Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 10.04.2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৪৫৮
 
স্কুল ফিডিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে
                        --- পরিকল্পনামন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
শিশুদেরকে বিদ্যালয়ে আসতে উৎসাহী ও শ্রেণিকক্ষে মনোযোগী করা এবং তাদের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
মন্ত্রী আজ ঢাকার স্থানীয এক হোটেলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত  ‘জাতীয় স্কুল মিল নীতি-২০১৯’ বিষয়ক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আশ্বাস দেন।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব মোঃ আকরাম আল হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরো বক্তব্য দেন সাবেক তত্ত¦াবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, বাংলাদেশস্থ বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ জরপযধৎফ জধমধহ, স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম প্রকল্পের পরিচালক রুহুল আমিন খান প্রমুখ।
#
শাহেদ/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৪৫৭
 
এমপিওভুক্তির ঘোষণা মাসখানেকের মধ্যে 
                               -- শিক্ষামন্ত্রী  
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন,  মাসখানেকের মধ্যে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা আসতে পারে।  তিনি বলেন, গত বছর অনলাইনের  মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরমে এমপিওভুক্তির আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনকৃত প্রতিষ্ঠানসমূহের চারটি সূচকের ওপর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে কম্পিউটারের মাধ্যমে যোগ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা করা হয়েছে যা আড়াই হাজারের কাছাকাছি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠানসমূহের দেয়া তথ্য উপাত্ত  যাচাই করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সর্বোচ্চ সংখ্যক  প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত  করতে চেষ্টা করছে বলেও তিনি জানান। 
 
আজ  সচিবালয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমের শিক্ষাবিষয়ক সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন,  ‘আমরা প্রস্তুুতি নিয়ে রেখেছি। আশা করছি, মাসখানেকের মধ্যে এমপিওভুক্তির ঘোষণা করতে পারব।’ 
 
#
 
খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৪৫৬
 
সরকার বীরাঙ্গনাদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে
                  --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী   
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরাঙ্গনাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে মর্যাদা দিয়েছে এবং সাথে সাথে তাদের জীবন ধারণের জন্য ভাতার ব্যবস্থাও করেছে। সমাজে যাতে তারা সম্মানের সাথে বাঁচতে পারে তার জন্য যযথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে ডারহাম ইউনিভার্সিটি ও রিইবি আয়োজিত বীরাঙ্গনাদের সাক্ষ্য সংগ্রহের জন্য প্রণীত নির্দেশিকা ও সচিত্র কাহিনী প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে দেশব্যাপী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের অবদান লিপিবদ্ধ করার জন্য সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এজন্য গবেষণার উদ্যোগ নেয়া হবে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণের জন্যও তিনি আহ্বান জানান। ডারহাম ইউনিভার্সিটি ও রিইবি’কে এ ধরণের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তিনি ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী ও অতিথিবৃন্দ বীরাঙ্গনাদের সাক্ষ্য সংগ্রহের জন্য প্রণীত নির্দেশিকা ও সচিত্র কাহিনী বিষয়ক প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেন। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ডারহাম ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ও বিশিষ্ট গবেষক ড. নয়নিকা মুখার্জি, চিত্রিত উপন্যাসের চিত্রশিল্পী নাজমুন নাহার কেয়া প্রমুখ।
#
দীপংকর/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৪৫৫
 
এটকো’র সাথে বৈঠকে তথ্যমন্ত্রী 
সরকারের লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করতে হলে আইন মানতে হবে 
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
 
ডাউনলিংক করা বিদেশি টিভিতে বেআইনীভাবে বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে সরকারের দৃঢ় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ। 
 
বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসোসিয়েশন অভ্ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স-এটকো’র সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, ‘সম্প্রতি এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাবার পর বেঁধে দেয়া ৭ দিনের মধ্যেই ডিস্ট্রিবিউটররা জানিয়েছে যে, তারা বিদেশি চ্যানেলগুলোকে আইন মেনে বিজ্ঞাপনমুক্ত চ্যানেল সম্প্রচার করার কথা বলেছে। তারা বিস্তারিত কী কী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে তা মন্ত্রণালয়কে জানাবার জন্য সময় চেয়েছে। ১৫ দিন সময় দেয়া হয়েছে। যদি দেখা যায়, আইন কার্যকর করার জন্য যৌক্তিকভাবে আরো সময়ের প্রয়োজন, তা বিবেচনা করা হবে, কিন্তু আইন লঙ্ঘন করে বা পাশ কাটিয়ে যাবার জন্য কালক্ষেপণের সুযোগ নেই।’
 
‘বাংলাদেশে সরকারের কাছ থেকে লাইসেন্স নিয়ে যদি ব্যবসা করতে হয়, তাহলে আইন মানতে হবে’, বলেন মন্ত্রী। 
 
মন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের সর্বত্র একই আইন। যুক্তরাজ্যে যখন বাংলাদেশের চ্যানেলগুলো প্রদর্শন করা হয় সেখানে বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন দেখাতে পারে না। শুধুমাত্র সেখানকার বিজ্ঞাপন দেখাতে পারে।  বাংলাদেশের কোনো পণ্য দেখাতে হলে সেখানে ট্যাক্স দিয়ে অনুমতি নিয়ে যথাযথ আইন অনুসরণ করে নিয়মকানুন মেনে দেখাতে হয়। ভারতেও পাকিস্তানের কোনো বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারে না। আমাদের দেশে আইন লঙ্ঘন করে এটি করা হচ্ছে। আমরা শুধুমাত্র আইন বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছি।’
 
এ বিষয়ে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘এটি নিয়ে স্বার্থান্বেষী মহল বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। আমরা কোনো টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধ করি নাই, বন্ধ করার কোনো উদ্দেশ্য নেই। চ্যানেলগুলো বাংলাদেশে প্রদর্শক না হোক, বা সেগুলো বন্ধ করার কোনো উদ্দেশ্য নয়, আমরা বন্ধ করার কোনো আদেশ দেই নাই।’
 
‘আমরা শুধুমাত্র  বিদেশি চ্যানেলে আইন অনুযায়ী বিজ্ঞাপন না দেখানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলাম, সে অনুরোধ কার্যকর না হওয়ার কারণে আমরা পয়লা এপ্রিল তাদেরকে নোটিশ দিয়েছি’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আইন যদি কেউ না মানে তাহলে তাদের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে। তাদের দু’বছরের কারাদ- হতে পারে এবং অর্থদ- হতে পারে, লাইসেন্স বাতিল হতে পারে। আমি তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই, আমাদের সরকারের এই পদক্ষেপের সাথে আপনারা যারা একাত্মতা প্রকাশ করেছেন।’  
 
মন্ত্রী বলেন, ‘এখানে সাংবাদিক ভাইদের স্বার্থ নিয়োজিত রয়েছে। এই আইন ভঙ্গ করার কারণে আইন বহির্ভূত কাজ করার কারণে টেলিভিশন এবং টেলিভিশনের সাথে সংশ্লিষ্টরাই শুধু নয়, সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনখাতসহ বাংলাদেশের সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
 
‘ডিস্ট্রিবিউটরদের আমরা পনেরো দিন সময় দিয়েছি, তবে অনেক সময় দেয়া সম্ভব নয়’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘ক্লিনফিড চালানোর জন্য তাদেরকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে অথবা তারা যাদের চ্যানেল এখানে ডাউনলিংক করে তাদের সাথে আলোচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এটা তাদেরই দায়িত্ব। তারা সেই শর্তে লাইসেন্স নিয়েছে। সুতরাং আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে আমি আপনাদের সহযোগিতা পেয়ে আসছি। আমি আশা করবো এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’ 
 
গণমাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক, কলাকুশলী বিনিয়োগকারী-সবার স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য আমরা একযোগে কাজ করবো, বলেন ড. হাছান।
 
এর আগে এটকো’র সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী বলেন, ‘টেলিভিশন শিল্পকে বাঁচাতে আইন মেনে চলতে হবে। বিদেশি চ্যানেলে ডিস্ট্রিবিউটর ও কেব্ল অপারেটরদের সাথে আলোচনা করে ডিজিটালাইজেশনের জন্য এক বছরের সময়সীমা বেঁধে দেয়া যেতে পারে।’    
 
এটকো’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজাম্মেল বাবু বলেন, ‘বিদেশি মডেল এবং বিদেশে নির্মিত বিজ্ঞাপন চিত্র সম্প্রচারের জন্য প্রিমিয়াম হারে শুল্ক নির্ধারণ করা উচিত। যখন দেশে শুধু বিটিভি ছিল, তখনো এ ব্যবস্থা ছিল।’
 
ডিবিসি টিভি’র চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে সরকারের এ উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, এতে বিজ্ঞাপনশিল্প দেশের ভেতরে থাকবে। কেব্ল নেটওয়ার্কে সম্প্রচারক্রমে দেশি টেলিভিশনগুলো প্রথমে থাকা নিশ্চিত করতে হবে, বলেন তিনি। 
 
এটকোর সভাপতি অঞ্জন চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোজাম্মেল বাবু ও আরিফ হাসান, বাংলাভিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল হক, সময় টিভি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আহমেদ জোবায়ের, বাংলা টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সামাদুল হক, আরটিভি’র চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপি, দীপ্ত টিভি’র পরিচালক কাজী জাহিন হাসান, চ্যানেল ২৪’র চেয়ারম্যান এ কে আজাদ, ডিবিসি টিভি’র চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আজহারুল হক সভায় অংশ নেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৪৫৪
 
বাংলাদেশ সংবাদপত্র সম্পাদক ও প্রকাশক পরিষদকে তথ্যমন্ত্রী
প্রয়োজন ভাল কাজের প্রশংসা আর গঠনমূলক সমালোচনা
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। সে কারণে নির্বাহী বিভাগের সাথে সংবাদপত্রসহ সকল গণমাধ্যমের যোগসূত্র থাকা একান্তভাবে জরুরি। গণমাধ্যমে ভালো কাজের প্রশংসা প্রয়োজন, আর সমালোচনা হতে হবে গঠনমূলক।’ 
 
আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ সংবাদপত্র সম্পাদক ও প্রকাশক পরিষদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আজহারুল হক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, ‘প্রচার সংখ্যায় কম-বেশি, আকারে ছোট-বড় সকল সংবাদপত্রই গুরুত্বপূর্ণ। প্রচার সংখ্যা কম হলেও গুণগতমানে কোনো সংবাদপত্র এগিয়ে থাকতে পারে। তাই সকল সংবাদপত্রকে বস্তুনিষ্ঠতা ও গুণগতমান বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকা প্রয়োজন।’
 
সভায় পরিষদের সভাপতি শিহরন রশীদ ও কার্যকরী সদস্যবৃন্দ উত্থাপিত প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে - তথ্য অধিদফতর থেকে প্রতিদিন একটি সচিত্র প্রতিবেদন সংবাদপত্রগুলোতে প্রেরণ, বিজ্ঞাপন ও ক্রোড়পত্র প্রদানের ক্ষেত্রে সকল সংবাদপত্রের জন্য সুবিবেচনা, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতিকক্ষ স্থাপন ও বঙ্গবন্ধু স্মারকগ্রস্থ প্রকাশের প্রস্তাব। মন্ত্রী প্রস্তাবগুলো সুবিবেচনার আশ্বাস দেন।
 
বাংলাদেশ সংবাদপত্র সম্পাদক ও প্রকাশক পরিষদের সভাপতি ডেইলি ট্রাইবুনালের সম্পাদক শিহরন রশীদ, দর্শন প্রতিদিনের সম্পাদক আতিকুর রহমান চৌধুরী, দৈনিক আমার পাতার মোঃ জসিম উদ্দিন, সিটিজেন টাইমের নাজমুল আহম্মদ তৌফিক, বাংলাদেশ কণ্ঠের ফারুক খান, চাঁদপুর জমিনের মোঃ রোকনুজ্জামান রোকন, বাংলাদেশের আলো’র মফিজুর রহমান খান বাবু, বাংলার নবকণ্ঠে রুমাজ্জল হোসেন রুবেল. আমার দিনের আহসান হাবিব, দৈনিক নবজীবনের নূরুন নাহার রিতা,  ডেইলি ইভিনিং নিউজের এ বি এম সেলিম আহমেদ, আলোকিত একুশের সংবাদের হেদায়েত উল্যাহ মানিক, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের ইমদাদুল হক বিশ্বাস, দৈনিক প্রথম কথার নটো কিশোর আদিত্য, আমার বার্তা’র হারুন চৌধুরী, দৈনিক সবুজ নিশানের এডভোকেট মু. আবু সাঈদ সোহান, দৈনিক দেশবার্তার কাজী জাহিদ ইকবাল হোসেন, দৈনিক স্বাধীন বাংলার মোঃ আখলাকুল আম্বিয়া এবং লাখো কণ্ঠের ফরিদ আহম্মদ বাঙ্গালী সভায় অংশ নেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৪৫৩
 
বৈষম্যহীন প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্ব গড়তে ডব্লিউএসআইএসকে কাজ করতে হবে
                                                         --  মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
 
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আজকের দুনিয়ায় বড় সম্পদের নাম হচ্ছে তথ্য। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নির্মাণে তথ্য অপরিহার্য। বিশ্বে বৈষম্যহীনভাবে প্রযুক্তি রূপান্তরের জন্য ডব্লিউএসআইএস একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্ম। সারা দুনিয়া এখন একটি গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। বিশ্বে প্রতিটি দেশ, প্রতিটি মানুষ একে অপরের সাথে সংযুক্ত। এটাই প্রযুক্তির সুফল। বৈষম্যহীন প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব গড়তে শিল্পোন্নত এবং ধনী দেশগুলোই নয়, অনুন্নত আর উন্নত দেশ সবাইকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ডব্লিউএসআইএসকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। 
 
বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘের বহুমাত্রিক অংশীদারদের প্লাটফর্ম ডব্লিউএসআইএস ফোরাম-১৯ এর চেয়ারম্যান মোস্তাফা জব্বার গতকাল জেনেভায় এক টিভি সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।
 
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ছিল একটি কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির দেশ। প্রথম তিনটি শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশ শরীক হতে পারেনি। ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বিপ্লব ঘোষণা করেন। গত দশ বছরে ডিজিটাল বিপ্লব কৃষিনির্ভর অর্থনীতির বাংলাদেশকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সক্ষমতায় রূপান্তর করেছে। বাংলাদেশই পৃথিবীর প্রথম ডিজিটাল বিপ্লব ঘোষণাকারী দেশ। তার পর পৃথিবীর অনেক দেশ ডিজিটাল শিল্প বিপ্লব বা রিভিউলিশন ফোর পয়েন্ট জিরো’র কথা বলছে।
 
বিশ্বের প্রতিটি দেশ আলাদা আলাদা বৈশিষ্টে আবর্তিত হওয়ায় একেক দেশের প্রেক্ষাপট একেক রকম। ফাইভজি, রোবটিক কিংবা আইওটিসহ আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি কোনো কোনো দেশের জন্য অসুবিধাজনক, আবার কারো জন্য বড় সুযোগ এবং কারো জন্য এটা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রতিটি দেশকে তার নিজস্ব উপায়ে নতুন প্রযুক্তিকে গ্রহণ করতে হবে, প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ এবং সমস্যাসমূহকেও গুরুত্বসহকারে নিতে হবে।
 
‘টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি‘ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে জেনেভায় ১৫০ টির বেশি দেশের ১০০ জনেরও বেশি মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীসহ  ৩ হাজারের বেশি  প্রতিনিধির অংশগ্রহণে ‘দ্য  সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি’ গত ৮ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে যা চলবে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত।
 
আইটিইউ, ইউনেস্কো, ইউএনডিপি এবং ইউএনসিটিএডি এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত জাতিসংঘের এ রকম বড় কোনো সামিটের চেয়ারম্যান হওয়ার ঘটনা দেশের ইতিহাসে এটিই প্রথম।
 
#
 
শেফায়েত/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৪৫২
 
তুরাগ তীরে বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
১৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ তিন একর তীরভূমি অবমুক্ত
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
 
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদী তীর দখলমুক্ত করতে আজ  ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন  ঢাকার রূপনগর ও সাভারের দেউল মৌজায় তুরাগ নদীর তীরে  দু’টি একতলা ভবন, নয়টি আধাপাকা ভবন,  দু’টি পাকা বাউন্ডারি ওয়াল ও ছয়টি টিনের ঘরসহ মোট ১৭টি অবৈধ স্থ্পনা উচ্ছেদ, সাতটি বালুর গদি অপসারণ এবং তিন একর তীরভূমি অবমুক্ত করেছে।
 
নদী তীরে উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৮১৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৪৫১
 
স্থানীয় পর্যায়ে বিরোধ নিষ্পত্তিতে গ্রাম আদালতের ভূমিকা প্রশংসনীয়
                                                  --- এলজিআরডি মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্থানীয় পর্যায়ে সহজে, কম খরচে, দ্রুত এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বিরোধ নিষ্পত্তি করতে গ্রাম আদালতের ভূমিকা প্রশংসনীয়। দেশের প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা জনগণের সংখ্যার তুলনায় অপর্যাপ্ত। এ শূন্যতা পূরণে গ্রামে ছোটখাটো বিরোধগুলো মিটিয়ে ফেলতে গ্রাম আদালত কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম ফাউন্ডেশনে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ‘বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যৎ করণীয়’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব এস এম গোলাম ফারুক, ইউএনডিপি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জী এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশন টু বাংলাদেশ-এর টিম লিডার অড্রে মেলট। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের পরিচালক ড. কাজী আনোয়ারুল হক। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের সমন্বয়ক সরদার এম আসাদুজ্জামান প্রমুখ। 
মন্ত্রী বলেন, গ্রামের মানুষকে বঞ্চিত করে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। সেজন্য সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে শহরের বিভিন্ন নাগরিক সুযোগ-সুবিধা গ্রামে পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ১১২ টি সেবা প্রদানের কথা থাকলেও সকল ইউনিয়ন পরিষদ যথাযথভাবে তা প্রদান করতে সক্ষম নয়। এজন্য ইউনিয়ন পরিষদকেও শক্তিশালী করা হচ্ছে। যথাযথ সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করতে পারলে স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাও বাড়বে। 
উল্লেখ্য, প্রকল্প এলাকার অন্তর্ভুক্ত ২৭টি জেলার ১২৮টি উপজেলার ১ হাজার ৮০টি ইউনিয়নে প্রকল্পের চলমান কার্যক্রমে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ সংশ্লিষ্ট উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং 
উপ-পরিচালক, স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে গ্রাম আদালত কার্যকর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
#
হাসান/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৪৫০
 
দুই কোটি নারী উদ্যোক্তা জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে
                                             --- কামরুন নাহার
 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, দুই কোটি নারী উদ্যোক্তা জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। সমাজের দুঃস্থ ও বেকার নারীরা আজ উদ্যোক্তা হিসেবে সফল। তিনি বলেন, উদ্যোক্তা এ সকল নারীরা এ দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে গতিশীল করেছে।
সচিব আজ নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি পণ্য নিয়ে ঢাকায় বেইলি রোডে জাতীয় মহিলা সংস্থার প্রাঙ্গণে ৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান অধ্যাপক মমতাজ বেগম, নির্বাহী পরিচালক জাহানারা বেগম ও প্রকল্প পরিচালক নুরুন নাহার হেনা উপস্থিত ছিলেন।
কামরুন নাহার বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধিসহ নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে দেশের নারী উদ্যোক্তারা যেন দক্ষতার সাথে পণ্য বিপণন করতে পারে মন্ত্রণালয় সে লক্ষ্যে কাজ করছে।
পরে সচিব মেলার বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন ও উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলেন, মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের ৩৫টি স্টল রয়েছে। এসব স্টলে শাড়ি, থ্রিপিস, গৃহসজ্জার সামগ্রী, বিছানার চাদর, কুশন কভার, নকশিকাঁথা, মাটির তৈজসপত্র, নানা ধরনের হস্তশিল্পসহ খাদ্যসামগ্রী রয়েছে। মেলা প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
#
আলমগীর/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৪৪৯
 
পাটখাতের সমস্যা সমাধানে সরকার সচেষ্ট
                         --- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী 
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল) :
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক বলেছেন, ‘দেশীয় সংস্কৃতি ধারণ ও পরিবেশবান্ধব পাটজাত সামগ্রীর ব্যবহার বৃদ্ধি করার মাধ্যমে পাটের সোনালি সুদিন ফিরিয়ে এনেছে সরকার। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০ শতভাগ ও সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করা হয়েছে। পাটশিল্পে সরকারের সুদক্ষ নেতৃত্বে ও পরিচালনায় এ খাতে প্রাণের সঞ্চার করেছে। এ অগ্রযাত্রাকে ধরে রাখতে সরকার দেশের অভ্যন্তরে ১৯টি পণ্য মোড়কীকরণের ক্ষেত্রে পাটের ব্যাগ ব্যবহার বাধ্যতামূলক  করেছে। কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশের অভ্যন্তরে পাটপণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি, পাটের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ ও পরিবেশ রক্ষাসহ পাটখাতের সমস্যা সমাধানে সরকার সচেষ্ট রয়েছে।’
আজ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পাটখাতের সাথে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠককালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব আবু বকর সিদ্দিক, বিজেএমসি’র চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাসিম, জেডিপিসি’র নির্বাহী পরিচালক রিনা পারভীন, পাট অধিদপ্তর, বিজেআরআই, বিজেএমএ, বিজেএসএ, বিজেজিএ, বাংলাদেশ জুট স্পির্নার্স এসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পাটখাতে বিভিন্ন সমস্যা, সম্ভাবনা, উন্নয়ন পরিকল্পনা ও এর বাস্তবায়ন অগ্রগতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে পাট ও বস্ত্রখাতের রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণ, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, পরিবেশ রক্ষা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ, সুখী, উন্নত জাতিতে পরিণত করা এবং বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরো সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে এ মন্ত্রণালয় সফল হবে। 
#
সৈকত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৪৮
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির  বৈঠক
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল):
একাদশ জাতীয় সংসদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২য় বৈঠক কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটি সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, মোঃ শহিদুল ইসলাম, ছোট মনির, নাজমা আকতার, শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
 
বৈঠকে  “ঞযব ঈৎঁবষঃু ঃড় অহরসধষং অপঃ, ১৯২০ (অপঃ ঘ০. ১ ড়ভ ১৯২০) রহিতক্রমে উহার বিধানাবলি বিবেচনাক্রমে সময়ের চাহিদার প্রতিফলনে নতুন আইন প্রণয়নকল্পে আনীত বিল, (প্রাণিকল্যাণ বিল, ২০১৯)” নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আলোচনা শেষে বিলটি অধিকতর যুগপোযোগী করার লক্ষ্যে সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধনের জন্য জাতীয় সংসদে পরীক্ষাপূর্বক চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রয়নের উদ্দেশ্যে সময় বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
 
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রাণিকল্যাণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
নীলুফার/অনসূয়া/সেলিনা/কুতুব/২০১৯/১৫৫৭ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                  নম্বর :  ১৪৪৭
স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া
 
ঢাকা, ২৬ চৈত্র (৯ এপ্রিল) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে বৈশাখি শোভাযাত্রা, কুইজ প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও লোকজ মেলা আয়োজন কর্মসূচি বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপজেলা প্রশাসন, শিল্পকলা একাডেমি এবং জেলা-উপজেলার সকল দপ্তর/সংস্থার সমন্বয়ে এ দিবসটি পালনের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে।
 
সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নি¤েœর স্লোগানটি স্ক্রল আকারে প্রচার করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
 
মূল বার্তা:                                                                      
‘পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ উদ্যাপন উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় বৈশাখি শোভাযাত্রা, কুইজ প্রতিযোগিতা, বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও লোকজ মেলা আয়োজন’।
 
#
অনসূয়া/রবি/কুতুব/২০১৯/১৫৫৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৪৬
ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার পেলো বাংলাদেশ
ঢাকা, ২৭ চৈত্র (১০ এপ্রিল):
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বের অন্যতম সম্মানজনক ‘ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার-২০১৯’ এর ১টি উইনার এবং ৮টি চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অবদান রাখায় এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এটি আইসিটি ক্ষেত্রে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার। 
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি  বিভাগের অধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) এর ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিজিটাল আর্কিটেকচার এবং ই- গভর্ন্যান্স ইন্টার অপারেবিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক’ প্রকল্প এই উইনার পুরস্কার পায়। ডব্লিউএসআইএস অ্যাকশন লাইন ক্যাটাগরি-৬ এর এনাব্লিং এনভায়রনমেন্ট ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কারটি প্রদান করা হয়।
৯ এপ্রিল মঙ্গলবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ডব্লিউএসআইএস এর অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে ডব্লিউএসআইএস এর কো-চেয়ারম্যান, আইটিইউ এর মহাসচিব হাউলিন ঝাউয়ের নিকট থেকে উইনার পুরস্কার গ্রহণ করেন ডব্লিউএসআইএস ফোরামের চেয়ারম্যান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক। এ সময় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলমসহ ডব্লিউএসআইএস-এ যোগদানকারী বাংলাদেশের অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এবার ডব্লিউএসআইএস পুরস্কারের জন্য সারা বিশ্ব হতে ১১৪০ টি আবেদন পড়ে। এতে প্রথম ধাপেই বাদ হয়ে যায় অনেক দেশ। এরপর দ্বিতীয় বাছাই-মূল্যায়নে থাকে ৪৯২টি প্রকল্প। প্রকল্পগুলো পরে সারা বিশ্বের ভোটাভুটির জন্য উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। সেখানে ২০ লাখ ভোটে, তালিকায় আসে ৯০ টি প্রকল্প। এরমধ্যে ৭২ টি প্রকল্প চ্যাম্পিয়ন হয়। যেখানে বাংলাদেশ পায় ৮টি। ১৮ টি প্রকল্প হয় উইনার, এর মধ্যে বাংলাদেশ পায় একটি। উইনার পুরস্কার পাওয়া ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিজিটাল আর্কিটেকচার এবং ই-গভর্ন্যান্স ইন্টার অপারেবিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক’ প্রকল্পও চ্যাম্পিয়ন পুরস্কারের তালিকায় রয়েছে।
বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘের বহুমাত্রিক অংশীদারদের প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে দ্যা ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্যা ইনফরমেশন সোসাইটি বা ডব্লিউএসআইএস। এই ফোরাম বিশ্বের সবচেয়ে বড় তথ্য প্রযুক্তিভিত্তিক উন্নয়নকেন্দ্রিক কমিউনিটির সম্মেলন। ফোরামের এবারের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে, ‘টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি’।
#
 
শহিদুল/অনসূয়া/রবি/সেলিনা/শামীম/২০১৯/১৫০৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                             <
Todays handout (8).docx Todays handout (8).docx