Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০১৯

তথ্যবিবরণী 8/6/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২১৭৬ 
বাংলাদেশ আজ খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশ
  ---কৃষিমন্ত্রী
 
মৌলভীবাজার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
 
বর্তমান সরকার কৃষকের সরকার। সর্বদা কৃষকের পাশে থাকে বলেই খাদ্য ঘাটতির দেশ আজ খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে রোল মডেল। কৃষিকে লাভজনক করাই এ সরকারের একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার। কৃষিকে যান্ত্রিকী, আধুনিকী ও বাণিজ্যিকীকরণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে।
 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ মৌলভীবাজার সার্কিট হাউজে জেলার কৃষি মন্ত্রণালয়াধীন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। 
 
বোরো মৌসুমে সার/বীজসহ কৃষি উপকরণে সরকার প্রণোদনা প্রদান ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, উন্নত ধানের জাত এবং অনুকূল আবহাওয়া থাকায় আশাতীত উৎপাদন হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।
 
মন্ত্রী বলেন, কৃষিকে লাভজনক করতে হলে এর যান্ত্রিকীকরণ করতেই হবে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণের দায়িত্ব সরকারের। মাঠ পর্যায় আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। যার যা দায়িত্ব বিচক্ষণতার সাথে আন্তরিকতা নিয়ে সর্বোপরি দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, সরকার যান্ত্রিকীকরণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রণোদনার ৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে। প্রয়োজনে প্রণোদনা আরো বৃদ্ধি করা হবে।
 
 
#
গিয়াস/ইসরাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১৩৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২১৭৫
 
হাসপাতালে বোমাসদৃশ বস্তুর তদন্ত প্রয়োজন
         ---তথ্যমন্ত্রী
 
চট্টগ্রাম, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেট্রোল বোমাসদৃশ বস্তু পাওয়া গেছে- একথা সত্য। তবে প্রশ্ন হচ্ছে সেখানে এই বস্তু কোথা থেকে এলো ? কারাইবা পেট্রোল বোমাসদৃশ বস্তু রেখে গেল ? এর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।’
 
আজ নগরীর সিরাজদ্দৌলা রোড দেওয়ানজী পুকুরপাড়স্থ বাসভবনে তথ্যমন্ত্রী সংবাদকর্মীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। মতবিনিয়কালে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘পেট্রোল বোমা নিয়ে যারা কাজ করে তারাই এটা ভালো বলতে পারবে। পেট্রোল বোমার সাথে বিএনপি ভালো পরিচিত। তারা বিগত সময়ে এ দেশে পেট্রোল বোমা সন্ত্রাস চালিয়ে শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। দেশের হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করেছে। এই বিএনপির পেট্রোল বোমা রাজনীতি সম্পর্কে জনসাধারণ জানে।’
 
তথ্যমন্ত্রী, ‘বেগম খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে পূর্ব থেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছেন। তাকে সেখানে চিকিৎসা না করানোর বিষয় নিয়ে বিএনপি অনেক কিছু করেছে। এখন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে পেট্রোল বোমাসদৃশ বস্তু পাওয়ার বিষয়টি তাদের কোনো পরিকল্পনা কি-না সেটাও ভাববার বিষয়। এ ব্যাপারে তদন্ত হওয়ার প্রয়োজন আছে। তদন্তে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসবে।’
 
ঈদের দিন খালেদা জিয়ার সাথে নেতাকর্মীদেরকে দেখা করতে না দিয়ে কারা কর্তৃপক্ষ জেল কোড অমান্য করেছে- বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলামের এমন অভিযোগের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন খালেদা জিয়ার সাথে পরিবারের সাত জন সদস্য দেখা করেছেন। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। তারা সেখানে অনেকক্ষণ ছিলেন। এখানে জেল কোড অমান্যের প্রশ্ন অবান্তর। তাছাড়া মীর্জা ফখরুল ইসলাম সাহেব তো আর খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য নন।
 
#
আকরাম/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২১৭৪ 
 
প্যারিসে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের সুরক্ষা ও প্রসার শীর্ষক কনভেনশনে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
বুরকিনা ফাসোর সংস্কৃতি ও পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ প্যারিসে ইউনেস্কো সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের সুরক্ষা ও প্রসার শীর্ষক ২০০৫ কনভেনশনের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের সম্মেলনের (৫-৭ জুন, ২০১৯) শেষ দিনে বিভিন্ন সেশন, সভা ও পার্শ্ব বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী সুইডেনের উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ঝওউঅ এর অর্থায়নে 'জবংযধঢ়রহম ঈঁষঃঁৎধষ চড়ষরপরবং ভড়ৎ ঃযব চৎড়সড়ঃরড়হ ড়ভ ঋঁহফধসবহঃধষ ঋৎববফড়সং ধহফ ঃযব উরাবৎংরঃু ড়ভ ঈঁষঃঁৎধষ ঊীঢ়ৎবংংরড়হং' শীর্ষক প্রকল্পের জন্য নির্বাচিত দেশসমূহের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সভায় অংশগ্রহণ করেন।
 
প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ ২০০৫ কনভেনশন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ করার সক্ষমতা অর্জন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী জানান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ঢাকাস্থ ইউনেস্কো কার্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আগামী জুলাই ২০১৯ থেকে বাংলাদেশে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। এ প্রকল্পে সরকারি কর্মকর্তা ছাড়াও সুশীল সমাজসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যা সংস্কৃতি বিষয়ক নীতি নির্ধারণ ও পরিবীক্ষণ পদ্ধতি নির্ধারণে ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
 
তাছাড়া সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রতিমন্ত্রী বুরকিনা ফাসোর সংস্কৃতি ও পর্যটন বিষয়ক মন্ত্রী এবং ২০০৫ কনভেনশনের সদস্য রাষ্ট্রের ৭ম সম্মেলনের জন্য নির্বাচিত সভাপতি আবদুল করিম সাঙ্গোর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। মন্ত্রীরা দুই দেশের সাংস্কৃতিক উপকরণ ও বৈচিত্র্য নিয়ে আলোচনা করেন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংস্কৃতি বিনিময়কেন্দ্রিক একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়ে তাঁরা আগ্রহ প্রকাশ করেন।
 
 
#
ফয়সল/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ২১৭৩

কৃষি শুমারি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :

   

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষি শুমারি-২০১৯ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          ‍“বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতি দশ বছর পর কৃষি শুমারি পরিচালনা করে থাকে। দেশে ৬ষ্ঠ বারের মতো ‘কৃষি শুমারি-২০১৯’ আরম্ভ হচ্ছে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত এবং এ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থাকে একটি দক্ষ, পেশাদারী ও শাক্তিশালী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো তখন থেকেই দেশের জনশুমারি (আদমশুমারি), কৃষিশুমারি, অর্থনৈতিক শুমারি, শিল্প পরিসংখ্যান, জাতীয় আয়-ব্যয় পরিসংখ্যান, শ্রম শক্তি জরিপ, পরিবীক্ষণ জরিপ প্রভৃতির মতো জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করে আসছে। আমরা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সকল কার্যক্রমকে আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করেছি। দেশের আপামর জনসাধারণের জন্য তথ্যপ্রাপ্তি সহজতর করেছি। আমরা বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচির সুফল মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি।

          আমি আশা করি, কৃষি শুমারির মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার-২০১৮, রূপকল্প-২০২১, পঞ্চ-বার্ষিকী পরিকল্পনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-২০৩০ প্রভৃতি অর্জন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

          আমি এ শুমারি কার্যক্রমের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

 

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

আশরাফুল/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ২১৭২
কৃষি শুমারি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ কৃষি শুমারি-২০১৯ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী দিয়েছেন :
 
‘‘বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘কৃষি (শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ) শুমারি-২০১৮’ প্রকল্পের উদ্যোগে মাঠ পর্যায়ে শুমারির মূল তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি এ প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।  
 
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথ ধরে বর্তমান সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণ, সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং নিয়মিত তথ্যের চাহিদা পূরণের নিমিত্ত কৃষি শুমারি ২০১৯ পরিচালনা একটি সময়োচিত ও কার্যকর পদক্ষেপ বলে আমি মনে করি।
 
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি নিবিড়ভাবে জড়িত। দেশের মোট জনশক্তির ৪০ শতাংশের বেশি কৃষি পেশায় নিয়োজিত। তাই জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নে কৃষি খাতের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ লক্ষ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগাধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতি দশ বছর অন্তর কৃষি শুমারি পরিচালনা করে থাকে। কৃষি শুমারি পরিচালনার মাধ্যমে কৃষি খানার সংখ্যা, খানার আকার, ভূমির ব্যবহার, কৃষির প্রকার, শস্যের ধরন, চাষ পদ্ধতি, গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগির সংখ্যা, কৃষি ক্ষেত্রে নিয়োজিত জনবল সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। আমি আশা করি, এ ধরনের সংগৃহীত তথ্য বৃহত্তর কৃষি খাতের উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণ এবং অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে বেঞ্চমার্ক তথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হবে এবং সরকারের বহুবিধ উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
 
আমি বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘কৃষি (শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ) শুমারি-২০১৮’ প্রকল্পের সার্বিক সফলতা কামনা করছি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক’’
#
ইমরানুল/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                             Number : 2171

PM’s Message on World Accreditation Day

Dhaka, 8 June :

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occassion of the World Accreditation Day 2019 :

            "I am happy to know that Bangladesh Accreditation Board (BAB) is going to observe 'World Accreditation Day' on 9 June 2019. The main theme of the day this year- 'Accreditation: Adding Value to Supply Chains'- is suitably connected to the context of recent industrial development of Bangladesh.

            In free market economy, products and services reach to the buyers and consumers ends through the supply-chain system. An effective system ensures delivery of quality products and services to the end users at reasonable prices in time. The system is increasingly becoming multifaceted and complex owing to change of taste and demand of the buyers and consumers, regulatory guidelines and innovative goods and services. As a result, achieving confidence of buyers and consumers through providing them with quality goods and services at a reasonable price in the growing global competitive market is becoming a major challenge for the entrepreneurs.

            Providing quality goods and services at all levels of the supply chain is one of the prerequisites for achieving confidence of buyers and consumers. For this, an effective and trusted Quality Management System is essential. In this context, the accreditation system is being considered as an important tool throughout the world. This process is regarded as reliable and accepted method for evaluating the technical competency and impartiality of the management system.

            To make Bangladesh an industrialized middle income country by the year 2021 and a developed one by the year 2041 is one of the main targets of our government. In order to achieve this goal, Bangladesh is moving faster towards quality industrialization. At present, the world's most environment-friendly products are being produced in our local industry. These products are widely appreciated both at home and abroad. As a result, our export income is increasing and living standards of the people are improving gradually, I am confident that we would be able to reach the desired destination of industrialization within a short span of time.

            I am optimistic that the Bangladesh Accreditation Board will make a positive contribution to strengthen Bangladesh's position in the export market by setting standards on quality, developing national quality infrastructure and building sustainable supply chains in the upcoming days.

            I wish all successes of the programs taken in connection with observance of the World Accreditation Day-2019.

              Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever.”

#

Imrul/Israt/Rahat/Sanjib/Abbas/2019/1705 Hours

Handout                                                                                                        Number : 2170

President’s Message on World Accreditation Day

Dhaka, 8 June :

            President Abdul Hamid has given the following message on the occassion of the World Accreditation Day 2019 :

"I am very glad to know that Bangladesh Accreditation Board (BAB) is going to celebrate 'World Accreditation Day 2019' in a befitting manner as elsewhere in the world.

Accreditation plays a pivotal role in ensuring supply chain for products and services especially in the context of socio-economic development and globalization. It also confirms the quality of products, process and services for producers, exporters, importers, businessmen and customers. Effective selection of sustainable supplier makes business maximum benefit, not only in terms of financial stability but also of Corporate Social Responsibility (CSR) and ethical practices. It also effects on profitability, brand reputation and customer loyalty. The theme of this year 'Accreditation: Adding Value to Supply Chains' is very appropriate in this regard.

               Accreditation, as an independent evaluation of conformity assessment body against recognized standards, ensure their impartiality, competence and consistency. As a result, it establishes credibility and trustworthy information about goods and services among the consumers. The present government is implementing massive development programmes to turn Bangladesh into a developed country by the year 2041. To achieve the target, we have to put massive efforts in developing our living standard and make progress in the human development index. I hope Bangladesh Accreditation Board along with concerned government agencies and business communities will take joint venture to achieve confidence of everyone from producer to consumer level.

I wish 'World Accreditation Day 2019' a grand success.

 

Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."

#

Imranul/Israt/Rahat/Sanjib/Abbas/2019/1700 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ২১৬৯

বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :  

   

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          ‍“শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) উদ্যোগে ৯ জুন ২০১৯ ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস’ উদ্‌যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। বাংলাদেশে শিল্পায়নের বর্তমান প্রেক্ষাপটে দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য 'Accreditation: Adding Value to Supply Chains' অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

          মুক্তবাজার অর্থনীতিতে পণ্য ও সেবা সাপ্লাই চেইনের মাধ্যমে ক্রেতা এবং ভোক্তার কাছে পৌঁছায়। যৌক্তিক মূল্যে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা ক্রেতা ও ভোক্তা সাধারণের কাছে সময়মতো পৌঁছে দিতে সাপ্লাই চেইনের ভূমিকা অপরিসীম। ক্রেতা ও ভোক্তার রুচি ও চাহিদার পরিবর্তন, বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণমূলক শর্তাবলী আরোপ এবং নতুন পণ্য ও সেবা উদ্ভাবনের ফলে সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনা ক্রমশই বহুমুখী এবং জটিল আকার ধারণ করছে। ফলে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে গুণগতমান বজায় রেখে যৌক্তিক মূল্যে পণ্য ও সেবা সরবরাহ করে ক্রেতা ও ভোক্তাদের আস্থা অর্জন উদ্যোক্তাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে।

          সাপ্লাই চেইনের প্রতিটি স্তরে পণ্য ও সেবার গুণগতমানের নিশ্চয়তা বিধান ক্রেতা ও ভোক্তা সাধারণের আস্থা অর্জনের অন্যতম পূর্বশর্ত। এর জন্য একটি কার্যকর এবং নির্ভরযোগ্য মান ব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। এক্ষেত্রে অ্যাক্রেডিটেশন পদ্ধতি বিশ্বব্যাপী একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে এবং মান ব্যবস্থাপনার কারিগরি সক্ষমতা এবং নিরপেক্ষতা মূল্যায়নে একটি নির্ভরযোগ্য ও স্বীকৃত পদ্ধতি হিসেবে অবদান রাখছে।

          ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি শিল্পসমৃদ্ধ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করাই আমাদের সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। এ লক্ষ্য অর্জনে গুণগত শিল্পায়নের পথে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে চলছে। দেশীয় শিল্প কারখানায় এখন বিশ্বমানের পরিবেশবান্ধব শিল্পপণ্য উৎপাদিত হচ্ছে। এসব পণ্য দেশ-বিদেশে ব্যাপকহারে সমাদৃত হচ্ছে। এর ফলে আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে এবং জনগণের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত রেখে আমরা অচিরেই শিল্পায়নের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে যেতে সক্ষম হব বলে আমি আশাবাদী।

          আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড মান বিষয়ক নীতি নির্ধারণ, জাতীয় মান অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং টেকসই সাপ্লাই চেইন গড়ে তোলার মাধ্যমে রপ্তানি বাণিজ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সুসংহত করতে আগামী দিনেও ইতিবাচক অবদান রাখবে।

          আমি বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৯ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।

  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

আশরাফুল/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২১৬৮  
বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :    
‘‘বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৯’ উদ্যাপন করছে জেনে আমি আনন্দিত।
বিশ্বায়নের এ যুগে পণ্য ও সেবা সরবরাহ শৃঙ্খলে এ্যাক্রেডিটেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমদানি-রপ্তানিকারক, ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের জন্য এ্যাক্রেডিটেশন পণ্য এবং সেবার মানের নিশ্চয়তা প্রদান করে থাকে। ব্যবসা বাণিজ্যে টেকসই যোগানদাতা নির্বাচিত হলে সামাজিক দায়বদ্ধতার পাশাপাশি নৈতিক অনুশীলন সুনিশ্চিত হয়। ফলে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পণ্য ও সেবার মূল্য নির্ধারণে সর্বোচ্চ সুবিধা পেয়ে থাকে এবং পণ্য ও সেবার লভ্যাংশ, ব্র্যান্ডিং ইমেজ ও ক্রেতাদের মধ্যে বিশ্বস্ততা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পায়। বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবসে এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘অপপৎবফরঃধঃরড়হ: অফফরহম ঠধষঁব ঃড় ঝঁঢ়ঢ়ষু ঈযধরহং’ এ প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
স্বাধীন চিন্তাশীল কার্যাবলীর মাধ্যমে এ্যাক্রেডিটেশন সাদৃশ্য মূল্যায়নকারী প্রতিষ্ঠানের নিরপেক্ষতা, সাদৃশ্য সক্ষমতা ও সামঞ্জস্যতা নিশ্চিত করে। ফলে পণ্য ও সেবার ক্ষেত্রে ভোক্তার আস্থা অর্জিত হয়। বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করতে বর্তমান সরকার ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। উন্নত দেশের স্বীকৃতি পেতে আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ও মানব উন্নয়ন সূচকে অগ্রগতি অর্জনে সচেষ্ট থাকতে হবে। উৎপাদক থেকে শুরু করে ভোক্তা পর্যায়ে সকলের আস্থা অর্জনে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও ব্যবসায়িক সম্প্রদায়সহ সংশ্লিষ্ট সকলে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করবেন- এ প্রত্যাশা করি। 
আমি ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরানুল/ইসরাত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon