Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ এপ্রিল ২০১৬

তথ্যবিবরণী ৩০ এপ্রিল ২০১৬

Handout                                                                                                     Number : 1456

 

Pahela Boisakh  celebrated in Yangon

 

Yangon (Myanmar), April 30:

 

Bangladesh Embassy celebrated Pahela Boisakh and Thingyan (Burmese new year) together in Yangon on April 29-30. This was the first time that Bangladesh Embassy celebrated two important cultural festivities of the two countries jointly to depict cultural commonalities among their people and ethnicities.

 

The Pohela Boisakh and Baisabi as it is often called to collectively mean Boishuk, Sangran and Biju festivals in the hills of Bangladesh coincide with Thingyan (water festival) in Myanmar. The celebration titled 'Rhythms and Tunes of the Hills of Bangladesh' primarily featured performance by a cultural troupe from the Khudra Nrigosthir Sangskritik Institute of Bandarban. The artists were mostly from the Marma community, known as Marmagyi in Myanmar, while there were Chakma, Tripura and Tanchangya performers too.

 

Along with dance and songs from ethnic communities, the two day cultural fest also included traditional performances by expatriate Bangladeshis to welcome Pahela Boisakh.

 

On April 29, the invitees mostly were from Bangladesh expatriate community.  The second day was dedicated for Myanmar friends and international community.

 

Chief Patron of NLD U Tin Oo and Chief Minister of Yangon U Phyo Min Thein graced the occasion. Yangon Region Ministers, Secretary of the Foreign Relations Committee of the Parliament U Bo BoOo, prominent leader of 88-Generation U KoKoGyi, political leaders, media and cultural personalities, educationists and other elites of Yangon were present. Besides, a number of resident Ambassadors and diplomats participated in the celebration. Ambassador Sufiur Rahman handed over floral bouquet and certificate of appreciation to the performers.

 

#

 

Afraz/Mosharaf/Selim/2016/2100 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১৪৫৫

সরকার কৃষিক্ষেত্রে বিপস্ন্লব ঘটিয়েছে
                -- মৎস্য প্রতিমন্ত্রী

খুলনা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল):

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, কৃষিই এদেশের অর্থনীতির প্রধান ভিত্তি। সরকার কৃষিক্ষত্রে বিপস্ন্লব ঘটিয়েছে। দেশের কৃষকরাও খুদে বিজ্ঞানী। 

    প্রতিমন্ত্রী আজ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপিস্ন্লনের বিশ বছরপূর্তি এবং রি-ইউনিয়ন-২০১৬ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের নানামুখী উদ্যোগের কারণে দেশে কৃষিতে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে। কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনীতি সুদৃঢ় করার পাশাপাশি সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, কৃষিই হচ্ছে মানবসেবা, কৃষিই সমৃদ্ধি। অতীতে খাদ্যে ঘাটতি ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর ঘাটতি মিটিয়ে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে বিদেশে রফতানি করছে। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপ্লিস্নন গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কৃষি গ্রাজুয়েটদের দক্ষতা অর্জন করে আত্মকর্মসংস'ানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। নতুন নতুন টেকনোলজি উদ্ভাবন করে দেশের উন্নয়নে কাজে লাগাতে প্রতিমন্ত্রী কৃষিবিদদের আহ্বান জানান। 

    এগ্রোটেকনোলজি ডিসিপিস্ন্লনের প্রধান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ বশীর আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান, ট্রেজারার খান আতিয়ার রহমান, খুলনা কৃষি সমপ্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আবদুল লতিফ এবং  খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. নাজমুল আহসান বক্তব্য রাখেন।
        
#

সুলতান/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২০৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১৪৫৪

সরকার বিজ্ঞানমনস্ক শিড়্গা ব্যবস'া বাসত্মবায়ন করছে
                          -- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ), ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল):

    নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ইউসুফগঞ্জ স্কুল এন্ড কলেজের ৫০ বছরপূর্তি উৎসবে প্রাক্তন ও নবীন শিড়্গার্থীদের পদচারণা এক মিলনমেলায় পরিণত হয়। এ উপলড়্গে আজ দিনব্যাপী স্মৃতিচারণ, আলোচনা, আড্ডা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপসি'ত ছিলেন।

    প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ সভাপতি সৈয়দা ফেরদৌসী আলম নীলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য গোলাম দসত্মগীর গাজী, বীরপ্রতীক, রাজধানী উন্নয়ন কর্র্তৃপড়্গের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, শিল্পপতি নুরম্নজ্জামান খাঁন ও কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যড়্গ আব্দুল হালিম মিয়া।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার আধুনিক বিজ্ঞানমনস্ক ও তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ শিড়্গাব্যবস'া বাসত্মবায়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যমআয়ের দেশে রূপানত্মর করবে। এ ব্যাপারে প্রতিটি শিড়্গা প্রতিষ্ঠানের শিড়্গক, অভিভাবক ও শিড়্গার্থীসহ সংশিস্নষ্ট সকলকে সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করতে হবে। তিনি রূপগঞ্জের ইউসুফগঞ্জ কলেজের সার্বিক উন্নয়নে বিশেষ প্রকল্প গ্রহণের ঘোষণা দেন।

#

আহসান/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১৪৫৩

সংসদের এসপিসিপিডি প্রকল্পের মতবিনিময় সভা

ঢাকা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল):

ইউএনএফপিএ’র অর্থায়নে জাতীয় সংসদ সচিবালয় কর্তৃক বাসত্মবায়নাধীন ঝঃৎবহমঃযবহরহম চধৎষরধসবহঃ'ং ঈধঢ়ধপরঃু রহ ওহঃবমৎধঃরহম চড়ঢ়ঁষধঃরড়হ ওংংঁবং রহঃড় উবাবষড়ঢ়সবহঃ (ঝচঈচউ) প্রকল্পের আওতায় ইধহমষধফবংয অংংড়পরধঃরড়হ ড়ভ চধৎষরধসবহঃধৎরধহং ড়হ চড়ঢ়ঁষধঃরড়হ ধহফ উবাবষড়ঢ়সবহঃ (ইঅচচউ)  এর অধীন গঠিত তিনটি সাব-কমিটির মাতৃস্বাস'্য উন্নয়ন ও নিরাপদ প্রসব নিশ্চিতকরণ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও যুব উন্নয়ন বিষয়ে এক মতবিনিময় সভা আজ সংসদভবনের মিডিয়া সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।  

জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে মতবিনিময়সভায় জাতীয় সংসদের হুইপ মো. শাহাব উদ্দিন, সংসদ সদস্য বেগম রেবেকা মমিন, মো. হাবিবে মিলস্নাত, এডভোকেট সানজিদা খানম ও উম্মে কুলসুম স্মৃতি উপসি'ত ছিলেন। 

 মতবিনিময় সভায় চিফ হুইপ বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে জনসংখ্যার ড়্গেত্রে উবসড়মৎধঢ়যরপ উবারফবহফ এর সুবিধা রয়েছে। বর্তমানে জনসংখ্যার বিপুল অংশ তরম্নণ। এ অবস'া ২০১৩ সাল থেকে শুরম্ন হয়েছে, যা চলবে ২০৪০ সাল পর্যনত্ম। প্রয়োজনীয় শিড়্গা ও কারিগরি প্রশিড়্গণের মাধ্যমে যুবকদের মানব সম্পদে পরিণত করতে পারলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। তিনি বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ এবং মাতৃস্বাস'্য উন্নয়ন ও নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত করতে  মিডিয়াকে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। 

সংসদ সদস্য হাবিবে মিলস্নাত একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস'াপনার মাধ্যমে মাতৃমৃত্যু, মাতৃস্বাস'্য ও বাল্য বিবাহের একটি সচিত্র প্রতিবেদন তুলে ধরেন। 

#

ইনামুল/আফরাজ/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১৪৫২
ঈশ্বরদীতে গম সংগ্রহ অভিযান উদ্বোধন করলেন ভূমিমন্ত্রী
পাবনা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল):
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, কৃষক ও শ্রমিকের ভাগ্যোন্নয়নে যেখানে সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে, সেখানে প্রতারক সিন্ডিকেট বাহিনী অপকর্ম চালিয়ে যাবে তা হতে পারে না। তিনি বলেন, কৃষক, শ্রমিকের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে সরকার কারো কাছে জিম্মি হবে না।
মন্ত্রী আজ পাবনার ঈশ্বরদী এলএসডি সংরড়্গণ ও চলাচল কর্মকর্তার কার্যালয়ে অভ্যনত্মরীণ গম সংগ্রহ ২০১৬ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন। 
    ভূমিমন্ত্রী বলেন, যেখানে সরকার বেতন বাড়িয়ে কর্মচারী-কর্মকর্তাদের দুর্নীতি কমাতে চাচ্ছে, সেখানে কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা প্রকিউরমেন্টের গম, চাল সংগ্রহে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটদের সহায়তা করছে। 
    মন্ত্রী বলেন, সরকার দেশের কৃষক ও শ্রমিকদের ভাগ্যোন্নয়নে যেখানে ভর্তুকি দিচ্ছে সেখানে প্রতারকরা তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাবে তা হতে পারে না। সরকার গমের বর্তমান বাজার দরের চেয়েও বেশি দরে সাধারণ কৃষকের কাছ থেকে গম কিনছে। মন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, সিন্ডিকেট বাণিজ্য চলবে না, চলতে দেয়া হবে না। ঘুষ, দুর্নীতি বন্ধের জন্যই সরকার কৃষকদের জন্য ১০ টাকায় ব্যাংক একাউন্ট করেছে। সরাসরি কৃষকদের একাউন্টে গম বিক্রির টাকা চলে যাবে।  
    তিনি কৃষকদের কাছে তাদের ন্যায্য পাওনা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সংশিস্নষ্টদের নির্দেশ দেন। অভ্যনত্মরীণ গম সংগ্রহ ২০১৬ অভিযানে ৩১ মে পর্যনত্ম সরকার ঈশ্বরদীতে ১ হাজার ৬৩১ মেট্রিক টন গম প্রতি কেজি ২৮ টাকা দরে কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে। যার মধ্যে ঈশ্বরদী খাদ্য গুদামে ৮১৬ মেট্রিক টন এবং মুলাডুলি খাদ্য গুদামে ৮১৫ মেট্রিক টন গম সংগ্রহ করা হবে। 
    ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিল মাহমুদ, উপজেলা চেয়ারম্যান মখলেছুর রহমান মিন্টু, পাবনা জেলা জজকোর্টের পিপি এডভোকেট আখতারম্নজ্জামান মুক্তা এবং ঈশ্বরদী খাদ্য গুদামের সংরড়্গণ ও চলাচল কর্মকর্তা মো. বোরহান উদ্দিন এসময় উপসি'ত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী পাবনা সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়সভায় সভাপতিত্ব করেন।
#
রেজুয়ান/আফরাজ/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :   ১৪৫১
জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে
                                      -- শিল্পমন্ত্রী
বোস্টন (যুক্তরাষ্ট্র), ৩০ এপ্রিলঃ

সরকারের সুশাসন ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতার ফলে এবছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনত্মব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে জনগণের মাথাপিছু আয় ১৪৬৬ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৯ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে উন্নয়নের মিরাকল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। 

যুক্তরাষ্ট্রে সফররত শিল্পমন্ত্রী গত ২৮ এপ্রিল বোস্টনে নিউ ইংল্যান্ড আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 

শিল্পমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের উদার শিল্প ও বিনিয়োগনীতির ফলে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট হবার পাশাপাশি দেশীয় বিনিয়োগের পরিমাণও উলেস্নখযোগ্য হারে বাড়ছে। ইউরোপ ও এশিয়ার উন্নত দেশের শিল্প উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধা চেয়েছেন। এ লক্ষ্যে সরকার  আগামী ১৫ বছরে ১০০টি ইকোনোমিক জোন গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করছে। এর মাধ্যমে ১ কোটি লোকের কর্মসংস'ান সৃষ্টির পাশাপাশি  অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয়ের টার্গেট রয়েছে। 

আমির হোসেন আমু বলেন, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশে প্রভূত অর্থনৈতিক উন্নতি সাধিত হলেও একটি কুচক্রী মহল বাংলাদেশের বিরম্নদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি বাধাগ্রসত্ম করতেই আনত্মর্জাতিক মদদে এ ধরনের চক্রানত্ম চলছে। এ বিষয়ে প্রবাসী বাঙালিদের সজাগ থাকতে হবে এবং যে কোনো ধরনের নেতিবাচক প্রচারণার বিরম্নদ্ধে প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে হবে। তিনি প্রবাসে বাংলাদেশের ব্রান্ডিং করতে ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য নিউ ইংল্যান্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। একইসাথে তিনি বাংলাদেশের উদীয়মান শিল্পখাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে প্রবাসী বাঙালিদের পরামর্শ দেন। 

নিউ ইংল্যান্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউসুফ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ড. সৈয়দ আবু হাসনাত এবং নিউ ইংল্যান্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল ইউসুফ বক্তব্য রাখেন। 
#

জলিল/আফরাজ/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১৪৫০

আইপিইউ এসেম্বলি আয়োজনে এমওইউ স্বাড়্গরিত

লন্ডন (যুক্তরাজ্য), ৩০ এপ্রিল:

     বাংলাদেশ ও ইন্টারপার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) এর মধ্যে একটি মেমোরেন্ডাম অভ্‌ আন্ডারস্ট্যান্ডিং (এমওইউ) স্বাড়্গরিত হয়েছে। এ এমওইউ অনুযায়ী ২০১৭ সালে আইপিইউয়ের ১৩৬তম এসেম্বলি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। 

বাংলাদেশের পড়্গে জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং আইপিইউয়ের পড়্গে মহাসচিব মার্টিন চুংগুং (গধৎঃরহ ঈযঁহমমঁহম) গতকাল লন্ডনের হাউজ অভ্‌ লর্ডসে এ এমওইউ স্বাড়্গর করেন। 

আইপিইউ এসেম্বলিতে বিশ্বের ১৬৮টি দেশের স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, সংসদ সদস্য ও কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করে থাকেন। ২০১৭ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য আইপিইউ সম্মেলনে দুই সহস্রাধিক বিদেশী প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। 

বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে আইপিইউয়ের সদস্য পদ লাভ করে। বাংলাদেশের সাবের হোসেন চৌধুরী আইপিইউয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট। 

#

মোতাহের/আফরাজ/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৬৫০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১৪৪৯

শিড়্গার মানোন্নয়নে নিবেদিতপ্রাণে দায়িত্ব পালনের আহ্বান শিড়্গামন্ত্রীর

ঢাকা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল):

    শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, কলেজ ও সমপর্যায়ের মাদ্রাসাসমূহে অনার্স মাস্টার্স কোর্স প্রবর্তন তৃণমূল পর্যায়ে গণমানুষের জন্য উচ্চশিড়্গার দ্বার উন্মুক্ত করেছে। কৃষক, শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের শিড়্গা অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে উচ্চশিড়্গা বিসত্মারে সরকারের এই মহৎ উদ্যোগ সফল করতে নিবেদিতপ্রাণে দায়িত্ব পালনের জন্য শিড়্গামন্ত্রী সংশিস্নষ্ট কলেজ ও মাদ্রাসার শিড়্গকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    শিড়্গামন্ত্রী আজ ঢাকায় ৩৩০টি সরকারি কলেজ, মাদ্রাসার অধ্যড়্গদের অংশগ্রহণে শিড়্গার মানোন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।

    শিড়্গামন্ত্রী বলেন, উচ্চশিড়্গা এদেশে একটি শ্রেণি-গোষ্ঠির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে গুটি কয়েক সরকারি কলেজে একেবারে সীমিত সংখ্যক বিষয়ে অনার্স কোর্স পড়ানো হতো। উচ্চশিড়্গা প্রসারে যুগানত্মকারী পদড়্গেপ হিসেবে সারাদেশে কলেজ পর্যায়ে বর্তমানে অনার্স কোর্স পড়ানো হচ্ছে। এজন্য প্রয়োজনীয় শিড়্গক নিয়োগ, শিড়্গক প্রশিড়্গণ ও অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। 

    মন্ত্রী উচ্চশিড়্গা প্রসারের সাথে সাথে শিড়্গার মান সমুন্নত রাখতে সর্বোচ্চ আনত্মরিকতা ও সততার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য সংশিস্নষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। 

    দিনব্যাপী কর্মশালায় শিড়্গার মানোন্নয়ন, পেশাগত দড়্গতা বৃদ্ধি, প্রশাসনিক বিধিবিধান, আর্থিক ব্যবস'াপনা বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে শিড়্গাসচিব মো. সোরহাব হোসেনও বক্তৃতা করেন। আলোচনায় অংশ নেন শিড়্গা মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. মোলস্না জালাল উদ্দিন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা অধিদপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান ও প্রফেসর মো. জুলফিকার রহমান, ঢাকা কলেজের অধ্যড়্গ প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন মোলস্না, রাজশাহী কলেজের অধ্যড়্গ প্রফেসর হাবিবুর রহমান এবং চট্টগ্রামের হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজের অধ্যড়্গ প্রফেসর অঞ্জন কুমার নন্দী।
#

সাইফুলস্নাহ/আফরাজ/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৬৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৪৪৮
মহান মে দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল) : 
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান মে দিবস উপলড়্গে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    ‘‘মহান মে দিবস শ্রমজীবী-মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক অবিস্মরণীয় দিন। এ দিবস উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মেহনতি মানুষের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করছি। তাঁদের জানাচ্ছি আনত্মরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
    ১৮৮৬ সালের এ দিনে আমেরিকার শিকাগো শহরে শ্রমিকরা আত্মাহুতি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন শ্রমজীবী মানুষের মৌলিক অধিকার। আমি তাদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। 
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন বঞ্চিত, মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘বিশ্ব আজ দু’ভাগে বিভক্ত, একদিকে  শোষক, আরেকদিকে  শোষিত- আমি  শোষিতের পড়্গে’। তিনি পরিত্যক্ত কল-কারখানা জাতীয়করণ করে  দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী এবং শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। জাতির পিতার আদর্শ অনুসরণ করে আমরা  দেশের শ্রমজীবী মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ও কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।
    আমরা বিএনপি-জামাত  জোট আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়া কলকারখানাসমূহ চালু করেছি।  পোশাক শিল্পসহ ৩৮টি শিল্পখাতের শ্রমিকদের জন্য নিম্নতম মজুরি ঘোষণা করেছি। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ কে যুগোপযোগী ও আধুনিক করে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ প্রণয়ন করা হয়েছে।  দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ‘ বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা-২০১৫’ প্রণয়ন করা হয়েছে।
    বিগত বছরে আনত্মর্জাতিক শ্রম সংস'ার সাথে দ্বিপাড়্গিক সম্পর্ক ও কার্যক্রম আরো সুদৃঢ় হয়েছে। মালিক-শ্রমিকের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সুসম্পর্ক বজায় রাখা, নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাসত্মবায়ন করেছি। বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন (সংশোধনী) আইন, ২০১৩ সুষ্ঠুভাবে বাসত্মবায়নের জন্য বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন বিধি  গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে। আমরা জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি, জাতীয়  পেশাগত স্বাস'্য ও  সেইফটি নীতিমালা এবং গৃহকর্মীদের জন্য সুরড়্গা ও কল্যাণ নীতিমালা প্রণয়ন করেছি। শিল্প কারখানায় বিশেষ করে গার্মেন্টস  সেক্টরে সার্বিক নিরাপত্তা সনেত্মাষজনক রাখার লড়্গ্যে মানসম্মত ও যথাযথ পরিদর্শন ও মনিটরিং ব্যবস'া প্রবর্তন করেছি। ইতোমধ্যে ৩ হাজার ৭৪৬টি গার্মেন্টস পরিদর্শন সমাপ্ত হয়েছে।
    দেশের শিল্পখাতের উন্নয়নে সরকারের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করতে আমরা ‘কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদপ্তর’কে অধিদপ্তরে উন্নীত করেছি। এর জনবল তিনগুণেরও  বেশি বৃদ্ধি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা শ্রম ও কর্মসংস'ান মন্ত্রণালয়ের জনবল বৃদ্ধি করেছি। শ্রম পরিদপ্তরকে আরো শক্তিশালী করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
    আমাদের এসকল উন্নয়নমূলক কর্মকা-ের সুফল শ্রমজীবী  সমাজ  পেতে শুরম্ন করেছে। আমরা শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে লাগসই প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও ব্যবহার এবং উন্নত ব্যবস'াপনা বাসত্মবায়নের মাধ্যমে ‘রূপকল্প ২০২১’ ও ‘রূপকল্প ২০৪১’ বাসত্মবায়নে বদ্ধপরিকর।
    আমি আশা করি,    মহান মে দিবসের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে শ্রমিক এবং মালিক পরস্পর সুসম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে কলকারখানার উৎপাদন বৃদ্ধিতে আরো নিবেদিত হবেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে সড়্গম হব।
    আমি মে দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
                                                    জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                                         বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
নজরম্নল/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                         নম্বর : ১৪৪৭
মহান মে দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৭ বৈশাখ (৩০ এপ্রিল) :
    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ মহান মে দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

    ‘‘মহান মে দিবস উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

    মহান মে দিবস শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার ইতিহাসে এক অনন্য গৌরবময় দিন। আজ থেকে ১৩০ বছর আগে ১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শ্রমিক সংগঠনের যে বিজয় সূচিত হয়েছিল তারই ধারাবাহিকতায় শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে বিশ্বে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
    বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজার অর্থনীতিতে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে উন্নত কর্মপরিবেশ, শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্ক, শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিতকরণসহ বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদনের কোন বিকল্প নেই। এজন্য উৎপাদনশীলতা ও শ্রমিকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, নিরাপদ কর্মপরিবেশ, ন্যায্য মজুরি, শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিতকরণসহ সুস্থ শিল্পসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা খুবই জরুরি বলে আমি মনে করি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অঙ্গীকার ছিল শ্রমিকসহ মেহনতি মানুষের জন্য শোষণমুক্ত, মর্যাদাসম্পন্ন ও সামাজিক ন্যায়বিচার ভিত্তিক একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলা। সে লক্ষ্যে বর্তমান সরকার শ্রমিকদের কল্যাণে তাদের অধিকার ও জীবনমান উন্ন্য়ন, ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ, নিরাপদ কর্মপরিবেশ, শ্রমের মর্যাদা প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে। দেশের মেহনতি শ্রমজীবী মানুষ এর সুফল পাচ্ছেন।

    শিল্প-কলকারখানার সামগ্রিক উন্নয়নে প্রয়োজন মালিকের সদিচ্ছা, শ্রমিকের একাগ্রতা এবং পারস্পরিক আন্তরিকতা। সকলপক্ষের ইতিবাচক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ অংশগ্রহণের মাধ্যমে শ্রম ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যআয়ের এবং ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে ‘রূপকল্প ২০২১’ ও ‘রূপকল্প ২০৪১’ ঘোষণা করেছে। এ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে শ্রমিক-মালিকের মধ্যকার বিদ্যমান আন্তরিক সম্পর্ক অব্যাহত রেখে নতুন নতুন শিল্প স্থাপন ও আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির সার্থক ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। একথা অনস্বীকার্য যে, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী অর্থনীতি গড়ে তুলতে শিল্পোদ্যোক্তা, মালিক ও শ্রমিকের সম্মিলিত প্রয়াস একান্তভাবে কাম্য।

    মহান মে দিবসের সাথে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের অধিকার, স্বার্থ ও কল্যাণ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশসহ শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মে দিবসের তাৎপর্য এখনো বিশ্বে সমভাবে প্রযোজ্য। শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের অধিকার ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় সকলে এগিয়ে আসবেন, মহান মে দিবসে এ প্রত্যাশা করি।

    আমি মহান মে দিবস ২০১৬ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।


    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আজাদ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা

 

Todays handout (7).doc Todays handout (7).doc