Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd August ২০২০

তথ্যবিবরণী ৩ আগস্ট ২০২০

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮৭৪

 

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পেলেন মইনুল কবির

 

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের  লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিবের চলতি দায়িত্ব পেলেন একই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ড্রাফটিং)  মোঃ মইনুল কবির।

          আজ  লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত  প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

          প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার  জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২ ইং তারিখের সম (বিধি-১)/এস-১১/৯২-৩০ (১৫০) নম্বর স্মারকের বিধান অনুযায়ী লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ড্রাফটিং)  মোঃ মইনুল কবির-কে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত,  জনস্বার্থে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব পদে চলতি দায়িত্ব প্রদান করলো।

          মইনুল কবির নবম বিসিএস এর মাধ্যমে ১৯৯১ সালের ২৬ জানুয়ারি জুডিসিয়াল ক্যাডারে যোগদান করেন। শুরুতে তিনি ময়মনসিংহ, ফরিদপুর ও চাঁদপুর জেলা জজ আদালতে সহকারী জজ/ সিনিয়র সহকারী জজ পদে চাকরি করেন। এরপর ১৯৯৮ সালের ৫ জুলাই আইন মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সহকারী সচিব (ড্রাফটিং)  পদে যোগদান করেন এবং সর্বশেষ ২০১৯ সালের ২৮ মে তারিখে তিনি লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ড্রাফটিং) পদে পদোন্নতি পান।

#

 

রেজাউল করিম/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮৭৩

 

নরেন দাসকে আমরা হারিয়ে যেতে দেবো না

                                     -- আইনমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের প্রয়াত সচিব নরেন দাসকে আমরা হারিয়ে যেতে দেবো না। কারণ নরেন ছিলেন কাজে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান ও আন্তরিক। তিনি ছিলেন নিরহংকারী, সবদিক থেকে সৎ এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সৈনিক।

          লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের আয়োজনে প্রয়াত সচিব নরেন দাসের স্মরণে আজ অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

          লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব (চলতি দায়িত্ব) মোঃ মইনুল কবির এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার, প্রয়াত সচিব নরেন দাসের স্ত্রী মিতালি রানী দাস, আইন ও বিচার বিভাগের যুগ্ম সচিব উম্মে কুলসুম, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব হাফিজ আহমেদ চৌধুরী ও মোহাম্মদ জাকির হোসেন প্রয়াতের স্মরণে আলোচনা এবং তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করেন।

#

রেজাউল করিম/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২০০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮৭২

 

শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন সঠিক নেতৃত্বে দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব

                                                                              --তথ্যমন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

            তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'অনেক বিশেষজ্ঞের মতামতকে ভুল প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন, সঠিক নেতৃত্ব দিতে পারলে করোনা ভাইরাসের মতো দুর্যোগও মোকাবিলা সম্ভব।'

            আজ চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে) নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। 

            ড. হাছান বলেন, 'আমাদের দেশের একটি দল বিএনপি ঘরের মধ্যে বসে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে  টেলিভিশনে উঁকি দিয়ে দিয়ে কথা বলে, ঘর থেকে বের হয় না। উঁকি দিয়ে কথা বলে সরকারের সমালোচনা করে।'

            'কিন্তু আমরা একদিনও বসে ছিলাম না এবং জনগণের পাশে থাকতে গিয়ে আমাদের দলের অনেক নেতা, সংসদ সদস্য, মন্ত্রী আক্রান্ত হয়েছেন, মৃত্যুবরণ করেছেন' উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'আমরা জানি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কি হতে পারে, সেটি মাথায় রেখে কাজ করেছি। সংকট মোকাবিলায় জনগণের পাশে থাকতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদেরকে এমন শিক্ষা দিয়েছেন।'

            চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম। এসময় সিইউজে নেতৃবৃন্দ তথ্যমন্ত্রীর কাছে তাদের বিভিন্ন দাবি সংবলিত স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন।

            ড. হাছান মাহমুদ বলেন, করোনা ভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা মাথায় রেখে নানা ধরনের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। সাংবাদিকদের মধ্যে যারা বেতন পাচ্ছেন না, যারা চাকুরিচ্যুত কিংবা দীর্ঘদিন ধরে বেকার -এই তিন ক্যাটাগরির সাংবাদিকদের যাতে অসুবিধা না হয় সেজন্য তিনি তাদেরকে এককালীন সহায়তা প্রদানে আমাদেরকে নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে আমরা প্রথম ধাপে সারাদেশে দেড় হাজার সাংবাদিককে এককালীন ১০ হাজার টাকা করে অনুদানের চেক হস্তান্তর করেছি। এটি এই দেড় হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, পরবর্তী পর্যায়ে আরো চেক বিতরণ করা হবে, জানান মন্ত্রী।  

            তিনি বলেন, আপনারা জেনে খুশি হবেন, আমাদের আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কায় সাংবাদিকদের এ ধরনের সহায়তা দেয়া না হলেও এদেশে তা হচ্ছে। সেখানে সহায়তা করা হচ্ছে শুধু যারা করোনায় মৃত্যুবরণ করেছে তাদের পরিবারকে। আমরাও করোনা ভাইরাসের কারণে কোনো গণমাধ্যমকর্মী যদি মৃত্যুবরণ করে তাহলে তাদের পরিবারকেও সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে এককালীন তিন লাখ টাকা করে অনুদান দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজনকে তা দেয়া হয়েছে। 

 

 

পাতা-২

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের মধ্যে প্রথম মাসে সবকিছু বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে অনেককিছু খুললেও এখনো অনেক কিছু খোলেনি। কিন্তু সাংবাদিকদের কাজকর্ম কখনো বন্ধ ছিল না। সাংবাদিকরা এই করোনা ভাইরাসের মধ্যে সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে কাজ করেছে, সংবাদ সংগ্রহ করেছে, সংবাদ পরিবেশন করেছে, যে কারণে পত্রিকা বের হয়েছে, টেলিভিশনে সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে। সাংবাদিক ভাই-বোনেরা যদি এভাবে ঝুঁকি নিয়ে কাজ না করতো তাহলে পত্রিকায় ও টেলিভিশনের সংবাদ পরিবেশন করা সম্ভবপর হতো না। এ জন্য বহু সাংবাদিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ভাই-বোন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। 

            তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসেবে শুরু থেকেই সংবাদপত্র, টেলিভিশন এবং অনলাইন মিডিয়ার মালিকপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ জানিয়েছিলাম, যাতে সাংবাদিক ভাই-বোনদের বেতন-ভাতা ঠিকমতো দেয়া হয়। কারণ, করোনা ভাইরাসে এমন কোন সেক্টর নাই যাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি, কিন্তু এ পরিস্থিতি সাময়িক এবং এসময়ে সুবিধা-অসুবিধা ভাগ করেই নেয়া উচিত।

            ড. হাছান মাহমুদ বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় বাংলাদেশ অনেক দেশের তুলনায় সফল। সেজন্যই আমাদের দেশে মৃত্যুহার উন্নত দেশগুলোর চেয়ে তো কম বটেই এমনকি আক্রান্তদের মৃত্যুহার ভারত-পাকিস্তানের চেয়েও কম।

            পান থেকে চুন খসলেই হৈ হৈ রৈ রৈ করা সঠিক নয় উল্লেখ করে  সাংবাদিকদের উদ্দেশে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় প্রথম দিকে চট্টগ্রামে অনেক অসুবিধা ছিল, আইসিইউ বেড থেকে শুরু করে নরমাল বেডের সমস্যা ছিল। আজকে আইসিইউ বেড খালি আছে, নরমাল বেডও খালি। প্রথমদিকের পত্র-পত্রিকায় যে সংবাদগুলো এসেছে সেগুলো আমার চোখে পড়েছে। চট্টগ্রামে রোগী ৫’শ বেড আছে ৪’শ - এ ধরনের খবর পরিবেশিত হয়েছে। অথচ করোনা আক্রান্ত শতকরা ৮০ ভাগের বেশি হাসপাতালে যেতে হয় না।' 

            সংবাদপত্র এবং গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে বর্ণনা করে মন্ত্রী বলেন, সংবাদপত্র সমাজকে সঠিক খাতে প্রবাহিত করার জন্য, সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়ার জন্য, দায়িত্বশীলদের ভূমিকা যাতে আরো সঠিকভাবে পালন করতে পারে সেই ক্ষেত্রে গণমাধ্যম সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে। সুতরাং যখন কাজের ত্রুটি হয় সেটি অবশ্যই গণমাধ্যম উঠে আসবে। যখন কাজ ভাল হয় তখন সেটিও গণমাধ্যমে উঠে আসা প্রয়োজন। আজকে যে ভালো পরিস্থিতিতে আমরা আসতে পেরেছি সেটিও গণমাধ্যমে উঠে আসা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। 

            পরে চট্টগ্রাম বিভাগের ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে করোনা ভাইরাস-সহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠক করেন তথ্যমন্ত্রী। এসময় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার এবিএম আজাদ, জেলা প্রশাসক মোঃ ইলিয়াস হোসেন, সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বিসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

 

আকরাম/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৯৭২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮৭১

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

 

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশুখাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১২২ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা নগদ বিতরণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

 ‌         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ১ হাজার ৩৫৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৪২ হাজার ১০২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ জন-সহ এ পর্যন্ত ৩ হাজার ১৮৪ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ২৪৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৩৭ হাজার ৯০৫ জন।

 

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।

 

#

তাসমীন/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৮৭০

করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও শুধু জুলাই মাসে 

২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

করোনার মধ্যে প্রতিকূল পরিবেশে থেকেও নিয়মিত রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। কঠিন সময়ে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করেছে। এক্ষেত্রে দেশ ও পরিবারের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং দায়বদ্ধতার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেও শুধু জুলাই মাসে ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। গত জুন মাসের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৮৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রবাসী আয়ের এ ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকার জন্য সরকারের সময়োপযোগী ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা-সহ বিভিন্ন পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে।

পাশাপাশি বাংলাদেশের ইতিহাসে এ যাবৎকালের মধ্যে সর্ব্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৭ দশমিক ২৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। গত ৩০ জুন ২০২০ তারিখে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৬ দশমিক ০১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে সেটি পৌঁছেছে ৩৭ দশমিক ২৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেকর্ডে।

রেমিট্যান্সে দেশের এ অনন্য রেকর্ডে প্রবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় গত অর্থবছরের শুরু থেকে প্রবাসীদের প্রেরিত আয়ের ওপর ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা প্রদান অব্যাহত আছে যার ফলে গত বছর ১৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি অর্থবছরে ৩-৫ বিলিয়ন ডলার বাড়তি অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে সরকার কাজ করছে। প্রবাসীদের টাকা প্রেরণে যত বাধা রয়েছে সেগুলো দূর করা হবে।

#

 

তৌহিদুল/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮২৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৮৬৯    

কোভিড মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছেন

                                                                     -স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমাদের মত একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশে সংক্রমণ বিবেচনায় কোভিড মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করতে সক্ষম হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছেন। ইউরোপ, আমেরিকা নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা হচ্ছে। এমনকি পাশ্ববর্তী দেশ ভারতও কোভিড সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। ভারতে দিনে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ আক্রান্তের পাশাপাশি মৃত্যুও হচ্ছে প্রচুর। কিন্তু আমাদের দেশে সনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার এখন ১.৩১ শতাংশ। পাশাপাশি দিন দিন আক্রান্তের হারও কমে যাচ্ছে। এই কোরবানি ঈদে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সামান্য বৃদ্ধি পেলেও তা সামলিয়ে নেয়ার সক্ষমতা এখন স্বাস্থ্যখাতের হাতে রয়েছে।

          আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে মিডিয়া ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

          করোনার ভ্যাকসিন পাওয়া প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অনেক দেশই করোনার ভ্যাকসিন আবিস্কারের পথে রয়েছে। কোনো কোনো দেশ তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার মধ্যে আছে। ভ্যাকসিন আবিস্কার হলে বাংলাদেশ যেন আগে পায় সে ব্যাপারে সরকার তৎপর রয়েছে।

          এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলী নূর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর-এর মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার, স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম  এনায়েত হোসেনসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

মাইদুল//পরীক্ষিৎ/আসমা/১৫৩৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৮৬৮    

শিমুলিয়ায় আরেকটি ফেরিঘাট নির্মাণে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশ

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেছেন, পদ্মার তীব্রস্রোত ও ভাঙ্গণের কারনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটস্থ ৩ নম্বর ফেরিঘাটটি ভেঙ্গে যাওয়ায় ৩১ জুলাই রাত থেকে  কিছু সময়ের জন্য শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।  তিনি বলেন, ঈদের দিন বিকেলে আমি শিমুলিয়া ঘাট এলাকা পরিদর্শন করি এবং সেদিন বিকাল থেকে পণ্যবাহি যান নিয়ে ফেরি চলাচলের নির্দেশ দেই। পরবর্তীতে যাত্রীবাহি বাসও ফেরিতে চলাচল করছে। তেমন সমস্যা হচ্ছেনা। মটর সাইকেলের চাপ অনেক বেশি। শিমুলিয়ায় অন্য তিনটি ঘাট দিয়ে ফেরি চলাচল করছে। শিমুলিয়ায় আরেকটি ফেরিঘাট নির্মাণের জন্য বিআইডব্লিউটিএকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে ঈদের ছুটি শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা অর্থনীতির চালিকা শক্তি ধরে রাখতে পেরেছি। ঈদের পর আজ প্রথম দিন থেকেই সচিবালয়ের কর্মকান্ড স্বাভাবিক হয়ে আসছে। অর্থনীতির চলমান প্রবাহ ধরে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।

          খালিদ মাহমুদ বলেন, করোনা ও বন্যা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের মানুষ ঈদ উদ্‌যাপন করেছে, কোরবানি দিয়েছে। মানুষের মাঝে ঈদের আনন্দের কমতি দেখিনি। মানুষ সবকিছুর মধ্যে আনন্দ ভাগ করে নিয়েছে। করোনা ও বন্যা মোকাবিলা করে আমরা যাতে এগিয়ে যেতে পারি তার জন্য মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছি।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, মানিকগঞ্জ থেকে পাটুরিয়াঘাটে যাওয়ার রাস্তাটি দু’লেনবিশিষ্ট। রাস্তাটি সরু থাকায় যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের ফলে ঈদের আগে সেখানে ভিড় তৈরি হয়োছিল। শিমুলিয়া থেকে দু’টি রো রো ফেরি পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ঘাটে আনার ফলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ফেরিরুটে জট তৈরি হয়নি। ফেরি স্বল্পতা বা স্রোতের জন্য তেমন জট সৃষ্টি হচ্ছেনা। এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসছে। ফেরি দ্রুত চলাচল করতে পারলে রাস্তার চাপ বা জট অনেকটা কমে যাবে।

#

জাহাঙ্গীর/পরীক্ষিৎ/আসমা/১৫০০ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ২৮৬৭

পাটের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতে সরকার সচেষ্ট

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

  বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক বলেছেন, সরকার কৃষকের উৎপাদিত ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছে। এজন্য , --, , কাজ করছে। এছাড়াও ।

          ঈদুল আযহার ছুটি শেষে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কার্যক্রম নিয়ে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় বস্ত্র ও পাট সচিব লোকমান হোসেন মিয়াসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আজ মন্ত্রীর অফিস কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মন্ত্রী বলেন, বহুমুখী পাটপণ্যের বর্তমান বাজার ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার প্রেক্ষিতে পাটপণ্যের উৎপাদন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও পুন:বিন্যাস করে বিজেএমসি’র বন্ধ ঘোষিত মিলসমূহ জরুরিভিত্তিতে পুনঃচালু করতে কাজ করছে সরকার। অবসায়নের পরে দেশের মিলগুলোকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ-পিপিপি, যৌথ উদ্যোগ-জিটুজি বা লিজ মডেলে পরিচালনার মাধ্যমে যত দ্রুত সম্ভব আবার উৎপাদনে ফিরিয়ে আনা হবে। একই সাথে মিলগুলোকে উপযুক্ত ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন ও পুনঃচালু এবং বিজেএমসি’র জনবল কাঠামো পরিবর্তিত পরিস্থিতির আলোকে যৌক্তিকীকরণের বিষয়ে সুপারিশ প্রদানের জন্য গঠিত উচ্চ পর্যায়ের ২টি কমিটি ইতোমধ্যেই কার্যক্রম শুরু করেছে।

তিনি বলেন, শ্রমিকদের চাকুরী অবসান এবং পাটকলসমূহ বন্ধ ঘোষণার ক্ষেত্রে শ্রম আইনের সংশ্লিষ্ট সকল বিধান অনুসরণ করা হয়েছে। শ্রমিকদের পাওনার পরিমাণ নির্ধারণ এবং তা পরিশোধের ক্ষেত্রেও যথাযথ আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। শ্রমিকদের চাকুরী ১ জুলাই হতে অবসান করায় শ্রম আইনের বিধান অনুযায়ী ৬০ দিনের অর্থাৎ নোটিশ মেয়াদের মজুরী ব্যতিত ঐ তারিখের পর তাদের আর কোন দাবী বা পাওনা নেই। ইতোমধ্যে অর্থ বিভাগ থেকে প্রাপ্ত অর্থ দ্বারা নোটিশ মেয়াদের অর্ধেক অর্থাৎ ৩০ দিনের মজুরি পরিশোধ করা হয়েছে।

#

সৈকত/পরীক্ষিৎ/আসমা/১৩৪০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৮৬৫ 

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) :    

        সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বিষয়টি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হল :

        মূলবার্তা :  

        মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা’র ৯০তম জন্মবার্ষিকী আগামী ৮ আগস্ট সকাল ১০.৩০ টায় ডিজিটাল পদ্ধতিতে উদ্‌যাপন করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করবেন।

        এ বছরের প্রতিপাদ্য – ‘বঙ্গমাতা ত্যাগ ও সুন্দরের সাহসী প্রতীক’।

#

আলমগীর/পরীক্ষিৎ/আসমা/২০২০/১২৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৮৬৪  

‍‍‍বন্যায় এ পর্যন্ত সাড়ে নয় হাজার টন চাল বিতরণ

ঢাকা, ১৯ শ্রাবণ (৩ আগস্ট) : 

          সাম্প্রতিক অতিবর্ষণজনিত কারণে সৃষ্ট বন্যায় ৩৩টি জেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে মানবিক সহায়তা হিসেবে বিতরণের জন্য এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ৪১০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এবং এ পর্যন্ত নয় হাজার ৪২১ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে।

          বন্যাকবলিত জেলা প্রশাসনসমূহ থেকে গতকাল পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী নগদ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তিন কোটি ৪৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে দুই কোটি ৩২ লাখ ৬৮ হাজার ৭০০ টাকা। শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এক কোটি ১০ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৬৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। গো খাদ্য ক্রয়ের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে দুই কোটি ৭৮ লাখ টাকা এবং বিতরণের পরিমাণ এক কোটি ২৭ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এক লাখ ৫২ হাজার এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে এক লাখ ১৩ হাজার ৯২২ প্যাকেট। 

          এছাড়াও ঢেউটিন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৩০০ বান্ডিল এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১০০ বান্ডিল, গৃহ মঞ্জুরি বাবদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে নয় লাখ টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে তিন লাখ টাকা।

          বন্যাকবলিত জেলাসমূহ হচ্ছে ঢাকা, গাজীপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, জামালপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, পাবনা, রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জ । বন্যাকবলিত উপজেলার সংখ্যা ১৫৮টি এবং ইউনিয়নের সংখ্যা ১০২২টি। পানিবন্দি পরিবার সংখ্যা ১০ লাখ ৫৯ হাজার ২৯৫টি এবং ক্ষতিগ্রস্ত লোক সংখ্যা ৫৪ লাখ ৪৮ হাজার ২৭১ জন। বন্যায় এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৪১ জন।

          বন্যাকবলিত জেলাসমূহে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এক হাজার ৫২৫টি। আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রিত লোক সংখ্যা ৫৬ হাজার ৩৯৭ জন। আশ্রয়কেন্দ্রে আনা গবাদি পশুর সংখ্যা ৭৭ হাজার ৮২৫টি। বন্যাকবলিত জেলাসমূহে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে ৯৬৭টি এবং বর্তমানে চালু আছে ৩৯৯টি।

#

সেলিম/পরীক্ষিৎ/আসমা/২০২০/১১০০ ঘণ্টা

2020-08-03-20-31-f25093fa68b24bc1e5e22fe43eae62bc.docx 2020-08-03-20-31-f25093fa68b24bc1e5e22fe43eae62bc.docx