবল ও অর্থব্যয়ে কী কী কাজের মাধ্যমে জনগণ ও গণমাধ্যমকে সেবা দেওয়া হবে তারই পরিকল্পনা হিসেবে অভিহিত করেন। 
অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফায়জুল হক বলেন, এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে তথ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাজের গতি ও জবাবদিহিতা বাড়বে।
চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নিজামূল কবীর, তথ্য অধিদফতরের সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. শাহেনুর মিয়া, মো. জসীম উদ্দিন, উপপ্রধান তথ্য অফিসার মুহ. সাইফুল্লাহসহ অধিদফতরের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
আকরাম/ফারহানা/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                নম্বর : ২৩২৪

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এবং এর আওতাধীন
বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার মধ্যে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
    সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থাসমূহের মধ্যে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত উক্ত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
    বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির পটভূমি বর্ণনা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ সরকার রূপকল্প ২০২১’ এর যথাযথ বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং সুশাসন নিশ্চিতকরণে সচেষ্ট। এজন্য একটি কার্যকর, দক্ষ এবং গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা একান্ত অপরিহার্য বলে সরকার মনে করে। এ প্রেক্ষাপটে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়।
    মন্ত্রী বলেন, এ চুক্তির মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মন্ত্রণালয় কি অর্জন করতে চায়, কীভাবে অর্জন করতে চায় এবং কার জন্য অর্জন করতে চায় অর্থাৎ এর সম্ভাব্য উপকারভোগী কারা, সে সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার, সরকারের সার্বিক উন্নয়ন-অগ্রাধিকার, বিশেষত প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, রূপকল্প ২০২১ এবং অন্যান্য কৌশলগত দলিলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রণয়ন করা হয়েছে। উক্ত চুক্তি চূড়ান্ত করার পূর্বে খসড়া প্রণয়ন করে সকল দপ্তর/সংস্থার প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়।
    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এখন অনেক দক্ষ। মন্ত্রী আরো বলেন, আমার দৃঢ় বিশ্বাস সরকারি সকল দপ্তর/অধিদপ্তর ও এর মাঠ পর্যায়ের অফিসসমূহ জননিরাপত্তা বিভাগ সংক্রান্ত সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার জনবান্ধব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গঠনের মাধ্যমে জননিরাপত্তা বিভাগের মূল ভিশন ‘নিরাপদ জীবন ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ’ গঠন করবে।
    বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির ভিশন হচ্ছে সুখী সমৃদ্ধ শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ সোনার বাংলা। এটিই হলো কাক্সিক্ষত গন্তব্য। সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

#

শরীফ/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৮৫৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                 নম্বর : ২৩২৩
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাথে আওতাধীন সংস্থাসমূহের
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের সাথে এর আওতাধীন ৬টি সংস্থার ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। তার সাথে ভারত প্রত্যাগত শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তুদের নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান (প্রতিমন্ত্রী) কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নির্মল কান্তি চাকমা নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত সচিব বলেন, একটি উন্নত সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিনির্মাণে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি একটি মাইলফলক। সীমিত সম্পদের পরিকল্পিত উন্নয়নের জন্য আবাসিক বিদ্যালয় তৈরি, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, মিশ্র ফলজ বাগান সৃজন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, কর্মসংস্থান তৈরি তথা ভৌত অবকাঠামোগত বিষয়সমূহ অগ্রাধিকার দিতে হবে। 
তিনি আরো বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে টেকসই উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে স্বাক্ষরিত এ চুক্তি ফলপ্রসূ হবে। সাথে সাথে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সমন্বিতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি নির্ধারিত সময়ে সকল কাজ শেষ করার জন্য সংস্থা প্রধানদের প্রতি আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন সংস্থাসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
জুলফিকার/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯০০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                 নম্বর : ২৩২২
বছরে মোটর সাইকেলের উৎপাদন ১০ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
দেশে ২০২৭ সাল নাগাদ মোটর সাইকেলের বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ১০ লাখে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পাশাপাশি একই সময়ের মধ্যে এ শিল্পখাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের পরিমাণ ১৫ লাখে উন্নীত করা হবে। এসব লক্ষ্য অর্জনে শিল্প মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তাদেরকে প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও নীতি সহায়তা প্রদান করবে। 
 মোটর সাইকেল শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা ২০১৮ বাস্তবায়নের জন্য গঠিত সমন্বয় পরিষদের সভায় আজ এ তথ্য জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
শিল্পমন্ত্রী বলেন, শিল্পোন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান সরকার মোটর সাইকেল উৎপাদনকারী শিল্পকে সম্ভব সবধরনের নীতি সহায়তা দেবে। এ শিল্পে উৎপাদিত যন্ত্রাংশের গুণগতমান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআই এবং বিটাক উদ্যোক্তাদেরকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। তিনি নতুন কারখানা স্থাপনে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও রিসাইক্লিংয়ের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে উদ্যোক্তাদের নির্দেশনা দেন। জনকল্যাণে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির প্রয়োজন হলেও অযৌক্তিক রেজিস্ট্রেশন ব্যয় বাড়িয়ে জনগণকে কষ্ট দেওয়া সরকারের লক্ষ্য নয় বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশীয় শিল্পের স্বার্থ রক্ষায় আমদানিকৃত পণ্যে অধিকহারে কর আরোপের পাশাপাশি দেশীয় উৎপাদকদের কর রেয়াতের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি মোটর সাইকেল রেজিস্ট্রেশন খাতে কর ফাঁকি বন্ধ করতে বিক্রিত মোটর সাইকেলের তালিকা স্থানীয় জেলা প্রশাসক, বিআরটিএ এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রেরণের জন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেন।
সভায় শিল্প সচিব মোঃ আবদুল হালিম, শিল্প মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বিডা, বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিআরটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিএসটিআই, বিটাক, বিএসইসি ও বিসিকের প্রধান, বাংলাদেশ মোটর সাইকেল ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোশিয়েশনের সভাপতিসহ মোটর সাইকেল উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
মোটর সাইকেল শিল্প উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় দেশীয় মোটর সাইকেল শিল্পের বুনিয়াদ শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ভেন্ডর উন্নয়ন, অটোমোবাইল খাতের দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, মোটর সাইকেল পশ্চাৎ-সংযোগ শিল্প পার্ক ও বাংলাদেশ অটোমোটিভ ইনস্টিটিউট স্থাপন, মোটর সাইকেল রেজিস্ট্রেশন ব্যয় কমানো ও ব্যবস্থাপনা যুগোপযোগীকরণসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হয়। 
সভায় মোটর সাইকেল উৎপাদনকারী শিল্প উদ্যোক্তারা এ শিল্প বিকাশের পেছনে প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যা তুলে ধরেন। এ সময় তারা বলেন, ইতোমধ্যে মোটর সাইকেল শিল্পখাতে উদ্যোক্তারা প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। মোটর সাইকেলের আমদানিকৃত যন্ত্রাংশের শুল্ক হার তুলনামূলক কম হওয়ায় দেশীয় খুচরা যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী ভেন্ডররা কঠিন প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। এছাড়া পণ্যের গুণগতমান যাচাইয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগের সীমাবদ্ধতা, প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় অধিক রেজিস্ট্রেশন ব্যয়, ঘন ঘন এসআরও জারি ও শুল্ক নীতির পরিবর্তন, সিকেডি ও সিবিইউ মোটর সাইকেল আমদানিতে ক্রমান্বয়ে শুল্ক ব্যবধান হ্রাস পাওয়ায় উদীয়মান এ শিল্পের বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে বলেও তারা মন্তব্য করেন।  
#
জলিল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮৫৫ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                               নম্বর : ২৩২১
পরিবেশবান্ধব ও মানসম্মত উপায়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে
                                           --- এলজিআরডি মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আধুনিকীকরণের মাধ্যমে ভূমির ওপর চাপ কমাতে হবে। পরিবেশবান্ধব ও মানসম্মত উপায়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে।
আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ‘আমিনবাজার ল্যান্ডফিল সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণ’ প্রকল্পের পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে প্রায় ৮২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে সরকার। সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে তিন বছরে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে।
এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদসহ মন্ত্রণালয় ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী বলেন, প্রকল্পের আওতায় ৬৮ হাজার ২০০ বর্গমিটার জমিতে দৈনিক পাঁচশ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন তিনটি প্লান্ট বরাদ্দ রাখা হয়েছে যার মাধ্যমে বর্জ্য পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। এছাড়া ১৩ হাজার ৬০০ বর্গমিটার জমিতে মেডিকেল বর্জ্য ও ১৬ হাজার বর্গমিটার জমিতে বর্জ্য রিসাইকেল ফ্যাসিলিটিজ স্থাপনের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
এলজিআরডি মন্ত্রী আরো বলেন, শুধু ইনসিনারেশন চালু হলে এক বছরের ধারণক্ষমতা সম্পন্ন  ল্যান্ডফিলের লাইফ ৩ গুণ বৃদ্ধি করা যাবে। বিদ্যমান আমিনবাজার ল্যান্ডফিলের যে ধারণক্ষমতা সেখানে আর ২ বছর পর্যন্ত বর্জ্য ফেলা সম্ভব। এ কারণে নতুন ল্যান্ডফিল নির্মাণ, ইনসিনারেশন প্লান্ট বসানো, রিসোর্স রিকভারির জন্য অবকাঠামোর সুযোগ স্থাপন, মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও কম্পোস্ট  প্লান্ট স্থাপনের মাধ্যমে ‘আমিনবাজার ল্যান্ডফিল সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণ’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।
#
মাহমুদুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                      Number : 2320

Georgian Ambassador Calls on Foreign Minister

Dhaka, 9 Asharh (23 June) :

            Archil Dzuliashvili, Ambassador of Georgia to Bangladesh with residence in New Delhi called on Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the latter’s office this morning.

            The Georgian Ambassador discussed with the Foreign Minister on various aspects on bilateral relations between Bangladesh and Georgia. Foreign Minister expressed happiness at the existing friendly relations and bilateral engagements between the two countries and stressed on further strengthening the existing relations by expanding areas of cooperation for the mutual benefits of the two countries. He stressed on the promotion of trade and investment between the two countries, especially in areas like pharmaceuticals, ready-made garments (RMG), agricultural products, ceramics etc. Both of them also agreed to enhance cooperation in the agriculture sector. 

Apart from the bilateral issues, the two sides also exchanged views on international issues of common interest. The elections in different International Organization of UN including Food and Agriculture Organization (FAO) and International Organization for Migration (IMO) were also discussed. Foreign Minister briefed the Georgian Ambassador about the recent development of the Rohingya issue and sought support of the Georgian government in this regard.

#

Tohidul/Farhana/Mosharaf/Joynul/2019/1825hours 

তথ্যবিবরণী                             নম্বর : ২৩১৯
 
সমগ্র ভারতে সম্প্রচারিত হবে বিটিভি ও বেতার 
                                       --- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন) : 
সমগ্র ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচারের ব্যবস্থা চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠার দিনে দীর্ঘ আকাক্সিক্ষত বিষয়টিকে শুভ সংবাদ হিসেবে বর্ণনা করে কারিগরি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথেই আগামী মাস থেকে এ সম্প্রচার চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। 
আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে এ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে একটি শুভ সংবাদ আপনাদের দিতে চাই। বাংলাদেশের টেলিভিশন ভারতে দেখা যায় না। এ নিয়ে আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ছিল। এখন খুব সহসাই ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন দেখা যাবে।’
এর প্রেক্ষাপট তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘আপনারা জানেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের মান্যবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে তাঁর ঢাকা সফরকালে এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন। সেই ধারাবাহিকতায় গত ৭ মে ২০১৯ বাংলাদেশ টেলিভিশন ও ভারতের সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ প্রসার ভারতীর মধ্যে কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এরপর ভারতের নতুন সরকার গঠন হলে নতুন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী প্রকাশ জাভাদকার এ মাসের ১৯ তারিখে সেদেশের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল দূরদর্শনের মাধ্যমে বিটিভি সম্প্রচারের চূড়ান্ত অনুমোদন দেন। এর মাধ্যমে ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন সম্প্রচারের সমস্ত আয়োজন শেষ হয়েছে। এখন কারিগরি দিকগুলো ঠিকঠাক করে আমরা খুব সহসা ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রদর্শনের দিনক্ষণ ঠিক করবো। আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে শুরু হবে এ যাত্রা।’
বাংলাদেশের একটি কারিগরি দল এ মাসের ২৫ তারিখ ভারতে যাবে এবং ২৭ তারিখ পর্যন্ত সেখানে থাকবে। তারা আসার পর আমরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবো, বলেন মন্ত্রী। তিনি জানান, ‘এছাড়াও প্রসার ভারতীর সাথে বাংলাদেশ বেতারের একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সেই চুক্তির আলোকে ভারতে বাংলাদেশ বেতারও শোনা যাবে। এতে ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারের দ্বার উন্মোচন হলো।’ 
ভারতে বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনের সম্প্রচার হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপাতত বাংলাদেশ টেলিভিশন দেখা যাবে। বেসরকারি টেলিভিশনের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে কোনো বাধা নেই। সেখানে যারা কেবল অপারেটর তাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় বাণিজ্যিকভাবে সেখানে এ প্রদর্শন লাভজনক নয় বরং অলাভজনক। সে নিয়েও আমাদের কথাবার্তা চলছে।’  
এর আগে বক্তব্যের শুরুতে আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গণমাধ্যমকর্মীসহ দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘১৯৪৯ সালের এ দিনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এ দিনেই ১৭৫৭ সালে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজদ্দৌলার পতন হয়েছিল। আবার এ দিনেই আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২১ বছর পর ‘৯৬ সালে যে দিন আবার আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে সেদিনও ছিল ২৩ জুন। ’
‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। আওয়ামী লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই এই বাঙালি জাতির সমস্ত অর্জন সম্ভব হয়েছিল। 
পাতা -২
 
= ২ =
 
ড. হাছান বলেন, ‘২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালনে কানাডার প্রবাসী দু’জন বাঙালির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে প্রস্তাব ও মন্ত্রীকে জাতিসংঘে পাঠিয়েছিলেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই এই অর্জন- সমগ্র পৃথিবীতে আজকের ২১শে ফেব্রুয়ারি পালিত হয়। আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটি বিভিন্ন দেশে বাংলা এবং সে দেশের ভাষাতে গাওয়া হয়। বাঙালি জাতির জন্য এ এক অনন্য মর্যাদা।’ 
‘বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স¦ল্পোন্নত থেকে মধ্যম আয়ের দেশে, খাদ্য ঘাটতি থেকে  খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে উন্নীত হয়েছে’। উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে, আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পৃথিবীর সামনে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’। 
দিনটি উপলক্ষে গণমাধ্যমে কোনো বিশেষ প্রচার ব্যবস্থার নির্দেশনা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস হচ্ছে বাংলাদেশের ইতিহাস। এ দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যারা ক্রোড়পত্র ও সম্পাদকীয় ছাপিয়েছেন, তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।’ 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবগণের মধ্যে মোঃ মিজান-উল-আলম ও নূরুল করিম এবং তথ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফায়জুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। 
#
আকরাম/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮২০/ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                             নম্বর: ২৩১৮
রাজউকের সেবা সপ্তাহ শুরু
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন): 
রাজধানী উন্নয়ন র্কতৃপক্ষরে (রাজউক) পাঁচ দনিব্যাপী “রাজউক সবো সপ্তাহ” শুরু হয়ছে।ে গৃহায়ণ ও গণর্পূত সচবি শহীদ উল্লা খন্দকার আজ রাজউকরে প্রধান র্কাযালয়ে এ সবো সপ্তাহরে উদ্বোধন করনে। রাজউকরে ভারপ্রাপ্ত চয়োরম্যান আমজাদ হোসনে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতত্বি করনে। সবো সপ্তাহ চলবে ২৩ জুন থকেে ২৭ জুন র্পযন্ত। 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে র্পূত সচবি বলনে, প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিা ঘােষতি ডজিটিাল বাংলাদশে বনির্মিাণে রাজউক নরিলসভাবে কাজ করে যাচ্ছ।ে তনিি বলনে, রাজউকরে সবো প্রত্যাশীদরে দ্রুত ও সহজে সবো প্রদানরে লক্ষ্যে সবোর অনকেগুলো ধাপ কমানো হয়ছে।ে অনলাইনে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র ও নর্মিাণ অনুমোদনপত্র প্রদান শতভাগ চালু করা হয়ছে।ে ধীরে ধীরে রাজউকরে সকল সবো অনলাইনে প্রদান করা হব।ে
সচবি বলনে,  কছিু ক্ষত্রেে সামান্য র্ব্যথতা থাকলওে রাজউকরে র্অজন অনকে বশে।ি তনিি বলনে, রাজউক যতদনি থাকবে ততদনিই রাজউকরে সবো অব্যাহত থাকব।ে রাজউকরে সবো সহজীকরণরে ফলে সবোগ্রহীতাদরে বভিন্নি দপ্তরে গয়িে আর প্রতকিূলতার সম্মুখীন হতে হবে না।  এটি রাজউকরে জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষপে।
শহীদ উল্লা খন্দকার বলনে, দশেরে অধকিাংশ নাগরকিরেই আকাঙ্খা থাকে রাজধানীতে একটি আবাসনরে ব্যবস্থা। যে কয়টি সংস্থা আবাসন ব্যবস্থায় কাজ করছ,ে তাদরে মধ্যে রাজউকরে কাছইে মানুষরে আকাঙ্খা অনকে বশে।ি এই বশিাল সংখ্যক নাগরকিরে আবাসন ব্যবস্থা করা রাজউকরে জন্য একটি বড় চ্যালঞ্জে। তনিি আরো বলনে, জাতরি কাছে আমাদরে অনকে ঋণ রয়ছে।ে সইে ঋণ পরশিোধরে সময় এখন। এজন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থকেে দায়ত্বিরে সাথে কাজ করতে হব।ে রাজউককে নজরদারি বাড়াতে হব।ে কোন ভবন নকশা অনুযায়ী নর্মিতি হচ্ছে কনিা তা প্রয়োজনে প্রতটিি ইঞ্চি মপেে দখেতে হব।ে
র্পূত সচবি বলনে, ভবন নর্মিাণ শষে হলে রাজউক থকেে বসবাস ব্যবহার ছাড়পত্র নতিে হব।ে এছাড়া ইউটলিটিি র্সাভসি পাওয়া যাবে না। তনিি বলনে, উন্নত দশেগুলোতে আইন অমান্য করলে জরমিানা এত বশেি যে সসেব দশেরে নাগরকিরা ভয়ে  আইন অমান্য করনো। রাজউককওে এ ব্যাপারে কঠোর হতে হব।ে
অনুষ্ঠানে অনলাইনে আবেদন করেছেন এমন আবেদনকারীদের ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র, নর্মিাণ অনুমোদনপত্র, নামজারপিত্র ও রাজউক উত্তরা এর্পাটমন্টে প্রকল্পরে ফ্ল্যাট বরাদ্দকারীদরে ফ্ল্যাটরে চাবি হস্তান্তর করা হয়। 
#
অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/নাছির/রবি/জসীম/কুতুব/২০১৯/১৬৪৫ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                 নম্বর: ২৩১৭
জনগণরে প্রতি সরকাররে অঙ্গীকার পূরণে তৎপর হতে হবে
                              - শল্পিমন্ত্রী
ঢাকা, ৯ আষাঢ় (২৩ জুন): 
জনগণরে প্রতি সরকাররে অঙ্গীকার পূরণে সরকারি র্কমর্কতাদরে আরো তৎপর হবার আহ্বান জানয়িছেনে শল্পিমন্ত্রী নূরুল মজদি মাহমুদ হুমায়ূন। আজ শল্পি মন্ত্রণালয়রে সম্মলেন কক্ষে শল্পি মন্ত্রণালয়রে আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহরে ২০১৯-২০ র্অথবছররে র্বাষকি র্কমসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিরি বক্তৃতায় শল্পিমন্ত্রী এই আহ্বান জানান। এসময় তনিি বলনে, সরকাররে ভশিন, মৌলকি পরকিল্পনা ও নীতসিমূহরে আলোকে উন্নয়ন র্কাযক্রম গ্রহণ ও নর্ধিারতি সময়রে মধ্যে তা বাস্তবায়ন করার যে দায়ত্বি সরকারি র্কমর্কতাদরে ওপর রয়ছেে সে দায়ত্বিপালনে কোন ধরনরে অবহলো ও র্দুনীতি মনেে নওেয়া হবনো। 
শল্পিসচবি মোঃ আবদুল হালমিরে সভাপতত্বিে অনুষ্ঠানে বশিষে অতথিি ছলিনে শল্পি প্রতমিন্ত্রী কামাল আহমদে মজুমদার। শল্পি মন্ত্রণালয়রে আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহরে র্ঊধ্বতন র্কমর্কতাগণ এসময় উপস্থতি ছলিনে। 
শল্পিমন্ত্রী এসময় বলনে, জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে
Todays handout (8).docx Todays handout (8).docx